তোকে চাই❤part:শেষ পর্ব

7
5179

তোকে চাই❤part:শেষ পর্ব
#writer:নৌশিন আহমেদ রোদেলা❤


চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকতে পারো না??এতো নড়াচড়া কেনো করছো??(ভ্রু কুচঁকে)

দেখুন,,আপনার দ্বারা সম্ভব হবে না,,,সো সরুন আমি নিজেই করে নিবো,,,সরুন তো,,,

একদম না,,,এটা আমার প্রেস্টিসের ব্যাপার,,,প্লিজ তুমি চুপচাপ দাঁড়াও আই উইল ম্যানেজ,,,

একঘন্টা ধরে তো তাই করছি,,,(মুখ গোমরা করে)

আর একটু প্লিজ,,,আমার এভিলিটি সম্পর্কে তোমার কোনো ধারনাই নেই বেবি,,,দেখে নিও ফার্স্ট আমিই হবো,,,

হুহ,,,এতো ক্ষনে আপনার এভিলিটি সম্পর্কে ফুল ধারনা হয়ে গেছে আমার,,,(বিরবির করে)

আজ তৌফিকের আকিকা,,,এই উদ্দেশ্যে বাড়িতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে,,,দিদার তো আনন্দ আর ধরে না,,,উনি পরদাদি হয়েছেন বলে কথা,,দিদার খুশির ঠেলা এখন সামলাতে হচ্ছে আমাকে,,,দিদা স্পষ্টভাবে বলে দিয়েছেন,,,আজ সব ছেলেরা যার যার বউকে সাজাবে,,,কার বউকে কে সবচেয়ে সুন্দর করে সাজাতে পেরেছে তা ডিসাইড করবে দিদা আর রাহাত ভাইয়া,,,কারণ ওরা দুজনেই সিংগেল।।দিদার সেই এককথায় শুভ্র আমাকে একঘন্টা যাবৎ দাঁড় করিয়ে শাড়ি পড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে,,,আর বারবারই ফলাফল জিরো নিয়ে আবারো নতুন উদ্যমে শুরু করছে,,,প্রায় দেড় ঘন্টা পর উনি শাড়ি পড়ানো কমপ্লিট করলেন,,,তবে বেশ সুন্দর করেই পড়িয়েছেন,,কিন্তু ততক্ষণে আমি অঞ্জান,,,জীবনের তেরোটা বাজিয়ে দিয়েছেন উনি,,,

কি হলো শোয়ে পড়লে কেনো??(ভ্রু কুচঁকে)

আমি টায়ার্ড দাঁড়ানোর শক্তি নেই আর,,,,,

কিন্তু সাজতো এখনো কমপ্লিট হয় নি,,,

না হোক লাগবে না,,,আই নিড রেস্ট,,আমি এমনি সুন্দর সো নো সাজাসাজি,,,

ওকে তুমি রেস্ট নাও,,,

কথাটা বলেই আমাকে কোলে তোলে নিয়ে ড্রেসিনটেবিলের সামনের টোলে বসে পড়লেন,,,আমি তো পুরাই “হা”

আরে,,,মাত্রই তো বললেন রেস্ট নাও,,আর এখনি তোলে নিয়ে আসলেন কেনো??(রাগী গলায়)

কেনো,,তুমিই তো বলো আমার কোলে তোমার সব ক্লান্তির অবসান হয়,,,,এখন তো কোলে নিয়ে বসে আছি,,,তোমার রেস্টও হয়ে যাবে আর আমার কাজও,,,(গালে ঠোঁট ছুইয়ে ,, মুচকি হেসে)

আমি আর কিছু বললাম না,,,উনার কোলে বসে থাকতে খারাপ লাগছে না বরং বেশ ভালোই লাগছে,,,উনি আমার চোখে খুব সাবধানে কাজল লাগিয়ে দিলেন,,,,কপালে ছোট্ট কালো টিপ,,ঠোঁটে হালকা গোলাপী লিপস্টিক।।কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকেই,,,খোঁপা করে রাখা চুলগুলো একটানে খুলে দিলেন,,, দুহাতে শক্ত করে কোমর চেপে ধরে চুলে মুখ ডুবিয়েই বলে উঠলেন,,,

আমার বউকে এইটুকু সাজেই মারাত্মক লাগে,,,,তাকে আর সাজানো যাবে না,,তাহলে আমিই না হার্ট এ্যাটাক করে বসি,,,

সোফায় বসে তৌফিকের সাথে খেলছিলাম,,,হঠাৎ উপরে তাকিয়েই চোখ স্থির হয়ে গেলো,,,বর আমার লাল পাঞ্জাবী পড়েছেন,,,গলা থেকে শুরু করে বুকের একপাশে সোনালী সুতোয় কাজ করা,,,হাতাগুলো কুনুই এর নিজ পর্যন্ত উঠানো,,,সিল্কিচুলগুলো কপালে এসে পড়েছে,,ডানহাতে ঘড়ি,,,আর ঠোঁটে পাগল করা হাসি,,,,আমারই হার্ট অ্যাটাক হওয়ার উপক্রম,,, দিদাকে দ্বিধায় ফেলে দিয়ে মা,,মামানি,,আপু সবাইকেই অসম্ভব সুন্দর লাগছে,,,কাকে যে বেস্ট বলবে তাই নিয়ে চিন্তায় অস্থির উনি,,,অবশেষে আমাকেই দেওয়া হলো বেস্টের তাজ,,,দিদা স্ট্রংলি বলে দিয়েছেন,,,ময়দা সুন্দরীদের এই সম্মান দেওয়া,যেতে পারে না,,,আর যেহেতু রোদ কোনো মেকআপ ইউজ করে নি সো সম্মানটা রোদেরই প্রাপ্য,,,,শুভ্রর খুশি দেখে কে?অভ্র ভাইয়ার,সাথে কমপিটিশনে উনি জিতে গেছেন,,এর থেকে খুশির আর কি হতে পারে???

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share



হাসি-আনন্দে কেটে গেলো ৯ টি মাস,,,কিভাবে যে এতোটা দিন কাটিয়ে দিলাম বুঝতেই পারি না,,,রাত দুটো আমি বিছানায় পা গুটিয়ে বসে আছি,,,মুখ গোমরা করে তাকিয়ে আছি পাশে শুয়ে থাকা শুভ্রর দিকে,,,কি আরামে ঘুমুচ্ছে,,,এদিকে ক্ষুধায় পেটে ইদুঁর নাচছে,,,”এই শুনছেন?” কথাটা বলার সাথে সাথেই উনি লাফিয়ে উঠলেন,,

কি কি হয়েছে??পেইন শুরু হয়েছে??হসপিটালে নিয়ে যেতে হবে??বেশি ব্যাথা করছে??ওয়েট আমি সবাইকে ডাকছি,,,,(বলেই বিছানা থেকে ধরফরিয়ে নামতে গেলেন,,)

আমার ক্ষুধা লেগেছে,,,(শার্টের হাতা টেনে ধরে)

আমার কথাটা শুনেই উনি অবাক চোখে আমার দিকে তাকালেন,,,

খাবা??(অবাক চোখে)

হুম,,(মুখ গোমরা করে)

মাত্র একঘন্টা আগেই তো উঠে খাওয়ালাম তোমায়,,,

আপনি এখন খাওয়া নিয়েও খোটা দিবেন??লাগবে না আমার খাবো না,,,,বেবি তোর বাবা,, তোকে আর আমাকে পেটুক বলছে,,,দেখেছিস??

আরে তা কখন বললাম??আচ্ছা বলো কি খাবে??ভাত আনবো??(ঘুম ঘুৃম চোখে)

এই রাতে কেউ ভাত খায়??আমি আইসক্রিম খাবো,,,কেক খাবো,,,ফুসকা হলে তো আরো ভালো হয়,,টক আর ঝাল টা একটু বাড়িয়ে দিয়ে,,,

এসব এখন কোথায় পাবো??তাও এতো রাতে??(করুন চোখে)

তো সেটা আমি কিভাবে জানবো??যান নিয়ে আসুন ব্যস,,,

রোদ,,সোনা,, অন্যকিছু খাও ফ্রুটস বা সাম হেল্থি ফুড?

না আমার ওসবই লাগবে ব্যস,,,

রোদ জেদ করো না তো,,

আপনি আমাকে বকছেন??সামান্য খাবারের জন্য??এই আপনার ভালোবাসা??(কাঁদো কাঁদো মুখে)

আচ্ছা বাবা যাচ্ছি,,,ফ্রিজে আইসক্রিম আছে মে বি,,,আর আমি কেক বানানোর ট্রাই করছি,,বাট ফুসকা হবে না,,,ওকে??

ওকে,,(দাঁত কেলিয়ে)

হুম,,,আম কামিং,,

উনি আমার কপালে ঠোঁট ছুঁইয়ে দুর্বল একটা হাসি দিয়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেলেন,,,উনাকে দেখে আমি অবাকই হই,,,এই নয়টা মাস ধরে উনাকে এভাবেই জ্বালিয়ে আসছি আমি,,,কিন্তু উনার মুখে বিরক্তি প্রকাশক,, “উফ” শব্দটাও কখনো শুনি নি,,,,কতোবার যে বমি করে উনার গা ভাসিয়েছি তার ইয়াত্তা নেই,,সবসময়ই হাসি মুখে মেনে নিয়েছেন সব।।হঠাৎই পেটে মুচোড় দিয়ে উঠলো,,বেবি কিক করলেও ব্যাথা লাগে কিন্তু এমনটা তো নয়,,,ধীরে ধীরে ব্যাথা বাড়তে লাগলো,,,নিশ্চয় লেবার পেইন শুরু হচ্ছে,,,,এদিকে শুভ্ররও কোনো দেখা নেই,,,,ব্যথায় শরীর কুঁচকে আসছে,,,শরীর ঘেমে একাকার,,,মনে হচ্ছে জীবনটা এখনি বেরিয়ে আসবে,,,গলা দিয়ে স্বর বেরুচ্ছে না,,,শুভ্র কে যে ডাকবো সেই অবস্থাও আমার নেই,,,কোনোরকম হাত বাড়িয়ে বেডসাইট ল্যাম্প আর ফুলদানিটা ফেলে দিলাম,,,সাথে সমস্ত শক্তি দিয়ে চিৎকার,,,কিছুক্ষণের মধ্যেই শুভ্র দৌড়ে রুমে এলো,,,তার পিছুপিছু একে একে সবাই।।।

হসপিটালের বেডে শুয়ে আছি,,,আমার পাশে শুভ্রর তথাকথিত প্রিন্সেস,,,মামনির মুখটার দিকে তাকালেই প্রশান্তিতে মনটা ছেঁয়ে যাচ্ছে,,,আমি যেনো নিজেই বিশ্বাস করতে পারছি না,,এমন একটা ভয়ঙ্কর কষ্টকে উপেক্ষা করে আমি আমার মামনিটাকে জন্ম দিয়েছি,,মাতৃত্ব যে সব ব্যাথাকে ভুলিয়ে দেয় তা আজ আমার কাছে স্পষ্ট।।সবাই আমার কেভিনে দাঁড়িয়ে আছে,,সবার মুখেই উপচে পড়া আনন্দ,,কিন্তু আশেপাশে শুভ্রকে দেখতে পাচ্ছি না,,,আপুকে জিগ্যেস করতেই আপু হেসে হেসে গড়িয়ে পড়বে অবস্থা,,,কোনোরকম হাসি থামিয়ে যা বললো তাতে কাহিনী টা হলো এরকম,,,,আমাকে ওটিতে ঢুকানোর সাথে সাথেই শুভ্র টেনশনে সেন্সলেস হয়ে গেছে,,,আমার যেহেতু নরমাল ডেলেবারি হয়েছে,,সো আধাঘন্টায় আমি ফিট,,বাট আমার স্বামী মহোদয় এখনো বেহুঁশ,, ভাবা যায় এগুলো???আপুর কথা শেষ হতেই শুভ্র কেভিনে ঢুকলো,,আমাকে একনজর দেখেই স্বস্তির নিশ্বাস ফেললেন,,,উনি ঢুকতেই একে একে সবাই বেরিয়ে গেলেন,,,শুভ্র একটা বাঁকা হাসি দিয়ে আমার পাশে বসে পড়লেন,,,

দেখছো,,প্রিন্সেস এসেছে,,,আমাদের শুভ্রতা,,,

আমিও মুচকি হাসলাম,,,মজার ছলে বলে উঠলাম,,

হুমম শুভ্রতা,,,দুইবছর পর শুভ্রবও আসবে ঠিক না??

তোমার মাথা,,,আবার চিন্তা করে দেখো ঠাডায় যদি না দিছি,,এবারেই সেন্সলেস হয়েছি,,,নেক্সট টাইম হলে সোজা উপরে(চোখ ও আঙ্গুল দিয়ে উপরে ইশারা করে)


আজ শুভ্রতার জন্মদিন,,তিনবছর পুরো হতে চলেছে,,,,শুভ্র ঠিকই বলতো,,একদম আমার মতো হয়েছে,,,ওর আতো আতো কথাগুলো যেনো আরো মন কাড়ে,,,

পুতকি মাম্মাম,,পুতকি মাম্মাম,,

এই কিসের পুচকি??মাম্মাম আবার পুচকি কিভাবে হয়??(কোমরে হাত রেখে রাগী গলায়)

বাবাই বলেতে,,তুমি পুতকি মাম্মাম,,,

কিহ??এসব শেখায় তোর বাবাই তোকে??অসভ্য লোক একটা,,,তোর বাবা তোকে এটা বলে নি যে,, তোর বাবাই হলো,,বুইড়া বাবাই??(নিচু হয়ে ভ্রু কুচঁকে)

শুভ্রতা কিছুক্ষণ অবাক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থেকেই ভ্রু কুঁচকে বলে উঠলো,,,

বুলাই বাবাই??

বুইড়া কে এই মেয়ে দেখি বুলাই বানিয়ে দিছে,,,বাবার মতো হেব্বি ক্রেটিবেটি প্রকাশ করে চলেছে অনবরত,,,আর আমি মুখ চেপে হাসছি,,,এই ছোট্ট বাচ্চাটা আমার অস্তিত্ব ভাবলেই সারাটা শরীর শিউরে উঠতে চাই,,,

ছি রোদ,,,আমার প্রিন্সেস কে এসব কি শেখাচ্ছো??ভেরি বেড,,,

হ্যা পুচকি মামনি,,,তুৃমি বোনকে কি শেখাচ্ছো???আমিকেও শেখাও,,,,

এই তৌফু,,,মামনির সাথে আবার পুচকি লাগিয়েছিস কেন??(ভ্রু কুচকে)

চাচ্চুই তো বললো তোমায়,পুচকি মামনি ডাকতে,,,তাহলে আমায়,অনেকগুলো চকলেট দিবে,,,

এবার আমি শুভ্রর দিকে রাগী চোখে তাকালাম,,,সাথে সাথেই উনি ভুবন ভুলানো হাসি দিয়ে উঠলেন,,,এই হাসিটাই আমি হাজার বার মরতেও রাজি,,আমি রাগ ভুলে একদৃষ্টে উনার দিকে তাকিয়ে আছি,,,উনি তৌফুর হাত ছেড়ে দিয়ে ধীর পায়ে আমার পাশে এসে দাড়ালেন,,,,

মাই প্রিন্স এন্ড প্রিন্সেস,,,,ক্লোজ ইউর আইস,,,,দিস ইজ ম্যাজিক টাইম,,,ফাস্ট ফাস্ট,,,পুচকো-পুচকিও দ্রুত চোখ বন্ধ করে নিলো,,,এটা ওদের কাছে নতুন কিছু না,,,ওরা চোখ বন্ধ করার সাথে সাথেই উনি আমাকে জড়িয়ে ধরে কপালে চুমু একে দিলেন,,,

এই রোদবালিকা,,,,তুমি ৮০ বছরের বুড়ি হয়ে গেলেও আমি তোমায় পুচকিই বলবো,,,,শুধু আমার পুচকি,,,আর আমার প্রতিটি দোয়ায় থাকবে একটি শব্দই,,,”তোকে চাই”,,,”তোকে চাই”…..শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত শুধু তোকেই চাই,,,,

হ্যা আমিও চাই উনাকে,,,প্রতিটা মুহূর্তে চাই,,,খুব বেশি করেই চাই,,,

বাবাই,,,খুইবো তোক??

শুভ্রতা,,,খুইবো না,,বল খুলবো,,,আর তোক না ওইটা চোখ হবে,,,,তুই সবসময় ভুল করিস বনু,,,

হ্যা,,,এবার চোখ খোলো,,,

ওরা চোখ খুলতেই চকলেটে ওদের হাত বুঝাই করে দিলো শুভ্র,,,দুজনের খুশি দেখে কে??যেনো রাজ্যের সব খুশি এখন ওদের হাতে,,,,,ভালোবাসা,,আনন্দ,,হাসি সব যেনো এভাবেই থেকে যায় নীরবে,,,,,

#সমাপ্ত

7 মন্তব্য

    • এক কথায়অসাধার,,,,, এই story টা পড়ে আমার মনটা ভীষণখুশি হয়ে গেলো,,,,তবে এরকম আরো অনেক রোমান্টিক গল্প চাই,,,,, by the ways thank you so much for this heart touching story. ” WRITER”

  1. Jast wow……এই গল্পের সমন্ধেকি বলব ভেবে পাচ্ছি না।কীভাবে যে লিখেন এত সুন্দর গল্প,ভেবে পাইনা…..।একদম Heart touching and mind refers করা গল্প….. I LOVE THIS STORY SOOOOOO MUCH????????

  2. এক কথায় অসাধারণ,,, এই story টা পড়ে আমার মনটা ভীষণখুশি হয়ে গেলো,,,,তবে এরকম আরো অনেক রোমান্টিক গল্প চাই,,,,, by the ways thank you so much for this heart touching story. ” WRITER”

  3. Amazing story dear apu 🥰🥰 aapnar ek ekta dialogue khub sundor..
    Character gulo o khub bhalo.. happy ending korar jonno aro besi bhalo lagche..
    Just I can’t explain my feelings about this awesome Novel

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে