Monday, October 6, 2025







তোমাতে মত্ত আমি পর্ব-১৩

#তোমাতে_মত্ত_আমি
#লেখনীতে – #Kazi_Meherin_Nesa
#পর্ব – ১৩

বাড়ি ফিরতেই ড্রইংরুমে মিস্টার ও মিসেস খান কে দেখতে পেলো আলফা, এসেই বসে ওনাদের সঙ্গে কিছুক্ষণ কথা বললো।

“আপনাদের জন্য কিছু বানিয়ে দেবো?”

“কিছু করতে হবে না এখন, তুমি ফ্রেশ হয়ে নাও”

“ওহ হ্যাঁ ভালো কথা আলফা, ওদের কেনাকাটা ঠিক মতো হয়ে গেছে?”

“হ্যাঁ আন্টি সব তো হয়ে গেছে, কেনো? ফারহান বলেনি কিছু?”

“ও তো এখনও বাড়ি ফেরেনি, কি যেনো কাজ আছে বললো ফিরতে দেরি হবে”

“ও আচ্ছা। দুজনেরই কেনাকাটা সব হয়ে গেছে, বাকি যা করার আছে আমি করে নেবো। চি’ন্তা করবেন না”

“তা, আলফা তোমার বাসার সবাই ভালো আছে তো?”

“হ্যাঁ, আঙ্কেল”

এরপর আলফা ঘরে চলে গেলো। ফেরার পরই ওকে দেখে অনেকটা ম’ন’ম’রা লাগছে, বিষয়টা মিসেস খানের নজরে পড়লো..

“ওর মুখটা দেখেছো? মনে হচ্ছে মন খা’রা’প”

“কই? এইতো কথা বলে গেলো আমাদের সঙ্গে”

“নাহ, আমার তো মনে হলো মুড অফ। ওর কি কিছু হয়েছে?”

“ক্লা’ন্ত হয়ে ফিরেছে তাই হয়তো, সারাদিন এমনিতেও অনেক খা’টু’নি গেছে ওর। আজ আর ওকে কিছু বলো না”

আজ সত্যিই সারাদিন আলফার ওপর অনেক চাপ গেছে, হতেই পারে ক্লান্ত তাই মিস্টার খানের কথায় অ’স’ম্ম’তি প্রকাশ করতে পারলেন না মিসেস খান। ওদিকে হামজা কিছুতেই অহনার কথার জবাব দিচ্ছে না, অহনা বারবার প্রশ্ন করেই যাচ্ছে জানার জন্যে কিন্তু ফলাফল শূ’ন্য।

“আচ্ছা, তোরা যে আজ শপিং করে এলি কি কি শপিং করলি আমাকে কিন্তু এখনও বললি না। তোর হবু বর কি কিনেছে?”

“ভাইয়া! তুই কিন্তু এ’ড়ি’য়ে যাচ্ছিস, বল না”

“যা দেখেছিস ভুলে যা। মনে কর তুই কিছুই দেখিসনি”

“যা আমি নিজের চোখে দেখেছি তা কেনো ভুলতে যাবো? নাকি দেখে ফেলেছি বললে তোর খুব স’ম’স্যা হয়ে গেলো?”

“সামনে তোর বিয়ে, শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কিভাবে কি করবি সেসব ভাবনার দিকে ফোকাস কর। অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ভাবার দরকার নেই তোর”

“অবশ্যই দরকার আছে, আলফা ভাবীর ছবি তুই এঁকেছিস কেনো তা আমি জানতে চাইবো না? আমার তো..”

তখনই হুট করে ফোন বেজে উঠলো অহনার..

“নে, তোর ফারহানের ফোন এসে গেছে। যা, কথা বল গিয়ে”

“হ্যাঁ, এখনকার মতো চলে যাচ্ছি। কিন্তু আমি আবারো আসবো। তোকে উত্তর দিতেই এসবের মানে কি”

অহনা কল রিসিভ করে কথা বলতে বলতে হামজার রুম থেকে বেরিয়ে এলো, অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললো হামজা। এখন ফারহানের ফোন না এলে হয়তো অহনাকে এই ঘর থেকে বের করা মু’শ’কি’ল হয়ে যেতো আর সবটা আপাতত এক্সপ্লেইন করা হামজার পক্ষে সম্ভব নয়। কি এক্সপ্লেইন করবে? হয়তো সবটা শুনলে অহনা হাসবে, মজা করবে। হয়তো বলবে এভাবে ভালোবাসা হয় নাকি? যা হামজা শুনতে চায়না। হামজা চায়না আলফার প্রতি ওর এই অনুভূতি নিয়ে কেউ মজা করুক, সে চায় এই তী’ব্র অনুভূতি কেউ না জানুক। এতোদিন যেভাবে দূর থেকে ভালোবেসে সেভাবেই চলুক সব। সবটা শুধু নিজের মাঝেই থাকুক!
______________________

মিসেস খান অহনার মা বাবার জন্যে কিছু উপহার কেনার ইচ্ছে পো’ষ’ণ করেন, আলফাকে বলেন ওনাদের জন্যে কিছু পোষাক কিনে আনার জন্যে। হাতে বেশি সময় নেই, তাই আলফা আজই চলে গেলো সেগুলো কিনতে। ওর ইচ্ছেমতোই কিনেছে সব। আজ ভীষন গ’র’ম পড়েছে বিধায় গলা শু’কি’য়ে আসছে আবার কিছুটা খিদেও পেয়েছে তাই কিছু খাওয়ার জন্যে পাশেই এক রেস্টুরেন্টে গেলো। খাবার অর্ডার করে পাশে তাকাতেই দেখলো হামজাকে, সঙ্গে আরও দুটো লোক। দেখে বুঝলো হয়তো কোনো কাজের ব্যাপারে আলোচনা চলছে। আলোচনা শেষ হতেই লোক দুটো হামজার সঙ্গে হ্যান্ডশেক করে চলে গেলো, তারা যেতেই হামজা এসে বসে পড়লো আলফার সামনে। আলফা বুঝলো সে আগেই দেখেছিলো ওকে..

“হ্যালো, আলফা। আপনি হঠাৎ এই সময়ে এখানে?”

“কিছু কিনতে এসেছিলাম, খিদে পেয়েছে তাই চলে এলাম খাবার খেতে”

“গুড! যতোই কাজ থাকুক, কিন্তু খাওয়া কিছুতেই মিস দেওয়া উচিত নয়। টাইম মতো খাওয়া উচিত। এনিওয়ে, কি খাবেন বলুন”

“আমি তো খাচ্ছিই!”

“সেটা তো দেখেছি, আমি কি খাওয়াতে পারি সেটাই জিজ্ঞাসা করছি”

“আমি অবশ্য অতো পেটুক নই, তাই আপাতত এগুলোই যথেষ্ট আর কিছু লাগবেনা”

“দুদিন পর আমার বোন আপনাদের বাড়ি যাচ্ছে, আর আপনি কিনা আজ বলছেন কিছু খাবেন না? কনের ভাই হিসেবে ক’ষ্ট পেলাম কিন্তু”

হামজা এমন একটা ভাব নিয়ে কথাগুলো বললো যেনো ক’ষ্টে তার বুক ফে’টে যাচ্ছে। খেতে খেতে স্মিত হাসলো আলফা..

“আপনার কোনো জরুরি মিটিং ছিলো মনে হচ্ছে”

“হুমম! নতুন একটা প্র’জে’ক্টে’র ব্যাপারে কথা চলছে”

“ওহ আচ্ছা, আপনার জন্যে আমি কিছু অর্ডার করবো?”

“নো থ্যাংকস! আমারও অতো খাওয়ার অভ্যাস নেই, মাত্রই খেয়েছি”

প্রতি উত্তরে আলফা কিছু না বলে খাওয়ায় মনোনিবেশ করলো, তখনই হামজা বললো..

“আমার মনে হয় আপনি সময় ন’ষ্ট করছেন”

“কিভাবে?”

“আপনি চাইলে আপনাদের কোম্পানিতে জয়েন করতে পারতেন। বস লেডি হিসেবে সবাইকে হুকুম দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার মতো একটা ব্যাপার আছে আপনার মধ্য”

“আপনি কি আমাকে হি’ট’লা’র টাইপের বলতে চাইছেন?”

“মোটেই না। আমি আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করছি যে একটা অসামান্য প্রতিভা আপনার মধ্যে আছে আর আপনি সেটাকে হেলা করছেন। অনেকেই কিন্তু আপনার মতো হতে চেয়েও পারেনা”

“বিজনেসের বা কোম্পানি কোনো ব্যাপারেই আমার কখনো ই’ন্টা’রে’স্ট ছিলো না। আমার বাবা বিজনেসম্যান হওয়া সত্বেও আমি বরাবরই এসবের থেকে দূরে থাকতে চেয়েছি আর তার জন্যেই আমার বাবা একসময় আমার প্রতি বি’র’ক্ত হতে শুরু করেছিলেন যা হয়তো এখনো অব্যাহত আছে”

“ইটস ওকে! সবারই ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে নিজস্ব পছন্দ থাকে। আই থিঙ্ক আপনার বাবার উচিত আপনাকে সাপোর্ট করা”

“বিষয়টা ঠিক তেমন নয়, আসলে আমি একমাত্র মেয়ে আর ছেলে না থাকায় ভবিষ্যতে বিজনেস কে দেখবে এই চিন্তায় থাকে আব্বু। তাই অনেক চেষ্টা করেছিলেন আমাকে সেভাবেই তৈরি করতে যাতে আমি বিজনেস দেখাশুনা করতে পারি। কিন্তু আমি আব্বুর এ’ক্স’পে’ক’টে’শ’ন বেশিদিন ধরে রাখতে পারিনি। আব্বুর চাওয়াটা ভুল নয়, অ্যা’ক’চু’য়া’লি ইট ওয়াজ মাই ফ’ল্ট”

“কেউই ভু’ল নয়, না আপনি না আপনার বাবা। সবাই নিজেদের জায়গা থেকে ঠিক, আর আমার মনে হয় বেটার এটাই হবে আপনি এই ব্যাপারে নিজেকে দো’ষ দেওয়া ছেড়ে দিন। জো’র করে কিছু করলে হ্যাপি হওয়া যায়না”

“হুমম, আই নো! যাই হোক, আপনি এতক্ষণ ধরে এখানে বসে আছেন, আপনার বোধহয় দেরি হয়ে যাচ্ছে”

“নো, ইটস মাই অফ টাইম। আরেকটু বসি?”

“অফ টাইম? আমি তো জানতাম আপনার ওপর আপনার কোম্পানির অনেক দায়িত্ব দেওয়া। এতো দায়িত্ব ঘা’ড়ে থাকা সত্বেও অফ টাইম কিভাবে ম্যানেজ করেন?”

“প্রয়োজনে সবই করা যায়, বিশেষ করে বিশেষ মানুষের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত নয়”

“বিশেষ মানুষ? আমি?”

“অফ কোর্স ইটস ইউ! এখানে আমি আর আপনি ছাড়া কেউই নেই!”

চোখ দুটো ছোটো করে নিলো আলফা, স’ন্দে’হে’র দৃষ্টিতে তাকিয়ে প্রশ্ন করলো..

“মিস্টার হামজা, আপনি কি আমার সঙ্গে ফ্লা’র্ট করছেন?”

“ধরে নিন তাই! আই থিঙ্ক, আমি ছেলে পক্ষ হিসেবে মেয়ের পক্ষের সঙ্গে একটু ফ্লা’র্ট করতেই পারি। ইটস নট অ্যা ক্রা’ই’ম”

হামজার এই অতি সহজ স্বীকারোক্তি শুনে অভিযোগ করা উচিত নাকি নয় বুঝে উঠলো না আলফা, তবে হ্যাঁ এইটুকু সত্যি যে এই মুহূর্তে হামজার সঙ্গে কথা বলে মনটা একটু হালকা হয়েছে আলফার। আজ আলফা গাড়ি নিয়ে যায়নি তো ট্যাক্সি করেই ফিরেছে, ট্যাক্সি থেকে আলফা একটু আগেই নেমেছিলো, এরপর হেঁটে হেঁটে যাচ্ছিলো। হাঁটার এক পর্যায়ে হঠাৎ আলফার মনে হলো কেউ যেনো ওকে ফলো করছে, কিন্তু পেছনে তাকিয়ে দেখলো কেউই নেই। ভাবলো, মনের ভুল হবে হয়তো। কাল অহনা – ফারহানের বিয়ে। সকল প্রস্তুতি নেওয়া হয়ে গেছে। অহনার মনটা আজ ভীষন খা’রা’প, কালকে এই বাড়ি ছেড়ে চলে যেতে হবে ভেবে। আজ সারাদিন মায়ের পি’ছু ছাড়েনি, মিসেস শাহ্ ও বুঝেছেন মেয়ের এই আচরণের কারণ। ডিনার শেষে অহনা হামজার রুমে আসে, ওকে দেখামাত্রই হামজা বলে..

“আমি তোর ঘরেই যাচ্ছিলাম, তোর জন্যে একটা জুয়েলারি সেট এনেছি। দেখ তো পছন্দ হয় কিনা”

মুখ গো’ম’ড়া করে এসে হামজাকে জড়িয়ে ধরলো অহনা..

“কি হয়েছে তোর?”

“ভাইয়া, আই উইল মি’স ইউ”

“সত্যিই আমাকে মি’স করবি নাকি আমার ক্রেডিট কার্ডকে?”

“তুই না থাকলে ক্রে’ডি’ট কা’র্ড কোত্থেকে আসতো বলতো? তাই তোকেই আগে মি’স করবো”

“কিন্তু আমি তোকে একটুও মিস করবো না, তুই না থাকলে অন্তত এই বাড়িতে একটু শান্তি থাকবে”

“ভাইয়া!!”

“মজা করছি তো! আই উইল মিস ইউ ঠু। শোন, শ্বশুরবাড়ি চলে যাচ্ছিস বলে আমাকে পর করে দিস না। তোর যখনই কোনো দরকার পড়বে আমায় জানাবি বুঝেছিস?”

হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়লো অহনা। একমাত্র ছোট্ট বোনটা কাল বিয়ে করে শ্বশুরবাড়ি চলে যাবে ভাবতেই হামজারও বেশ খা’রা’প লাগছে। ওদিকে আলফা গিয়ে নক করতেই দরজা খোলে ফারহান, আলফা ভেতরে বিছানায় ওপর একটা হাতঘড়ি রেখে বলে..

“আঙ্কেল এটা তোমার জন্যে কিনে এনেছেন, কালকে এটা পড়তে ভুলো না আর হ্যাঁ আগামীকাল সময়মতো তৈরি থেকো কিন্তু, আবার ঘুম থেকে উঠতে দেরি করো না। তোমার বউ কিন্তু আমায় ফোন করে বলে দিয়েছে এক মিনিট দেরি করলে তোমাকে বাড়িতে ঢু’ক’তে দেবে না”

“অহনা তোমায় ফোন করে এসব বলেছে?”

“হুমম, আমরা দুজনে অনেক ভালো বন্ধু হয়ে গেছি তাই ও নিজের মনের সব কথা এখন আমার সঙ্গে শেয়ার করে”

“বাহ, তাহলে তো ভালোই। তোমাদের দুজনের বেশ জমবে”

“সেসব তো বুঝলাম কিন্তু আপনার কি হয়েছে হুমম? কাল নিজের পছন্দের মানুষের সঙ্গে বিয়ে হতে যাচ্ছে আর আজ মুখটা এমন ভা’র করে রেখেছো কেনো?”

“চি’ন্তা হচ্ছে ভাবী”

“কিসের চি’ন্তা?”

“এতোদিন তো বিয়ের জন্যে খুব লাফিয়েছি, কিন্তু এখন দিন যতো ঘনিয়ে আসছে কেমন যেনো চি’ন্তা হচ্ছে। মনে হচ্ছে অনেক বড় কোনো দায়িত্ব নিতে যাচ্ছি”

“বিয়েটা বড় একটা দায়িত্বই বটেই। বিয়ের পর তোমার জীবনে অনেকটা বদল আসবে। সংসারের জন্যে আলাদা একটা চি’ন্তা তৈরি হবে আর সবচেয়ে বড় বদল আর দায়িত্ব তখন আসবে যখন তুমি বাবা হবে বুঝলে? দায়িত্ব দ্বি’গু’ণ হবে তখন”

“ভাইয়াকে কালকে অনেক মি’স করবো, ভাইয়া থাকলে কাল আমাদের সঙ্গে যেতো। আমার পাশে পাশে থাকতো সবসময়”

ফাহাদের প্রসঙ্গ উঠতেই মনটা খা’রা’প হয়ে যায় আলফার, কিন্তু ফারহানকে বুঝতে দিলো না।

“ফাহাদ নেই তো কি হয়েছে? আমি তো আছি। আমি কাল সবসময় তোমার সঙ্গে থাকবো, চি’ন্তা করো না”

আলফার কথায় কিছুটা আশ্বাস পেলো ফারহান, পরেরদিন সময়মতো সবাই তৈরি হয়ে নিলো। আলফার মা আর মিসেস শাহ্ বাড়িতেই থাকবেন, বাকি যারা আছে তারা অহনাদের বাড়িতে যাবে। ফারহান তৈরি হয়ে গেছে অনেকক্ষণ আগেই, অহনার ফোন এসেছিলো। ওর সঙ্গে কথা শেষ করে উঠতেই মিস্টার খান এলেন ছেলের ঘরে, ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে হাসিমুখে বললেন..

“আমার ছোট্ট ছেলেটা আজ বিয়ে করতে যাচ্ছে, এখন বুঝতে পারছি। তুই সত্যিই অনেক বড় হয়ে গেছিস”

বাবাকে জড়িয়ে ধরলো ফারহান..

“থ্যাংক ইউ আব্বু”

এরপর সকলে মিলে অহনার বাড়িতে গেলো, যেভাবে প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিলো সেভাবেই বিয়েটা সম্পন্ন হলো। ফারহান অহনার বিয়ের পর দিনগুলো মোটামুটি ভালোই কাটছিলো। বাড়ির অবস্থা এখন আগের থেকেও অনেকটা স্বাভাবিক। এরই মাঝে অহনাও জেনে গেছে আলফার প্রতি হামজার অনুভূতি সম্পর্কে, যদিও হামজা নিজে কিছু বলেনি তবে অহনার ধারণা করতে খুব একটা স’ম’স্যা হয়নি। শাশুড়ির অনুরোধে আলফা ঠিক করে আবারো চাকরি শুরু করবে। ইতিমধ্যে চাকরির জন্যে এপ্লাইও করেছে আলফা, এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা ওদিকে অহনার বিয়ের পর হামজার ওপর বিয়ের জন্যে আরো প্রে’সা’র দিচ্ছেন মিস্টার শাহ্, পরে ও বা’ধ্য হয়ে রাজি হয়েছে একজনের সঙ্গে দেখা করতে। আজ রাতে সেই মেয়েটার সঙ্গে ডিনার ডেট সেট করা হয়েছে, হামজার সেখানে যাওয়ার বিন্দুমাত্র ইচ্ছে নেই তবুও বাবার জো’রা’জু’রি’তে যেতে হবে!

চলবে…

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ