Sunday, October 5, 2025







ভালোবাসার ভিন্ন রং পর্ব-৩৫

#ভালোবাসার_ভিন্ন_রং
#সাইয়্যারা_খান
#পর্বঃ৩৫

ঘুম হালকা হতেই আদ্রিয়ান চোখ ডলে নিজের উপর তাকালো। মুহূর্তেই মুখে তৃপ্তির হাসি ফুটে উঠলো। বুকের উপর ভালোবাসার মানুষটির অস্তিত্ব বিরাজমান। গতরাতে দুজন বেশ খানিকটা সময় মধুময় অতিবাহিত করেছে। দুই হাতে নিজের সাথে বুকে থাকা অস্তিত্বকে জড়িয়ে নিলো আদ্রিয়ান। রোদ আদ্রিয়ানের ঘাড়ে মুখ গুজে আরামে ঘুমাচ্ছে। সারাটা রাত বেচারী ঘুমাতে পারে নি। পারবে কিভাবে? দুষ্ট আদ্রিয়ান নিজের দুষ্টামীতে ঘুম হারাম করেছিলো রোদের। মুখ উঁচু করে ঠোঁট ছুঁয়ে দিলো রোদের ঘাড়ে। হালকা নড়লো রোদ। আদ্রিয়ান আবারও একই কাজ করতেই রোদ এবার বিরক্ত হলো। চোখ মুখ কুচকে কিছু বুঝার চেষ্টা করলো। মুখ তুলে লাল হওয়া চোখগুলো দিয়ে কিছু বুঝার চেষ্টা করতেই আদ্রিয়ান ওর মাথায় হাত বুলিয়ে বললো,

— আচ্ছা আর জ্বালাবো না। ঘুমাও।

রোদ নিজের অবস্থান বুঝে বুক থেকে নামতে চাইলো কারণ ওর পুরোটা ভারই আদ্রিয়ানের উপর। বাঁধা দেয় আদ্রিয়ান। রোদকে নিজের কাছাকাছি আবারও টেনে নেয়। রোদ হাত দিয়ে বাঁধা দিলো। উঠার চেষ্টা করলো আবারও কিন্তু পারলো কই? আদ্রিয়ান ওর কানে ফিসফিস করে বললো,

— আদর করি আবারও?

— প্লিজ ছাড়ুন।

কথাটা বলেই হালকা ফুঁপিয়ে উঠলো রোদ। হঠাৎ এমন আচরণে ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলো আদ্রিয়ান। ব্যাস্তও হলো বটে। বুক থেকে আস্তে করে বেডে শুয়িয়ে দিয়ে ওর উপর ঝুঁকে গালে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে ব্যাস্ত কন্ঠে বললো,

— সোনা আমার এখনও ব্যাথা হচ্ছে?

— হু।

ফুঁপানোর সময় হালকা স্বর কানে এলো আদ্রিয়ানের। নিজের লম্বা লম্বা শক্ত আঙুল চালিয়ে রোদের সামনের অবিন্যস্ত চুল গুলো গুছানোর চেষ্টা চালাতে চালাতে আদুরে গলায় বললো,

— ঠিক হয়ে যাবে। প্লিজ কাঁদে না। আমি অনেক সরি।

রোদের কান্না আটকে আটকে আসছে। আদ্রিয়ানের কথায় ভয়ে কেঁদে ফেলেছে মেয়েটা। আদ্রিয়ান ওর সারামুখে চুমু খেয়ে বললো,

— আমি তো দুষ্টামী করছিলাম। পাগল আমার। আসো ফ্রেশ হয়ে কিছু খাবে। মেডিসিন নিলেই ব্যাথা চলে যাবে।

কথাটা বলে নিজে উঠে রোদকে আলতো হাতে উঠালো আদ্রিয়ান। কাঁথাটা সরাতেই আদ্রিয়ানের চোখ আটকে গেলো। রোদের পরনে আদ্রিয়ানের ঢোলা একটা টিশার্ট যা হাটুর উপর পর্যন্ত ঢেকে আছে। ফর্সা পা দুটো যেন আদ্রিয়ানের চোখ ধাঁধিয়ে দিচ্ছে। ফাঁকা গলায় ঢোক গিললো আদ্রিয়ান। এতদিন তো নিজেকে সামলে সামলে রেখেছে এখন সেটা অসম্ভব বলে মনে হচ্ছে। আদ্রিয়ানের ঘোরের মাঝেই রোদ বেড থেকে উঠতে নিলেই আবার ধপ করে বসে পরলো। আদ্রিয়ান যেন হুসে ফিরলো। তারাতাড়ি করে রোদকে ধরে কোলে তুলে নিলো। নিজে ফ্রেশ হতে সাহায্য করলো। রুমে ডুকে রোদ আলমারির কাছে যেতে নিলেই আদ্রিয়ান ওকে ধরে বললো,

— কি লাগবে আমাকে বলো?

— আমার ড্রেস দিন একটা।

আদ্রিয়ান রোদকে বসিয়ে ড্রেস এনে সাহায্য করলো পড়িয়ে দিতে। চিরুনি এনে রোদের আধ ভেজা চুল গুলো আঁচড়ে দিতে লাগলো। রোদের শরীর তখনও বেশ ক্লান্ত। আদ্রিয়ান উঠে রোদের সামনে এসে দাঁড়িয়ে মাথায় হাত দিতেই দু হাত বাড়িয়ে আদ্রিয়ানের কোমড় জড়িয়ে নিলো রোদ। আদ্রিয়ানের পরনে শুধু একটা টাউজার। ওর উন্মুক্ত পেটে মুখ গুজে দিলো রোদ। আদ্রিয়ান ওর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললো,

— খাবে। আসো। নাস্তা আনিয়েছি।

— ভালোলাগছে না।

— সোনা। তোমার ব্যাথার মেডিসিন নিতে হবে।

পেট থেকে মুখ তুলে তাকালো রোদ। ওর যে ঘুম হয় নি তা বেশ বুঝতে পারলো আদ্রিয়ান। কোলে তুলে টেবিলে নিয়ে বসিয়ে আদ্রিয়ান নিজ হাতে খায়িয়ে দিলো। মেডিসিন খায়িয়ে বুকে নিয়ে শুয়ে মাথায় হাত বুলাতেই রোদ গভীর ঘুমে তলিয়ে গেলো। আদ্রিয়ান রোদের দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে। কত কত সুখ এই রোদের মাঝে। হাত বাড়িয়ে গলার লাল দাগগুলোতে হাত বুলালো আদ্রিয়ান। ঘুমন্ত নিষ্পাপ মুখটা ভালোকরে পর্যবেক্ষণ করলো। আনমনেই হাসলো। কতটুকু বউ ওর ঠিক নিজের অধিকার আদায় করে নিয়েছে। মেয়েটা বোকা বলেই বুঝে নি কেন আদ্রিয়ান দূরে রেখেছিলো। এতদিন আদর আদর করেছে অথচ এখন কাছে আসা,এত এত ভালোবাসা এগুলো সামলিয়ে উঠতে পারছে না। কেমন অচেতনের মতো ঘুমোচ্ছে।
.
রোদের ঘুম ভাঙলো দুপুরের দিকে। শরীর ভার ভার লাগলেও এখন ঠিক লাগছে। ব্যাথা গুলো নেই আর। আশে পাশে আদ্রিয়ানকে খুঁজতে লাগলো কিন্তু পেলো না। পুরো রুম জুড়ে কেমন শূন্যতা। এমনিতে বাচ্চারা থাকে তাই কতটা প্রাণচাঞ্চল্য থাকে বাসাটা অথচ এখন কেমন খালি খালি। রোদের বুকটা যেন ভার হয়ে এলো। আদ্রিয়ানকে দুই এক বার ডাকলেও জবাব এলো না। পাশ থেকে ফোন তুলেই ভাইকে ফোন করে বললো যাতে বাচ্চাদের এখনই দিয়ে যায়। রাদ কত করে বললো যাতে বিকেলে আনে কিন্তু না। রোদ শুনলোই না। ওর বাচ্চারা ওকে ছাড়া আছে ভাবতেই কান্না পায় ওর। আসলে একটার সাথেও কথা বলবে না। রাদ দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বললো,

— আচ্ছা আচ্ছা তোর বাচ্চাদের দিয়ে যাচ্ছি।

রোদ ফোন কেটে বেড থেকে নামলো। কিচেন ওপেন হওয়াতে বের হতেই দেখলো রান্না করছে আদ্রিয়ান। গরমে পাতলা টিশার্ট ভিজে শরীরে লেপ্টে। বেচারা বারবার হাতের দিকে কপালের ঘাম মুছার চেষ্টা করছে। রোদের মায়া হলো। কিভাবে ওর একমাত্র জামাই রান্না করছে। পেছন থেকে কেউ জড়িয়ে ধরতেই আদ্রিয়ানের মুখে হাসি ফুটে উঠলো। হাত বাড়িয়ে পেছন থেকে নিজের সাথে চেপে ধরে বললো,

— এখন ঠিক লাগছে?

— হুম। আপনি সরুন। বাকিটা আমি করে দিচ্ছি।

— একটুও না। আমি করে নিচ্ছি।

রোদ তাও জেদ করলো। আদ্রিয়ান রোদের কোমড় ধরে চুলার অপর পাশে উঁচু জায়গাটায় বসিয়ে দিলো। ফ্রিজ থেকে জুস আর কাটা কিছু ফল এনে রোদের সামনে দিয়ে বললো,

— ফিনিস চাই পুরোটা।

রোদ মুখ কুচকে বললো,

— এতগুলো কে খাবে?

— তুমি খাবে। প্রয়োজন এখন।

— তাই বলে এত?

আদ্রিয়ান রোদের কথায় পাত্তা দিলো না। হাতে এক পিস ফল নিয়ে রোদের মুখে ঢুকিয়ে দিলো। না পেরে রোদ চিবুচ্ছে। আদ্রিয়ান রান্নায় মনোযোগ দিতেই রোদ পেছন থেকে আদ্রিয়ানের মুখেও ডুকিয়ে দিলো। দু’জনের ভালো কিছু মুহূর্ত কাটলো এই ভর দুপুরে।
.
গোসলে রোদ ডুকেছে মাত্র। তখনই অনবরত নক করছে আদ্রিয়ান। রোদ ভেতর থেকেই বললো,

— কি হয়েছে? কে মরেছে? এমন করছেন ক্যান?

আদ্রিয়ান ভয়ে ঢোক গিললো। বউ তেঁতে গিয়েছে। আর আওয়াজ করলো না আদ্রিয়ান অথচ ঠাই দাঁড়িয়ে দরজার সামনে। দরজায় কান লাগিয়ে শুনার চেষ্টা করছে রোদ কি বলে আর।
এদিকে আদ্রিয়ানের আর কোন সারা শব্দ না রোদ ধাম করে দরজা খুলতেই হুমরি খেয়ে রোদের উপর পরলো আদ্রিয়ান। ভয়ে চিৎকার করে উঠলো রোদ। আদ্রিয়ান রোদকে ধরে কোনমতে দেয়াল ধরে পড়ে যাওয়া থেকে নিজেদের বাঁচালো। রোদ বিরক্ত হয়ে বললো,

— আপনি আমার পেছনে আজ এত ঘুরঘুর করছেন কেন হ্যাঁ? শান্তিতে গোসল ও করতে দিবেন না?

আদ্রিয়ান রোদের ভেজা গলায় চুমু খেয়ে নেশাময় কন্ঠে শুধালো,

— সুখের খোঁজ দিয়ে এখন পালালে তো চলবে না বউ।

রোদ যেন জমে আছে। হীম হয়ে উঠলো সর্বাঙ্গ। আদ্রিয়ান হাত বাড়িয়ে সাওয়ার অন করে দিতেই ভিজে গেলো দুজন। ভেজা শরীরে দুজন লেপ্টে গেলো দুজনে।

__________________

রাদ ভাগ্নে, ভাগ্নি’কে দিতে আসবে। সেটা শুনেই রোদের বাবা বলে উঠলো,

— আরে রাতেই তো এলো। কয়েক দিন থাক।

মা বলে উঠলো,

— কিছুতেই যেতে দিব না।

রাদ বিরস মুখে বললো,

— তোমাদের মেয়ে আমাকে হুমকি দিয়েছে যাতে ওর বাচ্চাদের সহি সালামত বাসায় পৌঁছে দেই।

মিশি তখন তিশার কাছে খাচ্ছে। যদিও ঘুম থেকে উঠেই মা-বাবাকে না পেয়ে কেঁদেছিলো একটু কিন্তু মিশান আর নানু বাড়ি দেখেই খুশিতে এদিক ওদিক দৌড়েছে। রোদ জেদ করলেও দুপুরে খাওয়ার আগে ছাড়বে না রোদের মা।
সবার থেকে বিদায় নিয়ে রাদ জাইফা সহ বাচ্চাদের নিয়ে বের হলো। জাইফা ও নাকি যাবে। রাদ আবার এ ব্যাপারে না করে না অথচ জাইফাকে বাবার বাসার যেতে নিয়ে গড়িমসি। অবশ্য জাইফা ও যেতে চায় না। বাবা আর জাইফ এসে দেখে যায় এতেই খুশি ও। রাদ ছাড়া থাকতে পারে না ও। এই রাগী মানুষটাকে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে ভালোবাসে বলে কথা।
.
রাতুল আর দিশা এখন যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে চলছে। এদের সম্পর্কের কোন নাম নেই যেন। না বন্ধু না প্রেম। কিছুই না। রাতুল মনে করছে ও যা করেছে আবেগে রোদকে ভুলতে করেছে অথচ নাদান মনটা বুঝে না যে এটা অসম্ভব। এত এত কষ্ট কিভাবে ভুলবে? নারীর সান্নিধ্যে তো আসলো। এই যে দিশাকে কাছে টানলো। কাজ হলো কই? ভুলতে তো পারছে না। অহেতুক দিশা দোটানায় পড়ে গেলো।
মেয়েটা মানিয়ে নিতে চাইছে। নিজের খুশি হওয়ার কারণ হিসেবে জাইফাকে দেখে দেখে রাখে। ভালোবাসার মানুষটার ই চিহ্ন জাইফার মাঝে বেড়ে উঠছে। দিশা জাইফাকে যত্ন করা মানেই তো ছোট অস্তিত্বটাকেও যত্ন করা। দিশা ভেবেও রেখেছে ফুপি ডাকতে দিবে না মামনি ডাকাবে। রাদ হয়তো রাগ করবে। তাতে কি? দিশা লুকিয়ে ডাকাবে। ভালোবাসাবে।

_______________

রাদ’রা সন্ধ্যা হতেই চলে গেল। রোদ মিশি, মিশানের সাথে কথা বলছে না। মিশিকে নিয়ে আদ্রিয়ান চেঞ্জ করিয়ে পাতলা ফতুয়া আর একটা বিড়াল প্যান্ট পড়িয়ে দিলো। গুটি গুটি পায়ে মিশি মায়ের কাছে এসে হাত বাড়িতে দিলো মানে কোলে নাও। রোদ কি আর করবে? এই মেয়ে’কে কিভাবে ফিরিয়ে দিবে? হাত বাড়িয়ে কোলে তুলে নিতেই মিশি ছোট হাত দিয়ে মা’য়ের গলা জড়িয়ে ধরে ধরে আদুরে গলায় বললো,

— মাম্মা মিশি আর যাবে না। সত্যি।

রোদ মুখে আসা হাসিটুকু আটকে বললো,

— সত্যি?

— পমিস। মিশি মাম্মা ছাড়া যাবে না।

রোদ মিশিকে কোলে নিয়েই চুমু খেয়ে কয়েকটা। মেয়েটা তো ঘুমে ছিলো। কি দোষ ওর। দোষতো ছেলের। মিশান এখন মায়ের পছন্দ চিনে ভালোমতো। বাসায় এসে মাকে রেগে থাকতে দেখেই নিচে গিয়েছে ফাস্ট ফুড কিনতে। মা এগুলো দেখলেই ঝাপিয়ে পরবে। ঠিক হলোও তাই। মিশানের হাতে আইসক্রিম দেখে রোদ নিজেই গলে গিয়েছে। ওর ছেলে কি না ওর জন্য এনেছে। দুই জনকে আবারও সাবধান করেছে, এরপর থেকে মা ছাড়া কোথাও যাওয়া নিষেধ। দুজনই অবুঝের মতো ঘাড় দুলিয়ে সায় জানালো।
.
রাতে খাওয়া শেষ হতেই আদ্রিয়ান মিশিকে নিয়ে খেলছে। মিশান উঁকি দিয়ে ডাকলো,

— মা?

রোদ তখন পড়ছিলো। মিশানের ডাকে তাকাতেই মিশান বললো,

— ব্যাস্ত?

— বলো। কিছু লাগবে?

— কেমিস্ট্রি তে প্রবলেম হচ্ছে একটু। সমতা মিলছে না।

— আচ্ছা। তুমি বায়ো শেষ করো পুরোটা। এসে পড়া ধরব আমি। এরপর কেমিস্ট্রি করে দিব।

মিশান ঘাড় দুলিয়ে চলে গেল। রোদ নিজের পড়া শেষ করে উঠে মোচড়া মোচড়ি করলো কতক্ষণ। কয় ঘন্টা যাবৎ পড়ছে টানা। বেডে তাকিয়ে দেখলো আদ্রিয়ানের বুকে মিশি ঘুমাচ্ছে। রোদ হাতে একটা রাবার ব্যান্ড নিয়ে ঘুমন্ত মিশির চুলগুলো বেঁধে দিতে দিতে বললো,

— চুল গুলো বেঁধে দিবেন তো নাকি? চুল মুখে আসলে ঘুমের মধ্যেই চমকে যায়।

বলে নিজেই চলে গেল মিশানের রুমে। আদ্রিয়ান ঘুমন্ত মেয়েকে চুমু খেল। অপেক্ষা এখন বউ আসার।
রোদ মিশানের সব বুঝিয়ে একেবারে শুয়িয়ে লাইট অফ করে রুমে এলো। হাতে করে মিশানের ফোন ও এনেছে। নাহলে এখন ফোন টিপাটিপি করবে এই ছেলে। ফ্রেশ হয়ে বের হতেই আদ্রিয়ান পেছন থেকে জড়িয়ে ধরলো। রোদ কিছু বলার আগেই কোলে তুলে বেডে নিতে নিতে বললো,

— আজ সেকেন্ড বাসর করব।

[অনেকের কাছে নাকি রোদকে ছেঁচড়া মনে হচ্ছে। অথচ রোদের জায়গায় এপ্রোচটা যদি আদ্রিয়ানের তরফ থেকে হতো তখন কিন্তু এমন লাগতো না। সবসময় ছেলেরাই কেন এগিয়ে আসবে? মেয়েরা কেন নয়?]

#চলবে….

গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ