Monday, October 6, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"তোর শহরে ভালোবাসা পর্ব-৩

তোর শহরে ভালোবাসা পর্ব-৩

#তোর_শহরে_ভালোবাসা ?
পর্ব-৩
ফাবিহা নওশীন

আদি হাত-পা ছড়িয়ে চাদর জড়িয়ে ঘুমিয়ে আছে।
সামান্তা ছলছল চোখে বলছে,
আপনি এতটা স্বার্থপর?কিভাবে এমন নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে আছেন।আমাকে ভালো না বাসতেন একটু সম্মান তো করতে পারতেন।
আদি ধরফরিয়ে উঠে বসে কিন্তু রুমে কেউ নেই।দরজা লক।আদি চোখ মুছে আবারো পুরো রুমে চোখ বুলালো।কোথাও কেউ নেই।
শালা,স্বপ্ন দেখেছি।

আদি ফোন হাতে নিয়ে সময় চেক করলো।সকাল ৮টা ৩০মিনিট।উঠে ফ্রেশ হলো।কিছুক্ষণ পর সামান্তা বের হবে।ওকে দেখতে ইচ্ছে করছে আদির।তাই ফ্রেশ হয়ে নিচে যাওয়ার কথা ভেবে আবার থমকে গেলো।তার ইগো তাকে থামিয়ে দিলো।এই সকালে নিচে গেলে সবাই কি বলবে।ভাব কমে যাবেনা।

তাই বারান্দা থেকে দেখার চিন্তা করলো।বারান্দায় গিয়ে দাড়ালো কিন্তু সামান্তার খবর নেই।আদি দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে ধৈর্য হারা হয়ে যাচ্ছে।
এই মেয়ের একটু আগে বের হলে কি হয় কখন থেকে অপেক্ষা করছি।

অবশেষে সামান্তা বের হলো বেগুনি রঙের ড্রেস,, ডার্ক বেগুনি রঙের কটি,জিন্স,আঁকাবাকা লালচে খোলা চুল,সেই আগের গেটাপে।মুখে কোনো সাজগোজ নেই।গাড়ির সামনে গিয়ে দাড়ালো ড্রাইভার দরজা খোলে দিলো সামান্তা গাড়ির ভিতরে গিয়ে বসলো।
আদি রেলিংয়ে ভর করে গালে হাত দিয়ে সামান্তাকে দেখছে।হটাৎ গাড়ি ছেড়ে দিলো।আদির রাগ হচ্ছে ড্রাইভারের উপর।আরেকটু পর ছাড়তে পারলো না।আর কিছুক্ষণ থাকলে কি হতো?

প্রতিদিন সকাল সকাল বারান্দায় দাঁড়িয়ে সামান্তাকে দেখা আদির অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।ঠিক সময়ে যেন ঘুম ভাংগে তাই ফোনে এলার্ম দিয়ে রাখে।মিস করা যাবেনা।ঘুম থেকে উঠে যেমন এক কাপ কফি না হলে চলে না তেমনি আড়াল থেকে সামান্তাকে না দেখলে চলেনা।
কিন্তু আদি তো জানে অপর দিকে সামান্তাও রোজ তাকে ফলো করছে।গাড়িতে বসে আড়চোখে বারান্দায় আদির উপস্থিতি সে রোজই টের পায়।ওর একি কথা,
–মেরি হাসব্যান্ড তু তো গায়া,,

আদির রোজ রোজ দূর থেকে দেখতে ভালো লাগেনা।ও সামান্তাকে সামনাসামনি দেখতে চায়।আর পুরনো হিসাব আছে সেটাও মিটাতে চায়।কি করা যায় সেটায় ভাবছে।হটাৎ ওর অবচেতন মনে প্রশ্ন জাগে,,
আদি তুই ওই মেয়েকে দেখার জন্য এমন বেহায়াপনা করছিস কেন?তুই আদি,,হাজার মেয়ের ক্রাশ।এসব ছাড়,,দেখাদেখি বাদ দে।কেন বাদ দিবো আমার বিয়ে করা বউ দেখতেই পারি সে রাইট আমার আছে।অবশ্যই আছে।দেখতেই তো চাচ্ছি আর কিছুনা।কিন্তু কিভাবে?সেদিন না হয় পায়ে হেটে সুযোগ আমার কাছে ধরা দিয়েছে কিন্তু আজ??

আজ আর কি আমাকে পায়ে হেটে সুযোগের কাছে যেতে হবে।
অসহায় ভাবে বললো।

সকাল সকাল রেডি হয়ে সিড়ি দিয়ে দুম দুম করে নামছে সবাইকে জানান দিচ্ছে মিস্টার আদিল চৌধুরী আসছে।সামু,নিশি,আদির বাবা-মা সবাই মিলে নাস্তা করছে।সবাই নাস্তা বাদ দিয়ে সিড়ির দিকে চেয়ে আছে।ডাইনিং সিড়ি থেকে কিছুটা দুরত্বে আর কিছুটা ভিতরে।তবুও এভাবে নামার কারণে সবার দৃষ্টি সেদিকে যায়।
সামান্তা স্যান্ডউইচয়ে কামড় দিয়ে সেটা আর গিলতে পারছেনা।
আদি ক্রিম কালার টিশার্টের উপর ব্লু কোট,ব্লু জিন্স,সো,চুলগুলো স্পাইক করা,হাতে ব্যান্ডের ওয়াচ,,টিশার্টে সানগ্লাস গুজা।আদির কোনো দিকে খেয়াল নেই।সে লিভিংরুমে বসে বসে ফোন টিপছে।সামান্তা হাত দিয়ে মুখ ডেকে নিজেকে আড়ালে রাখার চেষ্টা চালাচ্ছে।ও চায়না আদির সামনে পড়তে।

আদিকে এভাবে বসে থাকতে দেখে আহনাফ চৌধুরী ডাইনিং থেকেই জোরে জোরে বললো,,
–তা এত সকাল সকাল কোন রাজকার্যে যাচ্ছেন নবাব সাহেব?

আদি ফোনের দিকে চেয়েই বললো,,
–একটা ইম্পর্ট্যান্ট কাজ আছে।

তাচ্ছিল্যের সুরে বাবা বললেন,
তাইতো বলি দুপুরের ট্রেনের সকাল দেখা কি করে মিললো?

নিশি বললো,
–ভাই তোর ইম্পর্ট্যান্ট কাজটা কি সোফায় বসে ফোন টিপা?

আদি এবার বোনের দিকে চেয়ে বললো,শাট আপ।আমি বন্ধুর ফোন কলের অপেক্ষা করছি।ফোন এলেই চলে যাবো।

নিশি বাবার দিকে ইশারা করে কিছু একটা তারপর বলে,
তাহলে এভাবে বসে না থেকে এক কাজ কর সামান্তাকে ভার্সিটি ড্রপ করে আয়।তাহলে তোর সময় কেটে যাবে।

আদির বাবা বললো, হ্যা,সামু তোর তো নাস্তা করা হয়েই গেছে।তুই আদির সাথে চলে যা।

সামান্তা কিছু বলতে যাবে তখনই নিশি বললো,, সমস্যা কি?চলে যাও।

সামান্তার মনে হচ্ছে বাপবেটি মিলে ওকে বাশ খাওয়ানোর ব্যবস্থা করছে।সেদিন তো না চিনার ভান করে এত কথা শুনিয়েছে আজ কি আদি ছাড়বে?

আদি তো মহা খুশি।মেঘ না চাইতেই জল পেয়ে গেছে।কিন্তু এত সহজে তো হ্যা বলা যাবেনা সবাই সন্দেহ করবে।তাই ভাব নিয়ে বললো,
–কেন?আজো কি ড্রাইভার নেই?

আদির বাবা ঝাঝালো গলায় বলল,
–আছে কি নেই সেটা তোমার দেখতে হবেনা।তোমাকে নিয়ে যেতে বলেছি নিয়ে যাও।

আদি বাধ্য ছেলের মতো বললো,আচ্ছা।আমি বাইরে আছি।গাড়ি বের করছি।আসতে বলো।
বলেই উঠে বাইরে গিয়ে গাড়ি বের করলো।
ওর গাড়ি ও নিজেই চালায়।গাড়িতে অপেক্ষা করছে।

সামু উঠে রুম থেকে ব্যাগ নিয়ে গুটিগুটি পায়ে এগিয়ে যাচ্ছে।তখনই নিশি বললো,
–কিরে,,এমন বিড়াল হয়ে গেলি কেন?ভাই আমার বাঘ নয় তোকে কামড়াবে না।

সামু মনে মনে বলছে, কি যে করবে সেটা আমিও জানিনা।সেদিন কি করেছি সেটা তো জানোনা।
তারপর আবার ভাবলো,,
আমি কেন ভয় পাচ্ছি?আমি সামান্তা,,ভয় পাওয়ার মেয়ে না।

নিশির দিকে চেয়ে হালকা হাসি দিয়ে বেরিয়ে গেলো।

নিশি বাবাকে বলছে,বাবা,,আই হেভ এ ডাউট?আমার কি মনে হয় জানো,তোমার ছেলের ইম্পর্ট্যান্ট কাজটা হলো সামুকে ভার্সিটি দিয়ে আসা।
–তাই নাকি??
নিশির মা বললো,যদি তাই হয়,তবে আলহামদুলিল্লাহ।ছেলের সুবুদ্ধি হয়েছে।

সামান্তা যেই গাড়ির পিছনের সিটের দরজা খোলতে যাবে,,সামনে থেকে আদি বললো,
–সামনে এসো।
–আমি পিছনেই ঠিক আছি।
আদি ভ্রু কুচকে বললো,তোমার কি আজো আমাকে ড্রাইভার মনে হচ্ছে,সামনে এসে বসো।

সামান্তা নিরুপায় হয়ে সামনে গিয়ে বসলো।ও যতটা না ভেবেছিলো তার চেয়ে বেশি নার্ভাস লাগছে।যতই হোক এই প্রথম এভাবে পাশাপাশি সিটে বসেছে।তাও নিজের স্বামী,নিজের ভালোবাসা মানুষের সাথে।হ্যা,,এই কয়দিনে সামান্তা আদিকে ভালোবেসে ফেলেছে।বিয়ে এমন একটা পবিত্র সম্পর্ক যেখানে আল্লাহর রহমত থাকে।সেই রহমতের দ্বারায় না চাইলেও কিছুটা দূর্বলতে এসে যায়।আর এই দূর্বলতা থেকে কারো কারো ভালোবাসাও হয়ে যায়।সামান্তারও তাই হয়েছে।রোজ সকালে ঘুম ভেঙে উঠে আদির মুখ দেখতে দেখতে মায়ায় পরেছে সে মায়া থেকে ভালোবাসার টান সৃষ্টি হয়েছে।
সামান্তা বাইরের দিকে চেয়ে আছে।একহাত দিয়ে আরেকহাত খুটছে।এ ছাড়া আর কোনো কাজ খোঁজে পাচ্ছেনা।আদি সামান্তাকে আড়চোখে দেখছে আর মুচকি হাসছে।
তখনই সামান্তার ফোন বেজে উঠলো।সামান্তা ফোন বের করে দেখে ওর ফ্রেন্ড জানভি ফোন করেছে।ওর নাম জানভি হলেও বন্ধুরা ওকে জান বলে ডাকে।সামান্তার ফোনেও জান দিয়েই সেভ করা।সামান্তা ফোন বের করে রিসিভ না করেই কেটে দিলো।আদি আড়চোখে ফোনের কল করা ব্যক্তির নাম জান দেখে চমকে উঠে।আবারো ফোন করেছে।

আদি কিছুটা ক্ষিপ্ত হয়ে বললো,পিক আপ দ্যা ফোন।

সামান্তা রিসিভ করে ফিসফিস করে বললো,
–আই এম অন দ্যা ওয়ে।ডোন্ট কল মি এগেইন।
সামান্তার মুখে এমন কথা শুনে আদির সন্দেহ ঘোরতর হতে লাগলো।

আদি সামান্তাকে উদ্দেশ্য করে,
–তুমি যে ভার্সিটি গিয়ে দুচারটে জান পাতিয়ে ফেলেছো সে কথা কি বাবা জানে?

–মানে কি?

আদি চোয়াল শক্ত করে বললো,
–মানে হলো তোমাকে ভার্সিটিতে ভর্তি করিয়েছে পড়াশোনা করার জন্য আর তুমি জান জান করছো?বাবা কি জানে?

–অদ্ভুৎ,আর আমি ভার্সিটি গিয়ে কি পাতাবো সেটা আমার ব্যাপার।

–গতকালই তো বলছিলে তোমার কোনো বয়ফ্রেন্ড নেই।আজ কোথ থেকে এলো?

–আশ্চর্য মশাই।বয়ফ্রেন্ড মানে কি?

–মানে তোমার জান,,যার সাথে কথা বলছিলে।

সামান্তার এবার ব্যাপারটা বোধগম্য হলো।সামান্তা ফোন বের করে জানের নাম্বারে ফোন দিয়ে লাউডস্পিকারে দিয়ে আদির সামনে ধরলো।ওপাশ থেকে রিসিভ হলো,,
–ওই তুই না মাত্র ফোন দিতে মানা করলি,, আবার ফোন দিছোস কেন?
আদি মেয়ে কন্ঠ শুনে চমকে উঠলো।
–সরি জানভি,ভুল করে চলে গেছে।আমি কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌছে যাবো।বাই।
আদি আর কিছু বলার ভাষা পাচ্ছেনা।পুরাই বোকা বনে গেলো।সামান্তা বিরবির করছে।

কিছুক্ষণের নীরবতার পর সামান্তাকে বললো,
–তা সেদিন কি বলছিলে যেন?

সামান্তা মনে মনে বলছে,এই রে গেছি রে।

–কি হলো বলো,,আজ চুপ কেন?আমার গুনগান করবে না।তা কজনকে আমার নামে বদনাম করে বেরিয়েছো?

সামান্তা বললো,,
যা সত্যি তাই বলেছি।আর ক’জনকে বলেছি,,,উমম(আংগুলের মাথা ধরে হিসেব করার ভান ধরে) হিসেব রাখিনি।যে জিজ্ঞেস করেছে তাকেই বলেছি।
–কিহ!!
–কিহ না জ্বি।
–আশ্চর্য মেয়ে,,তুমি তো অপরিচিতদের ধরে ধরেও আমার বদনাম করে বেরাও।যেমনটা সেদিন আমাকে না চিনে বলেছিলে।তাহলে আর হিসেব কিভাবে রাখবে।
–যে যেটার যোগ্য।
সামান্তা বিরবির করে বললো।
–আমার সামনে আমার বদনাম করছো?তোমার ভয় লাগছেনা।
সামান্তা ভ্রুক্ষেপহীন ভাবে বললো,
ভয় কেন লাগবে?আপনি কি বাঘ না ভাল্লুক?আপনি কি আমাকে খেয়ে ফেলবেন?
আদি চোখমুখ শক্ত করে বললো,
–তোমাকে গাড়ি থেকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় ফেলে দেবো।
–তো দিন।ফেলে দিন।এসব আজাইরা থ্রেটে আমি ভয় পাইনা।

সামান্তার কথা শুনে আদির মাথায় ধপ করে আগুন জ্বলে উঠলো। রাগে গজগজ করছে।এই মেয়ে ওকে ভয় পাচ্ছেনা,,মানা যায়।রাগে স্পিড বাড়িয়ে ড্রাইভ করছে।গাড়ি শুশু করে চলছে।যেন গাড়িনা রকেট।সামান্তার একটু ভয় লাগলেও প্রকাশ করছেনা।
এই ব্যাটা নিজেও মরবো আমারেও মারবো।ভার্সিটির গেইটের সামনে এসে আদি বললো, নামো,কুইক।

সামান্তা নেমে গেলো তারপর ওর পাশের জানালার কাচে টুকা দিলো।আদি কাচ খোলতেই সামান্তা মাথাটা ঝুকে বললো,
আপনাকে একটা কথা বলি,,সিক্রেট।আমাকে যারা সামান্য অপমান করে কথা বলে তাদের চেহারা আমি কখনোই ভুলিনা।আর আপনি তো আমাকে সেই লেভেলের অপমান করেছেন,আপনাকে ভুলি কি করে?
–তারমানে গতবার তুমি জেনে বুঝেই,,
সামান্তা হালকা হাসি দিয়ে গেইটের সামনে চলে গেলো।
আদি বোকার মতো বসে রইলো।
মেয়েটা আমাকে এভাবে বোকা বানালো।আমি তো ভেবেছিলাম খেত কিন্তু এতো স্মার্টের চেয়েও ওভার স্মার্ট।

??

সন্ধ্যাবেলা।
সামান্তা,নিশি আর আহনাফ চৌধুরী লুডু খেলবে।সামান্তা লুডু নিয়ে আসার সময় কারো সাথে ধাক্কা লাগে আর হাতে থাকা লুডুর গুটির বক্সটা পরে গিয়ে গুটি গুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে।সামান্তা একবার গুটির দিকে চেয়ে ধাক্কা দেওয়া মানুষটার চেহারার দিকে চাইলো।আদিকে দেখে সামান্তার মেজাজ চংগে উঠে গেলো।
–আরে মিষ্টার চোখ কি আকাশে রেখে হাটেন?
–আমি নাহয় আকাশে দিয়ে হাটি তুমি কোন দিকে চেয়ে হাটছিলে?
–মিষ্টার সরিষাক্ষেত আমি চোখ আকাশে-পাতালে যেখানে খুশি রেখে হাটবো তাতে আপনার কি?আমি তো আর আপনাকে ধাক্কা দেইনি?
–সরিষাক্ষেত মানে কি?
–গুগল ইট।(হলুদ পড়ে বেরাবে আর জিজ্ঞেস করবে সরিষা ক্ষেত কি?)
যাইহোক গুটিগুলো তুলে দিন।
–আগে তুমি সরিষা ক্ষেতের মানে বলো।আমি কেন তুলে দেবো?
–কারন আপনি ফেলেছেন।মানুষ ভুল করলে শোধরে নিতে হয়,অন্যায় করলে শাস্তি পেতে হয়।আপনি ভুল করলে এটা হলো শোধরানো, আর অন্যায় করলে শাস্তি।নিন তুলুন।
–অসম্ভব।
তখনই আদির বাবা ডাকলো,,সামান্তা কি হয়েছে?
সামান্তা আদিকে বললো, বাবাকে বলি,,
তারপর সামান্তা জোরে বললো,বাবা লুডুর গুটি,,,
–চুপ,,দিচ্ছি তুলে।
–এইতো গুড বয়।
সামান্তা কোমড়ে হাত দিয়ে দাড়িয়ে ছিলো। আদি দাতে দাত চেপে গুটিগলো একটা একটা করে নিচ থেকে তুলে দিলো।
সামান্তা গুটিগলো একটা একটা করে গুনে নিয়ে আদির দিকে চেয়ে ব্যঙ্গ করে হেসে বললো,
–থ্যাংক ইউ মিষ্টার সরিষা ক্ষেত।
বলেই পগারপার।
–এই দাড়াও,,,
ফাজিল মেয়ে।
তারপর আদি নিজের ফোন নিয়ে বিরবির করে বললো,
“আদি গুগল ইট।”

চলবে,,,

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ