Sunday, October 5, 2025







psycho_is_back? Season_2part_25

psycho_is_back?
season_2part_25
#apis_indica

আধ আধ চোখ মেলে তাকায় বারিশ। সাথে সাথে উঠে বসে সে, নিজেকে হাসপাতালে দেখতে পায়।এভাবে হুড়মুড় করে উঠে বসাতে মাথায় অনেক পেন হচ্ছে তার।মাথায় হাত চেপে ধরে সে। তখন সামনে থাকা বৃদ্ধ একটি লোক বলে উঠে,

—-বাবা আপনে ঠিক আছেন?

বৃদ্ধার কথা শুনে বৃদ্ধার দিক তাকায় বারিশ।তারপর বলে উঠে,

—–জ্বি আব্দুল চাচা..!

লোকটি অবাক হয়ে বলল,

—-বাবা আপনে আমারে চেনেন?

বারিশ বিরক্তির সুরে বলল,,

—-কি বলছো তুমি চাচা এসব? আমি কেন চিনবো না তোমাকে?

বৃদ্ধি লোক আরো অবাক হয়ে বলল,

—-বাবা আপনি আমারে কেমনে চিনেন? যত দূর মনে পরে আপনাকে আমি আপনারে আইজকা প্রথম দেখছি।

—-কি বলছো এসব চাচা? আমি ইউসুফ আমাকে চিন্তে পারছো না?

লোকটি এবার চোখ বড় বড় করে তাকালো। যেন চোখের কৌটা থেকে ফট করে বেরিয়ে আসবে।নিজেকে সামলে লোকটি আবার বলে,

—–কোন ইউসুফ বাবা?

ইউসুফ এবার রাগে বলল,

—–মসকরা কেন করছো চাচা? তুমি আমার বাসায় ২৫ বছর ধরে মালির কাজ করছো আর আমাকে ভুলে গেল?

লোকটি এবার বিস্ময় সুরে বলল,

—–কি বলতাসেন আপনে। ইউসুফ বাবা তো গত হয়েছে বছর পাঁচকে উপরে আর আপনে কন আপনে ইউসুফ কমনে। চেহারাও তো মিল নাই আপনার? আমার উল্লোক পাইছেন?

আব্দুল চাচার কথায় হকচকিয়ে উঠে ইউসুফ, কি বলছেন আব্দুল চাচা এসব?? তখনি নার্স রুমে ঢুকে।নার্স সাথে ইউসুফ বলে উঠে আয়না দিতে।
নার্স আয়না নিয়ে ভিতরে ঢুকে। আয়না দেখে বিস্ময় চেয়ে থাকে কতক্ষন চেহারায় হাত দিয়ে ভাবতে লাগে এ কার চেহারা? পরক্ষনেই ধীরে ধীরে মনে পরতে থাকে সব। সেদিন তার এক্সিডেন্ট, দাদু তাকে পাওয়া, কুহুকে বিয়ে করা ইউসুফের বাবা মার মৃত্যু..? তার সাথে তখনের কথাও মনে পরে যায়। যখন লাস্ট কুহুকে মেন রোডে জড়িয়ে ধরেছিল।তখনি কেউ হুট করেই মাথায় বাড়ি দেয়। তারপর কিছু মনেই তার।

তখন আব্দুল চাচা বলেন,

—–আমি কাম শেষে রাস্তা দিয়ে চাইতেছিলাম। আপনারে দেখে থেমে যাই। আপানার মাথার পিছনতে অনেক রক্ত পরতেছিল। মানুষ দেখতে ছিল কেউ ধরে করে নাই। পরে আমি অটো ডাইকা আপনারে এহানে নিয়ে আসি।

ইউসুফের আজ অনেক কান্না পাচ্ছে। ভদ্র বেশে ঘুরে ফেরা মানুষ গুলো জানি কেমন। তারা শিক্ষিত হয়েও একে অন্যের জন্য এগিয়ে আসতে চায় না। হারে মানুষ।

ইউসুফ আব্দুল চাচাকে জড়িয়ে ধরে বলল,

—-চাচা তোমাকে অনেক ধন্যবাদ তুমি আমার দ্বিতীয় বার জান বাচিঁয়ে দিছো।প্রথমবার সাপের হাত থেকে আর আজ মরার হাত থেকে। আল্লাহর কাছে অনেক শুকরিয়া।

লোকটি হকচকিয়ে উঠে।তারপর ছল ছল চোখে বলে উঠে,,

—আপনি সত্যি আমাগো ইউসুফ বাবা।

ইউসুফ মুচকি হাসে।

————————————–>>>>

কুহুকে হাত পায় শিকল পরিয়ে খাটের সাথে বেঁধে রেখে তার সামনেই চেয়ার টেনে বসে পরে আশিক। পাশেই তার মামা দাড়িয়ে।কুহু কান্না করেই যাচ্ছে। আর ছেড়ে দিতে বলছে তাকে। তখনি আশিক উঠে এসে কুহুর চুলে মুঠ করে ধরে। আর দাঁত কিড়মিড় করে বলে,

—–খুব বার বেড়েছিস তুই! এবার দেখি কে বাচায় তোরে। তোর বর তো এতক্ষনে পটল তুলেছেরে।

কুহুকে এভাবে ধরায় “আহ” শব্দটি মুখ থেকে বের হয়ে আসে। তার পরেও হাসি রেখা মুখে টেনে কুহু বলে উঠে,

—–তোর মত নর্দমার কিট তার কিছু করতে পারবে না বুঝলি।সে ইউসুফ, আমার ইউসুফ, আমার সাইকো। আমার জন্য সব করতে পারে আর তোদের সব কটাকে মাটিতে মিশিয়ে দিবে বুঝলি। মনে রাখিস#psycho_is_back?। বলে হাসতে লাগলো কুহু।

কুহুর কথায় আশিক ভয়ে তার মাথা চুল থেকে হাত সরিয়ে দিল। কুহুর মামাও এমন কথা ভয়ে ছাপ ফুটে উঠলো মুখে।তিনি তোতলাতে তোতলাতে বললেন,

—–এই মেয়ে কি যা ইচ্ছে বলছিস? ইউসুফ মরে গেছে। আমি মারিয়েছি। সে আসবে কই থেকে? ফালতু কথা সব।

কুহু মচকি হেসে বলে,
—- শয়তানকে তো একবার না একবার ধ্বংস হতেই হয়।

মামা ঘামতে লাগেন দ্রুত রুম ত্যাগ করলেন। এখন যে খবর লাগাতে হবে, বারিশ নাকি ইউসুফ খোঁজ নিতে হবে। এঁকেও শেষ করতে হবে। নয়তো এতদিনের সব পরিকল্পনা শেষ।তখনি সদর দরজা দিয়ে কিছু বিদেশি কালো পোশাক পরিহিত বডি বিল্ডার লোক ঢুকে। প্রতি লোকের হাতে একটি করে বন্দুক।মামা এসব দেখে ভ্রু কুঁচকে জিগাস করেন,

—–এই আপনারা কে? একটা মেয়রের বাসায় এভাবে কিভাবে ঢুকতে পারেন আপনারা? গার্ডস গার্ডস। বলে জোড়ে চিৎকার করতে লাগলেন। কিন্তু কেউ আসচ্ছে না।

তখন এক গার্ডস বললেন,
—–এভরিওয়ান ইজ ডেড।

মামার ভয় এবার বাড়তে লাগে,

সাথে সাথেই ইউসুফ ঢুকে মামাকে উদ্দেশ্য বলে উঠে,

—-হাই চাচ্চু! হাউ আর ইউ?বলে আরামসে সোফার উপর পা তুলে বসে পরে।

মামা ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলেন। তার পর বললেন,,

—–তু তু তুমি কে?

ইউসুফ বাঁকা হাসলো আর বলল,

—-নিজের ভাতিজাকে চিনতে পারছ না? হাউ স্ট্রেঞ্জ? শুনেছি চাচা নাকি ভাতিজা নাড়ি-নক্ষত্র পর্যন্ত চিনি! আর তুমি আমাকে ভুলে গেলে?

মামা কি বলবেন বুঝতে পারছেন না। রীতিমত কাপাকাপি স্টার্ট তার। তা দেখে ইউসুফ আবার বলল,

—-হায় হায় চাচ্চু কাঁপচ্ছো কেন? কই এত দিন পর তোমার ভাতিজা এসেছে তাকে আদর আপ্যায়ন করবে তা না করে দাড়িয়ে কাঁপচ্ছো? বাট হোয়াই? আচ্ছা তুমি কি ভাবচ্ছো আমি তোমাকে মারতে এসেছি? এক ভ্রু উঁচু করে বলল ইউসুফ।

মামা এবার নিজেকে সামলে চেচিয়ে বলল,

—-তোর সাহস কেমনে হয় আমার বাসায় আসার?

ইউসুফ আবার ভ্রু কুচকে বলল,,

—–তোমার বাসা?

মামা ভরকে গেল, আর বলল,

—-হে আমার বাসা। সব আমার।

—-তার জন্যই তো বাবা- মা এবং কি নিজের জন্মদাত্রী মাকে মেরে দিছো। তা কেমনে পারলা চাচু টাকার জন্য নিজের আপন মানুষকে মেরে দিলে?একটি বার হাত কাঁপলো না?

—–না কাঁপে নাই কাঁপে নাই হাত। সৎ মা, সৎ ভাই তাদের জন্য আমার কিসের দরদ থাকবেরে? সব কিছুতে তোরা ভাগ বসিয়ে ছিলি আমার।

—-আচ্ছা না হয় তারা ভাগ বসিয়েছিল তাই মেরে দিছো। কিন্তু কুহুর মা! কায়নাত আন্টি কি করছিল? সে তো তোমার আপন রক্তের ছিল..!

—-ওর কোনো দোষ ছিল না। বাবা ওর নামে ৬০% সম্পত্তি দিয়ে দিছিল। আর আমাদের দুজনকে ৪০%। আমার একাই ১০০% চাই তাই মেরে দিছি।

—– বাহ্ চাচু টাকার লোভের জন্য নিজের ওয়াইফকেও মেরে দিলা?

মামা বিস্ময়ের সাথে চেয়ে থাকে। আর ভাবে! এটাতো জানার কথা না। সে তো তারে স্টাডি রুমেই রেখে চলে আসচ্ছিল। ইউসুফ কেমনে জানলো?

তখন ইউসুফ বলে উঠে,
—-কি ভাবচ্ছো? আমি কিভাবে জানি তাই তো?
চাচী??

সাথে সাথে রাহুল তার মাকে নিয়ে ভিতরে ঢুকে। চাচীর মাথা ব্যান্ডেজ করা। চাচীকে দেখে ইউসুফের চাচা ভুত দেখার মতো চেয়ে থেকে বলে,,

—–তুমি??

চাচী হেসে বলে,

—–পাপ কাউকে ছাড়ে না।

রাহুল বলল,

—–ছি! বাবা তুমি এত নিচ?

ছেলের চোখে নিজের জন্য ঘৃণা দেখে ভেঙ্গে পরছেন রাহুলের বাবা। ছেলের কাছে গিয়ে বলে উঠে,,

—–বাবা এসব কিছু তোর জন্যই করছি যেন আমার মত ঠকতে না হয়।

—–বাবা কেউ তোমাকে ঠকায়নি উল্টো তুমি ঠকিয়েছো সবাইকে।তোমাকে বাবা বলে ডাকতেও ঘৃণা হচ্ছে আমার।

ছেলের কথা যেন কলিজায় আঘাত করলো তার। সাথে সাথে বুকে হাত চেপে বসে পরলেন তিনি। বুকে যে চিন চিন ব্যথা শুরু করেছে। মাটিতে বসে ভাঙ্গা গলায় বললেন,,

—-আমার সন্তানদের জন্যই আজ এত সব করেছি তারাই আমাকে আজ ঘৃণা করছে? আমি ভাবতে পারিনি এমন হবে।

—-বাবা তুমি ভাবলে কি করে? অন্যের কবরে বিল্ডিং গড়ে সুখে থাকবো আমরা??

মামা যেন নিতে পারছে না আর। শুধু বলে যাচ্ছেন,,

—–আমাকে মাফ করে দে বাবা? বলে বুকে জোরে চেপে আহ্ উহু করে চেচাতে চেচাতে চোখ বুজে গেলেন। তখনি ইউসুফ আর রাহুল দৌড়ে তার কাছে যেতেই চাচী বাঁধা দিলেন আর বললেন,,

—–ও নাটক করছে। কাছে যেও না ওর?দীর্ঘ ৩০ টি বছর এ লোকের সাথে বসবাস হারে হারে চিনি এরে আমি।দাড়া প্রমান দিচ্ছি। বলে মামী রান্না ঘরে যায়। কিছুক্ষণ পর একটা বোতল নিয়ে হাজির হলেন।বোতলে পানির সাথে কেরাসিন তেল মিলানো। মামী সাথে সাথে বোতলটি মামার শরীরে ঢেলে দিলেন।

নাকে কেরাসিনের গন্ধ যেতেই। হুড়মুড় করে উঠে বসেন মামা। মামী সাথে সাথে হাসতে হাসতে বলেন,,,
—– দেখে নে তোরা।

উপস্থিত সবাই হতভম্ব। তখন মামা চিল্লিয়ে বলতে লাগে তোদের সবাইকে দেখে নিব আমি বলে উল্টো রাস্তায় দৌড় দিতে নেয়।তখনি পুলিশ হাজির।এবং মামাকে ধরে। ইউসুফ তখন বলে উঠে,

—–আমি চাইলে নিজ হাতে তোমায় মারতে পারতাম চাচু কিন্তু বাবার জায়গায় বসিয়েছি। তাই পারলাম না। তোমার জায়গায় অন্যকেউ থাকলে জানে মেরে দিতাম।

মামাকে পুলিশ নিয়ে যাচ্ছে। ইউসুফ তখন কুহুর রুমের দিক পা বাড়ায়। তখনি পিছন থেকে গুলির শব্দ আসে। পিছনে ফিরতেই ইউসুফ তার চাচু নিথর দেহ মাটিতে লুটিয়ে পরতে দেখে। সুইসাইড করেছেন তিনি। সবার কর্মের ফল এই দুনিয়ায় পেতেই হয়।ছোট শ্বাস নিয়ে হাটা ধরে উপরের দিক।

—————————–>>>>>>>

নিচে থেকে সোরগোলের আওয়াজ পেয়ে আশিক কুহুর রুম থেকে বেড়িয়ে আসে। নিচে কুহুর মামাকে পরে থাকতে দেখে বুঝতে বাকি নেই যে, তাদের খেল খতম। এর মাঝে ইউসুফকে উপরে আসতে দেখে ভয়ে পালিয়ে যায় সে। বেঁচে থাকলে কুহুকে পাওয়ার সুযোগ আবার পাবে সে।

—————————->>>>>

কুহু সেই একি অবস্থা বসে আছে খাটের সাথে হেলে। চোখ থেকে পানি পরছে তার। তার কাছের মানুষ গুলোকে দূরে শরীয়ে দিয়েছে মামা। আর যে আছে সে অন্যের আইডেন্টিটি নিয়ে। সে তারে কখনো চিনবে?

কুহুর ভাবায় ছেদ পরে কারো আসাতে। কুহু সামনে তাকিয়ে দেখে বারিশ দাড়িয়ে, মাথায় তার সাদা ব্যান্ডেজ। কুহু ছল ছল চোখে তাকিয়ে রইলো তার দিকে।ইউসুফ কাছে এসে ঝাপটে ধরে কুহুকে আর বলতে লাগে,,

—–বাবুইপাখি কাঁদিস না তোর ইউসুফ তোরে আর কাঁদতে দিবে না।

কুহু চমকে উঠে তাকালো তার দিক। ইউসুফ শিকল খুলতে খুলতে বলল,,

—–আমার মনে পরেছে সব বাবুইপাখি।

কুহু এবার জোরে ঝাপটে ধরে হু হু করে কান্না করতে লাগলো। আর যাই হোক একটা জিনিস তো ভাল হলো। ইউসুফ তার স্মৃতি শক্তি খুঁজে পেল।

—–আর কান্না করিস না..! কান্না করলে তোরে পেত্নীর মতো লাগে,, চোখ মুছে দিতে দিতে বলল ইউসুফ।

কুহু চোখ রাঙ্গিয়ে বলল,,

—–শুরু হয়ে গেছে তোমার? যাও কথা বলবো না!

—–আরে বাবুইপাখি রাগ কেন করিস, তুইতো আমার সব। আর ভালবাসা, ভাললাগা,ভুত, পেত্নী সব। কঁপালে কঁপাল থেকিয়ে বলল ইউসুফ।

কুহু চোখ মুখ শক্ত করে চেয়ে থেকে হেসে ফেলে।

—–যা ইচ্ছা বল আজ আমি অনেক খুশি…! কুহু ইউসুফের বুকে মাথা রেখে বলে।

—-আমিও আজ অনেক অনেক খুশি। এবার তোরে ঘরে তুলবো ধুম ধাম করে বিয়ে করে।

কুহু ভেঙ্গচি কেঁটে সরে আসলো আর বলল,,

—–আমি তোমাকে বিয়ে করবো না। ডিভোর্স চাই।

ইউসুফের ধমকের সুরে বলে,,

—-ফাজলামি করিস?

—-নাহ্ সিরিয়াস। তুমি আমাকে বিলিভ করো না। এক দন্ডও না। নয় তো আশিকের কথা বিলিভ করতে না।

—-আম সরি বাবুইপাখি আমার ভুল হয়েছে। এই যে কানে ধরছি দেখ।

কুহু অন্য দিক তাকালো হাসি পাচ্ছে তার। ঠোঁট কামড়ে হাসি আটকাচ্ছে সে।ইউসুফ বলল,

—-ভাব দেখাচ্ছিস আমার সাথে দাড়া দেখাচ্ছি মজা। বলে সাথে সাথে খাটের সাথে চেপে গলা কামড় বসিয়ে দিতে থাকে। কুহু ছুটাছুটি করতে করতে বলল,,

—–আমি মাফ করেছি তো তোমাকে। উফ ছাড়ো তো ব্যথা পাচ্ছি।

উঠে বসে ইউসুফ। কুহুও উঠে। তখন ইউসুফ বলে উঠে,,
—–তোর আশিক দিবানা কই গেল?

—–আমার আশিক দিবানা কেন বলছো? খানিকটা চিল্লিয়ে বলল।

ইউসুফ কানে হাত দিয়ে বলল,,

—–কানের পর্দা ফাটিয়ে দিলি। আচ্ছা সরি। বাট বেটা কই?

কুহু হেসে বলল,,

—-সাইকোর পা পড়তেই সে লেজ গুটিয়ে পালিয়েছে।

—-কুহু এটা ঠিক না সব সময় আমায় সাইকো বলিস?

—–১০০ বার বলব তুমি তো সাইকোই। কি আমি সাইকো?? দাড়া তুই।
বলে ছুটা ছুটি করতে লাগলো দুজন দিলে। এদিক ওদিক।

চলবে,,

ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন।

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ