Monday, October 6, 2025







শূন্যতায় পূর্ণতা পর্ব-১৩

#শূন্যতায়_পূর্ণতা
#হীর_এহতেশাম

||পর্ব-১৩||

★মি.হাসান ইজ নো মোর! উই আর সরি।

ওটি থেকে বের হওয়া ডাক্তার এর এমন কথা শুনে সালমা পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেল। তীব্র সালমার পাশে গিয়ে দাঁড়ালো। সালমা কথা বলার মত অবস্থাতে নেই। তীব্র কে হাসপাতালে দেখে দিদার হাসান প্রচন্ড রেগে গিয়েছিলো যার কারণে হাসপাতালেই ঝামেলা করে বসলো। দিদার হাসান কে সামাল দিতে কাদের শিকদার তাকে সাথে নিয়ে কোনো ভাবে বেরিয়ে গেল। ঠিক তার কিছুক্ষণ পরই ঘটলো অঘটন। তাদের গাড়ি এক্সিডেন্ট হয়৷ দুজনকেই বিধ্বস্ত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়, কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে আসার পর ডাক্তার রা বুঝতে পারেন সে এক্সিডেন্ট এর সাথে সাথেই মারা গেছেন। লাইফ সাপোর্টে আছেন কাদের শিকদার। ফারহিনের সেন্স আসার আগেই নেমে এলো আরো একটি ঝড়,তুফান। মুহুর্তেই এলোমেলো করে দিলো সব। আরশ সালমার দিকে একবার তাকালো তারপর নিজেকে শক্ত করে সালমার সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। সালমাকে চেয়ারে বসিয়ে আরশ তার সামনে মাটিতে বসে পড়লো। তীব্রের দিকে তাকিয়ে তীব্র কে ইশারা দিলো, তীব্র ও পাশে বসলো। আরশ সালমার হাত নিজের হাতের মুঠোই নিয়ে বলল-
“-মা! আমি সব বদলে দিতে পারবোনা কিন্তু আপনি এভাবে ভেঙ্গে পড়বেন না। আমি জানি এই মুহুর্তে এটা নিছক সান্ত্বনা ছাড়া কিছুই মনে হবে না কিন্তু জন্ম যার হয়েছে মৃত্যুর সাধ তাকে গ্রহণ করতেই হবে। পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। আমি জানি আপনার জন্য এটা অনেক মুশকিল একটা সময় কিন্তু আপনাকে তারপরও শক্ত থাকতে হবে কারণ ফারহিন! ফারহিনের জন্য। আপনি একবার নিজের মনকে এটা বোঝান বাবা আর বেঁচে নেই। উনি আমাদের ছেড়ে চলে গেছে।

সালমা এতক্ষণ চুপ হয়ে বসে থাকলেও আরশের কথায় তার মন হাজার খন্ডে পরিণত হলো। ঝরঝর করে কেঁদে দিলো। ওনাকে কাঁদতে দেখে আরশ অসহায় দৃষ্টিতে তীব্রের দিকে তাকালো। তীব্র আর আরশ এটাই চেয়েছিলো এই শোক সালমা কান্নার মধ্যে দিয়ে বের করে ফেলুক, নাহলে প্রচন্ড শকে অনেক সময় মানুষ মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ে। কান্নাটা জরুরি তাই আরশ সালমা কে আটকালো না, থামালো না। কাঁদুক, আজকে শেষ বারের মত কেঁদে নিক মানুষটা। প্রিয় মানুষের চলে যাওয়া তাকে মেনে নিতে হবে, প্রিয় মানুষকে শেষ বারের মত বিদায় ও দেওয়ার ক্ষমতা তার থাকতে হবে।

★দিদার হাসানের দাফনকাজ সমপন্ন করে ফিরে এলো আরশ আর তীব্র। বাড়িতে প্রবেশ করতেই দেখলো ড্রয়িংরুম খালি। আরশ দ্রুত পা চালিয়ে সালমার রুমে গেল। রুমের দরজায় গিয়ে দাঁড়াতেই দেখলো সালমা দিদার হাসানের ছবির সামনে দাঁড়িয়ে আছে। আরশ দরজায় নক করলো৷ সালমা স্তম্ভিত ফিরে পেল। দ্রুত মুখ মুছে ঘুরে দাঁড়ালো। আরশ রুমে প্রবেশ করর সালমার হাত ধরে বিছানায় বসালো। পায়ের কাছে বসে পড়লো আরশ। সালমার কোলে মাথা রেখে বলল-
“-আপনাকে আমি মায়ের মত ভাবি। আমিতো আমার মা কে দেখিনি তবে আপনাকে দেখেছি। আমি শুধু ফারহিনের হাসবেন্ড না আপনার ছেলের মত থাকতে চাই মা।

সালমা আরশের মাথায় হাত রাখলো। আরশ সেই হাত মাথার সাথে আরো শক্ত করে চেপে ধরে বলল-
“-আপনি আমার বাসায় চলুন মা। আমার আর ফারহিনের সাথে থাকবেন। এখানে একা আপনাকে রেখে আমি শান্তিতে থাকতে পারবো না।
“-না আরশ তা হয় না। আর এখন এসব বাদ দাও। আমি তোমাকে নিজের ছেলেই ভাবি। তোমার যখন ইচ্ছে হবে চলে এসো।
“-কিন্তু মা…
“-হাসপাতাল গিয়েছিলে?
আরশ কে থামিয়ে দিয়ে প্রশ্ন করলো সালমা।
“-না মা যাইনি। আপনাকে এভাবে রেখে..
“-আরশ! যে গেছে তার কথা না ভেবে যারা আছে তাদের নিয়ে ভাবো। ফারহিন, ভাইসাব সবাই হাসপাতালে পড়ে আছে তোমার ওখানে থাকা উচিত বাবা। আমি আছি এখানে তুমি যাও। ফারহিন আর ভাইসাবের খেয়াল রাখো। ডাক্তার রা এখনো কিছু জানায়নি, ভাইসাব কে সুস্থ করে তোলো।
আরশ উঠে দাঁড়ালো। সালমার মাথায় হাত দিয়ে বলল-
“-সাবধানে থাকবেন, আমি আসছি মা।
“-যাও।
আরশ চলে যাওয়ার জন্য পা বাড়ালো। দরজার কাছে গিয়ে সালমার দিকে ফিরে তাকালো। সালমা কাঁদছে। চোখ থেকে পানি আপনা আপনিই পড়ছে। আরশ মৃদ্যুস্বরে বলল –
“-সরি মা। আপনাকে কষ্ট দেওয়ার উদ্দেশ্য আমার ছিলো না।

তীব্রের বাবা মা এসেছে। তাদের কে সালমার কাছে রেখে আরশ আর তীব্র হাসপাতালের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লো। হাসপাতাল পৌঁছে একবার ফারহিন কে দেখে নিলো আরশ তারপর ডাক্তারের সাথে কথা বলে জানলো কাদের শিকদারের বুকের তিনটা হাড় ভেঙ্গে গেছে। মেরুদণ্ড ভেঙ্গে গেছে। কাদের শিকদার আর কখনো নিজের পায়ে উঠে দাঁড়াতে পারবেনা। শ্বাস চলছে নাম মাত্র! এখনো বলা যাচ্ছে না কিছুই। সব শুনে এসে করিডরেই বসে পড়লো আরশ। দেওয়ালে মাথা ঠেকিয়ে চুপ করে আছে সে। তীব্র পাশে গিয়ে বসতেই বলল-
“-এক মুহুর্তে সবটা এলোমেলো হয়ে গেল তীব্র। কালও বাবা আমার সাথে ছিলো। আর আজ…
“-আরশ তুই ভেঙ্গে পড়িস না। ফারহিন, খালামনি ওদের কে সামাল দেবে? আঙ্কেল সুস্থ হয়ে উঠবে চিন্তা করিস না।

আরশ চুপচাপ। আরশের মলিন মুখের দিকে তীব্র তাকিয়ে রইলো। আরশের চেহারায় শোকের কোনো ছাপ নেই। তবে চিন্তার ছাপ আছে।

★মধ্যরাত! ধীর পায়ে আইসিইউর দিকে এগিয়ে গেল একটি ছায়া। পাশেই নার্স সোফায় পড়ে ঘুম। নার্সের দিকে তাকিয়ে একটুও বিরক্ত হলো না সে। একটি চেয়ার টেনে বসলো কাদের শিকদার এর পাশে। কাদের শিকদার এর মাথায় হাত বুলিয়ে দিলো। ধীর গতিতে চোখ মেলে তাকালো তিনি। চোখের সামনে আরশের মুখ ভেসে উঠলো। আরশ কে দেখে তিনি যেন এক প্রশান্তির ছায়া দেখতে পেলেন। আরশ একটু এগিয়ে গিয়ে কাদের শিকদারের কপালে চুমু খেল। তারপর নিজের জায়গায় বসে শান্ত, ঠান্ডা স্বরে বলল-
“-কিছু বলব শুনবে বাবা?
চোখের পলক ঝাপটে সম্মতি দিলো কাদের শিকদার। মুখে তার অক্সিজেন মাস্ক। কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়া তিনি শ্বাস নেওয়ার ক্ষমতা হারিয়েছেন আপাতত। আরশ দুই হাত মুষ্টিবদ্ধ করে থুতনিতে ঠেকিয়ে বলল-
“-জানো বাবা, খুব ছোট ছিলাম। তুমি আমায় একটা কাজের লোকের হাতে রেখে চলে যেতে তোমার ব্যবসা বাণিজ্যে গড়তে। আমার ভবিষ্যতের কথা ভেবেই এত পরিশ্রম করতে এটাই তোমার ভাষ্য ছিলো। তুমি অফিস যাওয়ার সময় আমি প্রতিদিন কাঁদতাম বাবা। তুমি আমায় এটা এটা বুঝিয়ে চলে যেতে। তুমি জানো আমি কেন কাঁদতাম? তুমি চলে যাওয়ার পর, তোমার সেই বিশ্বস্ত কাজের লোক যার কাছে আমাকে রেখে যেতে সে আমাকে প্রচুর বকতো, মারধর করতো। সময় মত খেতেও দিত না। রুমে একা একা পড়ে থাকতাম আমি। সে আমাকে খেতে ডাকতো না। খেতে চাইলে কোনোসময় খাবার দিতো কোনোসময় দিতো না। কত বেলা যে আমি উপোস ছিলাম তা যদি তুমি জানতে। তোমাকে এসব কখনোই বলা হয়নি। আমি প্রতিদিন ভাবতাম রাতে তুমি এলে আমি বলে দেব। কিন্তু তুমি এসে রুমে চলে যেতে। আমাকে এক দেখা দেখেই চলে যেতে। কখনো কখনো সেই এক দেখাও দেখার সময় তোমার হতো না। আমি তা ভেবে কাঁদতাম। কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়তাম খিদে পেটেই। অনাদর, অবহেলা আমাকে এক ঘেয়ে,এক রোখা, বদমেজাজি করে তুলল। আমি ধীরে ধীরে সেই পরিবেশেই বড় হতে থাকলাম। তারপর একদিন আমার বয়স তখন ১২। তোমার এই বিশ্বস্ত কাজের লোককে আমি মেরে ফেললাম। হ্যাঁ! ওটা এক্সিডেন্ট ছিলো না বাবা। গ্যাস আমিই লিক করে দিয়েছিলাম। যাতে গ্যাসের ব্লাস্টে যে মারা যায়। আমি অনেক খুশি হয়েছিলাম যখন তার পোড়া দেহ চোখের সামনে দেখলাম। তুমি ভাবলে ওটা এক্সিডেন্ট।

আরশের কথা শুনে শ্বাস প্রশ্বাস বেড়ে গেল কাদের শিকদারের। চোখ থেকে তার পানি পড়ছে। তিনি লক্ষ্য করলেন কথাগুলো বলার সময় আরশ নিজেও ছোট বাচ্চার মত কাঁদছিলো। একটু পর পর হেসেও দিচ্ছিলো। আরশ আবারও বলার শুরু করলো-

“-আমি মেন্টালি সুস্থ নই বাবা। কেন জানো? তোমার কারণে..
হুম, তোমার কারণে। তুমি আমাকে একটু সময় দিলে একটু আমায় ভালোবাসলে আমার দিনগুলো বাকি বাচ্চাদের মত হতো। কিন্তু আমায় মিথ্যে বুঝ দিতে তুমি যে, আমার জন্যই তুমি ছুটছো। কিন্তু তুমিতো আমার জন্য ছুটো নি বাবা। নিজের জন্য, নিজের সম্মান, নিজের ক্ষমতার জন্য ছুটেছিলে, যার কারণে বিজনেস নামমাত্র শো করে তুমি ইয়াবার মত জঘন্য একটা ব্যবসা চালিয়ে গেলে। কেন বাবা? তুমি যদি অসৎপথেই ইজিলি টাকা রোজগার করবে তাহলে কেন আমায় অত কষ্ট দিলে? কেন আমাকে ভয়ংকর হতে বাধ্য করলে? তুমি জানো আমি মাসে ৩/৪ বার হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি করি। তুমি কীভাবে জানবে তুমিতো জানোই না যে তোমার ছেলে পাগল। তোমার ছেলে স্বাভাবিক আচরণ করতে হলে মেডিসিন নিতে হয়। নিজেকে শান্ত রাখতে মেডিসিনের সাহায্য নিতে হয় বাবা। মাঝে মাঝে ভাবি মা থাকলে আমি হয়তো এমন হতাম না বাবা। খুব কষ্ট হয়, এত কষ্ট সহ্য হয়না। আমি মাঝে মাঝে নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলি যার ফল এসব…

বলেই নিজের দুহাত দেখালো আরশ। কাঁদতে কাঁদতে বলল-
‘-দেখো না বাবা, হাত দুটোতে সব দাগ। আমার কষ্ট হতো বাবা। প্রচুর কষ্ট হতো। আমি তো পারতামই না অনেক চেষ্টা করেও পারতাম না বাবা। তবু আমি তোমার সামনে নিজেকে ফিট দেখাতাম। কারণ আমি আমার এই রোগ কাউকে দেখাতে চাইনি। আমি চাইনা কেউ জানুক আমি কতটা খারাপ, কতটা ভয়ংকর, কতটা পাগল। আমার পাগলামি কতটা হতে পারে তা আমি কাউকে দেখাইনি। জানো বাবা, ফারহিনকে যেদিন দেখলাম সেদিন সারারাত ঘুমাতে পারিনি। মেয়েটা আমার যত্ন করেছে এক দেখায়। ওর প্রতি আমাকে ঝুকে যেতে বাধ্য করেছে বলেই ইচ্ছে করে ওর বিয়ে আমি তীব্রের সাথে হতে দিইনি। তীব্র এসব জানেনা। তুমিই বলো, তীব্রের কাছে সব আছে বাবা মা সব। আমার কাছে তো কিছুই নেই, তুমিতো থেকেও ছিলে না তাই আমি তীব্রের কাছ থেকে ছলে বলে কৌশলে নিয়ে নিলাম আমার ফারহিন কে। ফারহিন কে আমি অনেক ভালোবাসি বাবা। ওর সামান্য মন খারাপ সহ্য হয়না। ওকে বাঁচিয়ে রাখতে আমি সবাইকে মেরে ফেলতে পারি। কারণ আমার কাউকে লাগবেনা ফারহিন থাকলেই হবে। কিন্তু হুট করেই কানে এলো তোমাদের শত্রুতার রেশ ধরেই ফারহিনের উপর এই হামলা হয়েছে। আমার ভেতরটা কেঁপে উঠলো বাবা। আমি ফারহিনকে ওই অবস্থায় কীভাবে দেখতাম? আমার তো অসহ্য লাগছিলো। আর আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম ফারহিনের এই অবস্থা যাদের জন্য তাদের ছাড়বো না। তাদের ক্ষমা করবোনা। আর আমি তাই করলাম। দিদার আঙ্কেল তো ভালোই ভালোই মারা গেল কিন্তু তুমি? তুমি থেকে গেলে। ভেরি ব্যাড! আমি এটা চাইনি যে তুমি থাকো। কিন্তু থেকে যেহেতু গেলে ভাবলাম তোমার জানা উচিত তোমার অংশ তোমার ছেলে কতটা ভয়ংকর। এই ভয়ংকর রুপের জন্য যে দায়ী তাকে একবার এসব না দেখালে তো অন্যায় হবে বাবা।

আরশ উঠে দাঁড়ালো। কাদের শিকদার অনবরত দু পাশে মাথা নেড়ে যাচ্ছে। চোখ থেকে পানি পড়ছে। আরশ হালকা হাসলো, বলল-
“-যাও বাবা, ইহকালের সময় ফুরিয়ে গেছে তোমার। আমার তোমাকে লাগবে না এমনিতেও তুমি অ-কেজোর মতই পড়ে থাকবে। তাই এত কষ্ট না করে যাও, একবারেই তোমাকে মুক্তি দিলাম। নিজেকে ক্ষমা করে দিও বাবা, তোমার বিপথে গিয়ে আমাকে এত ভয়ংকর বানানো উচিত হয়নি।

আরশ নিজের হাতেই অক্সিজেন মাস্ক খুলে দিলো। হাতে গ্লাভস পড়ে নিলো। তারপর কাদের শিকদারের নাক মুখ চেপে ধরলো।কাদের শিকদার যন্ত্রণাভরা দৃষ্টিতে তার এক মাত্র ছেলের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতেই নিজের অন্তিম নিশ্বাস নিলো। তিনি শেষবারের মত দেখলো তার অতি আদরের ছেলে তাকে ভয়ংকর যন্ত্রণা দিচ্ছে। আরশ যখন বুঝতে পারলো তিনি মারা গেছে তখন আরশ নিজের হাতে চোখ দুটি বন্ধ করে দিলো। কপালে চুমু দিয়ে বলল-
“-আমার ফারহিনকে কষ্ট দেওয়ার ফল ভোগ তো করতেই হতো। ভালো থেকো বাবা। এবার না আছো তোমরা আর না আছে আমার ফারহিনের কোনো শত্রু। আমি সমস্ত শত্রুতার রাস্তা বন্ধ করে দিলাম। গুড বাই।

আরশ বেরিয়ে গেল। আইসিইউ তে পড়ে রইলো কাদের শিকদারের প্রাণহীন দেহ।

চলমান……

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ