আজব প্রেমের কাহিনী
part : 14
writer : Mohona
মেরিন: একি আপনি আমার ঘরে কেন?
নীড়: তোমাকে দেখতে ইচ্ছা হচ্ছিলো।
মেরিন: সারাদিনই তো দেখেন। তাহলে?
নীড়: আমার ইচ্ছা।
আজকাল নীড়ের সব কাজ মেরিনের মাথার ওপর দিয়ে যায়। কিন্তু মেরিনের কাছে সবার আগে ওর ঘুম।
তাই বলল: ok… দেখেন আমি ঘুমাই.?।
নীড়:ওই…. এটা কোন ধরনে কথা…. আমি তোমাকে দেখতে এলাম আর তুমি ঘুমাবে? আমায় বের করে দিবে? thats not fair …
মেরিন: আমি কি বলেছি আপনাকে চলে যেতে???।
নীড়: তো?
মেরিন:আপনি আমাকে দেখবেন চোখ দিয়ে…. তাইনা। আপনি আমাকে দেখতে থাকবেন আর আমি ঘুমাতে থাকবে। ☺️☺️।
নীড়:তুমি আমার সামনেই ঘুমাবে?
মেরিন: হামম।
নীড়: ভয় করবেনা? ?।
মেরিন: ভয় করবে কেন??।
নীড়: কারন আমি ১টা ছেলে। তাই…..?
মেরিন: আপনি ছেলে বলে আপনাকে ভয় পাবো কেন? বরং
আপনি পাশে থাকলে আরো ভয় করেনা আমার।
নীড়: সত্যি….
মেরিন: হামম হামম।
নীড়:যদি তুমি ঘুমিয়ে গেলে তোমার সাথে কিছু করি….
মেরিন: কি করবেন??!!
নীড় মুচকি হেসে
বলল: কিছুনা। সত্যি তোমার ভয় করবেনা?
মেরিন: আপনি বাঘ না ভাল্লুক যে ভয় করবো?
নীড়: যদি বলি আজকে রাতে তোমাকে বুকে জরিয়ে ঘুমাবো … তবে…..?
মেরিন:সত্যি? তাহলে তো আরো ভালো হবে…. আমার আর sound protection এর দরকার হবেনা…..
নীড়: মানে?? ?।
মেরিন: কিছুনা।?।
মনে মনে: নানা ধরনের জন্তুর আওয়াজে আমার ভীষন ভয় করে তাইতো রোজ রাতে sound protection এর ব্যাবস্থা করে শুতে হয়…..
নীড়: কি হলো?
মেরিন: না কি়ছুনা। চলুন ঘুমাই।
নীড় মনে মনে: হয়তো কখনোই তোমাকে আমি বুঝতে পারবোনা…
.
মেরিন চটজলদি নীড়ের বুকে ঘুমিয়ে পরলো। নীড় চাদের আলোয় মেরিনের মুখটা দেখছে।
নীড়: মনে হচ্ছে আজ আবার তোমার প্রেমে পরেছি। তোমার হাসির। তোমার গোলাপী গালের.. আর সবথেকে বেশি তোমার গোলাপী চোখের। তোমার নুপুরের মাতাল করা ছমছম শব্দ❤️।
নীড় মেরিনকে দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে গেলো। ।
.
২দিনপর…..
মেরিন ১হাতে chocolate আর অন্যহাতে ice cream নিয়ে ধেই ধেই করে লাফাচ্ছে আর খাচ্ছে। তখনই দরজার দিকে তাকিয়ে চোখ আটকে গেলো। কারন নীড় কাউকে কোলে করে বুকের সাথে মিশিয়ে বাড়িতে ঢুকছে।
আর মেয়েটা দাত ৪০টা বের করে নীড়ে ২হাতে জরিয়ে ধরে আছে।
মেরিন মনে মনে: এইটা আবার কে? ফালতু ফুলতু…. মাথাটা পারলে স্যারের বুকের ভেতর ঢুকিয়ে ফেলে। huh…
সানি: ও মা?… রাত আপু …..
রাত: hi… সানি লিওনি… ??..
রুপা: আরে রাতমা….
রাত: খালামনি….
নীলিমা মনে মনে: এসে আমার ছেলের ঘাড় মটকাতে। শেওড়া গাছের পেতনি…. huh….
রাতের বাবা (রুলেন) : এইযে জামাইবাবা জীবন.. এখন তো ওকে কোল থেকে নামাও।?।
রাতের মা (চম্পা): কি যে বলো…..কতোদিন পর ছোটবেলার বউকে কোলে নিয়েছে….. এতো তারাতারি কি আর নামানো যায়??
সবাই:??।
মেরিন:??।
নীড়: তোমরা থামবে? ওর পা ম…….
তখনই রাত লাফ দিয়ে নীড় কোল থেকে নেমে ঘুরে ঘুরে দেখালো যে ওর পা ঠিক আছে।
নীড়: শালি… তোকে তো আজকে…
বলেই রাতের পেছনে দৌড়াতে লাগলো।
রুপা: এই থাম তোরা। দৌড়াদৌড়ি পরে করিস।
চম্পা : আপু… এটা দৌড়াদৌড়ি না ২জনের romance এর ১টা অংশ।?।
নীলিমা মনে মনে: huh… romance এর ১টা অংশ…. ছোটবেলার বউ… আসছে…. ওই মেয়েকে আমি কখনোই আমার ছেলের বউ বানাবো না। আমার নীড়ের বউতো কেবল আর কেবল মেরিনই হবে। ☺️।
মেরিন মনে মনে: ঢং দেখলে আর বাচিনা….. এতো বড় মেয়ে আবার কোলে ওঠে। আবার ধরাধরি খেলে। ভাবের চেয়ে ঢং বেশি।
রুলেন: আরে এই মেয়েটা আবার কে?
নীলিমা ১গাল হেসে
বলল: মেরিন…..
রুলেন: মেরিন? কিন্তু ও কে?
নীড়: ও আমার PA uncle …..
চম্পা: PA? PA তো বাসায় কি করে?
প্রনয়: আসলে খালামনি ওর কেউ নেই। থাকার জায়গা নেই। আর নীলার সাথেও খুব close তাই আমরা ওকে আমাদের এখানেই রেখে দিয়েছি।☺️।
চম্পা: রেখেছো ভালো। কিন্তু পরে যেন পস্তাতে না হয়। পরে দেখা যাবে bank balance নিয়ে চম্পট দিবে। তোমরা বুঝতেও পারবেনা। এমন মেয়েদের কে আমার চেনা আছে।
কথাটা শুনে নীড়ের মাথা গরম হয়ে গেলো। নিহাল ছেলের চেহারা দেখে বুঝতে পারলো যে কেয়ামত আসতে চলেছে। তাই নীড় কিছু বলার আগেই
নিহাল বলল: আপনারা fresh হয়ে নিম। ?।
রাত: ওই জামাই…. আমাকে কোলে করে ঘরে নিয়ে চল…. তোর ঘরে…. ?…
নীড়: লাথথি মেরে তোরে মঙ্গল গ্রহে পাঠিয়ে দিবো।
বলেই নীড় রুমে চলে গেলো। সিরি দিয়ে উঠতে উঠতে
বলল: মেরিন কফি দিয়ে যেও। right now…..
মেরিন গেলো।
.
মেরিন: আসবো স্যার….
নীড়: come…..
মেরিন ঢুকলো।
নীড়: কতোদিন বলেছি যে তুমি কখনো knock করে আসবেনা….. just চলে আসবে।
মেরিন: কিন্তু স্যার এটা তো manner & rules….
নীড়: manner & rules my foot…. its not for you… আর কখনো আমার রুমে permission নিয়ে ঢুকবেনা। got it?
মেরিন:হামম।?।
নীড়: sorry…
মেরিন:?।
নীড়: তখন ওরা তোমাকে অতোগুলো কথা শোনালো। তুমি খুব কষ্ট পেয়েছো? তাইনা?
মেরিন: কষ্ট পাবো কেন??।
নীড়: তোমাকে যেএতো বাজে কথা শোনালো…..
মেরিন: বাজে কথা….. কি বাজে কথা???
নীড়: বাদ দাও। কালকে একটু তারাতারি office যেতে হবে।
মেরিন: হামম।
বলেই মেরিন চলে যেতে নিলো। আর নীড় হাত ধরে টেনে নিজের সাথে মেশালো।
নীড়: যেতে বলেছি? কফি কি খাওয়া হয়েছে আমার?
.
পরদিন…….
নীড়-মেরিন প্রনয় office এ গেলো। কোনো কাজেই নীড়ের মন বসেনা মন চায় সারাদিন কোলে নিয়ে বসে মেরিনকে দেখতে। প্রনয় রুমে এসে দেখে নীড় চেয়ারে বসে কলম মুখে দিয়ে চোখ বন্ধ করে মুচকি মুচকি হাসছে। আর যে fileগুলো প্রনয় পাঠিয়েছিলো সেগুলো পরে আছে। প্রনয় মুচকি হাসি দিয়ে নীড়ের কানটেনে ধরলো।
নীড়; আআ…
চোখ মেলে দেখে প্রনয়।
নীড়: ভাইয়া…. লাগছে তো….
প্রনয়: লাগার জন্যই তো ধরেছি। সারাদিন তো তোর চোখের সামনেই থাকে। এমন কি রাতেও তো ওর রুমে গিয়েই ঘুমাও..
নীড়: তুমি কি করে জানলে??।
প্রনয়: …. বাড়ির সবাই জানে।
নীড়:??।
প্রনয়: আর লজ্জা পেতে হবেনা…… কালও গিয়েছো গিয়েছো আজকে আর ওর রুমে যেও না।
নীড়: ভাইয়া আমি তো…
প্রনয়: আর বলতে হবেনা… জানি আমার ভাইকে আমি….. কখনো কোনো মেয়ের অসম্মান করবে না। আর না কারো সুযোগ নেবে। কিন্তু এখন মেহমান দিয়ে বাড়ি ভরে যাবে। খালামনিরা তো কালই চলে এসেছে। আর খালামনিতো তোমাকে মেয়ের জামাই ই ভাবে।?।
নীড়:???
প্রনয়: whatever …. আমি চাইনা মেরিন অন্যকারো কটু কথা শুনুক ।
নীড়: কার ঘাড়ে কটা মাথা যে আমার মেরিনকে কথা শোনাবে??
প্রনয়: cool cool… এটা সামাজিক নিয়ম নীড়।
নীড়: নিয়ম my foot….
প্রনয়: এক কাজ করি চলো…..
নীড়: কি… ?
প্রনয়: ২ভাই একসাথেই বিয়ে করি……☺️।
নীড়:উহু….
প্রনয়: কেন?
নীড়:আমি মেরিনকে ভালোবাসি….. মেরিন ভালোবাসে কিনা সেটাতো জানিনা…. ?….
প্রনয় : যদি ও তোমাকে ভালোনাবাসে তবে?
নীড়: তবুও ওকেই বিয়ে করবো।
প্রনয়: তোমার কথা বড়ই অদ্ভুদ…..
নীড়:হামম। ও আমাকে ভালোবাসুক আর না বাসুক। ও আমারই হবে যদি ভালোবাসে তো প্রেম করে বিয়ে করবো আর যদি ভালোনাবাসলে তবে জোর করে পশুপাখির ভয় দেখিয়ে বিয়ে করবো।??
.
তখনই রাত নীড়ের রুমে ঢুকলো।
রাত: কিরে কাকে ভয় দেখিয়ে বিয়ে করবি? আমি তো এমনিতেই রাজী…..
নীড়: থাপ্পর খাবি আমার হাতে….
রাত: আচ্ছা প্রনয়দা তুমিই বলো….. আমি কি ওর ছোটবেলার বউ না?? ??
প্রনয়: its your issue … আমি গেলাম….
বলেই প্রনয় চলে গেলো।
প্রনয় যেতেই রাত গিয়ে ধপ করে নীড়ের কোলে বসলো।
নীড়: what is this?? নাম তো….
রাত: ইশ নামবো কেন? এটা যে আমার কোল। আর কোলের মালিকটাও যে আমার।
নীড়: তোর এই ফালতু মজা at least এখানে করিস না। ??।
রাত: মজা না মজা না….. সত্যি ভালোবাসিরে….
নীড়: লাভ নেইরে…..
রাত:কেন?
নীড়: ক…..
তখনই শুনতে
পেলো: আআআ…..
নীড় অস্থির হয়ে রাতকে ঠাস করে কোল থেকে নামিয়ে দৌড়ে রুম থেকে বের হলো। কারন জানে এটা মেরিন। কারন মেরিন যেন নীড়ের কোলে ওঠে তাই নীড় রোজ ২-৩বার মেরিনকে ভয় দেখায়। কিন্তু আজ তো তেমন কিছু করেনি। তবুও মেরিন ভয়ে চিৎকার করলো। তাই নীড় ব্যাস্ত হয়ে পরলো। আর গিয়ে দেখলো যে ঘাড়ের ওপর টিকটিকি দেখে মেরিন ভয়ে চোখ বন্ধ করে ছোটাছোটি করছে।
নীড়ের আভাস পেয়ে মেরিন দৌড়ে এসে নীড়ের কোলে উঠলো। আর নীড়ের বুকের ভেতর ঢুকে গেলো। নীড় মুচকি হেসে টিকটিকিটা সরালো।
নীড়: সরিয়ে ফেলেছি।
মেরিন: সত্যিকারের সত্যি না মিথ্যাকারী সত্যি?
নীড়: সত্যিকারের সত্যি।
মেরিন মাথা বের করলো। নামতে নিলে নীড় নামতে দিলোনা।
নীড়: ম্যানেজার….. ম্যানেজার….
ম্যানেজার হাজির হলো।
নীড়:office এ টিকটিকি কি করে এলো?
ম্যানেজার: জজজানিনা স্যার।
নীড়: এখনই প্রেস কন্ট্রোল ডাকো।
বলেই নীড় মেরিনকে কোলে করেই office থেকে বেরিয়ে গেলো।
রাত বেশ অবাক হলো।
রাত মনে মনে: আমার মনপাখির মন কি অন্যকেউ চুরি করে ফেলেছে…..
.
নীড় মেরিনকে নিয়ে শহর থেকে অনেকটা দুরে গেলো। যাওয়ার সময় নানাধরনের অনেক গুলো মিষ্টি কিনে নিয়ে গেলো। মেরিন তো মহাখুশি।
নীড়: ভালো লেগেছে?
মেরিন: হামম হামম।
মেরিন গপাগপ মিষ্টি খেতে লাগলো।
মিষ্টি খাওয়ার পর….
নীড়: মিষ্টি তোমার অনেক পছন্দের ? তাইনা?
মেরিন: হামম। হঠাৎ মিষ্টি কিনে দিলেন কেন?
নীড়: কারন কালথেকে তুমি মিষ্টি খাওনি….
.
রাত ৮টা…..
নীড়-মেরিন অনেক ঘুরে টুরে বাসায় ফিরছে। হঠাৎ গাড়ি থেমে গেলো।
মেরিন: কি হলো?
নীড়: tire puncture….
২জন নামলো।
নীড়: ধ্যাত তেরিকি…. কোনো pare tire ও নেই…
মেরিন মনে মনে: তাতে কি….. আমার magic তো আছে….
✨??
এখনই গাড়ির চাকা ঠিক হয়ে যাক।
ইলি গিলি ফুস।
✨??
মেরিন জাদু করতেই গাড়ির বাকী ৩টা চাকাও পাংচার হয়ে গেলো।
নীড়:?। এটা কি হলো?
মেরিন মনে মনে: উইই…
নীড়: damn it… network নেই। তোমার mobile ?
মেরিন: আপনি তো আমার bag টাই আনতে দিলেন না। network কি?
নীড়: idiot….
মেরিন চোখ বন্ধ করে দেখে নিলো network কি?
মেরিন মনে মনে:
✨??
এখনই স্যারের mobile এ network চলে আসুক।
ইলি গিলি ফুস।
✨??
নীড়: damn it… battery ও dead…
মেরিন: এখন?
নীড়: হাটতে হবে….
মেরিন: ok….
২জন হাটতে লাগলো।
.
১ঘন্টাপর….
মেরিন দিব্যি হেটে যাচ্ছে। নীড় অবাক।
নীড় মনে মনে: আজব মেয়ে তো…. দিব্যি হেটে যাচ্ছে। কই একটু পা ব্যাথার জন্য ভ্যা ভ্যা করে কাদবে আর আমি কোলে নিবো… ??.. ধুর….
তখন বৃষ্টি শুরু হলো।
নীড়: oh no….. চলো।
মেরিন: না…. আমি বৃষ্টিতে ভিজবো।
নীড়: ঠান্ডা লাগবে তো…
মেরিন: উহু….
নীড় মুচকি হেসে
বলল: ok… কিন্তু শর্ত আছে…
মেরিন: কি?
নীড়: ভিজতে ভিজতে আমার সাথে নাচতে হবে।
মেরিন: ok….
২জন নাচতে লাগলো। নাচতে নাচতে ২জন অনেক close হয়ে গেলো।
এই প্রথম মেরিনের মনেও শিহরন হলো। নীড় থেকে সরে দারালো। নীড়ও লজ্জিত হলো।
২জন ভিজে পুরে বাড়িতো পৌছালো। রাতের মা-বাবা ব্যাপারটাকে ভালোভাবে নিলোনা।
.
রাত ৩টা…..
সবাই ঘুম….
মেরিন বসে বসে বৃষ্টিতে ভেজার সময়টাকে কল্পনা করছে। নীড় আর সেদিন মেরিনের রুমে গেলোনা । কারন ধুম জ্বর।
.
পরদিন…..
ধুম জ্বর নিয়েও জরুরী meeting এর জন্য office এ যেতে হলো। PA হওয়ার জন্য মেরিনও গেলো। meeting শেষে জন বাড়ি ফিরছে।
মেরিন: স্যার আপনি কি ঠিক আছেন?
নীড় মুচকি হেসে
বলল: হামম।
মেরিন: না মানে স্যার আপনার মুখ দেখে জেনো কেমন লাগছে…..
নীড়: না কিছুনা….
তখনই ২জন সামনে দেখলো ১টা accident হয়েছে। নীড় লোকটাকে নিয়ে হসপিটালে গেলো। নিজেই রক্ত দিয়ে লোকটাকে দিয়ে বাচালো। এরপর সিরি দিয়ে নামার সময় weakness এর জন্য পরে যেতে নিলে মেরিন ধরে ফেলল। আর নীড়কে ছুয়ে মেরিন আতকে উঠলো। কারন নীড়ে শরীর অনেক গরম।
কোনো রকমে মেরিন নীড়কে বাসায় নিলো।
.
রাত ২টা….
সবাই ঘুম। মেরিন নীড়ের রুমে গেলো। দেখলো নীড় জ্বরের ঘোরে গোঙাচ্ছে। মেরিন চোখ বন্ধ করে দেখলো কাহিনী কি?
মেরিন: আপনি সত্যি ভীষন ভালোমানুষ….
মেরিন নীড়ের মাথায় হাত বুলিয়ে দিলো। আর নীড়ের জ্বর চলে গেলো।
.
চলবে….