Sunday, October 5, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"চাঁদের আলোয় জোছনা ভাঙ্গেচাঁদের_আলোয়_জোছনা_ভাঙ্গে পর্ব ৪২

চাঁদের_আলোয়_জোছনা_ভাঙ্গে পর্ব ৪২

চাঁদের_আলোয়_জোছনা_ভাঙ্গে পর্ব ৪২
লেখা আশিকা জামান

অনন্যা কিছু বুঝেও যেন এই মানুষটাকে বুঝে উঠতে পারে না। কি চায় কেন চায় সবিতেই রহস্য। তবে মনটা এবার কিয়দংশ ভালো হয়েছে এই যা!

অঙ্কন ঘোরলাগা চোখে তাকায়। অনন্যার কাছাকাছি, গা ঘেঁষতে থাকে একটু একটু করে। ডান বাহু সচেতনভাবে জড়িয়ে ধরে কোমড়ের সম্পূর্ণ অংশ। ঠান্ডা শীতল স্পর্শে অনন্যা যেন একটু চমকে উঠে। অস্বস্তি নাকি ভালোলাগা এই মুহুর্তে বুঝা দুস্কর। অঙ্কন কানের কাছে মুখ গুঁজে ফিসফিস করে কিছু বলে। অনন্যা বসা থেকে লাফিয়ে উঠে। রাতদুপুরে এরকম কথা শোনার জন্য সে মোটেও প্রস্তুত ছিলো না।
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/



” মা-নে-নে আমি গো-স-ল কেন করব।” অনন্যা তোতলাতে থাকে।
অঙ্কন মৃদু হাসে। সাথে চোখ ও হাসে। সবই হাসে। মাথা নিচু করে সে অস্বস্তির সাথে বিড়বিড় করে বলে,
” আমার ভেজা চুল ধরতে ভালো লাগে তাই।”

” তাহলে মাথায় পানি ঢেলে আসি দাড়াঁও।”

” উফ্ অনন্যা তুমি কিছু বুঝোনা কেন। প্লিজ যাওনা। আমি এখানেই বসে আছি।”

” এই তুমি পাইছো টা কি হ্যাঁ! সেদিন রাতদুপুরে গোসল করতে বাধ্য করছো আবার আজকে! তুমি নিজেকে কি মনে করো শুদ্ধতম পবিত্র পুরুষ ! তোমার সামনে আসলে গোসল করে পবিত্র হয়ে আসতে হবে।” অনন্যা বেশ রেগে যায়।

অঙ্কন হতবিহ্বল হয়ে তাকায়। মাথা হেট করে বলে,
” থাক, যেতে হবে না। সরি।”

অনন্যা কেমন মিইয়ে যায়। হয়তো এভাবে না বললেও পারতো।
” আমি গোসল করবো। খুব গরম লাগছে। এক্ষুনি করবো। উফ্ কি গরম!”
কথা বলে আর আড়চোখে অঙ্কনের দিকে তাকায়। অঙ্কন কেমন পলকহীন ভাবে তাকিয়ে আছে। আবার বলে,
” আবার ভেবোনা! তুমি বলেছো তাই যাচ্ছি। আমি নিজের ইচ্ছেয় যাচ্ছি। ওঁকে। ”
অঙ্কন ঘর কাঁপিয়ে হাসে। হাসে চারপাশটা সাথে অনন্যার অন্তরাত্মাও। হয়তো ভালোবাসা একেই বলে!

অনন্যা ওয়াশরুমে যাওয়ার ঠিক প্রাক্কালে অঙ্কন হাত টেনে ধরে। হাতে ধরিয়ে দেয় একটা প্যাকেট! এটা অনেক আগেই লক্ষ্য করেছিলো সে। কিন্তু ভিষণ পরিমাণ রেগে থাকায় আর জিজ্ঞেস করা হয়নি। চোখ বড়বড় করে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো,
” এটা কি?”
” শাড়ি। তোমার জন্য। প্লিজ একটু পরবে।”
অনন্যা হাত বাড়িয়ে নিয়ে একছুটে পালিয়ে যায়।

অপেক্ষার প্রহর যেন অঙ্কনের কাটতেই চায় না। তবে সেই ব্যাকুলতার ও অবসান ঘটে অনন্যার লাল শাড়িতে ভেজা চুলের টুপ টুপ জলের ফোটার উচ্ছ্বলতা দেখে। হাত বাড়িয়ে জলের ফোটা ধরতে ইচ্ছে হয়। শীতের রাতে ওয়াশরুম থেকে বেরিয়ে থরথর করে কাপছে। চুল একটুও মুছেছে বলে মনে হয়না। পিঠ বেয়ে টুপটুপ করে পানি ঝড়ছে। সেই সাথে সামনে আগানোর শক্তিটুকুও পাচ্ছে না। ভেজা চুল আর আচঁল নামক দূর্ভেদ্য জীনিসটা সামলাতে আজ তার বেশ বেগ পেতে হচ্ছে।
অঙ্কন ছুটে আসে। ব্যাকুলহয়ে হয়ে জিজ্ঞেস করে,
” অনন্যা, চুল মুছো নি কেন?”

” চুলের ডগায় জলের ফোঁটা তোমার হাতের উষ্ণ স্পর্শ পাবে বলে!” অনন্যা নির্বিকারভাবে উত্তর দেয়।

” তোমার মাথা গেছে। সব ভিজে যাচ্ছে! আরে ঠান্ডা লেগে যাবে তো!” অঙ্কন অনন্যার হাত থেকে তোয়ালে নিয়ে চুল মুছাতে থাকে।

” ঠান্ডা লাগলে লাগুক। উফ্ আর মুছতে হবে না সরো।”
অনন্যা নিজেই জোর খাটিয়ে সরে যায়।

” তুমি না কোন কথাই শুনো না।”

” আচ্ছা আমি গোসল করেছি। শাড়ি পরেছি। হয়েছে দেখা! এবার তুমি যাও। ”

” হ্যাঁ, নিশ্চয়ই! যাব তবে বউকে সাথে নিয়ে। এতদিন পর হাতের কাছে পেয়ে এত সহজেই ছেড়ে দিব। ভাবলে কি করে হ্যাঁ, হ্যাঁ! ” অঙ্কন খপ করে অনন্যার হাত চেপে ধরে।
” মানে, যাব কোথায়! তুমি কিন্তু আমাকে ঘুমাতে বলেছিলে। তোমার ওখান থেকে চলে আসতে বলেছিলে।”
” তার জন্য আপনার খুব অভিমান হয়েছিলো। রাগে কষ্টে এতোক্ষণ নিজে নিজে খুব জ্বলেছেন।প্লিজ বাকি রাতটুকু আমাকে একটু শান্তি দিন।”
” আমি কোন শান্তি ঠান্তি দিতে পারব না। এবার আপনি যান। শোধবোধ করলাম। যান যান।”
” আমি শোধবোধ নিয়ম মানি না! বুঝছেন। আমি সুদেআসলে নিয়ে নেই।”
” অঙ্কন! কিসব বলছো!”
” কিছুনা! আসো তো।”
অঙ্কন সুরসুর করে অনন্যাকে টেনে নিয়ে যেতে থাকে নিজের রুমের দিকে। একদম রুমের সামনে আসতেই অঙ্কন অনন্যার চোখ দুই হাত দিয়ে ছাপিয়ে দিয়ে একেবারে রুমের ভেতরে নিয়ে তবেই ছেড়ে দেয়। অঙ্কনের এই পাগলামোপনা তখন না বুঝলেও চোখ খুলে ঠিক বুঝতে পারে। পুরো খাট জুড়েই গোলাপের পাপড়ি বিছানো। সাদাটে বেডশিটে গোলাপ আর রজনীগন্ধার উগ্র মাতাল গন্ধ। অনন্যা বিস্মিত হয়ে তাকায়। পুরো ঘরজুড়ে ক্যান্ডেল জ্বলছে। বাকি সব লাইট বন্ধ করে দেয়া আছে। আধো আলো, অন্ধকারের ধূপছায়ায় অঙ্কনের বাঁকা ঠোঁটের রহস্যময় হাসি শরীর জুড়ে কাঁপন সৃষ্টি করে দিল। নিজেকে আর নিজের মাঝে ধরে রাখতে পারছিলো না। গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে আসছে। কিঞ্চিৎ ভয়ও করছে। অনন্যা শুষ্ক গলায় বলল,
” অঙ্কন, আমাকে রুমে দিয়ে আসো।”
এই কথায় অঙ্কনের কোন হেলদুল হলো না। বরং সে দৈত্যর মত এসে হুট করে অনন্যাকে জাপটে ধরল।
” পাগল পেয়েছো আমাকে! বিয়ের দিন খুব কষ্ট দিয়েছো! আজ সুদেআসলে তুলবো। যেতে দিলে তো।”

অনন্যার কপাল বেয়ে তখন বিন্দুবিন্দু ঘাম ঝড়ছে। আবার বললো সে,
” অঙ্কু……। না..। প্লিজ..।”
” কিসের না। উঁহু, আজকে কেবল ভালোবাসা- বাসি। নো হিংকি, পিংকি। আর কি সব না না করছো। এই আরেকটু আগেই তুমি রেগে মেগে ফায়ার হয়ে রুম থেকে চলে গেলে এই জন্যেই তো। এখন আবার ন্যাকামি হচ্ছে। এই মেয়ের কিসের এতো লজ্জা তোমার!”
এই কথায় অনন্যা যেন আরও দ্বিগুন লজ্জা পেল। দুই চিবুকে তখন গোলাপি আবীর ভেসে উঠল।
” অঙ্কন, প্লিজ…” অনন্যা কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারলো। আবীর রঙা ওষ্ঠ তখন ভালোবাসার উষ্ণ স্পর্শে সাড়া দিতে ব্যাকুল হয়ে উঠলো।
***********************

” অনীহা’ আমি না ঠিক বুঝে উঠতে পারিনা তোমার ভাই একবার তোমার খুঁজও নিলো না!”
” সকাল, সকাল আমার ভাইয়া নিয়া আজেবাজে কথা বলবা না। আমার ভাইয়া তোমার মতো বেহুদা ঘুরে বেড়ায় না। এখানে সে কাজে এসেছে” অনীহা ওপাশ ঘুরে হাই তুলতে তুলতে বলল।
” হ্যাঁ, সেটাই। আমি ঘুরলে বউ এর সাথেই ঘুরছি। আর তোমার ভাই বিয়ে না হতেই হবুবউএর সাথে হানিমুন শুরু করে দিসে। এটাকে কি বলবা!”

” কিসের হানিমুন! বিয়ের আগে হানিমুন হয় কেমনে! কি কপাল, আমি বিয়ে করেও হানিমুনে যাইতে পারলাম না।” অনীহা বিতৃষ্ণা ভরে কপাল চাপড়াতে লাগল।

” এই যে তুমি আমি আসলাম এটাই তো হানিমুন! ”
” হানিমুন! তোমার লাফাংগা বন্ধুদের সাথে বউকে নিয়া হানিমুন। দারুণ বলেছো তো!”
” এই একদম লাফাংগা বলবা না!”
” সব-কয়টা লাফাংগা সাথে তুমিও।”

তানভীর আর অনীহা সাত সকালে একচোট ঝগড়া বাধিঁয়ে ফেলে।

অনীহা রাগারাগির একপর্যায়ে অঙ্কনের নম্বর ডায়াল করে।
” আমি এক্ষুণি ভাইয়াকে ফোন করছি। তোমার সাথে একমুহুর্তও না। হানিমুনে আসার সময় পায়না কিন্তু বন্ধুদের সাথে ট্যুরে আসার সময় ঠিক হয়! ”
” আশ্চর্য! আমি তো একা আসিনি তোমাকে নিয়েই এসেছি।”

” হ্যাঁ, এনে আমাকে উদ্ধার করেছো!”
তাদের চেঁচামেচিঁ নিনিত নেহাদের কানেও যায়। ওরা পরিস্থিতি বুঝার জন্য সাতসকালে ওদের রুমে এসে হানা দেয়।
চলবে….

******
আমার লিস্ট প্রায় ৫০০০ ছুঁই ছুঁই। পেইজ, গ্রুপ, ফলোয়ার মিলিয়ে ১০-১১কে এর মত হবে। এদের মাঝে গল্প পড়ে বলতে লাইক কমেন্ট করে প্রায় ১০০০+ এর মত আমার ধারনা আরকি। এই এক হাজার প্লাস পাঠকদের প্রতি আমার এক্সপেকটেশন টা হয়তো একটু বেশিই ছিলো। আমি ভাবতাম তারা হয়তো আমার লেখাকে আমাকে সত্যিই ভালোবাসে। আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত এতোটা এক্সপেকটেশন রাখার জন্য। আমি আসলে অল্পতেই কষ্ট পাই খুবল দূর্বল মানসিকতার অধিকারী। ভেবেছিলাম এই একহাজার প্লাস পাঠকের ভেতর দুই তৃতিয়াংশও হয়তো আমার বইটা কিনবে! কিন্তু আমি বিস্মিত হয়েছি হয়তোবা এটাই স্বাভাবিক আমি সেরকমভাবে লিখি না আমার লেখার মান এখনো পরিপক্ব নয় তাই এরকমটা হয়েছে। আপনাদের প্রতি আমার আক্ষেপ নেই আক্ষেপ আমার এক্সপেকটেশন এর প্রতি। সত্যিই লেখক পাঠকের মাঝে বিনিময় প্রথা থাকা উচিৎ নয়। আমি কেবল আক্ষেপ টা প্রকাশ করলাম। এই একহাজার প্লাস পাঠকের ভেতর হাতে গোনা অনেককেই পেয়েছি যারা নিয়েছে এবং তাদের অনুভূতি জানিয়েছি। আমি তাদের আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই। আমাকে এতোটা সাপোর্ট দেয়ার জন্য। তবে আমার বই নিয়ে যাদের কাছে কোন আশা ছিলোনা এই পাঠকদের বাইরে লিস্টে থাকা অনেককেই আমি চিনি না কথাও হয়নি তারা আমাকে এতোটা সম্মান দিয়েছে, দিচ্ছে। যদিও এই সম্মানের যোগ্য আমি নই। আমি কৃতজ্ঞ। আসলে প্রথম বই তেমন সাপোর্ট, কোন প্রচার প্রসারে কোন সাহায্য কারো কাছ থেকেই পাইনি। আমি রাত দিন দুশ্চিন্তাতে দিন কাটাচ্ছি। তবুও এতোটা মানসিক চাপের ভেতরে থেকেও আপনাদের জন্য গল্প লিখি। লিখব। এই গল্পের অর্ধেকও শেষ হয়নি। আমি ইনশাআল্লাহ এই গল্প শেষপর্যন্ত লিখে যাব। হয়তো এটাই হবে অনলাইনে লেখা শেষ গল্প। আমি এতোদিনে এটা বুঝে গেছি যাদের বই কিনার তারা এমনিতেই কিনবে। আমার জন্য অন্তত দোয়া করবেন। সবচেয়ে বেশি কষ্ট লাগে যখন আমার পরিচিত পাঠক যারা সব বই ই কিনেছে কিন্তু বেছে বেছে আমারটাই কিনে নাই। যাই হোক আপনাদের হয়তো অনেক কথা বলে ফেললাম। আমি দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী কাউকে কষ্ট দিয়ে থাকলে। ভালো থাকবেন।

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

▶ লেখকদের জন্য পুরষ্কার-৪০০৳ থেকে ৫০০৳ মূল্যের একটি বই
▶ পাঠকদের জন্য পুরস্কার -২০০৳ থেকে ৩০০৳ মূল্যের একটি বই
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক:
https://www.facebook.com/groups/golpopoka/

গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ