Sunday, October 5, 2025







Love warning Part-23

#Love_warning❤️
#your_love_is_my_drug_addiction?
#Part_23
#ফারজানা

প্রবণ কে সুড়সুড়ি দিতে লাগলো। প্রবণ খাটের উপর পড়ে গেলো সাথে শিশির ও। শিশিরের কোনো হুস নাই ও ওর মতো সুরসুরি দিচ্ছে। প্রবণ শিশিরের থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। শিশিরের গালে কিস করে ফেললো। শিশির সুড়সুড়ি দেওয়া বাদ দিয়ে উঠে বসে পরলো। আর গালে হাত দিয়ে বসে রইলো……

“কি হলো এইভাবে বসে আছো কেনো মেঘ পরী?”

“আপ আপনি এইটা কি করলেন?”

“কেনো দেখতে পাও নি তাহলে চলো আবার করি”

“ইহহহ না আমি বাসায় যাবো”

“ওকে চলো”

প্রবণ হাসতে লাগলো শিশিরের মুখ দেখে।

অন্যদিকে অর্ণব আর তিতি অনেক ঘুরাঘুরি করার পর….

“কি বলবে যেনো তুমি অর্ণব?”

“হুম বলছি। তুমি তো সামু আর আমাকে একসাথে থাকলে রাগ করো”

“রাগ করার কারণ আছে বলেই রাগ করি”

“হুম জানি রাগ করার কারণ আছে। কিন্তু রাগ করো আর যাই করো আমাকে ছেড়ে যেও না”

“এইসব কথা কেনো বলছো তুমি তো জানোই যে আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি তোমাকে ছাড়ার কোনো প্রশ্নই আসে না”

“জানো সামু সেই ছোট থেকেই এমন। ও আমার থেকে পাঁচ কি ছয় বছরের ছোট হবে। আমি শুভ্র সমবয়সি। তখন প্রবণের সাথে আমার পরিচয় ছিল না। ফুফু যখন আমাদের বাসায় আসতো এই ছোট্ট সামু কে নিয়ে আসতো। তখন ছোট বলতে সামুই ছিলো। আমাদের সবার আদরের ছিলো ও। আম্মু তো ছোট বেলায় ভেবেছিলো আমাকে আর সামু কে বিয়ে দিবে ”

অর্ণবের কথা কেড়ে নিয়ে তিতি বললো….

“তো বারণ কে করেছে বিয়ে করে ফেলো”

“দূর পাগলী। সামুর প্রতি কোনোদিন আমার ওই রকম ফিলিং আসে নাই। সামুকে আমি আমার ছোট বোনরে মতো দেখি। ও যখন ছোট ছিল তখন আমাদের বাসায় এসে আমার চুল টেনে ঘুরাতো। আগে থেকেই ও দুষ্টু ছিলো। যখন যা বলবে তাই করতে হতো না হলে কান্না করতো। বলতে গেলে সবার চোখের মণি ছিলো সামু। যখন ও কানাডা চলে যায় ও সব সময় আমার সাথে ছিলো আমিও বলেছি সামু কোথাও যাবে না এইখানে থাকবে কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিয়ে যায়। শুভ্র সামু চলে যাওয়ার পর আমি প্রায় পাগল ছিলাম তখন প্রবণ আমার দেখাশোনা করে। প্রবণ থাকায় আমি শুভ্র সামু কে ছাড়া থাকতে পেরেছি। মাঝে মাঝে কানাডা গিয়ে ঘুরে আসতাম। আর জানো শুভ্রর জন্য আমি আজ বেঁচে আছি তোমার পাশে আছি তোমায় ভালোবাসতে পেরেছি”

“মম মানে”

“আমি অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে তখন কার অ্যাকসিডেন্ট করি। আমার অবস্থা ছিলো খুব খারাপ। আমার ব্লাড কোথায় পাওয়া যাচ্ছিলো না তখন শুভ্র ওর ব্লাড দিয়ে আমায় নতুন জীবন দেয়। আজ ওই মানুষটার জন্য তুমি আর আমি একসাথে তিতির পাখি”

তিতি অর্ণবের কথাগুলো শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে কি বলবে এখন ও অর্ণবকে…..

“কি হলো তিতির পাখি শুনছো?”

“ম হুম বলো শুনছি”

“আমার জীবনে বাবা মার পর এই তিনজন আর তুমি। তোমাদের নিয়েই আমি আমার বাকি জীবন শেষ করতে চাই ”

“সবাইকে একসাথে নিয়ে জীবন কাটানো আদো কি সম্ভব?”

“কি বুঝাতে চাচ্ছো?”

“নাহ তেমন কিছু না। আমি সময়ের কথা বলছি। সময় তো অনেক মানুষকেই পরিবর্তন করে দেয় তোমাকে বা ওদেরকেও তো করতে পারে তাই না?”

“তা বলতে পারি না। কিন্তু ওরা আমার মনের কিছুটা ভাগ জুড়ে আছে।”

“হুম”

“তুমি যেনো কি বলবে?”

“আজ না অন্য কোনোদিন বলবো। খুব টায়ার্ড লাগছে আমার বাসায় যাবো”

“ওকে মহারাণী”

তিতি তার কথাগুলো বলতে চেয়েও বলতে পারলো না। তিতি চায় না যে এইসব কথা শুনে অর্ণবের কষ্ট হোক। তাছাড়া যে লোক তার ভালোবাসার মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে তাই ও চায় তাকে আরেকটা সুযোগ দেওয়ার জন্য।

“আমার শুভ্রের সাথে কথা বলতে হবে। ওর মায়াবিনী সম্পর্কে খুঁজ নিতে হবে। আর ও কেনোই বা আমাকে মায়াবিনী বলছে তার কারণ জানতে হবে”

“কি ভাবছো তিতির পাখি?”

“তেমন কিছু না। চলো”

“হুম”

।।

।।

।।

।।

।।

সকালে…….

শিশির এখনও নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। শিশিরের আম্মু কয়েকবার দরজায় নক করে গিয়েছে কিন্তু শিশিরের কোনো খবর নাই। এইভাবে কিছু সময় চলে যাবার পর শিশিরের আব্বু আম্মু ভয় পেয়ে যায়। তখন ওনারা কোনো উপায় না পেয়ে দরজা ভেঙ্গে রুমে ঢুকে……..

শিশির রুমে কম্বল মুড়ি দিয়ে শুয়ে আছে। আর নাক ডাকছে। একটা বালিশ নিচে পড়ে আছে। আর ও একদম কর্নারে। শিশিরের আব্বু আম্মু মেয়ের এই অবস্থা দেখে হেসে দিলো……

“দেখো তোমার মেয়ের কীর্তি ও যে এখন বড় হয়েছে ওই বিষয়ে তার কোনো জ্ঞান আছে এখনো বাচ্চাই রয়ে গেলো।”

“আমার মেয়েকে কোন দিক দিয়ে তোমার বুড়ি মনে হয় শিশিরের আম্মু। আমার মেয়ে তো এখনও ছোট”

“ওহহ তাই নাকি? তোমার মেয়ে ছোট তাই না এই জন্যইতো স্যারের সাথে প্রেম করে”

“কি বলছো কি এইসব?”

“হুম। ও রাতে সব বলেছে আমায়”

শিশিরের আব্বু কিছুক্ষণ ভেবে বলল…..

“শিশির ঘুম থেকে উঠলে ওকে বলবে ওর সাথে আমার কিছু কথা আছে”

“কি কথা?”

“সব কিছু তোমায় বলতে হবে নাকি? তুমিও কি সব বলো আমায়? আজ তোমার জন্যই শিশির পড়ালেখা বাদ দিয়ে এইসব প্রেম ভালোবাসা করছে।”

“কি বলছ কি এইসব মাথা ঠিক আছে তোমার?”

“আমি ঠিক আছি। যা বলছি তাই করো”

“হুম”

শিশিরের আব্বু চলে যায়। পিছন পিছন শিশিরের আম্মুও……..

।।

।।

।।

।।

।।

“যেই ভাবেই হোক শুভ্রের সাথে কথা বলতে হবে। কিন্তু কিভাবে বলবো?”

তিতি সেই রাত থেকেই ভেবে যাচ্ছে ও কিভাবে শুভ্রের সাথে কথা বলবে। শুভ্রের মায়াবিনী সম্পর্কে জানতে পারবে। শুভ্রের ফোন নাম্বার তিতির কাছে নাই। এইসব ভাবতে ভাবতে রাত পার হয়ে গেল……

ঠং……

তিতি অর্ণবের ম্যাসেজ মনে করে ফোন চেক করলো আর দেখলো অচেনা নাম্বার।

ম্যাসেজটি ছিলো…..

“গুড মর্নিং মায়াবিনী। গতকাল তো লং ড্রাইভে ভালোই ইঞ্জয় করলে এইদিকে আমায় কষ্ট দিয়ে”

তিতি উত্তর দিলো……

“আপনি আমার ফোন নাম্বার কোথায় পেয়েছেন?”

অনেকগুলো হাসির ইমোজি দিলো শুভ্র…..

“বুঝতে পেরেছি। শুনুন আমার আপনার সাথে ইম্পর্টেন্ট কিছু কথা আছে। আপনি ফ্রী থাকলে কোথাও মিট করি”

“তোমার জন্য আমি সব সময় ফ্রী মায়াবিনী”

“ধন্যবাদ। এক ঘণ্টার মধ্য ওয়াচ টাওয়ারে চলে আসুন আমি আসছি”

“ওকে মায়াবিনী উম্মাহ”

তিতি ম্যাসেজ দিলো না। ওর রাগ হচ্ছে শুভ্রের প্রতি সাথে কিছুটা শ্রদ্ধা বোধ ও আছে কজ এই শুভ্রের জন্য সে তার অর্ণবকে পেয়েছে তাই মাথা ঠান্ডা রেখে ও কি করবে কিভাবে জিজ্ঞাসা করবে সব মাথায় গুছিয়ে নিতে লাগলো……

।।

।।

।।

।।

।।

“দেখ অর্ণব আমি তোকে সেই ছোট থেকেই ভালোবাসি তুই আমার সাথে চিট করেছিস। এই জন্য তোকে এর মূল্য দিতে হবে। আমি যেমন ভালোবাসতে পারি ঠিক তেমন মারতেও পারি”

সামু অর্ণবের দিকে তাকিয়ে বলছে। সামু কে দেখে এখন কোনো হিংস্র পশুর মতো লাগছে। মনে হচ্ছে এক্ষনি অর্ণব কে খেয়ে ফেলবে……

“আয় দেখি কার জোর কত আয়”

“তোকে তো আজ মেরেই ফেলবো আমি”

“আয়আআআআআআআয়াআআ”

“হাহাহা অর্ণব তোর অভিনয়টা কিন্তু একদম জোস ছিলো। ”

“আমার অভিনয়ের কথা বাদ দে তুই যেইভাবে বলছিলি আমিতো প্রায় ভেবেছিলাম সত্যি সত্যিই বলেছিস। কি ডায়লগ বললি বড় বড় হিরোইনের পাস করে ফেলবি”

“হিহিহিহি। এখন পেট থেকে ওই প্লাস্টিকের চাকু বের কর। আর আলতা ভর্তি তুলার ব্যাগটা হাহাহা পরে কেউ দেখে বলবে সত্যি সত্যিই তোকে খুন করে ফেলেছি পরে আমায় জেলের ভাত খাওয়াবে মামুনি”

“দূর পাগলী কি যে বলিস তুই তো আমার বোন। আর বোনেরা তো মজা করতেই পারে”

সামু অর্ণবের মুখে বোনের কথা শুনে অর্ণবের দিকে তাকিয়ে কিছু না বলে নিজের রুমে চলে গেলো…..

“কি হলো এইভাবে চলে গেলো কেনো? আচ্ছা আমি আগে ভিডিওটা আমার ইউ টিউব চ্যানেলে দেই আর বলি ‘ ছোট বেলার প্রেমিকার হাতে প্রেমিক খুন” বাহ টাইটেলটা কিন্তু খুব আকর্ষনীয়। ভালোই রেসপন্স আসবে আশা করছি”

অর্ণব তার চ্যানেলে ভিডিও দিয়ে ও ফ্রেশ হতে চলে গেলো……

।।

।।

।।

।।

“হায় মায়াবিনী কি যেনো বলবে?”

“ওহহ আপনি চলে এসেছেন”

“হুম। আমার মায়াবিনী আমায় ডাকবে আর আমি আসবো না এইটা কি হতে পারে বলো মায়াবিনী?”

“আপনার এইসব বাজে কথা বলা বন্ধ করুন আর আমার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনুন”

“হুম বলো?”

“আপনার আর আপনার মায়াবিনীর সম্পর্ক কোথা থেকে শুরু?”

“তুমি আমার মায়াবিনী তাহলে জানো না কোথা থেকে শুরু। মজা করার জন্য কি এইখানে ডেকেছো আমায়?”

দাঁতে দাঁত চেপে বললো শুভ্র…..

“আপনাকে আমি আগেই বলেছি যা বলবো জাস্ট উত্তর দিবেন ওকে”

“হুম। মায়াবিনীর সাথে আমার ফেসবুক পরিচয়। ওর আইডির নাম ছিলো মায়াবিনী”

“তারমানে আপনি ওনাকে সরাসরি দেখেন নাই?”

“নাহ”

“তাহলে বুঝলেন কিভাবে আমি আপনার মায়াবিনী?”

“মায়াবিনী আমায় একটা পিক দিয়েছিলো যেখানে দুইটা মেয়ে ছিলো এক তুমি আরেকজনকে চিনি না”

“তাহলে এমনও হতে পারে দ্বিতীয়জন আপনার মায়াবিনী?”

“হুম হতে পারতো যদি তোমার কোনো রিলেটিভ থাকতো ও কিন্তু তোমার তো এমন কোনো রিলেটিভ নেই”

“যদি কিছু মনে না করেন তাহলে আমি ওই পিকটা দেখতে পারি?”

“হুম সিউর”

শুভ্র তিতি কে পিকটি দেখালো…..

“হুয়াট এইটা কিভাবে সম্ভব?”

“কেনো কি হয়েছে ?”

“এই মেয়েকে তো আমি চিনি না। এই মেয়ের সাথে আমার পিক কিভাবে আসলো”

“তাহলে তুমিই আমার মায়াবিনী”

“আপনি বুঝার চেষ্টা করুন আমার মনে কেউ আমার পিক এডিট করে দ্বিতীয় পিকের সাথে অ্যাড করেছে”

“কোনো যুক্তি আছে তোমার কাছে বা প্রুভ?”

“হুম আছে। দেখুন ওই মেয়েটা মুখ আর পিকের বাকি টুকু আলাদা বুঝা যায়। আর এইখানে আমি যে জামা পড়েছে ওই একই জামা শিশির পড়েছে তারমানে পিকটা শিশিরের বাট শিশিরের মুখের বদল অন্য কোনো মেয়ের পিক এডিট করে বসানো হয়েছে”

তিতির কথা শুনে শুভ্র খুব ভালো করে পিকটা দেখলো। আর ওর চোখেও এখন ধরা পড়লো পিকটা এডিট করা।

“হাহাহা এতদিন ভালোবাসার অন্ধে আসল নকল না বুঝেই একজন অচেনাকে ভালোবেসেছিলাম। আর ও ও আমাকে এইভাবে ধোঁকা দিলো। আমার ভালোবাসার কোনো মূল্যই ছিলো না ওর কাছে। আমিতো বলেছিলাম ও কালো হোক যেমন ও আছে আমি ওকে সেইভাবে ভালোবাসবো বিয়ে করবো কিন্তু এইভাবে ধোঁকা কেনো দিলো”

জোরে জোরে চিৎকার করে বলতে লাগলো শুভ্র আর চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়লো……

“আমার ভালোবাসা নিয়ে ও খেলেছে আমার মন নিয়ে খেলেছে ও”

“এইভাবে ভেঙ্গে পড়বেন না শুভ্র। দেখুন মহান আল্লাহ তায়ালা চাইলে আপনিও আপনার মায়াবিনী কে পেয়ে যাবেন”

“চাই না ওকে আমি। ওর মতো মিথ্যাবাদীর কোনো জায়গা নেই আমার মনে।সরি তিতি না জেনে না বুঝে তোমায় অনেক কষ্ট দিয়েছি প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমায়। আমি ভালোবাসায় এত অন্ধ ছিলাম ভালো খারাপ সব ভুলে গিয়েছিলাম। এমনকি তোমাদের ভালোবাসার মাঝে দেয়াল হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম”

“আপনি যে বুঝতে পেরেছেন এইটাই অনেক ভাইয়া। প্লিজ এইভাবে না ভেঙ্গে আপনার মায়াবিনী কে খুঁজুন হয়তো ওনি কোনো সমস্যার জন্য আপনাকে এইভাবে পিক দিয়েছে”

“হুম। তুমি যাও এখন আমায় একা থাকতে দাও”

“হুম”

তিতি কিছুটা যাওয়ার পর শুভ্র ডাক দিলো…..

“ভাবী চিন্তা করবেন না আপনার ভালোবাসায় বিশ্বাস ছিলো খাটি ছিলো তাই কোনো সমস্যা হয় নি। আর আজকের পর থেকে আমি আর আপনাদের মাঝে আসবো না। সামু এখনও বাচ্চা তাই ওকে মিথ্যা কথা বলে আমি কানাডা নিয়ে যাবো। ততদিন প্লিজ ওকে ওর মতো থাকতে দিন। আর অর্ণব ও শুধু আপনাকেই ভালোবাসে আপনার ভাগ কেউ নিতে পারবে না”

“হুম। ইনশাআল্লাহ আমি চেষ্টা করবো”

“হুম”

তিতি চলে যায়। শুভ্র এক ধ্যানে তাকিয়ে থাকে আকাশের দিকে। ভিজা ভিজা চোখে আকাশও ঝাপসা দেখাচ্ছে বার বার চোখ মুছে আকাশ কে বলছে…..

“তোমার কষ্ট হলে কাদতে পারো কিন্তু আমরা ছেলে বলে আমাদের চোখে কান্না মানায় না। আচ্ছা আজ ছেলে বলে আমাদের ভালোবাসা উচিত না আজ ছেলে বলে কি আমাদের কষ্ট হয় না। আজ ছেলে বলে কি আমরা কান্না করতে পারি না। মায়াবিনী তুমি আমায় এইভাবে ধোঁকা না দিলেও পারতে”

আকাশের দিকে তাকিয়ে বললো কথাগুলো শুভ্র……

।।

।।

।।

।।

“আব্বু তুমি আমায় ডেকেছিলে…….?”

“হুম।”

“কোনো জরুরি কথা আছে নাকি?”

“হুম শুনলাম তুমি নাকি তোমার কলেজের এক স্যার কে পছন্দ করো?”

শিশির মাথা নিচু করে ফেললো….

“শুনো শিশির আমি আমার এক বন্ধু পাশাপাশি বিজনেস পার্টনার ওর ছেলের সাথে তোমার বিয়ের কথা অনেক আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছি। তাই এইসব ভালোবাসার ভুত মাথা থেকে সরাও”

“আব্বু তুমি আমার কথাটা…..”

“যা বলছি তাই করবে কোনো কথা শুনতে চাই না যাও এইখান থেকে”

“আব্বু”

“যাও বলছি”

ধমকের সুরে……..

শিশির ওর আম্মুর দিকে তাকালো দেখলো ওর আম্মুও চুপচাপ বসে আছে। শিশিরের আম্মু এমনি অনেক সাহসী হলে কি স্বামীর কাছে একদম ভীতু। শিশির কোনো উপায় না পেয়ে নিজের রুমে এসে তিতি কে ফোন দিলো……

চলবে……

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ