গল্প:-নব_দম্পতি পর্ব:-(১০)

0
942

গল্প:-নব_দম্পতি পর্ব:-(১০)
লেখা:- AL Mohammad Sourav
!!
এতদিন বোবা সেজে আমাদের সবার সাথে অভিনয় করতে তোমার লজ্জা করেনি? সৌরভ তসিবাকে আজকের মধ্যে তুই ওর বাপের বাড়িতে দিয়ে আসবি। যদি তসিবা এই বাড়িতে থাকে তাহলে আমি বাড়ি থেকে চলে যাবো। এখন বল তসিবাকে রাখবি নাকি আমাকে রাখবি? (তখনি ভাবি বলে)

ভাবি:- আম্মা আপনি এসব কি বলছেন? এই বাড়ি তো আপনার নামে আপনি তসিবাকে ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন। এখানে সৌরভকে কেনো জিজ্ঞেস করছেন? সৌরভ তো আরো খুশি হবে যদি তসিবাকে বিদায় করে দেন।

আম্মা:- বড় বউ তুমি এই প্রথম একটা ভালো বুদ্দি দিয়েছো তোমার জন্য পুরুষ্কার আছে। সৌরভ আমি চাইনা তসিবা এই বাড়িতে থাকুক আজকে ওকে ওর বাপের বাড়িতে দিয়ে আসবি। মিথ্যাচারিণীর এই বাড়িতে কোনো যায়গা নেই।

আমি:- আম্মা আপনি কি বলছেন? তসিবা কেনো কথা বলেনি আগে সেইটা যানেন? তারপর আপনি যা বলবেন তাই হবে।

আম্মা:- সত্যি বলছিস তো আমি সব শুনার পর যা বলবো তাই করবি? (এবার তো আমি আম্মার কথা শুনে থমকে গেছি। আম্মা তো সব শুনে কোনো দয়া মায়া দেখাবেনা সোজা তসিবাকে বের করে দিবে। কিছুটা চিন্তা করে বলছি)

আমি:- ঠিক আছে যদি তসিবাকে নিয়ে আপনাদের এত সমস্যা তাহলে আমি তসিবাকে নিয়ে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যাবো। (তখনি তসিবা আমার দিকে তাকিয়ে আছে)

আম্মা:- মানে তুই যাবি কোথায় তাহলে রিপাকে বিয়ে কে করবে?

আমি:- সেইটা এখন বলতে পারছিনা যদি তসিবাকে বেড় করে দেন তাহলে আমি সাথে চলে যাবো।

আম্মা:- সৌরভ আজকাল তুই আমার মুখের উপর কথা বলিস। আমি কি না করেছি তোদের জন্য আর আজকে আমার মুখে মুখে তর্ক করিস? (আম্মা কান্না করে দিয়েছে কথা গুলি বলে)

তসিবা:- আম্মা আপনি কান্না করবেন না আমি চলে যাবো।

আম্মা:- একদম চুপ মিথ্যাবাদী আমার ছেলেটার সাথে আমার ঝগড়া লাগিয়ে এখন এসেছে দরদ দেখাতে।

তসিবা:- আমি কোনো মিথ্যা বলিনি।

আম্মা:- তাহলে এতদিন বোবা সেজে অভিনয় করিছেলে কেনো? সবার কাছে আমি বলেছি তুই বোবা এখন সবার কাছে আমি মিথ্যাচারিণী হবো এক মাত্র তোর জন্য।

আমি:- আম্মা আপনি তসিবার সাথে কেনো এমনটা করছেন? তসিবাকে নিয়ে আপনার সমস্যা হলে আমি চলে যাবো এই বাড়ি ছেড়ে।

তসিবা:- প্লিজ আপনি আর আম্মাকে কাঁদিয়েন না। আম্মা আপনি বলেন কি করলে আপনার কান্না থামবে আর আমাকে ক্ষমা করে দিবেন?

আম্মা:- আবার মিথ্যা ভরসা দিতেছিস?

তসিবা:- আপনি একবার বলে দেখেন আমি সত্যি বলছি নাকী মিথ্যা বলছি সেইটা এখুনি প্রমান দিতেছি।

আম্মা:- তাহলে আমি যা বলবো তাই করতে হবে তোমাকে?

তসিবা:- হ্যা বলেন?

আমি:- তসিবা তুমি আম্মার কথা রাজি হবেনা চলো আমরা উপরে যাই। তসিবার হাত ধরে টেনে উপরে নিতেছিলাম তখনি তসিবা হাত টান মেরে ছাড়িয়ে নিয়েছে।

তসিবা:- কি হলো আম্মা আপনি বলেন কি করলে আমাকে ক্ষমা করে দিবেন?

আম্মা:- তুমি সৌরভকে আর এই বাড়ি ছেড়ে আজকে চলে যাবে। তুমি আমাকে কথা দিয়েছো আমি যা বলবো তাই করবে।

তসিবা:- ঠিক আছে তাই হবে তবে আমাকে এই বাড়িতে এক মাস থাকার সুযোগ দেন। আমি কথা দিতেছি সৌরভকে আর এই বাড়িটাকে ছেড়ে চলে যাবো সারা জীবনের জন্য।

আম্মা:- মাত্র এক মাস থাকার অনুমতি দিলাম। এক মাস পরে যদি তুমি না যাও তাহলে আমি সবার সামনে তোমাকে ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দিবো।

আমি:- তসিবা তুমি চলো আমার সাথে।

তসিবা:- ছাড়ুন আমার জন্য আপনাকে চিন্তা করতে হবেনা। আমার জন্য চিন্তা করার মানুষ আছে। যে আমাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে সাহেদ ও বলছে এক মাম কষ্ট করতে। আপনাকে আর আমার জন্য চিন্তা করতে হবেনা নেন আপনার হুব বউয়ের শপিং ব্যাগ। আর আম্মা আমি এক দিন আগে বাড়ি ছেড়ে চলে যাবো। তসিবা কথা গুলি বলে কান্না করে উপরে চলে গেছে।

ভাবি:- দেখছো সৌরভ আমাদের প্লান কাজ করেছে। এখন তুমি তোমার ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করতে পারবে। লাঠি ভাঙবেনা সাপ মরবেনা।

আমি:- ভাবি আজকের পর থেকে তসিবার সাথে কোনো বাজে ব্যাবহার করবে না। কারণ আমি তসিবাকে অনেকটা ভালোবেসে ফেলছি এই কথাটা তসিবা জানেনা কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি আমি তসিবাকে আমার ভালোবাসা দিয়ে জয় করে নিবো।

আম্মা:- তাহলে রিপার বাবা মাকে যে কথা দিয়েছি।

আমি:- সেইটা আপনার ব্যাপার আমি রিপাকে সব বলে দিবো। এরপরে যদি রিপা কোনো জামেলা করে তাহলে রিপার সাথে যোগাযোগ বন্ধ থাকবে। তসিবার ছোট থেকে মা নেই বড় হয়ছে একটা সৎ মায়ের ঘরে। মেয়েটি সারাটা জীবন কষ্টে কষ্টে কাটাইছে আমার কাছে এসেছে একটু সূখের সন্ধানে আমি সেই সূখটা দিবো। আম্মা আপনি একটু নিজেকে বদলান নিজের মনকে প্রশ্ন করেন আপনি কি ঠিক করছেন না বেঠিক?

আম্মা:- আমি একদম ঠিক করেছি আর আমিও দেখবো তসিবা এই বাড়িতে কি করে থাকে।

আমি:- সমস্যা নেই তসিবা যদি না থাকতে পারে তাহলে আমিও থাকবোনা। আব্বা আজকে আসুক তখন বাকি কথা হবে। আম্মা আমার দিকে তাকিয়ে আছে আমি সোজা চলে এসেছি। রুমে এসে দেখি তসিবা মোবাইলে কথা বলছে আর কান্না করছে। আমাকে দেখে বেড়িয়ে গেছে। আমি কিছু বলিনি ব্যাগ গুলি রেখে ফ্রেশ হতে গেছি। কিছুক্ষণ পর ফ্রেশ হয়ে বের হয়েছি দেখি তসিবা বালিশ আর চাদর নিয়ে বাহিরে যেতেছে। তখনি আমি গিয়ে ওর হাত ধরেছি।

তসিবা:- হাত ধরেছেন কেনো?

আমি:- কোথায় যাচ্ছো?

তসিবা:- গেস্ট রুমে।

আমি:- কেনো?

তসিবা:- আম্মা বলছে এখন থেকে বাকি এক মাস আমি গেস্ট রুমে থাকতাম।

আমি:- তুমি জানোনা রাতে আমার তোমাকে ছাড়া ঘুম আসেনা।

তসিবা:- তো এখন আমি কি করবো?

আমি:- আমার সাথে ঘুমাবে।

তসিবা:- পারবোনা সাহেদের সাথে বেঈমানি করা হবে। আর তাছাড়া আপনাদের সবার ইচ্ছে আমি বাড়ি ছেড়ে চলে যাই।

আমি:- দেখি এদিকে আসো কিছু কথা আছে। তুমি আমার বউ আমি যা বলবো তাই করবে।

তসিবা:- যদি না করি?

আমি:- না করলে জোর করে করাবো। এখন বসো এখানে দুই মিনিট চুপ করে। তসিবাকে খাটের উপর বসিয়ে আমি ব্যাগ থেকে একটা গলার দামী হার বের করেছি। তসিবা নাও এই হারটা পড়ো দেখি তোমাকে কেমন লাগে।

তসিবা:- হারটা কি আব্বু কিনে দিয়েছে আপনার কাছে আমাকে দেওয়ার জন্য।

আমি:- কার আব্বু?

তসিবা:- মানে আপনার আব্বু আমার শ্বশুড়।

আমি:- ঠেকা লাগছে আমি কিনে আনছি। দেখি এদিকে এসো বলে তসিবাকে আয়নার সামনে নিয়ে দ্বাড় করিয়েছি। দেখি একদম চুপ করে থাকবে আমি তসিবাকে হারটা পড়িয়ে দিয়েছি। তসিবাকে হারটাই অনেক সুন্দর লাগছে আমার ইচ্ছে করছে তসিবাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরতে খুব ইচ্ছে করছে তখনি তসিবা বলে।

তসিবা:- হার পড়া শেষ আর কিছু করতে হবে?

আমি:- তোমাকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে ধরবো।

তসিবা:- থাক তার ধরকার নেই আমার লাভার সাহেদের সাথে বেঈমানি হবে। দেখি সরেন আমার ঘুম পাচ্ছে। তখনি তসিবা চলে যেতে ছিলো তখনি পা পিছলে পড়ে যেতে ছিলো আমি ধরেছি। আর তসিবাকে বুকের মাঝে জড়িয়ে ধরেছি। দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে আছি দুজনের চোখ হাজারো কথা বলে দিচ্ছে কিন্তু তাও আমরা অবুজ।

আমি:- তসিবা তোমার ঠোটে এইটা কি?

তসিবা:- খবর দার কিস করবেন না এইটা লিবিষ্টিক।

আমি:- কিস করতে যাবো কেনো ঠোটে কালোর মত কিছু একটা তাই বলছি।

তসিবা:- থাক আমি দেখে নিবো। বলে তসিবি হেটে চলে গেছে। আমি ওর দিকে তাকিয়ে আছি। অনেক্ষন রুমে বসে আছি কিন্তু তসিবার কোনো খবর নেই। রাত বারোটা বাজে তসিবা আসার নাম নেই দূর আমার তো ঘুম আসবেনা। যাই গিয়ে ওর সাথে ঘুমাই চুপি চুপি আমি গেস্ট রুসে গিয়ে দেখি তসিবা ঘুমিয়ে আছে। আমি গিয়ে ওর পাশে শুয়ে পড়েছি তসিবা ঘুমিয়ে আছে আমি ওর কপালে গালে আদর করে দিয়েছি। যাক এখন অনেক শান্তিতে ঘুম আসছে। সকালে তসিবার ডাকে ঘুম ভাঙছে।

তসিবা:- আচ্ছা আপনি আমার কাছে এসেছেন কেনো?

আমি:- তোমাকে ছাড়া আমার ঘুম আসেনা তাই।

তসিবা:- এইটা কিন্তু ঠিক নয় আমি কিন্তু একজনের আমানত আর তাছাড়া যখন আমি থাকবোনা তখন কি করবেন?

আমি:- তোমাকে যেতে দিলে তো। আচ্ছা আমি এখন নামাযে যাই নামায পড়ে এসেছি। সবাই নিচে বসে আছে আমি উপরে এসে ফ্রেশ হয়ে এসেছি অফিসে যাবো বলে।

আব্বা:- সৌরভ আজকে একটু তাড়াতাড়ি বাড়িতে আসবি। রাতে তোর রহমান আংকেলের বাড়িতে দাওয়াত আছে আমাদের সবার।

আমি:- আচ্ছা! আর আব্বা আপনি আম্মা আর ভাবিকে বলে দিবেন তসিবার সাথে ওরা যেনো কোনো খারাপ আচরন না করে।

আব্বা:- গতকালকের সব গটনা আমি শুনেছি তুই এই নিয়ে কোনো চিন্তা করিস না আমি আছি তো।

আম্মা:- তুমি আছো মানে?

আব্বা:- তোমার বয়স হয়ছে বেশি বেশি করলে তোমাকে বৃদ্ধা আশ্রমে দিয়ে আসবো। (তখনি আম্মা একদম চুপ চাপ হয়ে গেছে আমি বেড়িয়ে এসেছি)

আমি:- তসিবাকেকে যেই করে হোক আগের মত আমার প্রেমে ফেলবো। তখনি চেয়ে দেখি সাহেদ আমাদের বাড়ির সামনে ঘুর ঘুর করছে। কাছে গিয়ে ডেকে আনছি এই তুমি এখানে কেনো?

সাহেদ:- তসিবা আসতে বলছে তাই এসেছি।

আমি:- তুমি জানো তসিবা আমার কি হয়?

সাহেদ:- হ্যা স্বামী।

আমি:- তাও তুমি তসিবাকে বিয়ে করতে চাও?

সাহেদ:- হ্যা! কেনো কোনো সমস্যা?

আমি:- তেমন কোনে সমস্যা নেই তসিবা মা হতে চলছে। এরপর যদি তোমাকে তমিবার আশে পাশে দেখি তাহলে তো বুঝো কি করবো?

সাহেদ:- কিন্তু তসিবা তো আমাকে বলেনি!

আমি:- বলাচ্ছি তোকে বলে লাঠি খুঁজতেছি আর সাহেদ এক দৌর। আমি রাগ দেখিয়ে চলে এসেছি অফিসে আজকে প্রতি ঘন্টা ঘন্টা তসিবাকে ফোন করেছি। তসিবা আজ খুব খুশি আমি কাজ গুলি শেষ করে তাড়াতাড়ি বাড়িতে এসেছি। সবাই রেডি হয়ে আছে দেখি তসিবা ওর আগের একটা চুড়িদার পড়ছে। আমি দেখে তসিবাকে বলছি তসিবা তুমি উপরে এসো। তসিবা বসে আছে আমি গিয়ে ওকে টেনে তুলে কুলে তুলে নিয়েছি।

তসিবা:- কি হচ্ছেটা কি সবাই আছে তো? আমাকে নামান বলছি।

আমি:- তাতে কি আমি তো আমার বউকে কুলে নিয়েছি। তসিবাকে নিয়ে সোজা উপরের দিকে হাটা দিয়েছি আম্মা রাগি চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে আমি তোয়াক্কা না করে তসিবাকে কুলে করে রুমে নিয়ে এসেছি। তসিবা এই চুড়িদারটা খুলে নাও।

তসিবা:- কেনো তাহলে কি আমি অনুষ্টানে যাবোনা?

আমি:- যাবে। তবে এই কাপড় পড়ে না। এর চাইতে সুন্দর আর নতুন কাপড় পড়ে।

তসিবা:- আমার এর চাইতে সুন্দর আর নতুন কোনো চুড়িদার নেই। আর আমি শাড়ি পড়ে যেতে পারবোনা শাড়ি ধরে রাখতে হয়।

আমি:- কথা কম বলে আগে চুড়িদারটা খুলে এই নেবিব্লু চুড়িদারটা পড়বে।

তসিবা:- কিন্তু এই গুলি তো রিপার জন্য কিনছেন তাহলে আমি পড়বো কেনো?

আমি:- রিপার জন্য যদি কিনতাম তাহলে রিপাকে সাথে নিয়ে যেতাম। এখন যটপট ড্রেসটা চেইন্জ করে নাও আমিও রেডি হয়ে নিচ্ছি। তসিবা গিয়ে নেবিব্লু চুড়িদারটা পড়ে এসেছে অনেক সুন্দর লাগছে তসিবাকে আমি চেয়ে আছি। সাথে ম্যাচিং চুড়ি মাথায়র ছোট টিকলি একদম পরী পরী লাগছে। তখনি তসিবাকে বলি কারো নজর যেনো না লাগে।

তসিবা:- অন্য কারো নজর লাগবে সেইটা তো পরের কথা এখন তো আপনার নজর লেগে যাচ্ছে। আমাকে দেখা শেষ হলে এবার চলেন।

আমি:- হ্যা চলো দুজনে নেমে এসেছি সবাই মিলে অনুষ্টানে গেলাম। তসিবাকে আমি আমার পাশে পাশে রাখতেছি তসিবি নাছুড় বান্দা আমাকে হারে হারে টের পাওয়াচ্ছে অবহেলা করার কি শাস্তি।

তসিবা:- আমার হাতটা ছাড়ুন আমি বাচ্চাচা মেয়ে নয় যে হারিয়ে যাবো।

আমি:- বাচ্চা হলে তো কোনো চিন্তা হতোনা বড় হয়ে সমস্যা দেখি এদিকে আসো বলে তসিবাকে নিয়ে যেতেছি তখনি তসিবা হাতটা যারা মেরে ছাড়িয়ে নিতে ছিলো তখনি উয়েটার ড্রিংক্স গ্রাস নিয়ে যেতে ছিলো আর তসিবার হাতে লেগে গিয়ে একটা মেয়ের গায়ে পড়েছে।

তসিবা:- সরি আমি দেখিনি তখনি মেয়েটা তসিবাকে থাপ্পড় দিতে ছিলো কিন্তু আমি মেয়েটার হাত ধরে নিয়েছি।

আমি:- সরি তো বলছে তাও এত রাগ করার কি আছে। মেয়েটার হাত ছেড়ে দিয়েছি তখনি মেয়েটা আমাকে বলে!

মেয়ে:- তোর সাহোস হয় কি করে আমার হাত ধরার বলে আমাকে থাপ্পড় দিতে ছিলো!কিন্তু আমি মেয়েটাকে উল্টা থাপ্পড় বসিয়ে দিয়েছি ঠিক তখনি তসিবা আমাকে ঠাস করে এক থাপ্পড় দিয়েছে আমি গালে হাত দিয়ে তসিবার দিকে তাকিয়ে আছি। তসিবা আমাকে কিছু বলতে চায়ছে তখনি তসিবাকে জুড়ে এক থাপ্পড় দিয়েছি তসিবা একদম নিচে পড়ে গেছে আমি সোজা বেড়িয়ে চলে এসেছি।
To be continue,,,

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে