#Bestfriend
part : 22
writer : Mohona
.
রাতে…
মেরিন-মোহনা শুয়ে আছে ।
মেরিন : কিছু ভাবছিস?
মোহনা : তুই কিছু ভাবছিস?
মেরিন : চল ২জন একসাথ answer দেই।
মোহনা : ok…
মেরিন-মোহনা : নীড়/সাগর …
মেরিন : সাগর ?? you mean জল্লাদ কুতুবমিনার?
মোহনা : হামম।
মেরিন : তিনি আবার কোন রাজকার্য করলো?
মোহনা : i don’t know …
মেরিন : মানে কি?
মোহনা : মানে কিছুনা। কিন্তু লোকটার মধ্যে কিছু গন্ডগোল আছে।
মেরিন : কি?
মোহনা : জানলে কি আর শুয়ে শুয়ে ভাবতাম নাকি?
মেরিন : ?।
মোহনা : সর ঘুমাবো good morning …
বলেই মোহনা ঘুমিয়ে পরলো।
মেরিন : আল্লাহ তুমি এর মতো ঘুম সবাইকে দাও। যেন বলে বলেই ঘুমাতে পারে। আরে ঘুম কাতুরে তো আমিও। কিন্তু যখন ইচ্ছা তখনই বলেই ঘুমাতে পারিনা। একেই বুঝি বলে ঘুমানোর নিনজা টেকনিক। বলেই ঘুম। ঘুম আমারও আসছে।
মেরিনও ঘুমিয়ে পরলো।
.
নীড় : কিরে মামমা starting টা কেমন হলো ?
সাগর : just ফাটাফাটি। যেমন ভেবেছিলাম তার থেকে কয়েকগুন বেশি ।
নীড় : oh my goodness… তো কি কি হলো।
সাগর : আগে তুই বল।
নীড় : আগে আমি জিজ্ঞেস করেছি। বল… ?…
সাগর : চিল্লাস কেন বলছিতো ।
সাগর সারাদিনের কাহিনি বলল।
নীড় : ওয়হোয় আসলেই তো দারুন।
সাগর : এবার তোরটা বল।
নীড় : আমার হাত কাধ পর্যন্ত যায়নিরে…. ?…
সাগর : একদম double meaning করবিনা।
নীড় : ok sorry… শোন …
নীড়ও সবটা বলল।
সাগর : যাক শুরুটা তো ভালো হলো।
নীড় : তবে দোস্ত স্পিডটা একটু বারাতে হবে।
সাগর : i know i know … কিন্তু কিভাবে?
নীড় : সেটা কালকে ভেবে দেখবো। ভীষন ঘুম পাচ্ছে। good night …
নীড় ঘুমিয়ে পরলো।
সাগর : এই শালা মেয়েদের থেকে খারাপ। ধ্যাত…
সাগরও ঘুমিয়ে পরলো।
.
পরদিন…
সাগর : আচ্ছা মোহো … মোহনা।
মোহনা : হামম ।
সাগর : তোমার বাসায় কে কে আছে?
মোহনা : আমার বাসায় ?
সাগর : হামমম।
মোহনা : বাব… যারা যারা থাকার সবাই আছে । huh… হাটুন।
সাগর : আচ্ছা তুমি তো brave girl তবে তুমি ওই খাটটা দেখলে ভয় পাও কেন?
মোহনা : আচ্ছা আপনি কি ঠিক করে এসেছেন যে আজকে আমার মাথা খাবেন ? mind your own business … huh
সাগর : না সেটার কোনো ইচ্ছ নেই । but…
মোহনা : তার আগে আপনি এটা বলুন যে আপনি কি করে জানলেন আমার phobia এর ব্যাপারে?
সাগর : mind your own business … huh
মোহনা : ?। আপনি অনেক পচা। আপনার জন্য আজকেও পিছে পরে গেলাম।
সাগর : তোমার জন্য পিছে পরে গেলাম।
মোহনা : আপনার জন্য ।
সাগর : তোমার জন্য … তোমার জন্য জন্য ।
মোহনা : huh… i don’t want to talk to you…
সাগর : same… huh…
মোহনা : আমার vaccine এর ব্যাগটা দিন আমি carry করতে পারবো।
সাগর : আমি just আমার duty করছি।আর আপনার যে হাটা কখন কাধ থেকে পরে যাবে তারই কোনো ঠিক নেই।
মোহনা : huh..
২জন হাটতে লাগলো। কেউ কারো সাথে কথা বলছেনা।
মোহনা মনে মনে : এতো চুপচাপ থাকা যায় ? মেরুন থাকলে ২জন awwwe ki cute বকবক করতে পারতাম। না এই জল্লাদ কুতুবমিনারের সাথে হাটতে হচ্ছে। oh my প্রিয় আল্লাহ এই জল্লাদ কুতুবমিনারের মাথায় ১টা ডাল ফেলার ব্যাবস্থা করো। কিন্তু যেন ব্যাথা না পায় ।
তো সামনে ১টা গর্ত পরলো। যেটা দেখে সাগর থেমে গেলো। গর্তটা দেখতে লাগলো।
সাগর : যথেষ্ট গভীর তো গর্তটা।
মোহনা আজগুবি ভাবনা ভাবতে ভাবতে খেয়ালই করেনি যে সাগর দারিয়ে পরেছে । আর আল্লাহর রহমতে মোহনা তো আর সুস্থ-স্বাভাবিকভাবে হাটতে পারেনা। দামদুম করে হেলেদুলে অন্ধের মতো হাটে। তো দামদুম করে হাটতে হাটতে সাগরের পিঠের সাথে ধিরিম করে বারি খেলো । আর হঠাৎ করে মোহনার এমন ধাক্কায় সাগর গেলো গর্তে পরে।
মোহনা : oh no…
সাগর : ouch…
মোহনা : r you ok??
সাগর : হ্যা হ্যা একদম ok আছি। রকিং চেয়ারে বসে আরাম করছি… এই গর্তের মাটিটা অমনই।
মোহনা : really ?? আমিও আসছি।
সাগর : shut up & stand there… stupid … দেখে হাটতে পারোনা? তোমার জন্য পরে গেলাম। আমার কোমড়।
মোহনা : বয়স হলে কোমড়ে ব্যাথা ট্যাথা হয়ই…
সাগর : কি ? কি বললা তুমি? বয়স হলে মানে?
মোহনা : বয়স হলে মানে বয়স হলে। এখন এটা তো অস্বীকার করতে পারবেন যে আপনি ১টা old man….
সাগর : চুপ একদম চুপ। ফেলে দিলে sorry তো বললেই না উল্টা ফালতু বকবক করছো।
মোহনা : দোষটাতো আপনার । আপনি গর্তের এতো সামনে দারিয়ে ছিলেন কোন সুখে ? আবার আমাকেই কথা শোনাচ্ছেন। huh… ঝগড়া না করে ভাবুন ওপর কি করে উঠবেন?
সাগর : তুমি ভাববেনা?
মোহনা : আমি ভাবতাম যদি আমি পরতাম।
সাগর : তোমার সাথে কথা বলাই বেকার।
সাগর ওঠার চেষ্টা করতে লাগলো। কিন্তু চারদিকের মাটি এতোটা পিচ্ছিল যে সাগর উঠতেই পারছেনা। সাগর চেষ্টা করতে লাগলো। আর মোহনা ওপরে বসে গর্তে পা ঝুলিয়ে সাগরের কাজকর্ম দেখতে লাগলো। আর চকোলেট খেতে লাগলো। সাথে কোকাকোলা । যেটা দেখে সাগরের রাগ উঠলো।
সাগর : এই মেয়ে তুমি কি কোনো film দেখছো না কোনো live show …? যে তুমি পরম সুখে চকোলেট-কোকাকোলা খাচ্ছো আর দেখছো।
মোহনা : না আসলে আপনাকে দেখতে একদম awwwe ki cute লাগছে। মুখে , ড্রেসে মাটি লেগে আছে। নাকের মাথায়ও লেগে আছো। awwwe ki cute…
সাগর : এখানে cute এর কি আছে? ?।
মোহনা : সেটা আপনার মতো old জল্লাদ manরা বুঝবেনা । আপনি আপনার কাজ করুন।
.
মোহনা মনে মনে : দেখ কেমন লাগে। huh… মজা দেখবোনা তো কি করবো? help করবো ? করতাম help… যদি help চাইতেন। help না চাইলে আমি গায়ে পরে help কেন করবো? huh…
সাগর মনে মনে : একে বলে কোনো লাভ নেই। নীড়কে ফোন করি।
সাগর মোবাইল বের করলো।
সাগর : আরে নেটওয়ার্কও তো কতো কম…
সাগর নীড়কে ফোন করলো।
নীড় সাগরের ফোন পেয়ে মেরিনের থেকে ৫-৬কদম দূরে সরে দারালো।
নীড় : হ্যা বল।
সাগর : আমি গর্তে পরে গিয়েছি…
নীড় কেবল “আমি” শব্দটা শুনলো। নেটওয়ার্কের জন্য সবটা শুনতে পারলোনা।
নীড় : হ্যালো হ্যালো সাগর… তুই… হ্যালো হ্যালো….
কল কেটে গেলো।
নীড় : কি বলতে চাইছিলো কে জানে? নেটওয়ার্ক তো একদমই নেই। damn it…
মেরিন : কার ফোন ছিলো হামম হামম?
নীড় : bestuএর ।
মেরিন : আপনারও bestu আছে?
নীড় : এরমানে কি ? আমার bestu থাকবেনা কেন?
মেরিন : আপনি যে ডেভিল মার্কা মানুষ । রাগী পাজি। তাই বললাম।
নীড় : what a logic…
মেরিন : আমাকে আমার কাজ করতে দিন।huh….
মেরিন ২-৩জনকে injection দিলো। নীড় খেয়াব করলো যে মেরিন ১জনের পায়ের দিকে তাকিয়ে আছে ।
নীড় : পা পছন্দ হয়েছে নাকি পায়ের জুতো?
মেরিন : ইইই … ওই বালিশ হিল আমার পছন্দ হবে?
নীড় : what? বালিশ হিল মানে? হিল তুমিও পরো। ৪-৫ ইঞ্চিও হয় একেক সময়।
মেরিন : হ্যা তো? বালিশ হিল তো আর না।
নীড় : বালিশ হিলটা কি?
মেরিন : বালিশ হিল চিনেন না?
নীড় : না।
মেরিন : বালিশ তো চিনেন…
নীড় : এ্যা…
মেরিন : আরে pillow pillow …
নীড় : yeah got it…
মেরিন : তো ১টা pillow যেমন সব দিক দিয়ে সমান উচু ঠিক তেমনিই বালিশ হিল। দেখুন জুতোটার দিকে। সামনে-পিছে-মাঝে সব দিকে সমান হিল।
নীড় : oh my goodness… ডিজাইনার রাও কি কি নাম দেয়।
মেরিন : ১মিনিট আপনাকে কে বলল যে এই নাম ডিজাইনার দিয়েছে?
নীড় : তো কে দিয়েছে?
মেরিন : মিষ্টু আর আমি । ?।
নীড়ের অজ্ঞান হওয়ার উপক্রম ।
.
ওদিকে…
মোহনা : হাহাহা…
সাগর : আমি পরে গিয়েছি আর তুমি হাসছো?
মোহনা : আমার হাসি পেয়েছে তাই হেসেছি।
সাগর : ১টা help করবা?
মোহনা : আপনি আমার কাছে help চাইছেন ? এ আমি কি শুনছি ।
সাগর : ঠিকই শুনছো। দেখো আশেপাশে কোন দরি টরি বা গাছের লতা টতা কিছু পাও নাকি ?
মোহনা : ওগুলো দিয়ে কি করবেন? দোলনা দুলবেন ?? ?।
সাগর : হ্যা। এখন আনো।
মোহনা : okk…
১৫মিনিটপর মোহনা ফিরে এলো।
মোহনা : এই যে শুনছেন ?
সাগর : এসেছো অবশেষ ?
মোহনা : হামম। আশেপাশে কোনো মানুষকে পেলাম না।
সাগর : আমি তোমাকে মানুষ খুজতে পাঠিয়েছি ?
মোহনা : না সেটা তো পাঠাননি। কিন্ত দরি-লতা কিছু পাইনি। তাই ভাবলাম মানুষ খুজি।
সাগর : এখন কি করি?
মোহনা : আমার কাছে ১টা awwwe ki cute idea আছে।
সাগর : তোমার idea?? thank you very much… তোমার idea তোমার কাছেই রাখো।
মোহনা : huh…
.
২০মিনিটপর…
সাগর আবার অনেকক্ষন চেষ্টা করলো। পারলোনা।
সাগর : মোহো…
মোহনা : ….
সাগর : মোহনা…
মোহনা : আপনি কি আমাকে বলছেন ?
সাগর : sorry …
মোহনা : huh…
সাগর : please help me…
মোহনা : পারবোনা।
সাগর : please …
মোহনা : ok… আপনার কপাল ভালো যে আমার চুল গুলো এখন বড়। ১বার ভেবেছিলাম হেয়ার কাট দিয়ে ক্যাম্পিং ও আসবো। suicide এর চক্করে আর সেটা হলোনা।
সাগর : চুলের কি সম্পর্ক?
মোহনা : দেখতে থাকুন।
মোহনা ওর বেধে রাখা চুল গুলো খুলে দিলো । এরপর সামনে এনে রাখলো। সাগর হা করে দেখছে। মোহনা নিজের ওরনাটা হাতে নিলো । সাগর চোখ ঘুরিয়ে নিলো।
সাগর : what is all this?
মোহনা shut up….
মোহনা ওর ব্যাগের চেইনাটা খুলে ওরনার সাথে বাধলো। এরপর ওরনার অন্য অংশ সামনে থাকা চিকন গাছটার সাথে বাধলো। চেইনটা গর্তে ফেলে দিলো।
মোহনা : নিন উঠে আসুন… আমিও এখান দিয়ে টানছি।
সাগর : …
মোহনা : কি হলো? আরে এতো ভালোমানুষি দেখাতে হবেনা। উঠে আসুন।
সাগর : …
মোহনা : সাবধানে উঠবেন । এটা আমার প্রিয় ওরনা। যেন না ছিরে। come come…
সাগর ওঠার চেষ্টা করতে লাগলো। আর মোহনাও সাধ্যমতো টান দিতে লাগলো। অবশেষে সাগর উঠে এলো । আর ধপাস করে মোহনার ওপর পরলো।
মোহনা : ouch… আপনি ক…
কথা বলতে বলতে মোহনার চোখ সাগরের ওপর পরলো। অদ্ভুদভাবে তাকিয়ে আছে সাগর। মোহনা সাথে সাথে চোখ না নামিয়ে নিলো।
মোহনা : আমাকে দেখা হয়ে গেলে উঠে দারান প্লিজ।
সাগর : যদি বলি উঠতে ইচ্ছা করছেনা…
মোহনা : কি?
সাগর : না মানে উঠছি…
সাগর উঠল । মোহনাও উঠলো ।
মোহনা : yuck… আপনার জন্য গায়ে মাটি ভরলো। ইশ।
সাগর : পরিষ্কারের রেলগাড়ি ।
মোহনা : শুনুন।
সাগর : কি?
মোহনা : you are welcome …
সাগর : oh hello… তুমিই ফেলেছো আর তুমিই তুলেছো। তাই thank u বলার দরকার নেই। ?।
মোহনা : huh… অকৃতজ্ঞ।
.
মেরিন : wow জোনাকি পোকা …
নীড় : তোমার জোনাকি পোকা ভালো লাগে?
মেরিন : ভীষন…
নীড় : ok… শোনো আজ.. না না আজকে না। কালকে।। কালকে রাতে মোহনা ঘুমানোর পর একটু tent এর বাহিরে আসতে পারবে?
মেরিন : কেন? আর মিষ্টুকে একা রেখে আমি আসতে পারবোনা। ও তো ঘুমিয়েই থাকবে। by at any chance কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে?
নীড় : কিচ্ছু হবেনা । সেটার গ্যারান্টি আমি দিচ্ছি…
মেরিন : …
নীড় : do you trust me?
মেরিন : i don’t know…
নীড় : পাগলি… যাই হোক আমি কালকে রাতে ১০-১৫মিনিটের জন্য একটু তোমাকে চাই ।
মেরিন : ….
.
পরদিন….
রাতে…
মোহনা মনের সুখে ঘুম।
মেরিন : যাবো? যাওয়াটা কি ঠিক হবে? মিষ্টু তো ঘুম। বিপদ আপদ হলে!!! কিন্তু নীড় তো বলল যে মিষ্টুর safety এর দায়িত্ব উনি নিবে । মিষ্টুর সাথে compromise কিভাবে করবো ? কিন্তু নীড়ের ওপরও আমার সম্পূর্ন বিশ্বাস আছে । যাই।
মেরিন বের হলো tent থেকে। বেরিয়েই দেখলো নীড় দারিয়ে আছে। নীড়ের সাথে ১জন লোক। চোখে কালো চশমা। মুখে মাস্ক।
মেরিন : এটা কে?
নীড় : বডিগার্ড মোহনার জন্য ।
মেরিন : থাক আমরা এখানে দারিয়েই কথা বলি। অন্যকোথাও যেতে হবেনা।
নীড় : তুমি যদি আমার ওপর বিশ্বাস করো তবে ওকেও করতে পারো। কারন ওকে আমি নিজের থেকেও বিশ্বাস করি।
মেরিন : …
নীড় : আসো…
মেরিন নীড়ের সাথে গেলো । কিছুটা যেতেই নীড় মেরিনের চোখ বেধে দিলো ।
মেরিন : কি করছেন কি?
নীড় : shush… হাটতে থাকো। আমি তো আছি তোমার support …
মেরিন হাটতে লাগলো।
নীড়-মেরিন চলে যাওয়ার পর সাগর চৌধুরী তার মোহোপাখিকে দেখতে লাগলো।
???
.
একটুপর…
মেরিন : আর কতোক্ষন অন্ধের মতো হাটবো?
নীড় : এই তো… চলে এসেছি।
নীড় মেরিনের চোখের বাধন খুলে দিলো। মেরিন চোখ মেলল । আর মুগ্ধ হয়ে গেলো। কারন ঝাকে ঝাকে জোনাকি পোকা । ভীষন সুন্দর লাগছে । তাক লাগানোর দৃশ্য ।
মেরিন : beautiful …
নীড় মেরিনের দিকে তাকিয়ে
বলল : really beautiful …
মেরিন ঘুরে ঘুরে জোনাকি দেখতে লাগলো ।
মেরিন : thank you very much… নীড় its such a beautiful gift…
নীড় : তোমার পছন্দ হয়েছে ?
মেরিন : ভীষন।
নীড় : তোমার ভালোলাগাতেই আমার আনন্দ ।
মেরিন : …
নীড় : দেখো মেরিন আমি আর ৫টা ছেলের মতো নেকামো করতে পারিনা। সবার কাছে ভালোবাসা মানে কি জানিনা । কিন্ত আমার কাছে ভালোবাসা মানে তোমার মুখের মিষ্টি হাসি । তোমাকে বলে বোঝাতে পারবোনা যে আমি তোমাকে কতোটা ভালোবাসি …
মেরিন : …
নীড় : আমি তোমাকে ভালোবাসি… i just love you…
মেরিন : …
নীড় : চলো যাওয়া যাক…
বলেই নীড় একটু উল্টা দিকে ঘুরলো চোখের কোনের পানি মুছে ফেলার জন্য…
মেরিন : নীড়…
নীড় না ঘুরেই
বলল : হামমম ?
মেরিন : আমিও নেকামো করতে পারিনা।
নীড় : মানে?
মেরিন : i love you too….
.
চলবে….