#বড়ো_বেশি_ভালোবাসি
part : 1
writer : Mohona
চারিদিকে ফুলের সুবাস….
নানারঙের গোলাপ , বেলী, রজনীগন্ধা। সবথেকে বেশি আছে গোলাপ। সাদা-কালো গোলাপ সবথেকে বেশি। লাল গোলাপ দিয়ে finishing টা আরো বেশি সুন্দর লাগছে। সারাঘর ফুলের গালিচা হয়ে আছে। সেই সাথে নানাধরনের নানা মোমবাতি। নিদারুন romantic পরিবেশ। ঘরের ঠিক মাঝে থাকা round bedটাতে বসে আছে the one & only মেরিন বন্যা খান থুরি মেরিন বন্যা নীড় খান চৌধুরী।???। আর ঘরটাও সাজানো হয়েছে একদম মেরিনের মনের মতো। যা দেখে মেরিন অবাক।
.
মেরিন: oh my আল্লাহ… কতোক্ষন ধরে বসে আছি। জামাইটা কোন জনমে আসবে? ধুর বাবা ভালোলাগেনা। সামনে এতো সুন্দর সুন্দর awwe ki cute ফুলগুলো। নিয়ে খেলাও করতে পারছিনা। সব আমার পিও (প্রিয়) পিও ফুল। decoration টাও পিও। but হতচ্ছারা জামাইটাও আসছেনা। ঘুমও আসছে প্রচুর। জামাইটা আসলে সালাম টালাম করে নফল নামায পরে আরামসে ঘুমাতে পারতাম। কিন্তু লোকটা আসেনা কেন? বসে থাকতে থাকতে বুড়ি হয়ে গেলাম… একটু শুয়ে থাকবো বা হাটাহাটি করবো তারও উপায় নেই …. এত্তোভারী no no not just ভারী মহাভারী ১টা লেহেঙ্গা। আর এই হাজার ভরী না টরী গহনা,,, না হাজার না। কতো জানি ছিলো??।। ১০০ নাকি ২০০। whatever আমার বাপের কি…. এতোগুলো গহনা পরে বসা যায়? নির্ঘাত এখন আমার ওজন ১০হাজার কেজি হয়েছে। ?। কখন আসবে জামাই? আমার তো মনে হয় নিজের হাত ওঠাতেই ১০জন দিনমজুর রাখা লাগবে। কিন্তু কতোক্ষন বসে থাকবো…..
শালার জামাই….তুই জীবনে বউ পাবিনা…. এটা আমার অভিশাপ।
এতো চুপচাপ বসে থাকা যায়?
১টা যদি chocolate থাকতো!!!?।। wait wait…. আছে তো…. আমি তো মনে হয় পার্সটাতে রেখেছিলাম।?।
.
মেরিন পার্সটা খুলল। ওটাতে chocolate ভরা। ready হওয়ার আগে মানে বউ সাজার আগে মেরিন সেই wedding পার্সটাতে chocolate ভরে রেখেছিলো। যা দেখে ওর bestu ইয়া
বলেছিলো: এই পার্সটাতো just mobile রাখার জন্য।
মেরিন: তো আমার বাপের কি???।
ইয়া: কিছুনা…
.
একটুপর…
রাত ১টা…
মেরিন এই পর্যন্ত ৫০টা chocolate খেয়ে ফেলেছে। আর প্যাকেটগুলো ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে… এমন বউ কখনো দেখেছেন? যে বাসরঘরে বসে বসে chocolate খায়? তাও ছরিয়ে ছিটিয়ে। ?.. মেরিন যেহেতু সেহেতু সবই সম্ভব।
মেরিন: কি ব্যাপার জামাই এখনো এলো না কেন? আচ্ছা… জামাই অন্যকাউকে ভালো টালো বাসেনা তো? ?। যদি বলে আমি তোমাকে বউ হিসেবে মানিনা…. অন্যকাউকে ভালোবাসি। তাহলে??।
দারুন হবে। ওয় ঢিংকা চিকা। ???।
আমি তো উরা ধুরা chocolate dance দিবো। আচ্ছা chocolate dance আছে? ???
না থাকলে আমার বাপের কি? আমি তো দিবো chocolate dance …. yahoo … জল্লাদ বাপের জোর করে বিয়ে দেয়ার শখ মিটবে। আমি তো হরির লুট দিবো।
আচ্ছা যদি বলে যে তোমার সাথে bed share করতে পারবোনা? বের হ রুম থেকে? ???
huh… বলেই দেখুকনা হতচ্ছারা কে ১লাথথি মেরে মঙ্গল গ্রহে পাঠিয়ে দিবো। আমার নামও মেরিন বন্যা খান। শালা কি জানি চৌধুরীকে মহাশূন্যে পাঠাবো। আমার কি ঠ্যাকা পরছে bed ছারা ঘুমাতে…??..
আমি কি bed ছারা ঘুমাতে পারি? তবে এই bedটা আমারটার মতোই round … awwwe ki cute…
কিন্তু আমারটাই বেশি cute… ??..
.
১০মিনিটপর…..
মেরিন: ওরে জামাই আয়রে তোরা খোমাটা দেখমু…. তোর খোমাটাই তো দেখলামনা। ভাবা যায় আমি জামাইর মুখ না দেখি বিয়ে করেছি!!!??।
করেছি কার বাপের থুরি আমার বাপের কি? করেছি তো pink color teddy bear shape BMW car আর বাঘটার জন্য। awwwe ki cute….
কিন্তু জামাইটা এতো late করতেছে যেন সেই বউ আর আমিই জামাই…. লজ্জাতে আমার সামনে আসছেনা। ???
সে কি এতোই রূপোসী যে আসতে লজ্জা পাচ্ছে। ধুর ভালো লাগেনা…. ক….
ওই ওই কিসের আওয়াজ…. মনে হয় বউ চলে আসছে। কিন্তু বউ তো আমি।?। uffs জামাই চলে আসছে। চুপ হয়ে যা মেরিন….
.
অনেক কষ্টে নিজেকে প্রস্তুত করে নীড় মানে the নীড় আহমেদ চৌধুরী বর্ষন রুমে ঢুকলো। ধীরে ধীরে বিছানার কাছে গেলো। কিন্তু অবাক হলো চারদিকে chocolate এর প্যাকেট ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে।।
নীড় মনে মনে: এই ফুলের সুগন্ধেও মনে হচ্ছে কোথাও থেকে সেই চেনা ঘ্রাণটা পাচ্ছি। আমিও না কি যে সব ভাবছি….
মেরিন মনে মনে : এই ফুলের ঘ্রাণেও সেই বাসনা………??টা পাচ্ছি কেন?
.
নীড়: দেখো…. আমি তোমাকে ১টা কথা বলতে চাই।
মেরিন মনে মনে: কন্ঠটাও চেনা ….
নীড়: দেখো হুট করেই তোমার সাথে আমার বিয়েটা হলো। এমনকি ২জন ২জনকে দেখিওনি। আসলে বিয়ে করার কোনো ইচ্ছাই আমার ছিলোনা। কারন আমার মনে ১জন আছে। আর আজীবন থাকবে। এ জীবনে তাকে ভোলা সম্ভব না।
তাই হয়তো তোমাকে কখনো ভালোবাসতে পারবোনা। হয়তো স্ত্রীর মর্যাদাও দিতে পারবোনা। কারন আজও আমি সেই “মোহের” মোহোয় ডুবে আছি। তার মোহ কখনো শেষ হবেনা।
মেরিন মনে মনে: লও ঠ্যালা এখন এই বেডার পেরেমের পেচাল শুনো বসে বসে। জল্লাদ বাপ তোরে আমি বৃন্দাবন পাঠাবো। বেছে বেছে এই বিরহ ছ্যাকা খাওয়া প্রেমিকের সাথে বিয়ে দিলো। না কেবল বাপকে না এই বিরহ প্রেমিক কেও বৃন্দাবন পাঠাবো। huh…
নীড়: জানি আমার ওপর তোমার রাগ হচ্ছে।
মেরিন: মোটেও না।
নীড় মনে মনে: সেই কন্ঠ….
মেরিন: আমি আপনার ওপর না জল্লাদ বাপের ওপর রেগে আছি।
যাই হোক আপনি ভালোবাসেন না প্রেম করেন না টাংকি মারেন না লাইন মারেন আপনার ব্যাপার। আমার বাপের কিছুনা। কিন্তু যদি bed ছারা আমি ঘুমাতে বলেন তো সেটা পারবোনা। আপনার problem হলে আপনি জাহান্নামে গিয়ে ঘুমান। আমার কি?
নীড় মনে মনে: এমন সময় এমন তরো কথা এমন ভাবে তো ১জনই বলতে পারে…
মেরিন: বিয়ে যখন হয়েই গিয়েছে সালাম আপনাকে করতেই হবে। দারান উঠে নেই।
.
উঠতে গিয়ে….
মেরিন: ouch… মা গো মরে গেলাম গো। আর যদি জীবনে বিয়ে করেছি…. বিয়ে করলেও এতো ভারী গহনা পরবোনা। কোর্ট ম্যারেজ করবো। দেখি হাতটা দিনতো। ধরে উঠবো। উঠতে পারছিনা….
নীড়:….
মেরিন: আরে দিননা… খেয়ে ফেলবোনা আপনার হাত। এতো ভারী লেহেঙ্গা আর গহনাতে আমার নরতে চরতে কষ্ট হচ্ছে। তাই হাতটা চাইছি…. দিন….
নীড় হাত বারালো। মেরিন ধরলো। আর ধরেই ২জন ঝটকা খেলো। বুকের ভেতর ড্রাম,ঢোল,নাগারা বাজতে লাগলো।
মেরিন মনে মনে: আরে এর হাত ধরতেই এমন ধাক ধাক কারনে লাগা হচ্ছে কেন? যেমনটা
তার হাত ধরলে হতো….
নীড় মনে মনে: জোর কা ঝাটকা হায় জোরোছে লাগা… কিন্তু এতোটা জোরে লাগলো কেন? মনে হলো ৪৪০ভোল্ট লাগলো।
মেরিন মনে মনে: এতো গবেষনা করে কি হবে? আমিতো আর গবেষক হবোনা। আগে উঠি।
মেরিন: আরে একটু টানতো দিন… আশ্চর্য…
মেরিন নীড়ের হাতধরে নামলো। এরপর অনেক কষ্টে নিচু হয়ে সালাম করলো। এরপর সোজা হয়ে দারাতেই ১হাত ঘোমটা পরে গেলো। আর নীড়-মেরিনের চোখাচোখি হয়ে গেলো।
.
মেরিন:আপনি?
নীড়: তুমি?
২জন: আআআআআ…….???…..
২জনের চিল্লানিতে সারা বাড়ির ঘুম লন্ডভন্ড হয়ে গেলো। সবাই দরজার বাইরে হাজির হলো। কিন্তু আবার নক করতেও লজ্জা + দ্বিধা হচ্ছে সকলের।
নীড়: বাবা…. ???
মেরিন: বাবা… না এখানে তো শশুড়বাবা।
শশুড়বাবা…..???….
নিহাল: কি হয়েছে বাচ্চারা?
নীড় দৌড়ে গিয়ে দরজা খুলল।
নিহাল: কি হয়েছে?
নীড়: বাবা আমার বউ কোথায়? এই মেয়ে এখানে কেন? এই মেয়ে নিশচয়ই বউ ধরা…
মেরিন: shut… চিরাখানার পেতনি, আফ্রিকান ডাইনি? জানো শশুড়বাবা… এই লোকটা ১টা আস্ত ফকিন্নি মার্কা শাকচুন্নি। নিশ্চয়ই লোকটা তোমার ছেলে আর আমার ভোলাভালা অদেখা জামাইটাকে kidnap করেছে। please আমার জামাইটাকে নিয়ে আসো। আর এইটাকে মঙ্গল গ্রহে পাঠাও। আমি তো জামাইটার খোমাও দেখলামনা। সুন্দর না বান্দর। শাহরুখ খান না হিরো আলম। বাঘ না চিতাবাঘ? খরগোশ না কাঙ্গারো…..
কাঠবিড়ালী না সজারু…
নীড়-মেরিনের কথা শুনে বাড়ির সবার হাল নাজেহাল।
নিহাল: good night…. অনেকরাত হয়েছে। & we r too much tired… go inside …
বলেই নিহাল নীড়-মেরিনকে ভেতরে ঢুকিয়ে চলে গেলো।
.
নীড়-মেরিন ২জন জনকে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে দেখছে। পারলে ২জন ২জনকে এক্ষনি কাচা চিবিয়ে খাবে।
মেরিন: আপনার সাহস কি করে হয় আমার জামাই হওয়ার?
নীড়: তোমার সাহস কি করে হয় আমার বউ হওয়ার? দক্ষতা ,যোগ্যতা, রূপে, গুনে কোন দিক দিয়ে তুমি আমার বউ হও হামম? মিস লিলিপুট। sorry মিসেস লিলিপুট।
মেরিন: কি? কি বললেন আপনি
আমি লিলিপুট?
নীড়: তা নয়তো কি? ছোটোখাটো ১টা পিচ্চি মেয়ে। লিলিপুট… দেখো আমার হাইট। ৬.২… আর তুমি তুমি তো just ৫.৪। লিলিপুট মার্কা।
মেরিন: একদম আমাকে লিলিপুট ডাকবেন না শালা অমিতাভ বচ্চন। হারামজাদা ফকিন্নি মার্কা চিরিয়াখানার পেতনি….?… উগান্ডার তেলাপোকা। বলেকিনা আমি লিলিপুট… ছোটোখাটো পিচ্চি… ???
নীড়: হ্যা ঠিকই তো… তুমি তো লিলিপুটই…
মেরিন: আমি লিলিপুট??? আপনি কি হ্যা আপনি কি?
নীড়: tall , handsome & dark..??
মেরিন: ওরে আমার tall dark handsome… শালা হিরো আলম মার্কা আমির খান।
নীড়: কি বললা তুমি?
মেরিন: ওমা আপনি যে বয়রা সেটাও জানলাম।
নীড়: ওই ওই ওই তুমি কি হ্যা তুমি কি… তুমি তো ১টা নুনের বস্তা , চালের বস্তা, লিলিপুট, চকোলেট খেকো রাক্ষস…
মেরিন: কি বললেন আপনি????।
নীড়: যেটা শুনলে….
আর কি লাগে? মেরিন খপ করে নীড়ের হাত নিয়ে গপ করে কামড় দিলো। যতো শক্তি আছে সবটা দিয়ে। তবে নীড় আজও কোনো শব্দ করলোনা। কেবল তাকিয়ে দেখলো।
.
একটুপর….
মেরিন ছারলো।
নীড়: রাক্ষসী, খোক্ষসী…. আজও কামড়ানোর অভ্যাস গেলোনা। অসভ্য বেয়াদব। ফালতু মেয়ে…
মেরিন: ফালতু মেয়ের সাথে প্রেম করেছিলেন কেন? ভালোবেসেছিলেন কেন……
নীড়ের কাছে এর জবাব নেই।
মেরিন: কি হলো? বলুন…
নীড়: মানুষ মাত্রই ভুল। তাই। same প্রশ্ন যদি তোমাকে করি? তুমি কেন আমাকে ভালোবেসেছিলে?
মেরিন: আমি কি ভালোবাসতে পারি?? আমি তো ভালোবাসতেই পারিনা। তাইনা? ?।
নীড়: always খোচা মারাটা কি জরুরী?
মেরিন: যা সত্যি তাই। আমার মতো বাচ্চামো আর মতো মন মতলবি মেয়ে তো ভালোবাসতেই জানেনা…
নীড়:….
মেরিন: whatever… আমার সাংঘাতিক লেভেলের ঘুম পেয়েছে।
নীড়: তো আমি কি করতে পারি?
মেরিন মনে মনে : বুইড়া খাটাশ।
মেরিন: কিছুনা। good morning ….
বলেই মেরিন খাটে শুয়ে পরলো।
নীড়: ঘুমাচ্ছো যে… নামায কে পরবে?
মেরিন: আপনার কি মনে হয় যে আপনাকে বিয়ে করে আমি happy…
নীড়: ritual is ritual… come… না হলে আমার থেকে খারাপ কেউই হবেনা।
মেরিন: আপনার থেকে খারাপ এমনিতেও কেউ নেই।
বলেই মেরিন শুয়ে পরলো।
নীড়: এইযে hello… আমি fresh হতে যাচ্ছি। এসে যেন তোমাকে এখানে না দেখি…. at last তোমার সাথে আমি bed share করবোনা। আর না তোমাকে আমার bedএ শুতে দিবো।
বলেই নীড় washroom চলে গেলো …
কে শোনে কার কথা।
.
১৫মিনিটপর…
নীড় fresh হয়ে এলো। দেখে মেরিন blanket মুরি দিয়ে বিড়ালছানার মতো শুয়ে আছে। cute এর বস্তার মতো।
নীড়: এতো ঘুম কিভাবে আসে আল্লাহ মালুম। পৃথিবীর ৮ম আশ্চর্য। ১৫ মিনিটে এতো গভীর ঘুম? কেন ভুলে যাস নীড় she is marin…. ১৫ মিনিট তো অনেক বেশি। ৫ মিনিটও লাগেনা এর ঘুমাতে। আর বোমা মারলেও ঘুম ভাঙবেনা…. আজও ঘুমানোর অভ্যাস গেলোনা। কিন্তু একে তো আমি আমার bedএ রানীর হালে ঘুমাতে দিবোনা। আমার ৫বছরের ঘুম হারাম করে তুমি ঘুমাবে তাও আমি ঘুমাবোনা তা হবে না তা হবে না…
যেই ভাবা সেই কাজ। মেরিন নীড়কে কোলে তুলে থুক্কু নীড় মেরিনকে কোলে তুলে নিয়ে বাথটবে ধপাস করে ফেলল। এমনিতেই শীতের রাত , তাতে ঠান্ডা পানি। তারওপর শীতকাতুরে মেরিন। আর কি লাগে।
মেরিন:আম্মু……???…
নীড় জানতো যে এমন bomb ফাটবে। তাই আগেই কানে তুলা ঢুকিয়ে নিয়েছে। মেরিনের চিল্লানোর পর কান থেকে তুলা বের করলো।
মেরিন: ওরে আম্মুরে জল্লাদ বাপ ফকিন্নি মার্কা হয়ে গেছে। মেঝে উরে গেছে ছাদ ছিদ্র হয়ে গেছে। বন্যায় ভেসে গেলামগো… আম্মু….
নীড়: shut up….
মেরিন চোখ খুলল। এরপর নিজেকে দেখলো। কোমড়ে হাত দিয়ে চোখ ছোটো ছোটো করে নীড়ের দিকে তাকালো। শীতে কাপছে।
কাপতে কাপতে বলল: এএএসবের মানে কি?
শীতে মেরিনের ঠোটও কাপছে।
মেরিনের চোখ ঝলসানো রূপ আর মারাত্মক cutenessএর কাছে নীড় অনেক কষ্টে এতোক্ষন ধরে নিজেকে control করে রেখেছে। কিন্তু এখন আর সম্ভব হচ্ছেনা।
নীড়: আমার bedএ ঘুমাতে আসলে এমনই হবে। mind it…
বলেই নীড় রুমে চলে গেলো। আর বুকের বা পাশে হাত রেখে
বলল: cool নীড় cool…
বলেই নীড় সোজা হয়ে শুয়ে পরলো।
২মিনিট পরই নীড় বুঝতে পারলো….
.
❤❤চলবে❤❤