Sunday, October 5, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"নতুন জীবন পার্ট-০২

নতুন জীবন পার্ট-০২

নতুন জীবন
____________________
লেখিকা:বাবুনি
________________
(পার্ট:২)

তানছিয়া ,রুমে একা বসে ছিল। সেই কবে বের হয়েছে সকালের নাস্তার জন্য।তামিনের এখনো আসার নাম গন্ধ ও নেই। বেশ বোরিং লাগছে তানছিয়ার তার ওপর আবার পেটে কিছু পরে নি এখনো। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে, রুমের দরজার দিকে পা বাড়ালো সে তামিন আসছে কি না দেখার জন্য। ফোন টা ও অফ করে রেখেছে সে। হঠাৎ বাইরে কারো কথা শুনতে পেলো সে। দরজা না খুলে ই দরজার সামনে কান লাগিয়ে শুনার চেষ্টা করলো সে কি কথা হচ্ছে ওপর প্রান্তে।
স্পষ্ট তামিনের কন্ঠ শুনতে পেলো সে।
তামিন কার সঙ্গে যেনো কথা বলছে। সব কথা চুপ করে শুনছিল, সে লাস্ট মূহুর্তের কথা গুলো শুনে তার শরীরের লোম খাড়া হয়ে গেল। ওর প্রচন্ড রাগ হচ্ছে ইচ্ছে করছে ওর তামিন কে গিয়ে খসে কয়েকটা থাপ্পড় দিতে। তারপরও নিজেকে সামলে নিয়ে রাগ টা কন্ট্রোল করে বিছানায় বসে রইল।যেনো সে কিছুই শুনে নি।
কিছুক্ষণ পর নক করলো দরজায় তামিন।
“তানছিয়া, দরজা খুলে দিল ,মুখে একটা মিথ্যা হাসি দিয়ে বলল এখন আসার সময় হলো__!”
“তামিন, ওর কাছে এগিয়ে এসে আলতো করে জড়িয়ে ধরে চুমু খেলো ওর কপালে। তারপর বলল, খুব খিদে পেয়েছে বুঝি__! আসলে একটা কাজে আটকা পড়ে গেছিলাম,তাই লেট হয়ে গেল।”
“তানছিয়ার, অস্বস্তি লাগছে কিন্তু কাল ও তো তার এরকম লাগে নি। তাহলে আজ কেন এমন লাগছে,আজ কেন ওর স্পর্শ গুলো অপবিত্র মনে হচ্ছে_! তানছিয়া ওর থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নিয়ে বললো।খিদে পেয়েছে খুব আসো খেয়ে নেই।”
“তামিন, আমি বাইরে থেকে খেয়ে এসেছি। তুমি খেয়ে নাও ততক্ষণে আমি ফ্রেশ হয়ে আসি ,আজ আমাদের বিয়ে বলে কথা।বলেই মুখে একটা শয়তানি হাসি দিয়ে ওয়াশ রুমে চলে গেল।”


তানছিয়া যেনো এই সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। তাড়াতাড়ি করে সব কিছু গুছিয়ে নিলো ব্যাগে। তারপর তাড়াতাড়ি করে রুম থেকে বেরিয়ে বাইরে দরজা লক করে দিল। এদিক ওদিক ভালো করে দেখে নিয়ে বাইকে উঠে স্টার্ট দিল।
কোথায় যাবে এখন সে নিজেও জানে না কি করবে। খুব অসহায় লাগছে তার নিজেকে। একদিকে মা-বাবা ভাই কে রেখে ঘর ছেড়ে পালিয়ে আসছে। অন্যদিকে ভালোবাসার মানুষ টাও বিশ্বাসের অমর্যাদা করলো।কার কাছে যাবে এখন সে__! কে তাকে আশ্রয় দিবে__! বাইক চালাতে চালাতে ভাবছে সে,রাত তো প্রায় নয়টার উপরে‌‌।এতো রাতে বাইরে থাকাটা নিরাপদ নয়। অবশেষে একটা বুদ্ধি মাথায় এলো।সে ঠিক করলো আজ রাতটা তার বান্ধবী কলির বাসায় কাটাবে।
যেই ভাবা সেই কাজ।

‘ ফারজানা বেগম , কাঁদছেন আর বিলাপ করে যাচ্ছেন স্বামীর উদ্দেশ্যে।
“ফারজানা বেগম, বলেছিলাম তখন মেয়েকে এতো মাথায় তুলো না এর পরিণাম ভালো হবে না।কে শুনে কার কথা,এবার হলো তো। লোকেদের কাছে মাথা কাটা গেল এবার।সবার সামনে মুখ দেখাবো কিভাবে বিষয় টা জানা জানি হলে।”
“মতিন সাহেব, আহ্ চুপ করো তো তুমি ই তো দেখছি চিল্লাচিল্লি করে এখন সারা দেশ জানাবে। যে চলে যাবার সে চলে গেছে।এখন কিভাবে এই ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে বাকি জীবন কাটাব সেটা ভাবো। ফালতু টেনশন করো না তো ওসব নিয়ে।”
ভিতরে ভিতরে ওনার ও টেনশন হচ্ছে, তবুও স্ত্রী কে মিথ্যে শান্তনা দিলেন।


এদিকে তানছিয়ার মুখে সবটা শুনে।
“কলি বললো, তুই কেন এরকম করতে গেলি। তুই আমার বাসায় চলে আসলেই পারতি।অযথা আন্টি আংকেল কে টেনশন দিলি। তাছাড়া এতোক্ষণে হয়তো আশেপাশের লোকজন ও জেনে গেছে এই বিষয়ে।তর বয়ফ্রেন্ড এই টা তো মানুষ না জানোয়ার। নিশ্চয়ই আশেপাশের লোকজন কে বলে বেড়াচ্ছে এখন, তুই ঘর ছেড়ে পালিয়েছিস।”
“তানছিয়া, এতো কিছু ভাবে নি ,এখন কলির কথা শুনে ওর ও মাথায় চিন্তা কাজ করছে।কলিকে জরিয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়লো। আমি এখন কি করব বুঝতে পারছি না। আমি এখন কোথায় যাবো বল।”
“কলি ,শান্তনা দিল ওকে।দেখ কান্না করিস না যা হবার তা হয়ে গেছে।এখন কিভাবে আংকেল আন্টির সামনে গিয়ে ক্ষমা চাইবি সেটা ভাব।”
“তানছিয়া, কি ভাবে ওনাদের সামনে গিয়ে দাঁড়াবো আমি।কি মুখে ক্ষমা চাইবো ,তুই ই বল।”
“কলি, এই জন্য ই বলে মাথা গরম করে কোনো ডিসিশন নেয়া ঠিক না।এতে করে ভুল ডিসিশন টাই বেশি হয়। ভাবিয়া করিও কাজ করিয়া ভাবিও না। যাই হোক তুই না বুঝে একটা ভুল করে ফেলেছিস মাথা গরম করে।এইটা যে ভুল ছিল বুঝতে পারিস নি। আমি তর বান্ধবী আমি বুঝতে পারছি তর অবস্থা টা। কিন্তু অন্য কেউ সেটা বুঝবে না বরং আঙ্গুল তুলবে তর দিকে। একমাত্র তর মা-বাবা ই তকে আপন মনে করবে এই সময়। ওনারা প্রথমে রাগ দেখালেও পরে মেনে নেবে দেখিস। তুই আংকেল আন্টিকে সব কিছু খুলে বল , দরকার হয় ওনাদের পা ধরে মাফ চাইবি। কারণ ওনারা তর মা-বাবা ওনাদের পা ধরে মাফ চাইলে কোনো অসম্মান হবে না। বরং ওনারা সব ভুলে তকে ক্ষমা করে দিবেন। সন্তান যতোই অপরাধ করুক না কেন। মা-বাবার কাছে সে সবসময়ই নিষ্পাপ শিশুদের মতো। তকে যা বললাম তুই তাই কর দেখিস এটাই ভালো হবে।”
“তানছিয়ার, জল যুক্ত চোখ জোড়া ছলছল করে ওঠলো আনন্দে।কলি কে জরিয়ে ধরে বলল , থ্যাংকস দোস্ত তুই সত্যি অনেক ভালো মেয়ে রে।”
“কলি, হয়েছে হয়েছে আর পাম দিতে হবে না।চল খাবো চল, বিকেলে বাসায় যাবি। আমি ও দরকার হলে যাবো ওকে।”
“তানছিয়া, সত্যি তুই যাবি আমার সাথে_!”
“কলি , হুমমম ম্যাডাম সত্যি।এখন চলুন খাবেন।”


এইদিকে মতিন সাহেব,বিকেলে বাসা থেকে বের হলেন একটু। চায়ের দোকানের সামনে যেতেই তিনি ,তানছিয়াকে নিয়ে কথা শুনতে পেলেন। একজন বলছে,
“- ছিঃ ছিঃ এতো খারাপ হয় বড়লোকের মাইয়ারা। ওদের বাসা থেকে পালিয়ে গেলে কি, ১মাস থেকে আসলেও কিছু হবে না।”
আরেকজন বলল,
“- হ্যাঁ ভাই ঠিক ই বলছো ওদের এসব ব্যাপার কিছু ই না। হাতের ময়লা মনে করে টাকা দিয়ে ধুয়ে ফেলবে সব।”
তারপর উচ্চশব্দে হেসে উঠলো সবাই।
মতিন সাহেব,আর চায়ের দোকানে ঢুকলেন না।উল্টো পথে হেঁটে বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন।

‘ এদিকে বিকেলে তানছিয়াও কলি মিলে বাসায় চলে আসলো তানছিয়াদের।
কলিং বেলে চাপ দিতেই দরজা খুলে দিল কাজের বুয়া জরি। তানছিয়াকে দেখে সে চিৎকার করে উঠলো, খালাম্মা আপা আইসা পড়ছে জলদি আহেন। পরক্ষনেই সে চুপ করে ভয়মাখা মুখ নিয়ে চলে গেল এখান থেকে।কারণ তানছিয়ার রাগ সম্পর্কে তার জানা আছে। কখন জানি রাগ করে থাপ্পড় মেরে দেয়।
“ফারজানা বেগম, রুম থেকে বেরিয়ে এসে তানছিয়া ও কলি কে ড্রয়িং রুমে দেখলেন।
তানছিয়া কে দেখে ওনার মিজাজ খিটখিটে হয়ে গেলো। কলি এই মেয়ে এখানে কেন এসেছে__!”
“কলি, আসলে আন্টি__!”
“ফারজানা বেগম, তোমাকে কিছু বলতে বলিনি।যেই মেয়ে মা-বাবার মানসম্মানের কথা না ভেবে বাসা ছেড়ে চলে যায়। মা-বাবার মুখে চুনকালি মেখে,সেই মেয়ের কোনো প্রয়োজন নেই আমাদের। তুমি ওকে চলে যেতে বল। চোখের কোণে জল স্পষ্ট ফারজানা বেগমের।”

ইতিমধ্যে তামিম নিচে নেমে আসলো,তানছিয়া কে দেখে দৌড়ে ওর দিকে ছুটলো।জরিয়ে ধরে বলল ,আপু আপু তুমি এসেছো। কোথায় ছিলে তুমি__!
“ফারজানা বেগম , তামিমকে ছাড়িয়ে নিলেন তানছিয়ার থেকে। তামিম ও আমাদের কেউ না তর ও কিছু হয় না ও ।তর আপু মারা গেছে।”
“তামিম, কেন আম্মু, আপু কি করছে।ও ই তো আমার আপু তুমি কেন আপুকে বকা দিচ্ছো।”
“ফারজানা বেগম, তামিমকে জরিয়ে ধরে কান্না করতে করতে বললেন। তানছিয়া জবাব দে ওর প্রশ্নের।”
“তানছিয়া ,ও কান্নায় ভেঙে পড়লো।”

এরমধ্যেই মতিন সাহেব, বাসায় প্রবেশ করলেন।তানছিয়াকে দেখা মাত্র তার মলিন মুখটা আরেকটু বেশি মলিন হয়ে গেল।
“তানছিয়া ,ওনার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো, আব্বু সরি।”
“মতিন সাহেব, একটা থাপ্পড় দিলেন ওর গালে। তুই আমাকে আব্বু বলবি না তুই আমার মেয়ে না।তর জন্য আজ রাস্তার লোকজনের মুখে কথা শুনতে হয়।”
এই প্রথমবার মেয়ের গায়ে হাত তুলছেন তিনি।
“তানছিয়ার, গালে পাঁচ আঙুলের দাগ ফুটে উঠল মুহূর্তে লাল হয়ে গেছে পুরো গাল। গালে হাত চেপে ধরে, সে মতিন সাহেবের পা জড়িয়ে ধরলো হাঁটু গেড়ে বসে। তারপর কান্না করতে করতে বলল। আব্বু আমার ভুল হয়ে গেছে। তুমি আমাকে মাফ করে দাও প্লিজ। আমি এতো কিছু বুঝিনি আব্বু। তারপর দৌড়ে গিয়ে ওর আম্মুর পা জড়িয়ে ধরে কান্না করতে করতে বলল। আম্মু তুমি ও আমাকে মাফ করে দাও আমি এরকম ভুল আর কখনো করবো না।”
“ফারজানা বেগম, তুই এরকম ভুল আর করবি না তার কি গ্যারান্টি আছে।যার কাছে গিয়ে ছিলে আপন ভেবে তার কাছেই যা।”
“তানছিয়া, আম্মু তুমি আর আব্বু ছাড়া এই পৃথিবীতে সত্যি আমার আপন কেউ নেই। আমি সত্যি বলছি আর কখনো এরকম ভুল করবো না। এই তোমার গা ছুঁয়ে বলছি।”
এবার কলি মুখ খুলল।
“কলি, আংকেল আন্টি আপনারা এদিকে এসে বসুন একটু ,আগে সত্য ঘটনা টা জানোন। তারপর ওকে যা ইচ্ছা বলুন শাস্তি দেন।”
ফারজানা বেগম, মতিন সাহেব সোফায় গিয়ে বসলেন।পাশে বসলো কলি। তামিমকে উপরে যেতে বলা হলো সে উপরে চলে গেল।
পাশেই তানছিয়া দাঁড়িয়ে আছে।


“কলি, আংকেল ও যখন বাসা থেকে যায় তখন তামিনের সাথে গিয়েছিল ঠিক ই। কিন্তু ও খারাপ কিছু করে নি। তারা ঠিক করেছিল বিয়ে করে নিবে। তারপর তামিনের বাসায় চলে যাবে। কিন্তু তামিনের মাথায় অন্য প্ল্যান ছিল।সে চেয়েছিল তানছিয়ার মানসম্মান সবকিছু কেড়ে নিয়ে ওর বন্ধুদের নিয়ে ওকে জিম্মি করবে। এবং আপনার কাছে মুক্তিপণ দাবি করবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তানছিয়া ওদের সব কথা শুনে ফেলে। সন্ধ্যায় হোস্টেলের বারান্দায় দাঁড়িয়ে, এসব বলছিল তামিন তার বন্ধুদের বুঝিয়ে। তখন তানছিয়া সব শুনে ফেলে। এবং ভাগ্যক্রমে ঐখান থেকে কোনো রকম পালিয়ে আসে আমার বাসায়। আন্টি ওর কোনো দোষ নেই বললে ভুল হবে। তবুও ও তো আপনাদের ই সন্তান।মাফ করে দেন ওকে প্লিজ।ও ওর ভুল বুঝতে পেরেছে।ওকে একটা সুযোগ দেন।”


ফারজানা বেগম, এবং মতিন সাহেব বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েন। যদিও মানসম্মান গেছে ওনাদের তবুও মেয়ের জীবনের মূল্য তাদের কাছে অনেক বেশি।তাই ওনারা তানছিয়াকে মেনে নিলেন। কলি বিদায় নিলো।

তানছিয়া বাসায় ফিরে আসায় প্রায় এক সপ্তাহ হলো। একমাত্র তামিম ছাড়া কেউ ই তার সাথে ভালো ভাবে কথা বলেন না।তানছিয়ার খুব কষ্ট হয়।আগে যেই বাবা তাকে ছাড়া নাস্তার টেবিলে বসতেন না।সেই বাবা ই আজ তাকে দেখলে নাস্তার টেবিল থেকে ওঠে যান। যেই মা রোজ ঘুম ভেঙ্গে দিতেন ওর সেই মা ই আজ ওর রুমের ধারেকাছে ও আসেন না। খুব কষ্ট হচ্ছে ওর আর পারছে না ও এসব অবহেলা সহ্য করতে। বাবা বাসায় এসে বলেন এ এই কথা শুনাইছে ও এই কথা শুনাইছে।তানছিয়ার শুধু নিজেকে অপরাধী মনে হতে লাগলো।তার জন্য ই আজ তার বাবাকে মানুষ কথা শুনায়।
একদিন বিকেলে সে ঠিক করলো সে আত্মহত্যা করবে।

চুপিচুপি বাবার রুমে ঢুকে ঘুমের ঔষধ নিলো। তারপর রুমে এসে দরজা বন্ধ করে এক পাতা ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে নিলো‌।
তামিম সেটা দেখে ফেলে সে দৌড়ে গিয়ে বাবা-মা কে জানায়।
ওনারা ও দৌড়ে ওর রুমের সামনে আসলেন।
কিন্তু তানছিয়া দরজা বন্ধ করে দিয়েছে ততক্ষণে।
ফারজানা বেগম, মতিন সাহেব, ডাকাডাকি করলেন ভেতর থেকে কোনো সাড়া শব্দ নেই।
তানছিয়া দশটা ঘুমের ওষুধ খাওয়ায় ততক্ষণে নিচে পড়ে গেছে অজ্ঞান হয়ে।
এতো ডাকাডাকির পর ও তানছিয়া দরজা খুলছে না দেখে।
ফারজানা বেগম, কান্না করতে করতে বললেন, ও গো দরজা ভেঙে ফেলো। আমার মেয়েকে বাঁচাও।
মতিন সাহেব, দরজা ভেঙে ফেললেন।
তানছিয়া কে নিচে পড়ে থাকতে দেখে, ওর আম্মু দৌড়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। তামিম ও কান্না করছে।
মতিন সাহেব, এম্বুলেস কল করে আনালেন।

দ্রুত তানছিয়া কে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হলো।

চলবে__!

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ