Monday, October 6, 2025







“মেঘলা আকাশ” পর্ব ২.

“মেঘলা আকাশ” পর্ব ২.
সকালে বীথি আপারা চলে এসেছিল। বিকেলের দিকে মায়ার বান্ধবীরা চলে আসে। চার বান্ধবী একত্রিত হয়ে এতোই খুশি যে, তাদের খুশি দেখে কে। দীর্ঘ একমাস পরীক্ষার কারণে একত্র হওয়ার সুযোগ হয়নি। নইলে এর আগে পালা করে চলতে থাকত, আজকে রাইসার বাসায়, তো এক সপ্তাহের পর জেরিনের বাসায় আড্ডা দেওয়া।
তারা আসার পর থেকে বাসাটি ঝুমঝুম করতে লাগল। আন্টি কী করছেন? আমাদের জন্য কিছু করবেন না। আমরা খেয়ে এসেছি নানা কথা। আবার জেরিন বলল, আন্টি এদিকে দিন। আমি বানাই। আমরা না খেলেও চলবে। কিন্তু নয়ন ভাই.. তিন বান্ধবী মুখ টিপে হাসল। এই চারটি মেয়ের টিটকিরির পাল্লায় না পড়তে নয়ন ভাই ভাইয়ার সাথে দোকানে চলে গেল। রাতে তারা ফিরে এলেও নয়ন ভাই দেখা দিলো না। তাকে খাওয়ার সময় দেখা গেল। কিন্তু তিনি খুব চুপচাপ, বেশিরভাগই নজর লুকাচ্ছে। অবশ্য মুখে রাগের কোনো চিহ্ন নেই। মায়া ভাইয়ার দিকে ভ্রূ কুঁচকিয়ে তাকাল। ভাইয়া কিছুই না বলে খাওয়ায় মনোযোগ দিলো। খাওয়ার পর সে ভাইয়াকে ঝেঁকে ধরল, “উনার আবার কী হয়েছে?”
“বুঝিস না কিছু? ও চায় না, তোদের মাঝে ওকে নিয়ে আলোচনা হোক। কিছু ধরা পড়ে যাবে বলে লজ্জা পাচ্ছে।”
“কী ধরা পড়ে যাবে?”
“উঁহু, আমি বললে ও তো আমার গলা চেপে ধরবে।”
মায়া আঙুল উঁচিয়ে বলল, “যদি আমায় না বলো, তবে তার আগে আমিই এই কাজটি সেরে ফেলব।”
“ও তো কাউকেই কিছু প্রকাশ করতে চায় না। কেবল চায়, তুই নিজে থেকেই একদিন তার কাছে যাস মনের কথা বলতে।”
“মানে? কী বলতে চাইছ তুমি?”
“তুই আমাকে মারাবি। ও জানতে পারলে আমাকে রাখবে না যে, আমি এই কথাটিও শেয়ার করে ফেলেছি। তোর কি মনে হয় ও বিয়ে কেন করছে না।”
“ওহ্, আই সি। যদি আমি উনার কাছে ধরা না পড়ি আই মিন মনের কথা না বলি তাহলে কী হবে? তাহলে আজীবনই কি অবিবাহিত থাকবেন?” মায়া মুখে হাত রেখে হাসি চাপতে চেষ্টা করল।
ভাইয়াকে হঠাৎ খুব গম্ভীর দেখাল, “সম্ভবত।”
মায়ার মুখের হাসি মিলিয়ে গেল, “দ্যাটস নট ফেয়ার। আমার সামনে আরও অনেক পথ আছে। আমি তার নীড়ে নাও যেতে পারি। ধরাবাঁধা তো নেই। তাই বলে কি তিনি আজীবনই…”

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা

◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।

আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share

“তুই নয়নকে চিনিস না। আমার চেয়ে ওকে কেউ ভালো জানেও না। ও ওর প্রতিজ্ঞা থেকে কখনও সরে আসে না। একদম এককথার মানুষ। কখনও সে মেয়েদের নিয়ে দুর্বল হয়নি। তুই প্রথম আর শেষ। এমন লোক খুব কম পাওয়া যায়। ও একদিক থেকে এও ভেবে রেখেছে, তুই ওকে পছন্দ নাও করতে পারিস, এমনটা হলে কখনও বিয়ে করবে না। তবে তোর সায়ের আশায় রয়েছে। কিন্তু সে কোনোভাবে ওর দুর্বলতাটা প্রকাশ পেতে দিতে চাচ্ছে না।”
“বন্ধুর ব্যাপারে তো বললে। আমার ব্যাপারে তোমার কি মন্তব্য?”
পরম ভালোবাসা নিয়ে ভাইয়া ওর দিকে তাকাল, “আমি চাই তুই সবসময় সুখে থাক। আমার আর বীথি আপার ক্ষেত্রে যা হয়েছে, আমি চাই না তা তোর ক্ষেত্রে হোক। তুই তোর মতো করে চল। এই ভাই সবসময় তোর পাশে আছে আর থাকবে।”
রাত এগারোটার পর যখন চারিদিকে শুনশান নীরবতা নেমে আসে, তখন মায়া বান্ধবীদের নিয়ে ছাদে যায়। একজন মেঝেতে পাটি বিছালে অন্যজন মোমবাতি জ্বালিয়ে দেয়। এরপর চারজন আড্ডা দিতে বসে যায়। জেরিন পড়ুয়া একটি মেয়ে। চোখের চশমার নিচ থেকে মোমবাতির সামনে উপন্যাসের বই রেখে পড়তে লাগল। একই সাথে আড্ডায়ও মনোযোগ দিচ্ছে। অন্যদিকে রাইসা বালিশ নিয়ে শুয়ে একাধারে আকাশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। মাঝে মাঝে কথা বলছে।
আতিকা বলল, “সত্যিই কি বেশি লোক আসবে না?”
মায়া অর্ধেক শুল। কথাটির পুরোপুরি উত্তর করল না। বলল, “ভাইয়ার বিয়েটা পারিবারিকভাবে হলেও তোরা জানিস না আমরা কতটা খুশি এই বিয়ে নিয়ে। সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছে বীথি আপা। আমিও বড় হওয়ার পর দেখেছি, ভাইয়া কতটা মনমরা থাকতেন। এখনও মাঝে মাঝে দেখি, তিনি একদৃষ্টে দূরে কিছু চেয়ে আছেন, যেন কারও খেয়ালে মগ্ন। তাছাড়া কিছু একটা অবশ্য হয়েছিল, যা তারা আমাকে জানাতে কখনও চায়নি। কারণ ভাইয়া এরপর থেকে কোনো মেয়ের প্রতি ইন্টারেস্ট দেখায়নি। তোরা জানিস না, ভাইয়া তিন-তিনটা মেয়েকে কেন রিজেক্ট করেছে। আমার লাগছে, শেষ পর্যায়ে ভাইয়া নাফিসা ভাবিতে তার অতীতের কারও ভাব পেয়েছে।”
তারা বেশ কিছুক্ষণ নীরব রইল। অগত্যা মায়ার পেটে কথাটি আর বেশিক্ষণ হজম হলো না। ভাইয়া নয়ন ভাইয়ের সম্বন্ধে যা বলল, সবই তাদের সে বলল।
আতিকা বলল, “তাহলে বল, তুই কি উনাকে পছন্দ করিস?”
“করতেই পারি। লোকটি ভালো।”
“তাহলে? আমরা কবে ট্রিট পাচ্ছি ভাইয়ার কাছ থেকে?” তিনজনই সুর মিলাল।
“তোরা আর হবি না। আমার আগের জনের পকেটও তোরা এইভাবে খালি করেছিলি।”
“শাহেদ ভাই আমাদের আগে থেকেই শালি ডাকা শুরু করলে আমরা কী আর করতে পারতাম? মানতে হবে, লোকটি ছিল বড়ই রসিক।”
“আর এক নাম্বারের স্বার্থপরও। বলল, আমার এখানে যেহেতু থাকা হচ্ছে না, সেহেতু তোমার সাথে আর যোগাযোগও রাখতে পারছি না। সোজা বলে দিলেই পারত, ওখানে অন্য কাউকে পাব আর তাছাড়া তোমার সাথে কিছুদিন থেকেছি তো।”
দু’জন মুখ টিপে হাসল। কিন্তু জেরিন বলল, “হতেও পারে। শুনলাম, হারুন সাহেবের আন্ডারে চাকরি পেয়েছে। ভালো মেয়েদের লাইন লাগার কথা।”
তাও ঠিক। হারুন সাহেবকে একবার ধরতে চায় এমন লোকের এখানে অভাব নেই। শহরে থাকলেও এখানে তার বিশাল এক বাড়ি আছে। ইউনিয়নের মূল রাস্তার দিকে গেলে অন্য ইউনিয়নের ওদের বাসাটির ছাদ দেখা যায়। এই বাড়িটির সামনে অনেক বড় একটি উঠান। মাঝখানের লম্বা রাস্তাটি বাসা থেকে শুরু হয়ে গেইট অবধি বিস্তৃত। তার দুইপাশে কি সুন্দর বাগান! একপাশে ছোট একটি পুকুর আছে ছাটানো ঝোপঝাড়ে ঘেরা। সামনের রাস্তা দিয়ে কলেজে যাওয়ার সময় মাঝে মাঝে গেইট খোলা থাকলে মায়া এসবকিছু দেখেছে। এখনও হারুন ম্যানশনের কথা মনে পড়ে যাওয়ায় সে একপ্রকার ঘোরে চলে গেল। কে না চায়, এই ধরনের বাড়িতে থাকতে?
আতিকা হেয় করে বলল, “আমি বাজি ধরছি, ভাই কিন্তু হারুন সাহেবের একমাত্র মেয়ের স্বামীর অ্যাসিস্ট্যান্ট হওয়ারই যোগ্য।” বাকি দু’জন হেসে উঠল। মায়ার খারাপ লাগল না শোনে। আতিকা তাকে নিজের বোনের মতোই ভালোবাসে। তাই মায়াকে ছেড়ে যাওয়া লোকটিকে সে ঘৃণা করে তা বলতে পারে।
মায়া ঘোরে থেকেই বলল, “ও চলে যাওয়ায় ভালোই হয়েছে। আমি এমন কাউকে চাই, যে আমাকে বুঝবে। আমার আমিকে ভালোবাসবে। ”
জেরিন বই থেকে মুখ তুলল, “তাহলে নয়ন ভাইকে অপেক্ষায় কেন রেখেছিস?”
“আই নো, উনি কিছুটা এই ক্যাটাগরিতে পড়ে। কিন্তু আমি সম্পর্ক শুরু করতে চাই না। চাই, আপনা থেকেই তা শুরু হোক।”
আতিকা হাই তোলে বলল, “তাহলে কারও ভালোবাসায় পড়া অবধি অপেক্ষা করতে হবে।”
মায়া আকাশের দিকে তাকিয়ে রইল। একদিকে চাঁদ স্থির থেকে আলো ছড়াচ্ছে। তার চারিপাশে কালো আকাশটায় ছোট ছোট তারা ঝিকিমিকি করছে। মন চায়, মাঝে মাঝে এই বিশাল আকাশের অতলে হারিয়ে যেতে। মাঝে মাঝে মৃদুমন্দ বাতাস আসায় মোমের আলো টিমটিম করছে। দূরে কোথাও একটি কুকুর ঘেউঘেউ করছে। কান খাঁড়া করলে ঝিঁঝিঁ পোকার সম্মিলিত ডাক শোনা যায়। সবই মনোমুগ্ধকর।
“পরীক্ষার রেজাল্ট নিয়ে আমার বড় দুশ্চিন্তা।”
“উফ, ওসব নিয়ে ভাবিস না তো।” জেরিন বলল, “প্রশ্ন যদিও হার্ড হয়েছে, আমরা সবাই অন্তত এ গ্রেডে পাস করব।”
তাদের মাঝে ভার্সিটির কোচিং নিয়ে কথাবার্তা শুরু হলো। জেরিন আর রাইসা কোচিং-এ এই মাসের পর থেকে জয়েন করবে। আতিকা অহেতুক ভার্সিটির জন্য কষ্ট করতে চায় না। তার কাছে ন্যাশনালেই ভর্তির আশা আছে। আর মায়ার ক্ষেত্রে কোচিং-এর টাকার জন্য ভাইয়াকে বলার ইচ্ছে নেই। কখনও বাড়তি কিছুর কথা বলে ভাইয়াকে বিব্রত করে না, যদিও ভাইয়া দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করে। কিন্তু মায়া নিজ দায়িত্বে ভাইয়াকে টেনশন দিতে যায় না। ওই এক লোকের ওপর কয়জনই বা তাকিয়ে থাকবে? বাবা অকেজো হওয়ার পর থেকে তিনিই তো এই পরিবারের হাল ধরেছেন। বেচারা অনার্সে এক বছরের বেশি পড়তে পারেনি। চাকরিও খুঁজতে যায়। কিন্তু কী ঘটে যাওয়ায় চাকরি আর করল না। বাবাই তাঁর জমানো টাকা দিয়ে ইউনিয়নে একটি দোকান দাঁড় করালেন। তাদের ভাগ্যই বলা চলে। ভাইয়া তার দোকানকে নামী পাঁচটা কাপড়ের দোকানের একটাতে নিয়ে এসেছে।
মায়া বলল, “কাল কি তোরা জোনাকি আপার বাসায় যাবি? বেতের আরও নতুন নতুন জিনিস বানিয়েছে। একদম দেখার মতো। ভাইয়া নিচের উঠোনের জন্যও কিনবে।”
“উনি আমাদের সহজে ছাড়বেন না।” জেরিন বলল, “তার চেয়ে আমরা বরং দীঘির পাড়ে যাই। মাস হয়ে গেল আমাদের আড্ডার বিখ্যাত সেই জায়গায় যাওয়া হয় না।”
তা ঠিক। তাদের বাসার কিছুদূরে একটি ডাক্তারের ছোট চেম্বার আছে। এরই পেছনে অনেক লম্বা একটি দীঘি আছে। চেম্বারের দিকে কিছুদূড়ে তৃতীয় ঘাট। ঘাট থেকে নেমে নিচের সবুজ ঘাসের ওপর বসা যায়। উপর থেকে দেখাও যায় না। এই ঘাটে তারা শুনেছে জেরিনের মুখে অনেক উপন্যাস। মাঝে মাঝে দাবা খেলেছে। আর মাঝে মাঝে তো দু’জন করে ঘুমিয়েছেও।
হঠাৎ ভাইয়া এলো। এসে তাদের সামনে ধপাস করে বসে পড়ল। একগাল হেসে বলল, “কী নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছে এখানে?”
জেরিন আড়চোখে ভাইয়ার দিকে তাকাল। ভাইয়া তা খেয়াল করে তার পিঠে একটা চাপড় দিলো, যারপরনাই জেরিন বইয়ের দিকে আরও ঝুঁকে পড়ল। ভাইয়া বলল, “ওই লম্বা নাকওয়ালা লোকটার নাক ধরে আর কতদিন ঝুলে থাকবি?”
তিন বান্ধবী বিস্ফারিত চোখে জেরিনের দিকে তাকাল।
সবাই একসাথে বলল, “নো ওয়ে। ব্রেক আপ হওয়া লোকটির সাথে আবার…”
ও আমতা আমতা করে বলল, “তাতে প্রবলেম কী?” ভাইয়ার দিকে সে রাগি দৃষ্টিতে তাকাল।
তাকে আরও রাগানোর জন্য ভাইয়া বলল, “আমার দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল। গ্লাস দিয়েই চোখ পড়ে গেল। হা হা হা।”
“আমি আপনার সাথে কখনও কথা বলব না।”
“আহ্ জেরিন। আমরা তোকে আর কিছু বলছি না তো।”
আতিকা বলল, “নয়ন ভাই কোথায়?”
“পেট পুরিয়ে খাওয়ায় এখন নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে। বেচারা এখানেই সে একটু শান্তিতে থাকে। বাসায় গেলে চাকরির জন্য আবার দৌড়াদৌড়ি শুরু হবে।”
“আর আপনি?” জেরিন এখন প্রতিশোধ নিল, “আপনি কেন ঘুমালেন না? ভাবির সাথে কথা বলছিলেন বুঝি?”
“আহ্, আর বলো না। সে আমার ঘুম, খাবার-দাবার সবই উড়িয়ে নিয়ে গেছে।” কথাটি মাতালের মতো করে বলায় বাকিরা হাসল। জেরিন হেরে গেল। তাদের মাঝের এই খুনসুটি নতুন কোনো ব্যাপার নয়।
সবাই ঘুমোতে গেল। ভাইয়া গেল নয়ন ভাইয়ের বেড শেয়ার করতে। বীথি আপারা এক রুমে শুয়েছে। অন্য এক রুমে শুয়েছে মা-বাবা। অবশিষ্ট মায়ার রুমটায় দু’জন বেডে আর দু’জন নিচে এভাবে শুল।
পরদিন বারোটার দিকে হঠাৎ একটি ছোট ছেলে তাদের দীঘির পাড় থেকে ডেকে নিয়ে গেল। মা আজ তাড়াতাড়িই বাসায় ফিরে যেতে বলেছেন। হয়তো মেহমান এসেছে। মায়া তড়িঘড়ি করে বাসায় এলেই তার চোখ কপালে উঠল। হাবীব ভাই কিছুটা সাধারণ কাপড় পরলেও তার পাশের অচেনা মেয়েটির পরিচ্ছদ দেখার মতো। ভাইয়ার এমন ফ্রেন্ডও আছে?
(চলবে…)
লেখা: ফারিয়া কাউছার

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ