Sunday, October 5, 2025







“শপথ”(পর্ব-৪)

“শপথ”(পর্ব-৪)

দু’দিন ধরে অবন্তিকার পাত্তা নেই। স্যামস্ মহাচিন্তিত। ব্যালকোণ বারান্দা, ছাদ কোত্থাও তার দেখা মিলে না। প্রথম দিন তাকে না দেখার বিরহে স্যামস্ মনমরা হয়ে রইল। এই প্রথম সে অবন্তিকার নম্বরে কল করলো কিন্তু তার ফোন নম্বর সুইচ অফ। এবার সে ভীষণ অস্থির হয়ে গেল। ফোন অফ করে সে কোথায় গেছে? যেখানেই যাক ফোন কেন অফ থাকবে? নাকি সে মজা দেখতে চায় যে, স্যামস্ তার টেনশনে কতটা নার্ভাস হয়? এই পাগলি মেয়েটা তাকে একটুও নিশ্চিন্ত থাকতে দেয় না।

দ্বিতীয় দিনের সারাটা দিন তার একটুও ভালো কাটলো না। সারাদিন সে খিটখিটে মেজাজ নিয়ে ডিউটি করলো। যেদিকেই তাকাচ্ছে তার ভীষণ রাগ হচ্ছে। বিকেলে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরে সে অবন্তিকাকে দেখতে না পেয়ে ভীষণ টেনশনে পড়ে গেল এবং অস্থিরতা আরও বেড়ে গেল। ভেবেছিল আজকের সন্ধ্যার কফি সে অবন্তিকার বকবকনি শুনতে শুনতে খাবে। কিন্তু অবন্তিকা তো দু’দিন ধরে গায়েব হয়ে গেছে। কফি মগ হাতে নিয়ে সে বারান্দায় গিয়ে বসলো। অবন্তিকার ঘরের দরজা জানালা বন্ধ। অন্ধকারে বসে সে অবন্তিকাকে নিয়ে অনেক কিছুই ভাবলো, বিয়ে করে তাকে আষ্টেপৃষ্টে বাঁধা হবে। সে যখন বাসায় ফিরবে তখন অন্য কেউ নয় অবন্তিকাকেই সদর দরজা খুলতে হবে কারণ বাসায় থাকার প্রতিটা মুহূর্তেই তার চোখের সামনে অবন্তিকাকে চাই তার। রাতে ঘুম থেকে বারবার জেগে সে অবন্তিকার ঘুমন্ত মুখটা দেখবে। তার বাপের বাড়ি যাওয়া চলবে না। গেলেও স্যামস্ যতক্ষণ হাসপাতালে থাকবে ততোক্ষণ সে বাপের বাড়ি থাকবে, স্যামস্ ফিরে আসার আগেই তাকে বাড়ি ফিরে আসতে হবে। তা না হলে চরম ঝগড়া শুরু হবে। যদিও ঝগড়া কীভাবে করতে হয় সেটা স্যামস্ জানে না। অবন্তিকার থেকে না হয় সে ঝগড়াটা শিখে নেবে। এত সব হাবিজাবি কথা ভেবেও স্যামস্ মনে মনে একটুও শান্তি পেলো না। মেয়েটা ঠিক আছে তো? এমন ভাবনায় কেঁপে উঠল তার হৃদয়।
দুশ্চিন্তার চরম পর্যায়ে সে বাধ্য হয়েই রাতে খাবার টেবিলে বসে অনেক ইতস্ততা নিয়েও তার মাকে জিজ্ঞেস করলো-
–“ইয়ে মানে মামনি, দু’দিন ধরে অব্’কে দেখছি না যে? বাড়িতে নেই নাকি? আই মীন কোথাও কি গেছে?”
–“তোকে তো বলতেই ভুলে গেছি। আজ ওর মায়ের সাথে ছাদে দেখা হয়ে ছিল। বললো অবন্তিকার দু’দিন ধরে মাথাব্যাথা করছে। ভাবছি কাল একবার দেখতে যাব। আজকে তো সময়ই পেলাম না।”

স্যামস্ বেশ বিচলিত হয়ে বললো-
–“হঠাৎ মাথাব্যাথা কেন? ডাক্তার দেখিয়েছে? কই আমাকে তো কিছু বলেনি! সে তো এক মহারানী, আমার ট্রিটমেন্ট সে তো নেবে না। পাড়া পড়শী ডাক্তারদের ট্রিটমেন্টএ নাকি অসুখ সারে না রানী সাহেবার। জানো সে আমাকে হাতুড়ে ডাক্তার বলে ডাকে?”

স্যামসের কথায় তার মা হেসে ফেললো।
–“তুই ওর কথা ধরতে যাস কেন? জানিসই তো যে, ওর মাথার তারছেড়া। সে পুরাই একটা পাগলি মেয়ে। তবে সে রোজ এ বাড়িতে আসে বলেই আমার বাড়িটাও ভরে থাকে। দু’দিন ধরে সে আসেনি বলেই আজ ওর মাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তারপরেই তো জানতে পারলাম।”

–“নিশ্চয়ই সে সুচ ফুটানোর ভয়ে ডাক্তার দেখাচ্ছে না! ঐ ফাজিল মেয়েকে আমি খুব ভালো করেই চিনি। এমনিতেই সে ডাকুরানী কিন্তু সুচ দেখলে ভীতুরানী হয়ে যায়। ওর কাছে ডাক্তার মানেই সুচ ফুটানো। সব অসুখে যে ডাক্তার সুচ ফুটায় না এই সহজ কথাটা তাকে কে বুঝাবে? এমন একটা পাগলিকে নিয়ে যে কি করি! রাতদিন আমাকে নার্ভাস করা আর টেনশনে রাখাই যেন ওর জীবনের একমাত্র লক্ষ্য। এদিকে ফোনটাও সুইচ অফ করে রেখেছে। আর কত জ্বালা সইবো আমি?”
–“আর কি কি জানিস ওর সম্পর্কে? আর এত জ্বালা সইছিসই বা কেন?”

এবার স্যামস্ এর চেতনা ফিরলো। সে যে সত্যিই ভীষণ অস্থির হয়ে গেছে সেটা সে উপলব্ধি করলো। তাই নিজেকে সামলে নিয়ে বললো-
–“আর কি জানবো? ওর সম্পর্কে আমিই বা কেন জানতে যাব? আমার এই সব ফালতু কাজের সময় আছে নাকি? আর একটা পাগলিকে নিয়ে চিন্তা করতে গেলে আমি নিজেই পাগল হয়ে যাব। আর জ্বালা তো আছেই? দিন রাত বকবক করে আমার তো কান বাস্ট করার প্ল্যান করেছে সে।”
–“বাব্বাহ দুই দিন আসেনি বলে খোঁজ করছিস আবার তার বকবক শুনেও নাকি বিরক্ত হোস। তাহলে সে না এসে তো ভালোই করেছে।”
–“আসবে না ভালো কথা তাই বলে ফোনটাও কি বন্ধ করে রাখতে হবে? কেউ যে টেনশন করতে পারে সেই বোধটুকু কি আছে সেই নির্বোধ রানী সাহেবার?”
–“কি রে বাবু তুই এত রিয়্যাক্ট করছিস কেন?”
–“কই রিয়্যাক্ট করছি?”
–“মনে হচ্ছে তুই ভেতর ভেতর ভীষণ অস্থির।”
–“কই না তো! আমি কেন অস্থির হবো?”
–“মনে তো হচ্ছে অবন্তিকার জন্য তুই প্রচন্ড বিচলিত হয়ে আছিস।”
–“কি যে বলো না মামনি! ওর জন্য আমি কেনো বিচলিত হতে যাব। সামান্য মাথাব্যাথা করছে সেটা মেডিসিন নিলেই ঠিক হয়ে যাবে।”
–“আমিও তো সেটাই বলছি, মেডিসিন নিলেই ঠিক হয়ে যাবে কিন্তু তুই এমন কেন করছিস?”
আর কিছু না বলে স্যামস্ না খেয়ে উঠে যেতেই তার মা বললো-
–“খাওয়া শেষ না করেই উঠছিস কেন?”
–“খিদে নেই।”
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share


স্যামস্ এর মা ছেলের মনের অবস্থা বুঝতে পেরে মুচকি হাসলেন। ছেলে যে অবন্তিকার মাথাব্যাথার কথা শুনে এত বিচলিত কেন হয়েছে তা না বোঝার মত বোকা তিনি নন।

রাতে এপাশ ওপাশ করেও স্যামস্ এর ঘুম এলো না। অবন্তিকা এখন কেমন আছে? সে ঠিক আছে তো? নাকি মাথাব্যাথায় সে ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে? এমন অসুস্থ শান্ত অবন্তিকাকে সে দেখবে কি করে? এসব ভাবনাতেই সে অস্থির হয়ে গেল। তার ইচ্ছে করছে এই মাঝরাতেই অবন্তিকার বাড়িতে যেতে। তার কতটা মাথাব্যাথা করছে যে, দু’দিন ধরে বারান্দাতেও আসতে পারেনি? নাকি সে স্যামস্’কে কখনও ভালোবাসতেই পারেনি? এই সব ভাবনায় সে বিছানা ছেড়ে উঠে বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালো। অন্ধকারেই সে অবন্তিকার বন্ধ দরজার দিকে চেয়ে রইল। আলো নেই, শব্দ নেই তবুও তার মনে হচ্ছে অবন্তিকা তার খুব কাছেই ঘুমিয়ে আছে। আচ্ছা অবন্তিকার কি খুব কষ্ট হচ্ছে? তার কষ্টের কথা ভেবে সে স্থির থাকতে পারছে না। কি করবে কিছুই মাথায় এলো না। বেশ কিছুক্ষণ সে দাঁড়িয়ে থেকে বিছানাতে এলো। কিন্তু ঘুম তো লাটে উঠেছে, আসার কোনো সম্ভাবনাই নেই। এপাশ ওপাশ করে ভোর রাতে সে ঘুমিয়ে গেল।

ভোর রাতেই অবন্তিকার চিৎকারে সবার ঘুম ভেঙে গেল। স্যামস্ এর রুমটা অবন্তিকার রুমের মুখোমুখি বলে স্যামস্ এর ঘুমও ভেঙে গেল। সে ছুটে ব্যালকোণ বারান্দায় এসে দাঁড়াল। অবন্তিকার রুমের দরজা জানালা সব বন্ধ বলে সে কিছুই দেখতে পেলো না কিন্তু অবন্তিকার চিৎকার শুনতে পেলো। স্যামস্ বুঝতে পারলো নিশ্চয়ই তার মাথাব্যাথাটা বেড়ে গেছে। কিন্তু এই ভোররাতে তাকে না ডাকলে কি ভাবে সে যাবে! সে ডাকার অপেক্ষা করলো এদিকে ভেতর ভেতর সে ভেঙে চুরমার হতে শুরু করলো।

অবন্তিকা প্রচন্ড মাথাব্যাথায় বেহুশ হয়ে গেল। এবার ওর বাবা মাও চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো। স্যামস্ সব কিছুই শুনতে পাচ্ছে কিন্তু কি করবে তা ভেবে পাচ্ছে না। হঠাৎ অবন্তিকাদের বাড়িওয়ালা স্যামস্’কে ডেকে নিয়ে গেল। অবন্তিকাকে দেখে স্যামস্ নিজেই নার্ভাস হয়ে গেল। কি করবে কিছুই বুঝে পেলো না। তার হাতে হাজার হাজার রোগী সুস্থ হয়েছে অথচ আজ অবন্তিকা তার এমনই একটা দূর্বল স্থান যে, সেখানে দাঁড়িয়ে সে নিজেকে ডাক্তার ভাবতে পারছে না। এই মুহূর্তে সে একজন প্রেমিক। তাই আশেপাশের পরিস্থিতি না দেখে সে অবন্তিকার পাশে বসে তার দুই বাহু হাতে ধরে অব্ অব্ বলে চিৎকার করতে শুরু করলো। অবন্তিকার বাবা মা সেই পরিস্থিতিতে অন্য কিছু ভাবার অবকাশ পেলো না। স্যামস্ এর চেতনা ফিরতেই সে ফোন করে এ্যাম্বুলেন্স ডেকে পাঠালো।
অবন্তিকাকে হাসপাতালে ভর্তি করে সে আর বাড়ি ফিরলো না। নানা রকমের চিন্তা জট পাকিয়ে তার মাথায় ঘুরতে শুরু করলো। অবন্তিকার টেস্ট এর রিপোর্ট এখনও আসেনি। তার মাথায় কিচ্ছু আসছে না। রিপোর্ট না দেখে সে নিশ্চিন্তও হতে পারছে না।

দুই দিন হাসপাতালে থাকার পর অবন্তিকা এখন বেশ ভালো আছে। তবে মাঝে মাঝেই মাথাব্যাথা করে, বমি পায়, চোখে ঝাঁপসা দেখে, অনেক কিছুই ভুলে যায়। অবন্তিকার এই সব উপসর্গ দেখে দিনরাত টেনশনে ঘুম হারাম হয়ে গেল স্যামস্ এর। সে ভেতর ভেতর গুমরে মরতে শুরু করলো। অবন্তিকার যদি কিছু একটা হয়ে যায় তবে তাকে ছাড়া স্যামস্ বাঁচবে কি করে? এত বড় জীবনটা তাকে ছাড়া কি করে কাটবে?
অবন্তিকাও কেমন যেন শান্ত হয়ে গেছে। দিনরাত হৈ হৈ করে ছুটে বেড়াতে তার আর ভালোলাগে না। তবে স্যামস্ এর প্রতি তার ভালোবাসা একটুও কমেনি বরং তা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। মাঝরাতে এখন আর ঢিল ছুড়তে হয় না তাকে। স্যামস্ বাসায় ফিরে নিজে থেকেই ব্যালকোণ বারান্দায় গিয়ে অবন্তিকার জন্য অপেক্ষা করে। অবন্তিকা আসে, দেখা করে, কথাও বলে কিন্তু ঝগড়া করে না।
–“ডাকাত ডাক্তার আপনি কি বলবেন, আমার কি হয়েছে?”
–“কেনো তুমি কি অসুস্থ বোধ করছো অব্?”
–“হ্যাঁ করছি তো! আমি আপনাকে ঠিকঠাক দেখতে পাচ্ছি না। আমার চোখেও কি কোনো সমস্যা হলো নাকি?”

অবন্তিকার কথা শুনে শ্বাস আটকে আসে স্যামস্ এর। কি বলে সে মেয়েটাকে সান্ত্বনা দেবে? আর নিজেকেই বা কীভাবে বুঝাবে? নিজেকে সামলে নিয়ে সে বললো-
–“না অব্ তোমার কিচ্ছু হয়নি। অনেক ধরনের মেডিসিন নিচ্ছো তাই ইফেক্টে এমন লাগছে। সব ঠিক হয়ে যাবে।”

অবন্তিকা স্যামস্ এর মনের অবস্থা বুঝতে পেরে টপিক চেইঞ্জ করলো।
–“জানেন ডাকাত ডাক্তার আমি একজনকে খুব ভালোবাসি কিন্তু তাকে কখনও বলাই হয়নি। শোনাও হয়নি যে, সে আমাকে ভালোবাসে কি না।”
–“তুমি কাকে ভালোবাসো?”
–“তাকে আপনি চিনবেন না। সে কোনো এক অচিন দেশের রাজকুমার।”
–“তাকে বলছো না কেন? তাকে বলে দাও আর সে ভালোবাসে কি না তা শুনেও নাও।”
–“আমার টুনি মন বলেছে সে আমাকে ভীষণ ভালোবাসে। সে আমার জন্য কষ্ট পায়। আমার জন্য কাঁদে।”

অবন্তিকার কথা স্যামস্ এর হৃদয়ে ধাক্কা দিলো। মন পড়তে পারা এই মেয়েটা যেন খুঁটে খুঁটে সব পড়ে বসে থাকে। এর কাছে যে কিছুই লুকোনোর উপায় নেই। স্যামস্ নিজেকে স্বাভাবিক করে বললো-
–“তুমি যে তাকে ভালোবাসো সেটা অন্তত তাকে বলো!”
–“তার টুনা মন সেটা ঠিক বুঝে নেবে। ভালোবাসি ভালোবাসি বলে চিৎকার করলেই কি ভালোবাসা হয় নাকি? একে অপরের অন্তর উপলব্ধি করতে না পারলে ভালোবাসা হয় না ডাকাত ডাক্তার। আমি জানি তার টুনা মন আমার টুনি মনকে খুব করে উপলব্ধি করতে পারে।”

অবন্তিকার মুখে এমন কঠিন কঠিন কথা শুনে থমকে গেল স্যামস্। তার মনে হলো, এই কয়েক দিনেই অবন্তিকা অনেক বড় হয়ে গেছে। স্যামস্ চুপচাপ চেয়ে রইল তার দিকে। তার টুনা মন উপলব্ধি করছে অবন্তিকার টুনি মনকে।

বিঃদ্রঃ গল্পের কাহিনী এবং চরিত্র সম্পূর্ণ কাল্পনিক। বাস্তবতার সাথে গল্প কখনোই মিলবে না। জীবন কখনও গল্পের মতো সাজানো গোছানো হয় না। গল্পটা শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য লেখা হয়েছে তাই বিতর্কিত মন্তব্য প্রত্যাশিত নয়।

(পরের পর্ব আসছে…..)
Written by- Sazia Afrin Sapna

পর্ব-৩
https://m.facebook.com/groups/884724498624937?view=permalink&id=929025884194798

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ