#Bestfriend
part : 16
writer : Mohona
.
নীড় : what?
সাগর : জী জনাব।
নীড় : সর। ফালতু কথা একদম বলবিনা। আমাকে মিথ্যা আশা বা শ্বান্তনা একদম দিবিনা । যেভাবে আছি সেভাবেই ভালো ।
সাগর : ওরে মক্কেলরে। মেরিন আজকে যা করেছে তা jealousy থেকে করেছে ।
নীড় : কিসের jealousy আর কেন jealousy…??
সাগর : যখন লন্ডনে গিয়েছিলাম higher degreeএর জন্য তখন জ্যোতিকে দেখেছিলাম। ওই মেয়ের তোর সাথেই কেবল চিপকানোর রোগ আছে ।
নীড় : হ্যা তা তো আছেই।
সাগর : আজও নিশ্চয়ই চিপকুগিরি করেছে ।
নীড় : হ্যা জরিয়ে ধরে missed you & i love u ও বলেছিলো । আমি বললাম বলে ,বলেকি অনেকদিন পর দেখেছি তো তাই নিজেকে control করতে পারিনি।
সাগর : বাহ … আর কি লাগে জীবনে । দেখ আমি তোকে প্রমান দেখাচ্ছি… control-control … কোনো কারন ছারাই ভয়ংকর রাগ । জ্যোতি তো পরে বেয়াদব না অসভ্য বলতে নিয়েছিলো । আর তারথেকেও বড় কথা । মেরিন-মোহনাকে তো চিনি। ছেলেদের সাহস হবে ওদের কারো হাত ধরে হাটার । তারমধ্যে তুই hug & kiss ও করেছিস। আর এখনও জিন্দা আছিস। its love my dear ।
নীড় : বিশ্বাস হচ্ছেনা ।
সাগর : হয়ে যাবে। আর অল্প একটু সময় দে। সব ঠিক হয়ে যাবে।
তখন সাগরদের টেলিফোন বেজে উঠলো।
সাগর : ১মিনিট।
নীড় : ok…
.
সাগর : হ্যালো।
লিনা : সাগর …
সাগর : আরে খালামনি তুমি… কি হয়েছে তোমার কন্ঠ এমন লাগছে কেন?
লিনা : মিষ্টি বাসায় ফেরেনি ।
সাগর : কি? কি বলছো কি? বববারোটা বাজে। তাও মোহো ফেরেনি? মেরিনদের বাসায় যায় নিতো ?
লিনা : না।
সাগর : মোহো … কিছু কি হয়েছিলো? নানুমনির সাথে ঝামেলা ?
লিনা : না … কিন্তু …
সাগর : কিন্তু ? কিন্তু কি ???
লিনা আজকের কাহিনি বলল।
সাগর : কি? এতোকিছু হয়ে গেলো। তুমি আমাকে কিছু বলোনি কেন সারাদিন…
লিনা : আমি মনে করেছি ফিরে আসবে।
সাগর : রাখছি…
নীড় : হ্যালো হ্যালো সাগর… কি হয়েছে ?
সাগর : মমমোহো…
নীড় : কি হয়েছে মোহনার…
সাগর : বাসায় ফেরেনি …
নীড় : কি বলছিস কি?
সাগর : পপপরে কথা বলছি । বের হবো।
নীড় : হ্যা অবশ্যই । আমিও বের হচ্ছি ।
সাগর : না তোর বের হতে হবেনা । i think আমি জানি মোহো কোথায় ?
নীড় : কোথায় ?
.
মোহনা : জানো ফুপ্পিমা তোমার ভাইয়া কতো খারাপ? জঘন্য যাকে বলে। তখন থেকে বকবক করে যাচ্ছে । কিছু বলছোই না … ধুর ধুর তুমিও না তোমার ভাইয়ার মতো হয়ে গিয়েছো । খুব খারাপ।
সাগর : কে খারাপ ?
মোহনা : ওই ব্যাটা শুভ্র খান।
সাগর : ঠিকই বলেছো। ওই লোকটা ভীষন খারাপ ।
মোহনা : এই কোন শালিরে আমার বাবা কে বকিস?
বলেই মোহনা ঘুরলো। দেখলো সাগর ।
মোহনা : একি ex-teacher আপনি?
সাগর : জল্লাদ is best i think…
মোহনা : তাতে আমার জামাইর কি?
সাগর : তাও ঠিক । কিন্তু তোমার জামাইটা কোথায় ?
মোহনা : আমি কি জানি?
সাগর : নিজের বিয়ে করা জামাইকে কোথায় সেটাই জানোনা? not done…
মোহনা : excuse … বিয়ে করা জামাই মানে?
সাগর : বিয়ে করা জামাই মানে বিয়ে করা জামাই ।
মোহনা : না আমার কোনো জামাই আছে। আর না আমি বিবাহিত।
সাগর : ও… তবে ১টা জিনিস । আমি তোমার বিষয়ে একদম ঠিক ভাবতাম। যে তুমি human নও। প্রেতাত্মা… বা সাপ টাপ… নাগিন… আজকে তো প্রমানিত হয়ে গেলো । তা না হলে এতো রাতে কি এই কবরস্থানে আসতে।
মোহনা : oh hello… এটা আমাদের পারিবারিক কবরস্থান। বাহিরে বোর্ড পড়েননি ?
সাগর : আসলে আমি পড়তে পারিনা।
মোহনা : huh… আপনি এখানে কি করছেন ?
সাগর : চেক করতে এলাম কোনো কবর খালি আছে কিনা? থাকলে ঢুকে পরতাম আরকি।
মোহনা মনে মনে : এর সাথে কথা বলাই বেকার ।
সাগর ধপ করে বসে পরলো।
মোহনা : একি আপনি এখানে বসলেন কেন?
সাগর : বসতে ইচ্ছা হলো। তাই।
মোহনা : …
সাগর বকবক শুরু করলো।
মোহনা মনে মনে : এই পাগলের সাথে আর আধা সেকেন্ড থাকলেও আমি পাগল হয়ে যাবো।
মোহনা উঠে দারালো।
সাগর : দারালে যে…
মোহনা : দারাতে ইচ্ছা হলো তাই। huh…
বলেই মোহনা হাটতে লাগলো । আর মোহনার পিছে পিছে হাটতে লাগলো।
.
সাগর :
???
ক্যাসে বাতায়ে
কিউ তুঝকো চাহে
ইয়ারা বাতা না পায়ে …
বাতে দিলোকি
দেখো যো বাকি
আখে তুঝে সামঝায়ে
তু জানেনা …
???…
মোহনা : এমন ফাটা গলায় গান গাইছেন সবাই তো উঠে যাবে।
সাগর : chill… 1km এর মধ্যে কোনো বসতি নেই । তাই কেউ উঠবেনা …
মোহনা : ২৫ কদম পিছে কবরস্থান তো আছে ।
সাগর : তো ?
মোহনা : তো আর কি… আপনার গান শুনে কবর থেকে
লাশ উঠে আসবে …
???..
সাগর : great… তাহলে তোমার জন্যেই ভালো। তোমার পরিবারকে তুমি ফিরে পাবে। দাদু.. ফুপ্পি.. আম্মু….
মোহনা দারিয়ে গেলো।
সাগর : কি হলো।
মোহনা কিছু না বলে আবার হাটতে লাগলো ।
সাগর : আচ্ছা মোহোপাখি…
মোহনা : ?।
সাগর : মোহো … তুমি কেমন জামাই i mean husband চাও?
মোহনা : আপনি তো বিশ্ববাচাল।
সাগর : thats mean… তুমি husband চাওনা ? আমার মতো ? আমারও বউ চাইনা ।
মোহনা : ১টা গাড়িও নেই। ধ্যাত…
সাগর : আমার গাড়ি আছে কিন্তু… লাগলে নিতে পারো ।
মোহনা : no thanks …
সাগর : অবশ্য গাড়িতে না যাওয়াই ভালো। তারাতারি বাসায় পৌছে যাবো। আর হেটে হেটে যাচ্ছি বকবক করতে পারছি। আমার না কথা বলতে অনেক ভালো লাগে। তোমার মতো…
মোহনা : আমি আপনার মতো বকর বকর করিনা। আমি বেশ শান্তশিষ্ট।
সাগর : দেখি দেখি মুখটা দেখি … কে শান্তশিষ্ট? তুমি ???
মোহনা : আবার জিগায় ?
সাগর মনে মনে : হতচ্ছারা বিরিয়ানি ওয়ালা কোন দুনিয়ায় ? নীড় কোথায় দারাতে বলেছে কে জানে??? ওই তো …
সাগর : কি দারুন ঘ্রাণ… ? কিসের বলো তো ?
মোহনা : বিরিয়ানির…
সাগর : কি যে বলো ? এতো রাতে বিরিয়ানি কোথায় থেকে আসবে?
মোহনা : আমার নাক কখনো বিরিয়ানির ভুল ঘ্রাণ পেতেই পারেনা।
সাগর : এবার পেয়েছে।
মোহনা :জী না। আসুন দেখি কোথায় থেকে আসে?
সাগর : চলো।
একটু হেটেই বিরিয়ানির ভ্যান পেয়ে গেলো।
মোহনা : see…
মোহনা দৌড়ে বিরিয়ানির কাছে গেলো।
মোহনা : আপনি খাবেন বিরিয়ানি? মামা ২প্লেট বিরিয়ানি দিন…
লোকটা দিতেই মোহনা গপাগপ খেতে লাগলো। সাগর মোহনার খাওয়া দেখে মুচকি হাসলো । এরপর নিজেও খাওয়া ধরলো। খেতে খেতে বিরিয়ানি ওয়ালার দিকে চোখ গেলো। আর তাকে দেখতেই সাগরের হোশ উরে গেলো। কারন এটা নীড়। মোহনা খেতে ব্যাস্ত । সাগর নীড়ের কাছে গেলো।
সাগর : ওই তুই কেন?
নীড় : তো কি করবো? কোনো গরু রাজী হচ্ছিলো না এতো রাতে বিরিয়ানি বিক্রি করতে।
সাগর : মোহো ১বার তোকে চিনে ফেলল কিয়ামত হবে।
নীড় : কিচ্ছু চিনবেনা। be positive ..
সাগর : যদি চিনে তোর আর আমার ২জনের আজই মৃত্যু…
নীড় : ভয় দেখাসনা রে… already আত্মা কাপছে।
.
খাওয়ারপর…
মোহনা : আপনি অননেক ভালো মামা। ভীষন ক্ষুধা পেয়েছিলো। আপনি কি এখানে রোজ বসেন ? বসলে কালকেও আসবো।
নীড় : ?।
মোহনা : আপনাকে দেখে না চেনা চেনা লাগছে। কোথায় দেখেছি বলুন তো?
সাগর : মোহো ইনি কথা বলতে পারেনা। deaf …
মোহনা : deaf but not dumb…
সাগর : deaf & dumb…
নীড় মনে মনে : শালা… আমাকে deaf & dumb বানিয়ে দিলি???
সাগর মনে মনে : sorry রে দোস্ত…
মোহনা : ১মিনিট যদি ইনি deaf & dumb হয় তবে আমার কথা বুঝলো কি করে?
সাগর : লজিক আছে।…
নীড় সাগরকে sms করে
বলল : আবববে ছাগল lip reading বল…
সাগর : okk.
মোহনা : কি ok?
সাগর : বুঝে গিয়েছি ok…
মোহনা : কি?
সাগর : lip reading … মানে এই মামা lip reading করে বুঝেছে।
মোহনা : oh…
সাগর : চলো যাওয়া যাক।
মোহনা : হামম।
সাগর : ১টা রিকশা নেই ? মধ্যরাতের ঢাকাতে রিকশা ভ্রমন করি?
মোহনা : good idea…
সাগর : ওই তো ১টা রিকশা দেখা যাচ্ছে।
মোহনা : হামম । চলুন…
.
পরদিন…
in the medical …
মেরিন-মোহনা ২জনই উদাস হয়ে বসে আছে।
মেরিন : ওই তোর মন খারাপ কেন?
মোহনা : আগে বল তোরটা কেন?
মেরিন : আগে তুই।
মোহনা : তুই।
তখন টিচার চলে এলো। ছুটির পর ২জন নিজেদের বাসায় চলে গেলো।
.
রাতে…
সাগরদের বাসায়…
খাবার টেবিলে…
রেদোয়ান : dear family … i have an announcement …
দাদুভাই : কি ???
রেদোয়ান : আমি সাগরের জন্য বউ ঠিক করে ফেলেছি ।
কথাটা শুনেই সাগর বিষম খেলো।
শিখা : দেখে খাবে তো। এই নাও পানি নাও।
সাগর : হামম।
দীদা : হ্যা বল রেদ।
রেদোয়ান : আমি সাগরের জন্য মোহনা খান মিষ্টিকে ঠিক করেছি।
কথাটা শুনে সাগরের চোখ বড়বড় হয়ে গেলো। আরেক দফা বিষম খেলো। তবে এবার সাগরের সাথে শিখাও। ২জন পানি খেয়ে ঠান্ডা হলো।
শিখা : মমমোহনা খান মমমিষ্টি মমমানে?
রেদোয়ান : মানে শুভ্র খানের মেয়ে।
দাদুভাই : কি বলছিস কি? আবার ওই খান বাড়ির সাথে সম্পর্ক ?
রেদোয়ান : হ্যা। কারন শুভ্র খানকে জব্দ করতে পারে একমাত্র মোহনা খান মিষ্টি…
সাগর মনে মনে : হায় আমার ভাগ্য এতো ভালো? good news টা এখনই নীড়কে বলতে হবে…
.
নীড়দের বাসায়…
খাবার টেবিলে…
নিহাল : নীড়…
নীড় : হ্যা বাবা।
নিহাল : শুনলাম রেদোয়ানের সাথে শুভ্র খান মানে মোহনার বাবার মধ্যে ঝামেলা। মূলত পুরো খান বাড়ির সাথেই ঝামেলা। thats mean… মেরিনদের সাথেও ঝামেলা।
নীড় : জানিনা…
নিহাল : দেখো নীড়… তুমি আমার একমাত্র ছেলে হতে পারো। কিন্তু মনে রেখো রেদোয়ান আর আমার বন্ধুত্ব ৪৫ বছরের।।।। তোমাদের ভাষায় bestfriend… কিন্তু আমার কাছে তার় থেকেও বেশি। যদি রেদোয়ানের কোনো সমস্যা না হয় তবেই তোমার আর মেরিনের বিয়ে হবে। মনে থাকে যেন…
নীড় : হামমম।
মনে মনে : লও ঠ্যালা।
.
৩দিনপর….
মেরিন ছাদে দারিয়ে আছে । চুলগুলো বাতাসে উরছে । চোখ বন্ধ করে আকাশ পানে মুখ করে দারিয়ে আছে ।
মেরিন মনে মনে : কেন আমার সাথে এমন হচ্ছে ? কেন নীড় নীড় আর নীড়ই মাথায় ঘুরছে … কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা। এটাই কি ভালোবাসা? না না। এটা কি করে হতে পারে ?
নীড় : ৪-৫দিন ধরে আমার ফোন তুলছোনা কেন ?
মেরিন চমকে উঠলো। পিছে ঘুরলো। নীড়কে দেখে অবাক হলো।
মেরিন : একি আপনি? এখানে ? এতো রাতে?
নীড় : হামম। কি করবো ? তুমি ফোন তুলছো না কেন? তোমার সাথে কথা বলতে না পেরে আমার দম আটকে আসছে । তুমি জানো এই কয়টা দিন আমার কি গিয়েছে ?
মেরিন : না জানিনা। আর জানতেও চাইনা। আপনি এখন যান। আমার just আমাকে সহ্য হচ্ছেনা ।
নীড় : হঠাৎ আমার ওপর এতো ক্ষেপে যাওয়ার কারন জানতে পারি ?
মেরিন : আপনাকে আমি কোনো জনমেই সহ্য করতে পারিনা। got it… now out…
নীড় মুচকি হেসে মেরিনের আরো সামনে গিয়ে দারালো। চোখে চোখ রাখলো । মেরিন চোখ নামিয়ে ফেলল ।
নীড় : the মেরিন বন্যা খান চোখ নামিয়ে নিলো!!! অবাক হয়ে গেলাম আমি । চোখ নামানোর কারন জানতে পারি?
মেরিন : আপনাকে জবাব দিতে আমি বাধ্য নই ।
নীড় : হামম। বাধ্য নও। কিন্তু খুব শীঘ্রই বাধ্য হবে।
মেরিন : in your dream ….
নীড় : no… not at all.. it will be in my reality ….
মেরিন : never…
নীড় : মিথ্যা রাগ কেন দেখাচ্ছো? যেখানে সত্যিকারের ভালোবাসো।
মেরিন : excuse me… ভালোবাসা মানে?
নীড় : ভালোবাসা মানে ভালোবাসা। তুমি আমাকে ভালোবাসো … ভালোবাসো … ভালোবাসো …
মেরিন : আপনি পুরোপুরিই পাগল হয়ে গিয়েছেন।
নীড় : হামম। তোমার জন্য । শুধু তোমার জন্য । i am mad for you… just for you… because i love you…
মেরিন : but i ha…. i hate you…
নীড় : তাই ? যদি আমাকে ভালোই না বাসো তবে জ্যোতিকে আমার সাথে দেখে জেলাস হলে কেন ?
মেরিন : ….
নীড় : কি হলো বলো…
মেরিন : আমি মোটেও জেলাস হইনি। বুঝেছেন ?
নীড় : হাহাহাহাহা… মিথ্যা কার সাথে বলছো? আমার সাথে নাকি নিজের সাথে???
মেরিন : আমি কককোনো মিথ্যা বলছিনা। একদম না ।
নীড় : ঠিকাছে মেনে নিবো যে তুমি সত্যি বলছো। কিন্তু যদি এই কথাটা আমার চোখে চোখ রেখে বলো …
মেরিন : ….
নীড় : আমার চোখে চোখ রেখে বলো যে তুমি আমাকে ভালোবাসোনা। ঘৃণা করো …
মেরিন : …
নীড় : কি হলো ? বলো।
মেরিন : …
নীড় : বলতে পারবেনা জানি। কারন তুমি আমাকে ভালোবাসো।
এবার মেরিন মাথা তুলল। নীড়ের চোখে চোখ রাখলো ।
মেরিন : আমি আপনার কথা শুনতে বাধ্য না। বুঝেছেন… এখন আপনি এখান থেকে চলে গেলে খুশি হবো।
নীড় : বেশ চলে যাবো। তবে আজকে এখন চলে গেলে আর কখনো ভালোবাসার দাবি নিয়ে তোমার সামনে দারাবোনা। মনে রেখো ।
মেরিন চোখ ঘুরিয়ে
বলল : ভালো হবে।
নীড় : দেখা যাবে … তবে তোমাকে ভালোবাসি না বলে থাকার জন্য একটু কিছু তো চাই…
মেরিন : মানে ?
নীড় : এখনই বুঝতে পারবে।
বলেই মেরিনের কোমড় ধরে টেনে কাছে টেনে মেরিনের ঠোট জোরা দখল করে নিলো। মেরিনের চোখ জোরা বড় হয়ে গেলো। ও freeze হয়ে গেলো। ২মিনিট পর নীড় চলে গেলো ।
.
মেরিন এখনও ওভাবেই দারিয়ে আছে । কারন এমন কিছু ওর সাথে আগে কখনোই হয়নি । আর যখন বোধ এলো তখন কি react করবে সেটাই বুঝতে পারলোনা।
মেরিন : i hate you মিস্টার জল্লাদ চৌধুরী। i just hate you… আপনি ১টা লুচি পরাটা। আপনি অনেক খারাপ মানুষ। অনেকই খারাপ মানুষ। আমি কখনোই আপনাকে ভালোবাসবোনা। huh…
একটুপর মেরিন আবার ভাবলো
যে : আচ্ছা উনি কি কখনোই আমাকে ভালোবাসি বলবেন না ? আর কখনোই আমার সামনে আসবেন না…
.
চলবে…