চশমাওয়ালা_ছেলেটি
_পর্ব_৪
Written by Avantika Anha
নাহিদ ঢাকায় গেলো আর ভাবতে লাগলো কে এই মেয়ে আনহা নাকি তার পাশের বাড়ির মেয়েটা ।
.
নাহিদ এসব ভাবতে ভাবতে সময় পার করতে লাগলো ।
.
এদিকে শাম্মি আর জাহিদের প্রেম গভীর হতে লাগলো ।
.
১ মাস পর….
কোনো এক ছুটিতে আবার নাহিদের ফিরে আসা ।
.
নাহিদ আবার ওই পাড়ার ওদিক যায় । এবার নাহিদ খুঁজে পায় একজনকে কিন্তু সেই মানুষটা যে ভুল মানুষ সে বুঝতে পারে না ।
.
সেদিন জান্নাত দের বাড়িতে আনহা গিয়েছিলো কোনো এক কাজে । জান্নাতের বন্ধুরা ছিলো । তারা রিকোয়েস্ট করেছিলো আনহার গান শুনতে তাই আনহা গান গেয়েছিল । সেই সময়ই নাহিদ এসেছিলো ।
পরে সে জানালা দিয়ে জান্নাত কে দেখতে পায় আর ভাবে এটাই হয়তো তার এলোকেশী ।
.
.
দিন যেতে থাকে আর নাহিদ জান্নাতের সাথে বন্ধুত্ব করে ফেলে । জান্নাত মেয়েটা ওতোটা ভালো না । কিছুটা পাগল টাইপ । সাইকো ও বলা যায় । কিন্তু অন্য সময় ভালো থাকে ।
.
পরের দিন….
কলেজে
আমি আর শাম্মি বসে আছি । এমন সময় জাহিদ আসলো ।
আমি : কি রে রোমিও লেট কেন জানিস না তোর জুলিয়েট অপেক্ষা করছে
জাহিদ : না রে ঢংগি জানতাম না
আমি : দোস্ত একটা কাম কইরা দে না
জাহিদ : পারুম না
আমি : শাম্মি তোর বফ রে বল কইরা দিতে
জাহিদ : আইছে মেডাম নিজে কর
আমি : কিটক্যাট আইনা দে না শেষ হইয়া গেছে
জাহিদ : পারুম না
আমি : শাম্মি দেখ
শাম্মি : ওই আনহা যা বলছে করো নইলে ব্রেক আপ
আমি : হিহি থেংকু দোস্ত
জাহিদ : দুই বান্ধবী আম্রে শেষ কইরা দিবে আল্লাহ তুইলা নাও
আমি : আগে কিটক্যাট আইনা দে ।
.
.
জাহিদ কিটক্যাট আনতে গেল । এমন সময় নাহিদ আসলো জাহিদ কে কি জানি দিতে । আমি সেই টাইমে নাহিদ কে দেখলাম আর জাহিদ ভেবে টানতে টানতে শাম্মির কাছে নিয়ে আসলাম ।
.
আমি : হারামি আমার কিটক্যাট কই?
নাহিদ : মানে ?
শাম্মি : ওই তুমি না ওর কিটক্যাট আনতে গেলা কই কিটক্যাট ?
আমি : দ্বারা দেখাচ্ছি মজা ।
.
কিল ঘুসি মারতে লাগলাম নাহিদের গায়ে । আমি ভেবেছিলাম ওটা জাহিদ ।
এমন সময় জাহিদ আসলো আর বললো : কি রে কাকে মারিস ?
আমি : জাহিদ রে
জাহিদ : আমি তো এখানে
আমি : মানে ?
.
তাকায় দেখি ওটা জাহিদ
আমি ভুউউউউউউউত বইলা অজ্ঞান ।
.
জাহিদ : ওই নাহিদ তুই এখানে কেন ?
নাহিদ : তোকে এটা দিতে আসছিলাম আর এই মেয়ে আমাকে মারতে লাগলো ।
শাম্মি : এটা কে ?
জাহিদ : আমার যমজ ভাই নাহিদ তোমার ভাসুর হবে সালাম দাও
শাম্মি : আসসালামুয়ালাইকুম ভাইয়া
নাহিদ : ওয়ালাইকুমআসসালাম
.
কিন্তু এই মেয়ে তো ভয়ে অজ্ঞান কি করবি ?
জাহিদ : তোর জন্য হইছে তুই দেখ
নাহিদ : ওকে উঠা
জাহিদ : আমার হাত ব্যাথা শাম্মি আসো আমি গাড়ি বের করি ।
নাহিদ : ওই ওই জাহিদ
.
হুর আমাকেই কোলে উঠাতে হবে ।
নাহিদ আমাকে কোলে তুলে নিলো ।
নাহিদ : বাহ পাতলু মেয়েরো ওজন আছে ভালোই ।
.
.
উঠাতে গিয়ে আমার চুল খুলে গেলো । নাহিদ দেখলো লম্বা চুল মেয়েটার একদম আমার এলোকেশির মতো । কিন্তু ও কেনো জানি চুল কেটে ফেলছে । ওকে বলবো চুল আর জেনো না কাটে । কিন্তু মেয়েটা বড্ড মায়াবি ।
.
এসব ভাবতে ভাবতে গাড়িতে নিলো আমাকে ।
বাড়িতে আনলো । তারপর আমার মুখে পানির ছিটা দিলো ।
আমার জ্ঞান ফিরলো ।
আমি : আমার কি হইছে ।
.
মনে পড়লো সব পাশে তাকায় দেখি জাহিদ আর নাহিদ । ভয়ে চিল্লায় উঠলাম ।
আমি : আম্মু ভুত
জাহিদ : আর জ্ঞান হারাইস না । এটা ভুত না আমার যমজ ভাই ।
আমি : কি?
শাম্মি : হুম
আমি : তো আগে বলিস নাই কেনো ?
এতোদিন ধরে আমি আন্দাজি ভয় পাইতাম ।
শাম্মি : হুম
.
.
সেদিন বিকেলে…..
আমি , শাম্মি , নাহিদ আর জাহিদ গেলাম বেড়াতে ।
আমি : ওই জাহিদ যা তো কিছু কিনে আন ।
জাহিদ : ওকে নাহিদ চল ।
নাহিদ : হুম চল
আমি : না শাম্মি কে নিয়ে যা
জাহিদ : ওকে
নাহিদ : কেন আমিই তো যাইতে পারবো তোমরা থাকো
আমি : না না ওই তোরা যা আমার নাহিদের সাথে জরুরী কথা আছে ।
নাহিদ : ও বলো
.
জাহিদ আর শাম্মি গেলো ।
.
নাহিদ : বলো কি বলবে ?
আমি : ওই গাধা নাকি আপনি ?
নাহিদ : কেনো ?
আমি : ওরা সময় কাটাবে একটু । তাই আমি ওদের পাঠালাম আর আপনি সাথে যাচ্ছিলেন ।
নাহিদ : ও সরি আমি না বুঝি নি
.
বলেই হাসে দিলো ।
আমি : কিউট হাসি, মায়াবি চোখ সেই তো ( আস্তে বললাম )
নাহিদ : কিছু বললেন
আমি : না ও কিছু না ।
নাহিদ : হেহে তা কি করতে ভালোবাসেন
আমি : কিটক্যাট খাইতে , গান গাইতে আর বকবক করতে আপনি ?
নাহিদ : গান গাইতে একটু ।
আমি : তাহলে তো শুনাতেই হবে ।
নাহিদ : ওকে পরে
আমি : না না এখন নইলে কিন্তু কথা কমু না
নাহিদ : ওকে
.
“আমি তোমাকে আরও কাছে থেকে
তুমি আমাকে আরও কাছে থেকে ।
যদি জানতে চাও তবে ভালোবাসা দাও
ভালোবাসা নাও । ভালোবাসা দাও
ভালোবাসা নাও । “
.
আমি : বাহ সেই তো
নাহিদ : আপনাকেও গান গাইতে হবে তাহলে ।
.
এমন সময় জান্নাত এলো ।
জান্নাত : আরে নাহিদ তুমি
আর আনহা তুমিও আছো দেখছি ।
আমি : হুম তুমি একে চিনো ?
জান্নাত : হুম
.
নাহিদ , আমি আর জান্নাত অনেক সময় ধরে গল্প করলাম ।
.
জান্নাত আসলে নাহিদ কে পছন্দ করে । নাহিদও তাই চায় কারণ নাহিদ জানে তার এলোকেশি জান্নাত ।
.
দিন যেতে লাগলো আমি আর নাহিদ ভালো বন্ধু হলাম ।
আমি ওর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়লাম । কিন্তু নাহিদের অজানা সে তো জানে তার ভালোবাসার মানুষটি জান্নাত ।
আমার ডায়রির পাতা ভরতে থাকলো নাহিদের নামে ।
.
একদিন আমার ব্যাগ নাহিদ কে ধরতে দিছিলাম ফুল ছিঁড়ার সময় ।
এমন সময় নাহিদের হাত থেকে ব্যাগ টা পড়ে গেলো আর ডায়রি টা বেড়িয়ে এলো ।
.
নাহিদ কিছু পৃষ্ঠা পড়ে ফেললো ।
.
আমি ফুল পাড়িয়ে যেয়ে দেখি ও আমার ডায়রির পাতা পড়ছে ।
.
আমি জ্বলদি টেনে নিলাম ।
নাহিদ : আনহা তুমি যা চাও তা কোনোদিন হবে না ।
আমি : না মানে
নাহিদ : আমি জান্নাত কে ভালোবাসি
আমি অনেক পরিমাণ কষ্ট পেলাম কিন্তু কিছু বললাম না
শুধুই বললাম : ওহ
বলেই চলে আসতেছিলাম কিন্তু উষ্টা খেয়ে পড়ে যেতে লাগলাম আর নাহিদ ধরে ফেললো কিন্তু পমি তারাতারি চলে গেলাম ।
.
সেই সময় জান্নাতও এটা দেখে ফেললো । আগেই বলেছিলাম তার মাঝে কিছু সাইকো টাইপ ভাব আছে । সে নাহিদকে একদম হারাতে চাইলো না । সে প্লান করলো যেন নাহিদ আমাকে একদম ঘৃণা করুক ।
.
.
পরের দিন জান্নাত কি একটা কারণে আমাকে তার বাড়ি যেতে বললো । তার রুমে ধুকেই দেখি রুম অন্ধকার ।
আমি : জান্নাত কই তুমি
জান্নাত চাকু নিয়ে : তুমি আমার নাহিদ থেকে দূরে চলে যাও
আমি : আমি তো ওর কাছে যাই নি আপু
জান্নাত : মিথ্যা বলছো আমি দেখছি কাল তুমি ওর কাছে যাচ্ছিলা ।
আমি : ভুল ভাবছো তুমি ।
জান্নাত : না ভুল না
.
তোমাকে আমি থাকতে দিবো না । না না না ।
আমার দিকে এগুতেই আমি চাকুটা কেড়ে নিলাম কিন্তু এমন সময় নাহিদ এসে আমাকে চর মারলো ।
.
.
নাহিদ : নির্লজ্জ , সাইকো মেয়ে । তুমি এতো বাজে । কেনো মারতে আসছো ওকে কি করছে ও । আমি কোনোদিন তোমাকে ক্ষমা করবো না ।
.
জান্নাতের যে এটা প্লান ছিলো আমি বুঝলামও না ।
.
আমি কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে এলাম । আমার জীবনের কোনো বিষয়ই শাম্মির কাছে লুকাই নি ।
সাথে সাথে কাঁদতে কাঁদতে শাম্মি কে ফোন দিলাম ।
.
শাম্মিকে সবটুকু জানালাম ।
শাম্মি : একটু দ্বারা আমি আসতেছি জাহিদকে নিয়ে এখনি তুই কাঁদিস না
আমি : জ্বলদি আয় দোস্ত খুব কষ্ট হচ্ছে ।
.
জান্নাত এতেও থেমে থাকে নি । আমি বাড়ি ফিরার কিছু সময় পর নাহিদ আমার মা কে বলে আমি নাকি পাগল ইত্যাদি । জান্নাত সায় দেয় এতে ।
.
জান্নাত যে একটু সাইকো ধরনের আমরা সবাই জানতাম এমনকি জান্নাতের পরিবারও । কিন্তু এমন পরিস্থিতি ছিলো আম্মুও আমাকে ভুল বুঝলো । সেখানে আব্বুও ছিল ।
.
.
সেদিন আব্বু আম্মু লজ্জিত বোধ করেছিলো কিছুটা ।
পরে তারা আমাকে খুব বকলো ।
শেষে মা বললো : কেনো যে তোকে জন্ম দিলাম ?
মরে গেলেই ভালো হতো ।
.
আমি সামান্য জেদ নিয়ে চলি । তাই তারাতারি রুমে গিয়ে রুম বন্ধ করে নিলাম ।
.
ওদিকে জান্নাত : তুমি আমাকে কখনো ছেড়ে যেও না
নাহিদ : যাবো না
জান্নাত : চলো না আমরা বিয়ে করে ফেলি তাহলে কেউ আর আমাদের আটকাতে পারবে না । নাহলে ওই আনহা আমাকে মেরেই ফেলবে
নাহিদ : আচ্ছা চলো
.
নাহিদ জান্নাতকে ভরসা করে ফেলছিলো ।
.
এমন সময় শাম্মি আর জাহিদ আসলো ।
নাহিদ : তোমরা আসছো । জানো কি ওই আনহা কতোটা বাজে ।
শাম্মি : দাড়ান ওর ব্যাপারে কিছু বলার কোনো অধিকার নাই আপনার
নাহিদ : মানে
জাহিদ : তুই যা দেখছিস কীভাবে বুঝলি যে ওটাই সত্য
নাহিদ : তুই জান্নাত কে জিজ্ঞেস কর
.
জান্নাত কিছুটা ভয়ে : হ্যা হ্যা আনহা আমাকে মারতে চাইছে ।
শাম্মি : কেনো মারতে চাইছে ?
জান্নাত : কারণ নাহিদ আর আমি একে অপরকে ভালোবাসি
শাম্মি : তাই
জান্নাত : হুম
শাম্মি : আচ্ছা জান্নাত তোমার কি জানি একটা রোগ আছে না ?
জান্নাত : না মানে
শাম্মি : অনেক হয়েছে আর মিথ্যে না নাহিদ ভাইয়া শুনুন আনহা কিছুই করে নি । আপনি যা দেখছেন তাই বিশ্বাস করছেন । দ্বারান এক মিনিট
.
শাম্মি জান্নাতের মা কে ফোন করে জানালো ।
জান্নাতের মা ভালো করেই জানে জান্নাতের সব সমস্যা ।
.
সে নাহিদ কে সরি বললো আর জান্নাতের সমস্যা সম্পর্কে জানালো ।
সব শেষে জান্নাতও স্বীকার করে নিলো ।
.
নাহিদ : ছি তোমাকে কতো ভালোবাসলাম আর তুমি এতোটা মিথ্যুক ।
.
শাম্মি : জাহিদ চলো আনহার কাছে ও অনেক ইমোশোনাল । কিছু করেও ফেলতে পারে ।
.
ওরা তিনজন আমার বাড়িতে এলো ।
নাহিদ আমার আম্মু ও আব্বুর কাছে ক্ষমা চাইলো ।
.
তারাও ক্ষমা করে দিলো ।
.
সবাই আমাকে ডাকতে লাগলো কিন্তু আমি সেই সময়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছি ।
.
সব সময়ের আমার আপন ছিল ফুপি তাই ফুপিকে ফোন করে সব বললাম । ফুপিও তার কাছে ডাকলো ।
রুমে একটা চিঠি ছাড়ছিলাম,
“আচ্ছা যা দেখা যায় তাই কেনো বিশ্বাস করে সবাই । আমি তো কিছুই করি নি । তবুও সবার চোখে খারাপ হলাম । আমাকে খুঁজবে না কেউ চলে গেলাম ।”
.
চিঠিটি পড়ে সবাই কাঁদতে লাগলো । কিন্তু সেই সময় ফুপি জানালো আম্মু আব্বু কে সব ।
তারা একটু স্বস্তি ফিরে পেলো ।
.
সবাই নিজের বাড়ি চলে গেলো । কারণ শাম্মি জানে আমি ফিরে আসবো ।
.
নাহিদ নিজেকে অনুতপ্ত ভাবা শুরু করলো ।
.
চলবে……
চশমাওয়ালা_ছেলেটি _পর্ব_৪
RELATED ARTICLES
Recent Comments
অনুভবে পর্ব-০১
على
ফানাহ্ পর্ব-৬৫
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৮
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৭
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৪
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৫
على
ফানাহ্ পর্ব-৫৪
على
ফানাহ্ পর্ব-৫১
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
على
প্রাক্তন পর্ব-০৮
على
সুগন্ধা পর্ব-০২
على
ইরাবতী পর্ব -০১
على
আওয়াজ পর্ব-০১
على
তুমি রবে ৬০
على
জীবনের রঙ
على
মায়া ( ছোট গল্প)
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
তুমি রবে ৬০
على
অনুভূতি ২য় পর্ব
على
সেই তুমি পর্ব-০১
على
বিধবা পর্ব-১০
على
মেঘবদল পর্ব-১০
على
অসমাপ্ত ভালোবাসা
على
প্রহেলিকা
على
মনোহরা পর্ব-০২
على
মেঘসন্ধি পর্ব-০২
على
সে পর্ব-১২
على
সে পর্ব-১২
على
গল্প : আই হেট ইউ
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
জীবনের রঙ
على
স্যার পর্ব-০৭
على
স্যার পর্ব-০৭
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
সংসার পর্ব-২০
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
ডুমুরের ফুল ৪৪.
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
নরপশু বর ৫ম খন্ড
على
একটি কষ্টের গল্প
على
বিবেক
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
নরপশু বর ৫ম খন্ড
على
নারীর দেহকে নয়
على
সতীনকাঁটা পর্ব ১
على
সতীনকাঁটা পর্ব ১
على
একজীবন শেষ পর্ব
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
স্বপ্নীল ৬৮
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
কাঠগোলাপ পর্ব ১১
على
তুমি রবে ৬০
على
?ভোর? পর্বঃ ০৪।
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৫২
على
গল্পঃ ভয়
على
তুমি রবে ৬০
على
শালিক রনি
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ৬০
على
তুমি রবে ২৮
على
তুমি রবে ২৮
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
হলুদ খাম ১১.
على
তুমি রবে ৫০
على
তুমি রবে ৫০
على
তুমি রবে ৫১
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
নর নারী
على
তুমি রবে ৪২
على
তুমি রবে ৪০
على
তুমি রবে ৩৫
على
তুমি রবে ২৮
على
বাসর রাত
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
শ্বাশুড়ি পর্বঃ৯
على
সন্দেহ পর্বঃ ২৭
على
সন্দেহ পর্বঃ ২২
على
বিয়ে part 1
على
সন্দেহ পর্বঃ ২১
على
সন্দেহ পর্বঃ ১৯
على
শ্বাশুড়ি পর্বঃ৫
على
ডুমুরের ফুল ৩৮.
على
ডুমুরের ফুল ৩৭.
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
মন ফড়িং ৩০.
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
দুই অলসের সংসার
على
দুই অলসের সংসার
على
নারীর দেহকে নয়
على
গল্পঃ ভয়
على
মন ফড়িং ❤৪২.
على
মন ফড়িং ❤৪২.
على
রহস্য শেষ_পর্ব
على
ভৌতিক ভালবাসা
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
গল্পঃ ভয়
على
মন ফড়িং ❤ ৪০.
على
মন ফড়িং ❤ ৪০.
على
মন ফড়িং ❤৩৯.
على
মন ফড়িং ❤ ৩৮.
على
মন ফড়িং ❤ ৩৭
على
বিবেক
على
মন ফড়িং ❤ ৩৫.
على
অনুরাগ শেষ পর্ব
على
রাগি মেয়ে
على
মন ফড়িং ৩০.
على
মন ফড়িং ৩০.
على
মন ফড়িং ২৬.
على
বিয়ে part 1
على
বিয়ে part 1
على
খেলাঘর / পর্ব-৪৪
على
অনুরাগ শেষ পর্ব
على
অসমাপ্ত ভালোবাসা
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর পর্ব-৩০
على
খেলাঘর.পর্ব-২৬
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
ঝরা ফুল পর্ব ৭
على
একরাতেরবউ পর্ব ৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
খেলাঘর/পর্ব-৪৩
على
মন ফড়িং ২২
على
মন ফড়িং ২২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ২১
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ২১
على
মন ফড়িং ২১
على
মন ফড়িং ২১
على
নষ্ট গলি পর্ব-৩০
على
মন ফড়িং ❤ ২০.
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ❤ ২০.
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ❤ ২০.
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
খেলাঘর /পর্ব-৪২
على
মন ফড়িং ❤ ১৮.
على
মন ফড়িং ❤ ১৭.
على
খেলাঘর পর্ব-৩৫
على
খেলাঘর পর্ব-৩৫
على
মন ফড়িং ❤ ১৬.
على
মন ফড়িং ❤ ১৬.
على
মন ফড়িং ❤ ১৬.
على
মন ফড়িং ❤ ১৫.
على
মন ফড়িং ❤ ১৫.
على
মন ফড়িং ❤ ১৫.
على
মা… ?
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
على
অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
على
স্বার্থ
على