একজোড়া চড়ুই?️?️
#পর্ব_১০
#Writer_Afnan_Lara
?
তুমি ২টা খাইসো!!
.
আরও খাইতাম তো
তবে বেশি মজা হয়নি,আপনি চিনি বেশি দিয়ে ফেলসেন,নাহলে আপনার আচারের বোয়াম এখন আর পেতেন না,যাই হোক আমি বেতন পেলে আমড়া আধাকেজি কিনে আপনাকে আমড়া দিব
.
আধা কেজি কেন,এক কেজি কেন নয়?
.
ইহহহহ!আমি আমড়া খাইসি ২টা আর আপনাকে আমি তার বদলে এক কেজি দিব??আমি আধা কেজি কিনে সেখান থেকে ২টা আপনাকে দিব,পুরোটাও দিব না
.
এই মেয়েটা এমন কেন!
.
খালা দাঁত কেলিয়ে চেয়ে আছেন,রিতা আন্টি গাল ফুলিয়ে কিসব বলতে বলতে চলে গেলেন আর দাঁড়ালেন না
.
ছোঁয়া খালার দিকে তাকাতেই খালা ফিক করে হেসে দিয়ে ছোঁয়ার গাল টেনে বললেন”তুই আর বদলালি না”
.
ইতি ফোন করে জানিয়েছে যে রিয়ানরা যেদিন আসবে সেদিন কি কি পরবে সব কিছুর শপিং করে ফেলেছে সে
ছোঁয়া বললো এত খুশি হতে না,কোনো কিছু নিয়ে এত খুশি হওয়া ঠিক না
ইতি তো রাগ করে কলই কেটে দিসে
.
ছোঁয়া আর কি বলবে,চুপচাপ আরওয়ার সাথে কিছুক্ষন গল্পসল্প করে ঘুমিয়ে পড়লো
পরেরদিন আবার সকাল সকাল স্কুলে এসে উপস্থিত সে
শ্রাবণ ওকে দেখেই আরেকদিকে মুখ করে বসলো
ছোঁয়া মুখ বাঁকিয়ে সবার সাথে কথা বলা শুরু করে দিয়েছে
শিমুল স্যারর শ্রাবণের কাছে এসে বললেন ছোঁয়া এত কথা কেমনে বলতে পারে
শ্রাবণ দাঁত কেলিয়ে বললো”এটা তো ভালো স্যার,কথা বললে মন শরীর দুটোই ভালো থাকে”
স্যার ব্রুটা কুঁচকিয়ে বললেন”তাহলে তুমিই কথা বলো,আমাদের রক্ষা করো,এই মেয়ে আমাদের পাগল করে দিবে”
.
আমারে মাফ করেন,এমনিতেও আমারে কম জ্বালায় না
.
তোমার তো সইতে সইতে অভ্যাস হয়ে গেছে কিন্তু আমাদের তো মানিয়ে নিতে বহুত কষ্ট হচ্ছে
.
এই শিমুল স্যার আপনি আমাকে নিয়ে কথা বলতেসেন?
.
হুম,উনি বলতেসেন তুমি অতিরিক্ত কথা বলো,একটু চুপ থাকো
.
কথা আসলে বলবো না?কেমন কলিগ আপনারা??একটু কথা শেয়ার করবেন তা না
আমি আসার আগ পর্যন্ত তো মরুভূমি ছিল টিচার্স রুমটা এখন আমি ঢাকা শহর বানাই দিসি থ্যাংকস না দিয়ে বলতেসেন কথা অফ দিতে??
.
শ্রাবণ প্লিস!একটু হ্যান্ডেল করো মেয়েটাকে
.
শ্রাবণ চোখ থেকে চশমাটা খুলে উঠে গিয়ে ছোঁয়ার কান ধরে টিচার্স রুম থেকে বাইরে নিয়ে গেলো
.
এই এই কলিগের সাথে মানুষ এমব বিহেভ করে?আপনার নামে কেস করবো
.
তোমার নামে আমি কেস করবো,বেয়াদব মেয়ে একটা,এত বকবক কই থেকে আসে তোমার?
আমি তো ২বছরেও এত কথা বলি না যেটা তুমি ২মিনিটে বলে শেষ করো
.
আমি আমড়া খাইসিলাম ২টা,কোকিলা মোদি আন্টি বললো আমি নাকি ১টা খাইসি এসবই বলতেসিলাম
.
কোকিলা মোদি কে আবার
.
ঐ রিতা আন্টি,কোকিলা মোদির মত সেজেগুজে থাকে বলে এই নাম দিসি
.
চিনলাম না
.
তাহলে চলুন ফুচকা খেতে খেতে আপনাকে পুরো হিস্ট্রিটা বুঝাবো
.
দরকার নাই,মাফ করো আমাকে,আর কিসের ফুচকা??কাল তোমার হাল কেমন হইসিলো ভুলে গেসো??
.
কালকের টা কালকে,চলুন না ফুচকা খাবো
.
এই একদম না,যাও ক্লাস রুমে
.
ছোঁয়া মুখ বাঁকিয়ে চলে গেলো ক্লাস করাতে
.
শ্রাবণ টিচার্স রুমে এসে চেয়ার টেনে বসতেই মায়ের ফোন আসলো মায়ের নাকি শরীর খারাপ
তাড়াতাড়ি পুত্র বধুর মুখ দেখতে চান,বাঁচবেন না বেশিদিন
.
শ্রাবণ তো বেশ ভয় পেয়ে গেসে
পরে মায়ের থেকে বাবা ফোনটা নিয়ে জানালো মা হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে গেসিলো,ডাক্তার বললো প্রেসার বেড়ে যাওয়ার ফলে এমনটা হয়েছে
শ্রাবণ পড়লো মহাবিপদে,ব্রেক আপ হলেই শুরু হয়ে যায় পরিবারের যত সমস্যা
মা আমাকে বিয়ে দিয়েই ছাড়বে
তাও কার সাথে??ঐ ইতির সাথে
দুনিয়ায় মেয়ের অভাব পড়সে নাকি
কথাটা বলে শ্রাবণ জানালার দিকে তাকিয়ে দেখলো ছোঁয়া টুলে বসে লেমন আইসক্রিম খাচ্ছে
এই মেয়েটা!!!
.
ছোঁয়া শ্রাবণকে দেখতে পেয়ে মুখ ঘুরিয়ে আরেকদিকে ফিরে গেলো
.
আজকে আর দুজনের একজনেরও কথা হয়নি,ওদিকে মা বাবা ফোন করতে করতে শেষ যে এবার সব ক্লাসের পরীক্ষা শেষ হলে যে ছুটি পাবে শ্রাবণ সেই ছুটিতেই হালকা আয়োজনে বিয়েটা সেরে নিতে,মা আর কিছু শুনতে চান না
শ্রাবণ যদি রাজি না হয় তো মা খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিবেন
শ্রাবণ রাগ করে আর বাসায় ফিরে নাই,নির্জন একটা এলাকায় গিয়ে বসে আছে,সামনে দিয়ে খাল বয়ে গেছে,খালটার কিনারায় বসে সে চুপ করে ভাবতেসে কি করবে
হঠাৎ মনে হলো দূরে সে ছোঁয়াকে দেখতে পেয়েছে,কিন্তু ও কেন এখানে আসবে,চোখ ডলে চশমাটা ঠিক করে পরলো তারপর আবারও তাকালো,সত্যি সত্যি এটা ছোঁয়া
খালের ওপারে বসে গাল ফুলিয়ে পপকর্ণ খাচ্ছে আর কাঁদতেসে মনে হয়,বারবার চোখ মুছতেসে যা বুঝলাম তার মানে কাঁদতেসে
শ্রাবণ চোখ বড় করে ভাবলো এই মেয়েটা কাঁদতেসে কেন,আমি তো তেমন বকা দেই নাই তাহলে?
শ্রাবণ উঠে দাঁড়িয়ে হাঁটা ধরলো
পুরো এক কিলোমিটার পথ হেঁটে খালটার এপারে আসলো
ছোঁয়া পপকর্ণ খেতে খেতে কাকে যেন গালি দিচ্ছে
কাউকে পাশে বসতে দেখেই হুস আসলো তার,চোখ তুলে দেখলো শ্রাবণ
.
আপনি এখানে কেন.?
.
ওমা কি বলে!এখানে আমি মন খারাপ হলেই আসি,এটা আমার জায়গা
.
হুহ!তো আমিও আসবো এখন থেকে
.
কেন,কে আবার কোন কাজ করতে মানা করলো বুঝি?নাকি সকালে যে বকসিলাম সেটার জন্য
.
আমি এত ছোটখাটো ব্যাপারে মন খারাপ করি না
.
ওহ বুঝলাম,তাহলে কি বড় ব্যাপার হলো
.
আপনি জেনে কি করবেন
.
থাক না বললে
.
না শুনুন,কার সাথে আর শেয়ার করবো,আপনার সাথেই করি
অভ্র আছে না
.
হু
.
অভ্রর বউ প্রিয়া আছে না?
.
বুঝলাম তো,অভ্র ও আছে না প্রিয়াও আছে না,তারপরে কি?
.
সে প্রেগন্যান্ট
.
ওহ!তো মন খারাপ করার কি আছে
.
মিতুল প্রেগন্যান্ট এটা শুনলে আপনার কেমন লাগতো?
.
হুম খারাপ লাগতো
.
আমারও খারাপ লাগতেসে?
.
কেঁদো না,এক কাজ করো,বিয়ে করে নাও তারপর তুমিও বাচ্চার মা হয়ে যাবা
.
যান এখান থেকে
কথাটা বলে ছোঁয়া কেঁদে দিলো,খুব কষ্ট হচ্ছে, আজ প্রিয়ার জায়গায় তার থাকার কথা ছিল,এসব সহ্য করার মত না
শ্রাবণ পকেট থেকে চুইংগাম বের করে এগিয়ে ধরে বললো চুইংগাম খেলে মনের কষ্ট দূর হয়
ছোঁয়া কাঁদতে কাঁদতে শ্রাবণের হাত থেকে চুইংগাম নিয়ে খাওয়া শুরু করে দিলো
এবার সে বাসায় গিয়ে বলবে সে বিয়ে করতে চায়,ইতি আপুর সাথে যেন তাকেও বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়,তারপর অভ্রকে দেখিয়ে দিবে সে
.
উঠে দাঁড়িয়ে চোখ মুছে হেঁটে চললো সে
শ্রাবণ এখনও আগের জায়গায় বসে আছে তারপর মনে মনে ভাবলো নিশ্চয় প্রতিজ্ঞা করেছে কিছু একটা করে অভ্রকে দেখিয়ে দিবে,হুম তাই হবে হয়ত,মেয়েরা আবার কাঁদার পর স্ট্রং হয়ে যায়
.
দেখতে দেখতে মাসের শেষটা এসে গেলো,ছোঁয়া অংক পরীক্ষায় গার্ড দিচ্ছে,পরেরদিন থেকে ছুটি,আজ বিকালেই রওনা দিবে সে ঢাকার উদ্দেশ্যে
শ্রাবণ বাড়ি ফিরে গেছে ১দিন হলো,ছোঁয়াকে এ কদিনে শুধু ক্লাসে দেখেছে,টিচার্স রুমে চুপ করে থাকতো,হুট করে এমন বদলে গেলো শ্রাবণের তা কেমন যেন লেগেছে
নিজ থেকেও আর কথা বলতে যায়নি সে
বাড়ি ফিরে মায়ের হাজারও রিকুয়েস্টে সে রাজি হয়েছে বিয়ে করতে
.
এদিকে ছোঁয়া রাতের মধ্যেই খাগড়াছড়ি থেকে ঢাকায় পৌঁছেছে,মায়ের সাথে রান্নায় হেল্প করতেসে এখন
ইতি গেসে পার্লারে ফেসিয়াল করতে
ছোঁয়া পিঠা বানাচ্ছে আর অভ্রর কথা ভাবতেসে
.
শ্রাবণ ভাত খেতে বসেছে,পাশের রুমেই অপু তার একটা ফ্রেন্ডের সাথে জোরে জোরে কথা বলে যাচ্ছে,শ্রাবণ নিজের অজান্তেই অপুকে ধমক দিলো তারপর বললো”ছোঁয়া বকবক বন্ধ করো!
.
মা বাবা তো রীতিমত অবাক,ছোঁয়ার নাম নিলো তাও তাদের সামনে এটা তো ভালো দেখাচ্ছে না
মা তো অলরেডি ছোঁয়ার চেহারা মনে মনে ভাবতে লাগলেন
শ্যামবর্ণের সেই মেয়েটি,ছোঁয়ার সাথে খুব কমই কথা হইসে তার তবে যা মনে হইসে তা হলো অনেক চঞ্চল আর দুষ্টুমি বেশি করে বাকিসব ঠিক আছে,গায়ের রঙ অতটাও খারাপ না কিন্তু তাও কেনো জানি না মেয়েটাকে তিনি পছন্দ করেন না ইতিকেই তার ভাল্লাগে
শ্রাবণ আর কিছু খেলো না,নিজের রুমে এসে ফোনটা নিয়ে ছোঁয়াকে ফোন করলো দেরি না করে
কেন করলো জানে না তবে ছোঁয়াকে কেন যেন খুব মিস করতেসে সে
ছোঁয়া হাতে আটা লাগিয়েছে সবেমাত্র তখনই ওর ফোন বেজে উঠলো
মা ফোনটা হাতে নিয়ে দেখলো সেভ করা আছে “হিমু”নামে
.
এই হিমুটা কে রে?
.
ছোঁয়া জিভে কামড় দিয়ে বললো “দিয়ে যাও,আমার ফ্রেন্ড”
মা এসে ওর ঘাড়ের উপর ফোনটা রেখে চলে গেলেন
ছোঁয়া আটার মোয়াম বানাতে বানাতে হ্যালো বললো
.
শ্রাবণের সাথে অনেক কথা হলো তবে তাও সব ছোঁয়া বলেছে আর শ্রাবণ শুনেছে
মা তফসি হাতে নিয়ে সারা বাড়ি হেঁটে হেঁটে উঠান দিয়ে শ্রাবণের রুমের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় জানালা দিয়ে দেখলো শ্রাবণ খিলখিল করে হাসতেসে
মা মুগ্ধ চোখে চেয়ে থেকে বললেন”আল্লাহ! আমার ছেলেটা যেন সারাজীবন এমন হাসিখুশি থাকে”
.
ছোঁয়া কখন যে সব পিঠা বানিয়ে ফেলেছে শ্রাবণের সাথে কথা বলতে বলতে
যা বলেছে তার মধ্যে ভালো লাগার কিছু ছিল না সব ছিল ছোঁয়ার উদ্ভট কাহিনী
কি করে এসেছে,কি কি বানাচ্ছে,কেমনে বানাচ্ছে,কেন বানাচ্ছে সব
.
অবশেষে পরেরদিন এসেই গেলো,রিয়ান তার মা বাবাকে নিয়ে এসেছে,ইতি তো এত এত সাজ দিয়েছে মনে হয় কোন রাজ্যের রাণী
.
ছোঁয়া ওকে নিয়ে রিয়ানের পাশে সোফায় বসিয়ে দিলো
রিয়ানের মা বাবা ভালো ভাবেই কথা বললেন ইতির মা বাবা আর আবিদের সাথে,সব ভালোমতন হলো,যাওয়ার সময় উনাদের ভাবগতি বদলে গেলো হঠাৎ
রিয়ানের বাবার কথা হলো সঠিকভাবে কথা বুঝানোর জন্যই উনারা আজ এখানে এসেছেন আর তা হলো তার এক বন্ধুর মেয়ে কানাডায় থাকে তার সাথে রিয়ানের বিয়ে ঠিক করেছেন উনি,আর রিয়ান ও রাজি
ইতি চিৎকার করে বললো “রিয়ান রাজি মানে,এতদিন কি ছিল তাহলে??”
.
রিয়ান চোখ রাঙিয়ে বললো “চিৎলার করবা না ইতি,তোমাকে তো আমি আগেই বলেছি বাবার অবাধ্য আমি হবো না,আর বাবা মা তোমাকে পছন্দ করেনি”
.
পছন্দ করেনি মানে,আমার কি কমতি আছে?
.
রিয়ানের বাবা ফোন থেকে একটা ছবি বের করে ইতির সামনে ধরলো
দেখো তোমার আর এই মেয়েটার তফাৎ
.
বিদেশি মেয়েরা এমনিতেও সুন্দর তাই বলে!
.
কথা সেটা না কথা হলো সে আমার পুরনো বন্ধু
তার সাথে আমার অনেক আগেই কথা হইসে তার মেয়ের সাথে আমি আমার ছেলের বিয়ে দিব
.
রিয়ান তুমি কিছু বলতেসো না কেন!
.
আমার কিছু বলার নেই,বাবা যা বলবে তাই
.
উনারা আর কিছু না বলেই চলে গেলেন
.
কি ব্যাপার ইতি??তোদের কি ঝগড়া হয়েছিল??রিয়ান এমন ব্যবহার করলো কেন?
.
না,আসলে আমি কদিন আগে ওরে বলছিলাম বিয়ের পর আমরা আলাদা থাকবো,ওর মা বাবার সাথে থাকবো না
তারপর থেকে ও কেমন যেন হয়ে গেছে
.
তুই এটা বলতে গেলি কেন??
.
ইতি গলার সেট খুলতে খুলতে নিজের রুমে গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলো
.
ছোঁয়া দরজার কাছে এসে বললো”” আপু বাদ দে,জাস্ট চিল,সব ঠিক হয়ে যাবে”
.
কিছু ঠিক হবে না,কিসের চিল,তুই কি এখনও অভ্রকে ভুলতে পেরেছিস?
.
ছোঁয়া আর কিছু বললো না,ফিরে গেলো,ফোন বাজতেসে শ্রাবণের কল
ছাদে এসে এক কোণায় বসে সে কল ব্যাক করে শ্রাবণকে সবটা জানালো
শ্রাবণ বললো ছোঁয়াকে বের হতে,ওরা দুজন মিলে রিয়ানকে মানাবে
ছোঁয়াও এক পায়ে খাড়া,সাইড ব্যাগ নিয়ে বেরিয়ে পড়লো
.
রিয়ানকে ফোন করে অনেক রিকুয়েস্ট করে একটা রেস্টুরেন্টে আনালো
শ্রাবণের পাশে ছোঁয়া বসে ভ্যানিলা আইসক্রিম খাচ্ছে আর শ্রাবণ বারবার ঘড়ি দেখতেসে কখন আসবে রিয়ান
শ্রাবণ ঢাকায় এসেছিল এক কাজে তাই এই প্ল্যানটা মাথায় আসলো তার
রিয়ান আসতেই ছোঁয়া আইসক্রিম তাড়াতাড়ি শেষ করে টিসু দিয়ে মুখ মুছে নিলো
.
কি বলবা বলো
.
তোমার আর ইতির তো অনেকদিনের সম্পর্ক তাই না?
.
হুম
.
তাহলে এভাবে ভেঙ্গে ফেললা একটা ক্যানাডিয়ান মেয়ের জন্য?
.
কথা সেটা না,সে কয়েকদিন আগে আমাকে বললো বিয়ের পর আলাদা থাকবে,আমি আমার মা বাবার সাথে থাকতে পারবো না এই শর্ত দিসে
আমি রাজি না তাই বিয়ে ক্যানচেল করসি,বাবা মাকে কিছু বলিনি
.
শ্রাবণ চোখ বড় করে ছোঁয়ার দিকে তাকালো
ছোঁয়া হালকা কেশে বললো”আচ্ছা তোমার সাথে তোমার পুরো পরিবারের সাথে থাকবে ইতি আপু,প্লিস বিয়ে ভাঙ্গিও না”
.
ছোঁয়া!তোমার থেকেও ইতিকে আমি ভালো করে চিনি!
আমি তাকে আজ আবার কল করে বলসিলাম যেন সে শর্তটা বাদ দেয়,সে বলেছে তাহলে যেন বিয়ের কথা পাকা করতে না আসি
চলবে♥
একজোড়া চড়ুই পর্ব- ১০
RELATED ARTICLES
Recent Comments
অনুভবে পর্ব-০১
على
ফানাহ্ পর্ব-৬৫
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৮
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৭
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৪
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৫
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৪
على
ফানাহ্ পর্ব-৫১
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
على
প্রাক্তন পর্ব-০৮
على
সুগন্ধা পর্ব-০২
على
ইরাবতী পর্ব -০১
على
আওয়াজ পর্ব-০১
على
তুমি রবে ৬০
على
জীবনের রঙ
على
মায়া ( ছোট গল্প)
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
তুমি রবে ৬০
على
অনুভূতি ২য় পর্ব
على
সেই তুমি পর্ব-০১
على
বিধবা পর্ব-১০
على
মেঘবদল পর্ব-১০
على
অসমাপ্ত ভালোবাসা
على
প্রহেলিকা
على
মনোহরা পর্ব-০২
على
মেঘসন্ধি পর্ব-০২
على
সে পর্ব-১২
على
সে পর্ব-১২
على
গল্প : আই হেট ইউ
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
জীবনের রঙ
على
স্যার পর্ব-০৭
على
স্যার পর্ব-০৭
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
সংসার পর্ব-২০
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
ডুমুরের ফুল ৪৪.
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
নরপশু বর ৫ম খন্ড
على
একটি কষ্টের গল্প
على
বিবেক
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
নরপশু বর ৫ম খন্ড
على
নারীর দেহকে নয়
على
সতীনকাঁটা পর্ব ১
على
সতীনকাঁটা পর্ব ১
على
একজীবন শেষ পর্ব
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
কাঠগোলাপ পর্ব ১১
على
তুমি রবে ৬০
على
?ভোর? পর্বঃ ০৪।
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৫২
على
গল্পঃ ভয়
على
তুমি রবে ৬০
على
শালিক রনি
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ২৮
على
তুমি রবে ২৮
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
হলুদ খাম ১১.
على
তুমি রবে ৫০
على
তুমি রবে ৫০
على
তুমি রবে ৫১
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
নর নারী
على
তুমি রবে ৪২
على
তুমি রবে ৪০
على
তুমি রবে ৩৫
على
তুমি রবে ২৮
على
বাসর রাত
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
শ্বাশুড়ি পর্বঃ৯
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
সন্দেহ পর্বঃ ২২
على
বিয়ে part 1
على
সন্দেহ পর্বঃ ২১
على
সন্দেহ পর্বঃ ১৯
على
শ্বাশুড়ি পর্বঃ৫
على
ডুমুরের ফুল ৩৮.
على
ডুমুরের ফুল ৩৭.
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
মন ফড়িং ৩০.
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
দুই অলসের সংসার
على
দুই অলসের সংসার
على
নারীর দেহকে নয়
على
গল্পঃ ভয়
على
মন ফড়িং ❤৪২.
على
মন ফড়িং ❤৪২.
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
ভৌতিক ভালবাসা
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
মন ফড়িং ❤ ৪০.
على
মন ফড়িং ❤ ৪০.
على
মন ফড়িং ❤৩৯.
على
মন ফড়িং ❤ ৩৮.
على
মন ফড়িং ❤ ৩৭
على
বিবেক
على
মন ফড়িং ❤ ৩৫.
على
অনুরাগ শেষ পর্ব
على
রাগি মেয়ে
على
মন ফড়িং ৩০.
على
মন ফড়িং ৩০.
على
মন ফড়িং ২৬.
على
বিয়ে part 1
على
বিয়ে part 1
على
খেলাঘর / পর্ব-৪৪
على
অনুরাগ শেষ পর্ব
على
অসমাপ্ত ভালোবাসা
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর পর্ব-৩০
على
খেলাঘর.পর্ব-২৬
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
ঝরা ফুল পর্ব ৭
على
একরাতেরবউ পর্ব ৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
মন ফড়িং ২২
على
মন ফড়িং ২২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ২১
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ২১
على
মন ফড়িং ২১
على
মন ফড়িং ২১
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
মন ফড়িং ❤ ২০.
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ❤ ২০.
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ❤ ২০.
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ❤ ১৮.
على
মন ফড়িং ❤ ১৭.
على
খেলাঘর পর্ব-৩৫
على
খেলাঘর পর্ব-৩৫
على
মন ফড়িং ❤ ১৬.
على
মন ফড়িং ❤ ১৬.
على
মন ফড়িং ❤ ১৬.
على
মন ফড়িং ❤ ১৫.
على
মন ফড়িং ❤ ১৫.
على
মন ফড়িং ❤ ১৫.
على
মা… ?
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
على
স্বার্থ
على