Monday, October 6, 2025







তুমিময় ভালোবাসা পর্ব-৪৪

#তুমিময়_ভালোবাসা
#পর্ব: ৪৪
#লেখিকা: মার্জিয়া রহমান হিমা

সবাই খুশি তবে হুট করে এই সিদ্ধান্তে ইতি আর ইমন বড় সড় একটা ধাক্কা খেলো। ইমন আর ইমনের বাবা চলে যেতেই ইতির বাবা ইতির সামনে এসে দাঁড়ায়। ইতির মাথায় হাত বুলিয়ে বলে
” তোমাদের সুখের জন্য সব কিছুই করতে পারি। কালকের দিনের জন্য প্রস্তুতি নাও।” ইতির বাবা মুচকি হেসে রুমে চলে গেলো। ইতির মা সোহা আর শানের কাছে এসে বলে
” তোমরা আগ বাড়িয়ে কিছু না করলে আজকে কিছুই হতো না। তোমার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবো।” সোহা মিষ্টি হেসে বলে
” সেসব পরে হবে আন্টি আগে আমাকে কিছু রান্না করে খাওয়ান নাহলে আমার পেট নাড়ি ভুরির সাথে পেচিয়ে যাবে।” ইতির মা হেসে বলে
” ঠিকাছে তোমরা বসো আমি চটজলদি কিছু বানিয়ে আনছি তোমাদের জন্য।” ইতির মা চলে যেতেই ইতি সোহাকে জাপটে জড়িয়ে ধরে। সোহা হালকা চেঁচিয়ে বলে
” ওই পাগলি আমাকে এভাবে জড়িয়ে ধরেছিস কেনো ?? আমি এখনই চেপটা হয়ে যাবো ছাড় আমাকে। আমি তোর জামাই না এভাবে জড়িয়ে রেখেছিস কেনো ??” ইতি সোহাকে ছেড়ে দিয়ে সোহার গালে চুমি দিয়ে বড় একটা হাসি দিয়ে বলে
” থ্যাংক ইউ। তোকে আরো চুমু খেতে ইচ্ছে করছে আমার। তুই আমার জন্য যা করলি।” সোহা মুখ লটকিয়ে বলে
” আমি কি করলাম ? সব তো ভাইয়ার বাবা আর শানই করেছে। তুই ওনাকে গিয়ে এভাবে জড়িয়ে ধর। আমার অনেক খিধে পেয়েছে।” ইতি চোখ ছোট ছোট করে মুখ বাকিয়ে তাকায় সোহার দিকে। শানের কাছে গিয়ে মাথা নিচু করে বলে
” ভাইয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আজকে যা করলেন আমায় জন্য আমি কখনো ভুলবো না।” শান ইতির মাথায় হাত রেখে বলে
” যা হওয়ার হয়ে গিয়েছে। এখন থেকে কালকের কথা ভাবতে থাকো। কালকে তোমার একটা স্পেশাল দিন।” ইতি লাজুক হাসি দিয়ে বলে
” আপনারা বসুন আমি আসছি।” রান্নাঘরের দিকে চলে গেলো ইয়ামিনও ইতির সাথে গেলো। সবাই চলে যেতেই শান সোহার কব্জি চেপে ধরে নিজের সাথে মিশিয়ে সোহার দুই কোমড়ে হাত রেখে রাগি চোখে তাকায় দাঁতেদাঁত বলে
” কি বললে তুমি ?? ইতি আমাকে জড়িয়ে ধরবে কেনো ?? তুমি না বলেছিলে আমাকে তুমি, মা, ভাবিমনি, ছোটভাবি ছাড়া আর কেউ যেনো আমার ধারে কাছে না আসে !! তাহলে এখন তো তুমিই সবাইকে ধরে আনছো আমাকে জড়িয়ে ধরার জন্য।” সোহা এদিক ওদিক তাকিয়ে ছটফট করতে থাকে ছাড়া পাওয়ার জন্য। শানের দিকে চোখ পাকিয়ে তাকিয়ে বলে
” কি করছেন কি আপনি ?? ছাড়ুন কেউ এসে পরবে তো। ইতি তো আপনার বোনই একটু জড়িয়ে ধরলে কিছু হবে না। ছাড়ুন !!” শান ঠোঁট বাকিয়ে হেসে বলে
” ছাড়লে চলবে কি করে ?? যেটার জন্য ধরেছি সেই কাজই তো হবে না।” বলেই শান সময় নষ্ট না করে সোহার ঠোঁট ছুঁয়ে ছেড়ে দেয়। সোহা চোখ বড়বড় করে ঠোঁটের উপর হাত রেখে শানের দিকে তাকিয়ে থাকে। রেগে কিছু বলার আগেই পায়ের শব্দ শুনতে পেয়ে পেছনে ঘুরে তাকিয়ে দেখে ইয়ামিন আর ইতি এসেছে। সোহা শানের দিকে একটা লুক দিয়ে তাকিয়ে আবার শান্ত হয়ে বসে পরে।
বাড়ি ফিরতেই শাহানাজ বেগমার নিলা দুজনকে চেপে ধরে কি ঝামেলা হয়েছে শোনার জন্য। দুজনকে সবটা বলার পর দুজন শান্ত হয়। শান আবার শাহানাজ বেগমকে নিয়ে বেড়িয়ে যায় সোহাদের বাড়িতে দিয়ে আসার জন্য।
★★গোধূলি বেলার সন্ধ্যা দেখতে ব্যস্ত সোহা।
এই রুমের বারান্দা থেকে কিছুদূরে অবস্থিত নদীর তীর দেখা যায়। নদীর তীরের সাথে একটা ছোটখাটো মাঠের মতো রয়েছে। এখানে সবাই সটাকে নদীর বালুচর বলে। সেই জায়গা থেকে সূর্যাস্ত দেখার দৃশ্যটা সত্যি অসাধারণ।
বারান্দার গ্রিল গুলোর মাঝে দুই হাত রেখে তার উপর থুতনিটা আলতো ভাবে চেপে ধরে বাইরে তাকিয়ে থাকতে মত্ত্ব। নিচে সোহার পা ঘেঁষে বসে আছে টমি মাঝে মাঝে শানের ফুল গাছ গুলো নিয়ে দুষ্টুমি করছে।
নাইসাকে নতুন বছরে স্কুলে ভর্তি করানো হবে তাই একজন অল্প বয়সি মেয়ে টিচার বাড়িতে এসে পড়িয়ে যায়। নাইসা এখন তার টিচারের কাছেই পড়ছে।
সোহা বাইরে তাকিয়ে থাকতে এতোটাই ব্যস্ত ছিলো যে পেছনে শানের অস্তিত্ব অনুভব করতে পারেনি। শান তার বলিষ্ঠ হাত জোড়া দিয়ে পেছন থেকে সোহাকে জড়িয়ে ধরে সোহার কাধে থুতন রাখে। শানের ঠান্ডা হাত জোড়া সোহার গায়ে লাগতেই সোহা কেঁপে উঠে। শান শীতল কন্ঠে বলে উঠে
” ভালোবাসি।” শানের শীতল কন্ঠে বলা কথা সোহার পুরো শরীরে হিম বাতাস জড়িয়ে দেয়। সোহার নিশ্বাস উঠানামা করতে থাকে। শান সোহার ঘাড়ে ঠোঁট ছুঁয়ে দিতেই সোহার শানের হাত খামঁছে ধরে। শান নিঃশব্দে হেসে বলে
” রুমে চলো এখানে দাঁড়িয়ে রোমেন্স করলে বাইরের সবাই ফ্রিতে রোমেন্স দেখবে।” সোহা লাল দুটো লাল আকার ধারন করে। সোহা লজ্জায় মাথা নিচু করে শানের থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে শানের পাশ কাটিয়ে রুমে ঢুকে গেলো। শান ঠোঁট কামড়ে হাসতে হাসতে চোখ পরে টমির দিকে। টমি ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। শান হাসি থামিয়ে ভ্রু কুঁচকে বলে
” জি চাই তোর ?? তুই এভাবে তাকিয়ে থাকলে কোনোদিন রোমেন্স করতে পারবো না। যাহ বের হ রুম থেকে।” টমি ক্ষিপ্ত দৃষ্টি নিক্ষেপ করে শানের দিকে। জোড়ে জোড়ে গা ঝেড়ে শানের দিকে তাকিয়ে বারান্দা থেকে রুমে ঢুকে সেখান থেকে প্রস্থান করে। শান এগিয়ে এসে দরজা লাগিয়ে সোহার পাশে বসে দুষ্টু হাসি দিয়ে বলে
” তুমিও দেখি আমার মতো রোমেন্টিক হয়ে যাচ্ছো। বলতে না বলতে রুমে ছুটে এসেছো !!” সোহা চমকে শানের দিকে তাকিয়ে কাঁপাকাঁপা গলায় বলে
” ক..কে বলেছে আ..মি এই কারণে এসেছি ?? আআমি তো…” শান মুখ এগিয়ে বলে
” হুম হুম বলো, বলো তুমি তো কি ??” সোহা মাথা পিছিয়ে নেয় শানের প্রশ্নের উত্তর তার জাছে না থাকায় সোহা মুখ নিচু করে নেয়। শান হেসে সোহার অধর জোড়ার সাথে নিজের অধর জোড়া চেপে ধরে। সোহা শানের দিকে তাকিয়ে দেখে শান মাতাল দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে আছে। সোহা লজ্জায় চোখ বন্ধ করে নেয়। বেশ কিছুক্ষণ পর শান সোহাকে ছেড়ে দেয়। সোহা ঠোঁট ছেড়ে ধীরেধীরে ঘাড়ে এসে থামে। সোহার ঘাড়ে অজস্র চুমু দিয়ে নাক ঘষতে থাকে। সোহা চোখ বন্ধ করে শানের শার্ট খাঁমছে ধরে বসে থাকে। কিছুক্ষণ পর শান শান্ত হয়ে বসে সোহার দুই কাধে দুই হাত রেখে সোহার কপালে কপাল ঠেকিয়ে বলে
” সোহা একটা জিনিস চাইবো দেবে ??” সোহা কাঁপাকাঁপা গলায় বলে
” কি !!” শান সোহার নাকে আবারও ঠোঁট ছুঁয়ে দিয়ে বলে
” আজকে তুমি নিজ থেকে আমাকে কিস দেবে।” সোহা ছিটকে দূড়ে সড়ে যায়। সোহা আমতা আমতা করে বলে
” ককি বলছেন এসব ??” শান ভ্রু নাচিয়ে বলে
” কি বলেছি ?? যা শুনেছো তাই বলেছি। সব সময় তো আমিই দেই আজকে তুমি দেবে। নাও গিভ মি এ কিস।” সোহা ঢোক গিলে চোখ মুখ বন্ধ করে মাথা নাড়িয়ে বোঝায় সে দেবে না। শান রাগি রাগি চেহারা বানিয়ে বলে
” দেবে না তুমি ?? আজকে না দিলে কিন্তু আমি কিন্তু খুব রাগ করবো। আমার রাগ ভাঙাতে পারবে তো তুমি ??” সোহা কিছু না বলে মাথা নিচু করে বসে রইলো। শানের হঠাৎ কেনো জানি প্রচণ্ড রাগ অনুভব হলো। শান কিছু না বলে তাগে গিজগিজ করতে করতে ওয়াসরুমে ঢুকে ধিরিম করে দরজা বন্ধ করে দেয়। সোহা কিছুটা অবাক হয় শানের এহেন কাজে।

সেই ঘটনার পর ছয় ঘন্টা পেড়িয়ে গেলো। এখন রাত বারোটা বাজে। এখনও পর্যন্ত শান সোহার সাথে কথা বলেনি। সোহা শানের সাথে কথা বলার চেষ্টা করলেও শান সোহাকে নিখুঁত ভাবে এভোয়েড করেছে। ডিনার টেবিলে বসেও সোহা শানের দিকে তাকিয়ে ছিলো শান যদি একবার তাকায় সেই আশায় কিন্তু শান একবারও তাকায়নি খেয়েদেয়ে টেবিল থেকে উঠে আসে। সোহারও আর খাওয়া হয়নি মন খারাপ হয়ে গিয়েছিলো। এখন সোহা বিছানার একপাশে শুয়ে আছে আর পাশে থাকা লাইটের সুইচ টা একবার অন একবার অফ করছে। শান এখনও আসেনি ঘুমানোর জন্য। শান কাজ না থাকলে এতো দেড়ি করে না সোহার জানামতে আজকে শানের কোনো কাজ ছিলো না। শান যে রাগের কারণে এখনও আসছে না সেটাও বুঝতে পারলো। অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে প্রায় আধ ঘন্টা পর শান রুমে আসে। শান সোহাকে লাইট নিয়ে এমন করতে দেখে অবাক হলো। শান ভেবেছিলো সোহা ঘুমিয়ে গিয়েছে তাই এখন এসেছিলো। শান নিঃশব্দে দরজা বন্ধ করার চেষ্টা করে কিন্তু দরজার লক লাগাতে গিয়ে শব্দ সৃষ্টি হলো। আওয়াজ শুনে সোহা ধড়ফড়িয়ে উঠে বসে। শান পাত্তা না দিয়ে সোহার পাশে এসে শুয়ে পড়লো।
শান শুয়ে গম্ভীর গলায় বলে
” লাইটে ঘুম হয়না আমার সেটাও কাউকে বলে দিতে হবে ??” সোহা লাইট অফ করে মিনমিন স্বরে বলে
” সরি।”
শান চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকে। সোহা শানের হাত আলতোভাবে ঝাঁকিয়ে ফিসফিস গলায় বলে
” শুনুন !!” শানের দিক থেকে কোনো প্রতিউত্তর এলো না। সোহা একইভাবে আরো কয়েবার ডাকলো কিন্তু শান প্রতিবারই চুপ থাকলো। সোহা এবার নিজেকে সামলাতে না পেরে শানকে জোড় করে টেনে তার দিকে ফিরিয়ে দুই অধর জোড়া শক্ত করে মিলিয়ে দিলো। শান কিঞ্চিত অবাক হলেও পরে বাকা হাসি দিয়ে সোহা কোমড়ে হাত রেখে সোহাকে আরো নিজের দিকে টেনে আনে।
অনেক্ষণ পর শান খেয়াল করলো তার গালে পানি জাতীয় কিছু গড়িয়ে পড়ছে। শান সাথে সাথে চোখ খুলে তাকিয়ে দেখে। সোহার চোখ বন্ধ থাকলেও কর্নিশ বেয়ে চোখে পানি পড়ছে। শান সোহাকে নিজের থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে সোহার গালে হাত রেখে অবাক স্বরে বলে
” সোহা !! এই সোহা কাঁদছো কেনো তুমি ?? তুমি কি আমার ব্যবহারে কষ্ট পেয়েছো ?? তাহলে, i am really very very sorry. আমি শুধু একটু রাগে অভিনয় করছিলাম আর কিছুই না। সত্যি বলছি।” শানের কথা শেষ হতেই সোহা শানকে জড়িয়ে ধরে শব্দ করে কেঁদে দেয়। শান আরো অবাক হলো। সোহা জোড়ে জোড়ে কাঁদতে থাকে। শান অস্থির হয়ে বলে
” কি হয়েছে সোহা ?? কান্না বন্ধ করো প্লিজ !! আমার একদম ভালো লাগছে না। আমি মজা করছিলাম সত্যি বলছি। আর কোনোদিন এমন করবো না ঠিকাছে ?? এবার কান্না বন্ধ করো প্লিজ !!” সোহা কান্না বন্ধ করলো না। কিছুক্ষণ পর সোহা তার কান্নার গতি কমিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলে
” আপনি আমার সাথে কথা না বললে আমার অনেক কষ্ট হয়। আপনি আমাকে বুঝেন না কেনো ?? আমি আপনার সাথে কথা না বলে থাকতে পারি না। আপনি কেনো আমার সাথে কথা বললেন না ??” শান কিছুক্ষণ হতভম্বের মতো তাকিয়ে থেকে হঠাৎ হেসে দেয়। সোহা ঠোঁট ভেঙে আবারো কেঁদে দেয়। শান সোহার উপর উঠে নিজের শরীরের পুরো ভর ছেড়ে দিয়ে সোহার চোখের পানি মুছিয়ে দিয়ে হেসে বলে
” পাগলি আর কাঁদতে হবে না। আমি কি জানতাম নাকি?? আমার সোহা রানী আমার সাথে কথা না বলে থাকতে পারে না ?? আমি আর কোনোদিন এমন করবো না। এবার কান্না বন্ধ করো।” সোহা আরো কিছুক্ষণ মন খুলে কেঁদে নেয়। শান সোহার চোখের পানি মুছিয়ে দিয়ে বলে
” আমার জন্য তো রাতে ভালো করে খাওনি। উঠে বসো আমি তোমার জন্য নুডলস রেঁধে আনছি।” সোহা বাচ্চাদের মতো ঠোঁট উল্টে শানের বুকে নাক ঘষে মাথা নেড়ে বলে
” না আমি খাবো না কিছু। আমি এখন আমার জামাইবাবুর আদর খাবো।” শান ফিক করে হেসে দেয়। সোহার গালে ঠোঁট ছুঁয়ে দিয়ে বলে
” না আজকে শুধু ঘুম হবে। কালকে ইতি ইমনের বিয়ে ভুলে গিয়েছো ?? নাও ঘুমাও।” সোহা শানকে জড়িয়ে ধরে চোখ বন্ধ করে নেয়। শান সোহার কপালে ঠোঁট ছুঁয়ে সোহাকে আগলে নেয়।

পরদিন সকালে ব্রেকফাস্ট শেষ করে সবাই একে একে তৈরি হতে থাকে ইতিদের বাড়িতে যাওয়ার জন্য। ড. আসফিকুর রহমান আর ইতির বাবা দুজন আবারও ফোন করে সবাইকে ইনভাইট করেছে। শাহানাজ বেগম, সামির সিমির কাছে থাকায় যেতে পারবে না। বাড়িতে যারা রয়েছে সবাই যাচ্ছে। আজকে শান নিজেই কোনো দ্বিধা ছাড়া সোহাকে শাড়ি পরিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে দিয়েছে। সবাই তৈরি হয়ে দুপুরের মাঝে ইতিদের বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।

চলবে~ইনশাল্লাহ……..

গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ