Monday, October 6, 2025







“ফাঁদে পড়ে”পর্ব-২

“ফাঁদে পড়ে”পর্ব-২

সন্ধ্যায় সবাই ড্রয়িংরুমে বসে আছি। কারও মুখে কথা নেই। বড় বউমা নাস্তা দিলো সবাইকে। হঠাৎ একটা যুবক ছেলে সামনে দাঁড়ালো। আমি আকাশ থেকে হুড়মুড় করে যেন মাটিতে পড়লাম। ছেলেটাকে দেখে মনে হলো, আমি ঘোরের মধ্যে নেই তো? ছেলেটার নজর তখনও আমার দিকে পড়েনি। ছেলেটা বলল-
“দাদু এসব কি শুনছি।”
ওমাগো এ ছেলে এই বুইড়ার নাতি!!
উনি স্বাভাবিক ভাবে বললেন-
“কি শুনছো হিরো?”

“তুমি নাকি নাতনির বয়সী একটা মেয়েকে বিয়ে করেছো? ছিঃ! তোমার রুচি দেখে অবাক হচ্ছি।”
যুবকের দাদু মুচকি হেসে বললেন-
“পুরুষদের আবার বয়স আছে নাকি? আর আমি নিজেকে এখনও ইয়ং মনে করি, সো এসব অবান্তর কথা বলবে না। দেখো এসব তোমার দাদীমা শুনে কষ্ট পাচ্ছে। ওহ, পরিচয় তো করানোই হয়নি। ইনি তোমার দাদীমা। তাকে সালাম দাও।”
কথাটা বলেই উনি আমার দিকে হাত ইশারা করলেন। যুবক আমার দিকে তাকাতেই তার চোখ কপালে উঠল। আমি তার চোখ দেখে ভয়ে ঘোমটা টেনে মুখ ঢেকে রাখলাম। সে কিছুক্ষণ স্তব্ধ দাঁড়িয়ে থেকে রাগে গমগম করতে করতে নিজের রুমে চলে গেল।

রান্না ঘরে পুত্রবধূরা গুজুর গুজুর করছিল। আড়ালে দাঁড়িয়ে আড়ি পাতলাম। বড় পুত্রবধু বললেন-
“বাবা এটা কী করলো রে, এখন আমার ছেলেকে বিয়ে দেবার সময়, আর বাবা নাতিকে বিয়ে না দিয়ে নিজেই বিয়ে করে আনলেন। লজ্জায় আমার মাথা কাটা গেছে।”
মনে মনে বললাম, তোমার ছেলে তো আমার বর হবার বয়সী। আমার সাথে বিয়ে দিলেই তো হয়। তা তো দেবে না। এখন শ্বশুরের বউয়ের ঠ্যালা সামলাও।
ছোট বউমা বললেন-
“তোমার একার মাথা কাটা যাবে কেন আপা? আমার মাথা কি কম কাটা গেছে? বাপের বাড়িতে মুখ দেখাবো কী করে খোদা! আমার ভাইয়া শুনলে তো দলবল নিয়ে হাজির হবে।”
বড় বউমা বললেন-
“পাড়া পড়শীদের মুখ দেখাবো কী করে? আমার ছেলের তো আর বিয়েই হবে না।”
আমি কিচেনে ঢুকে বললাম-
“বড় বউমা তোমার শ্বশরের ওষুধপত্র গুলো আমাকে বুঝিয়ে দাও তো!”
উনি বড় বড় চোখ করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন। ছোট বউমা চোখ পাকিয়ে বললেন-
“লজ্জা করলো না দাদুর বয়সী লোককে বিয়ে করতে?
“শাশুড়ির সাথে কেউ এমন করে কথা বলে? সব তোমার শ্বশুরকে বলে দেবো কিন্তু।”
ওরা চুপ হয়ে গেলেও রাগে ফুলতে শুরু করলো। আমি কিচেন থেকে বেরিয়ে বাচ্চাদের রুমে গেলাম। বাহ্ আমার নাতি নাতনিদের রুমটা দারুণ ভাবে সাজানো। তিনটা বেড পাতা রুমে। রুমে ঢুকতেই ওরা তিনজন এসে আমাকে চেপে ধরলো। একজন তো লাফ দিয়ে কোলে উঠে আমার গালে কষে একটা চুমু খেয়ে বলল-
“আমার কিউট দাদীমা।”
আমি হা করে দাঁড়িয়ে রইলাম। এর মধ্যে আরেকটা নাতি লাফ দিয়ে আমার আরেক পাশের কোলে উঠে আমার গলা জড়িয়ে ধরলো। আমি তো শেষ আল্লাহ। একটার বয়স আনুমানিক চার বছর আর আরেকটার বয়স আনুমানিক পাঁচ ছয় বছর হবে। সামনে নাতনি দাঁড়িয়ে আছে, ওটার বয়স নয় দশ হবে। আল্লাহ মাফ কইরো, এটাও যেন কোলে না উঠে। আল্লাহ রক্ষা করলেন না, নাতনিও লাফ দিয়ে জড়িয়েও ধরতেই আমি সবগুলোকে নিয়ে চিৎ হয়ে পড়ে গেলাম। আমার উপরে ওরা তিনজন। ভাগ্যিস যুবক নাতি এখানে নেই। সেও যদি এদের মতো লাফ দিয়ে কোলে উঠতো তাহলে আমি তো ভর্তা হয়ে যেতাম। ওরা উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে টেনে তুললো। মেজাজটাই গরম হয়ে গেল। দাদী হয়েছি বলেই কি কোলে উঠতে হবে নাকি?

ছোট নাতি আমার হাত ধরে টেনে বিছানায় বসিয়ে বলল-
“দাদীমা গল্প শোনাও।”
সেরেছে! আমি তো গল্প পারি না। যা দুই একটা পারতাম তা এদের দেখে সব ভুলে গেছি। এখন এদের কী করে সামলাব? আমি টম বিড়ালের মতো ফিক করে হাসলাম, যেন হাসি দেখে ওরা বুঝে যে, আমি নির্দোষ। কিন্তু আমি তো কোনো দোষই করিনি! বেশ হাসি হাসি মুখ করে বললাম-
“আমি তো গল্প টল্প পারি না, নাতি নাতনিরা।”
এক নাতি খিটখিট করে আমার দিকে তাকিয়ে মুখ ঝাঁকিয়ে বলল-
“দাদীমারা তো গল্প পারে, তাহলে তুমি পারো না কেন?”
আজ বোধহয় নাতি নাতনিরা আমাকে শেষ করে ফেলবে। একাকটাকে তো বিছুটি পাতা মনে হচ্ছে। বুদ্ধি করে বললাম-
“সব গল্প তো তোমার দাদু পারেন। যাও দাদুর কাছে গিয়ে গল্প শুনে এসো।”
আমার কথা শুনে দুই বান্দর আমার চুল ধরে টানতে টানতে বলল-
“তোমার থেকেই গল্প শুনবো। বলো বলছি বলো! বলতেই হবে বলো!”
ওরে আল্লাহ আজ তো দেখছি এই বান্দর দুটো আমার সব চুল ছিড়ে নিয়ে আমাকে চুলহীন করে দেবে। আমি সিনেমা স্টাইলে বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার শুরু করলাম। আমার চিৎকার শুনে বড় নাতি ছুটে এলো। সে রুমে ঢুকে দেখলো, দু দিকে দাঁড়িয়ে দুই বান্দর আমার চুল টানছে। সে বান্দর দুটোকে ধমক দিয়ে বলল-
“চুল ছেড়ে দাও! চুল ধরে টানছো কেন?”
ওরা চুল ছেড়ে দিয়ে বলল-
“দাদীমা গল্প পারে না তাই চুল টানছি দাদা ভাই।”
সে রেগে গিয়ে বলল-
“দাদীমা মাই ফুট!”
এরপর সে আমার দিকে তাকিয়ে বলল- “এখান থেকে যাও!”
আমি কিছু না বলে বেরিয়ে এলাম। বের হতেই উনার সাথে দেখা। উনাকে কি বলে ডাকা যায়? বড় নাতির দাদু মানে তো আমারও দাদু। দাদু বললেন-
“কি ব্যাপার সুইটি, তুমি কোথায় কোথায় ঘুরছো? আমি সেই কখন থেকে তোমাকে খুঁজছি।”
আহ্ মরণ! বুইড়ার ভিমরতি আর জানে সহ্য হচ্ছে না। কিছু বললেই তো গুলি করে বালিচাপা দিয়ে দেবে। কী যে বিপদ ডেকে আনলাম আল্লাহ! মুচকি হেসে বললাম-

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share


“নাতি নাতনিদের সাথে দেখা করতে গেছিলাম দাদু।”
উনি চোখ কপালে তুলে বললেন-
“বরকে কেউ দাদু ডাকে নাকি?”
“তো কী ডাকবো?”
” ‘ওগো’ ‘হ্যাঁ গো’ এসব বলবে।”
“এসব যুবক বরদের বলতে হয়।”
আমার কথা শুনে উনি বেশ রাগান্বিত স্বরে বললেন-
“তুমি আমাকে বুড়ো টুড়ো ভাবছো নাকি?”
মরজ্বালা! এনাকে বুড়ো ভাবার কি আছে? উনি তো সত্যিই বুড়ো। আর এটা কী তিনি জানেন না নাকি? বুড়ো হয়ে দাদু ভুলেই গেছে যে, তিনি বুড়ো হয়ে গেছেন। সব দেখছি বয়সের দোষ। এখন যদি ‘বুড়ো’ বলি তাহলে তো বালি চাপা দেবে শিওর। এর মধ্যেই বড় নাতি ওরুম থেকে বেরিয়ে এলো। আমি মুচকি হেসে দাদুকে বললাম-
“না না ওসব ভাবি না আমি।”
তিনি আদুরে সুরে বললেন-
“ওহ আচ্ছা। ঠিক আছে এখন রুমে চলো বেবি।”
দাদুর কথা শুনে বড় নাতি দাদুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে এ্যানাগন্ডার মতো করে তাকিয়ে রইল। মনে হচ্ছে, সে দাদুকে আস্তই গিলে ফেলবে। গিললে তো আমি বেঁচেই যেতাম। দাদু মুচকি হেসে তাকে বললেন-
“কিছু বলবে হিরো? দাদী পছন্দ হয়নি?”
সে কিছু না বলে রাগে ফসফস করতে করতে চলে গেল। আমি দাদুর সাথে রুমে গেলাম। রুমে ঢুকতেই চোখে পড়লো একটা অপরূপ সুন্দরী রমনির ছবি। তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন একজন হ্যান্ডসাম যুবক। আমি মুগ্ধ হয়ে ছবির দিকে তাকিয়ে আছি। দাদু আমার পাশে দাঁড়িয়ে বললেন-
“এটা আমার প্রথম স্ত্রী।”
বুঝলাম দাদীমার পাশের হ্যান্ডসাম যুবকটা দাদু। দাদু দেখতে এখনো দারুণ হ্যান্ডসাম, আর যুবক বয়সে যে উনি তার নাতির মতোই হ্যান্ডসাম ছিলেন তা ছবি দেখে বুঝলাম। বললাম-
“আপনার স্ত্রী কয়টা?”
“তোমাকে দিয়ে দুটো।”
মেজাজ গরম হলো কিন্তু প্রাণ হারানোর ভয়ে মেজাজে ফ্রিজের জল ঢাললাম। তবে পুরোপুরি ভাবে মেজাজ শীতলতা লাভ করল না। একরকম রেগে উঠেই বললাম-
“আমাদের বিয়ে হয়নি। গুলি খাওয়ার ভয়ে চুপ করে আছি আমি।”
“চুপ করেই থাকো। এতে তোমার মঙ্গল হবে। কেউ যদি জেনেছে যে, তুমি আমার বউ না তাহলে বিনা ওয়ার্নিংএ তোমাকে গুলি করবো।”
হঠাৎ করে কোথা থেকে যেন মনে জোর এলো। একদমে বললাম-
“আপনি গুন্ডা নাকি? নাতনির বয়সী একটা মেয়েকে বউ সাজিয়ে রেখেছেন। আপনার লজ্জা করে না?”
আমার কথাতে উনি রাগ না করে স্বাভাবিক ভাবেই বললেন-
“আমি গুন্ডা না, গুন্ডাদের গড ফাদার আমি। এখন চুপচাপ থাকো।”
হঠাৎ আমার ভীষণ কান্না পেলো। আমি কাঁদো কাঁদো স্বরে বললাম-
“দেখুন আমার বাড়িতে সবাই আমার জন্য টেনশন করবে। প্লিজ আমায় ছেড়ে দিন! তাছাড়া এরপর তো আমাকে কেউ আর বিয়েই করবে না।”
“আমি তোমার বাড়িতে খবর পাঠিয়ে দেবো। তারা এসে জামাই দেখে যাবে।”
“জামাই কে?”
“কেন, আমি।”
“তারা তো তাহলে জামাই দেখে হার্টফেল করে মারা যাবে।”
“ট্রিটমেন্ট এর ব্যবস্থা থাকবে। নো টেনশন।”
“আপনাকে তো আমি সব খুলেই বলেছি। তারপরেও কেন এমন করছেন?”
এইটুকু বলতেই দাদুর ফোন বেজে উঠল। তিনি ফোন হাতে বাহিরে চলে গেলেন। মনে মনে বললাম, ” ইয়া আল্লাহ হয় তুমি আমাকে উদ্ধার করো, নয় কোনো নায়ক পাঠিয়ে দাও। আমি নিজেকে মৌসুমী মনে করি বলে যেন আবার ওমর সানিকে পাঠিও না। তাকে আমার পছন্দ না। ভালো হ্যান্ডসাম নায়ক পাঠাও।” হঠাৎ মনে হলো হ্যান্ডসাম নাতির রুমে একটু উঁকি দিয়ে আসি। নকল দাদী হলেও তো আমি তার দাদী। দায়িত্ব কর্তব্য বলে একটা কথা আছে তো।

বিঃদ্রঃ গল্পের কাহিনী এবং চরিত্র সম্পূর্ণ কাল্পনিক। বাস্তবতার সাথে গল্প কখনোই মিলবে না। জীবন কখনও গল্পের মতো সাজানো গোছানো হয় না। গল্পটা শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য লেখা হয়েছে তাই বিতর্কিত মন্তব্য প্রত্যাশিত নয়।

পরের পর্ব আসছে……
Written by- Sazia Afrin Sapna

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ