#Bestfriend
part : 26
writer : Mohona
.
মেরিন : ভালো বুদ্ধি। সাগর ভাইয়াকে মিষ্টুর হাতে খুন করানোর।
নীড় : shut up… সাগর আমার love story তে help করেছে তো its my turn now।
মেরিন : huh….
নীড় : দেখো এখন ঝগড়া করার মুড নেই। সামনে তাকাও।
মেরিন তাকালো।
মেরিন : wow…. দারুন তো জায়গাটা। কথায় কথায় তো খেয়ালই করিনি।
নীড় : জানি। এই বিলটা খুব সুন্দর।
মেরিন লাফিয়ে বিলের কাছে যেতে নিলো নীড় হাত ধরে ফেলল।
নীড় : ওই পানিতে পরবা তো।
মেরিন : আরে পরবো না। এতো সুন্দর ঝকঝকে পানি না ধরতে পারলে জীবনটাই বৃথা ।
মেরিন কাছে গিয়ে পানি নিয়ে খেলতে লাগলো। আর খিলখিল করে হাসতে লাগলো।
নীড় : নৌকা দিয়ে বিলে ঘুরবে?
মেরিন : পাবো কোথায়?
নীড় : ডান দিকে তাকাও।
মেরিন তাকালো। দেখলো ১টা ছোট্ট নৌকা। যেটার মধ্যে শতশত গাদা ফুল।
মেরিন নীড়ের দিকে তাকালো।
নীড় : ভালো লেগেছে?
মেরিন কিছু না বলে দৌড়ে গিয়ে নীড়কে জরিয়ে ধরলো।
নীড় : বাবা… এ আমি কি দেখছি? আমার বনপাখি আমাকে জরিয়ে ধরলো।
মেরিন : তো? আমার নীড় আমি জরিয়ে ধরেছি।
নীড় : i love you…
মেরিন : i love you 2…
নীড় মেরিনকে নিয়ে নৌকায় বসলো। ফুলের মাঝে মেরিন বসে আছে আর নীড় নৌকা চালাচ্ছে। আর চারদিকে ঝলমলে পানি ।
মেরিন : নীড় সবই তো ঠিক আছে। শুধু ১টা জিনিষের কমতি ।
নীড় : কি?
মেরিন : গান। ১টা গান গাওনা। প্লিজ।
নীড় : গাইতে পারি যদি আমার সুরে সুর মিলাও…
মেরিন : ok…
.
মোহনা আজকে টিমের সাথে চলছে। কারন সাগর এই কদিনের মতো ব্যাবহার করছেনা । নরমাল টিম লিডারদের মতোই আচরন করছে । মোহনার দিকে তাকাচ্ছেনা পর্যন্ত ।
মোহনা : হয়েছেটা কি এই লোকটার? এমন উদ্ভট আচরন করার মানে কি? ভাবের থেকে বেশি । আর এই লোকটার আচরন আমাকে effect করছে কেন? ধ্যাত।
এতোক্ষন তো তাও ঠিকই ছিলো কিন্তু যখন দেখলো সাগর অন্যদের help করছে মোহনার না তখন মোহনার মেজাজ বিগরে গেলো। মোবাইলটা ঠাস করে আছার মারলো।
.
পরদিন…
আজকেও সাগর একই আচরন করছে।
চলতে চলতে একটু উচু পথ পরলো।
মোহনা : oh no… উচু রাস্তা । তাতে আমার জামাইর কি? তবে আজকে হিলটা না পরলে ভালো হতো।
মোহনা উঠতে লাগলো। পরে যেতে নিলো তখন কেউ মোহনাকে ধরে ফেলল। মোহনা দারালো।
মোহনা : তুমি?
সায়ান : yeah its me…
সাগর এসে পৌছানোর আগেই সায়ান এসে হাজির ।
মোহনা মনে মনে : এই নমুনা কোথায় থেকে এলো?
মোহনা : তুমি এখানে কেন?
সায়ান : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন যদি আসতে পারে তবে আমি কেন পারবোনা?
মোহনা : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের সাথে নিজের তুলোনা কোরোনা।
সায়ান : sorry… মজা করছিলাম। আসলে business এর কাজে বরিশাল এসেছি । ভাবলাম তোমার সাথে মিট করি। তোমরা তো may be আরে ২দিন বরিশাল আছো। সাথে আমিও থাকবো।
মোহনা : কেন?
সায়ান : কেন থাকতে পারিনা?
মোহনা : সরো টিম থেকে পিছে পরে গেলাম।
সায়ান : upset লাগছে তোমাকে। কিছু হয়েছে?
মোহনা : হলেও তোমাকে বলবো কেন? আমার থেকে দূরে থাকবা । got it?
সায়ান : ok.. relax … by the way… আমি কিন্তু ১টা thank you পাই।
মোহনা : shut up..
বলেই মোহনা চলে যেতে নিলো। দেখলো সাগর দারিয়ে আছে। রেগে সায়ানের দিকে তাকিয়ে আছে।
মোহনা : আপনি help না করলেও আমার help করার মানুষের অভাব হবেনা। যান গিয়ে বাকিদের help করুন।।।। মেয়েদের help করুন। যাদের কাছে যেতে পারবেন।
last কথাটা শুনে সাগর মোহনার দিকে তাকালো। যেই রক্তচক্ষু দিয়ে এতোক্ষন সায়ানকে দেখছিলো এখন সেটা দিয়েই মোহনার দিকে তাকালো। মোহনা ভয় পেলো।
মোহনা : ওরে বাবারে।
বলেই মোহনা দে দৌড়।
.
রাতে…
নীড় : দেখো যদি ওই সায়ানের জন্য আমার সাগরের জীবনে নতুন কোনো ঝামেলা আসে তবে i will kill him…
মেরিন : ok… we just hate him… ১টা মাথা ব্যাথা ।
নীড় : মোহনা ওকে like টাইক করেনা তো?
মেরিন : মাথা খারাপ? ঘৃণা করে।
নীড় : ঘৃণা তো ও সব ছেলেকেই করে।
মেরিন : আরে সায়ানকে ও strawberry মনে করে।
নীড় : তাহলে একে গায়েব করে দেই?
মেরিন : আরে দারাও না। love story তে ভিলেন না এলে মজা লাগেনা। আমাদের টাতেও তো হয়েছিলো।
নীড় : আমাদের story তে ভিলেন কে?
মেরিন : জানোনা না? জ্যাতি। ?
নীড় : হাহাহা।
মেরিন : একদম হাসবেনা।
নীড় : জ্যোতিকে ভিলেন বানিয়ে দিলা। she is my good friend …
মেরিন : থাক তুই তোর good friend কে নিয়ে। আমি গেলাম।
নীড় মেরিনের সামনে পথ আটকে দারালো।
নীড় : তুমি আর তোমার মোহনা ২জনই এক। আর কখনো তুই তুখারি করবেনা। আমার ভালোলাগেনা। আর যে type এর কথা বললে, যেটা মিন করলে সেটা আর কখনো করবেনা। মাথা গরম হয়ে যায়।
মেরিন : huh…
নীড় : & i love u…
মেরিন : ?।
নীড় : by the way continue … সায়ানের কি ভূমিকা।
মেরিন : দেখো জ্যােতিকে নিয়ে আমি জেলাস হচ্ছিলাম। প্রেমে পরছিলাম তোমার।
নীড় : আরে মাথামোটা এখানে তো কোন মেয়েনা ছেলে entry হয়েছে। আর মোহনার বাকী ভালবাসতে সাগরের না।
মেরিন : i know … দেখো সায়ান চিপকু type… সাগর ভাইয়া তো আর অমননা। আর মিষ্টু এখন ২জনকে একসাথে judge করতে পারবে। ভাইয়াকে নিয়ে ধারনা তো change হতে পারে।
নীড় : ওহ। আমি তো এটা জানতামনা। great …
মেরিন : i know ..
নীড় : ভেবেছিলাম সায়ান আমার হাতে মরবে এখন মনে হচ্ছে সাগরের হাতে।
মেরিন : ভালো হবে মরলে।
নীড় : long drive এ যাবে?
মেরিন : মিষ্টু …?
নীড় : she needs privacy … i think… আর এই কারনেই long drive এ যেতে চাইছি। না হলে বলতামনা।
মেরিন : ok….
.
২দিনপর…
রাতে…
২দিনধরে সায়ানের চপর চপর শুনে মোহনার মাথা সাংঘাতিক লেভেলের নষ্ট। চিপকু সায়ান কথায় কথায় চিপকায়। মোহনার ইচ্ছা করছে সায়ানকে খুন করতে । কিন্তু করছেনা। কারন সাগর। ও সাগরের জন্য ওর সাথে পাঙ্গা নেয়ার জন্য সায়ানকে সহ্য করছে। কিন্তু কেন করছে তা নিজেই জানেনা।
নীড় : ওই সায়ান কিন্তু বেশি করছে।
মেরিন : হামম। মনে হচ্ছে ও আমার হাতেই খুন হবে।
সাগর : নীড়…
নীড় : আরে তুই।আয় আয়। আচ্ছা কাহিনি ক…
সাগর : আমার কথা শোন… কালকে তো চট্টগ্রাম যাবো সবাই। তাইনা?
নীড়-মেরিন : হামম।
সাগর : যাওয়ার সময় মোহনাকে দেখেশুনে নিয়ে যাস।
নীড় : মানে তুই যাবিনা?
সাগর : হ্যা যাবো তো। তবে আমার ১টা কাজ আছে তাই আমি সকালেই গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাবো ।
নীড় : তু…
সাগর : good night …
সাগর চলে গেলো।
মেরিন : এটা কি হলো?
নীড় : আল্লাহ তুমি এতো ভালো কেন?
মেরিন : have you lost it? অবস্থার অবনতি ঘটলো আর তুমি?
নীড় : no my বনপাখি। তুমি কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবি দেখেছো?
মেরিন : হিন্দি না বাংলা?
নীড় : ২টাই।
মেরিন : অনেকবার। ভীষন প্রিয়।
নীড় : great… ওখানে সেই জঙ্গল situation মনে আছে?
মেরিন : তুমি আবার জঙ্গলের পেছনে পরলা?
নীড় : আরে শোনো জঙ্গল fact না। fact টা হলো সাগর-মোহনাকে একা ছারা।
মেরিন : তোমার বন্ধু তো আমার মিষ্টুকে একা রেখেই চলে গেলো।
নীড় : মাঝে মাঝে তোমাকে কি করতে মন চায় তা নিজেও জানিনা। anyway … আমার মনে হয় কালকে মোহনা সায়ানের গাড়িতে যাবে।
মেরিন : আর যদি না যায় ?
নীড় : তো তুমি ব্যাবস্থা করবে । simple …
মেরিন : ok… এরপর?
নীড় : যা করার আমি করবো। তুমি কিন্তু মোহনাকে বলবা যে সাগর একা চলে গিয়েছে। গাড়ি নিয়ে ।
মেরিন : হামম।
নীড় : now give me a cute smile …
মেরিন : মিষ্টুর life normal হবে তো?
নীড় : ইনশাল্লাহ।
মেরিন : ওদের love story শুরু হলে আমাদের আরো ১টা কাজ করতে হবে।
নীড় : কি?
মেরিন : বাবা আর ফুপ্পার মধ্যে ঝামেলা মিটানোর ব্যাবস্থা করতে হবে । কেন যেন মনে হচ্ছে যে দীদা মানে ঢাকাইয়া কুট্টির হাত আছে ।
নীড় : এমন মনে হওয়ার কারন ?
মেরিন : তিনি যে কতোটা ভয়ংকর সেটা তুমি জানোনা নীড়। কোথাও না কোথাও তিনিই গন্ডগোল করেছেন।
নীড় : যদি করে থাকেন তবে i don’t know আমি তার কি করবো?
মেরিন : আমি জানি আমি কি করবো। তিনি মিষ্টুর জীবনটা বিষিয়ে দিয়েছে। চরম শাস্তি দিবো।
নীড় : হামম।
.
পরদিন…
সায়ান : কখনো ভাবতেও পারিনি যে তোমার সাথে লম্বা পথ পারি দিবো।
মোহনা মনে মনে : কোন কুক্ষনে যে এই হতচ্ছারাকে মাথায় চরিয়েছিলা ? এখন মাথার ওপর ভূতের নৃত্য করছে। হুদ্দাই জল্লাদের সাথে রাগ দেখিয়া এই চাপা লাগা বানরটাকে সহ্য করার প্যারা নিয়েছে। পাগল হয়েছি আমি?
সায়ান কতোক্ষন ধরে বকবক করছে মোহনা কিছু শুনতেই পায়নি।
সায়ান মোহনার হাত ধরে ঝাকি দিলো।
সায়ান : এই কোথায় হারালে?
মোহনা হাত ঝারা দিয়ে ছারিয়ে সায়ানের কলার ধরে
বলল : সমস্যাটা কি তোমার ? এতো হাত চালাও কেন? কতোদিন বলেছি চিপকাবা না।
সায়ান : its too much romantic baby…
সায়ান ব্রেক মেরে মোহনার হাত শক্ত করে ধরলো।
মোহনা : leave my hand…
সায়ান : তোমার এই হাত আমি সারা জীবনই ধরবো মিষ্টি মোহনা…
সায়ানের কন্ঠ আর চোখে মোহনা আজকে অন্য কিছু দেখতে পাচ্ছে ।
মোহনা : তোমার সাহস দেখে অবাক হচ্ছি।।
সায়ান : এসবের কারনও তুমি। চুপচাপ আমার হয়ে যাও। না হলে…
মোহনা : না হলে কি জোর করবা?
সায়ান : হামম করবো।
মোহনা : ত…
সায়ান : দেখো খামোখা মাথা খারাপ করোনা। পথটা বড় নিরব। তুমি আমার দখলে। ভালো আছি ভালো থাকতে দাও। নিজের গায়ে দাগ লাগিও না। জ্বরের জন্য প্রচুর weakness এখন তোমার । তাই ক্যারটে কাজে লাগাতে পারবেনা। আর আমি কিন্তু মার্শাল আর্ট মাস্টার & you know that… চলো happy happy চট্টগ্রাম যাই। আমার খারাপ রূপটা বের কোরোনা । i insist …
সায়ান মোহনার হাত ছেরে দিলো। driving start করলো।
মোহনা মনে মনে : ১টা সুযোগ পেতে দাও । তোমার হাত কাধে না ঝোলাতে পারলে আমিও মোহনা খান মিষ্টি না। সব ছেলেরাই এক। characterless…. জল্লাদ তো অম… oh no… now i got it… উনি এমন behave কেন করছে? ধ্যাত তেরিকি। আমিও না। কি যে করিনা? যদি উনাকে রাগ না করাতাম তবে awwwe ki cute করে আজকে উনার সাথে যেতে পারতাম….
.
মেরিন : ও নীড় ও নীড় …
নীড় : কি ?
মেরিন : ওই সায়ানের গাড়িতো দিব্যি উরছে। i mean চলছে।
নীড় : কারন
আমি চলতে দিচ্ছি। কারন সাগর এখান থেকে অনেকটাই দূরে।
মেরিন : আপনি না বললেন যে আপনি ভাইয়াকে আটকাবেন আপনার লোক দিয়ে।
নীড় : হামম । আটকিয়েছে তো পুলিশ সেজে। ২ঘন্টা ধরে। এখন মোহনাকে ওখানে পাঠানোর বাকী। ১বার মোহনাকে সাগরের কাছে পৌছে চিন্তুামুক্ত। এরপর তুমি আমি ঘুরবো।
মেরিন : ?। এই plan কবে হলো ?
নীড় : আরে যে নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন নিজের Bestfriend এর love story আগে বারানোর জন্য এতো plan বানাতে পারে সে নিজের ভালোবাসার জন্য plan বানাতে পারবেনা?
মেরিন : master mind… কিন্তু বুঝলাম না তুমি যখন চাইবে তখনই সায়ানের গাড়ি কি করে থামবে ?
নীড় : its magic জানপাখি বনপাখি… its time… 3…2…1…
.
ছোট্ট ১টা ব্রিজের শেষ point এ সায়ানের গাড়ি থেমে গেলো। ২পাশে পানি আর পানি।
সায়ান : আরে কি হলো? গাড়ি থেমে গেলো কিভাবে?
মোহনা : স্বস্তার জিনিষ এমনই হয়।
সায়ান : এই গাড়িটার দাম কতো জানো?
মোহনা : আমার গাড়ির থেকে ২৫লাখ কম।
সায়ান : তোমার present car এর যতো দাম তারথেকে ২গুন দাম দিয়ে গাড়ি কিনে দিবো আমার সাথে তোমার বিয়ে হলে ।
মোহনা : আমার বাবার টাকা দিয়ে তাইতো?
সায়ান : no… আমার টাকা দিয়ে।
সায়ান নামলো। চেক করার জন্য । মোহনাও নামলো। দেখলো ২ধারে বিল না ঝিল কি জানি?
মোহনা মনে মনে : মিস্টার সায়ান… আমার সাথে পাঙ্গা নেয়া… তুমি তো সাতার কাটতে পারো। কিন্তু last month এ মেরুদন্ডে ব্যাথা পেয়েছে। পারলে বাচো। ?।
মোহনা : সায়ান জায়গাটা খুব সুন্দর । আমার কয়েকটা ছবি তুলে দিবে?
সায়ান : তোমার সাথে ছবি তুলবো।
মোহনা মনে মনে : আমি তো সেটাই চাই।
সায়ান মোহনার সাথে ছবি তুলতে গেলো। মোহনা ধাক্কা মেরে ফেলে দিলো সায়ানকে।
মোহনা : একটু হাবুডুবু খাও মিস্টার সায়ান…
বলেই মোহনা ওর ছোট ব্যাগটা নিয়ে দৌড় শুরু করলো ।
নীড় : তোমার জান তো dangerous …
মেরিন : এই ধাক্কার পিছে কোনো বড় কারন আছে।
নীড় কাউকে ফোন করলো।
বলল : পানি থেকে ওকে তুলে আটকে রাখো। রাত পর্যন্ত। আর ঘোড়ার গাড়ি রেডি আছে তো।
.
একটুপর…
মোহনা হেটে ক্লান্ত।
মোহনা : ধুর। পা ব্যাথা হয়ে গেলো। ঘোড়ার গাড়ি? wow… কিন্তু অতোদূর কি যাওয়া যাবে? যতোদূর গাড়ি না পাই এটাতেই উঠি।
মোহনা চরলো।
সাগর : দেখুন আপনারা পুলিশ হওয়ার বাজে সুযোগ নিচ্ছেন ।
পুলিশ : shut up… কমিশনারের সাথে কথা বলছি।
নীড় : ok ৩মিনিটের মাথায় সাগরকে ছেরে দিবে।
পুলিশ : ok।।।।
.
৫মিনিটপর…
মোহনা : আরে জল্লাদ… গাড়ি থামাও গাড়ি থামাও… এই নাও টাকা ।
মোহনা লাফ দিয়ে নামলো ।
মোহনা : জল… সাগর…
সাগর পিছে ঘুরলো। মোহনাকে দেখে অবাক হলো।
সাগর : মোহো…
মোহনা : hi…
সাগর মোহনার পেছন দিকে দেখতে লাগলো।
সাগর : তুমি এখানে?
.
চলবে…