Monday, October 6, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"বড়_বেশি_ভালোবাসি part : 12

বড়_বেশি_ভালোবাসি part : 12

বড়_বেশি_ভালোবাসি
part : 12
writer : Mohona

.

গিয়ে দেখলো যে নীড় দারিয়ে আছে। পা ২টা cross করে গাড়িতে হেলান দিয়ে। কালো ডেনিম প্যান্ট , কালো রঙের শার্ট। চোখে কালো চশমা। বুকের দিকে ২টা বোতাম খোলা। সাদা ফর্সা বুকটা বেরিয়ে আছে। সেই সাথে বুকের বা দিকের লাল তিলটাও আজকে বেরিয়ে আছে। ডান হাতে ঘড়ি। সে হাতে মোবাইল টিপছে। আর অন্যহাত দিয়ে একটু পরপর চুল ঠিক করছে। যেটা নীড়ের স্বভাব। বাকা হাসি দিয়ে আছে। তাই টোলটা পরে আছে। আরেকদফা crush খেতে বাধ্য হলো মেরিন। ওখান দিয়ে যতো মেয়ে যাচ্ছিলো তারা পরেধরে নীড়কে দেখছে।

.

মেরিন মনে মনে : লুচি পরাটা। বুইরা খাটাশ হয়ে গার্লস স্কুলের সামনে দারিয়ে আছে। এমন সাজ দিয়ে এসেছে যেন বিয়ে করতে এসেছে। কি তার ভাব। বিবাহিত বাদর। huh… তোর বিয়ে করার ভুত আমি কুপিয়ে রসমালাই বানাবো।

তখনই নীড়ের assistent রুবি এলো। রুবি অনেক stylish… নীড় ওরও crush… but… বেচারি ছ্যাকাপ্রাপ্ত।
মেরিন : এই রাক্ষসটা কে দারালো আমার dark chocolate এর ঘাড়ের ।
রুহুল : hello ম্যাম …..
মেরিন : no reaction …
রুহুল : ম্যাম আমি রুহুল।
মেরিন রক্তচক্ষু করে
বলল: আর আমি ব্রহ্মদৈত্য। ?।
আশেপাশের সবাই শুনলো।
নীড়: মেরিন…
নীড় মেরিনের দিকে এগিয়ে গেলো।
নীড় : তুমি এখানে? কি করছো?
মেরিন : আমার বাপের মাথা করছি শালি….
নীড়: ?। not so funny ..
মেরিন : i know … huh ।
রুবি: hello ম্যাম। আমি রুবি।
মেরিন: আমি আপনার কোন জনমের টিচার যে আমাকে ম্যাম ডাকলেন??
রুবি: ম্যাম আপনি স্যারের wife তো তাই…
মেরিন: আমার জামাই তো lawyer না থুরি টিচারনা। তাহলে উনাকেও স্যার ডাকছো যে..
রুবি: ম্যাম আসলে আমি নীড় স্যারের assistant ..
মেরিন: তাতে আমার বাপের কি?
রুবি : না মানে ম্যাম…
নীড় : রুপ… কিছু মানুষ সোজা মুখে কথা বলতে পারেনা। তাই তাদের সাথে কথা বলা আর গাছের সাথে কথা বলা ভালো।
মেরিন: মিস্টার রুহুল কোথায় গেলো?
রুহুল: ম্যাম এইযে আমি…
মেরিন: চলুন… এখানে থাকলো কিছু পোকেমন প্যাক প্যাক করবে।
নীড়: এই তুমি এখানে investigate করতে আসছো?
মেরিন:হ্যা। আপনার সমস্যা?
নীড় : আমার কেন হবে সনস্যা? but মিস্টার রুহুল আপনি অকালে শহীদ হতে চাইলে i mean suicide করতে চাইলে অনেক ভালো ভালো উপায় আছে। সেগুলো বাদ দিয়ে এই উপায়? bad idea…. আর কাউকে পেলেন না…
রুহুল: স্যার আপনিই তো বললেন যে এই case টার জন্য মেরিন ম্যাম best হবে।
নীড় মনে মনে : এইরে… বাঘিনীর থাবা না খেতে হয়। শালা আকাশকে কোনো কাজ দেয়াই ঠিকনা…
মেরিন : ওওও…. তো আপনি আমার আরাম সহ্য করতে পারেন নি? তাই তো বলি বলা নাই কওয়া নাই কে আমার শান্তিতে পানি ঢালে… case এ ঢুকিয়ে দিলেন। ভালো করেননি মিস্টার চৌধুরী।
আর এইযে মিস্টার টহল…
রুহুল: ম্যাম টুটুল..
মেরিন : ওই একই। caseটা solve করি এরপর আপনাকে বোঝাবো কতোধানে কতো মরিচ মিস্টার টহল… চলুন।

.

কিছুদিনপর…
মেরিন case টা investigate করলো। এরপর লরলো। আর জিতলোও।
নীড় : বাবা তুমি জিতে গেলে। ভাবা যায়!!! আচ্ছা জজকে টাকা খাওয়াও নিতো? নাকি সাক্ষি কিনে নিয়েছো?
মেরিন: আপনি কি সবাইকে নিজের মতো মনে করেন?
নীড় : মানে?
মেরিন : খুব সহজ। টাকা খাইয়ে, সাক্ষী কিনে…
নীড়: কি বললা? তুমি জানো সবাই নীড় আহমেদ চৌধুরীর সততার তুলনা দেয় তুলনা… গত ৫বছরে প্রতিটা case আমি সততার সাথে জিতেছি। ১টা case ও হারিনি… বুঝেছো…
মেরিন : ওরে আমার সত্যবাদী গোপাল ভারের মন্ত্রী মশাইরে huh…
মেরিন নিচে চলে গেলো। নীড়ও গেলো।

.

নিহাল: নীড়…
নীড়: হ্যা বাবা..
নিহাল: তোমাদের বিয়ের তো ১মাস হয়ে গেলো।
নীড়: হামম। ?।
নিহাল : তাই আমি ঠিক করেছি তোমাদেরকে হানিমুনে পাঠাবো।
নীড়-মেরিন: না… কেন????।
নিহাল: কেন মানে কি? যাবে তো যাবে…
আমি ভেবেছিলাম তোমাদের প্যারিস বা switzerland পাঠাবো কিন্তু ভোর ( নিশার বর ) বলল যে indiar কথা।
কাশমির, শিমলা-মানালি, মুম্বাইয়ের কথা। মামনির নাকি প্যারিস switzerland enough ঘুরেছে।
মেরিন মনে মনে: এই দুলাভাইয়া কিভাবে জানলো…? আমার dream ছিলো হানিমুনে india যাওয়ার। ধুর… গবেষনার কি দরকার। আমি জাহাজ আদার ব্যাবসা জেনে আমার বাপের কি? dream fullfill হচ্ছে সেটাই enough … শাহরুখ খানের বাড়ি দেখতে পারবে। হায়…. ?
নীড়: এই মেয়ের সাথে আমি কোথাও যাবোনা।
নিহাল: তোমাকে জিজ্ঞেস করিনি।।। বলেছি।
নীড়: কিন্তু বাবা।
নিহাল : কোনো কিন্তু না। got it…
নীড় : হামম। ?।
নিহাল : মামনি…
মেরিন : হ্যা বাবা।
নিহাল : কালকে থেকে shopping start করো।
মেরিন : ok… বাবা।
নিহাল : আর এই অপদার্থটা যদি ঝামেলা করে তো…
মেরিন : তোমাকে বলবো….
নিহাল: thats like my মামনি।

.

রাতে…
মেরিন বসে বসে চকোলেট দুধ আর কোকাকোলা খাচ্ছে। যার মানে মেরিন এখন বেজায় খুশি।
নীড় : বাববাহ… আমার সাথে হানিমুনে যাওয়ার জন্য কারো খুশি যেন আর ধরেনা। মনে হয় সে আজও আমাকে ভালোবাসে। বড় বেশি ভালোবাসে।
মেরিন মনে মনে: হামম #বড়_বেশি_ভালোবাসি ,,, তবে তা ভিত্তিহীন। আপনি তো আর আমাকে ভালোবাসেননা। তবে যদি ভেবে থাকেন যে কোনো শাকচুন্নিকে এখানে এনে ঢোকাবেন তবে আপনাকে বোঝাবো যে কতোধানে কতো মরিচ। huh… শালি কামিনি।
নীড়: এই যে মিসেস কি হলো…. কথা বলো।
মেরিন : কথা কথা কথা কথা কথা কথা… হয়েছে? এখন আমি খাই?
নীড় : হ্যা খাও। রান্না তো আর করতে পারোনা কিছু।
মেরিন : পারি তো রান্না করতে।
নীড়: ভালো…. কি???।
মেরিন : এতো অবাক হওয়ার কি আছে?
নীড় : কি রান্না করতে পারো?!?।
মেরিন : আনারসের পায়েস। ?।
নীড় : ???। ৮ম আশ্চর্য…
মেরিন : খাবেন আনারসের পায়েস?
নীড় : তারছিরার গোডাউন। মাথাটাই গরম করে দিলো।
মেরিন : হাহাহাহাহা।
মেরিন হেসে লুটোপুটি খাচ্ছে। হেসেই যাচ্ছে। ওর মনে হলো নীড় ওর দিকে মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে আছে। ়আগের মতো। তাই তারাতারি নীড়ের দিকে তাকালো । কিন্তু দেখলো নীড় atom bomb হয়ে তাকিয়ে আছে।
নীড় : ভালো হতে পয়সা লাগেনা।
বলেই নীড় washroom এ চলে গেলো।
মেরিন মনে মনে : আজব কান্ড তো রোজই মনে হয়ে উনি আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। ধুর ভালো লাগেনা। আমাকে ওই মোহ পাখিকে খুজে বের করতে হবে। এরপর ওর চুল দিয়ে হালুয়া রান্না করে এই পেতনিটাকে খাওয়াবো।

.

২দিনপর…
সারাচৌধুরী পরিবার গ্রামে গেলো। নীড় যাবেনা বলে মেরিনেরও যাওয়া হলোনা। শীত বলে কেউ আর মেরিনেকে জোরও করলো না।
ওরা বের হতেই নীড় ঢুকলো।
মেরিন : একি আপনি? আপনি না বলে গেলেন কখন ফিরবেন তার ঠিক নেই।
নীড়: it was a drama baby…
মেরিন: তাতে আমার বাপের কি?
নীড় : তোমার বাপের কিছুনা তবে তোমার অনেক কিছু হবে।
মেরিন : ?।
নীড় fresh হয়ে ওপরে চলে গেলো। নীড় fresh হয়ে এসে দেখে যে মেরিন মনের সুখে কার্টুন দেখছে। ধপাস করে TV বন্ধ করে দিলো।
মেরিন : এসবের মানে কি?
নীড় : আমার মিষ্টি জাতীয় কিছু খেতে মন চাইছে।
মেরিন : আমার চকোলেট আমি দিতে পারবোনা।
নীড় : চকোলেট না অন্যকিছু চাই।
মেরিন : কি?
নীড় : বলছি…
বলেই নীড় মেরিনের দিকে বারতে লাগলো।
মেরিন মনে মনে: এই পেতনিটা এভাবে আসছে কেন? আমার ঠোট ২টার ওপর আবারও হামলা করবেনা তো… দূর হ… হুশ হুশ…. হুররর হুররর…
নীড় মেরিনের একেবারে কাছে চলে গেলো।
মেরিন চোখমুখ খিচে বন্ধ করে ফেলল।
তবে কিছুই হলোনা।
মেরিন চোখ মেলে দেখে নীড় কোমড়ে হাত দিয়ে অবাক চোখে ওর দিকে তাকিয়ে আছে।
নীড়: কী….?
মেরিন : …
নীড় : খালি উল্টা পাল্টা কথা ভাবা না? তোমার ওই জঘন্য ঠোটে হামলা করতে আমার বয়েই গেছে। huh… করল্লার মতো ঠোট।
মেরিন : আমার ঠোট যখন এতোটাই বাজে তো যখন মন চায় তখন হামলা করেন কেন?
নীড় : তোমাকে বলতে বাধ্য নই। যাও গিয়ে আমার জন্য কেক বানাও।
মেরিন : ঠ্যাকা পরেছে আমার।
নীড় : দেখো আমি জানি তুমি কেক বানাতে পারো। so no বাহানা।
মেরিন : পারবোনা…
নীড় : তুমি ভালোমতোই জানো যে…
মেরিন : আপনি ক্ষেপে গেলে আমার কপালে দুঃখ আছে।
নীড় : impressive… আমার ডায়ালগ মুখস্ত করে ফেলেছো দেখছি। এখন যাও কেক বানাও…
মেরিন : কি…
নীড় : no talk… go…
মেরিন বিরক্তি নিয়ে নামলো।

.

মেরিন : আরে কেক বানাতে পারলে কি হবে সব ingredients তো আম্মু দিতো। এখানে কোথায় পাবো? কোনো servantকে জিজ্ঞেস করি।
তবে মেরিন গিয়ে বুঝতে পারলো যে সব servantদের নীড় বিদায় করেছে।
রান্নাঘর vs মেরিন….
কোনো রকমে মেরিন কেক বানালো।
বানিয়ে টেবিলে রাখলো। নীড় কেক দেখবে না মেরিনকে দেখবে বুঝতে পারছেনা। কারন মেরিনকে জীবন্ত কেক লাগছে। তাও কোনোরকমে নিজেকে সামলে ছুরি দিয়ে কেকটা কাটতে গেলো…
কিন্তু….
ছুরি কেটে যায় থুরি ছুরি ভেঙে যাওয়ার উপক্রম তবুও কেক কাটতে চাচ্ছেনা। তাও কোনোরকমে কেকের ১কোনা কেটে দোয়া-দরূদ পড়তে পড়তে নীড় সেটা মুখে দিলো। আর মুখে দিয়ে মুখেভাতের ভাত বেরিয়ে আসার উপক্রম। দৌড়ে washroom এ গেলো।
রেগে গেলো।
নীড় : ফাজলামো করো আমার সাথে? কেউ কিছু খেতে চাইলে বুঝি এমন করে বানায়? আমি জানিনা তুমি কতো ভালো কেক বানাও… তাহলে এমন করলা কেন stupid ?
মেরিন কষ্ট পেলো।
মেরিন : একদম হাতির মতো চিল্লাবেন না। আমার কি দোষ? আপনিই তো জোর করে পাঠালেন। আমি কেক বানাতে পারলেও আম্মু তো সবকিছু বের করে দেয়। কোনটা কি আমি কি ঠিকমতো বুঝি নাকি? আর কোথায় কি আছে সেটাও কি জানি? ফালতি যত্তোসব। থাকবোনা আর এই বাড়িতে।
মেরিন রেগেমেগে ওপরে চলে গেলো।

.

.একটুপর….
নীড় ভয়ে ভয়ে রুমে ঢুকলো। আর ঢুকেই অবাক। কারন মেরিন ওই অবস্থাতেই ঘুমিয়ে আছে।
নীড় just speechless….

পরদিন
মেরিন কোথাও আর কেকটা পেলোনা।
মেরিন : আজব তো…গেলো কোথায় কেকটা? কোন ময়লার ঝুড়িতেও তো নেই।

.

রাত ২টা…
মেরিন ঘুমের মধ্যে বুঝতে পারলো যে ও আবার দম নিতে পারছেনা। যার মানে নীড় আবার same কাজ করেছে।
মেরিন: আপনার সমস্যাটা কি? আমার ঘুম কি আপনার সহ্য হয়না?
নীড়: না। যাও গিয়ে আমার জন্য বিরিয়ানি রান্না করো
মেরিনের এখন সত্যি সত্যি নীড়কে খুন করতে ইচ্ছা করছে।।
মেরিন : আপনার কি আমাকে মানুষ বলে মনে হয়না….
নীড়: না…. alien মনে হয়।
মেরিন : আমি এখন বিরিয়ানি রান্না করতে পারবোনা… যা মন চায় করেন।
নীড় : ok….
বলেই নীড় ১টানে নিজের টি-শার্টটা খুলে ফেলল।
মেরিন: আআআপনি শশশার্ট খুললেন কেন?
নীড় : কারন যা মন চায় তাই করবো।
বলেই নীড় ১টানে মেরিনের ওরনা ফেলে দিলো।
মেরিন : যাচ্ছি রান্না করতে।
মেরিন ছুটে পালালো।
যা দেখে নীড় হাসতে হাসতে শেষ।

.

একটুপর…
অনেক কষ্টে নীড় হাসি থামালো।
নীড় : না এবার গিয়ে দেখি ম্যাডাম কি কান্ড ঘটায় । বিপদনা ঘটে যায়।
নীড় যেতে যেতে বিপদ ঘটেও গেলো। সারা রান্নাঘরে আগুন লেগে fire alarm বাজতে লাগলো।
নীড় : oh shiit…
নীড় দৌড় লাগালো…

.

চলবে….

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ