? তোমার আড়ালে ?পার্ট :১৩

0
1112

? তোমার আড়ালে ?পার্ট :১৩

Urme prema (sajiana monir)

সুবাহ আর আরোশ ডাইনিং টেবিলে বসে ব্রেকফাস্ট করছে সুবাহ নিজের মত খাচ্ছে আরোশ পাশের চেয়ারে খাবার সামনে নিয়ে বসে আছে খাচ্ছেনা।
সুবাহ বেশ কিছুক্ষন ধরে লক্ষ করছে কিন্তু কিছু বলছেনা এতসময় ধরে সুবাহ আরোশকে এভাবে বসে থাকতে দেখে খেতে না দেখে কিছু না বলে থাকতে পারলোনা তাই সুবাহ আরোশের দিকে বেখেয়ালী ভাবে তাকিয়ে মৃদ্যু আওয়াজে বলতে লাগে
“কিছু খাচ্ছেন না যে
ভালো লাগছেনা বুঝি !”
আরোশ ঠোঁটের কোনে হালকা হাসি এনে নিজের দু হাত উপরে তুলে হাতের বেন্ডেজ দেখিয়ে বলল
“আসলে রান্না করতে যেয়ে হাতটা কিছুটা পুরে গেছে !
তাই খেতে পারছিনা !”
সুবাহ আরোশের হাতের বেন্ডেজ দেখে বেশ কষ্ট লাগছে ।আরোশ আবার বললো
“ইয়ে মানে তুমি যদি একটু কষ্ট করে খায়িয়ে দিতে তাহলে আমি ব্রেকফৈস্টটা করতে পারতাম আর কি !”
সুবাহর আরোশের কথায় বেশ মায়া হয় সুবাহ মৃদ্যু স্বরে বলতে লাগে
“ঠিক আছে আমি খায়িয়ে দিচ্ছি কিন্তু তা আবার অন্য কোন কিছু ভেবে নিবেন না প্লিজ !
আমি জাস্ট আপনার হেল্প করছি আর কিছুনা “
আরোশ বাদ্ধ ছেলের মত নিজের মাথা নাড়ালো ।সুবাহ প্লেট থেকে খাবার তুলে নিজ হাতে আরোশকে খায়িয়ে দেয় ।আরোশ মুগ্ধ নয়নে সুবাহর দিকে তাকিয়ে আছে সুবাহ সে দিকে নজর না দিয়ে আরোশ কে খায়িয়ে দিতে লাগে ।

বিকেলের দিকে সুবাহ বারান্ধায় দাড়িয়ে সমুদ্র দেখছিলো বারান্ধা থেকে সমুদ্র দেখতে বেশ ভালো লাগছে । আরোশ বারান্ধায় প্রবেশ করতেই তার নজর পরে সুবাহর দিকে ।পড়ন্ত বিকালের আবছা সূর্যের কিরন সুবাহ মুখে পড়তেই যেন অন্যরকম সৌন্দরর্য বিরাজ করছে লম্বা চুল গুলো বাতাসে উড়ছে চোখ বন্ধ করে আছে চেহারায় মুগ্ধতার ছায়া ।সব মিলিয়ে আরোশের নেশা ধরিয়ে দিচ্ছে !
আরোশের ইচ্ছে তো করছে সুবাহর মাঝে ডুব দিতে কিন্তু তা হয়তো এই মুহূর্তে সম্ভব না কারন সুবাহ রেগে যাবে আর আরোশ চায় সুবাহ নিজের মন থেকে সব মেনে নিয়ে তাকে আপন করুক তারপর না হয় নিজের সুবাহকে নিজের মনের মত করে ভালোবাসবে ।
আরোশ সুবাহর কাছে যেয়ে তার পাশ ঘেঁষে দাড়িয়ে সুবাহর দিকে তাকিয়ে বলে
“কি ভাবছো চোখ বুঝে ?”
সুবাহ আগের মত চোখ বন্ধ করেই মৃদ্যু হাসির রেখা ঠোঁটে ফুটিয়ে বলে
“কিছু ভাবছিনা !
সময়টাকে অনুভব করার চেষ্টা করছি তা বেধেঁ রাখার চেষ্টা করছি চোখের পাতায় কিন্তু কি অদ্ভুদ দেখেন বার বার সব ছুটে যাচ্ছে ।”
আরোশ আগের মত সুবাহর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলতে লাগে
“সময়কে কখনো বাধাঁ যায় না এটা করার চেষ্টা করা ও বৃথা সময়তো চলমান নদীর ধারার মত তা নিজ গতিতে বয়ে যাবে ।”
সুবাহ আরোশের কথায় চোখ খুলে ছোট একটা নিশ্বাস নিয়ে সমুদ্রোর দিকে তাকিয়ে বলতে লাগে
“তাই তো আমার জীবনটাও সময়ের সাথে সাথে সব কিছু অগোছালো করে দিলো কিছু ভয়ংকর স্মৃতি যা মনে করলে আমাকে তিলে তিলে শেষ করে দিতে লাগে ।যন্ত্রনা দেয় কষ্ট দেয় !
আফসোস যদি সময়টাকে বেধেঁ রাখতে পারতাম আর তা পরিবর্তন করতে পারতাম তাহলে নিজের জীবন থেকে সেই ভয়ংকর স্মৃতি গুলো মুছে ফেলতাম ”
বলেই রুমের দিকে পা বাড়ায় সুবাহ আরোশ এত সময় ধরে মাথা নিচু করে সব শুনছিলো সুবাহর প্রত্যেক টা কথা তাকে আঘাত দিচ্ছিল সে জানে সুবাহ কোন ভয়ংকর স্মৃতির কথা বলছে !
সুবাহ সেই রাতের কথা বলছে যেদিন আরোশ সুবাহর উপর হাত তুলেছিলো !
আরোশ পিছন থেকে সুবাহর হাত আটকিয়ে বলল
“পুরোনো স্মৃতি মুছা যাবেনা কিন্তু নতুন স্মৃতি তো গড়া যাবে যা পুরোনো ভয়ংকর স্মৃতি গুলোকে ভুলিয়ে দিবে নতুন করে সব শুরু করলে কি হয় না ?
আমাকে কি শেষ বারের মত সুযোগ দেওয়া যায় না ?”
সুবাহ আরোশের দিকে তাকিয়ে দেখে সে করুন চোখে তার দিকে তাকিয়ে আছে তার দিকে ।চোখে স্পষ্ট অনুতাপ দেখা যাচ্ছে ।
সুবাহ চাওয়ার পর ও তার চাহনি কে উপেক্ষা করতে পারছেনা !
সুবাহ আরোশের এই চাহনিকে উপেক্ষা করে কিছু করতে পারছেনা কোথাও সে নিজের মনের কাছে বাধাঁ পড়ে গেছে ।সুবাহ আরোশের কোন কথার উপর না দিয়ে আবারো আগের মত সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে আছে গভীর ভাবে ।আরোশ সুবাহর মন খারাপ লক্ষ করে সুবাহর পাশে দাড়িয়ে তার দিকে তাকিয়ে বলে
“গান শুনবে ?”
সুবাহ আরোশের কথায় ঘাড় ঘুরিয়ে তাকিয়ে আছে তার ও বেশ গান শুনতে ইচ্ছে করছে আরোশেক কন্ঠে গান শোনাটা তো তার নেশা !
যাতে বার বার সে মাতাল হয়ে পড়ে ।সুবাহ র কোন উত্তর না পেয়ে আরোশ মুচকি হেসে সুবাহকে নিজের কোলে উঠিয়ে নেয় সুবাহ আরোশের দিকে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে ।আরোশ সুবাহকে কলে করে বারান্ধায় রাখা সোফায় বসে ।সুবাহ আরোশের কোল থেকে উঠতে চাইলে আরোশ পিছন থেকে আরো শক্ত করে জরিয়ে ধরে সুবাহকে সুবাহ নোড়তে পারেনা সুবাহ বেশ ভালো করেই বুঝে গেছে সে আরোশের বাহুডোর থেকে ছাড়া পাবেনা তাই এভাবেই বসে থাকা তার জন্য উত্তম তাই চুপচাপ সুবাহ আরোশের বুকে হেলান দিয়ে বসে থাকে ।আরোশ মুচকি হেসে সোফার পাশের থেকে গিটারটা হাতে নিয়ে গিটারে টুং টাং সুর তুলতে লাগে সুবাহ আরোশের বুকের উপর নিজের শরীরের পুরো ভর ছেড়ে দেয় চোখ বন্ধ করে নেয় আরোশ সুবাহর দিকে তাকিয়ে গাইতে লাগে

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না

ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌড় আর পাবোনা পাব না

ক্ষপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌড় আর পাব না

না না আর পাব না

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না

ভূবনো মোহনো গোরা …..আ

কোন মনিজনার মনোহরা

ভূবনো মোহনো গোরা

কোন মনিজনার মনোহরা

মনিজনার মনোহরা

ওরে রাধার প্রেমে মাতোয়ারা

চাঁদ গৌড় আমার রাধার প্রেমে মাতোয়ারা

ধূলায় যাই ভাই গড়াগড়ি

যেতে চাইলে যেতে দেবোনা না না না না

যেতে চাইলে যেতে দেবোনা না না না

যেতে দিবো না

তোমায় হৃদয় মাঝে

তোমায় হৃদয় মাঝে রাখিবো ছেড়ে দেবো না

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিবো ছেড়ে দেবো না ………….

সুবাহ মুগ্ধ হয়ে আরোশের গান শুনছে তার কাছে আরোশের গান গাওয়াটা একটা নেশার মত কাজ করে যা শুনার পর সে দুনিয়াদারি সব ভুলে যায় !
আরোশ গান শেষ করে গিটারটা সোফার পাশে দাড় করিয়ে সুবাহর ঘাড়ে নিজের মুখ ডুবায় সেখানে আলতো করে নিজের ঠোটেঁর স্পর্শ দিতে লাগে ।আরোশের স্পর্শে সুবাহ আস্তে আস্তে আরোশের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে !
আরোশের ঠোঁটের স্পর্শ গুলো ক্রমশই গভীর হতে লাগে আজ সুবাহ ও আরোশ কে বাধাঁ দিচ্ছেনা আর দিবেই কি করে সে নিজেই তো আরোশের স্পর্শে ডুবে আছে আরোশ আরোশের ঠোঁট জোড়া সুবাহর ঠোঁট গুলোকে নিজের আয়ত্তে করে নিয়েছে তারপর হুট করে সুবাহকে কলে করে রুমের দিকে এগোতে লাগে ।আজ না হয় আর একবার তার ভালোবাসাকে ভালোবাসায় বেধেঁ রাখবে নিজের করে নিবে নতুন করে ।আগের বার আপন করে নিলেও ছিলো সংষয় প্রতিশোধ কিন্তু এবার না আছে কোন প্রতিশোধ না আছে কোন সংষয় শুধুই রয়েছে তাদের ভালোবাসা ।সুবাহর অভিমানের আবরন টা ও আজ হয়তো সরে গেছে নতুন করে আবার আবার এক হবে দুজন দুজনার হবে !

ঘড়িতে রাত ৭ টা বাজতে চলছে সুবাহ আরোশের খালি বুকে মাথা রেখে ঘুমাচ্ছে আরোশ সুবাহর শরীরে চাদর দিয়ে ডেকে তাকে আরো গভীর ভাবে নিজের সাথে জরিয়ে নেয় ।আরোশের নজর সুবাহর দিকে গভীর ভাবে সুবাহকে দেখছে আজ তার বেশ শান্তি লাগছে সে তার ভালোবাসাকে হারিয়ে আবার নতুন করে পেয়েছে ।এই মেয়েকে ভুল বুঝে কতইনা কষ্ট দিয়েছে নিজের থেকে দূরে রেখেছে যাকে পাবার জন্য সে পাগল ছিলো সামান্য একটা ভুলবুঝাবুঝির জন্য তাকে পেয়েও সে হারিয়ে ।
অন্য কারো ভুলে অন্যায়ের শাস্তি তাকে দিয়ে গেছে তার সাথে অন্যায় করেছে ।
কিন্তু এখন থেকে কখনই নিজেদের মধ্যে না কোন ভুল বোঝাবুঝি আসতে দিবে না কোন তৃতীয় ব্যক্তিকে আসতে দিবে ।সুবাহকে তার প্রাপ্য পুরো ভালোবাসাটা দিবে যা থেকে সে তাকে বন্চিত রেখেছিলো !
এসব ভাবতে ভাবতে আরোশ সুবাহর কপালে চুমু দেয় কপালে আরোশের ঠোঁটের স্পর্শ পড়তেই সুবাহর ঘুম ভেঙ্গে যায় সুবাহ আলতো করে ঘুম ঘুম চোখে আরোশের দিকে তাকায় ।আরোশের চেহারায় ঠোঁটের কোনে মৃদ্যু হাসি দেখে সুবাহর মুখে হাসি ফুটে উঠে !
আরোশ সুবাহকে নিজের সাথে আলতো করে জরিয়ে ধরে তার কানের কাছে ফিস ফিসিয়ে বলে
“গুড ইভিনিং বউ
ঘুম কেমন হলো ? “
সুবাহ উত্তরে লজ্জা মাখা হাসি দিয়ে আবার আরোশের বুকে মুখ লুকায় ।আরোশ সুবাহর চুলে হাত বুলাতে বুলাতে বলে
“সরি জান তোমার সাথে খুব বেশি অন্যায় করে ফেলেছি !
তোমাকে না ভুল বুঝে খুব বেশি কষ্ট দিয়ে ফেলেছি যেখানে তোমার শুধু ভালোবাসা পাবার কথা ছিল সেখানে আমি তোমার সাথে বার বার খারাপ ব্যবহার করে গেছি !
আমি সত্যিটার আড়ালে ছিলাম নিদ্রার বলা মিথ্যা কথা গুলো মেনে নিয়েছিল আ…”
“হুসসসসসসসসস”
সুবাহ উচুঁ হয়ে আরোশের মুখে আঙ্গুল রেখে তাকে থামিয়ে দেয় তাকে বলতে না দিয়ে নিজে তার চোখে চোখ রেখে মৃদ্যু স্বরে বললো
“যা হয়েছে তাতে আপনার একার কোন দোষ ছিলোনা আমার ও দোষ আছে আমি পরিবারের কিছু মুখোশধারী আপন মানুষের কথায় আপনাকে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ।একবার আপনার দিকটা ভেবে দেখিনি আপনার ভালোবাসার কথা ভেবে দেখিনি ।
স্বার্থপরের মত নিজের পরিবারের কথা ভেবে দাদীর আর নিদ্রার কথা মত আপনার কে ধোকা দিতে রাজী হয়ে গিয়েছি অথচ আপনার ভালোবাসার দিকটা ভেবে দেখিনি !
আপনার রাগ করাটা আমার সাথে স্বাভাবীক ছিলো কিন্তু সেদিন আপনার মুখে সে সব কথা গুলো মেনে নিতে পারিনি বেশ কষ্ট লাগছিলো তা শুনে ।সবার তাচ্ছিল অপমান মেনে নিতে পারবো কিন্তু আপনার মুখে সেসব কথা শুনতে পারবোনা ।সেদিন যখন আপনি আমাকে “চরিত্রহীন “ বলেছিলেন আমার নিজেকে শেষ করে দিতে ইচ্ছে করেছিলো বাচাঁর ইচ্ছেটা মরে গিয়েছিলো তাই এমন একটা স্টেপ নিয়েছিলাম !”
আরোশ সুবাহর মুখে কিছুটা চেপে ধরে নিজের মুখের কাছে এনে তার চোখে চোখ রেখে বলল
“তুমি জানো তোমাকে ঐ অবস্থায় দেখে আমার কি অবস্থা হয়েছিলো আমার জান বেরিয়ে গিয়েছিলো এক মুহূর্তের জন্য মনে হচ্ছিলো যে আমি তোমাকে সারাজীবনের জন্য হারিয়ে ফেলেছি ।
সেদিন রাতে যা বলেছিলাম তা রাগের মাথায় বলেছিলাম
উল্টা পাল্টা যা তা বলে ফেলেছি !
পরে যখন নিজের ভুলটা বুঝতে পেরে রুমে ফিরেছি তোমাকে এ অবস্থায় দেখে আমার যেন পুরো দুনিয়া থমকিয়ে গিয়েছিলো পাগলের মত হয়ে গিয়েছিলাম !
কথা দেও আর কখনো এমন কিছু করবেনা যত ভুল বোঝাবোঝি রাগারাগি হোক না কেন দুজন শান্ত ভাবে নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিবো !
কথা দেও ”
সুবাহ মুচকি হেসে আরোশের হাতে হাত রেখে বলে কথা দিলাম আর কখনো এমন কিছু করবো না !
প্রমিজ “
আরোশ টুপ করে সুবাহর কপালে চুমু দিয়ে দেয় ।
হঠাৎ আরোশের হাত দিকে চোখ যেতেই সুবাহ বলতে লাগে
“আপনার না হাত পুরে গেছিলো ?
হাতে বেন্ডেজ ছিল !
এখন তো দেখছি হাত পুরো ঠি ক ।”
আরোশ মাথা চুলকাতে চুলকাতে চুলকাতে বলল
“ইয়ে মানে !
সুবাহ সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলে
“ইয়ে মানে কি !”
আরোশ টেডি হাসি দিয়ে আমতা আমতা করে বলতে লাগে
“তোমার হাতে খাওয়া জন্য মিথ্যা বলেছি ।আমার হাত কিছু হয়নি !”
সুবাহ নাক ফুলিয়ে আরোশের গলার দিকে হাত বাড়িয়ে বলল
“তার মানে আমাকে বোকা বানিয়েছেন ?
জানেন আমার কতটা খারাপ লাগছিলো আপনার হাতে বেন্ডেজ দেখে ?
আই উইল কিল ইউ !”
আরোশ সুবাহর হাতটা আটকিয়ে নিজের বুকের মাঝে সুবাহকে ফেলে চোখ টি প মেরে মাতাল কন্ঠে বলল
“এমনিতে ও আগের থেকে তোমাতে আমি ঘায়েল হয়েই আছি
তোমার হাতে মরতেও রাজী জাননননননন”…..

চলবে ……..

Plz সবাই সবার মতামত জানাবেন ???

আপনাদের কোন couple কে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে

প্রেমা ❤️ এরেন (vampire lover [ impossible love story ])

সায়রা ❤️ আরসাল (deewana [ A crazy lover])

সেহের ❤️ আরহাম (বিষাক্ত প্রেম )

সুবাহ ❤️আরোশ (তোমার আড়ালে )

খুব তারাতারি তোমার আড়ালে গল্প শেষ হয়ে যাবে ।নেক্সট শর্ট স্টোরি গুলো এদের মধ্যে থেকে নাম দেওয়া হবে গল্পের সর্বোচ্চ পার্ট ২-৩ পার্টের হবে ।❤️❤️❤️

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে