Monday, October 6, 2025







তোমার ছায়া পর্ব-১৩

#তোমার ছায়া (পর্ব ১৩)
#মেহেদী_হাসান_রিয়াদ

– তুমি কি চাও?
সমুদ্রের দিকে চেয়ে প্রশ্ন করলো আবরার। এর পর ডাবের পানি খেতে লাগলো। হয়তো উত্তরের অপেক্ষায় আছে।
বাতাসে কানের পাশে উড়তে থাকা অবাধ্য চুল চুল গুলো কানের পেছনে গুজে দিয়ে ফারহা শান্ত ভাবে বললো,
– আপনি যেটা চাইবেন।
আর কিছু না বলে চুপচাপ উঠে হাটা ধরলো আবরার। ফারহা বসে থেকে অবস্থায় চেয়ে রইলো আবরারের চলে যাওয়ার দিকে। চুল গুলো আবারও উড়ে মুখের উপর এসে পরছে।

ভাগ্য টা এতো নিষ্ঠুর কেন? কেন এভাবে সব এলোমেলো করে দিলো? এমন করে তো কিছুই চাইনি। যদি এটা একটা দুঃস্বপ্ন হতো?
ভাবতে ভাবতে আয়রিন এসে হাত ধরে টেনে তোলে তাকে। সবাই ওদিকে আনন্দ করছে আর ফারহা আলাদা বসে আছে এটা হয়তো ভালো দেখাচ্ছিলো না মোটেও।
আয়রিন মুচকি হেসে বললো,
– ব্যাপার কি? আমার কাছে কি কিছু লুকাচ্ছিস তোরা?
ফারহা হাটতে হাটতে বললো,
– কোন ব্যাপারে?
– এখন কিছুই বুঝতে পারছো না তাই না? ঘুরতে আসার পর ছিন’তাই হওয়া। তাও আবার দুজন একই সাথে কোথাও হারিয়ে যাওয়া। আবার এতোক্ষন ডাব হাতে দুজন সমুদ্র পাড়ে বসে আড্ডা দেওয়া। আসলে ভাইয়া তো এতো কাহিনি করার মানুষ না, তাই ব্যাপার টা একটু সন্দেহ হচ্ছে আমার। এমন নয় তো, যে তোরা ডুবে ডুবে জল খাচ্ছির আর আমরা উপর দিয়ে নৌকা চালিয়ে চলে গেলাম, কিছু খেয়ালই করিনি৷
ফারহা কিছু না বলে কিছুক্ষন চুপ থেকে বিরক্তি নিয়ে বললো,
– তোর মাথায় কি এসব চিন্তা ছারা আর কিছুই আসে না?
– হা হা, আমার মাথা সব সময় সিক্রেট ও গভির চিন্তা ভাবনা গুলোই আসে। সো, আই এম ফ্রাউড অফ মাই মাথা।
– মাথা না, হ্যাড হবে।
– হা হা তুই আসলেই বোকা, ফানের মাঝে সিরিয়াস হয়ে যাস। আচ্ছা চল, সবার সাথে মিশে যাই। দেখবি বিষণ্ন মন মুহুর্তেই ভালো হয়ে যাবে।

কেউ সমুদ্রের বালি চরে ফুটবল খেলছে, আবার বিশাল এক দিন পানিতে লাফালাফি করছে। আর কেউ ছবি তুলতে ব্যাস্ত। আর কয়েকজন গোল হয়ে বসেছে মাঝখানে রাজিব গিটার হাতে গানের সুর ধরলো,,,,

‘আমার মন বসেনা শহরে, ইট পাথরের নগরে,,
তাইতো আইলাম সাগরে, তাইতো আইলাম সাগরে।

এই সাগর পাড়ে আইসা আমার মাতাল মাতাল লাগে,
এই রুপ দেখিয়া মন পিঞ্জরায় সুখের পঙ্খি ডাকে।

ফারহা একটা বিরক্ত নিয়ে বির বির করে বললো,
‘কচুর সুখের পঙ্খি। গত কাল থেকে শুধু দুখের পঙ্খিরাই মনাকাশ জুড়ে রাজত্ব করে বেড়াচ্ছে। হয়তো ছোট্ট রাজ্যটা ভালো ভাবেই দখল করেছে তারা। এবার আবরার নামক পরাজিত রাজা টা পালিয়ে না গেলেই হয়। রাজ্য জয় করে সুখ নিয়ে ফিরে এলে কি খুব ক্ষতি হবে?
,
,
দুই দিনের টুর শেষ হলে রাতে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সবাই। শেষ রাত তাই সবাই হইচই উল্লাসে কারোরই ঘুম হয়নি বাসে।
সকালে ঢাকা এসে নামলে ব্যাগ নিয়ে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সবাই।

বাড়িতে এসে কলিং বেল চেপে কাধে ব্যাগ নিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে ফারহা। এর পর ফারদিন ঘুম কাতুর চোখে এসে দরজা খুলে দেয়। ফারহাকে দেখেই হাত ধরে এক পাশে নিয়ে গিয়ে বললো,
– সাবধানে রুমে গিয়ে দরজা লাগিয়ে বসে থাক। আমি তোর জন্য নাস্তা নিয়ে আসছি। মা খুব রেগে আছে তোর উপর। ওদেরকে অনেক কষ্টে রাজি করিয়ে তোকে সবার সাথে পাঠালাম। আর তুই গিয়েই ওখানে একটা দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেললি। আজ সামনে পেলে কি করে আল্লায় জানে। তুই রুমে গিয়ে বসে থাক। নাস্তা করে চুপচাপ ঘুমাবি। দরজা খুলবি না। বিষয়টা সামলে নিবো আমি। আজ কোথাও যাবো না।
ফারহা চোখ বড় বড় করে বললো,
– এতোটা রেগে আছে?
– তো রাগবে না, তোর যদি কিছু হয়ে যেত? এটা নিয়ে কতো টেনশনে ছিলো তারা। এখন ওদের সামনে পরলেই গালের মধ্যে কয়েকটা পরবে।
তাই আর কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ রুমে চলে গেলো ফারহা।
,
,
কিন্তু আজ সারা দিন এমন কোনো বিষয় চোখে পরেনি ফারহার। উকি দিয়ে রুম থেকে বের হয়ে দেখে সবই স্বাভাবিক। মা তাকে দেখেও খুব স্বাভাবিক আচরণ করছে। দেখে মনেই হচ্ছে না যে তারা রেগে আছে।
ফারহাও সব স্বাভাবিক ভাবে নিয়ে দুপুরের খাওয়া দাওয়া করে চুপচাপ রুমে গিয়ে বসে রইলো। গত দুই দিন ধরে ঘটে যাওয়া কাহিনি টা বার বার চোখের সামনে ভেষে আসছে। যতই ভাবছে ততোই বুকের ভেতর টায় ধুক ধুক শব্দ বেড়েই চলছে।
সে এখন ম্যারিড, নিজেকেই বিশ্বাস করতে পারছে না আজ। মনে হচ্ছে দুঃস্বপ্নে ঘটে যাওয়া একটা কাহিনি এটা। যা ঘুম ফুরালেই হারিয়ে যাবে।

সন্ধার পর মা একটা রুমে এলো হাতে একটা গোলাপি রঙের শাড়ি। বললো, দ্রত এটা পরে নিতে। ফারহা একটু অবাক হয়ে প্রশ্ন করলো,
– এই অসময়ে শাড়ি পরবো কেন মা?
তার মা কড়া ভাবে বললো,
– পরতে বলেছি পরবি। আর বেশি সাজবি না। কারণ ছেলে পক্ষ বলেছে, মেকআপ হীন নেচারেল সাজে তোকে দেখবে।
ফারহা এবার উঠে দাড়িয়ে বললো,
– ছেলে পক্ষ মানে?
– ছেলে পক্ষ মানে কি তাও এখন তোকে বুঝিয়ে বলতে হবে? কয়দিন আগে সম্মন্ধ এসেছিলো যে ওই ছেলের বাবা মা তোকে দেখতে আসবে।
ফারহার বুকের ভেতর ধুপধুপ শব্দটা বেড়েই চলছে। কাঁপা গলায় মাকে বললো,
– কিন্তু মা, আমি এসবের জন্য মোটেও প্রস্তুত না। আর তুমি এমন করছো কেন? ওই দিন না বললা, আমি যেমনটা চাই তেমটাই হবে?
– হ্যা বলেছি, আর এখনও বলছি, তুই যখন চাইবি তখনই বিয়ে হবে। কিন্তু আজ তো তারা আসবে শুধু তোকে দেখতে। তারাতারি শাড়ি পরে রেডি হয়ে নে। ওরা এক্ষুনি চলে আসবে। আর তোকে দেখেই চলে যাবে। বেশিক্ষন থাকবে না।
বলেই শাড়িটা রেখে রুম থেকে বেড়িয়ে গেলো মা। ফারহা অবাক চোখে তাকিয়ে আছে মায়ের দিকে। টুর থেকে আসার পর, সারা দিন তাহলে এই কারণে কিছু বলেনি।
সে আদৌও বুঝে উঠতে পারছে না তার সাথে ঘটতে চলেছে। একটা মেয়ের স্বামী থাকা অবস্থায় আরেকটা বিয়ে নিয়ে উঠে পরে লাগলো সবাই। অথচ চুপচাপ দেখে যাওয়া ছারা কিছুই করতে পারছে না সে।
এই নিয়ে কিছু বলতে পারতো, যদি আবরার ঠিক থাকতো। কিন্তু সে নিজেই তো ফারহাকে চায় না। তাহলে বলেই বা কি লাভ। আগে আবরারের বিষয় টা ক্লিয়ার করতে হবে।
,
,
দুই দিন পার হয়ে গেলো। কলিং বেল বাজতেই দরজা খুলে দিলো ফাহার মা। দেখে বাইরে ফারদিনের সাথে আবরার দাড়িয়ে আছে। ফারদিন বেতরে এসে একটু হেসে দিয়ে বললো,
– আবরারকে দেখলাম আজ নিজে থেকে আমাদের এলাকায় এসে ঘুর ঘুর করছে। দেখা করার জন্য সব সময় আমাকেই তার এলাকায় যেতে হয়। ওকে ডেকেও এখানে আনা যায়না তেমন। আজ দেখছি নিজে থেকেই এসেছে। তাই আর ছাড়াছারি নেই সোজা বাসায় নিয়ে এলাম।
– খুব ভালো করেছিস। আসো বাবা, ভেতরে আসো।
আবরার একটু হেসে সালাম দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলো। মা তাদের দুজনকে সোফায় বসিয়ে ফারহার রুমে গিয়ে বললো,
– তোর স্যার এসেছে। ছেলেটা তেমন আসেও না এই বাড়িতে। তারাতারি নাস্তা বানাতে হেল্প কর আমায়।
ফারহা বসা থেকে বললো,
– কোন স্যার?
– ফারদিনের বন্ধু, আবরার।
মুহুর্তেই বসা থেকে লাফ দিয়ে উঠে বসলো ফারহা। আমতা আমতা করে বলতে লাগলো,
– উনি কেন এসেছে মা? কিছু বলেছে তোমাকে?
ফারহার চোখে মুখে ভয় স্পষ্ট। তার মা প্রতি উত্তরে বললো,
– বন্ধুর বাসায় বন্ধু আসতে পারেনা? আবরার নাকি এদিকটায় এসেছিলো। তাই ফারদিন বাসায় নিয়ে এলো। কিন্তু তোকে হুট করে এমন নার্ভাস দেখাচ্ছে কেন?
ফারহা নিজেকে একটু স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে একটু হেসে বললো,
– কই না তো। ওনি তো আমাদের বাসায় আসে না, তাই আরকি।
– আচ্ছা, এখন কিচেনে আয়।

আবরারের সাথে কথা বলছিলো ফারদিনে মা। হটাৎ বাসায় এলে যেমনটা কথা হয় তেমনই স্বাভাবিক। তবুও ফারহার মনের ভয়টা দুর হচ্ছে না। নাস্তা তৈরি করতে করতে অন্য চিন্তায় ডুবে আছে সে। নাস্তা তৈরি শেষে তা নামাতেই বেখেয়ালি ভাবে হাতে তেলের একটু ছিটকা পরতেই ‘আ’ করে শব্দ করে উঠে সে। মা এখান থেকে বলে,
– কিরে পারো কি হয়েছে।
– না মা কিছু হয়নি।
ফারদিন মায়ের দিকে চেয়ে বললো,
– কয়দিন পর সে অন্য বাড়ির বৌ হয়ে চলে যাবে। আর এখন তুমি তাকে এতো খাটাচ্ছো মা?
– আরে তাই তো ভালো করে কাজ কর্ম শিখাচ্ছি, যাতে অন্যের বাড়ি গিয়ে কথা শুনতে না হয়।
আবরার একটু অবাক হয়ে বললো,
– কয়দিন পর অন্যের বাড়ি মানে, ফারহার বিয়ের কথা বলছেন আন্টি?
সে একটু হেসে বললো,
– হ্যা বাবা, মোটামুটি সব ঠিকঠাক আছে। পরিক্ষার পর কথা বার্তা আগাবে আরকি। গত পরশু দেখতে এসে ওরা পছন্দ করে আংটি পড়িয়ে দিয়ে গেছে।
তখনই নাস্তা নিয়ে ওদের সামনে এসে তা রাখলো ফারহা। আবরার নিশ্চুপ হয়ে ফারহার বাম হাতের দিকে তাকিয়ে থাকলো সে। এর পর ফারহার মুখের দিকে তাকাতেই ফারহা হাতটা লুকিয়ে মাথা নিচু করে চুপচাপ চলে গেলো সেখান থেকে।
পাশ থেকে আন্টি বললো,
– নাও বাবা, শুরু করো।
আবরার ভদ্রতার খাতিরে দুই একটা মুখে নিয়ে কিছুক্ষন নিশ্চুপ হয়ে বসে রইলো। এর পর ফারদিনকে ফিস ফিস করে বললো,
– প্রচুর মাথা ব্যাথা করছে দোস্ত। আর কিছুক্ষন এখানে থাকলে মনে হয় আমি এখানেই মাথা ঘুরে পরে যাবো।
ফারদিন তাকে ধরে বললো,
– হুট করে আবার মাথা ব্যাথা শুরু হলো কেন? আর খুব বেশি ব্যাথা করছে?
– হুম, আমার এখনই বাসায় যেতে হবে।
– পাগল নাকি তুই যে, তোকে এই অবস্থায় যেতে দিবো? প্রয়োজনে আজ এখানেই থাকবি তুই।
পাশ থেকে মা ও বললো,
– ফারদিন ঠিকই বলেছে বাবা, আজ এখানেই থেকে যাও তুমি।
– মন খারাপ করবেন না আন্টি। বাসায় টেনশন করবে খুব। ওদেরকে বলে আসিনি। আরেক দিন আসলে তখন থাকবো।

মাথা ব্যাথার কারণটা নিয়ে আর জোড় করেনি কেউ। বিদায় নিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে যায় সে। একটা গাড়ি ডেকে ফাদিনকে বললো,
– আচ্ছা, তুই বাসায় চলে যা। আমি একাই যেতে পারবো। প্রব্লেম হবে না।
– তোকে বাসা অব্দি এগিয়ে দিয়ে আসি?
– না দোস্ত থ্যাংক্স। যেতে পারবো আমি। আঙ্কেল টান দেন।

প্রায় বাসার কাঠাকাছি আসার পর রাস্তায় নেমে গেলো আবরার। দোকান থেকে একটা ঠান্ডা স্প্রিড নিয়ে বড় ব্রিজটার পাশে গিয়ে দাড়ায় একা। স্প্রিড বের করছে আর ফোনটা বের করলো সে। ওই দিন চট্টগ্রাম থেকে ফিরে আসার পর পরিচিত এক উকিলের নাম্বার নিয়েছিলো সে। যত বারই তাদের এই বিচ্ছেদের ব্যাপারে কথা বলার জন্য ফোন দিতে যাবে ততোবারই দেয় নি। অজানা এক কারণে ফোনের দিকে তাকিয়ে থেকে, আবার রেখে দিতো ফোন টা। কিন্তু আজ আর পারছে না। ফারহার বিয়ে ঠিক হয়ে আছে অলরেডি।

নিজেকে সামলে নিয়ে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে ওই নাম্বারে কল দেয় আবরার।
– আসসালামু আলাইকুম, আঙ্কেল।
– জ্বি ওয়ালাইকুম সালাম, কে বলছেন?
– আঙ্কেল আমি আবরার।
– ওহ্ আচ্ছা, নাম্বার চেন্জ করেছো নাকি?
– জ্বি আঙ্কেল, আগের ফোন টা চুরি হয়ে গেছে। আপনার সাথে কুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়ে কথা বলতে চাইছিলাম। আপনার কি সময় হবে?
– হ্যা, আমার অপিশে চলে আসো।
– আচ্ছা, আর আঙ্কেল, বিষয়টা খুব সিক্রেট তাই কেউ যেন না থাকে, তাই সময় চাইলাম। আমি চাইনা এসব বিষয় আমি আর আপনি ছারা কেউ জানুক আমি এসেই আপনাকে সব বলছি।
– আচ্ছা আসো। তারপর শুনবো।
– ঠিক আছে আঙ্কেল ধন্যবাদ৷

To be continue….

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ