Sunday, October 5, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"বৃষ্টি ভেজা রাত(সিজন 2) পর্ব-০৫

বৃষ্টি ভেজা রাত(সিজন 2) পর্ব-০৫

#বৃষ্টি_ভেজা_রাত(সিজন 2)💖
#মেহেদী_হাসান_রিয়াদ💖

#পর্বঃ__৫

আজ দেশে ফিরছে রিদ ও তার বাবা মা। সন্ধার পর দেশের মাটিতে পা রাখবে তারা। গত কয়েকদিন আরশি একটা ছোট্ট শব্দের সাথে খুব ভালোভাবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। আর তা হলো অপেক্ষা। পূর্বের দিনগুলো থেকে তুলনা মুলক ভাবে এই কয়েকটা দিন মনে হয়েছিলো একটু বেশিই বড়। অবশেষে অপেক্ষার সমাপ্তি ঘটবে আজ। মামা মামিকেও সেই ছোট্ট বেলায় দেখেছে। যখন তার বয়স ছিলো ১২। তখন মামি তাকে দুষ্টুমি করে বলতো, আমার পিচ্চি বৌ মা। মামির কথায় একটু বিরক্তি ভাব ফুটে উঠতে চাইলেও, লজ্জার কাছে তা চাপা পরে যেতো। তখন লজ্জায় দুরে চলে যেতো আরশি। মাঝে মাঝে অভিমানি স্বরে বলেই ফেলতো।
” মামি তুমি সব সময় আমার সাথে এমন করো কেনো? আমার লজ্জা করেনা বুঝি?
” ওরে আমার পিচ্চি সোনামনিটা দেখি লজ্জাও বুঝে।
” কেনো বড় হয়েছিনা? আর তুমি সব সময় একই কথা বলো কেনো? রিদ ভাইয়া তো আমার ভাইয়া। তুমি এসব বললে তো আমার তার সামনে যেতেও লজ্জা করে।
তখন এক গাল হেসে দিয়ে আলতো করে আরশির গাল টেনে চলে গেলো মামি। তার সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ছিলো আরশির সম্পর্ক। যেদিন তারা চলে গিয়েছিলো সেদিন আরশির সে কি কান্না। সেদিন রাতে দোলনায় রিদের কোলে মাথা রেখে কাদতে কাদতে ঘুমিয়ে ছিলো আরশি। সেদিন সারা রাত ওভাবেই রিদের কোলে মাথা রেখে ঘুমিয়েছিলো আরশি। রিদের আরাম করে বিছানায় সোয়া ছারা ঘুম আসতোনা তখন। ওইদিন সারা রাত জেগে তাকিয়ে ছিলো আরশির পিচ্চি মায়া ভরা মুখের দিকে। আরশির প্রতি সেই দির্ঘ দৃষ্টিই নজর কাড়ে তার। তার পর থেকে কেনো যানি আরশিকে কোনো ছেলের সাথেই সহ্য হতোনা রিদের। তার কাছে কোনো ছেলে ঘেসলেই কায়দা করে সরিয়ে দিতো তাকে। তার ছেলে বন্ধুগুলো হটাৎ করে এমন পল্টি খেতো কেনো তা আরশির কান অব্দি পৌছাত না। ধিরে ধিরে এক সাথে বড় হতে থাকে দুজন। রিদ আর রাত প্রায় সম বয়সি, আরশি তাদের থেকে ছয় বছরের ছোট। আজ আরশি অনার্স ৩য় বর্ষের ছাত্রী। সাথে বৃষ্টিও। আচ্ছা মামি কি আজও আমাস সেই পিচ্চিই ডাকবে? তখন তো পিচ্চি ডাকটা শুনে অভিমান ভর করতো তার মাঝে। সেই অভিমানেও নাকি আরশিকে একটু বেশিই কিউট লাগতো তাই বার বার ক্ষপাতো তাকে সবাই। আগের কথা মনে পরতেই গাল চেপে হেসে উঠে আরশি। তার হাসির শব্দ রুমের দরজা পার হয়ে হয়তো পাশের রুমেও প্রবেশ করে ফেলেছে।
তখনই রুমে প্রবেশ করতে করতে তার মা বলে উঠে,
– কিরে পাগলের মতো এমন হাসছিস কেনো একা একা? মনে হচ্ছে আনন্দের বাধ ভেঙে কিছু আনন্দ পাবনা হসপিটালের বারান্দায়ও প্রবেশ করে ফেলেছে।
– হুম রিদ ভাইয়া আসছেনা আজ। ওফ কবে যে সন্ধা হবে?
আরশির কথায় একটু ভ্রু কুচকে তাকায় তার মা। নিজের বোকামুতে জ্বিভে ছোট্ট একটা কামর দেয় আরশি।
– ইয়ে মানে, তোমার মনে আছে মা? মামা মামি রিদ ভাইয়া সবাই যখন ছিলো তখন আমাকে আমাকে নিয়ে কোতো ফাজলামি করতো? মামি একটু বেশিই ছিলো তাই না।
রাত্রি চৌধুরির কুচকানো ভ্র-জুগল এখনো ঠিক হয়নি। কুচকানো ভ্র-জুগল স্বাভাবিক করে বলে উঠে,
– তারাতারি রেডি হয়ে নে বিকেলের মধ্যেই ওই বাড়িতে যেতে হবে।
– তাদের রিসিভ করতে যাবোনা আমরা?
– না, রাত আর তোর বাবাই যাবে।
– ওহ্।

আরশি এক এক করে দেখছে কোন ড্রেসটা পড়লে ভালো হয়? তখনই দেখে আলমারিতে পরে থাকা একটা নীল শাড়ি। তখনই হারিয়ে যায় সেই আগের সৃতি তে।
কলেজের একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আরশির কয়েকজন সহ পাঠি এক সাথে শাড়ি পড়ে নাচছিলো। রিদ আরশিকে আনতে গিয়ে তাদের দেখলো। ওখানে কিছু বললো না আরশিকে।
রাতে যখন সবাই ঘুমিয়েছিলো তখন হুট করে রিদ একটা নীল রংয়ের শাড়ি হাতে আরশির রুমে প্রবেশ করলো। আরশি তখন লেপটপে মুভি দেখছিলো। রিদকে দেখে একটুও অবাক হলো না সে। কারণ প্রায়ই রিদ মাঝ রাতে আসে। বারান্দার দরজা অফ করে লাইট অফ করে গায়ে একটা পাতলা কাঁথা টেনে কপালে একটা চুমু দিয়ে আবার চলে যেতো। আবার কখনো কখনো বর্ষনের রাতে তার পাশে বসে থাকতো সারা রাত, যাতে একটুও যেনো ভয় না পায় আরশি।
কিন্তু আজ রিদের হাতে শাড়ি দেখে চমকে উঠে আরশি।
– একি রিদ ভাই, তুমি এতো রাতে? তাও আবার শাড়ি হাতে?
– তোর জন্য। একটা অনুরুধ রাখবি আরশি?
– কি অনুরুধ।
– তুই এই শাড়িটা পড়ে যাষ্ট পাঁচ মিনিট আমার সামনে দাড়াবি। আমি শাড়িতে তোকে কেমন লাগে এটা দেখেই আবার চলে যাবো।
– পারবোনা।
– প্লিজ।
অনেক জোড়াজুরি করেও লাভ হলোনা।
– আমি শাড়ি পরতে জানিনা। আর পড়লেও সুন্দর হবে না।
– জানতে হবেনা। তুই যা পারবি এটাই আমার জন্য অনেক। না পারলে এমনি পেচিয়ে পড়ে আয় তাও দেখি তোকে কেমন লাগে। প্লিজ আরশি😞
– তুমি যাওতো আমি ঘুমাবো এখন।
সেদিন অনেক জোড়াজুরি করেও আরশিকে তার কথা থেকে এতটুকু নড়াতে পারেনি রিদ।
আরশি কড়া মেজাজে বলে উঠে,
– এক কথা কতো বার বলা লাগে? তোমাকে বলছিনা এখান থেকে যেতে।
রিদ কিছুক্ষন নিশ্চুপ হয়ে তাকিয়ে ছিলো আরশির দিকে। তার পর সোফায় শাড়িটে রেখে বলে উঠে,
– কখনো ভালো লাগলে পড়িস, হ্যাপি হবো।
এর পর আর কখনো আরশিকে শাড়ি পড়তে বলেনি রিদ। অবশেষে তাদের এই রাগ অভিমান খুনশুটি এগুলোর সমাপ্তি হয় বিচ্ছেদেই। রিদ কেনো চলে গেলো তার বাবা মায়ের কাছে অস্ট্রেলিয়া? আরশির কথা নামক প্রতিটা তীরের আঘাত রিদের বুকের রাজ্য পাজরে কতোটা গড়ির ভাবে আঘাত এনেছে তা প্রথম সিজনেই সবাই দেখলেন।

শাড়ি পড়া নিয়ে রিদের অভিমান গুলো ভাবতে ভানতে আরশি আয়নার সামনে দাড়িয়ে শাড়িটা মেলে ধরলো গায়ে। বাহ্, ভালোই মানিয়েছে তাকে। আচ্ছা আজ এই শাড়িটা পড়লে কি রিদ ভাইয়া খুশি হবে? ভাবতে ভাবতে আবারও তার মা রুমে এসে বলে উঠলো,
– কি রে তোর হলো?
– মা এই শাড়িটা পড়লে কেমন হয়?
– তুই আর শাড়ি? কখনোই তো পড়িস নি।
– তাতে কি? আজ পড়বো।
– পড়তে পারিস?
আরশি মাথা নিচু করে জবাব দিলো,
– নাহ্।
– আয় আমি পড়িয়ে দিই।
মায়ের কথায় আজ লজ্জায় লাল হয়ে গেছে আরশি। কি ব্যাপার? মা আজ কোনো প্রশ্ন করলো না কেনো? শাড়ি পড়ার কারণ জানতে চাইলোনা কেনো? আরো কেমন আগ্রহ ভঙ্গিতে পড়াতে রাজি হয়ে গেলো।
শাড়ি পড়ানোর পর,
– বাহ্ আমার মেয়েটাকে তো দেখছি আজ একটু বেশিই সুন্দর লাগছে। মাশাল্লাহ্ যেনো নজর না লেগে যায়। লজ্জা ভঙ্গিতে মাথা নিচু করে একটা ছোট্ট হাসি দেয় আরশি।
,
,
বিকেলের মাঝেই সবাই চলে গেলো ওই বাড়িতে মানে রিদ দের বাড়ি। বাড়িটা সুন্দর ভাবে পরিপাটি করেই গুছানো সব। রিদ ও তার বাবা মা সবাই বাইরে থাকেও এই বাড়িতে থাকে, এক দারোয়ান ও জমির মিয়া ও জরিনা আপা। জমির মিয়া ও জরিনা আপা সম্পর্কে দুজন স্বামী-স্ত্রী। দুজনই এই বাসায় আগে থেকেই থাকতো। সবাই যখন এখানে ছিলো, তখন তারা দুজনই বাড়ির সব কাজ কর্ম করতো।
বাড়ির চার পাশটায় চোখ বুলায় আরশি। খুব ঝাক ঝমক পুর্নই বাড়িটা। দেখে বুঝাই যাচ্ছেনা এই বাড়ির মালিক গত ৭-৮ বছর ধরে বাইরে ছিলো। আর রিদ চলে যাওয়ার পরও বাড়িটার একটুও অজত্ন হয়নি।

সন্ধা পার হতে চললো, আরশির বুকের বা-পাশের টিপ টিপ শব্দটা যেনো ক্রমশ বেড়েই চলছে। বুকে হাত দিয়ে একটা বড় শ্বাস নিয়ে নিজেকে বার বার স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে আরশি। কিন্তু না টিপ টিপ করা আওয়াজ টা ক্রমশ বারছেই। মনে হচ্ছে এক্ষুনি হার্ট এ্যাটাক করবে সে।
কিছুক্ষন পর গাড়ির আওয়াজ এলো কানে। রোবট হয়ে যায় আরশি। আজ কিসের এতো ভয় তাও বুঝতে পারছেনা সে। সবাই ছুটে গেলো মেইন দরজার দিকে। রিদ ও রাত একে অপরের কাধে হাত রেখে কথা বলতে বলতে ঘরের দিকে আসলো সাথে তার বাবা মা ও রুদ্র চৌধুরি। রিদ গিয়ে সালাম করলো রাত্রি চৌধুরিকে।
– তুমি গেলেনা কেনো ফুফি। আংকেল বললো, তুমি নাকি যেতে ইচ্ছুক নও তাই তাদের পাঠিয়েছো?
– কিহ্, ও তোকে এইসব উল্টোপাল্টা বুঝিয়েছে না? আরে সে ই তো আমাদের নেয়নি। আমাদের এখানে রেখে চলে গেছে বাপ ব্যাটা মিলে। আর এখন তোকে উল্টোপাল্টা বুঝাচ্ছে না?
– আচ্ছা ফুপি বাদ দাও চলো।

আরশি এক পাশে দাড়িয়ে থেকে উকি দিয়ে দেখছে তাদের। সাদা টি-শার্টের উপরের জামাটার রং কালো। চোখে সানগ্লাস। হাতে একটা কালো রংয়ের এ্যাপেল ওয়ার্চ। ফর্সা মুখে দাড়ি ও হেয়ার কাট টা যেনো স্পর্শ ফুটে উঠেছে।
আরশি বির বির করে বলে উঠে,
– ওয়াও, নিজেকে তো দারুন পরিবর্তন করেছে দেখছি। একেবারে হ্যান্ডসাম বয়। তাই বলে এই সন্ধা বেলায়ও সানগ্লাস? বাপরে কি ঢং।
আরশির বির বির রিদের কান অব্দি যেতে সময় লাগলো না। সবাই উত্তেজনায় অস্থির রিদ একটু আর চোখে আরশির দিকে তাকিয়ে আবার চোখ সরিয়ে নেয়। রিদ একটু এগিয়ে বলে উঠে,
– কেমন আছো জমির চাচা?
– জ্বি বাবা আলহাম্দুলিল্লাহ ভালো। তোমাদের সবাইকে পেয়ে আরো বেশি ভালো হয়ে গেলাম।
– আরে জরিনা আপা, কেমন আছেন?
– এই বাবা দাড়াও এক মিনিট, আমি তোমার চাচা হলে সে আপা হলো কি করে।
– ওফ চাচা পুরনো অভ্যাস তো তাই মুখে স্লিপ কাটছে। এখন তো উনি আমার চাচি।
রিদের কথায় লজ্জায় আচল দিয়ে মুখ ঢেকে নিলো জরিনা।

আরশি খেয়াল করলো রিদ সবার সাথেই হেসে হেসে কথা বলছে। কিন্তু তার দিকে ফিরেও তাকাচ্ছেনা। এতে একটু রাগ হলো আরশির।
রিদ বলে উঠে,
– তোমরা কথা বলো আমি একটু ফ্রেশ হয়ে আসি।
পাশ থেকে রাত বলে উঠে,
– আচ্ছা তুই যা ফ্রেস হয়ে আয়, আমি গাড়ি থেকে জিনিস গুলো নিয়ে আসি।
– তুই যাবি মানে? লোকজন আছে তো।
– আরে তাদেরকে বুঝিয়ে দিতে হবেনা। তুই যা তারাতারি চট করে ফ্রেশ হয়ে আয়।
বলেই বাইরে চলে গেলো রাত। রিদ উপরের দিকে হাটা ধরতেই আরশি গিয়ে পথ আটকায় তার। অভিমানি কন্ঠে বলে উঠে,
– আমায় দেখতে পারছোনা রিদ ভাই? নাকি দেখেও না দেখার ভান করছো?
– আমি কি অন্ধ নাকি যে এরোকম একটা জল জেন্ত মানুষকে দেখবো না?
– তাহলে কথা বলছো না যে?
– কি বলবো? আরশি কেমন আছিস? তুই বলবি ভালো আছি। এটাই তো নাকি?
রিদের কথায় একটু কষ্ট পেলো আরশি। তাও একটু হাসার চেষ্টা করে বলে উঠে,
– আমায় কেমন লাগছে আজ।
– আমায় নয়, আগামি কাল বাবার বন্ধুদের সাথে তাদের দু,একজন ছেলেও আসবে। তাদের দেখাস ও জিগ্গেস করিস তোকে কেমন লাগছে?
রিদ এখনো অন্য দিকে তাকিয়েই কথাটা বললো। আরশির দিকে তাকালোনা সে। আরশি আবারও বলে উঠে,
– পড়নের শাড়িটা তুমি চিনতে পারছো?
রিদ এবার হন হন করে উপরে চলে গেলো। আরশির প্রশ্নের উত্তর দিলো না সে।
আরশি হয়তো দেখাতে চেয়েছিলো, দেখো আমি তোমার দেওয়া শাড়িটা পড়ে আজ তোমার সামনে দাড়িয়ে আছি। আজ তোমার যত খুশি দেখো আমায়। আর শুধু একটিবার বলবে আমার কেমন লাগছে?
রিদ যতক্ষন রুমে গেলোনা ততোক্ষন পর্যন্ত তাকিয়ে রইলো আরশি। বৃষ্টি এসে হাত ধরে কি কারণে যেনো হাসতে হাসে সেখান থেকে নিয়ে গেলো তাকে। কিন্তু আরশির মুখে আজ কোনো হাসি নেই।
আরশিকে দেখেই রাত্রি চৌধুরি বলে উঠে,
– এই তো আমার আরশি।
– বাহ্, সেই পিচ্চিটা বড় হয়ে গেছে দেখছি, মাশাল্লাহ্।
– হুম। কতো জায়গা থেকে দেখতে এসেছে তাকে। পছন্দও করে গেছে কিন্তু পরে শুনি মেয়ে তাদের পছন্দ হয়নি। বুঝতাম না কেনো এমন করতো সবাই? পরে জানতে পারি সব তারই কাজ। কৌশলে সব পাত্র পক্ষকে বিদায় করে দিতো, বিয়ে না করার ধান্দায়।
– বাব্বাহ্, দেখে তো মনে হচ্ছে এখনো পিচ্চি পিচ্চি, কেমন একটা ইনোসেন্ট ভাব।
– ইনোসেন্ট না? আস্ত ফাজিলের হাড্ডি।
পাশ থেকে আরশির মামা বলে উঠে,
– নিজে মনে হয় একে বারে শান্ত স্বভাবের ছিলি? আমার মনে হয় না আরশি তোর অর্ধেক ফাজলামু করে। তুই যে বিয়ের আগে কেমন সয়তানের হাড্ডি ছিলি তা তো আমিই জানি বাপরে বাপ।
তাদের ববাই বোনের এমন তর্ক দেখে মুচকি মুচকি হাসছে রুদ্র চৌধুরি।

রুমে গিয়ে শাড়ি চেন্জ করে জামা পরে নেয় আরশি। রাগে শাড়িটা খুলে ফ্লোড়ে ছুরে মারে সে। পরে আবার তুলে নিয়ে বুকে চেপে ধরে কাদতে থাকে সে। সারাদিনে করা প্লেন টা নিমেষেই শেষ হয়ে গেলো। খুব বদলে গেছে রিদ।
ওয়াশ রুম থেকে বের হয়ে দেখে টেবিলে রাখা একটা কাগজ। সেটা তুলে নেয় আরশি। লেখা ছিলো,
“” রিদ ফিরেছে ভালো কথা,তার সামনে শাড়ি পড়ে দাড়ানো তো দুরের কথা, হেসে হেসে কথা বললেও এর পরিনাম খুব খারাপ হবে।””

~ইতি, নামটা না হয় অজানাই থাক।

To be continue……….

~~ রি-চেক করতে পারিনি। ভুল ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।💖💖

গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ