Sunday, October 5, 2025







গ্যাংস্টার_Gangstar পর্বঃ07

গ্যাংস্টার_Gangstar পর্বঃ07
লেখা_রওনাক_ইফাত_জিনিয়া
.
.

.
.
.
রাতুল ফ্লোরে পড়ে থাকা উড়নাটা তুলে আমাকে ঢেকে দিল।

রাতুলঃ আমি তোমাকে ভালবেসেছি তোমার শরীর নয় যদি শরীরকেই ভালবাসতাম তবে অনেকদিন আগেই নিজের ইচ্ছে পূরণ করে নিতে পারতাম তার জন্য বিয়ের কোন দরকার ছিলনা।ঠিক আছে এ বিয়ে হবেনা।

আমিঃ বাহ্ খুব ভালতো।আপনি কি ভেবেছেন আমি আপনার চালাকি বুঝতে পারিনি?

রাতুলঃ চালাকি?কিসের চালাকি?

আমিঃ ইতিমধ্যে পুরো পৃথিবী জেনে গেছে আপনার সাথে আমার বিয়েটা হয়ে গেছে এখন আপনি বলছেন আপনি বিয়ে করবেন না।আর ঐ ছবিগুলোর কি করবেন যাতে আপনি এটাও প্রমাণ করে দিয়েছেন যে আপনার আর আমার মাঝে সবকিছু হয়ে গিয়েছে?এতকিছু করে এখন আপনি মহান সাঁজতে চাইছেন এই বলে যে আপনি আমাকে বিয়ে করবেন না?আপনি ভাল করেই জানেন এখন আমি আপনাকে বিয়ে করতে বাধ্য আর কোন পথ নেই আমার।

রাতুলঃ একটা কথা বললে বিশ্বাস করবে নীলা?

আমিঃ বিশ্বাস অবিশ্বাসের কথা নাহয় পরে বলা যাবে আগে কথাটা শুনি।

রাতুলঃ ঐ ছবিগুলো আমি দেয়নি।আমি স্বীকার করছি আমি ছবিগুলো তুলেছিলাম।আসলে তোমাকে বউয়ের সাঁজে দেখে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি কিন্তু ঐ ছবিগুলো আমি দেয়নি।

আমিঃ হা হা হা।এটা আবার নতুন কোন পরিকল্পনা আপনার?আপনি ছবি তুলেছেন আর আপনি দেননি এটা আবার আমাকে বিশ্বাস করতে হবে?

রাতুলঃ জানতাম তুমি বিশ্বাস করবেনা কিন্তু এটাই সত্যি।আমি ছবিগুলো তুলেছিলাম শুধু তোমাকে দেখার জন্য।

আমিঃ তা আপনি দেননি কে দিয়েছে?

রাতুলঃ জানিনা।তবে যে করেছে তাকে ছাড়বনা।

আমিঃ ভাল।তবে দুঃখিত আমি আপনার কথা এতটুকুও বিশ্বাস করতে পারলামনা।আর একটা কথা এসব জ্বালা আমি আর নিতে পারছিনা তাই বিয়েটা করবেন ভাল কথা বিয়ে আজকেই হবে।আমার জীবনের যা হওয়ার হয়ে গেছে নতুন করে আর কিছু হওয়ার নেই আর আপনার বোন ঠিকই বলেছিল বিয়েতো আমার আপনার সাথেই হবে তাই আর কোন নাটক নয়।

রাতুলঃ তুমি যা বলছ ভেবে বলছতো?একবার বিয়ে হলে কিন্তু আমাকে ছাড়তে পারবেনা।

আমিঃ ছাড়া বা গ্রহণ করার অধিকার আদৌ আমার আছে কি?

রাতুলঃ এখনতো সময় আছে ভেবে নাও।

আমিঃ ভাবা শেষ বিয়ে করার ইচ্ছে থাকলে আজকেই হবে।
.
.তারপর আর কি রাতেই আমাদের বিয়ে পড়ানো হল।স্বাভাবিকভাবে মেয়েরা বিয়ের সময় কাঁদে কিন্তু আমার চোখে একফোঁটাও পানি ছিলনা কারন আমার বিয়েটাতো স্বাভাবিকই ছিলনা।
.
.তারপর রাতেই রাতুলের বাসায় চলে আসি।আসলে বাবা-মার প্রতি আমার কোন রাগ বা অভিমান নেই তারা যা করেছে সমাজের জন্য করতে বাধ্য হয়েছে।আমি তাদের খুব আদরের মেয়ে ছিলাম তারা স্বপ্নেও আমার ক্ষতির কথা চিন্তা করতে পারেনা।যদি কেউ দোষী হয়ে থাকে তবে সে রাতুল।বিয়েতো আমাদের হয়েছে ঠিকই তবে এজীবনে আমি বেঁচে থাকতে তাকে কখনও শান্তিতে থাকতে দিবনা কারন আমার জীবনটা নরক বানিয়ে সে সুখে থাকবে তা কি করে হয়?
.
.রাত প্রায় বারটাই আমরা রাতুলের বাসায় আসলাম।নিয়ম অনুযায়ী রাতুলের মা বরণ করে নিল আর যেহেতু বিয়েটা গোপনে হয়েছে তাই কোন লোকও ছিলনা বলে দ্রুতই আমরা রুমে চলে আসলাম।রুমে আসার পর দেখি রুমটা ফুল দিয়ে সাজানো।শখ আছে লোকটার মানতেই হবে কারন এত অল্প সময়ের মধ্যেও রুমটাকে সাজানোর কথা তার মনে ছিল আর থাকবেই না কে তারতো মহা আনন্দের দিন।নিজের পরিকল্পনা মাফিক সব পেয়েছে কিনা?

বাসর রাত নাকি নতুন জীবন শুরু করার রাত।বাসর না মাথা।আমাকে বিয়ে করার স্বাদ ছিল করেছে কিন্তু এখন আমার নতুন চেহারাও দেখবে সে।এতদিন আমাকে দেয়া কষ্ট আমি সুদে-আসলে বুঝে নিব।

রাতুলঃ অনেক রাত হয়ছে তুমি আগে ফ্রেশ হয়ে আস আমি পরে যাব।

আমি কোন কথা না বলেই ফ্রেশ হতে চলে গেলাম।আর যখন বের হলাম তখন ফিরোজা কালারের একটা থ্রীপিস পড়াছিল।আমাকে এ অবস্থায় দেখে রাতুল বেশ অবাক হয়ছে তার কথাতেই বুঝা গেল।

রাতুলঃ কি ব্যাপার তুমি কি পড়েছ?

আমিঃ চোখে কম দেখলে চশমা লাগান ঠিক দেখতে পারবেন।

রাতুলঃ আমি চোখে ঠিকই দেখতে পাচ্ছি আর আমার কথার মানে হল তুমি শাড়ী না পড়ে এটা কেন পড়েছ?

আমিঃ কোন হাদিসে লেখা আছে এখন আমাকে শাড়ী পড়তে হবে?

রাতুলঃ আসলে তুমি এখন নতুন বউ তাই..

আমিঃ তাই কি?একটা কথা কান পরিষ্কার করে শুনে রাখুন বিয়ে করার স্বাদ জেগেছিল পূরণ করেছেন এখন আমাকে নিজের দাসি বানাবেন এমনটা ভেবে থাকলে ভুল ভাবছেন।আমি আমার ইচ্ছামতই চলব আপনার কথায় না।

রাতুলঃ আচ্ছা ঠিক আছে যা ইচ্ছে কর আমিও দেখতে চাই তুমি কি করতে পার আর কতটুকু করতে পার?

আমিঃ আমার ঘুম পাচ্ছে আমি এখন ঘুমাব আর একটা কথা ভুলেও আমার কাছে আসার চেষ্টা করবেন না।

রাতুলঃ বাহ্ বিয়ে করেছি কি দূরে থাকার জন্য নাকি?

আমিঃ কেন আপনি না বলেছিলেন আপনি মহা পুরুষ আমার শরীরের প্রতি আপনার নাকি কোন লোভ নেই?

রাতুলঃ হুম ঠিকইতো বলেছি আমি তোমাকে ভালবাসি আর এখন বিয়ে যেহেতু হয়ে গেছে তখন তোমার সবকিছুর উপরই আমার অধিকার রয়েছে তুমি তা অস্বীকার করতে পারনা।

রাতুলঃ এই আপনার ভালবাসা?

রাতুলঃ কেন আমিতো আগেই বলেছি আমি খুব স্বার্থপর প্রেমিক নিজের প্রাপ্য আমি ঠিক আদায় করে নিব।

আমিঃ আগে আমার ভালবাসাটা আদায় করুন পরে নাহয় শরীরের উপর অধিকার ফলাতে আসবেন।

রাতুলঃ ঠিক আছে শর্ত মেনে নিলাম।শরীরের উপর অধিকার পরে।কিন্তু একটা কথা মানে রেখ আমি তোমার স্বামী।
.
(স্বামী না আমার মাথা।দেখুন মহান স্বামী আমার আপনার জীবন কিভাবে আমি নরক বানাই।)
.
.এর পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি উনি বিছানায়।দেখেইতো আমার চোখ ছানাবড়া কারন আমি বেডে আর তার সোফাতে থাকার বন্দোবস্ত হয়েছিল রাতে কিন্তু সকালে উঠে দেখি সে বেডে।মাথা গরম হয়ে গেল আর সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে একমগ পানি এনে তার উপর বর্ষন করলাম।এমনিতেই শীতের দিন তার উপর ঠান্ডা পানিতে গোসল করে উনি মহা আনন্দে ঘুম থেকে উঠলেন আর শুয়ে থেকেই চোখ না মেলেই বলতে শুরু করলেন-

রাতুলঃ কার এত বড় সাহস আমার উপর এত ঠান্ডা পানি ঢালে?

আমিঃ আর কার এত সাহস হবে জনাব আপনার তথাকথিত বউ ছাড়া?দয়াকরে এবার চোখ মেলে তাকান নাকি আরো এক মগ হয়ে যাবে?

রাতুলঃ এই না না।এমন কেন করছ তুমি জানোনা আমার এত সকালে ঘুম ভাঙ্গেনা?

আমিঃ তাই নাকি?অন্যের সুখ হারাম করে নিজের সুখের নিদ্রায় শায়িত হবেন তা আমি থাকতে যে হতে দিতে পারিনা।আর আপনার সাহস হল কেমনে সোফা থেকে বেডে আসার?

রাতুলঃ নিজের বেডে আসতে আবার তোমার অনুমতি লাগবে নাকি আর কি করব রাতে ঠান্ডা লাগছিল তাই..

আমিঃ তাই কি?ঠান্ডা লাগছিল তো কম্বল নিয়ে শুতে পারলেন না?

রাতুলঃ এই রুমে একটাই কম্বল ছিল তাই..

আমিঃ একদম কাছে আসার বাহানা খুঁজবেন না।আর নিজের শর্তের কথা মনে আছে?

রাতুলঃ হুম বেশ মনে আছে আর তোমার কাছে যাওয়ার জন্য আমার কোন বাহানার দরকার নেই।আমি চাইলেই..

আমিঃ চাইলেই কি?

রাতুলঃ চাইলেই তোমাকে কাছে পেতে পারি ঠিক এভাবে..

(কথাটা বলেই আমার হাত টেনে তার পাশে বসাল)

আমিঃ দেখুন আমি কিন্তু চিৎকার দিব।

রাতুলঃ দাওনা কে আটকিয়েছে?তবে কি বলবে চিৎকার দিয়ে?

আমিঃ যা সত্য তাই বলব।বলব আপনি আমার সাথে অসভ্যতা করছেন।

রাতুলঃ আমি কিন্তু এখন কিছুই করিনি বরং তুমিই আমার আরামের ঘুমটা হারাম করেছ।এখন বলেছ যেহেতু সেহেতু কিছু অসভ্যতা করাই যায়।কি বল?

(একদম কাছে আসবেন না বলে কোনরকমে নিজেকে ছাড়িয়ে নিলাম)
.
.এরপর একটি করে দিন অতিবাহিত হচ্ছিল ঠিকই তবে আমার জন্য তা বছরের ন্যায় ছিল।নামে মাত্র বিয়েটা আমাদের হয়েছিল কিন্তু আমি কিছুতেই তাকে মেনে নিতে পারছিলাম না।আর আমি রাতুলকে জ্বালানোর জন্য প্রতিদিন কিছু না কিছু নতুন করে যাচ্ছিলাম কিন্তু এই লোকের কোন অনুভূতিই ছিলনা।যেমন সে চায়ে চিনি আধা চামচ খায় আমি চার চামচ করে নিয়ে দিলে অনায়াসে খেয়ে নিত কিছুই বলতনা, তার পছন্দের শো-পিস ভাঙ্গলাম তবুও চুপ,ইচ্ছাকৃতভাবে হাতে গরম কফি ঢাললাম তাও চুপ।এভাবে প্রতিদিন নতুন কিছু চেষ্টা করছি কিন্তু কাজেই লাগছেনা।এমন একটা ভাব যেন কিছু বুঝতেই পারেনা।কোন ব্যক্তিকে যদি কষ্টে রাখার জন্য কষ্ট দেয়া হয় আর সে কষ্ট না পায় তবে কিন্তু রাগটা বেড়ে যায়।আমারও তাই হচ্ছে কারন আমি তার জীবনটা নরক বানাতে চেয়েছি কিন্তু তার মাঝে কষ্ট পাওয়ার কোন অনুভূতিই ছিলনা।ভেবেছিলাম এতটাই জ্বালাবো যে শেষে নিজেই অতিষ্ঠ হয়ে যাবে কিন্তু এদিকে আমিই অতিষ্ট হয়ে যাচ্ছি।একদিন বলল-

রাতুলঃ নীলা তুমি না বাচ্চাই রয়ে গেলে বড় আর হলেনা।

আমিঃহঠাৎ এ কথা?

রাতুলঃ কি সব বাচ্চাদির মত কাজ কর আরে মাথা খাটাও বড় হও তবেই না আমাকে কষ্ট দিতে পারবে।

আমিঃ মানে?

রাতুলঃ মানে হল তোমার দেয়া এসব কষ্ট আমার জন্য কষ্ট নয় বরং তোমার একটা চোখের ইশারাই আমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য যথেষ্ট।আচ্ছা নীলা তুমি কি জানো আমি মারা গেলে সবথেকে বেশি কষ্ট তুমি পাবে?

আমিঃ কষ্ট?আপনি মারা গেলে এই পৃথিবীতে সবথেকে বেশি সুখী আমি হব।

রাতুলঃ আমিও দোয়া করি তাই যেন হয়।কারন তোমাকে কষ্টে দেখলে সবথেকে বেশি আমিই কষ্ট পাবো।

আমিঃ কি লাভ হয় বলুন?

রাতুলঃ কিসের লাভের কথা বলছো তুমি?

আমিঃ এই আপনি কথাগুলো বলছেন তার একটাও আমি বিশ্বাস করিনা তাই বললাম এসব কথা বলে কি লাভ?যদি আমাকে বিশ্বাস করাতে পারতেন তবুও নাহয় বুঝতাম কিন্তু তা তো না।

রাতুলঃ আমি জানি একদিন এই কথা গুলোই তুমি মনে করে কাঁদবে।

আমিঃ হা হা হা।বেশ।যখন এমন হবে তখন নাহয় বলবেন।
.
.এভাবেই চলছিন দিনগুলো।আমি রাতুলকে যতটাই কষ্ট দিতাম সে ততটাই আমার খেয়াল রাখত।তবে আমি জানি এসব কিছু তার অভিনয় ভেবেছে আমি তার অভিনয়ে ভুলে যাব সবকিছু কিন্তু সে যতই আমার কাছে আসত তত বেশিকরে তার কৃত কাজগুলো আমার সামনে স্পষ্ট হয়ে ভাসতো।এভাবেই দেখতে দেখতে দুমাস চলে গেল অথচ আমি একদিনও এ বাসার বাহিরে যাইনি আসলে যাওয়ার কোন মুখও আমার ছিলনা।যদিও মা আর মিতু অনেকবার এসে দেখে গেছে কিন্তু আমি বের হয়নি।এই একমাসে রাতুলের মা আর বোনের প্রতি আমার একটা ভাললাগা কাজ করতে শুরু করেছে আর একটা লোককে আমার খুব ভাল লাগত সে হল নাহিদ ভাই।নাহিদ ভাই অনেকটা বন্ধুর মত হয়ে গেছিল আমার সব কথা আমার সাথে শেয়ার করত।আসলে নাহিদ ভাই রাতুলের থেকে দুবছরের ছোট ছিল তবে সে রাতুলের খুব ভাল বন্ধু ও ভাই বলা যায়।রাতুলের মায়ের কাছে রাতুলের মত নাহিদ ভাইও একটা ছেলে ছিল তাই এই বাসায় তার অবাধ চলাচল ছিল।সে সুবাদেই আমার সাথে তার বন্ধুত্বের সৃষ্টি।একদম নিজের বোনের মত ভালবাসত নিজের জন্য কোন কিছু কিনতে গেলে আমার আর রিমার জন্যেও কিছু না কিছু নিয়ে আসত।সবমিলে আমি অনেককিছু হারালেও একটা ভাই পেয়েছিলাম বলা যায়।তবে রাতুলের সাথে আমার সম্পর্কের কোন উন্নতি নেই।আসলে ঐ লোকটা দেখলেই আমার শরীর জ্বলে যেত।প্রায়দিনই রাতুল বাসায় আসার সময় আমার জন্য কিছু না কিছু নিয়ে আসত কিন্তু এই পর্যন্ত আমি তার কোন জিনিস স্পর্শই করিনি সব যেভাবে রাখত সেভাবেই রাখা থাকত।অবশ্য এই কথা স্বীকার করতে হবে রাতুল এতদিনেও আমার উপর কোন অধিকার ফলাতে আসেনি।আসলেও হয়ত লাভ হতোনা কারন আমার মনে তার প্রতি ঘৃণা ছাড়া আর কিছুই ছিলনা।
.
.রাতুলের মা মাঝে মাঝেই গ্রামে চলে যেত আর বাসায় আমি,রিমা আর রাতুল আমরা এই তিনজন থাকতাম।কয়েকদিন আগেও তিনি গ্রামে গিয়েছেন আর বাসায় আমরা তিনজন।তার যাওয়া দুদিন পরেই সংবাদ এল উনি পরে গিয়ে ব্যাথা পেয়েছেন তাই আমাদের গ্রামে যেতে হবে।যদিও রাতুল আর রিমা যেত কিন্তু আমি বাসায় একা কিভাবে থাকব তাই আমাকেও যেতে হল।সত্যি বলতে উনি খুব ভাল আর এই দুমাসে রাতুলের মায়ের প্রতি আমার একটা মায়া পড়ে গিয়েছে।মাঝে মাঝে ভাবি এমন একটা মহিলার ছেলে এতটা খারাপ কিভাবে হয়???
(চলবে)
.
. রওনাক ইফাত জিনিয়া

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ