বড়_বেশি_ভালোবাসি part : 8

0
1871

বড়_বেশি_ভালোবাসি
part : 8
writer : Mohona

.

নীড়: তুমি?
মেরিন কোনো কথা না বলে নীড়কে বসিয়ে নীড়ের মাথায় নতুন করে ব্যান্ডেজ করে দিলো। কারন আগেরটা রক্তে ভিজে গিয়েছিলো। নীড় অবাক চোখে মেরিনকে দেখছে। আর মুচকি মুচকি হাসছে।

.

মেরিন: close up1 এর add দেয়ার কিছুই নেই। i can’t bear blood ….
নীড়: ভাবতেই অবাক লাগছে ,,, যে তুমি এতো careful ব্যাগে first aid box নিয়ে ঘোরো….
মেরিন: জীনা আমি না… ভাইয়া ঢুকিয়ে রাখে।
নীড়: ব্যাগ তোমার আর এগুলো ঢোকায় তোমার ভাইয়া ?
মেরিন: শুধু এগুলো কেন সবই ঢোকায়?
নীড়: মানে!!!
মেরিন: মানে হলো রোজ আমার ব্যাগ আমার ভাইয়াই গোছায়…. ☺️
নীড়:?….
মেরিন: কি হলো?
নীড়: তোমার ভবিষ্যতের বরের কথা ভাবছি …
মেরিন: তার কথা আপনাকে ভাবতে হবেনা… huh…
নীড় মনে মনে: ভাববো না…. জামাইটা তো আমিই……
মেরিন চলে গেলো।

.

কিছুদিনপর…
মেরিন-ইয়া রেস্টুরেন্টে গেলো।
মেরিন: তুই এতো বড় টেবিলে বসলি কেন? ওই দেখ কি cute ১টা ২সিটের টেবিল… ওটাতে চল।
ইয়া:চলনা আজকে আমার পছন্দ মতো বসি।
মেরিন: তোর মতো pineapple chocolate আর কি করবে? কতো cute ওই টেবিলটা। না সে নিয়েছে রাক্ষসের মতো টেবিল… চল ওইটাতে চল…
ইয়া:আজকে এটাতেই বসবো….
মেরিন: ধুর ভালোলাগেনা।
দারা আসছি….
ইয়া: কোথায় যাচ্ছিস?
মেরিন: মনে হলো আমি অধরা ( মেঘের প্রেমিকা) আপুকে দেখলাম… বোস।
ইয়া: ok…
মেরিন গেলো।

.

একটুপর…
মেরিন এলো। দেখলো পুরা টেবিল ভরা। নীড়রা ৫ বন্ধু আর ওদের gf…

মেরিন:?।
নীড়: চোখ তো বেরিয়ে আসবে …
মেরিন: ?।
নীড়:বসো এসো….
মেরিন বসলো। মেরিনের ইচ্ছা করছে ইয়াকে খুন করতে। ইয়া আবুলের মতো হাসি দিলো। নীড় ইমানকে কিছু ইশারা করলো।
মেরিন মনে মনে: শালা মিরজাফর মার্কা snickers…. আমার অপছন্দের জিনিস নিয়ে ঘুরো…
ইমান: আপুমনি….
মেরিন: জী ভাইয়া…
ইমান: ইয়া বলছিলো তুমি নাকি sky diving পারো।
মেরিন: জী ভাইয়া একটু আধটু পারি।
ইমান: যাক ভালো।
নীড় মনে মনে: যাক তবে আমি আমার মনের মতো propose করতে পারবো….
তখনই হেনা এলো…
নীড়: আরে জান… come come…
হেনা: হামম। জানকে রেখেই party করছো? not done….
হেনা কে দেখে মেরিনের মাথা এমন গরম হয়েছে যে may be ওর মাথায় এখন লোহা রাখলে সেটাও গলে যাবে। কতোক্ষন হেনার দিকে তাকিয়ে থেকে চোখ নামিয়ে ফেলল। তখন ওখানে অধরার ফোন এলো।
মেরিন: hello… আপু…
অধরা: আমি চলে যাচ্ছি মিষ্টি মনি… আবার দেখা হবে…. কেমন মিষ্টি বাচ্চা?
মেরিন: কি বলছো দারাও আমি এখনই আসছি…
মেরিন bye বলে ব্যাগ নিয়ে ভাগলো। কারন ওখানে বসে বসে হেনাকে দেখলে ও কি থেকে কি করে ফেলবে ও নিজেও জানেনা।

.

২দিনপর…
মেরিন shopping mall এ shopping করছে আর নীড়ের শ্রাদ্ধ করছে। এরই মধ্যে কারো সাথে ধাক্কা লাগলো। সে হলো হেনা।
হেনা: uffs sorry…
মেরিন: sorry m….
মাথা তুলে দেখে হেনা। মেজাজ আরো বিগড়ে গেলো।
হেনা: আরে মেরিন? এই হিমেল (হেনার বর) দেখে যাও মেরিন…. নীড় তোমার কথা প্রায়ই no no not প্রায়… always ই বলে….
মেরিন মনে মনে: হ্যা বলবেই তো… তুই যে বউ লাগিস…. জা….ন।
হেনা: তুমি আসলেই মিষ্টি।
মেরিন: চিড়…
তখন হিমেল ওখানে এলো। ।
হিমেল: কোথায় মেরিন?
হেনা: এই যে মেরিন।
হিমেল: ও মা… she is too much cute… hello মেরিন আমি নীড়ের ভাইয়া। মামাতো ভাইয়া। হিমেল রহমান। আর ও… ওকে তো চিনোই আমার একমাত্র বউ… হেনা হিমেল রহমান। তোমার strawberry ক্ষীরের ভাবি।
মেরিন মনে মনে: ?। ওই শালি তবে পরকীয়া করছে? ছিঃ ছিঃ… তাও ভাবির সাথে?
হেনা: ইশ…. কেবল ভাবি কেন হবো? আপুও তো….
মেরিন:??!!
হিমেল: কেন বাচ্চাটাকে confused করছো?
হেনা: অবাক হলে বুঝি? নীড় হলো আমার খালাতো ভাই। we all are cousin … আমি হলো নীড়ের বড় আপু + বড় ভাবি। মজার না….
মেরিন: ভাব…. ইয়েহে….
ভাবি…
বলেই হেনার হাত ধরে ঘুরতে লাগলো আর ভাবি ভাবি বলতে লাগলো। হেনা আর হিমেল তো অবাক। ঘোরা শেষ হলে মেরিন হেনার মুখ ভরে চুমু দিলো। মেরিন আশেপাশে সবার আর ওদের ২জনের reaction দেখে অবাক হলো।
মেরিন: ভাবি রাগ করেছো? আসলে আমারনা কোনো ভাবি নেই। মানে আমার ভাইয়া এখনো বিয়ে করেনিতো….?। আর অামার ভাবি অনেক পিও লাগে…
হেনা: ok… আজ থেকে আমি নীড়ের মতো তোমার ভাবি & আপু। কেমন?
মেরিন: হামম।
হিমেল: আর আমি ভাইয়া।
মেরিন: উহু… দুলাভাইয়া….
মেরিন চলে গেলো। লাফাতে লাফাতে বের হচ্ছে মেরিন। জীবনে মেরিন এতো খুশি হয় নি।

.

মেরিন: yeh… dark chocolate কেবল আর কেবল আমার…. আমি propose করবো,, ভালোবাসবো আমার dark cho….
তখনই ধিরিম করে কারো মাথার সাথে ওর মাথার ব্যাপকভাবে
সংঘর্ষ হলো। ২জনই বসে পরলো।
মেরিন: আম্মুগো…. আমম। বাসনা…..?…
মেরিন তারাতারি চোখ মেলল। হ্যা নীড়ই বসে আছেও সামনে। ছোট ছোট চোখ করে… মেরিন নীড়ের দিকে এমন অদ্ভুদভাবে তাকিয়ে আছে যেন নীড় ১টা chocolate … আর যেকোনো মুহুর্তে ওকে খেয়ে ফেলবে….
নীড় মনে মনে: ওকে দেখে মনে হচ্ছে ও যেকোনো সময় আমাকে chocolate এর মতো খেয়ে ফেলবে। নাহ এই মেয়েকে বিশ্বাস নেই… হামলা করার আগেই কিছু করতে হবে…
মেরিন মনে মনে:হায় আমার dark chocolate … তোকে ছুই…. না না খাই…
নীড়: ওই তুমি কি কখনোই দেখে চলতে পারোনা…
মেরিন তো নীড়কে দেখেই যাচ্ছে। নীড় তুরি বাজালো।
নীড়: এইযে….
মেরিন: আপনি এতো চিল্লান কেন বলুন তো strawberry ক্ষীর? আস্তে কথা বলতে পারেন না?
নীড়: না মাথামোটা।

.

পরদিন…
মেরিন হেলতে দুলতে ভার্সিটিতে গেলো। খোশ মেজাজে। ক্যান্টিনে সবাই আড্ডা দিচ্ছে।
আকাশ : sweety…
মেরিন: জী আকাশ ভাইয়া…
আকাশ : next sunday আমরা আমরা picnic এ যাচ্ছি। তুমি যাবে?
মেরিন: কোথায়? ইমান: ১টা ireland এ। helicopter দিয়ে যাবো। আমরা friend circle ই just যাবো।
রাব্বি: with our madams….
ইয়া: দেখ আমার বদৌলতে তুই ভার্সিটির crushদের সাথে picnic এ যেতে পারছিস।??।
মেরিন: অকালে expired chocolate হতে না চাইলে চুপ থাক।
ইয়া:?।
ইমান: যাবে?
মেরিন: হামম।
মনে মনে: যাবো না আবার…. আমার dark chocolate এর সাথে ঘুরতে যাওয়া কি miss দিতে পারি? ❤️। আমার কলিজা চকোলেট…

.

in sunday ….
ইয়া-মেরিন জায়গামতো গেলো। সেখানে ২টা হেলিকপ্টার দারানো। ইয়া দৌড়ে গিয়ে প্রথমটাতে উঠে পরলো।
মেরিন: তুই এমন হনুমানের মতো দৌড়ে এলি কেন?
ইয়া: কারন তোর আগে first হবো। মানে হলাম।
মেরিন: huh…. দেখি হাত দে উঠবো…
ইয়া:এটাতে আর জায়গা নেই পেছনের টায় যা।
মেরিন: না এটাতেই উঠবো।
ইমান: না মানে ইয়ে মানে আপু এটাতো full হয়ে গিয়েছে। ?। তুমি পেছনেরটাতে বসো। please …
মেরিন: প্রথমবার তোমার ওপর রাগ উঠছে।
ইমান: পেছনের হেলিকপ্টারটা pink color … তোমার favorite …
মেরিন: huh…
মেরিন গাল ফুলিয়ে
গিয়ে বসলো। গিয়ে বসে মনে মনে সবাইকে হাজারটা বকা দিচ্ছে।
নীড়: বকা দেয়া শেষ?
মেরিন: না…
নীড়: আচ্ছা আর বকতে হবেনা।
মেরিন: আমি তো বকবোই। কার বাপের কি?
নীড়: আচ্ছা বকো…
মেরিন: এই কেরে….
মেরিন ঘুরে দেখে নীড়…
মেরিন মনে মনে: dark chocolate …? …
নীড়: কি হলো?
মেরিন: আমার বাপের মাথা। huh…
নীড়: পরে ভেঙাও। এখন এগুলো পরে নাও।
মেরিন: এগুলো কেন পরবো? এগুলোতো sky divingএর সময় পরতে হয়।
নীড়: হামম।
মেরিন: তো এগুলো কেন পরবো?
নীড়: কারন আমরা sky diving করবো।
মেরিন: what?? কেন?
নীড়: আমি বলেছি তাই॥
মেরিন: excuse me…
নীড় : দেখো ভালোমতো বলছি পরো।
মেরিন: পারবোনা।
নীড়: পরবে না পরাবো….?
মেরিন বিরক্ত নিয়ে পরলো। দেখলো ওর আর নীড়ের dress বেল্ড দিয়ে join করা।
মেরিন: একি ২টা join করা কেন?
নীড়: আমার ইচ্ছা।

.

একটুপর….
helicopter আকাশে।
নীড়: ready…?
মেরিন:হামম।
নীড়: give me your hand….
মেরিন দিলো। নীড় টেনে মেরিনকে কাছে নিয়ে বুকে জরিয়ে দে লাফ।
মেরিন: উহুহুহু….. কতততততোদিন পর…
নীড়: মেরিন…….
মেরিন: কি???
নীড়: প্যারাস্যুটের বাটন প্রেস করলাম।
মেরিন: হামম।
নীড়: ok…..
নীড় বাটন প্রেস করতেই প্যারস্যুট তো খুলে গেলোই সেই সাথে ২জনের ওপর লাল গোলাপের পাপড়ির বর্ষন হলো। মেরিন তো অবাক। ওপরে তাকালো। দেখলো যে প্যারাস্যুটটা love shape… আর প্যারস্যুটটাও গোলাপী। মেরিন নীড়ের দিকে তাকালো।

নীড়: i love u marin… ???…. i love you….. i love u… ??.. i just love u… i love to love u…. i love u i love u i love uuuuuuuuuu… ??? ।
মেরিন: ?।
নীড়: i love u… & u have to love me…. do u?????
মেরিন তো অবাক + খুশি ২টাই হলো। ও তো এমন ১টা propose চেয়েছিলো যেমনটা কেউ কখনো করেনা।
নীড়: i love u… do u …?
মেরিন: i love uuuuuuu ২ এত্তোগুলাাাা…. ?? i love u my dark chocolate …. i love u …..

বলেই মেরিন নীড়কে জরিয়ে ধরলো।
নীড় : আর কাছে এসোনা balance হারিয়ে ফেলবো যে?
মেরিন: মরতে ভয় পান?
নীড়: আগে পেতাম না। এখন পাই। তোমাকে যে দেখতে পাবোনা…
মেরিন:? আমি এখন পাচ্ছিনা। কারন আমি আপনার সাথে আছি… it will be memorabl death …
নীড় ১হাত দিয়ে মেরিনকে আরো শক্ত করে জরিয়ে ধরলো।
নীড়: এভাবে ভালোবাসবে?
মেরিন: হামম হামম।
নীড়: রাগ উঠলে আমার হাতে কামড় দিবে?
মেরিন: হামম হামম।
নীড়: আমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবে?
মেরিন: হামম হামম।
নীড়: always dark chocolate ডাকবে? আর strawberry ক্ষীর বলে বকা দিবে?
মেরিন : হামম।
নীড়: সবসময় এমনই থাকবে?
মেরিন: হামম হামম।
নীড়: ১টা বার আমার নাম ধরে ডাকবে?
মেরিন: i love u nir.. ??…
নীড়ের আনন্দ আর দেখে কে?

নীড়: নিচে তাকাও…
মেরিন: কেন?
নীড়:দেখোই না…
মেরিন তাকালো। দেখলো পানিতে love you লেখা। jet ski দিয়ে। তার পাশের মাঠের ঘাসগুলো love shape এ কাটা। ওগুলো দেখে মেরিন
নীড়ের দিকে তাকালো।
নীড় : i love you…….?…
মেরিন মুচকি হেসে
বলল: i love u 2 নীড়….?

.

একটুপর…
১০মিনিট আগে ওরা land করেছে। ওরা ২জন বসে আছে। অসীম আকাশ দেখছে।
মেরিন: বাকীরা কখন আসবে?
নীড়: ওরা তো picnic spot এ চলে গেছে।
মেরিন: কি খারাপ কি পচা….
নীড়: মাথামোটা।
মেরিন: হ্যা ঠিক। ওরা মাথামোটা।
নীড়: আমি তোমার কথাটা তোমাকে বলেছি। মানে তুমি মাথামোটা।
মেরিন: মানে?
নীড়: মানে… কিছনা। বাদ দাও। আজকে কোনো ঝগড়ানা।
মেরিন: মানে আমি ঝগড়াটে কাঠাল মার্কা চকোলেট?
নীড়: কাঠালের সাথে ঝগড়ার কি সম্পর্ক?
মেরিন: অনেক। দেখেন না কাঠালে কাটা কাটা…. কি গন্ধ…. কি রং…
নীড়: হায়রে ….
মেরিন: হায়রে পরে বলেন। আগে বলেন আমাকে ঝগড়াটে বললেন কেন?
নীড়: আরে বলতে চেয়েছি আজকে ঝগড়ার দিন না। ভালোবাসার। দিনটা তোমার-আমার। আমাদের …
মেরিন: মানে? কেন? আর আপনি ওদেরকে কিছু বলবেন না? আজব তো…
নীড়: তুমি কি চুপ থাকবে?
মেরিন: না… আমি কথা বলবো…. কথা কথা কথা….
নীড় মুচকি হেসে
বলল: আচ্ছা বলো।
মেরিন: না বলবো না… huh….
বলেই মেরিন গাল ফুলিয়ে বসে রইলো।
নীড়: রাগ করলে মিস কথার কামান?
মেরিন: হ্যা আমি কথা বলি। কার বাপের কি? আপনার সমস্যা? এতোই বেশি সমস্যা হলে ভালোবেসেছেন কেন? বেসেছেন বেসেছেন… এখন break up করে ফেলেন। সবাইকে বলবেন যে আমি আপনাকে reject করেছি। শালি ,,, বাঙ্গী পচা, কাঠালের ভর্তা, আনারসের আচার,।
নীড় বুঝতে পারলো সেই লেভেলের রেগে গেছে। তাই তো ১ঘন্টা হতে না হতেই break up করার কথা বলছে।
নীড় মনে মনে: আল্লাহ জানে আমার ভাগ্যে কি আছে?
মেরিন রেগে মেঘকে ফোন করতে নিলে নীড় mobile নিয়ে নিলো। মেরিন রেগে দিলো এক কামড়।

.

একটুপর….
মেরিন রেগে বসে আছে। তখন গিটারের আওয়াজ পেলো।

???

তোর বর্ষা চোখে
ঝরতে দেবোনা বৃষ্টি
তুই জাগবি সারারাত
আমি আসবো হঠাৎ
তোর শুনো ঠোটে ফোটাবো প্রেমেরই হাসি…
তোকে প্রাণের চেয়ে
❤️❤ #ব️ড়_ বেশি_ভালোবাসি ❤️❤️️

???

নীড়ের গিটার আর গানের প্রেমে তো মেরিন কবেই পরেছে। তাই আর রাগ করা সম্ভব না। এর পরে লাইনটা মেরিনই গেয়ে দিলো ।

.

একটুপর….
lunch time …
নীড় মেরিনকে খাইয়ে দিচ্ছে।
মেরিন: আপনি খাবেন না?
নীড়: খাইয়ে দিলে খেতে পারি….
মেরিন: দারান দিচ্ছি।
২জন ২জনকে খাইয়ে দিচ্ছে।
নীড়: তুমি কি এখনো আমাকে আপনি করে ডাকবে?
মেরিন: হামম।
নীড়: কেন?
মেরিন:আমার ইচ্ছা।
নীড়: দেখো gf-bf তুমি তুমি করে কথা বলে।
মেরিন: তাতে আমার বাপের কি?
নীড়: না তোমার বাপের কিছুইনা। but তুমি যদি আপনি করে বলো মানুষ মজা উরাবে না….
মেরিন: উরাক তাতে আমার বাপের কি?
নীড়: তাহলে তো কেউ বিশ্বাস করবে না যে we r in relationship …
মেরিন: না করুক। তা…
নীড়: তাতে তোমার বাপের কিছুনা। কিন্তু তোমাকে যে সবাই পিচ্চি বলবে। যে প্রেম করতে পারেনা।
মেরিন: তাইতো…. এখন?
নীড়: এখন তুমি আমাকে তুমি করে বলবে।
মেরিন: উহু…
নীড়: কেন….??..
মেরিন: আমার ইচ্ছা। idea ….
নীড়: কি??।
মেরিন: সবার সামনে আমি আপনাকে তুমি তুমি করে বলবো but normally আপনি করেই বলবো। তাহলে তো no problem …☺☺☺।
নীড় ঠিক কি react করবে বুঝতে পারছেনা। হাসবে না কাদবে না মরবে না দৌড়াবে….
মেরিন: দারুন awwe ki cute না idea টা।
নীড়: হামম তোমার মতো… ???????…

.

দিনটা নিজেদের মতো কাটিয়ে নীড় মেরিনকে বাসায় পৌছে দিলো। শুরু হলো ভয়ংকর না আজগুবি প্রেম কাহিনি।

.

চলবে…..

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে