Monday, October 6, 2025







মন বিনিময় পর্ব-০৯

#মন_বিনিময়
#পর্বঃ৯
#লেখনীতে- তাসফিয়া হাসান তুরফা

মানুষ স্বভাবতই সঙ্গপ্রিয় প্রাণী। যেকোনো পরিস্থিতিতে কারও সঙ্গ পেলে, নিজের পাশে কাউকে পেলে কঠিন থেকে কঠিনতর ব্যক্তিরও মন গলতে বাধ্য, স্বপ্নিলও এর ব্যতিক্রম নয়। বাহ্যিকভাবে কঠিন খোলসের আড়ালে তার যে একটা কোমল স্বতঃস্ফূর্ত হৃদয় আছে যা সে ভুলেই গিয়েছিলো প্রায়, রাহিতার সান্নিধ্যে আজ তা খোলস ছেড়ে বাহিরে এসেছে। এতদিনের লুকিয়ে রাখা বিন্দু বিন্দু কস্টগুলো মষুলধারে বর্ষিত হয়েছে চোখের কোটরে। সেভাবেই সে বললো,

—আমার কেউ নেই, রাহিতা। আমায় ভালোবাসার কেউ নেই। আমার আর ভালো লাগছেনা কোনোকিছু, জীবনের এই অদ্ভুত পরিণতি আমি মেনে নিতে পারছিনা! জানো আমি যাকেই মনেপ্রাণে ভালোবাসি, যার উপর নির্ভর করা শুরু করি সে-ই আমায় ছেড়ে চলে যায়! প্রথমে বাবার উপর নির্ভরশীল ছিলাম, সে আমার উপর সব দায়িত্বের বোঝা চাপিয়ে অসময়ে চলে গেলো আমাদের জীবন থেকে। যেই বয়সে ভার্সিটিতে ছেলেরা আড্ডা দেয়, হৈ-হুল্লোড় করে সে সময় ক্লাস শেষে বাবার ব্যবসা সামলাতে ছুটতে হয়েছে আমায়। এরপর যখন ধীরে ধীরে জীবন গুছিয়ে উঠছিলো, আমি গ্রাজুয়েশন কম্পলিট করলাম তখন প্রেম বিনিময় হয় আনিকার সাথে। কাজিন হওয়ার সুবাদে ও নাকি আমায় ছোট থেকে পছন্দ করতো, আমি শুরুতে পাত্তা না দিলেও পরে ওর জিদের কারণে ওর প্রস্তাবে সাড়া দিই। এরপর তিন বছর দুজনে প্রেম করি। আমরা সমবয়সী ছিলাম, প্রেমের প্রথম বছরে ও লন্ডন গিয়েছিলো মাস্টার্স এর জন্য আর আমি দেশে কন্টিনিউ করছিলাম। কিন্তু এতেও আমাদের প্রেমে ভাটা পড়েনি। ফোনে, ভিডিওকলে নিয়মিত কথা হতো। তারপর বছর দুয়েক পর ও দেশে ফিরে এলো। তখন আমি ওর প্রেমে পাগলপ্রায়, কিন্তু আনিকার মাঝে অদ্ভুত পরিবর্তন দেখা দিলো। হুট করে একসময় খেয়াল করলাম ও আমায় আগের মতো পাত্তা দিচ্ছেনা, কেমন জানি ইগ্নোর করছে আমায়। কিন্তু আমার ওর প্রতি ভালোবাসা বাড়তে থাকে, তাই ওর এমন আচরণ মেনে নিতে পারছিলাম না। পরে মায়ের কথায় বিয়ের প্রস্তাব দিই ওকে, কিন্তু ওর পরিবার রাজি হলেও কেন জানি আনিকা বিয়েতে রাজি হয়না। এরপর আমার জোরাজুরিতে বিয়ের জন্য হ্যাঁ বললেও বিয়ের আগে ও হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। ডাক্তার বলে ও নাকি কোনো মানসিক পেরেশানিতে আছে যার কারণে এ হঠাৎ অসুস্থতা। কিন্তু মাসখানেক চিকিৎসা চলার পরেও ডাক্তার ওর এই ডিপ্রেশনের সঠিক কারণ খুজে বের করতে পারেননি। এরপর তো হুট করেই একদিন সবাইকে অবাক করে দিয়ে মেয়েটা দুনিয়া ছেড়ে চলে যায়! এসব হয়তো মা বলেছে তোমায়। তাই না?

এতক্ষণ স্বপ্নিলের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছিলো রাহিতা। যতবার স্বপ্নিল আনিকার প্রতি ওর ভালোবাসার কথা বলছিলো ততবার ওর বুকে চিনচিন ব্যথা বাড়ছিলো, কিন্তু তবুও এই প্রথম স্বপ্নিল নিজে থেকে ওকে মনের কথা বলছে তাই কোনোরুপ বাধা দেয়নি সে। মনের কস্টকে পাশে রেখেই একজন নিরব সঙ্গী হিসেবে পাশে থেকেছে সে! এবার ওর শেষের প্রশ্নে মাথা নেড়ে সায় জানায় রাহিতা, তার শাশুড়ি তাকে কিছুটা হলেও এসব বলেছিলেন। ওর মাথা নাড়া দেখে এক দীর্ঘশ্বাস ফেলে স্বপ্নিল। খানিক বাদে শান্ত কণ্ঠে ফের প্রশ্ন ছুড়ে,

—তারপরেও কেন তোমায় এতক্ষণ এসব বললাম জানতে চাও?

—হু।

—তবে শুনো। সবাই শুধু এটাই জানে আমাদের দুজনের মাঝে প্রেম ছিলো আর বিয়ে হওয়ার আগে ও মারা গেছে। কিন্তু আসল সত্যটা যে কি তা আমি ছাড়া এখনো কেউ জানেনা।

—মানে?

বিস্ময়ে নিজ থেকেই প্রশ্ন বেরোলো রাহিতার মুখ থেকে। ওর বিস্ময় দেখে তাচ্ছিল্যের হাসি হাসি স্বপ্নিল। সামনের নদীর শান্ত স্রোতে চেয়ে বেশ শীতল কণ্ঠে বলে,

—আনিকা আমায় প্রকৃত অর্থে ভালোবাসেনি। আমি হয়তো ওর ক্ষনিকের মোহ ছিলাম, নয়তো অল্প বয়সের আবেগ যার কারণে বিদেশ যেয়ে ও আমার অনুপস্থিতিতে অন্য একজনের সাথে সম্পর্কে জড়ায়। ওর সেই সম্পর্কের গভীরতা নাকি আমাদেরটার চেয়েও অনেক বেশি ছিলো। কিন্তু আমি ওর কাজিন হওয়ায় দুই ফ্যামিলির সবাই জানতো আমাদের সম্পর্কের কথা তাই আমাদের বিয়ে প্রায় ঠিক হয়ে ছিলো। বিশেষ করে ও ছিলো ওর বাবার বাধ্যগত সন্তান, ওর বাবা আমার মা-কে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ফেলেছিলেন। যার ফলশ্রুতিতে ও না পারছিলো আমায় ছাড়তে আর না পারছিলো আমায় সত্যিটা বলতে। এই টানাপোড়েনেই মানসিক চাপ বেড়ে যায় ওর। এর মধ্যে মাস্টার্স শেষ হওয়ায় দেশে আসতে বাধ্য হয় আর তখন আমার ও ফ্যামিলির চাপে পড়ে বিয়ের জন্য রাজি হতে হয় ওকে। কিন্তু ওই যে আগের সম্পর্কের পিছুটান যা সে ভুলতে পারছিলোনা, ওটার কারণে অনেক বেশি স্ট্রেস নিয়ে ফেলে সে। এভাবেই হঠাৎ একদিন ডিপ্রেশনে ভুগতে ভুগতে হুট করেই কাউকে না বলে দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে সে! কিন্তু বলে না সত্যিকে যতই ঢাকার চেস্টা করো তা কোনো না কোনোভাবে প্রকাশ পেয়েই যায়? আমার সাথেও হয়েছে তাই। আনিকার বোন এসেছিলো আমার কাছে ওর ডায়েরি নিয়ে। ওর পক্ষ থেকে মাফ চেয়েছে আর অনুরোধ করেছে এ ব্যাপারে ফ্যামিলির কাউকে কিছু না বলতে। আনিকার মনের কথাগুলো যা সে কখনো আমায় বলতে পারেনি তা ওর ডায়েরি থেকেই আমি জানতে পারি সব।

কথাগুলো বলতে বলতে কণ্ঠ রোধ হয়ে আসে স্বপ্নিলের, চোখে প্রায় পানি এসে গেছে। এদিকে ওর কথা শুনে বাকরুদ্ধ রাহিতার অক্ষিদ্বয়ও অশ্রুতে টইটম্বুর! একধ্যানে নিচের দিক তাকানো স্বপ্নিলের দিক তাকিয়ে সে প্রশ্ন করে,

—আপনি কবে থেকে জানেন এসব?

—কয়েকদিন আগেই।

রাহিতার চোখে চোখ রেখে বলে স্বপ্নিল। যে চোখে এক অদ্ভুত কস্ট খুজে পায় মেয়েটা! ভালোবাসার মানুষ ভালো না বাসার কস্ট কিরুপ তা রাহিতা যে বেশ ভালো করেই জানে! তাইতো স্বপ্নিলের কস্ট উপলব্ধি করতে কোনোরুপ অসুবিধা হয়না ওর! আলতো করে স্বপ্নিলের কাধে সহমর্মিতার হাত রাখতেই দুজনের অক্ষিদ্বয় মিলিত হয়। সেই দৃষ্টি বিনিময়ের মাঝেই স্বপ্নিল আবারো বলে উঠে,

—জানো রাহিতা, ভালোবাসায় সব সহ্য করা যায় কিন্তু প্রিয় মানুষের দেওয়া ধোকা সহ্য করা যায়না। কিন্তু আনিকার যাওয়ার পর মনে হয় যেন ওর প্রতি আমার অনুভূতিও শেষ হয়ে গেছে। যাকে আমি পাগলের মতো ভালোবাসতাম তার এমন বিশ্বাসঘাতকতায় ওর প্রতি আমার ঘৃণা জন্মানোর কথা, তাই না? কিন্তু কেন যেন দিন দিন ওর প্রতি আর কোনো অনুভূতিই কাজ করছেনা আমার! আমি নিজের প্রতি নিজেই অবাক হয়ে যাচ্ছি! ওর প্রতি কোনো খারাপ ধারণা নেই আমার মনে। আমি ওকে মাফ করে দিয়েছি।

নিস্পৃহ কণ্ঠে কথাগুলো বলে ইষৎ হাসে স্বপ্নিল। যে হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকা কস্ট বুঝতে বেগ পেতে হলোনা রাহিতার, হুট করে মেয়েটার কি যেন হলো? কোনোকিছু বুঝে উঠার আগেই স্বপ্নিলকে জড়িয়ে ধরে অশ্রুনিপাত করে সে। আচমকা রাহিতাকে এভাবে কাদতে দেখে হকচকিয়ে যায় স্বপ্নিল। ধরবে কি না ভাবতে ভাবতেই কি যেন ভেবে ওকে হালকা করে জড়িয়ে ধরে সে! অতঃপর নিজেকে ধাতস্থ করে ধীর কণ্ঠে সুধায়,

—কস্ট তো আমি পেয়েছি, তুমি কাদছো কেন?

এ প্রশ্নের জবাব দেয়না রাহিতা। স্বপ্নিল ওর সাথে খোলাখুলি কথা বলায়, ওকে জড়িয়ে ধরাতেই মনে মনে সে খুশি, তাদের সম্পর্কের জড়তা কাটার প্রথম ধাপ শুরু হয়ে গেছে তবে! নিশ্চুপভাবে ক্রন্দনরত রাহিতাকে এক পলক দেখে ছোট্ট এক শ্বাস ফেলে স্বপ্নিল। এরপর বেশ শান্তভাবে বলে,

—তুমি অনেক ভালো একটা মেয়ে। অনেক নরম মনের, আমার দুঃসময়ে আমার অনেক খারাপ আচরণ সহ্য করে তুমি আমার পাশে ছিলে। তোমার প্রতি কৃতজ্ঞ আমি। জানো তোমায় দেখলে আমার ভীষণ অপরাধবোধ হয়, রাহিতা। তখন সদ্য ভালোবাসা হারিয়ে আমি একপ্রকার পাগল হয়ে গিয়েছিলাম, কি বলেছি কি করেছি নিজেও বুঝিনি। এরপর যখন সব ভুলে স্বাভাবিক হওয়ার চেস্টা করছিলাম তখন আনিকার ব্যাপারে সত্যিটা জানতে পারি। আর ওটা যেন আমার অপরাধবোধের আগুনে ঘি ঢালার কাজ করেছে, নিজের নজরে আমি নিজেই ছোট হয়ে গিয়েছি! যে আমায় ভালো না বেসে ধোকা দিয়েছে, আমি তার কারণে যারা আমায় ভালোবাসে তাদেরকেই কস্ট দিয়েছি। নিজের চোখে নিজেই ছোট হয়েছি। আমার মা কত বুঝিয়েছে তবুও বুঝিনি, তোমার কোনো দোষ না থাকা সত্ত্বেও তোমার উপর রাগ ঝেড়েছি। কাল অফিস থেকে আসার সময়ও এসব ভাবতে ভাবতেই আসছিলাম। এরপর মনের সাথে যুদ্ধ করতে করতে কখন যে নিজের উপর থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছি আর কাল তোমার সাথে এমন আচরণ করে ফেলেছি। জানিনা আমি ক্ষমার যোগ্য কিনা তবুও পারলে আমায় মাফ করে দিয়ো। সকালের কথাগুলো আমি মন থেকে বলেছি!

অজানা খুশিতে পুনরায় অক্ষিপল্লব ভারী হয় তার, গড়িয়ে পড়ে সুখের অশ্রুজল। কিছু বলার আগেই সকালের কথা শুনে একটা প্রশ্ন আসে ওর মনে। দ্বিধাহীনভাবে সে জিজ্ঞেস করে,

—আচ্ছা, আপনি যদি সুই’সাইড কর‍তে না আসেন তবে এখানে কি করতে এসেছিলেন? আর সকালে ব্লে’ড নিয়ে ওভাবে কি দেখছিলেন?

মেয়েটার সরল প্রশ্নে মৃদু হাসে স্বপ্নিল। ধীরেসুস্থে উত্তর দেয়,

—কাল রাতে মায়ের কথাগুলো শুনে রাগও হয়েছিলো, সারারাত নিজের জীবন নিয়ে ভেবে কাটিয়েছি। খুব সকালে রুমে ঢুকে যখন তোমায় দেখি তখন গতরাতের কথা মনে পড়ে, অনুশোচনা তীব্র হয়। এরপর সোফায় বসতেই টেবিলের নিচে ব্লে’ড চোখে পড়ে। সেটা হাতে নিতেই অতীতের কথা মনে পড়ে, কতটা ছেলেমানুষী-ই না করেছিলাম প্রেমে অন্ধ হয়ে! এসব ভেবে নিজের প্রতি নিজের রাগ বাড়ছিলো, তাইতো রাগ কমাতে এমন শান্ত নির্জন জায়গায় এসেছিলাম নদীর ধারে বসে অশান্ত মনকে শান্ত করতে! ভাবছিলাম সেদিন যদি বোকামি করে সব না জেনেই নিজেকে কিছু করতাম তবে হয়তো মরেও শান্তি পেতাম না…

ওর কথার মাঝেই বাধা দেয় রাহিতা, দু আংগুল চেপে ধরে স্বপ্নিলের ঠোঁটের উপর। আতংকিত স্বরে বলে উঠে,

—মরার কথা বলবেন না, প্লিজ!

ওর প্রতি মেয়েটার চিন্তা দেখে খানিকটা অবাক হয় স্বপ্নিল, এক অদ্ভুত প্রশান্তির হাওয়া বয় ওর বক্ষপিঞ্জরে! এদিকে বিস্মিত চাহনিতে চেয়ে থাকা স্বপ্নিলকে দেখে নিজ আচরণে বিব্রত হয় রাহিতা। ওর ঠোঁট থেকে হাত সরিয়ে লজ্জায় এদিক ওদিক তাকায়। ওর ভাবভঙ্গি দেখে আনমনেই হাসে স্বপ্নিল। এই যে রাহিতার সাথে কথা বলার পর থেকে হঠাৎ করেই ওর বুকের ভার অনেকাংশেই কমে গেছে, হালকা লাগছে নিজেকে৷ আত্মতুষ্টিতে চোখ বুজে আসে ওর। সেদিক একধ্যানে তাকিয়ে থাকে রাহিতা। হঠাৎ চোখ খুলে স্বপ্নিল বলে,

—আমি বাসায় যাবো। আমি একটু শান্তিতে ঘুমোতে চাই। কতদিন শান্তিতে ঘুমাই না! আমায় বাসায় নিয়ে যাবে, রাহি?

বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে রাহিতার দিক হাত বাড়িয়ে ওর উত্তরের আশায় চেয়ে আছে স্বপ্নিল। এদিকে স্বপ্নিলের মুখ থেকে এতদিন পর নিজের এ ছোট্ট সম্বোধন শুনে যেন নিজের কানকে নিজেই বিশ্বাস করতে পারছেনা রাহিতা! বিয়ের পর থেকে স্বপ্নিল ওকে এভাবে ডাকেনি। আবেগে বিস্ময়ে দ্রুতগতিতে মাথা নাড়িয়ে সায় জানায় সে। বাড়িয়ে রাখা হাতে হাত দিতেই নিজ মুঠোয় তা শক্ত করে চেপে ধরে স্বপ্নিল। যেন বহুদিন পর আকড়ে ধরার মতো কোনো বিশ্বস্ত হাত পেয়েছে সে!

মেইনরোডে এসে বাসার জন্য রিকশা নিলো দুজনে। রিকশায় উঠার বেশ কিছুক্ষণ পার হওয়ার পরেও এখনো রাহিতার হাত ছাড়েনি স্বপ্নিল। রাহিতা বুঝলো এতদিনের নিসঙ্গতার পর এ মূহুর্তে একটা ভরসার হাত দরকার স্বপ্নিলের। তাই সে-ও চুপচাপ ওর হাতে হাত রেখে নিঃশব্দে কাটিয়ে দিলো। হুড ছাড়া রিকশায় দুজনেই কাছাকাছি, তপ্ত হৃদয় পাশাপাশি। শরীরের উষ্ণতা একে-অপরের অনুভূতির সাথে উথাল-পাতাল হয়ে বারি খাচ্ছে বারংবার! মন বিনিময় কি তবে শুরু হতে চললো এবার?

#চলবে

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ