Monday, October 6, 2025







“ফাঁদে পড়ে” পর্ব-(৬)

“ফাঁদে পড়ে” পর্ব-(৬)

তিতাসের দৃষ্টি দেখেই বুঝলাম আজ আমার কপালে দুঃখ আছে। আর এই ছেলে তো এমন করে তাকানো ছাড়া কিচ্ছু পারেই না। রোমান্টিক চোখেও তো তাকানো যায়! দাদুর থেকে একটু শিখলেও তো পারে। পাক্কা বজ্জাত একটা! ওর দৃষ্টি সুবিধার নয় দেখে আমি দ্রুত প্রস্থান করলাম।

রুম গোছাচ্ছি হঠাৎ তিতাস রুমে এলো। আমি তাকে দেখে মুখ ঘুরিয়ে কাজে মন দিলাম। সে আমার হাত ধরে জোরে টান দিয়ে তার দিকে আমার মুখ ফিরিয়ে নিলো। আমার হাতে অনেকটাই ব্যাথা লাগলো। আজান্তেই মুখ থেকে “উহ্” শব্দটা বেরিয়ে গেল। সে রাগী চোখে আমার দিকে তাকিয়ে বলল-
“খুব ব্যাথা লেগেছে?”
তার হাত থেকে আমার হাত ছাড়িয়ে নিয়ে, আরেক হাত দিয়ে ব্যাথার স্থান মাসাজ করতে করতে বললাম-
“হ্যাঁ ”
“আমারও লাগে।”
আমি তার দিকে তাকিয়ে অবাক হয়ে বললাম-
“আমি আবার কবে তোমার হাত ধরে টান দিলাম?”
“আমি হাত ধরে টান দেয়ার কথা কখন বলেছি গবেট?”
“এই তো বললে যে, তোমারও নাকি লাগে!”
“হাতে না, বুকে লাগে।”
“বুক ধরেই বা কবে টান দিলাম?”
“চুপ গাধী একটা। মাথামোটা গবেট।”
“এ আর নতুন কি!”
“তুমি ঐ বুড়োটার সাথে হাসাহাসি করলে আমার বুকে লাগে। আমার জ্বলে। এটা তুমি বুঝো না? কিসের এত হাসাহাসি হ্যাঁ?”
“হাসি পেলে হাসবো না?”
“এত হাসি পায় কোথায় থেকে তোমার?”
“মুখের ভেতর থেকে।”
“চুপ একদম। আর যেন না দেখি তুমি ঐ বুড়োর সাথে হাসছো। তাহলে আমি তোমাকে খুন করবো।”
“তুমি আমাকে খুন করলে তোমার দাদু তোমাকে ফ্যানে ঝুলিয়ে সুইচ অন করে রাখবে। তুমি ঘুরবে আর দাদু দেখবেন।”
“এই তুমি আমায় থ্রেড করছো?”
“না তো”

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share


“কেন যে তোমাকে ভালোবেসেছিলাম। কত সুন্দরী সুন্দরী মেয়েদের রিফিউজ করেছি। আর শেষ কালে একটা গাধীকে গলায় ঝুলিয়েছি।”
“এখন তাদের ডেকে আনো যাও। আর আমার মতো গাধীর পেছনে ঘুরঘুর করবে না একদম।”
“কি বললে? আমি তোমার পেছনে ঘুরঘুর করি?”
“করি মানে? করছো তো।”
“আমি দূরে থাকলে তো তোমাদের সুবিধা হয় তাই না? থাকবো না দূরে। দেখি তোমরা কি করো।”
“আজব!”
“এত সহজেই আমি তোমায় ছেড়ে দেবো না। পাক্কা এগারো মাস লেগেছিল তোমার মতো মাথামোটাকে বোঝাতে যে, আমি তোমায় ভালোবাসি। আর সেই ভালোবাসা আমি এত সহজেই হেরে যেতে দেবো না।”
“হ্যাঁ এগারো মাস আমার পেছন পেছন ঘুরঘুর করার পরে আমাকে ধমকে বুঝিয়ে ছিলে, ভুলে গেছো?”
“আদরে যে না বুঝে তাকে ধমকেই বুঝাতে হয়।”
“একটা গবেটের পেছনে ঘুরঘুর কেন করেছিলে?”
“তখন তো আর জানতাম না যে, তুমি একটা গন্ড মূর্খ।”
“তো এখন তো জানো, তাহলে ঘুরঘুর করা ছেড়ে দাও।”
“এত সহজেই তোমাকে মুক্তি দেবো না আমি।”
মনে পড়ে গেলো সেই দিনটার কথা। দীর্ঘ এগারো মাস ধরে তিতাস আমার পাশে থেকেছে। আমরা একসাথে ঘুরতে গেছি, কফিশপে গেছি, মুভি দেখতে গেছি। কত সময় কাটিয়েছি একসাথে অথচ সে বলতেই পারেনি যে, সে আমাকে ভালোবাসে। আর তখন আমার ভেতরেও ভালোবাসার জন্ম হয়নি। সে হাবভাবএ যা কিছু বুঝিয়েছে তা আমি সত্যিই বুঝতে পারিনি। তার সাথে প্রথম দেখা হয়েছিল একটা চায়ের টং দোকানে। আমি টং দোকানের চা খুব পছন্দ করি। আর ওই দোকানের দাদুটা অসম চা বানায়। একদিন চা খাচ্ছিলাম হঠাৎ আকাশ গর্জন দিয়ে বৃষ্টি নেমে এলো। দু’একজন দোকানের ছাওনিতে বসেছিল নিজেদের মতো। আমি দাদুকে সিনেমার গল্প শোনাচ্ছিলাম। হঠাৎ দুইটা ছেলে দৌড়ে এলো দোকানের ছাউনিতে। ওদের মধ্যে একজন তিতাস ছিল। আমি সেদিন তিতাসকে খেয়াল না করলেও সে আমাকে খেয়াল করেছিল। আমার গল্প করার ভঙ্গিমা দেখে সে মুগ্ধ হয়েছিল। তারপর থেকেই সে আমাকে ফলো করেছে। একদিন আমার কলেজের বান্ধবী শিউলির সাথে তিতাসকে দেখলাম। শিউলি পরিচয় করিয়ে দিলো। সে শিউলির ভাইয়ের বন্ধু। এরপর থেকে টুকটাক কথা বলতে বলতে দীর্ঘ পথ চলা। এগারো মাস পর একদিন হঠাৎ তিতাস আমায় ডেকে নিয়ে গেলো শহর থেকে একটু দূরে নিরিবিলিতে। আমি বেড়াতে পছন্দ করি আর তিতাস ধীরে ধীরে আমার বন্ধুর মতো হয়ে গেছিল, তাই তার সাথে ঘুরতে আমার ভালোই লাগতো। সেদিন তিতাস বললো-
“আমি আমার জীবনে অনেক গাধা মাথামোটা গবেট দেখেছি তবে তারা তোমার কাছে খুবই নগন্য।”
তার মুখে হঠাৎ এমন কথা শুনেও আমি অবাক হলাম না। আমি সব কিছুকেই সাধারণ ভাবে নিতে পারি। তাই বেশ স্বাভাবিক ভাবেই বললাম-
“বলো কি? তাহলে তো আমি খুবই স্পেশাল দেখছি।”
“বি সিরিয়াস কুসুম।”
তিতাসের ভঙ্গিমা ভেরী সিরিয়াস মনে হলো। আমি আর কথার জাল বিছালাম না।
“ওকে।”
“এই এগারো মাসে কি তুমি কিছুই বুঝোনি?”
“কি বুঝবো?”
“এই যে আমি তোমার সাথে কথা বলি, ঘুরতে যাই। আরো কত কি। এসবের মানে বুঝো?”
“হ্যাঁ বুঝি তো।”
“কি বুঝো?”
“আমরা দু’জন ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করি, এটাই বুঝি।”
“ওহ গড! তুমি আমাকে এখনই উঠিয়ে নাও।”
“কোথায় উঠিয়ে নেবে?”
“চুপ একদম। খুন করে ফেলবো।”
“তুমি গুন্ডা নাকি? আমাকে এমন করে ধমকাচ্ছো কেন?”
“কিছুক্ষণ কি চুপ করে থাকা যায় না?”
“আমি চলে যাচ্ছি। একাই থাকো তুমি চুপ করে।”
“একটা ছেলে আর একটা মেয়ে এগারোটা মাস ধরে রোজ হুদাই ঘুরে বেড়ায়?”
“হুদাই হবে কেন? আমরা দু’জন ঘুরতে পছন্দ করি তাই ঘুরে বেড়াই।”
“আর আমি তোমার কে হই?”
“দুই রকম হও। এক, বান্ধবীর ভাইয়ের বন্ধু আর দুই, আমারও বন্ধু।”
“একটা থাপ্পড় দিয়ে তোমার গালের সবগুলো দাঁত ভেঙে দেবো। এই মাথামোটা গবেট মেয়ে, তুমি কি বুঝো না যে, আমি তোমায় ভালোবাসি?”

আমি তার কথা শুনে সেদিন হাবার মতো দাঁড়িয়ে ছিলাম। হাবা না হয়েই বা কি করবো! এমন ধমকে প্রোপজ আমার আগে কোনো মেয়ে হয়তো পায়নি। সে আমার জবাবের অপেক্ষা করছিল। আমার হঠাৎ সিনেমার প্রোপজের কথা মনে পড়ে গেল। কিন্তু বলতে পারলাম না। যেভাবে ধমকে চলেছে তাতে যদি সিনেমার কথা বলি তাহলে আজ রিয়্যালী খুন খারাপি হবে।
তিতাসের হাতের ইশারায় আমি চেতনায় ফিরলাম।
“কার ভাবনায় ডুবে গেছো? নিশ্চয়ই ঐ বুড়োটার ভাবনায়? তোমার তো দেখছি চরিত্র বলে কিছু আর নেই।”
” সেদিন তোমার ভালোবাসা না বুঝলেই বোধহয় ভালো হতো।”
“এই তুমি কি দাদুর প্রেমে পড়ে গেছো নাকি?”
“তুমি এখন যাও তো, আমার কাজ আছে। তোমার এই ফালতু কথা শোনার মুড নেই আমার।”
“কোথায় যাব? এই রুমটা তো এখন তিনজনের। আমার মাথাব্যাথা করছে, আমি এখন চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকবো। তুমি মাথা টিপে দিবে।”
“এই শোনো আমি তোমার বউ না বুঝেছো? এসব আমি করতে পারবো না।”
“হ্যাঁ তুমি তো ঐ বুড়োর বউ, সেটা আমি জানি বাট মানি না। কি আর করবে, যাও বুড়োর পাকা চুল তুলো।”
“হ্যাঁ সেটাই করবো।”
“আজ মাথা না টিপে দিলে তোমার মাথা ফাটিয়ে দেবো।”
“পুরাই একটা গুন্ডা ফ্যামিলি।”

সে বিছানায় গিয়ে চুপচাপ শুয়ে থাকলো।আমি তার মাথায় হাত রাখতেই সে এক ঝঁটকায় আমার হাত সরিয়ে দিয়ে বলল-
“লাগবে না।”
“একদম চুপ।”
আমি তার চুলে আঙ্গুল ঢুকাতেই সে আমার হাত চেপে ধরে বলল-
“কুসুম চলো আমরা পালিয়ে যাই।”
“কোথায়?”
“অনেক দূরে, যেখানে ঐ বুড়োটা নেই।”
“অনেক জায়গায় দেখেছি, ভাবীকে নিয়ে পালিয়ে যায় দেবর। এই প্রথম শুনছি নাতি দাদীকে নিয়ে পালাবে।”
“একদম ফাজলামি করবা না! আমি ফাজলামির মুডে নেই।”
“কবেই বা ছিল?”
“এসব কথা রেখে পালানোর প্রস্তুতি নাও।”
“দাদু গুলি করে দু’জনকেই বালি চাপা দিয়ে দেবেন।”
“দাদু আমাকে গুলি করবেন? আমি তার নাতি। আর সে এমন মানুষ নন। কালকে রাতে আমরা পালিয়ে যাবো। ডিসিশন ফাইনাল। তুমি সব গুছিয়ে নাও।”
“এই পালানোটা যদি আরও আগে পালাতে তাহলে এত কিছু ঘটতো না।”
“কে জানে যে, তুমি সিনেমার মতো ধাক্কা খাবে আর দাদু ভিলেন হয়ে তোমাকে বিয়ে করবে!”
“আমি পালাতে পারবো না এখন।”
“ও… ঐ বুড়োকে ছেড়ে যেতে ইচ্ছে করছে না তাই তো? দরদ লাগছে?”
“হ্যাঁ।”
“তোমায় আমি কিডন্যাপ করে নিয়ে যাব।”
“কিহ? সবগুলো গুন্ডা।”
“সিনেমা হবে, নায়িকা মৌসুমী থাকবে আর গুন্ডা থাকবে না?”
“তাহলে নায়কও ধরে আনো।”
“কেন আমাকে তোমার নায়ক মনে হয় না?”
“না হয় না।”
সে চেঁচিয়ে উঠে বলল-
“বিয়ে ক্যান্সেল। তুমি বাদ। যাও পালাবো না।”
“অসহ্য।”

আমার রাত দিনের টেনশন একটাই, দাদুর মতলব ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না। উনি আসলে কি করতে চাইছেন? কেনই বা আমাকে জোর করে আটকে রেখেছেন? উনি কি তিতাস আর আমাকে সন্দেহ করছেন? তিতাসকে যে একটু জিজ্ঞেস করবো, তা তো হবার জো নেই। সব সময় তার মেজাজ চাঙ্গে উঠেই থাকে। কিছু বলতে গেলেই ধমকে আমাকে অঙ্গার করে দেয়। এমন ছেলের সাথে আমার পরিচয় যে কোন দুঃখে হয়েছিল মাবুদ!
এত টেনশনের মধ্যে একটা বিস্ময়কর এবং অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলো। হঠাৎ সকালবেলা দাদু সবাইকে ডেকে বললেন-
” আমি কুসুমকে নিয়ে বেড়াতে যাব। তোমরা এটাকে ছোটখাট হানিমুন ভাবতেও পারো। নো প্রবলেম।”
এসব শুনে তো আমি থ হয়ে গেলাম। তিতাস দাদুর রুমে ঘুমাচ্ছে বলে দাদু আমাকে নিয়ে দূরে যেতে চাইছেন। এই লোক তো দেখছি আসলেই ভালো না। বুইড়া এই বয়সে যাবে হানিমুনে, তাও যদি বিয়েটা নকল না হতো। তিতাস শঙ্কিত চোখে আমার দিকে তাকালো। তার অসহায় মুখ দেখে আমার খুব কষ্ট হলো। আমি হুজুকেই চেঁচিয়ে উঠে বললাম-
“আমি কোথাও যাব না।”
তারপর তাকিয়ে দেখি সবাই আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। এরপর দাদুর দিকে তাকালাম। উনি হা করে নয়, চোখ লাল করে তাকিয়ে আছেন। উনার চোখের দিকে তাকিয়ে ভয়ে গলা শুকিয়ে গেল। মনে হচ্ছে উনি সত্যিই গুলি করে বালিচাপা দেবেন। হে আল্লাহ তুমি নিশ্চয়ই আমার কপালে বালি চাপাই লিখে রেখেছো। দাদু স্বাভাবিক ভাবে বেশ নভ্র স্বরে বললেন-
“এসব বলে লাভ নেই সুইটি। সব গুছিয়ে নাও।”
আমি প্রতিবাদ করার সাহস পেলাম না। কিন্তু তিতাস বলে উঠল-
“এই বয়সে কিসের হানিমুন?”
দাদু মুচকি হেসে বললেন-
“এসব তুমি বুঝবে না।”
“সব তো তুমি একাই বুঝো।”
“হ্যাঁ। আমি তো তোমার মতো গাধা নই।”
“মানে? তুমি কিন্তু আমাকে অপমান করছো দাদু।”
“গাধা না হলে এত দিনে কোনো মেয়ের সাথে তোমার প্রেম হতো। দেখো এই বয়সে আমি একটা ফুটফুটে বাচ্চা মেয়েকে বিয়ে করেছি। আর তুমি সিঙ্গেল জীবন যাপন করছো। ছিঃ”

দাদুর কথাতে তিতাস কাইট্টালাইমু দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলো। ছোট বউমা মুখ ভেংচি কাটলো। দুই পুত্র লজ্জাতে নিচের দিকে তাকিয়ে রইলো যেন নিচে সোনা দানা পড়ে আছে। কি একটা অবস্থা!
দুই নাতি দৌড়ে এসে আমাকে দুই দিক থেকে জড়িয়ে ধরে বলল-
“দাদীমা আমরাও তোমার সাথে হানিমুনে যাব।”
মনে মনে বললাম, হানিমুনে নয় রে পাগলা, তোরা তো আমার চুল ছেড়ার মতলবে আছিস।

বিঃদ্রঃ গল্পের কাহিনী এবং চরিত্র সম্পূর্ণ কাল্পনিক। বাস্তবতার সাথে গল্প কখনোই মিলবে না। জীবন কখনও গল্পের মতো সাজানো গোছানো হয় না। গল্পটা শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য লেখা হয়েছে তাই বিতর্কিত মন্তব্য প্রত্যাশিত নয়।

শেষ পর্ব আসছে…
Written by- Sazia Afrin Sapna

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ