Sunday, October 5, 2025







বাড়ি"ধারাবাহিক গল্প"লাভ ম্যারেজ লাভ_ম্যারেজ পর্বঃ ০৬(শেষ পর্ব)  

লাভ_ম্যারেজ পর্বঃ ০৬(শেষ পর্ব)  

লাভ_ম্যারেজ পর্বঃ ০৬(শেষ পর্ব)
– আবির খান

 

প্রিয়ন্তিঃ নিরব কাজ হয়েছে ভাইয়া আসছেতো। এখন?? আল্লাহ..তোমাকে আর আমাকেতো এখন দেখে ফেলবে। তোমাকেতো জানে মেরে ফেলবে আমার সাথে দেখলে। এখন কি হবে?? কই যাবো?? আল্লাহ। প্রিয়ন্তি অস্থির হয়ে গিয়েছে। ভয়ে রীতিমতো কাঁপছে।

নিরবঃ আহ তুমি শান্ত হওতো।

নিরব আসেপাশে তাকিয়ে দেখে ছাদের উপরের পানির টাংকির জায়গাটা পলালে ভাইয়া দেখবে না। এদিকে প্রিয়ন্তি ভয়ে অবস্থা খারাপ। নিরব তাড়াতাড়ি ওয়াল বেয়ে উপরে উঠে টাংকির ছাদে শুয়ে পরে। আর প্রিয়ন্তিও ছাদের একপাশে দাঁড়িয়ে ভয়ে আল্লাহ আল্লাহ করছে।

রানাঃ কিরে প্রিয়ন্তি, এত্তো রাতে তুই ছাদে?? অবাক হয়ে।

প্রিয়ন্তিঃ নিচে গরম লাগছিল তাই উপরে একটু বাতাস খেতে আসলাম। ভয়ে ভয়ে বলল।

রানা ছাদটা ভালো করে দেখলো যে কোথাও কেউ আছে কিনা। প্রিয়ন্তির ভয় আরো বেড়ে গেলো। নিরব আকাশের দিকে তাকিয়ে আল্লাহ আল্লাহ করছে।

রানাঃ আমারও অনেক গরম লাগছিল বুঝলি। তাই আমিও উপরে আসলাম। যাই টাংকিটা উপরে গিয়ে বসি। ওখানে বাতাস বেশি লাগে।

আজ কাজ হয়েছে। এখন নিশ্চিত প্রিয়ন্তি ধরা খাবে। আর কিচ্ছু করার নাই। নিরবও ভয়ে ভয়ে আরো জোরে জোরে আল্লাহকে ডাকছে মনে মনে। প্রিয়ন্তি কি করবে ভেবে পাচ্ছে না। তাও একটা শেষ সুযোগ নিলো প্রিয়ন্তি।

প্রিয়ন্তিঃ ভাইয়া…চিৎকার করে।

রানা পিছনে তাকিয়ে দেখে প্রিয়ন্তি মাথা ঘুরে পরে যাচ্ছে।

রানাঃ আরে আরে প্রিয়ন্তি কি হলো বোন?? পরে যাচ্ছিস কেনো??চিন্তিত হয়ে।

প্রিয়ন্তিঃ ভাইয়া গরমে মাথা ঘুরাচ্ছে চলো আমরা নিচে যাই। আমাকে একটু নিচে দিয়ে আসো। না হয় পরে যাবো। অসুস্থ কণ্ঠে।

রানাঃ হঠাৎ এভাবে অসুস্থ হয়ে গেলি কিভাবে?? আচ্ছা চল দিয়ে আসছি।

এরপর রানা প্রিয়ন্তিকে নিয়ে নিচে চলে যায়। আর এই ফাঁকে নিরবও ওর বাসায় চলে যায়। এভাবে অনেক ভয় পাড় করে নিরব আর প্রিয়ন্তি দেখা করতো। নিরবের রেজাল্ট বের হয়। অনেক ভালো রেজাল্ট করেছে সবার থেকে। একটা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে এপ্লাই করার পর নিরব সেখানে চাঞ্চ পায়। নিরব সম্পূর্ণ ওর যোগ্যতা দিয়েই এই চাকরিটা পেয়েছে। ওর সততা আর শিক্ষাগত যোগ্যতাই ওকে আজ এই চাকরি দিয়েছে। তবে এখনো পার্মানেন্ট হয়নি বলে প্রিয়ন্তির বাবাকে বলতে পারছে না। বাসার সবাই খুশি। বিশেষ করে প্রিয়ন্তি। এভাবে আরো কয়েকটা মাস কেটে গেলো। হঠাৎ বিকেলের দিকে একদিন নিরব অফিসে কাজ করছিলো ঠিক সে সময় ওর ফোনটা বেজে উঠে।

নিরবঃ হ্যালো প্রিয়ন্তি।

প্রিয়ন্তি কাঁদতে কাঁদতে নিরবকে বলল,

প্রিয়ন্তিঃ আমাকে আজ ছেলে পক্ষ দেখতে আসবে যদি পছন্দ হয় তাহলে আজই আংটি পরিয়ে যাবে। প্লিজ তুমি কিছু করো।

নিরবঃ আমি আসছি প্রিয়ন্তি আমি আসছি। তুমি প্লিজ কেঁদো না। চিন্তিত কণ্ঠে।

প্রিয়ন্তি ফোন রেখে দেয়।

নিরব বের হতে নিলেই হঠাৎ জরুরি মিটিং ডাকে নিরবের বস। প্রায় রাত ৮ টা বেজে গেছে মিটিং শেষ হতে। নিরব রীতিমতো কাঁদছে। কি করবে কিচ্ছু বুজতে পারছে না। তাড়াতাড়ি পাঠাওতে করে বাড়ি আসে। বাড়ির ভিতরে ঢুকে দেখে প্রিয়ন্তি দাঁড়িয়ে আছে মলিন চোখে। চোখটা ভিজা।

নিরবঃ কি হয়েছে প্রিয়ন্তি?? চিন্তিত স্বরে।

প্রিয়ন্তি মলিন চোখে নিরবের দিকে তাকিয়ে ওর রিং ফিঙ্গার উঠিয়ে নিরবকে দেখালো। নিরব দেখে তাতে একটা আংটি পরানো। নিরবের হাত থেকে ঠাস করে ব্যাগটা পরে যায়। চোখ থেকে অঝোরে পানি পরছে।

প্রিয়ন্তিঃ নিরব এখনো কিছু হয়নি৷ তুমি এখনই বাবার সাথে গিয়ে কথা বলো।

নিরবঃ হ্যাঁ আমি বলবো। আমি এখনই আসছি।

প্রিয়ন্তিঃ আচ্ছা।

নিরব তাড়াতাড়ি উপরে গিয়ে কোনো রকম ফ্রেশ হয়ে নিচে প্রিয়ন্তির বাবার কাছে যায়।

নিরবঃ আসসালামু আলাইকুম চাচা, আসতে পারি??

বাবাঃ হ্যাঁ আসো। বসো।

নিরবের প্রচন্ড ভয় হচ্ছে। প্রিয়ন্তি দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে আছে। নিরবও ভিতরে ঢুকে দাঁড়িয়ে আছে। ভয়তে বসতেও পারছে না।

বাবাঃ কি হইলো বসো।

নিরব বসলো। কিন্তু কিভাবে কথা শুরু করবে ও বুঝতে পারছে না।

বাবাঃ কিছু বলবা??

নিরবঃ জ্বি চাচা।

বাবাঃ হুম বলো। কিন্তু তুমি এতো কাঁপতাছো ক্যা??

নিরবঃ এমনিতেই চাচা। আস…

হঠাৎই প্রিয়ন্তির ভাই এসে উপস্থিত। প্রিয়ন্তি নিরবের দিকে অসহায় ভাবে তাকিয়ে আছে। আর ইশারায় বলছে চলে যেতে। নিরব তা দেখেও না দেখার মতো করে প্রিয়ন্তির বাবাকে বলল,

নিরবঃ চাচা আমি প্রিয়ন্তিকে বিয়ে করতে চাই। আমি ওকে অনেক বেশি ভালোবাসি।

প্রিয়ন্তি বাবা যেনো রীতিমতো সক খায়। কিন্তু প্রিয়ন্তির ভাই উঠে এসে নিরবের কলার টেনে ধরে। নিরব কেঁপে উঠে। প্রিয়ন্তি আড়াল থেকে বাইরে বেরিয়ে আসে।

বাবাঃ আহা রানা ছাড়। ছাড় বলছি।

রানাঃ ওর কত্তো বড় সাহস ওরমতো ফকিন্নি ছেলে আমার বোনকে বিয়ে করতে চায়।

বাবাঃ রানা…আমি ছাড়তে বলছি। আর তুই বাইরে যা। আমি ওর সাথে কথা বলছি।

রানা নিরবকে ছেড়ে দিয়ে বাইরে চলে যায় রাগী ভাবে।

বাবাঃ তুমি কি মনে করে আমার মেয়েকে বিয়ে করতে চাও??শান্ত গলায়।

নিরবঃ চাচা আমি ওকে অনেক বেশি ভালোবাসি। ও আমাকে অনেক বেশি ভালোবাসে।

বাবাঃ ভালোবাসা দিয়ে কি সংসার চলেরে?? রাগী কণ্ঠে।

নিরবঃ চাচা আমি একটা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি পেয়েছি।

বাবাঃ বেতন কত??

নিরবঃ ৪০০০০ হাজার টাকা।

প্রিয়ন্তির বাবা অট্টো হাসিতে ভেঙে পরে।

বাবাঃ আমার মেয়ের শপিং এইতো মাসে এর বেশি যায়। শোন, তুই ছোট ঘরের ছেলে তোর নিশ্চয়ই আমার সম্পত্তির উপর লোভ হয়েছে তাই আমার মেয়েকে পটিয়েছিস তাই না??

প্রিয়ন্তির বাবার কথা শুনে নিরব যেন বিশাল বড় এক ধাক্কা খায়। প্রিয়ন্তি কোনো ভয় ছাড়াই নিরবের পাশে দাঁড়িয়ে বলে উঠে,

প্রিয়ন্তিঃ বাবা তুমি এটা কি বললে?? নিরব প্রথমে আমাকে বলেনি ভালোবাসে বরং আমি ওকে বলেছি।

নিরবঃ চাচা, আমার আপনার সম্পত্তির ছিটেফোঁটাও লাগবে না। শুধু আপনার মেয়েটাকে দেন আমাকে।আমি যা আয় করবো তাতেই আমাদের চলবে।

বাবাঃ নাহ এ সম্ভব না। আমি তোর সাথে এতো শান্ত ভাবে কথা বলছিস কেনো জানিস?? কারণ মেয়েটা তোকে ভালোবাসে। নাহলে তোকে এত্তোক্ষনে যে কি করতাম তুই জানতিও না। আমি তোকে মানি না। আমার পছন্দের ছেলের সাথেই প্রিয়ন্তির বিয়ে হবে। তুই অবশ্যই আমার মেয়ের বিয়ে খেয়ে যাবি।

নিরবঃ….

প্রিয়ন্তিঃ কি হলো নিরব কিছু বলো…নিরব…নিরব…

নিরবঃ প্রিয়ন্তি, আমি অনেক গরীব সত্যিই অনেক গরীব। তোমার বাবা ঠিকই বলেছে আমি হয়তো তার সম্পত্তির লোভেই তোমাকে পটিয়েছি। তোমার যে চাওয়া পাওয়া হয়তো আমি পূরণ করতে পারবো না। তুমি তোমার বাবার পছন্দের ছেলে কেই বিয়ে করো। তোমার বাবার পছন্দ আমি না। বলেই কাঁদতে কাঁদতে নিরব চলে গেলো।

প্রিয়ন্তি সেখানে পাথরের মতো ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কি হয়ে গেলো একটু আগে প্রিয়ন্তি কিছইু বুঝতে পারলো না।

প্রিয়ন্তিঃ বাবা তুমি অাজ তিনটা জীবন নষ্ট করলে।

বলেই প্রিয়ন্তিও কাঁদতে কাঁদতে চলে গেলো। নিরব ছাদে একা বসে কাঁদছে। প্রিয়ন্তিও নিজেকে রুমে বন্দী করে কাঁদছে। প্রিয়ন্তি খুব কষ্ট পেয়েছে যে, এতোদিনের ভালোবাসা নিরব একমুহূর্তে ছেড়ে দিলো। আঁকড়ে ধরলো না নিরব প্রিয়ন্তিকে। প্রিয়ন্তির খুব রাগ হচ্ছে নিরবের উপর। কিন্তু প্রিয়ন্তি এর চেয়ে বেশি কিছু করতেও পারছেনা। কারণ ওর বাবা আর ভাই অনেক খারাপ। নিরবকে মেরেও ফেলতে পারে। সেই ভয়ে প্রিয়ন্তিও কিছু করতে পারছেনা। আর এদিকে নিরব, বড়দেরকে কষ্ট দিয়ে তার ভালোবাসা পেতে চায়না। ও মনে করেছিলো, ওর চাকরির কথা শুনে নিরবের কাছে ওর বাবা প্রিয়ন্তিকে খুশি খুশি তুলে দিবে। কিন্তু তা আর হলো না। হলো তার বিপরীত। নিরবের এখন খুব জোরে চিৎকার করে কান্না করতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু তাও পারছে না। ওর ভালোবাসা ওর ভালোলাগার মানুষটা কিছুদিন পর অন্য কারো বুকে বাসা বাঁধবে। নিরবের বুক ফেটে যাচ্ছে কষ্টে। শুধু অশ্রু ফেলে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।

এভাবে প্রিয়ন্তির বিয়ের সব রীতি শেষ করে কাল ওর বিয়ে। প্রিয়ন্তি কষ্টে আর রাগ করে নিরবের সাথে কথা আর দেখাও করেনি। নিরব নিজেকে রুমে বন্দী করে শুধু কাঁদছে আর কাঁদছে। সাথে নিরবের মাও কাঁদছে ওর সাথে তবে আড়ালে লুকিয়ে। ছেলের সামনে কাঁদলে ছেলে আরো ভেঙে পরবে।

বিয়ের দিন সন্ধ্যা ৭ টা,

নিরব একা ওর রুমে বসে আছে দরজা দিয়ে। জীবনে যাকেই ওর বেশি ভালো লাগে তারাই ওকে ছেড়ে চলে যায়। কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল সব শুকিয়ে গেছে। নিথর হয়ে মাটিতে বসে আছে। নিরব ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে ৭.২০ বাজে। এতোক্ষণে হয়তো প্রিয়ন্তির বিয়ে হয়ে গিয়েছে। শেষ সব। আর এখানে একমুহূর্তও থাকবেনা নিরব। আর না। শেষ সব। এসব ভাবছিলো নিরব। হঠাৎই ওর রুমের দরজায় কড়া পরে। নিরব দরজা খুলেতো পুরো অবাকের সাত আসমানে। কারণ বিয়ের বেশে প্রিয়ন্তি যে ওর সামনে দাঁড়িয়ে আছে। কি যে সুন্দরই না লাগছে ওকে।

নিরবঃ তুমি এখানে?? অবাক হয়ে।

প্রিয়ন্তিঃ নিরব, আমি বিয়ে থেকে পালিয়ে এসেছি। চলো আমরা কোথাও দূরে মানে অনেক দূরে পালিয়ে যাই। চলো নিরব।

মাঃ যা নিরব ওকে নিয়ে পালিয়ে যা।

নিরব কিছুটা সময় চুপ করে প্রিয়ন্তিকে দেখে। সে চাহনিতে অনেক কষ্ট লুকিয়ে আছে। হয়তো প্রিয়ন্তি তা বুঝেছে।

নিরবঃ না প্রিয়ন্তি আমি তা পারবোনা। যদি পালানোর ইচ্ছে থাকতো তাহলে অনেক আগেই পালিয়ে যেতাম। কিন্তু আমি এমন না প্রিয়ন্তি। আমার ইচ্ছে ছিলো তোমার পুরো পরিবারের সম্মতিতে আমাদের বিয়ে হবে। তোমার বাবা মাকে কষ্ট দিয়ে আমি আমার ভালোবাসা পেতে চাইনা। তাদের এই কষ্ট একদিন বিশাল বড় অভিশাপে পরিনত হবে। আমরা কোনো দিন সুখী হতে পারবো না। আর সবচেয়ে বড় কথা তোমাকে আমার সার্থের জন্য তোমার বাবামার কাছ থেকে আলাদা করতে পারবো না। তাদের দোয়া ছাড়া আমাদের বিয়ে সম্ভব নয় প্রিয়ন্তি সম্ভব নয়। নিরব নিচে তাকিয়ে কাঁদছে।

বাবাঃ যাক আমার মেয়ে একটা হিরা পছন্দ করেছে।

নিরব হঠাৎ প্রিয়ন্তির বাবার কণ্ঠ শুনে আঁতকে উঠে। প্রিয়ন্তির বাবা পাশ থেকে সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে আসে। মানে ভাই আর মা। নিরব কিছুই বুঝতে পারছে না। অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে সবার দিকে।

বাবাঃ বাবা নিরব তুই আমার পরীক্ষায় ১০০ তে ২০০ পেয়েছিস। আজ যদি সত্যিই তুই ওকে নিয়ে পালাতি তাহলে প্রিয়ন্তিকে তুই জীবনেও পেতি না। আমি অবাক হয়েছি তোর নিজের মা বলার পরও তুই ওকে নিয়ে পালাসনি। আমাদের সবার কথা ভেবে নিজের ভালোবাসাকে বিসর্জন দিলি৷ সত্যিই তোর মতো বড় মনের মানুষ আর একটাও নাই। তুই হলি আমাদের আসল ঢাকায়া ছেলে। আরে সানাই বাজাও আজ আমার মেয়ের বিয়ে। অনেক খুশি হয়ে।

এরপর সবার সম্মতিতে নিরব আর প্রিয়ন্তির বিয়ে হয়ে যায়৷ আর সেই সাথে তাদের ভালোবাসা পূর্ণতা লাভ করে।

{পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করা কোনো সমস্যার সমাধান না। বরং নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত করুন যাতে পালানোর মতো অপরাধ আপনার না করতে হয়। সবশেষে বলতে চাই সবার ভালোবাসা পূর্ণতা পাক।}

– সমাপ্ত।

– কোনো ভুল হলে মাফ করবেন।

কেমন লেগেছে এই গল্পটি?? তা জানিয়ে একটি গঠনমূলক মন্তব্য করুন। আর সবসময় সাথে থাকবেন। যারা এতোটা সময় ধরে সবসময় আমার সাথে ছিলেন তাদের জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

© আবির খান।

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

1 মন্তব্য

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ