Monday, October 6, 2025







Bestfriend part : 19

#Bestfriend
part : 19
writer : Mohona

.

১টা ছেলে মেরিনের ছবি তুলছে। যেটা দেখে নীড়ের মেজাজ গরম হয়ে গেলো । নীড় কৌশলে ছেলেটাকে parking area তে নিয়ে গেলো। এরপর দে দানা দান পিটাতে লাগলো

ওদিকে মেরিন…

মেরিন : বউর ১টা ছবি তুলি । আরে আমার মোবাইল কোথায়? উফফ… গাড়িতে ফেলে আসিনি তো? হ্যা তাই হবে। যাই গিয়ে নিয়ে আসি।

মেরিনও মোবাইল আনতে গেলো। গিয়ে দেখে নীড় ১টা ছেলেকে ইচ্ছা মতো পিটাচ্ছে ।

মেরিন : কি করছেন কি আপনি?
মেরিনের কন্ঠ শুনে নীড় থামলো । পিছে ঘুরলো।

.

মেরিন : ইশ । কি অবস্থা করেছেন লোকটার ।
মেরিন গাড়ি থেকে first aid box বের করে ছেলেটাকে ধরতে নিলে নীড় হাত ধরে টেনে ওখান থেকে ৫কদম দূরে নিয়ে এলো ।
মেরিন : আরে … এখানে নিয়ে এলেন কেন?
নীড় : তুমি ওকে টাচ করবেনা। আর ওকে মার মারিনি যে ও মরে যাবে…
মেরিন : অমানুষের মতো লোকটাকে মেরেছেন আবার বলছেন যেন টাচ না করি… আমার duty আমি পালন করবোই।
নীড় : ১বারে কোনো কথা বললে বোঝোনা ? আমি যখন বলেছি না। তখন না মানে না ।
মেরিন : আপনার কথা শুনতে বাধ্য নই…
বলেই মেরিন এগিয়ে যেতে নিলে দেখে ছেলেটা ওখানে নেই ।
মেরিন : আপনি ওনাকে ওভাবে মারলেন কেন? বলুন…
নীড় : কারন ও তোমার ছবি তুলছিলো …
মেরিন : তো?
নীড় : তো মানে? তোমার ছবি তুলছিলো আর তুমি বলছো তো?
মেরিন : হ্যা বলছি তো। ১টা ছবির জন্য আপনি এমন করে মারবেন ?
নীড় : হ্যা মারবো । আর তোমার কথা শুনে মনে হচ্ছে যে কেউ তোমার ছবি তুললে তোমার ভীষন ভালো লাগে ।
মেরিন : অনেক সময় অনেক কিছু ভালো না লাগলেও মেনে নিতে হয়।
নীড় : মানে ? কি বলতে চাইছো তুমি?
মেরিন : খুব সহজ। ওই লোকটা তো কেবল আমার ছবি তুলছিলো । আর আপনি…
নীড় : আর আমি?
মেরিন : আপনি কি করেছেন সেটা কি আপনি জানেননা?
নীড় : কি বলতে চাইছো কি তুমি?
মেরিন : এটাই যে আপনি আমার সাথে অঅঅসভ্যতামী করেছেন … ১বার না অনেকবার…
নীড় : মেরিন…
মেরিন : চিল্লাবেন না… চিল্লাতে আমিও পারি। ওই ছেলেটা তো just ছবি তুলেছে আর আপনি…
নীড়ের সাংঘাতিক রাগ উঠতেছে । নীড় মেরিনকে গাড়ির সাথে চেপে
বলল : এই মেয়ে এই…. আরেকটা বাজে কথা বললে জিভ টেনে ছিরে ফেলবো । ওই ছেলেটা আর আমি কি এক? হ্যা বলো … বলো….
মেরিন : .
নীড় : কি হলো বলছোনা কেন? just tell me damn it…
মেরিন : কককেন আপনি আর ওই লোকটা এক হবেন না কেন? কে আপনি? বলুন… বলুন আপনি আলাদা কেন ?
নীড় : তুমি জানোনা …?
মেরিন : এখানে জানার কি আছে? যা সত্যি তাই বলেছি।।আপনি আমার কেউ না । বুঝেছেন …
নীড় গাড়ির মধ্যে ১টা ঘুষি মারলো ।
নীড় : ৭দিন সময় দিলাম … ৭দিনে বিয়ের জন্য নিজেকে নিজ থেকে প্রস্তুত করো। না হলে জোর করে বিয়ে করবো । ৭দিন ভাবো। ভালোভাবে রাজী হয়ে গেলে তো ভালো। না হলে তুলে নিয়ে বিয়ে করবো। তুমি রাজী হও আর নাই হও আজ থেকে ৭দিন পর তোমার-আমার বিয়ে । কথাটা মাথায় রেখো …

বলেই নীড় চলে গেলো।

.

পরদিন…
সাগর : কি ? তুই এসব কি বলছিস? মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে? ৭দিন… ৭দিনের মধ্যে বিয়ে?
নীড় : হ্যা ৭দিনের মধ্যে বিয়ে।
সাগর : তুই কি পাগল হয়ে গিয়েছিস?
নীড় : হ্যা আমি পাগল হয়ে গিয়েছি । মেরিনের জন্য পাগল হয়ে গিয়েছি । ৭দিনের মধ্যেই ওকে বিয়ে করবো। যেন আমার অধিকারে কোনো কথা না ওঠে …
সাগর : আল্লাহ… তুই সত্যি জোর করে বিয়ে করবি?
নীড় : হ্যা।
সাগর : আমি কি করবো?
নীড় : তুইও জোর করে বিয়ে করে ফেল । এই খান বাড়ির মেয়েগুলো মহা বজ্জাত। তোকেও বলছি তুইও step নিয়ে নে ।
সাগর : তুইও step নিয়ে নে… ?…
নীড় : ভেঙাচ্ছিস কেন ?
সাগর : তো কি করবো? আমাকে step নিতে বলছিস.. তুই নিজে কোনো step নিয়েছিস? তুই তো just বলেছিস বিয়ে করবি। কিভাবে করবি সেটা জানিস ?
নীড় : না…
সাগর : মেরিন কবির মামার প্রাণ… মেরিনের অমতে কবির মামা কখনোই ওকে তোর সাথে বিয়ে দিবেনা।
নীড় : তাহলে uncleকেও kidnap করবো।কিন্তু বিয়ে আমি ৭দিন পরই ওকে করবো।
সাগর : ৬দিন বল… ১দিন তো চলেই গেলো …
নীড় : এই তুই কি আমাকে ভয় দেখাচ্ছিস ?
সাগর : তোকে ভয় দেখাচ্ছিনা। আমি নিজেই ভয় পাচ্ছি… তোর আর আমার ২জনের জন্যই।
নীড় : এতো চিন্তা করিসনা। ওদিক দিয়ে তুই মোহনাকে তুলে আনবি। আর এদিক দিয়ে আমি মেরিনকে…

.

রাতে …
মেরিন : আমি কখনোই উনাকে বিয়ে করবোনা। কোনোদিনও না। যতোই ভয় দেখাক। না মানে না …
নীড় : oh really ….?
মেরিন : আপনি? আপনার সাহস কি করে হয় আমাদের বাসায় আসার ? হ্যা?
নীড় : আমার সাহস সবসময়ই অনেক বেশি। তো ১দিনতো পার হয়ে গেলো। decision কি change হলো? নিজের ইচ্ছায় কবুল বলবে নাকি জোর করে ?
মেরিন : জোর তো অনেক দূরের কথা আমাকে টাচও করতে পারবেন না। get out…
নীড় বাকা হাসি দিয়ে মেরিনকে টেনে নিজের সাথে মিশিয়ে নিলো ।
মেরিন : ছছছারুন আমাকে …
নীড় : আমি চাইলে কেবল তোমাকে টাচ না অনেক কিছুই করতে পারি । anyway ভাবো ভাবো… আজকে গেলে আর মাত্র ৫দিন থাকে।
বলেই নীড় মেরিনের কপালে কিস করে চলে গেলো ।

.

পরদিন…
মোহনা : কি রে কালকে থেকে দেখছি তোর awwwe ki cute খোমর band বেজে আছে। কি হয়েছে কি?
মেরিন : কিছুনা।
মোহনা : আচ্ছা আমি কি কখনো তোকে মিথ্যা বলতে পারি ? না কি তুই আমাকে মিথ্যা বলতে পারিস? সত্যি না বললে না বলবি। কিন্তু মিথ্যা বলবি কেন?
মেরিন : আমি নিজেই জানিনা যে আমি কি বলবে? এমন situation এ আছি যা বলার বাইরে।
মোহনা : এই কারনেই বলে single life is best…
মেরিন : ওই আমি mingle নাকি?
মোহনা : হতেও পারিস। কে জ…
তখন ডক্টর রিফাত এলো। মেরিন-মোহনা সালাম দিলো ।
রিফাত : মিস মোহনা…
মোহনা : জী স্যাররর।
রিফাত : তোমাকে ডক্টর সাগর চৌধুরী ডাকছে।
মোহনা মনে মনে : বলে কি? ওই vampire 2 আমাকে ডাকছে কেন?
মোহনা : স্যার আপনার কোথাও ভুল হয়েছে। ডক্টর সাগর চৌধুরী আমাকে ডাকবে কেন? অন্য কাউকে হয়তো…
রিফাত : মিস মোহনা খান মিষ্টি তো তুমিই। তাইনা?
মোহনা : thats my bad luck sir…
রিফাত : go….
মোহনা গেলো।

মোহনা : may i come in…
সাগর : come… & sit….
মোহনা গিয়ে বসলো।
সাগর : মিস নাগ… মিস খান আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবো আপনি তার ঠিক ঠিক জবাব দিবেন।
মোহনা : সে কি কেন? আমি আপনার প্রশ্নের জবাব দিবো কেন ? আর তার থেকেও বড় কথা আপনি আমাকে প্রশ্ন করবেন কেন? আপনি তো আমার ex teacher … not teacher …
সাগর : দেখো already মাথা গরম আছে আর গরম কোরোনা ।
মোহনা : স্যার মাথায় ice bag ধরুন। মাথা ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল হয়ে যাবেন।
সাগর এমন করে তাকালো যে মোহনা চুপ হয়ে গেলো।
সাগর : আপনি নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনকে চিনেন?
মোহনা : সেটা আবার ক… ও ডেভিল ঢোল…
সাগর : মানে?
মোহনা মনে মনে : মোহনা থেমে যা। যদি বলিস যে তুই নীড়কে চিনিস তবে এই জল্লাদ তোর গলা কাটতে আধা সেকেন্ডও লাগাবেনা।
সাগর : কি হলো বলছেন না কেন?
মোহনা : জল্লাদ না মানে sorry sir… আপনি আমাকে ১বার আপনি ১বার তুমি করে বলেন কেন?
সাগর : তুমিটা মেডিকেলের বাইরে। answer me… চিনো তুমি নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনকে ?
মোহনা : না স্যার। কে তিনি? কোনো মাফিয়া ডন? কোন ঢোল?
সাগর : ঢোলের কখনো নাম হয়?
মোহনা : হতেও পারে স্যার।
সাগর : সেদিনের সেই ভাঙা হাতওয়ালা লোকটাকে চিনো?
মোহনা : স্যার কোন হাত ভাঙা…
সাগর আবার চোখ গরম করে তাকালো।
মোহনা : ও মনে পরেছে। যে আপনার গলা চেপে ধরেছিলো। আবার আপনিও ধরেছিলেন।
সাগর : যেটা জানতে চেয়েছি সেটা বলো। চেনো ওকে?
মোহনা : হ্যা না স্যার।
সাগর : হ্যা না মানে কি?
মোহনা : মানে চিনিনা স্যাররর।
সাগর: যদি না চিনেন তখন তার সাথে কথা বলছিলেন কেন?
মোহনা : কথা ? আর আমি? না তো স্যার…
সাগর : তাহলে এই cctv footage এই কথা বলছে কেন।

সাগর মোহনাকে দেখালো।

মোহনা : actually স্যাররর।
সাগর : ভেবে উত্তর দিবেন।
মোহনা : আসলে স্যার ওই লোকটা না ডক্টর জীবনের খোজ করছিলেন। ডক্টর জীবন। সিনিয়র ডক্টর জীবন স্যারের । কোনো patient দেখানো নিয়ে।
সাগর : যদি জানি যে আপনি ওকে চিনেন… এখন আসতে পারেন।
মোহনা : জী স্যার।
মোহনা পালালো।
মেরিন : কি হয়েছে?
মোহনা সবটা বলল।

.

পরদিন…
class শেষে…
মেরিন-মোহনা বের হচ্ছে। তখন সামনে নীড় এসে দারালো ।
মোহনা : একি আপনি …
মনে মনে : oh no… জল্লাদ জানতে পারলো তো মোহনা তুই শেষ ।
নীড় : হামম আমি।। সেদিন তোমাদের ২জনকে শপিংএ নিয়ে যাওয়া হয়নি । চলো। আজকে নিয়ে যাবো।।
মোহনা : কেন আপনার কি বিয়ে লেগেছে যে শপিং করাবেন?
নীড় : হামম। সেরকমই।
মোহনা : good… congratulations … এখন আপনি যান। না গেলে আমাদের খবর আছে।
নীড় : না আমি যাবোনা । গেলে তোমাদের নিয়েই যাবো । আর না গেলে আমি এখানেই দারিয়ে থাকবো । আর তোমাদেরও যেতে দিবোনা ।
মোহনা : উফফ দেখুন আপনি না গেলে আপনারও বিপদ আর আমাদেরও।
নীড় : বিপদের এতো সাহস নেই যে নীড়
আহমেদ চৌধুরী বর্ষন থাকতে তোমাদের সামনে আসবে। দেরি না করে চলো।
মোহনা মনে মনে : যদি না যাই আর ওই জল্লাদটা দেখে ফেলে । তাহলে তো আমি আর মেরুন শেষ।

মোহনা : ok চলুন।
মেরিন : না।
নীড়-মোহনা : মানে?
মেরিন : না মানে না। আমি আপনার সাথে যাবোনা। আমরা আপনার সাথে যাবোনা ।
নীড় আর কোনো কথা না বলে মেরিনকে কাধে তুলে মোহনার হাত শক্ত করে ধরে হাটতে লাগলো ।
মেরিন-মোহনা : what the hell are you doing …
নীড় কোনো কথা না বলে ২জনকে গাড়িতে বসালো ।
নীড় : শপিংএ যাবো। তো যাবো।

.

in the shopping mall…
নীড় ইচ্ছামতো শপিং করছে ।
নীড় : কি ব্যাপার তোমরা কিছু choice করছো না কেন?হামম। সেদিন কিন্তু promise করেছিলে। now keep your promise …
মোহনা : সে না হয় রাখবো । কিন্তু আপনি তো দেখি সত্যিই বিয়ের শপিং করছেন ।
নীড় : হামম। কারন বিয়ে।
মোহনা : মানে??
নীড় : চলো তো শপিং করি ।

৩জন শপিং করতে লাগলো । হাটতে হাটতে নীড় 1st floor এ তাকিয়ে দেখে ৩-৪টা ছেলে ১টা মেয়েকে disturbe করছে। মেজাজ গরম হলো। নীড় যেতে নিলো।
মোহনা : কোথায় যাচ্ছেন?
নীড় : আসছি… তোমরা বসে কিছু খাও।
মোহনা : আরে কোথায় যাচ্ছেন সেটাতো বলবেন।
নীড় : বললাম না বসো আসছি।
বলেই নীড় চলে গেলো।
মোহনা : how rude… huh…
মেরিন মনে মনে : নীড় কোথায় গেলো?
মেরিনও উঠে যেতে নিলো।
মোহনা : আরে তুই কোথায় যাচ্ছিস?
মেরিন : আসছি।
মোহনা : আরে দারা আমিও আসছি…
মেরিন-মোহনাও গেলো।

দেখলো নীড় ৩-৪টা ছেলেকে নিয়ে বেরিয়ে গেলো।
মেরিন : কোথায় যাচ্ছেরে।
মোহনা : চল গিয়ে দেখি ।
মেরিন : হামম।

২জন পিছে পিছে গেলো । parking area তে।
মেরিন মনে মনে : আবার সেই parking area …

২জন আরেকটু এগিয়ে গিয়ে দেখে নীড় ওই ছেলেদের কে পিটাচ্ছ ।
নীড় : মেয়েদেরকে ডিস্টার্ব করা? হ্যা মেয়েদের ডিস্টার্ব করা? আর কোনোদিন মেয়েদের ডিস্টার্ব করার আগে এই ধোলাই মনে রাখবি। now out…
নীড় পিছে ঘুরলো। দেখলো মেরিন-মোহনা দারিয়ে আছে।
নীড় : একি তোমরা? তোমাদের না বসতে বললাম।
মোহনা : এটা এতো ক্ষেপে বলার কি আছে ? ভালো কাজ করেন। একটু ভালো ব্যাবহার করলে কি হয়? huh…
মোহনা চলে গেলো ।

মেরিন গেলোনা। কারন ওর চোখ গেলো নীড়ের কাটা হাতে। মেরিন নীড়ের সামনে গেলো। ব্যাগ থেকে নিজের সাদা রুমালটা বের করলো। যেটার ১কোনায় সুতা দিয়ে মেরিন লেখা। রুমালটা মোহনার দেয়া gift…. সেই অতিপ্রিয় সাদা রুমালটা দিয়ে মেরিন নীড়ের কাটা জায়গায় বেধে দিলো।
মেরিন : রুমালটা তারাতারি ফিরিয়ে দিবেন প্লিজ … এটা আমার কলিজা।
বলেই মেরিনও চলে গেলো। নীড় মুচকি হেসে রুমাল বাধা জায়গায় অসংখ্য চুমু দিলো।

.

রাতে…
মেরিন ছাদে দারিয়ে আ়ছে ।
মেরিন মনে মনে : লোকটা ভালোই…
তখন কেউ মেরিনের মুখ চেপে ধরলো। চোখে কালো কাপড় বাধলো । মুখও বেধে কাধে তুলে কোথাও নিয়ে গেলো। মেরিনের মুখ খুলতেই মেরিন
বলল : আপনার সাহস কি করে হয় আমাকে তুলে আনার নীড়…
নীড় : wow… impressive … না দেখেও আমাকে চিনতে পারলে।
নীড় মেরিনের চোখের বাধন খুলে দিলো। মেরিন রেগে তাকালো।
নীড় : ওভাবে তাকিও না জান… কলিজায় গিয়ে লাগে ।
মেরিন : আমাকে এখানে তুলে আনার কারন বলবেন? অবশ্য কীই বা বলবেন ? আপনার মতো ছেলেরা ১টা মেয়েকে তুলে এনে কি আর করতে পারেন ? অস…
মেরিন আর বলতে পারলোনা । নীড় মেরিনের ঠোট জোরা দখল করে নিলো। একটুপর ছারলো ।
নীড় : ঠিকই বলেছো । অসভ্যতামী করতেই তোমাকে তুলে এনেছি। কারন তুমি আমার। তবে তারসাথে আরো ১টা কারনও আছে ।
মেরিন : …
নীড় : জনতে চাওনা সেটা কি ?
মেরিন : …
নীড় : ২য় কারনটা হলো এই যে , তোমাকে এটা বোঝাতে চাইছি আমি চাইলেই তোমাকে তুলে আনতে পারি। তোমার বাবার পাওয়ার আমাকে আটকাতে পারবেনা। আমি যখন ইচ্ছা তখন তোমাকে নিজের বউ করতে পারি । চাইলেই তোমাকে আপন করতে পারি । কিন্তু তোমার অমতে আমি কিছুই করতে চাইনা। আমি চাই তুমিও আমাকে ভালোবাসো।
মেরিন : …
নীড় : কি হলো ? কিছু বলো…
মেরিন : i hate you…
নীড় : & i love you… কালকে রাতে অনেক খারাপ ব্যাবহার করে ফেলেছি তোমার সাথে। তাইজন্য sorry… আসলে রাগ উঠলে মাথা ঠিক থাকেনা। তাই কি না কি বলেছি নিজেও জানিনা। i am really very sorry…
মেরিন : …
নীড় : আর হ্যা no worry ৬দিন পর তোমাকে বিয়ে করছিনা। so চিন্তামুক্ত থাকো। তবে হ্যা এটা মাথায় রেখো যে তোমার বিয়ে আমার সাথেই হবে।

.

নীড় মেরিনের হাতের বাধনটা খুলে দিলো।
নীড় : again sorry…
বলেই নীড় রুমালটা বের করলো। মেরিনের হাতে দিলো।
নীড় : এই নাও তোমার আমানত … & আমার কলিজা…
মেরিনের কপালে ভাজ পরলো । নীড় বুঝতে পারলো। নীড় তো ইচ্ছা করেই কথাটা বলেছে ।
নীড় : তোমার কলিজাই আমার কলিজা। ?।
মেরিন : কুছভি….

চলবে…

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ