Monday, October 6, 2025







বসের সাথে প্রেম পর্ব- ০৭

বসের সাথে প্রেম
পর্ব- ০৭

লেখা- অনামিকা ইসলাম।

মেয়েটির ডায়েরী_
সেদিন(বিয়ের) সারাটা দিন আর স্যারের সামনে যায়নি। শুধু যায়নি বললে ভুল হবে, লজ্জায় যায়নি। রাতের ঘটনায় ভিষণ লজ্জা পেয়েছিলাম। ফোন’টা আমি ভালো নিয়তেই নিয়েছিলাম আর স্যার কি না আমায় চোর ভেবে নিল….!!!!
কি লজ্জা! কি লজ্জা!!!
সত্যি’ই ব্যপারটা চরম লজ্জাকর ছিল আমার জন্য। সকাল থেকেই একমাত্র বান্ধবীটার সাথে বসে আছি। ওর মেহেদি দেওয়া,খাওয়া-দাওয়া, গোসল সবকিছুতেই আমি। আমি ছাড়া যেন ওর চলবেই না। বেলা এগারো’টা। ওকে সাজানোর জন্য পার্লার থেকে চারটা মেয়ে এসেছে। ও ওর বাবা’কে বলল, মাত্র চারটা মেয়ে কেন? আমার কমপক্ষে ১০,১২টা মেয়ে লাগবে। ওর বাবা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল__
১০,১২টা মেয়ে দিয়ে কি করবা সাইমা? বলিষ্ঠ কন্ঠে ওর জবাব- বিয়ের জন্য যেমন ৬টা বেনারসি কেনা হয়েছে, ঠিক তেমনি সাজানোর জন্যওও কমপক্ষে ১২জন মেয়ে তো লাগবেই। কেন লাগবে সেটা এখন জিজ্ঞেস করবা না একদম, উত্তর দিতে পারব না। ওর বাবা আর কথা বাড়ালেন না। সাথে সাথে ফোন দিয়ে ঢাকা শহরের সেরা পার্লার থেকে সেরা ১০জন মেয়েকে আনা হয়। তখন কে জানত ওর মাথার ভিতর এত প্যাচগোচ ঘুরপাক খাচ্ছে?! ওর ইচ্ছে, আবিরের থেকে আমরা টাকা উদ্ধার করি অন্দরমহলে। আর সেটা চেয়ে কিংবা জোর করে নয়। ও যাতে ফাঁদে পরে আপনাআপনিই দিয়ে দেয়, সেই ব্যবস্থাই করল। আমি সহ ওর ৫টা বান্ধবীকে একই সাজে বধূ সাজানো হলো। সেদিন বধূ সেজে আমি গিয়েছিলাম স্যারের রুমে। একা একা নিজেকে বধূরূপে দেখতে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে নিজেই চিনতে ভুল করছিলাম। লজ্জা পেয়ে দৌঁড়ে চলে যাচ্ছিলাম রুম থেকে। ঠিক তখন’ই স্যারের সাথে ধাক্কা খায়। স্যারের কনুই দিয়ে প্রচন্ডরকম এক আঘাত পেলাম বুকে। ওনি স্যরি বলতে সামনে আসলে আমার বধূবেশটা খেয়াল করে। প্রশ্নের পর প্রশ্ন ছুড়ে দেয় আমার দিকে। জিজ্ঞেস করে আমার এই বধূবেশে থাকার কারন। আমি জবাব দিতে ইতস্তত বোধ করছিলাম। ঠিক তখনি সাইমা এসে আমায় টানতে থাকে। সাইমাকে একটা কিছু জিজ্ঞেস করতে গিয়ে থেমে যায় স্যার। তাকিয়ে দেখি সাইমার পাশে ইরা, প্রিয়া, মুক্তা,জান্নাত এবং দিপাও এসেছে। সম্ভবত ওদের বধূবেশ দেখে স্যার কথা বলতে গিয়েও আটকে যায়। হা করে তাকিয়ে থাকে ওদের দিকে। কিছুক্ষণ পর মাথা ঘুরে পরে যায়। সাইমা দৌঁড়ে গিয়ে ওনাকে ধরে। সাথে আমরাও দৌঁড়ে যায়। ওনাকে খাটের উপর শুয়ানো হয়। সাইমা ভাইয়া, এই ভাইয়া করে ডাকার পর চোখ খুলে স্যার। সাইমা চিৎকার করে বলে, ভাইয়া তুই ঠিক আছিস তো?!!! ওনি আমার দিকে তাকিয়ে কি মনে করে যেন একটা মুচকি হাসি দিল। তারপর বলল,
এতক্ষণ ঠিক’ই ছিলামরে, এখন আর ঠিক নেই। মনে হচ্ছে, মাথাটা ঘুরছে তো ঘুরছে। সাইমা আমার দিকে তাকিয়ে বলল, এই মায়া! একটু পানি এনে দে তো!!! আমি দৌঁড়ে গিয়ে পানি নিয়ে এলাম। সাইমাকে গ্লাস’টা দিতে যাব, তখন’ই স্যার বলল-
ওকে দিবেন না মায়া…..
ওর সাজ নষ্ট হয়ে যাবে। পানিটা বরং আপনি আমায় খাইয়ে দিন। আমার হাত’টা কেন যেন কাঁপছিল। তবুও গেলাম। স্যার’কে উঠিয়ে ধরে পানিটা খেতে দিলাম। স্যার পানি’টা খেয়ে আবার শুয়ে পরল। সাইমা কান্না স্বরে বলল,
-‘ এই ভাইয়া! কি হলো তোর?!
~স্যার মাথা উচু করে বলল, কিছু হয়নি তো। সাইমার পাল্টা প্রশ্ন, তাহলে এভাবে শুয়ে আছিস কেন? উঠ… না….
-‘ উঠব, তার আগে বল, তোদের এইরকম সাজার মানে’টা কি?(স্যার)
-‘ এটা বলা যাবেনা। (সাইমা)
-‘ তাহলে আমিও উঠব না….(স্যার)
ওকে, একমাত্র বোনের বিয়েতে তুই যদি শুয়ে থাকতে পারিস, তাহলে তাই কর। এই তোরা আয়’তো কথাটা বলেই সাইমা চলে গেল। সাইমার সাথে সাথে ওরাও গেল। আমি স্যারের পাশ থেকে উঠে চলে যাচ্ছিলাম, তখন’ই আঁচলে টান পরল। লজ্জায় এবং ভয়ে কুঁকড়ে গেলাম। স্যারের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে গেলাম। আস্তে করে ডাক দিলাম স্যার……
স্যার আমার দিকে তাকালো।
মাথা নিচু করে বললাম,
আঁচল’টা আপনার পাঞ্জাবীর বোতামে। ওনি আমায় খুলে আনতে বললেন,আমি তাই করলাম। তারপর দৌঁড় দিলাম রুম থেকে।

ছেলেটির ডায়েরী_
যদিও অজ্ঞান হওয়াটা সত্যি নয়, ছিল অভিনয়। তবুও কেন জানি মনে হলো, অভিনয়’টা করে ভালো’ই হলো। সেদিন আমি আমার পি.এর চোখে আমার জন্য মায়া দেখেছিলাম। ওকে যখন পানি আনার কথা বলা হলো, ও দৌঁড়ে পানি নিয়ে এসে পানির গ্লাসটা সাইমার হাতে তুলে দিতে যাবে, ঠিক তখন’ই আমি সাজ নষ্টের মিথ্যে অজুহাত দিয়ে পানি’টা ওকে খাইয়ে দিতে বললাম। ও যখন আমায় বিছানা থেকে তুলে আধশোয়া অবস্থায় পানি খাইয়ে দিচ্ছিল, তখন ওর চোখে আমার জন্য যে মায়া দেখেছিলাম, সে মায়া আমি এর আগে আমি একজনের চোখেই দেখেছিলাম। তিনি ছিলেন আমার ‘মা’… মায়া যখন আমায় পানি খাওয়াচ্ছিল তখন খেয়াল করলাম ওর শাড়ির আঁচল’টা কাধে নয়, আমার দিকে ঝুলে আছে। খেয়াল করে দেখলাম সেটা আমার পরনের পাঞ্জাবীর বোতামের সাথে আটকে আছে যা মায়া কিংবা ওর বান্ধবীদের কারো চোখে পরেনি। আমি তখন’ই পানি খেয়ে অন্যদিকে মুখ করে শুয়ে বোনের সাথে তর্কে মেতে উঠি। বোন আমার সাথে রেগে একপর্যায়ে মায়া ছাড়া সবাইকে নিয়ে বেরিয়ে যায়। সবশেষে মায়া বিছানা ছেড়ে ফ্লোরে দাঁড়ালো। চলে যাওয়ার জন্য যেই না পা বাড়ালো, তখনি আঁচলে টান পরল ওর। ও থমকে দাঁড়ায়। আঁচল ধরে ভীরু পায়ে আমার দিকে এগিয়ে আসতে থাকে। আমি ইচ্ছে করেই চোখ’টা বন্ধ করে ফেলি। কাছে এসে ছোট্ট করে কাঁপা স্বরে স্যার ডাক দিয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে পরল। চোখ খুলে ওর দিকে জিজ্ঞাসো দৃষ্টিতে তাকালে, লজ্জায় মাথা নিচু করে বেচারি আস্তে করে জবাব দেয়-
” আঁচল’টা……
আপনার পাঞ্জাবীর বোতামে….”
আমি ইচ্ছে করেই নিজে না খুলে ওকে বললাম, খুলে নিতে। ও আঁচল’টা খুলতে পারছিল না কাঁপার জন্য। বহুকষ্টে আঁচলটা খুলল। আমি কিছু বলতে যাওয়ার আগেই দৌঁড়ে পালালো রুম থেকে…..

মেয়েটির ডায়েরী_
বিয়ে পরানো শেষ হলে বর-কণে’কল একরুমে দেওয়া হলো। যাকে আমাদের আঞ্চলিক ভাষায় অন্দরমহল বলে থাকে সবাই। অন্দর মহলে বর এবং বরের একজন বন্ধু প্রবেশ করে। আর আমাদের পক্ষের সিয়াম স্যারকে জরুরী ভিত্তিতে ডেকে আনা হয় বর প্রবেশ করার আগেই। ওনাকে আগেই ওনার কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। বর আর বরের বন্ধু রুমে প্রবেশ করতে দেরি স্যার রুমের দরজা আটকাতে দেরি করল না। একসাথে ৬টা বউ দেখে বর হতবাক….
আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করে,
এসবের মানে কি ভাইয়া?
স্যার জবাব দেয় মানে একটাই। এখানে তো সবাই আপনার বউ না, বউ হলো একজন। এখন আপনাকে মুখ না দেখে চিনে নিতে হবে কোন’টা আপনার বউ????
কাজটা পারলে ভালো,
না পারলে আরো বেশী ভালো…
-স্যারের কথা শুনে বর বাবা জীবন বোধ হয় ভয় পেয়ে গেছে, আর আমরা?!!! আঁচলের নিচে মুখ লুকিয়ে হাসছি….???
এবার বাছাধন…!!!
টাকা না দিয়ে যাইবা কোথায়?☺
-‘ তো এবার শুরু করা যাক….(স্যার)
-‘ ভাইয়া, কিভাবে চিনব আমি? সবগুলোই যে একইরকম, একই ডিজাইনের শাড়ি পরা।?(বর)
-‘ তুমি কিভাবে চিনবা সেটা তো আমার দেখার বিষয় না, আমি আমার কাজ বুঝিয়ে দিলাম। এখন তুমি তোমার বউ চিনে নাও।☺☺☺(স্যার)
-‘ যদি ভুলে অন্য কাউকে ধরে ফেলি, তাহলে কি আমায় বউ ছাড়া বাসায় যেতে হবে ভাইয়া???। নাকি আমার কাধে অন্যকে ঝুলিয়ে দেওয়া হবে….???(বর)
বরের কথা শুনে আমরা মুখটা শক্ত করে চেপে রাখছি। আমরা জানি, ওনি আমাদের হাসানোর জন্য এমনটি বলেছেন। স্যার তাড়া দিয়ে বলল, বোকা ছেলে! বউ ছাড়া বাসায় যাবে কেন? বউ নিয়েই যাবে। তবে তার আগে মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে যেতে হবে বাকি শ্যালিকা’দের….
আবির(বর) আমাদের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ করে আমার দিকে বারবার তাকাচ্ছে। আমি ভয়ে চুপসে গেলাম। শেষমেষ স্যারের সামনে পরপুরুষে জড়িয়ে ধরবে আমায়? এটাও দেখার ছিল?!!! যাকগে, আল্লাহর নাম নিয়ে বর কি করে সেটা দেখার জন্য চুপ করে বসে রইলাম। হঠাৎ’ই আমাদের সব পরিকল্পনায় জল ঢেলে দিয়ে সাইমার চালাক-চতুর বর’টা রুমের লাইট নিভিয়ে দেয়। সবাই ভয়ে শিউরে উঠে। এ ঘটনায় স্যারও প্রস্তুত ছিল না। সবাই ভয়ে উঠে পরল। শুধু আমি আর সাইমা বসে আছি। বর আমার দিকেই এগিয়ে আসছে। আমি ভয়ে বসা থেকে উঠে দৌঁড় দিলাম। বর সাইমা’কে গিয়ে ধরল আর আমি কার সাথে যেন ধাক্কা খেলাম। মুহূর্তেই রুমের লাইট জ্বলে উঠে…..
বরের মুখে বিজয়ের হাসি আর আমাদের মুখে লজ্জার ছাপ….
বরের উপস্থিত বুদ্ধির কাছে হার মেনে গেল দুষ্টু সাইমার দুষ্টু চাল….

ছেলেটির ডায়েরী_
বিয়ের যাবতীয় কাজ শেষে বর-কণেকে অন্দরমহলে ডাকা হলো। আবির অন্দরমহলে এসে একসাথে ৬টা বউ দেখে একটা বড়সড় ধাক্কা খেল। অনেক কান্নাকাটি করেও যখন মেয়েদের সিদ্ধান্ত থেকে একচুলও নড়াতে পারল না, তখন’ই আবির বুদ্ধি আটতে থাকে কিভাবে জয়ী হওয়া যায়। হঠাৎ’ই আবিরের মুখে অদ্ভুত হাসি ফুটে উঠে। একবার সাইমা আরেকবার মায়ার দিকে তাকাতে থাকে। মনে মনে ভাবছে,
সর্বনাশ! এই ছেলেকি তাহলে দুই শুকনোকে চিনে ফেলেছে?! ধরে ফেলেছে সাইমাকে? বুঝে গেছে এই দুই বধূর একজন সাইমা আরেকজন মায়া?!!!
যাহ, ধারনা করছিলাম ঠিক তা নয়। বর পুরোপুরি চিনতে পারে নি। তবে এটা বুঝে নিয়েছিল যে, এই দুইজনের মধ্যেই ওর বউ আছে। কিন্তু দুজনেই একই স্বাস্থ্যেরর অধিকারী হওয়ায় চিনতে পারেনি। তাই উপস্থিত বুদ্ধি খাটিয়ে লাইট’টা অফ করে দেয় আবির। মুহূর্তেই পুরো রুমে ওদের ছুটাছুটি শুরু হয়। আবির বসে থাকা দুই মেয়ের দিকে এগিয়ে আসছে, এটা দেখে মায়া উঠে একদৌঁড়। ব্যস!
কেল্লাফতেহ…..
আবির তার আসল বউকে পেয়ে যায়। সেদিন উপস্থিত বুদ্ধির জোরে আবির ওর সম্মান বাঁচাতে পারলেও পারেনি বাঁচাতে পকেটের টাকাগুলোকে। বোনের নাকফুলানো, মুখফোলানো তারপর কান্না দেখে পকেটে রাখা ১৫হাজার টাকা দিয়ে দেয় মায়ার হাতে।
আহ্, আমার বোনের কি হাসি…
বরটা কানের কাছে গিয়ে হয়তো বলছে হলোতো? কিংবা এই রকম টাইপের’ই কিছু….
আমার বোন মুখ বাকা করে বর্ডার থেকে ইন্ডিয়া নিয়ে গেছে।
হা, হা, হা,????
যাক, টাকা তো পেল। এটাই এনাফ। রুম থেকে বেরোতে যাব, তখনি দৃষ্টি পরে আবিরের(বর)বন্ধুর দিকে। যার সাথে একটু আগে মায়া ধাক্কা খেয়েছিল। এখন ছেলেটা কেমন ঢ্যাবঢ্যাব চোখে মায়ার দিকে তাকিয়ে আছে, মায়াও কি যেন কথা বলতেছে। খুব রাগ হলো। পারছিলাম না থাকতে এখানে। চলে গেলাম বাইরে। কিছুক্ষণ পরে দেখি এই ছেলের সাথেই মায়া বাইরে হাসাহাসি করতেছে। এবার রাগের মাত্রা’টা বহুগুনে বেড়ে গেল। মায়ার সামনে দিয়ে দুইবার করে হেঁটে গেলাম। কিন্তু কি আশ্চর্য!!!
দুরে গিয়েও দেখি একই ভাবে হেসে কথা বলতেছে। এবার আর রাগ কন্ট্রোল করতে পারলাম না। দৌঁড়ে গিয়ে ওদের সামনে দাঁড়ালাম। আমাকে দেখে ছেলেটা পরে কথা হবে, আসি বলে চলে গেল।
তারপর মায়াকে ঠাস করে একটা থাপ্পর মারলাম….
খুব বেড়ে গেছ তাই না?
অচেনা অজানা ছেলেদের সাথে আড্ডা দেওয়া শিখে গেছ, তাই না? কথাগুলো বলে আরেকটা থাপ্পর মারলাম। মায়া চোখ বন্ধ করে কান্না করা শুরু করে দিল। আর আমি?!!!
রাগে গজগজ করতে করতে বেরিয়ে গেলাম সেখান থেকে….

মেয়েটির ডায়েরী_
আজ আমায় স্যার মেরেছে। খুব জোরে জোরে দুইটা থাপ্পর দিয়েছে আমার গালে। অপরাধ কি আমি নিজেও জানি না। আমি শুধু জানি, আমি আমাদের ভার্সিটির ভালো ভাইয়াটার সাথে কথা বলছিলাম। যে কিনা আমায় আপন বোনের মত স্নেহ করত। এর ছাড়া ছেলেদের সাথে কথা আমি কোনো কালেই বলিনি। আর অচেনা, অজানা ছেলে?!! সে তো কল্পনার বাহিরে…..
স্যারের বলা কথায় এতটা কষ্ট পেয়েছি যা বলার মত না। কান্না আটকাতে না পেরে দৌঁড়ে চলে গেলাম সাইমার রুমে….
ওখানে গিয়ে দরজা আটকিয়ে ইচ্ছেমত কাঁদলাম। তারপর শাড়ি পাল্টিয়ে ভীড়ের ভিতরেই আংকেলকে বলে বাসা থেকে চলে গেলাম……

চলবে…..

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ