Monday, October 6, 2025







Bestfriend part : 11

#Bestfriend
part : 11
writer : Mohona

.

সাগর হাত ধরে ফেলল । মোহনা রেগে সাগরের দিকে তাকালো ।
মোহনা : আপনার সাহস কি করে হয় আমার হাত ধরার ?
সাগর : যেভাবে তোমাদের সাহস হয়েছিলো আমার মামনির band বাজানো।
মোহনা মনে মনে : বলে কি … এখন কি করবো? সাথে তো মেরুনও নেই। ঘাবরালে চলবেনা মোহনা। তুই না awwww ki cute মোহনা। so be strong …
মোহনা : বাজিয়েছি বেশ করেছি । আমার পিছে লাগলে কি ছেরে দিবো ?
সাগর : ওই মেয়ে মামনি মোটেও সেদিন তোমাদের পিছে লাগেনি । বরং তোমরাই আমার মামনি আগে পিছে উপর নিচে লেগেছিলে ।
মোহনা : মোটেওনা ।
সাগর : মোটেও না ? তাহলে এই ভিডিও ২টা তো অন্য গল্প বলছে ।
বলেই সাগর মোহনার সামনে নিজের মোবাইল ধরলো।যেখানে দেখা যাচ্ছে মেরিন-মোহনা শিখার পার্সটা চুরি করছে ।আর আরেকটা ভিডিওতে গাড়ির সাথে যেন কি করে ডেভিল স্মাইল দিয়ে চলে গেলো ।
সাগর : তোমরা একে তো চুরি করেছো। তারওপর আমার মামনির গাড়ির break fail করা। মেরে ফেলার চেষ্টা করো।
মোহনা : oh my প্রিয় আল্লাহ বলেকি? মারতে চাইনিতো… আমি তো just তেল…
সাগর : shut up… আমি তোমাকে পুলিশে দিবো। attempt to murder এর দায়ে।
মোহনা : বিশ্বাস করুন আমি মারতে চাইনি?
সাগর : বিশ্বাস ??? তাও তোমাকে? বিশ্বাস বানান করতে পারো?
মোহনা : হ্যা পারিতো। ব এ হৃষ…
সাগর : shut up… চলো police station এ…

.

বলেই সাগর মোহনার হাত ধরে টেনে নিয়ে যেতে লাগলো। আর মেরিন ভ্যা ভ্যা করে দুনিয়া মাথায় তুলে নিলো । সাগর মোহনাকে টেনে নিয়ে ওর বাইকের সামনে দার করালো । সাগরের বাইক দেখে
মোহনা : ???
সাগর জানে বাইক দুর্বলতা । সাগর start দিলো ।
সাগর : বসো…
মোহনা : police station এ নিয়ে যাবেন বুঝি!!!
সাগর : তো তোমার জন্য কি এখন helicopter hire করবো নাকি? বসো police station এ যাবো।
মোহনা : এটাতে বসে police station কেন জাহান্নামেও যেতে পারি…. ?
সাগর : now sit… & ঘুরে বসো।
মোহনা : হামম। ?।
মোহনা বসলো।
সাগর : এখন আমাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরে বসো।
মোহনা : হামম। ?। কি ?? ???। কি বললেন আপনি? আপনাকে শক্ত করে জরিয়ে ধরবো কেন আমি??
সাগর মনে মনে : এইরে তাল থেকে বেরিয়ে গিয়েছে ।
সাগর : আমাকে শক্ত করে ধরতে বলিনি। বলেছি শক্ত করে ধরে বসো। আমি খুব স্পিডে চালাই তো…
মোহনা : ও। বলছিলাম কি? আমাকে তো পুলিশে দিবেনই। কিন্তু তার আগে যদি ২-৪-১০মিনিট বাইকে ঘুরাতেন…?
সাগর : হ্যাহ… শখ কতো… শোনো আমি বাইক চালানো শুরু করবো। যদি ১বারও আমাকে ধরো তবে সারাদিন বাইকে বসে ঘুরতে হবে?
মোহনা : awwwe ki cute সত্যি??? ?।
সাগর : এতো খুশি হওয়ার কি আছে?? ?।
মোহনা : আপনার এমন মনে হচ্ছে কেন যে আমি খুশি ? আমার তো আপনার কথা শুনেই কান্না পাচ্ছে ।
সাগর : better for you…
সাগর চালানো শুপু করলো।
সাগর মনে মনে : মোহোপাখ আজকে সারাদিন তুমি আমার…
মোহনা : জল্লাদের বাইক আজকে সারাদিন তুমি আমার… awwwe ki cute…

.

ওদিকে…
মেরিন : আচ্ছা আমরা কি চাঁদের দেশে যাচ্ছি?
নীড় অবাক হয়ে মেরিনের দিকে তাকালো।
মেরিন : অবাক হওয়ার কি আছে আপনি অনন্তকাল ধরে drive করেই চলেছেন। চাঁদের দেশের কাছাকাছিই চলে এসেছি মনে হয় প্রায় । ভালোই হলো বিনা পয়সায় চাঁদে ঘুরে আসবো। আচ্ছা আপনাকে দেখে মনে হচ্ছে আপনি নীল আর্মস্ট্রং এর কাজিন ? হামম তাই হবেন। নীলের কাজিন নীড় । তবে আপনার জন্য বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল হবে। যেমন করে নীল আর্মস্ট্রং এর জন্য switzerland এর নাম উজ্জ্বল হয়েছিলো।
এবার আর নীড় পারলোনা। ভীষন জোরে ব্রেক মারলো।
মেরিন : কি ভয়ানক?? আস্তে ব্রেক মারবেননা?
নীড় : নীল আর্মস্ট্রং কোন দেশের??
মেরিন : switzerland এর।
নীড় : তাই??
মেরিন : হামম। ?। এটাও জানেননা? ছিঃ। কি খেয়ে যে buet থেকে engineering pass করলেন আল্লাহ মালুম।
নীড় : আর তুমি যে কি করে medical admission test এ allow করলে আল্লাহ মালুম।
মেরিন : কি ফুসফুস করছেন? খালি গাড়িই ভাগাচ্ছেন। এদিকে যে ক্ষুধায় আমি মরে গেলাম সেই খেয়াল কি আছে?
নীড় : আছে। ১টা খুব সুন্দর জায়গায় যাবো। তোমার ভালো লাগবে।
মেরিন : আপনার ভালোর খেতাপুরি। আমার ক্ষুধা লেগেছে । কিছু খাবো।
নীড় : বললাম তো ২মিনিট দাও।
মেরিন : আমি এখনই খাবো।
নীড় : এখন খাওয়ার জন্য থাপ্পর আছে। খাবে?
মেরিন : …

.

একটুপর…
গাড়ি থামলো ।
নীড় : এই যে ম্যাডাম নামেন।
মেরিন সামনে তাকিয়ে দেখলো নদীর তীরে ওরা ।
মেরিন : আমি কিন্তু সাতার কাটতে পারি ।
নীড় : ভালো । এবার নামো। না নামলে হাত-পা বেধে পানিতে ফেলে দিবো ।
মেরিন : নামছি তো …
মেরিন নামলো । এরপর নীড় মেরিনের হাত ধরে হাটতে লাগলো ।
মেরিন : আপনার কাছে কি টাকা-পয়সা নেই? না থাকলে আমার কাছ থেকে নিতে পারেন।
নীড় কোনো কথা না বলে মেরিনকে কোলে তুলে নিলো।
মেরিন : আরে আপনি কানে কম শোনেন না মাথা খারাপ? কোলে তুললেন কেন ? নামান আমাকে। ছারুন।
নীড় : ক্ষুধার চোটে তুমি পাগলের প্রলাপ বকছো । হাটতে কষ্ট হচ্ছে তাই কোলে নিলাম । আর আরেকবার যদি ছারুন বলো তো পানির মধ্যে ছেরে দিবো।
মেরিন : শুনুন কথায় কথায় blackmail করবেন না। আর পানিতে ছারলে কি হবে ? হ্যা কি হবে ? বললাম না আমি সাতার জানি।
নীড় : ok তাহলে ফেলছি পানিতে ।
বলেই নীড় মেরিনকে ছুরে ফেলার ভান করলো । মেরিন চোখ-মুখ খিচে নীড়ের শার্ট শক্ত করে ধরে “আম্মু” বলে চিল্লানি দিলো । নীড়ের বুকে তবলা, গিটার বাজতে লাগলো । কিন্তু নিজেকে সামলে নীড় হাহা করে হাসতে লাগলো। বিনিময়ে নীড়ের বুকের মধ্যে দুমাদুম কিল-ঘুষি পরলো।
নীড় : উফফ লেডি ভয়ংকরি।
মেরিন : huh…
নীড় : সামনে তাকাও।
মেরিন : না। ???।
নীড় : এতো চিল্লাও কেন তোমরা। সামনে তাকাওনা।
মেরিন সামনে তাকালো। তাকিয়ে দেখলো খুব সুন্দর ১টা বাঁশের restaurant । যার কিছুটা পানিতে ভাসমান। চারদিকের view টাও ভীষন সুন্দর। boating করারও ব্যাবস্থা আছে ।
মেরিন : wow…
নীড় : বলেছিলামনা ভালো লাগবে ।
মেরিন : huh… মোটেও সুন্দরনা ।
নীড় : পাগলি ।
নীড় মেরিনকে কোলে করে নিয়ে ১টা টেবিলে গিয়ে বসলো । নীড় পুরো জায়গাটা বুক করেছে । তাই কেউ নেই । restaurant এর মানুষ ছারা । ওরা যেতেই মেরিনের সব পছন্দের খাবার হাজির করা হলো । মেরিন আর সেকেন্ডও দেরি না করে খাওয়া ধরলো। আর নীড় দেখতে লাগলো । মেরিন ১বার নীড়ের দিকে তাকিয়ে আবার খাওয়ায় মন দিলো। এরপর কিছু ১টা ভেবে অল্প একটু খাবার পানিতে ফেলে দিলো। নীড় অবাক হলো। কিন্তু তখন কিছু বললনা । কারন যেভাবে মেরিন খাচ্ছে। বাধা দিলে নীড়কে না খেয়ে ফেলে।

.

খাওয়ারপর…
নীড় : তখন একটু খাবার ফেলে দিলে কেন ?
মেরিন : তো কি করবো ? আপনি দুনিয়াদারি ভুলে আমার খাবারের দিকে পরেছিলেন । পেট খারাপ হলে এতোক্ষনে washroom এ দৌড়াতে হতো ।
নীড় : …
মেরিন : কি হলো ?
নীড় : nothing … boating এ যাবে ?
মেরিন : না । আপনাকে দিয়ে বিশ্বাস নেই মাঝ নদীতে নিয়ে ছেরে দিলে ।
নীড় : যা তা একে বারে। চলো । আসো ।
বলেই নীড় আবার মেরিনের হাত ধরে টেনে নিতে লাগলো।
মেরিন : আপনি এতো টানাটানি করেন কেন uncle …
মনে মনে : ??।
নীড় থেমে গেলো ।
নীড় : uncle ???
মেরিন : হ্যা uncle …
এবার নীড়ের সত্যি ইচ্ছা করছে মেরিনকে পানিতে ফেলতে।

.

সাগর : এই মেয়ে এই তোমাকে বলেছিনা আমাকে টাচ না করে বসতে ? তবে টাচ করলে কেন ? হ্যা টাচ করলে কেন?
মনে মনে : তুমি যেন টাচ করো সে কারনেই তো এতো ড্রামা। হায়। এখন সারাদিন তোমায় বাইকে নিয়ে ঘুরবো । শান্তি।
মোহনা : sorry সাগর। আপনি এমনভাবে চালাচ্ছিলেন যে আমি প্রচন্ড ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। এবারের মতো awwwe ki cute করে ক্ষমা করে দিননা।
মনে মনে : দে না জল্লাদ শাস্তি দে। সারাদিন বাইকে ঘোরা । বাইক চালানোর থেকে বাইকে চরে ঘুরতে অনেকবেশি awwwe ki cute লাগে। হায়।
সাগর : ক্ষমা? কোন সাহসে তুমি ক্ষমা চাইছো বলো তো? আজকে সারাদিন তোমাকে বাইকে চরে ঘুরতে হবে আমার সাথে। then রাতে police station এ।
মোহনা : ok… বলছিলাম কি সারাদিন যখন বাইকে থাকতেই হবে helmet টা খুলিয়ে রাখি?।
সাগর : তুমি কি চাও বাইকের সাথে তোমার হাত বেধে বাইকের সাথে দৌড় করাই ?
মোহনা : না।
সাগর : তবে helmet পরে থাকো।
মোহনা : ok… ?..
সাগর : by the way… আমার ভীষন ক্ষুধা লেগেছে । চলো কিছু খেয়ে নেই।
মোহনা : আপনি না বললেন যে সারাদিন বাইকে চরিয়ে রাখবেন ?
সাগর : হাওয়া খেয়ে পেট ভরবো ?
মোহনা : আবার জিগায়।
সাগর : কি ?
মোহনা : চলুন কিছু খেয়ে নেয়া যাক। ?। এমা দেখুন আমরা restaurant এর সামনেই দারিয়ে। ওমা its my favorite … এখানের খাবারগুলো awwwe ki cute… follow me…
সাগর : excuse me…
মোহনা : আপনি আমাকে বলুন follow me…
সাগর : stupid …
২জন গেলো । বসলো।
মোহনা : আচ্ছা আজকে এটা ফাকা কেন ?
সাগর : আমি তোমার জন্য পুরোটা বুক করেছি তো । তাই? how romantic না??? huh…
মোহনা মনে মনে : শালি হিরো আলম মার্কা আমির খান নেহাত বাইক আমার দুর্বলতা। তা না হলে থাপ্পর মেরে চান্দি উরিয়ে দিতাম। তারপর তুই চান্দি ছারা মানুষ হতি। huh….
মোহনা মনের মতো order করলো। তবে order করতে না করতেই খাবার চলে এলো।
মোহনা : এটা কি হলো ?
সাগর : কোনটা কি হলো?
মোহনা : এতো তারাতারি খাবার এলো কি করে ?
সাগর : excuse me … সাগর চৌধুরী এসেছে। কার ঘাড়ে কটা মাথা আছে যে লেট করবে।
মোহনা : তালি…
মনে মনে : ভাবের চেয়ে ঢং বেশি।huh….

.

সাগর-মোহনাও খাওয়া-দাওয়া করে বের হলো। চলতে চলতে জ্যামে আটকে গেলো । মোহনা খেয়াল করলো যে ওদোর বাইকের ঠিক পাশেই মমতা খানের গাড়ি । মোহনা বাকা হাসি দিলো। এরপর helmet মাথা থেক খুলল মাথা নারা দিয়ে নিজের চুলগুলো এলোমেলো করে দিলো। উদ্দেশ্য মমতা খান দেখানো যে ও ১টা ছেলের সাথে ঘুরছে ।
সাগর : helmet খুললে কেন?
মোহনা : আসলে একটু uneasy লাগছিলো। তাই। sorry…
মোহনার কন্ঠের দুষ্টুমির আভাস পেয়ে সাগর পাশ ফিরে দেখলো যে মমতা খানের গাড়ি।
সাগর মনে মনে : হায়রে ।
মোহনা যখন বুঝতে পারলো যে মমতা খান ওকে দেখে নিয়েছে তখন আবার helmet পরলো । ততক্ষনে জ্যামও ছুটে গেলো ।

.

সন্ধ্যারপর…
নীড় মেরিনকে বাসায় পৌছে দিলো । মেরিন ঘুমিয়ে পরাতে নীড় কোলে করে মেরিনকে রুমে রেখে গেলো । কিন্তু সাগর পরেছে আরেক যন্ত্রনায় । মোহনা সাগরের পিঠে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পরেছে। অনেক কষ্টে সাবধানে পিছে ঘুরে বাইক থেকে নেমে আগে মোহনার কপালে কিস করলো । এরপর মোহনার মুখে পানি ছিটালো। মোহনার ঘুম ভাঙালো। ঘুম ভাঙার পর মোহনা দেখে সাগর রাগী রাগী চোখ করে তাকিয়ে আছে । মোহনা চমকে দিয়ে চিল্লানি মারলো।
সাগর : ওই চিল্লাও কেন মেয়ে?
মোহনা : প্লিজ আমাকে খুন করবেন না।
সাগর : shut up…. রাত হয়ে গিয়েছে । তাই এখন আর তোমাকে পুলিশে দেয়া সম্ভব না।
মোহনা : আহারে ।
সাগর : কালকের জন্য রেডি থেকে। যাও বাসার ভেতরে যাও।
মোহনা : ok boss…
বলেই মোহনা ১দৌড় মারলো।

চলবে…

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ