#Bestfriend
part : 17
writer : Mohona
.
পরদিন…
মেরিন মেডিকেল গেলো । মুখে ২-৩টা পিম্পল। মেরিন ৩-৪দিন ঠিকমতো ঘুমাতে না পারলেই পিম্পল হয়।
মোহনা : কি রে কদিন ধরে কি রাতে ঘুমাসনা ?? গালে যে পিম্পল …
মেরিন : জানিনা।
মোহনা : বুঝেছি …
মেরিন : কি ?
মোহনা : ওই যে হো গেয়া হ্যা তুঝকো তো পেয়ার সাজনা …
মেরিন : আজিরা প্যাচাল পারিসনা তো। ভালো লাগেনা।
মোহনা : হ্যা হ্যা এখন আর এই অধমের কথা ভালো লাগবে কেন??? এখন তো awwwe ki cute devil ঢোল…
মেরিন : তুই চুপ থাকবি??
মোহনা : okkk….
.
সাগর : বলিস কিরে? তুই আর মেরিনের সামনে যাবিনা?
নীড় : কানে বেশি শোনা বন্ধ কর। ছাগল। আমি বলেছি ভালোবাসি বলবো না আর বলেছি যে ভালোবাসার দাবি নিয়ে সামনে দারাবোনা ।
সাগর : হামম। বুঝবার পারচি। but i am so happy for you… তোর ভালোবাসার জোর আমার ভালোবাসার থেকে বেশিরে …
নীড় : এ কথা বলছিস যে …
সাগর : দেখনা আমি ছোট থেকে ভালোবাসি তবুও মোহোর মনে ভালোবাসা জাগাতে পারিনি… আর তোকে দেখ।
নীড় : don’t be upset … তুই তো এখনো ভালোবাসার কথা বলিসই নি।
সাগর : হামম।
নীড় : তবে next time আমি বিরিয়ানিওয়ালা হতে পারবোনা । with deaf & dumb… ?…
সাগর : এখনই surity দিতে পারছিনা। by the কালকে সকালে কিন্তু আপুদের পিক করতে যাবো। সকাল ৮টায়।
নীড় : ৮টা… এতো সকালে … একটু পরে হয়না?
সাগর : হ্যা হবেনা কেন flight টা তো আমার বাবার। তাই আমার ইচ্ছানুযায়ীই হবে । idiot… তুই মেয়েদের মতো ঘুমাস।
নীড় : i love ঘুম।
পরদিন সাগর-নীড় নিশান-শ্রাবনী-অর্থিকে airportএ রিসিভ করতে গেলো।
.
পরদিন…
মেরিন মনে মনে : ঠিকই তো আর এলোনা। না আসুক । আমার কি। যত্তোসব।
মোহনা : মেরুন…. ???…
মেরিন : আম্মুগো ।
মোহনা : হাহাহা…
মেরিন : শয়তান।
মোহনা : awwwe ki cute…
মেরিন : কানে কানে।
মোহন : আচ্ছা শোন … সেদিনের কাজটা তো হয়ইনি।
মেরিন : কি কাজ?
মোহনা : ডেভিলকে দিয়ে জল্লাদের ধোলাই।
মেরিন : মমানে??
মোহনা : মানে খুব সহজ। নীড় ভাইয়াকে দিয়ে সাগরের ধোলাই করাবো।
মেরিন মনে মনে : ওয় ঢিংকাচিকা । নীড়কে দেখতে পারবো…
মোহনা মনে মনে : জল্লাদকে পিটানো তো কেবল ১টা ছোট্ট বাহানা । উদ্দেশ্য তো তোর মুখে এই খুশির ঝিলিকটা আনা ।
মোহনা : দারা ফোন করি ।
নীড় : হ্যালো।
মোহনা : হ্যালো মিস্টার ডেভিল ঢোল। আপনি আজকে বা কালকে একটু আসতে পারবেন?
নীড় : আজকে না। কিন্তু কালকে আসতে পারবো। কিন্তু কেন?
মোহনা : ভুলে গিয়েছেন ১জন জল্লাদ কুতুবমিনারকে পিটাতে হবে ।
নীড় : না মনে আছে। কালকে আসবো। ok?
মোহনা : ok bye…
ফোন রেখে দিলো।
মোহনা : কালকে আসবে।
মেরিন : তাতে আমার বাপের কি?
মোহনা : না এতে কাকার কিছুনা হলেও তোর অনেক কিছু ।
মেরিন : shut up….
.
নীড় : হ্যালো সাগর।
সাগর : হ্যা বল।
নীড় : মোহনা ফোন করেছিলো।
সাগর : কি বলল?
নীড় : কালকে ও তোর ধোলাই করাবে। আমাকে দিয়ে।
সাগর : বলিস কি??
নীড় : যেটা শুনলি। আর কালই আমাদের plan start হবে। mission মোহনা।
সাগর : তোকে যে কি বলে ধন্যবাদ দিবো সেটা বুঝতে পারছিনা।
নীড় : anything for you জান।
সাগর : হামম। now i also have something for you??
নীড় : কি?
সাগর : আজকে ওদের ছুটির সময় তুই বাইকে করে জ্যোতিকে নিয়ে বের হবি। তাও মেডিকেলের সামনে দিয়েই যাবি।
নীড় : কি যাতা বলছিস? ওই চিপকুর সাথে…
সাগর : হ্যা ওই চিপকুর সাথে । আর সম্ভব হলে মেরিন-মোহনার গাড়ির মুখোমুখি হবি।
নীড় : মেরিন-মোহনা না বল মোহনা।
সাগর : মানে ?
নীড় : মানে যতোবার গাড়ি নিয়ে ঝামেলা হয়েছে মোহনাকেই পেয়েছি। কি কি অবস্থা করেছে আমার ।
সাগর : no worry জান এবার কেবল মেরিনকেই পাবি …
নীড় : সত্যি বলছিস তো…?
সাগর : হামম।
.
ছুটিরসময়…
সাগর মোহনাকে ১জন টিচারের মাধ্যমে আটকে দিলো।… মোহনা lab এ practical নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পরলো। মেরিন গাড়ি নিয়ে বের হলো। drive করছে । কেন যেন মনের মধ্যে ১টা আনন্দ হচ্ছে। নীড়কে দেখবে বলে। আর তখনি চোখের সামনে দেখতে পেলো ১টা বাইক। ভীষন সুন্দর।
মেরিন : what a bike… দেখিতে ঠিক করে…
মেরিন ঠিকমতো দেখতে গিয়ে দেখে নীড় বাইক চালাচ্ছে । আর ওই জ্যোতি চিপকে বসে আছে । নীড় ইচ্ছা করেই helmet পরেনি। যাই হোক নীড়-জ্যোতিকে দেখে মেরিনের মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো। হাজারটা বকা দিলো। এরপর ১টা ডেভিস smile দিলো।
মেরিন : জ্যোতি না মোটি দেখাচ্ছি ২টাকে মজা।
মেরিন গাড়ি একটু পেছনে নিলো । এরপর ২গুন স্পিড নিয়ে এসে নীড়ের বাইকে দিলো ১ ধাক্কা। নীড়-জ্যোতি বাইক থেকে পরে গেলো।
মেরিন ওদের সামনে গিয়ে গাড়ি থামালো। এরপর গ্লাস নামালো ।
মেরিন : ধাক্কা… এএএ মারো ধাক্কা… ওওও মারো ধাক্কা … হেএএ মারো ধাক্কা ধাক্কা ধাক্কা …
বলেই মেরিন চলে গেলো।
জ্যোতি : নীড়… এটা কি ছিলো?
নীড় : ধাক্কা … এএএ মারো ধাক্কা … ওওও মারো ধাক্কা … হেএএ মারো ধাক্কা ধাক্কা ধাক্কা …
জ্যোতি : তুমিও কি পাগল হয়ে গেলে?
নীড় : yes i m mad for her…. oh my god she really loves me…. সাগর …
জ্যোতি : কি বলছো কি? anyway … আমি অনেক ব্যাথা পেয়েছি।
নীড় : so sad…
.
পরদিন…
মেরিন devil smile দিয়ে বসে আছে ।
মোহনা মনে মনে : কুছ তো গারবার হ্যা মোহনা…. মেরুন এমন হাসি তখনই দেয় যখন কারো কপালে শনি-রবি ডটডটডট-শুক্র ঘটায়। আজকেও নিশ্চয়ই তেমন কিছু হয়েছে । ঢোল আসার জন্য তো খোমায় awwwe ki cute smile মারতো।not devil smile …
মেরিন : কি রে… কি এতো ভাবছিস?
মোহনা : ভাবছি আজকে কে শহীদ হয়েছে?
মেরিন : কি যে বলিস না…
নীড় : hello girls …
মেরিন-মোহনার পিছে ঘুরলো। আর ঘুরে ২জন অবাক হলো। মেরিনের বুকটা কেপে উঠলো । কারন নীড়ের হাতে ব্যান্ডেজ করা ।
মেরিন মনে মনে : খুব বেশি ব্যাথা পেয়েছে…? বেশ হয়েছে। ওই মেয়ের সাথে চিপকাতে গেলো কেন?
মোহনা : oh my প্রিয় আল্লাহ ঢোল ডেভিল আপনার হাতে কি হয়েছে ?
নীড় : তেমন কিছুনা। ছোট্ট ১টা accident …
মোহনা : তাহলে এলেন কেন?
নীড় : তুমি আমাকে ভাই না ভাবলেও আমি তো তোমাকে বোন ভাবি। বোন ডাকলে ভাই না এসে পারে???
মোহনা : ?।
নীড় : anyway … কোথায় সে? যার ধোলাই করতে হবে?
মেরিন : মিষ্টু কাউকে বলে দে যেন বাহুবলি গিরি না দেখায়। ১হাত তো ঝুলছেই যদি অন্য হাতও না ঝোলাতে চায় তাহলে যেন চলে যায়।
নীড় : নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষনের power সম্পর্কে কারো কোনো ধারনা নেই।
মোহনা : no ঢোল ডেভিল। its ok…
নীড় : আরে no worry ।। আমার কিছু হবেনা। আরে ধোলাই করবে আমার লোকজন। এমন ধোলাই করবে যে ৬মাস হসপিটালের বেডেই পরে থাকবে।
মোহনা : excuse me… আপনি ধোলাই মানে কি মনে করেছেন শুনি? গুন্ডাভারা করে কাউকে আধামরা করা? যদি এমনটা করতে হতোনা তবে টাকা দিয়ে আমরাও করাতে পারতাম। আপনার সাহস কি করে হয় জল্লাদ কুতিবমিনারকে ৬মাস বেডে ফেলে রাখার কথা ভাবার…
মোহনার কথায় নীড়-মেরিন বেশ অবাক হলো । এমনকি মোহনা নিজেই অবাক হলো…
নীড় মনে মনে : সাগর জানু তোমারটাও may be something something …
মেরিন মনে মনে : এটা কি হলো? মিষ্টু জল্লাদ কুতুবমিনারের support করছে!!! strange … কুছ তো গারবার হ্যা …
মোহনা কথা ঘুরানোর জন্য
বলল : মানুষ হয়ে না মানুষের ক্ষতি করার কথা ভাবতে নেই। huh…
নীড় : ok sorry… আসলে আমি ভাবলাম ধোলাই মানে এটাই। তা….
you … ???…
সাগর : you… ???…
২জন রেগে ২জনের দিকে তেরে গিয়ে ২জন ২জনের গলা চেপে ধরলো।
মেরিন-মোহনা : ?।
সবাই ২জনকে সরানোর চেষ্টা করলো। পারছেইনা। পরে অনেক কষ্ট ২জনকে ছারানো হলো।
সাগর : তুই আমার সামনে এলি কোন সাহসে?
নীড় : তোকে বলেছিলামনা আরেকবার চোখের সামনে এলে জানে মেরে দিবো…
২জনই আবার তেরে গিয়ে ২জনের গলা চেপে ধরলো ।
নীড় মনে মনে : বাহ সাগর তো চরম acting করতে পারে।
সাগর মনে মনে : নীড় তো just ফাটিয়ে দিলো। দারুন…
আবার ২জনকে সরানো হলো।
নীড়-সাগর : আবার তোকে সামনে পেলে শেষ করে দিবো … mind it…
বলেই ২জন ২দিকে চলে গেলো।
.
মেরিন : এই মিষ্টু… আরে এই মিষ্টু…এটা কি ছিলো?
মোহনা : জানিনা। কিন্তু 1st time এদের হিংস্রতা দেখে চরম ভয় করছেরে।
মেরিন : আমারও রে। এদের আর মুখোমুখি হতে দেয়া যাবেনা রে…
মোহনা : হ্যারে। না হলে awwwe not so cute হয়ে যাবে।
মেরিন : হ্যা। এরা তে মারাত্মক ভয়ংকর। by chance আমাদের একা পেলে … যদি আমাদেরও গলা চেপে ধরে …
মোহনা : এরা vampire না তো ?
মেরিন : আমি তো আগেই ঢোল ডেভিলের কথা বলেছিলাম…
২জন আলাদা আলাদা ভাবে নীড় আর সাগরকে বড় বড় দাত ওয়ালা vampire হিসেবে কল্পনা করতে লাগলো । যারা ওদের ঘাড়ে কামড় দিতে নিচ্ছে রক্ত খাবে বলে।
২জন : না…. ???… ওরে বাবারে…
বলেই ২জন দৌড়ে গিয়ে গাড়িতে বসে দে দৌড়। তখন আড়াল থেকে নীড়-সাগর বাদাম খেতে খেতে বের হলো।
নীড় : congratulations জান। mission মোহনা has successfully started …
সাগর : thanks to u…
নীড় : তা তো আছেই। butএরা আমাদের vampire বলে ২মিনিট freeze হয়ে থেকে then মাইকের মতো চিল্লিয়ে ওভাবে দৌড় মারলো কেন?
সাগর : আমার 6th sense বলছে যে এরা আমাদের vampire হিসেবে কল্পনা করেছে। with vampire মার্কা dress ….
নীড় : সেই সাথে মনে হয় এদের রক্ত খেতেও দেখেছে। আর দেখেই…
নীড়-সাগর : ভাগ মিলকা ভাগ। হাহাহা….
.
রাতে…
কবির : মামনি কোথায়?
কনিকা : কি জানি? মেডিকেল থেকে এসে blanket মুরি দিয়ে শুয়ে আছে। মন চাইলে বসে বস tv দেখছে। তাও blanket দিয়ে নিজেকে পেচিয়ে ।
কবির : সে কি ? জ্বর টর আসেনি তো?
কনিকা : না। ac full বারিয়ে । রুম switzerland থেকে কম লাগছেনা ।
কবির : কি যে বলোনা তুমি…
কবির মেরিনের রুমে গেলো। আসলেই মেরিনের রুম switzerland হয়ে গিয়েছে। কবির power টা কমিয়ে দিলো । মেরিন কেবল মাথাটা বের করে টিভি দেখছে। actually মাথা না। just চোখ ২টা বের করে ।
মেরিন : বাবা কমালে কেন? গরম লাগছে তো …
কবির : তাহলে blanket থেকে বের হও।
মেরিন : উহু…
কবির : সে কি কেন?
মেরিন : vampire ডেভিল নীড়…
কবির : মানে?
মেরিন : মানে হলো ওই যে নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন আছেনা। উনি ১টা vampire …
কবির : কি বললা??? হাহাহা।
মেরিন : একি তুমি হাসছো কেন?
কবির : হাসবোনা কেন? vampire বলতে কিছু আছে নাকি ?
মেরিন : আছে আছে … উনার মধ্যে vampire দের সব গুন আছে ।
কবির : বাবার কথা বিশ্বাস করো। vampire বলতে কিচ্ছু নেই ।
মেরিন : সত্যি?
কবির : ৩সত্যি। এখন চলো তো চলো। বাবার ভীষন ক্ষুধা লেগেছে।
মেরিন : হামম।
মেরিন গেলো।
.
২দিনপর….
জাফর চৌধুরী – পান্না চৌধুরী – রেদোয়ান চৌধুরী পাগলা গারদ মানে মোহনাদের বাসার সামনে দারিয়ে আছে। বাসার nameplate দেখে ৩জনই অবাক হলো। ৩জন হা করে ওটার দিকে তাকিয়ে আছে ।
রেদোয়ান দারোয়ানকে
জিজ্ঞেস করলো : আচ্ছা এখানে তো আগে খানেরা থাকতো।
দারোয়ান : এখনও থাকে।
রেদোয়ান : তাহলে যে পাগলাগারদ লেখা ।
দারোয়ান : মোহনা মায়ের ইচ্ছা হয়েছে তাই ।
রেদোয়ান : ওর ইচ্ছায় এখানে পাগলাগারদ বানানো হয়েছে ।
দারোয়ান : না পাগলাগারদ বানানো হয়নি। এই বাড়ির নাম খান বাড়ি থেকে পাল্টে পাগলাগারদ রাখার…
৩জন : কি??? ???
দারোয়ান : এতো জোরে কেউ চেচায় ? এই আপনারা কারা?
রেদোয়ান : আমি রেদোয়ান চৌধুরী।
পান্না :এই রেদ… এই পাগল মেয়েকে তুই আমাদের ভয়ংকর সাগরের বউ বানাবে ?
রেদোয়ান : উফফ চুপ থাকো তো। আমি কিছু ভেবেই করছি…
তখন ভেতর থেকে খুবই বিকট কোলাহলপূর্ন গান… actually শব্দ পাওয়া গেলো।
জাফর : রেদরে ভেতরে ঢোকা ভয়ংকর বিপজ্জনক হতে পারে ।
রেদোয়ান : চলো তো। দেখি কি হয়….
.
নীড়দের বাসায়…
নিহাল : নীড়…
নীড় : হ্যা বাবা।
নিহাল : i have a news for you…
নীড় : কি news ???
নিহাল : তোমার মনে আছে আমি তোমাকে বলেছিলাম যে রেদোয়ানের সাথে আমার বন্ধুত্ব ৪৫বছরের। তোমার জন্য আমি আমার বন্ধুত্ব কিছুতেই ভাঙতে পারবোনা।
নীড় : হামমম।
নিহাল : রেদোয়ান সাগরের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে গিয়েছে।
নীড় : কি কোথায় ? সাগরের বিয়ের প্রস্তাব মানে ? কককি যাতা বলছে ? সাগরের বিয়ে মানে? সাগর জানে? oh no… সাগর যে ১জনকে ভালোবাসে। আমাকে আটকাতেই হবে বাবা। আগে বলো কোথায়?
নিহাল : মোহনাদের বাসায়… মোহনার সাথে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে।
নীড় : আমাকে এখনই আট… কার সাথে বললে?
নিহাল : মোহনার সাথে …
.
চলবে….