প্রতারক part 23

0
1345

প্রতারক part 23
#Roja_islam

রাহুল দরজা খুলে দেখলো হীর ঠোঁটে মিষ্টি হাসি ঝুলিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে। কিছুক্ষণ অবাক এর সাথে মুগ্ধ হয়ে সেই হাসি দেখলেও। শিহাবের কথা মাথায় আসতেই চোখ মুখ শক্ত হয়ে গেলো রাহুলের। রাহুল রেগে বললো।
— এখানে কি তোমার??
— হীর বুঝলো রাহুল রেগে আছে তাই। আবারো মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে বললো। উত্তর দিতে এসেছি!! উত্তর না চাইলে যাচ্ছি আমি!!
বলে পিছন ফিরতে যাবে।
— রাহুল বিস্ফরিত চেহারায় দ্রুত বললো। স্টপ!!
— হীর আজ বাঁকা হাসলো তারপর বললো। তাহলে ছাদে চলুন!!
.
রাহুল নিজের বিস্ফরিত ভাব কাটিয়ে। এক ঝটকায় হীকে কোলে তুলে নিলো। তারপর হাটা দিলো ছাদের দিকে আর হীর ছুটাছুটি করেই যাচ্ছে।
— আরে আরে কি করছে যাবো তো!!!
— সমস্যা নেই পড়ে গেলে। তোমার গুণ্ডা ডক্টর বুঝলা?? কিছু হলে চিকিৎসা করে দিবো নো ওয়ারি!!
— হীর ভ্রু কুঁচকে বললো। গুণ্ডা নিজেকেই নিজে মানেন তাহলে??
— রাহুল চোখ রাঙিয়ে বললো। শাট আপ না হলে গুণ্ডা কি করে দেখিয়ে দিবো!!
— হীর ছোট খাটো ঢোগ গিলে ভীতু স্বরে নিচু গলায় বললো। হীর কিপ কয়াইট!!
.“এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন


রাহুলের হাসি পেলো হীরের ভীতু ভীতু মার্কা ফেইস দেখে!! তাও গম্ভীর ভাব রেখে ছাদে গিয়ে কোল থেকে আস্তে করে হীরকে নামিয়ে দিলো রাহুল। হীরকে নামিয়ে দিতেই হীর আশপাশ দেখতে লাগলো।
.
হওয়াও এতো সুন্দর ছাদ হয়? এতো বিশাল বাগান একটা!! গোলাপ বাগান টকটকে লাল গোলাপে ছাদ এতোই সুন্দর লাগছে বলে বুঝানো দায়। মনে হচ্ছে টাটকা ফোটা ফোটা রক্ত দিয়ে গোলাপ গুলো ছাদ জুড়ে এঁকে রাখা হয়েছে।কেমন ধান ক্ষেতের মত শারি শারি করে গোলাপ গাছে টপ গুলা পেতে রাখা। তাই ভিরত দিয়েও পুড়া ছাদি ঘুড়ে ঘুড়ে আশপাশ দেখা যাবে। আমি রাহুলকে ভুলেই গেলাম। গোলাপে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। গোলাপ গুলো ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখতে লাগলাম। গোলাপের গন্ধ মৌ মৌ করছে যেমন ছাদ!!উফফ কি অনুভূতি বলে বুঝানো দায়!
.
প্রকৃতির মাঝে মিশে থাকা হীরকে দেখছে রাহুল এক দৃষ্টিতে। এই মেয়েকে রাহুল যত দেখে ততোই দেখতে ইচ্ছে করে মুগ্ধ হয়ে। গোলাপের গন্ধ নেওয়া ছুঁয়ে ছুঁয়ে গোলাপের পরশ নেওয়া হীরকেও প্রকৃতিরি কেউ মনে হচ্ছে রাহুলে। হীরকেও এই পরন্ত বিকেলের মতোই স্নিগ্ধ লাগছে। রাহুল বেশকিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকে হীরের দিকে তারপর মুচকি হেসে। একটা সুন্দর দেখে গোলাপ ছিঁড়ে হীরের দিকে এগোয় সে। তারপর পিছন থেকে হীর কুনুই ধরে নিজের মুখুমুখি সামনে দাঁড় করিয়ে হীরের কানে হাতের গোলাপ্টা গুঁজে দেয় সুন্দর করে। হীর হতভম্ব হয়ে তাকিয়ে রয় রাহুলের দিকে। রাহুল এক্টু ভাব নিয়ে বলে উঠে।
.
— মাই বিউটিফুল স্লিপিং কুইন!!
— হীর মুচকি হেসে বললো। আমার থেকে গোলাপ গুলা সুন্দর।
— রাহুল রেগে বললো। তোমায় জিজ্ঞেস করিনি কে সুন্দর বলতে!! কেনো এসেছো এখানে সেটা বলে বিদায় হও।
— অপমান করছেন ?। ওকে ফাইন!!আমি বলতে এসেছি আমার গোলাপ গুলো চাই!! দিয়ে দিন চলে যাচ্ছি ?
— রাহুল ভ্রু কুচকালো তারপর রেগে বললো। তুমি না উত্তর দিতে আসছো??
— আসছিলাম কিন্তু এখন গোলাপ গাছ গুলা চাই!! আর কিছুনা!!
— রাহুল রেগেমেগে কিছু ভেবে বাঁকা হেসে উত্তর দিলো। ওকে ফাইন গাছ পাবে বাট তার জন্য কিছু করতে হবে তোমাকে!! রাজী??
— হীর নাক মুখ কুঁচকে বললো। নিশ্চয় গুণ্ডা টাইপ কিছু বলবেন।যাই হোক বলুন!!
— রাহুল কোনো বনিতা ছাড়াই রুঢ কণ্ঠে বললো। বিয়ে করতে হবে আমায় রাজী।
— হীর রাহুলের কথা শুনে শান্ত কণ্ঠে উত্তর দিলো। আমার সময় চাই আর এক্টু রাহুল। এই তো সবে নিজের দুস্কর অতীত থেকে কাটিয়ে উঠেছি আমি এখনি নতুন সম্পর্কে জড়াতে চাই না। আই নিড টাইম টু মুভ অন রাহুল……..!
— রাহুল হীরের কথা শুনে সাথে সাথেই হীরে গাল আলতো করে ধরে বলে উঠে। হেই হীর স্টপ। তোমার যত খুশী টাইম নাও। তার জন্য আমার কাছে কেনো কৈফত দিবে?? ইটস ইউর লাইফ সো তোমার লাইফে তুমি যা খুশী যেভাবে খুশী তোমার লাইফ লীড করবে কাউকে কৈফত দেওয়ার দরকার নেই। দিতে হলে নিজেকে দাও ওকে। আর রইলো কথা আমার আমি তোমাকে জয় করে নিবো ভালোবাসা দিয়ে জোড় করবোনা। তুমি নিজে যেদিন আমায় চাইবে আমিও সেদিনি তোমায় আপন করে নিবো। তাতে আমার মাথার চুল পেকে গেলেও প্রবলেম নাই। আমি অপেক্ষা করবো তোমার। বুঝলে??
— হীর মুচকি হেসে বললো। আপনি এতো ভালো মনের গুণ্ডা কেনো??
— রাহুল হীরের নাকে নাক ঘষে বললো। আমি তোমার গুণ্ডা তো তাই।
.
হীর হেসে দিলো নিজের অজান্তেই কেঁদে দিয়ে রাহুকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলো। রাহুল ও হীকে বুকে নিয়ে নিলো। রাহুল নিজেও জানে মেয়েটাকে সে এতো কেনো ভালোবাসে!! হীর ফুঁপিয়ে কাঁদছে রাহুল আটকাচ্ছে না হীরকে। রাহুল ভাবছে কাদুক কাঁদলে মন হাল্কা হয়। হীর আজ রাহুলের বুকে কেঁদে হীরের সব কষ্ট রাহুলের সাথে ভাগ করে মন হাল্কা করে নিক। তাতে দুজনেরি শান্তি। এই পরন্ত বিকেল হীর আর রাহুলের জন্য একটি নতুন জীবনের সূচনা। আজকের এই বিকেল টা হয়তো কেউ ভুলবেনা ভুলতে চায় ও না।
.
.
.
শিহাব বসে আছে নিতুর রুমে। নিতু চোখ বুঝে শুয়ে হয়তো জ্ঞান নেই নিতুর থাকবে কি করে নিতু ঘর বন্দি ছিলো এ কদিন। তার উপর সুইসাইড করার চেষ্টা করেছে নিতু। আজ হীরের সাথে কথা বলার পড় শিহাব নিতুর বাড়ী না এলে নিতু হয় তো এখন সবাইকে ছেড়ে পড়কালে পাড়ী জমাতো।
.
শিহাব নিতুর বাড়ী এসে দেখে নিতুর মা নিতুর রুমের বাইরে দাঁড়িয়ে নিতুকে ডাকছে।আর চিৎকার করে কাঁদছে। নিতুর রুমে কি হচ্ছে বুঝতে পারছেনা শিহাব। তাও কাঁপা কাঁপা পায়ে শিহাব এগিয়ে গিয়ে নিতুর মাকে ডাক দিতেই উনি পিছন ফিরে শিহাব কে দেখে ঝাপ্টে ধরে।
.
— শিহাব বাবা তুমি এসেছো আমার মেয়েটাকে বাঁচাও দোয়া করো।
— হতভম্ব শিহাব কিছুই বুঝতে না পেরে বললো। আন্টি কি হয়েছে??
— নিতুর মা কাঁদতে কাঁদতে বললো। তুমি ঐদিন এসে আমার মেয়েটাকে অপমান করে গেলে তারপর থেকে নিতু ঘর থেকে বের হয়নি। কিছু খায়নি।রুমে পড়ে আছে বেঁচে আছে কি মরে গেছে জানি না। কিছু করো দোয়া করে।
.
শিহাবের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়লো। কারণ ঐদিন রেস্টুরেন্ট থেকে হীরের সাথে দেখা করার পড় শিহাব নিতুর কাছে এসেছিলো। কিন্তু নিতুর কোনো কথা না শুনে নিতুকে যাইনয় তাই বলেছে। আর সেটা প্রায় ১ সাপ্তাহ আগের ঘটনা। এতো দিন নিতু ঘরে একা কিছু করে ফেলেনি তো। ভাবতেই শিহাবের বুকে ধক করে উঠলো। শিহাব আর দেড়ি না করে দরজা ভাঙায় লেগে পড়লো।
.
ভেতরে নিতু ক্লান্ত আর দুর্বল ছিলো না খাওয়া দাওয়া করায়। কিন্তু দরজায় শিহাবের উপস্থিতি টের মেয়ে নিতু কান্নায় ভেঙে পড়ে তার আর মন চাইলো না। এই কলঙ্কীতো মুখ শিহাবকে দেখাতে। নিতু প্রচণ্ড দুঃখে। খাটে চেয়ার উঠিয়ে কাঁপা কাঁপা পায়ে সেই চেয়ারে উঠে দাঁড়ায় আর নিজের গলার উড়না টা ফেনে বেধে নেয়। যেই গলায় উড়না দিয়ে পা দিয়ে ধাক্কা দিয়ে চেয়ার ফেলে দেয় নিতু। ঠিক ঐ সময় শিহাব দরজা ভেঙে ভিতরে ঢুকে আর নিতু বলে চিৎকার করে গিয়ে নিতুর পা জরিয়ে ধরে। নিতু ঐ সময় ছটফট করছিলো। এই দৃশ্য দেখে এই প্রথম শিহাবের মনে নিতুকে হারানোর ভয় কাজ করে। তারপর নিতুর মার হেল্প নিয়ে শিহাব নিচে নামায় নিতুকে। নিতু দুর্বল থাকায় জ্ঞান হারিয়েছে। শিহাব নিতুকে শুয়ে দিয়ে ডক্টর কে কল করে আসতে বলে।
.
নিতুর মা মেয়েকে ধরে কাঁদতে কাঁদতে শেষ তার ধারনা তিনিই মেয়ের এই অবস্থার জন্য দায়ী। আগে যদি সঠিক পথ মেয়েকে দেখাতো তাহলে আজ এ দিন আসতোনা কিন্তু তিনি তো মেয়ের বাজে কাজে তালে তাল দিয়েছেন আর আজ মেয়ের এই দশা। না নিতু আজ ঘাটের না পারের।
.
এক্টু পড় ডক্টর এসে নিতুকে দেখে যায়। সেলাইন পুশ করে বিভিন্ন ঔষধ দিয়ে যায়। এ সবের মাঝে শিহাব নিতুর মুখের দিকে তাকাতে পারছিলোনা। নিতুর এতোই বাজে দশা হয়েছে। চেহারা বিস্রি দেখাচ্ছিলো নিতুর চোখের নিচে কালী পড়ে গেছে চাপা ভেঙে গালের মধ্যে ঢুকে গেছে। মুখের চামরা কুচকে গেছে।ঠোঁট কালশিটে দাগ করে গেছে যেমন। সব না খাওয়া আর শাওয়ার না নেওয়ার জন্য আর অতিরিক্ত চিন্তার জন্য নিতুর এমন হাল হয়েছে। শিহাবের চোখে পানি চলে আসে নিতুকে দেখে।
.
রাত দশটায় শিহাব নিতুর মাকে জোড় করে খাইয়ে নিজের রুমে পাঠায় বিশ্রাম নিতে। মেয়ের চিন্তায় তিনিও দানা পানি নেন নি বয়স্ক মানুষ আরো বেশী খারাপ অবস্থা উনার।নিতুর মাকে পাঠিয়ে দিয়ে নিতুর মাথার কাছে বসে থাকে শিহাব তারপর বেশকিছুক্ষণ কাঁদে শিহাব। কার দোষ দেই আমারা মানুষের জীবন নষ্ট করার জন্য?? সত্যি কথা বলতে আল্লাহ যা ভালো মনে করেন তাই সবার জন্য ভালো। না আর শিহাব কারো দোষ গুণ খুজবেনা। শিহাব নিজের প্রতি প্রচণ্ড রাগ লাগছে। সে কি করে এতোকিছুর পড় নিজের স্ত্রীকে ফেলে আবারো হীরকে কষ্ট দিতে গেলো?? শিহাব ভুল করেছে বারবার লাগাতার কিন্তু আর না এবার নিজেকে নিজে ক্ষমা করতে হলেও নিতুকে ক্ষমা করে দিবে সে। এসব হাবিজাবি ভেবেই শিহাব নিতুর মাথায় হাত বুলায়। হঠাৎ শিহাবের চোখ পড়ে নিতুর গলায় উড়নার ফাঁস লাগায়। লাল হয়ে আছে নিতুর গলা। শিহাব দীর্ঘশ্বাস ফেলে। একদৃষ্টে তাকিয়ে রয় নিতুর শুকনো মুখটার পানে।
.
.
.
হীর ঝিম মেরে বসে আছে আর রাহুল হীরের হাতে মেহেদী আর্ট করছে। রাহুল বেশ মনোযোগী হয়ে মেহেদী দিতে ব্যস্ত। কিন্তু হীরের অবস্থা খারাপ। হাতে মনে হচ্ছে কেউ এলোপাথাড়ি সুড়সুড়ি দিচ্ছে। তার উপর রাহুল হীরের এতো কাছে বসে আছে যে হীরের অস্বস্তির শীর্ষে। কিন্তু কিছুই বলতে পারছেনা হীর। একবার বলেছিলো রাহুলের চোখ পাকানো দেখে ঢোগ গিলে চুপ হীর। তখন থেকেই দম ধরে ঝিম মেরে বসে আছে হীর।
.
আর হীরের অবস্থা দেখে পূর্ণি মিটমিটে করে হেসে কুটিকুটি। হীর বারবার রাগী চোখে তাকাচ্ছে পূর্ণির দিকে তাতে পূর্নির বেঙ্গ করে করে হাসছে।
.
মন চাইছে ভাই বোন দুইটাইকে গিলে ফেলি দুইটাই বজ্জাত এর হাড্ডি। একটা সুড়সুড়ি দিয়ে জ্বালাচ্ছে তো আর একটা হাসি দিয়ে। বাসায় ও যেতে দিচ্ছেনা। এখানে এসেও বিপদে কেনো আসতে গিয়েছিলি হীর।
.
রাহুল যেমন হীরের মনের কথা শুনতে পেলো। তাই বাঁকা হেসে বললো।
.
— যেতে দিবো আটকে রাখবো না। হিরা আসবে তোমায় নিতে!!
— হীর হা করে তাকিয়ে আছে রাহুলের দিলে।……………!
— মুখে মোশা ঢুকবে!!
— হীর থতমত খেয়ে বললো। আপনি বুঝলেন কেমনে??
.
.
রাহুল কিছু বলেনি শুধু সেই চিরচেনা বাঁকা হাসি দিয়েছে। এক্টু পড় কলিং বেল বেজে উঠে রাহুল গিয়ে দরজা খুলে দেয়।
দরজা খুলে রাহুল আবারো অবাক তার মা আর একটা ছেলে দাঁড়িয়ে ছেলেটা আর কেউ নয় সেই ছেলে যাকে উনি পূর্ণির জন্য ঠিক করেছিলেন। আর এই ছেলেকে দেখে রাহুলের রাগ মাথা দিয়ে যেমন উপচে পড়ছে। রাহুলকে দরজায় দাঁড়িয়ে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে রাহুলের মা কপাল কুঁচকে বলে উঠেন।
.
— এই টুকু কি শিখোনি?? কেউ এলে ভিতরে আসতে বলতে হয়??
— রাহুল রেগে বললো। জানি কিন্তু কে এলো তার মধ্যে এটা ডিপেন্ড করে। ভিতরে আসতে দিবো কি না!!
— কি বলতে চাও তুমি??
— রাহুল কথা বাড়ায় না বলে উঠে। ভেতরে আসুন!!
.
মাহুলের মা আর সেই ছেলে নাম অর্ণিক দুজন ভিতরে ড্রইং রুমে গিয়ে বসে। রাহুল ও বসে তার মাকে জিজ্ঞেস করে।
.
— সো কি বলতে এসেছেন??
— অর্ণিক পূর্নিকে দেখতে এসেছে। হবু বৌ অসুস্থ তাই পাগল করে দিচ্ছিলো আমায় তাই নিয়ে এলাম।
— রাহুল রেগে খিটবিট করে বললো। মঝা করতে এসেছেন আপনি?? অর্ণিক না হিরা পূর্ণির হবু বর!! বলিনি আমি।
— হ্যাঁ বলেছ কিন্তু আমি সেটা মেনে নেই নি। যাও পূর্ণিকে ডাকো!!
.
.
.
চলবে!!
[সব কিছু ক্লিয়ার করে শেষ করতে চাইছি ব্যস!! আর আমি খুবি অসুস্থ ছিলাম ইভেন এখনো অসুস্থ পুরোপুরি সুস্থ নয়ই। তাও আপনাদের আর ওয়েট করাতে চাইনা তাই দিয়ে দিলাম। ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন। কেমন হইছে জানাবেন!]
Roja Islam

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে