Monday, October 6, 2025







Love warning part-05

#Love_warning❤️
#your_love_is_my_drug_addiction?
#Part_5
#ফারজানা

“এই হলো তোর ভাবী তিতি, আর তিতি ও হলো আমার বন্ধু প্রবণ।”

“আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া”

“ওলাইকুম আসসালাম ভাবী। কেমন আছেন?”

“আলহমদুলিল্লাহ ভালো,আপনি?”

“ভালো”

“তিতি ও শুধু আবার বন্ধু না এই কলেজে নিউ প্রফেসর”

“ওহহহহহ”

“হুম ভাবী। আপনার জন্যই আর কি…..”

প্রবণ কিছু বলতে যাবে তার আগেই অর্ণব পায়ে লাথি দিলো প্রবণ কে আর চোখ দিয়ে ইশারা করলো কিছু না বলতে…..

তিতি কিছু বলতে যাবে তার আগেই শিশির বলে উঠলো…..

“তিতি চল এখন তোকে কিছু ইম্পর্টেন্ট কথা বলার আছে আমার, সেই কখন থেকে ওয়েট করছি। আর অর্ণব ভাইয়া তার বন্ধুর সাথে বরং কথা বলুক আমরা দুইজন কাবাব মে হাড্ডি কেনো হবো বল”

তিতি ও চাইছিলো অর্ণবের কাছ থেকে দূরে যেতে আর এইটাই এখন সুযোগ তাই তিতি বললো…..

“ঠিক কথা বলছিস শিশির চল আমরা চলে যাই”

অর্ণব কিছু বলতে গিয়ে ও পারলো না কজ ওরা দুজন চলে গিয়েছে।

“জানিস প্রবণ এই শিশির মেয়েটাকে আমি দু চোখে দেখতে পারি না। সব সময় তিতি কে আমার কাছ থেকে দূরে নিয়ে যায়। একবার রাগ কন্ট্রোল করতে না পারলে এই মেয়ে কে শেষ করে দিবো। আর তিতি ও কেমন সব সময় আমার থেকে এই মেয়েকে বেশি প্রায়োরিটি দেয় ও জানে না এইসব আমি ঘৃনা করি।”(রাগে ফুঁসতে ফুঁসতে)

“ওহ কাম অন অর্ণব তোর এই রাগের কারণেই ভাবী কে দিনদিন দূরে ঠেলে দিচ্ছিস । নিজের রাগটাকে কন্ট্রোল করতে শিখ আর আমি তো এখন চলে এসেছি আর এখন আমাদের প্ল্যান মতই সব কাজ হবে হাহাহা”

“দেখিস এই মেয়ের কাছ থেকে আমি একদিন না একদিন প্রতিশোধ নিয়েই ছাড়বো তিতির থেকে আমায় আলাদা করে তাই না। আমি তো ছাড়বো না এই কুটনি কে”

“হাহাহা কুটনি নামটা কিন্তু জোস দোস্ত। এখন চল নিরিবিলি কোনো পরিবেশে গিয়ে প্ল্যানের প্রথম ধাপ নিয়ে কথা বলি”

“হুম চল…..”

অন্যদিকে…..

“কিহহহ বলছিস তুই শিশির (অবাক হয়ে)?”

“এত অবাক হলি যে আমি কি কিছু ভুল বলেছি?”

“ভুল না আসলে তুই তো এই গিটার পছন্দ করতি না একবার মনে আছে আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেলের মধ্য স্বাধীন গিটার বাজিয়ে তোকে প্রপোজ করেছিলো আর তুই ওইদিন কি বলেছিলি মনে আছে তোর?”

“হুম মনে আছে। তখন গিটার পছন্দ করতাম না কিন্তু এখন তো পছন্দ করে ফেলেছি। আচ্ছা এইসব কথা বাদ দে এখন বল তুই কি যেনো বলবি?”

“হুম বলছি শুন…..

তিতি একে একে অর্ণবের সব কথা গুলো শিশির কে বললো আর কথাগুলো শুনে শিশির মাথায় হাত বসে পড়লো…..

“ও আল্লাহ গো এত দেখছি ভিলের উপর ভিলেন ওই তুই মানা করতে পারলি না”

“তোর কি মনে হয় আমি না করি নাই। ওই শয়তান তো আমার পিছেই ছাড়ছে না এখন বল কি করবো আমি?”(কান্না করে দিলো)

“ওহহ বেবি প্লিজ ডোন্ট ক্রাই। আমি আছি না তোর সব প্রবলেম সলভ করার মেশিন প্লিজ কান্নাকাটি করবি না ওকে”

“হুম”

“চল ক্লাসে যাই পড়ে ভাবা যাবে এই নিয়ে এখন মনোযোগ দিয়ে ক্লাস করবি আর তোর ইচ্ছা পূরণ করবি কেমন”

“হুম”

তিতি আর শিশির ক্লাসে চলে গেলো । ওরা থার্ড বেঞ্চে বসলো আর ওদের পিছনে দুইটা ছেলে বসেছে ওরা ওইসব পাত্তা না দিয়ে নিজেদের মধ্যে কথা বলতে লাগলো…..

ওদের প্রথম ক্লাস শেষ সেকেন্ড ক্লাস শুরু হওয়ার আগে একটি ছেলে বললো…..

“এই চাশমিশ শুনছো?”

তিতি এইদিকে ওদিক তাকিয়ে দেখে শুধু শিশির চশমা পরে আছে তাই শিশিরের কানে কানে গিয়ে বললো….

” ওই শিশির আমাদের পিছনে বসা একটি ছেলে তোকে চাশমিশ বলে ডাকছে”

তিতির কথা শুনে শিশির পিছনে ফিরলো আর বললো….

“কে ডেকেছে আমাকে একবার তার সুন্দর মুখটি দেখতে চাই”

“আমি আমি ডেকেছি তোমাকে চাশমিশ”

“ওলে বাবাকে তুমি ডেকেছো ইসসসসসস তুমি দেখতে কি কিউট শুনো তোমায় আমি গোলগোল বলে ডাকবো আর শোনো ক্লাসের শেষে মাঠে অপেক্ষা করবে তোমার সাথে আমার ইম্পর্টেন্ট কথা আছে বুঝেছো”

“হুম বুঝতে পারছি চাশমিশ(চোখে লাভ রিয়েক্ট)”

সেকেন্ড ক্লাস শুরু হলো । সেকেন্ড ক্লাস প্রবণ আসলো। প্রবণ ওর পরিচয় দিচ্ছে সবাই কে সাথে সবার পরিচয় ও নিলো…..

“তো বুঝতে পেরেছেন আমি আপনাদের নিউ টিচার আর আমার ক্লাস মনোযোগ দিয়ে শুনবেন আপনারা আমি কিন্তু খুব সিরিয়াস যারা আমার ক্লাস ভালো লাগবে না তারা আগেই চলে যাবেন অযতা ক্লাসে থেকে লাভ নেই সো আমি কি বুঝাতে চেয়েছি সবাই বুঝতে পেরেছেন”

“ইয়েস স্যার”

“গুড”

প্রবণ ওর মতো ক্লাস করাচ্ছে তখন শিশির বললো….

“দেখেছিস কেমন বজ্জাত স্যার আগেই লেকচার দেওয়া শুরু করছে আমার কিন্তু খুব বোর লাগছে স্যারের ক্লাস একটু ও ভালো লাগে না”

“শিশির চুপ যা আর মনোযোগ দিয়ে ক্লাস কর”

“হুহহহ”

৩৫ মিনিট পর প্রবণ চলে গেলো আর যাওয়ার আগে তিতিরের সামনে কিছু একটা রেখে গেলো।
তিতি দেখলো একটা কাগজ রেখে গিয়েছে ও কাগজটা খুলে দেখলো তাতে লেখা……

“ভাবী আপনার পাশে থাকা মেয়েটার থেকে দূরে থাকুন তাহলে দুজনেরই মঙ্গল আর ওই বকবক মেয়েটাকে বলবেন যেনো কম কথা বলে। বেশি কথা বললে কিন্তু আয়াত কমে যায়। বুঝতে পেরেছেন কি বুঝিয়েছি আমি”।
*প্রবণ*

চিঠিটা পড়ে তিতি ভয় পেয়ে যায় আর শিশিরের দিকে তাকায় দেখে শিশির চিঠিটা পড়ে হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। এত ভয়ানক চিঠি আর এই মেয়ে হাসছে তিতি কিছুই বুঝলো না।

“এইভাবে হাসছিস কেনো?”

“তো কি কান্না করবো নাকি হুহহ শুন এইসব চিঠি হুমকি কিন্তু আমাদের ফ্রেন্ডশিপকে আলাদা করতে পারবে না তাছাড়া ওরা হয়তো আমায় ভয় পেয়েছে তাই এমন চিঠি লিখলো। এখন এইসব কথা ভুলে চল মাঠে সিনেমা দেখবি আয়”

“হুম”

তিতি আর শিশির মাঠে গিয়ে দেখে ওই ছেলেটি অপেক্ষা করছে তাই শিশির গিয়ে বললো….

“হায় গোলগোল”

“হায় চাশমিশ”

“তোমার মুখে চাশমিশ নামটা না খুব ভালো লাগছে আমার আরেকবার বলো প্লিজ”

ছেলেটি যেই চাশমিশ বলতে যাবে তার আগেই শিশির ছেলেটিকে মারতে লাগলো…..

“শালা আমি চাশমিশ তাই না ।তুই চাশমিশ তোর বউ চাশমিশ শালা”

“এই এই মারছো কেনো ?”

“কেনো মারছি তুই জানিস না। তুই তিতিরের পিঠে এইটা কি লিখে দিয়েছিস দেখতো” (হাতে একটা কাগজ যাতে লিখা রাতে ফ্রী আছি **** এই নাম্বারে ফোন দিন)”

তিতি তো এই কাগজ দেখে চমকে গেলো ও তো কিছুই জানে না এইসবের তাহলে শিশির জানলো কিভাবে?

“কি মনে করেছিস আমি বুঝবো না। আমি অনেকক্ষন ধরে তোদের নজরে রাখছি আর তোরা কেমন নজরে যেনো আমার তিতি পাখি কে দেখছিস এই জন্যই তো তোদের সামনে গিয়ে বসেছি। আর আমি আর তিতি যখন ক্লাসের ভিতরে যাচ্ছিলাম তখন তুই এইটা ওর পিঠে লাগিয়ে দিয়েছিস। মনে করেছিস আমি দেখি নাই”

তিতি এইসব কথা শুনে নিজের পা থেকে জুতা খুলে ছেলেটির গালে মারতে লাগলো আর বললো…..

“লজ্জা থাকা দরকার তোদের বাসায় কি মা বোন নেই যে একটা মেয়ের সাথে এমন করছিস। তোদের জন্যই আজকাল একটা মেয়ের পরিবার তাদের মেয়ে কে স্কুল কলেজ ভার্সিটিতে ভর্তি করাতে ভয় পাচ্ছে। তাই বলছি ভালো হয়ে যা”

শিশির তিতি কে ওইখান থেকে নিয়ে চলে গেলো। ওইখানে থাকলে আরো সমস্যা হতে পারে। এইসব কিছু দু তালার বারান্দা থেকে প্রবণ দেখলো আর অর্ণবকে ফোনে বলতে লাগলো…….

এইসব কথা শুনে অর্ণবের মাথায় রক্ত উঠে গেলো ও তো ওই ছেলেকে আজ শেষ করেই ফেলবে বলে প্রতিজ্ঞা করলো…..

রাত ১১:৪০ অর্ণব ফোন দিলো তিতি কে। তিতি তখন মেসেঞ্জারে একজনের সাথে ম্যাসাজ করছে তখন অর্ণবের ফোন পেয়ে ও প্রথম রিসিভ করলো না। তখন আরো কয়েকটি ফোন আসলো তাও তিতি রিসিভ করলো না তখন ঠুং করে ম্যাসাজ আসলো আর সেখানে লিখা ছিলো…..

“ভালো ভালোই যদি ফোন রিসিভ না করো এক্ষনি বাসায় গিয়ে তুলে নিয়ে আসবো”

তিতি জানে অর্ণব যা বলে তাই করে তাই ফোন ধরে হ্যালো বলার আগেই অর্ণব বললো…..

“এত রাতে নেট চালিয়ে কি করছো ঘুমাও নি কেনো এখনও?”

“আমাকে কি তুমি একটু শান্তিতে ঘুমাতে দিবে না।”

“তুমি তো ঘুমাও নি ”

“তো কি হয়েছে এখন কি তোমার অনুমতি ছাড়া সজাগ ও থাকতে পারবো না”

“এত কিছু শুনতে চাই না তুমি একটু তোমার বাসার ছাদে যাও”

“আমি পারবো না এত রাতে আমি একা ছাদে যেতে পারবো না”

“রাগ উঠাবে না তাহলে কিন্তু আমি গিয়ে তোমাকে….”

“তোমার যা মনে হয় করো আমি ফোন রাখছি আল্লাহ হাফেজ”

তিতি ফোন কেটে দিলো আর চোখ বন্ধ করে শুয়ে পড়লো…..

প্রায় ৭ মিনিট পর তিতি খেয়াল করলো কেউ ওকে হাওয়ায় ভাসাচ্ছে। ও চিৎকার দিতে যাবে তার আগেই অর্ণব বললো…..

“খবরদার কোনো চেঁচামেচি করবে না চুপ থাকো”

তিতি অর্ণবের কথায় চুপ রইলো। তিতি অন্ধকারে অর্ণবকে দেখতে না পারলেও অর্ণবের শরীলে পারফিউমের গন্ধ তিতি বেশ উপভোগ করতে লাগলো। তিতি কে একদম শরীলে চুপসে নিলো অর্ণব তখন তিতি বললো…..

“ওই আমাকে কি মেরে ফেলবে নাকি”

“সসসসস একদম চুপ”

তিতি ও আর কথা বাড়ালো না অর্ণব তিতি কে ছাদে উঠিয়ে এক হাতে তিতির চোখ অফ করে দিলো….

“ওই তুমি কি আমাকে ছাদ থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিবে নাকি এই প্ল্যান করেছো তুমি”

“এই মাত্র বুঝতে পারলে আমি তো ভেবেছিলাম প্রথমেই বুঝে যাবে”

“আমি মরতে চাই না প্লিজ আমাকে মেরো না”

“আরেকটা কথা বললে এক্ষনি ফেলে দিবো বলে দিলাম”

তিতি তখন ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে চুপ রইলো……

“এক দুই তিন চার পাঁচ…..”

কথাটা বলেই অর্ণব তিতির চোখ খুললো আর তিতি চোখ খোলার পর দেখলো ওর সামনে অনেক ফানুস উরছে আর বেলুন দিয়ে লাভ যা আকাশে উড়ছে আর তাতে লিখা

“হ্যাপি বার্থডে তিতির পাখি”

শত শত আতস বাজি আর তার মধ্য আতস বাজি দিয়ে লিখা হয়েছে

“হ্যাপি বার্থডে মাই ডেয়ার তিতি ”

পুরো আকাশ জোড়ে যেনো একটা হইচই পড়ে গেলো ফানুস,আতস বাজি আর লাভ এ আর পুরো ছাদ খুব সুন্দর ডেকোরেশন এ সাজানো । কত ধরনের লাইটিং লাল আর সবুজ কাপড়ের মুড়িয়ে বানানো ফুল, লাভ দিয়ে লিখা হেপী বার্থডে, আর মিউজিক প্লে করা যাতে বার্থডে সং বাজছে তখনি অর্ণব হাটু গেড়ে বসে পড়লো তিতির সামনে……

“রূপ কোথার রানী তুমি , দুই নয়নের আলো সারা জীবন এমন করে বেশে যাবো ভালো ।তুমি আমার জীবন মরন,আমার চলার সাথি। তোমাকে ছাড়া একলা আমি কি করে থাকি ?—হেপী বার্থডে তিতির পাখি”——

তিতি কি বলবে বুঝতে পারছে না তিতি চুপ হয়ে অর্ণবের কথা শুনছে…..

“তিতির পাখি তোমাকে অন্য কারো সাথে দেখলে একদম সহ্য হয় না বা আমার থেকে যদি অন্য কাওকে বেশি সময় দেও তাও পছন্দ হয় না বলো আমি কি করবো আমি তো মানতে পারি না। তোমাকে বড্ড বেশি ভালোবেসে ফেলেছি তিতির পাখি প্লিজ আমায় ছেড়ে যেও না আর যদি যাও তাহলে খুন করে ফেলবো তোমাদের। তোমার ভালোবাসা এখন আমার কাছে এক প্রকার নেশা হয়ে গিয়েছে। তোমাকে এক নজর না দেখলে ভালো লাগে না তিতির পাখি”

তিতি ভয় পেয়ে যায় আর মনে মনে বলে।।।।।

“প্রপোজ করছিস ভালো কথা হুমকি দেওয়ার কি আছে আজব”

তিতি মনে মনে এইসব কথা ভাবছে তখনি তিতির হাতে কারো উষ্ণ ঠোঁটের স্পর্শ পেলো সাথে সাথে তিতি কেঁপে উঠলো…..

অর্ণব তিতির হাতে কিস করে একটা রিং পড়িয়ে দিলো। পরে আবার তিতির চোখ বন্ধ করে কোলে তুলে নিলো…..

কিছুটা যাবার পর…..

ছাদের অন্য পাশে একটা ছোটো টেবিলে ফুলের পাপড়ির উপর একটা কেক যার প্রথম সারি চকোলেট আর বিভিন্ন ধরের চকোলেট বল দ্বিতীয় সারি প্রথম সারি থেকে কিছুটা ছোটো তার উপর চারপাশে গোলাপ ফুলের ডিজাইন লাস্ট সারি অর্থাৎ উপরের সারিতে দুইটা পুতুল ক্রিম দিয়ে বানানো আর নিচে লিখা তিতির নাম খুব সুন্দর করে…. আর চারপাশে মোমবাতি……

” মোমবাতি নিভানো লাগবে না কজ আমি চাই না তোমার জীবন অন্ধকার হোক আমি চাই মোমবাতির আলো যেভাবে জ্বলজ্বল করছে তোমার জীবন ও তেমন জ্বলজ্বল করুক ”

“হুম(তুই নিজেই তো আমার জীবন অন্ধকার করে দিচ্ছিস আলো আসবে কিভাবে)”

“কেক কাটো”

অর্ণব একটা ছুরি তিতির হাতে দিলো পরে তিতি আর অর্ণব মিলে কেক কাটলো। অর্ণব প্রথম তিতি কে খাইয়ে দিলো আর তিতি না চাওয়া সত্বেও অর্ণবকে খাইয়ে দিলো…….

তিতির মুখে কেকের ক্রিম কিছুটা লেগে যায় তখন অর্ণব তার ঠোঁট দিয়ে ক্রিম পরিষ্কার করে……

“সারপ্রাইজ কেমন হলো তিতির পাখি?”

“হুম ভালো”

“আরেকটা সারপ্রাইজ বাকি আছে জান ”

“কি?”

“তোমার পিছনে ফিরো”

তিতি পিছনে ফিরে যা দেখলো তা দেখার জন্য মোটেও সে প্রস্তুত ছিলো না………

চলবে……

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ