চাঁদের_আলোয়_জোছনা_ভাঙ্গে পর্ব ৫১

0
2386

চাঁদের_আলোয়_জোছনা_ভাঙ্গে পর্ব ৫১
লেখা আশিকা জামান

সারাদিন ঘুরেফিরে যেন সবার ক্লান্তিটা একটু বেশীই লাগছিলো। হোটেলে ফিরে ডিনার সেরেই একটা লম্বা ঘুম এমনটাই পরিকল্পনা হয়েছিল। তবে অনন্যার মনে হয়না আজ আর ঘুম আসবে। নাম না জানা অস্বস্তি তাকে চারপাশ দিয়ে ঘিরে ধরেছে। মাথাটা ভারী ভারী লাগছে। নিঃশ্বাস আটকে যাচ্ছে বারবার।

বহুবার অঙ্কনের নম্বর ডায়াল করেছে কিন্তু প্রতিবারই সুইচড অফ দেখিয়েছে। সেই মাঝরাত থেকে এই নম্বর ডায়াল করার কাজটা শুরু হয়ে এখন অব্দি চলছে আর প্রতিবার অজানা কষ্টে শরীর মন অবশ হয়ে যাচ্ছে। যার হদিস কারো জানার কথা নয়। কারো বুঝার কথা নয়। সারাদিন ঘুরেফিরেও মনটা কেউ ছুঁতে পারেনি। পারেনি কেউ দুঃখগুলোর অংশীদার হতে।
ওরা যখন হোটেলে ফিরল তখন প্রায় সন্ধ্যা। চারপাশে শতশত আলোয় হোটেলের পথ আলোকিত।
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/



হোটেলের লবীতে এসে যেন অনীহার হাটার গতি দ্রুত হয়ে গেল। দৌড়ে গিয়ে অঙ্কনকে বাচ্চাদের মতোন জড়িয়ে ধরে। অনীহার এই ছেলেমানুষী অঙ্কনের জানা। সারাদিনের ক্লান্তি ধকলে ঘেমে নেয়ে একাকার শরীর সায় দিচ্ছিলো না। তবুও নির্ঘুম রাতের লাল টকটকে চোখে চেয়ে দেখলো বোনের আনন্দে আহ্লাদীত মুখখানা। নিজেও বাহুবন্ধী করে নেয় বোনকে।
” তুই আসবি কেন বলিস নাই! সত্যিই তোকে খুব মিস করছিলাম রে ভাইয়া!”
” মি টু। তোদের একা ছাড়তে মনটা খুব খচখচ করছিলোরে।”
তানভীর এসে হাত বাড়াতে বাড়াতে বলল,
” কখন এসেছো ব্রো! অনেকক্ষণ কী?”

” এইতো কিছুক্ষণ আগে। শ্যুটিং শেষ হতেই রওয়ানা হয়ে ছিলাম। আসলে সময় ছিলোনা কিন্তু তোদের…..”
কথাটা অঙ্কন শেষ করতে পারেনা তার পূর্বেই তানভীর থামিয়ে দেয়।
” এক্সপ্লেইন করার প্রয়োজন নেই। তুমি এসেছো এটাই অনেক। এখানে এভাবে বসে না থাকলেও পারতে আই থিংক তুমি এখনো ফ্রেস হও নাই। দেখে কেমন খাপছাড়া এলোমেলো লাগছে ইনফ্যাক্ট এরকম কখনো তোমায় দেখি নাই তাই বললাম।”
তানভীরের কথানুযায়ী অনীহা অঙ্কনের দিকে খুটিয়ে খুটিয়ে দেখতে লাগল।

অনন্যা সবার থেকে পিছিয়ে অন্যমনস্ক হয়ে হাটছিলো। অঙ্কনকে দেখামাত্র বাকি সবার চোখে ভীমড়ি খাওয়ার যোগাড়। মুহুর্তেই কানাকানির হিড়িক পড়ে গেল।
” আমাদের হিরো সাহেব যে তোর প্রেমে এত দিওয়ানা হবে এটা কী ভাবা যায়! শুটিং ঠ্যুটিং গোল্লায় দিয়ে উনি এসে হাজির! ভাবা যায়!”
অনন্যার কাধে কাধ ছুঁইয়ে নিনিতের বলা কথাগুলো শুনে অনন্যা যেন চমকে উঠ। সামনে তাকিয়ে পা দু’টো যেন বিবশ হয়ে রইলো। যেখানে দাঁড়িয়ে ছিলো সেখানেই ঠাঁই দাঁড়িয়ে রইলো।
সবাই হালকা পাতলা বাক্যবিনিময় করে উপরে উঠে যেতে লাগল একে একে।
অঙ্কন এবার ক্ষুব্ধ দৃষ্টিতে অনন্যার দিকে আরও একবার তাকালো। অনন্যার উন্মিলিত চোখ দিয়ে যেন জল গড়িয়ে পড়বে। ফর্সা গাল দু’টো রক্তিম হয়ে উঠছে। ক্রমে ক্রমে নাকার পাটা ফুলে উঠছে। হয়তো এখন সে আত্নপক্ষ সমর্থন করতে কেঁদে ভাসাবে। কিন্তু অঙ্কন তো আজ সহজে দূর্বল হবেনা।
অনন্যা ছুটে আসলো। নিজের নির্বুদ্ধিতার দরুন হয়তো সে অঙ্কনকে কষ্ট দিয়ে ফেলেছে। সমস্ত শক্তি যোগাড় করে কোনরকমে বলল,
” তোমার ফোন কোথায়?”
” কী হবে ফোন দিয়ে! কোন কাজেই যখন লাগবেনা তখন ভেঙ্গে ফেলেছি।”
অঙ্কন নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে বলল।
নীলচে রঙের কষ্টগুলো দলবেঁধে এসে অনন্যার চারপাশটা ঘিরে ধরলো। হু হু করে বাধঁভাঙ্গা কান্নারা হামলে পড়লো। কান্নার দমকে কিছু বলতেও পারলোনা। তার পূর্বেই অনন্যাকে সুর সুর করে টানতে টানতে রুমের দিকে নিয়ে যেতে থাকে।
জড়পদার্থের ন্যায় বিছানার উপর অনন্যা হামলে পড়ে। অঙ্কনের শক্ত হাতের বাধঁন আলগা হতেই সেই স্থান তীব্র ব্যাথায় জ্বলে উঠে। ফর্সা হাতের কবজি লালচে হয়ে ফুলে উঠেঁছে। তবে এই মুহুর্তে অপরপাশের মানুষটার দিকে তাকানো যাচ্ছেনা। কী করতে চাইছে না চাইছে কিছু ভাবতে পারছেনা। অজানা ভয়, দুশ্চিন্তা সমস্ত শরীর কাঁপিয়ে দিয়ে গেল।
হঠাৎ অঙ্কন এক অনাকাঙ্ক্ষিত কাজ করে বসলো। অনন্যার পায়ের কাছে হাটু গেড়ে বসে পড়লো। অনন্যার বিস্ময়ের পাল্লা ভারী হতে না হতেই দু’হাত মুঠোয় ভরে নিয়ে নেয়। নতমস্তিষ্কে যতোটা সময় অঙ্কন স্থবির হয়ে রইলো ঠিক ততোটা সময় অনন্যা চোখ বুজে বসে রইলো। চারপাশে পিনপতন নীরবতা কেবল ক্ষণে ক্ষণে নিঃশ্বাসের উঠানামা ছাড়া আর কিছু শোনা গেলনা।
” অনন্যা!….”
অনন্যা সচকিত তাকায়। অঙ্কন বলে চললো,
” আমি তোমাকে স্ব-জ্ঞানে, স্ব-ইচ্ছায় ভালোবেসেছি এবং বিয়ে করেছি। এইখানে কারো কোন ভূমিকা নেই। ইভেন তোমারও কোন ভূমিকা নেই।”
কথা বলতে বলতে অঙ্কনের গলাটা ধরে এলো। দু’চোখ ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে। পুরুষদের চোখে জল আসতে নেই এ- এক অলিখিত নিষেধাজ্ঞা। মেয়েদের মতো কান্না তাদের শোভা পায়না। কান্না মেয়েদেরই মানায়। কিন্তু দু’চোখ বেঈমানী করছে এই নিষেধাজ্ঞা মানতে নারাজ।
” আ’ম সরি। সরি অঙ্কন। প্লিজ উঠে বসো।”
” একদম সরি বলবেনা।”

অনন্যার দু’হাত অঙ্কনের অশ্রুজলে ভিজে যাচ্ছে। কিন্তু সে অসহায় বাধাঁ দেয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে।

” তোমার কী মনে হয় আমাকে কেউ ফোর্স করলো আর আমি মেয়ে দেখতে চলে গেলাম। ব্যাপারটা এত সোজা নয়। লাভ এট ফাস্ট সাইড বলে একটা কথা আছে। অবিশ্বাস্য হলেও আমার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছিলো। আমার চিরায়ত কাঠখোট্টা পাথরের মত জীবনেও বর্ষন নেমেছিলো সেই হারিয়ে ফেলা বয়সন্ধিকালের আবেগ, অনুভূতি সমস্তটা ফিরে পেয়ে। ঠিক যেদিন তোমার ছবিটা দেখেছিলাম। দেখেছিলাম বললে ভুল হবে আমি চোখ সরাতে পারছিলাম না। সারারাত নির্ঘুম পার করেছিলাম শুধু এই ছবিটা দেখে। তবে অপ্রিয় সত্যিটা হলো আমি ছবিটা না দেখেই ছুড়ে মারতে চেয়েছিলাম হঠাৎ করেই দু’চোখ আটকে গেল। কিন্তু আমি ভুল ছিলাম শুধু চোখ নয় আমার অবচেতন মনও সেদিন আজন্মের মত আটকে গিয়েছিলো। যার ঘোর বহুবার জন্ম নিলেও কাটানে সম্ভব নয়।”

অঙ্কন কথা বলতে বলতে নিজের ওয়ালেট খুলে অনন্যার ছবিটা বের করে। অনন্যা ছবিটা দেখে কিছুক্ষণ স্তব্ধ হয়ে বসে থাকল।

” সেদিন থেকে এই ছবিটাকে কাছ ছাড়া করিনি। যেদিন তোমার সাথে প্রথম দেখা সেদিনও বুঝিনি আমার লাভ এট ফাস্ট সাইড থিওরি এভাবে ভুল প্রমাণিত হবে। আমি ঠিক যতোবার তোমাকে দেখেছি ততবারই মনে হয়েছে আজই প্রথম দেখা আর প্রত্যেকবারই নতুন করে চিনতে বুঝতে হয়েছে। একসময় তোমাকে দেখার অসুখটা বাড়তে বাড়তে তলানিতে গিয়ে ঠেঁকে। আমি আউট অফ কন্ট্রোলে চলে যাই। তাই হয়তো ভুল সময়ে ভুলভাবে তোমার আমার বিয়েটা হতে হয়েছে। ঐ সময়টা যতোটা না ভুল তারচেয়ে শত সহস্রাধিক গভীর আমার ভালোবাসা। হয়তো আমি তোমাকে বুঝাতে ব্যর্থ। তাই এমন ধরনের নেগেটিভ চিন্তাভাবনা তোমার মাথায় আসে।”
অনন্যা বিছানা থেকে নেমে অঙ্কনকে দু’হাতে আঁকড়ে ধরলো। অশ্রুজলে তখন অঙ্কনের কাধ ভিজে যাচ্ছিলো। বাধা দিলো না। যত পারুক কাঁদুক।
” আমি আর কখনো এমন কথা বলবনা। প্লিজ আর কিছু ব্যাখ্যা করোনা। আমি সহ্য করতে পারছিনা।”
” অনন্যা, যেদিন তুমি আমায় ভুল বুঝবে বুঝে নিও সেদিন আমার সমস্ত অনুভূতিরাই মৃত বলে ঘোষিত হবে। সমস্ত দেহ অবশ হয়ে পড়বে তোমার অপ্রাপ্তিতে। সেদিন তুমি না হয়
সুখী হইও তুমি আমার সমাপ্তিতে!”
কথাটা বলেই অঙ্কন অনন্যাকে ছেড়ে দিয়ে ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়ায়। উদাস হয়ে তাকিয়ে পাহাড়ের উপর কালো কুঁচকুঁচে একদল মেঘের দিকে। মেঘেরাও যেন লুকোচুরি খেলছে নীলচে আকাশপটে!

অনন্যা নিঃশব্দে অঙ্কনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।অনেকক্ষণ কান্না করায় চোখ দু’টো জ্বলছে। মনে হচ্ছে এখন একা থাকতে পারলেই ভালো হবে।
” অঙ্কন, আমি আমার রুমে যাব। চেইঞ্জ করতে হবে। খুব ক্লান্ত লাগছে।”

‘ হ্যাঁ, শিউর! তুমি যেতে পারো।”
অঙ্কন আর ফিরে তাকালো না। কিছু সময় তারো একা থাকার প্রয়োজন!
★★★★
ডিনার সেরে যে যার রুমে। অনন্যা বিষন্ন মুখে বসে আছে। নিনিত ওঁকে ঘাটায়নি। যার নিজের মনই ২৪ ঘন্টার মধ্যে ৮ ঘন্টাই অস্থির লাগে তার তো সবসময় সব বিষয়ে নাক গলালে চলে না।
ফোন বাজছে! কিন্তু সে ধরবে না। একটা গোপন অভিলাষ যখন সত্যি হয়ে সামনে দাঁড়ায় তখন মানুষের কীরকম রি-একশন হওয়া উচিৎ! হয়তো খুব খুশি। কিন্তু নিনিতের বেলায় হচ্ছে দূর্বিষহ দো’টানা। না ফেঁলতে পারছে। না গিলতে পারছে।
অনন্যার ফোন বাজছে। ভেবেছিলো অঙ্কন কিন্তু না সাইমুন ফোন করেছে।
” অনন্যা, নিনিত কোথায় ওর ফোনে রিং হচ্ছে ধরছেনা কেন?” অনন্যা বিস্মিত হয়ে নিনিতের দিকে তাকায়। দিব্যি সুস্থ মানুষের মতো ফোনটা হাতে নিয়ে বসে আছে। কিন্তু কী আজব ফোনটা তুলতেছে না।
” নিনিত এখানে নেই। আমি তোকে পরে ফোন করছি।” সাইমুনের উত্তরের অপেক্ষা না করেই সে ফোন কেটে দিয়ে নিনিতের সামনে গিয়ে দাঁড়ায়।
” তোর কী হয়েছে রে! আজকে ঘুরতে যাওয়ার সময় থেকে দেখতেছি।”
” তোর ও তো অনেক কিছুই হয় কই আমাকে তো এখন আর বলিস না। সত্যিই আমরা পালটে গেছি। দেখ কেমন ম্যাচিউর হয়ে গেছি। আগে কোন কথাই দুজন দুজনের কাছে শেয়ার না করা অব্দি শান্তি পেতাম না। সেই তুই আমি কেমন করে বদলে গেলাম!”
অনন্যা চমকে তাকায়। সত্যিই এরকম কী কখনো হয়েছে অন্তত নিনিতের কাছে সে কিছু লুকিয়েছে! নিজেই অনুতপ্ত বোধ করতে থাকে। তবে মুখে বলল,
” সত্যিটা বল! কী লুকাচ্ছিস।”
” আমার এখন ভালো লাগছেনা। কিচ্ছু জানতে চাস না। সময় হলে সত্যি বলে দিব।”
অনন্যা কিছু বললনা। মেসেঞ্জারে অঙ্কনের মেসেজ এসেছে।
” কী করো!”
তারমানে তার রাগ ভেঙ্গেছে। তাহলে ফোন কেন করছেনা। সে-যাই হোক অনন্যা রিপ্লে দিলো।
” তুমি কখন ঘুমাবে!”
” জানি না।”
অনন্যার কথাটা খাপছাড়া লাগল। তবুও ইতস্তত করে লিখলো,
” আজকে কেমন তোমাকে ছাড়াই থাকতে হবে!”
” তোমার ইচ্ছা!”
অঙ্কনের হেয়ালি কথায় তার খারাপ লাগছে। সে কী বুঝেনা।
” এখানে আমার ইচ্ছে আর অনিচ্ছে দিয়ে কিছু যায় আসেনা। তোমার কী মনে হয় আমি ইচ্ছে করলেই সব হয়ে যাবে।”
” জানি না। ” অঙ্কন গম্ভীরভাবে উত্তর দিল।
অনন্যা দীর্ঘশ্বাস ফেলে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে রইলো।
” আচ্ছা! তুমি ঘুমাও। আমিও ঘুমিয়ে যাচ্ছি।”
অঙ্কন অফলাইন হয়ে যায়। রাগে দুঃখে অনন্যার তখন কাঁদতে ইচ্ছে হচ্ছে।
তবুও ঝড়েরবেগে সে উঠে দাঁড়ায়। নিনিত চমকে তাকায় তার এই বদলে যাওয়া মুখ দেখে।
” নিনিত, আমি অঙ্কনের কাছে যাচ্ছি। তুই এদিকটায় একটু সামলিয়ে নিস। যদি না আসি তুই ঘুমাই যাবি। আমি এসে তোকে কিছু বলব। না বলে শান্তি পাচ্ছিনা। তোর থেকে কিছু লুকানো আমার পক্ষে সম্ভব না।”
নিনিত হতবিহ্বল হয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে মাথা নেড়ে সাঁয় দিল।
চলবে…

হয়তো আইডিটা অচিরেই হারিয়ে ফেলব। এক কুলাঙ্গারের কুদৃষ্টি পড়েছে। আমি আগের মতো আর কাউকে হারাতে চাইনা না নিজে হারিয়ে যেতে চাই। প্লিজ আপনারা আইডি হারিয়ে গেলেও আমার পেইজ আর গ্রুপ ফলো করবেন। ইনশাআল্লাহ আল্লাহ সহায় হলে আমি শেষপর্যন্ত থাকব। সবাই সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
গ্রুপ লিংকঃ
https://www.facebook.com/groups/173714859950095/

পেইজঃ

#চাঁদের_আলোয়_জোছনা_ভাঙ্গেলেখা আশিকা জামানপর্ব ৫১সারাদিন ঘুরেফিরে যেন সবার ক্লান্তিটা একটু বেশীই লাগছিলো। হোটেলে ফিরে…

Gepostet von আশিকা জামান-Ashika Zaman am Mittwoch, 1. April 2020

এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।

▶ লেখকদের জন্য পুরষ্কার-৪০০৳ থেকে ৫০০৳ মূল্যের একটি বই
▶ পাঠকদের জন্য পুরস্কার -২০০৳ থেকে ৩০০৳ মূল্যের একটি বই
আমাদের গল্পপোকা ফেসবুক গ্রুপের লিংক:
https://www.facebook.com/groups/golpopoka/

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে