Monday, October 6, 2025







কনে_দেখা_আলো পর্ব-০৯

#উপন্যাস
#কনে_দেখা_আলো
#পর্ব_নয়

চেয়ারম্যান আবদুল লতিফের সামনে তার দুই সাগরেদ বাবুল আর মোস্তাক দাঁড়িয়ে আছে। দুজনের মাথাই হেঁট করা। থেকে থেকে শুধু মোস্তাক একটু মাথা তুলে কিছু একটা বলার চেষ্টা করে যাচ্ছে। আর পরমুহূর্তেই চেয়ারম্যান সাহেবের ধমক খেয়ে ধুপ করে মাথা নিচু করে ফেলছে।
আজকে চেয়ারম্যান সাহেব তাদেরকে পশ্চিমের জঙ্গলের মধ্যে থেকে একবার ঘুরে আসতে বলেছিল। উদ্দেশ্য হচ্ছে কালীমন্দিরের হাল অবস্থা দেখে আসা। আব্দুল লতিফ সাহেব সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এলাকার উন্নয়নের জন্য কিছু বিশেষ কাজকর্ম করবে। আশেপাশের দু’দশটা গ্রামকে দেখিয়ে দেওয়া দরকার যে কদমপুর গ্রামের চেয়ারম্যান শুধু গ্রামের উন্নতির জন্যই মাথা ঘামায় না, বরং এখানকার প্রাচীন ঐতিহ্যগুলোও রক্ষা করার কাজে মনোযোগী।
সেইজন্যই তিনি কালীমন্দির সংস্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এত বছরের পুরনো একটা মন্দির, এভাবে সংস্কারের অভাবে সাপখোপের আখড়া হবে? এটা ভালো দেখায় না। তাই তিনি নিজেই এবার জঙ্গলের প্রাইভেসি নষ্ট করার কাজে নেমেছেন।

চেয়ারম্যান সাহেবের এই সিদ্ধান্তে গ্রামের মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বেশিরভাগের প্রতিক্রিয়াই এই কাজের বিপক্ষে। এলাকার হিন্দু জনবসতি কমতে কমতে এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। যে অল্প কয়েক ঘর হিন্দু পরিবার আছে, তাদের কাছে ঐ জঙ্গলে ঢুকে পূজা অর্চনা করার সাহস হবে বলে মনে হয় না। আর তাছাড়া এসব মন্দিরের জন্য পুরোহিতের ব্যবস্থা করতে হয়। সেই পুরোহিতের আবার মাসোহারার ব্যবস্থা করতে হয়। গাঁয়ের লোক যদি পূজাই না করে, তাহলে শুধু শুধু এসব কাজ করে কী হবে?
তাছাড়া মন্দিরের নামে যেসব গল্পগাঁথা চালু আছে, সেগুলোও তো কম ভীতিকর না। একসময়ের রক্তপিপাসু বিগ্রহ আবার যদি জেগে ওঠে?
চেয়ারম্যানের কানে গাঁয়ের লোকজনের এসব কথা ভেসে আসতেই তিনি তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছেন। তার চ্যালা চামুণ্ডাদের ধরে এনে বলেছেন, ‘এইসব কথা কারা হয় এক এক কইরা নিয়া আইবা আমার কাছে। সব কয়টার তেল কমাইয়া দিতে হইব। মুসলমানের পোলা হইয়া বিশ্বাস করে যে বিগ্রহ জাগ্রত হইব! এইসব কথা বিশ্বাস করলে ঈমান থাকব?’

এরকম অবস্থার মধ্যেই তিনি তার দুই একান্ত সাগরেদকে মন্দিরের হাল হকিকত দেখে আসার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই দুইজন ফিরে এসেছে কাঁপতে কাঁপতে। তাদের মুখে সব কথা শুনে আব্দুল লতিফের মাথার তালু থেকে পায়ের পাতা অব্দি জ্বলে গেছে। মোস্তাক থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে বলেছে, ‘হুজুর, ঐখানে কুনো কাম করা যাইব না! আমরা গেছিলাম। বেশিদূর যাইবার পারি নাই! আমি এক্কেরে হাচা কথা কইতাছি হুজুর! বাবুল ভাইও দ্যাখছে! বাবূল ভাই, আপনেও হুজুররে কন কী দ্যাখছেন!’
বাবুল মোস্তাকের কথায় সাড়া না দিয়ে বলল, ‘আগে তুই কইয়া নে। আমি পরে কমু!’
আব্দুল লতিফ এবারে হুঙ্কার দিয়ে উঠল, ‘অই হারামজাদা বাইনচোতের দল! কী দ্যাখছস কস না ক্যা? মারুম নাকি এক থাবড়া?’
মোস্তাক এবারে মিন মিন করে বলে, ‘হুজুর, ঐ জঙ্গলে দেউ আছে। আমি নিজের কানে আওয়াজ পাইছি। কেমুন জানি গায়েবি আওয়াজ। মন্দিরের কাছে যাইবার পারি নাই। হের আগেই কিয়ের জানি ধুঁয়া আইসা পথঘাট আন্ধার কইরা দিছে। মায়ের কিরা। হাচা কইতাছি হুজুর!’ মোস্তাক এবারে প্রায় কেঁদেই ফেলে।
আব্দুল লতিফ এবারে বাবুলের দিকে তাকিয়ে বলে, ‘কীরে তুইও কি দ্যাখছশ কিছু? নাকি বেবাক কিছু এই মোস্তাকেই দ্যাখছে?’
বাবুল মাঝবয়সী গাট্টাগোট্টা লোক। চোখের দৃষ্টি আর মগজের তাপমাত্রা স্থির রাখতে পারা তার একটা বিশেষ গুণ। কোনো পরিস্থিতিতেই সে মাথা গরম করে না। হুটহাট কোনো কথা বলে না। আর তার চাইতেও বড় কথা, সে সহজে ভয় পায় না। আব্দুল লতিফ তার এই সাগরেদকে বিশেষ পছন্দ করে। তবে সেটা তিনি বুঝতে দেন না। পক্ষপাতিত্ব বেশি বুঝে গেলে মাথায় চড়ে বসে থাকবে। তখন কিছুতেই মাথা থেকে নামানো যাবে না।

বাবুল মুখ তুলে আব্দুল লতিফের দিকে স্থিরচোখে তাকিয়ে অকম্পিত স্বরে বলে, ‘আমি কুনো আওয়াজ শুনি নাই। তয় কেমুন জানি একটা ধুঁয়া দ্যাখছি। আমরা যখন মন্দিরের দিকে যাইতাছিলাম তখন ধুঁয়ায় চারপাশ ঢাইকা গেছিল।’
আব্দুল লতিফ ভেতরে ভেতরে একটু দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে গেল। তবে ওপরে সেটা প্রকাশ না করে বলল, ‘এ্যাহ দুই বীর পালোয়ানরে পাঠাইছি আমি! এদ্দিন কি জঙ্গলে কেডাও যায়নি নাকি? তোগো এই ধুঁয়ার গপ তো কারো মুখ থেইকা শুনলাম না!’
‘জঙ্গলে কেডায় যাইব হুজুর? মাইনষের জানের মায়া কম আছেনি?’ পাশ থেকে আবারও মোস্তাক বলে ওঠে।

আব্দুল লতিফ চুপ করে কী যেন চিন্তা করতে থাকে। আপন মনেই বিড় বিড় করে বলতে থাকে, ‘মন্দির দ্যাখতে তো কতজনেই গ্যাছে! হ্যারা তাইলে কিছু দ্যাখল না ক্যা? এইডা আবার নতুন কী কথা শুনলাম… বানাইয়া বুনাইয়া কোইতাছে না তো?’
‘হুজুর কিছু কইলেন?’ যথারীতি বক্তা আবারও সেই মোস্তাক!
‘জি না জনাব, আপনাগো কিছু কই নাই। আপনারা এইবার আসতে পারেন। বুঝছি আমি আমারে অন্য রাস্তা দ্যাখতে হইব। একটা খবর আইনা দিবেন… হেইডাও পারলেন না!’

‘কী খবর চেয়ারম্যান সাহেব… এই ভরদুপুরে কীসের মিটিং করছেন?’ কথা বলতে বলতে চেয়ারম্যানের বাড়ির বৈঠকখানার সামনে জীপ থামিয়ে ওসি জামান শিকদার সেখান থেকে নামল। চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ বৈঠকখানার সামনের বারান্দায় বসে দুই সাগরেদের বক্তব্য শুনছিল। জামান শিকদারকে আসতে দেখে সহাস্য অভিবাদন জানিয়ে বলল, ‘আরে ওসি সাব যে! কী মনে কইরা গরীবের ঘরে পদধূলি দিলেন! আমার কী সৌভাগ্য!’
‘আমি আপনার ঘরে এলেই আপনার এত সৌভাগ্যের কারণ নেই চেয়ারম্যান সাহেব। এসেছিলাম একটা কাজ নিয়েই। সেইসঙ্গে একটু গল্পগুজব করারও ইচ্ছা। ভাবলাম ম্যালা দিন দেখা হয়নি। একটু দেখা করে আসি।’
‘বহুত খুশি হইছি ওসি সাব। আপনে যে গল্প করার লাইগা আমারে যোগ্য মনে করছেন এইটা আমার সৌভাগ্য নয় তো কী!’
‘কীসের সভা বসিয়েছেন বললেন না তো?’
‘আর বইলেন না ওসি সাব। ভাবলাম গ্রামের একটু উন্নতি করি। ম্যালাদিন ধইরা জঙ্গলডা এইভাবে পইড়া আছে। হেইডার দিকে একটু নজর দেই। কালী মন্দিরটারে কিছু করোন যায় কী না সেইটাও দেখি। এই দুইজনরে পাঠাইছিলাম, মন্দিরের অবস্থা অখন কতটা খারাপ হইছে হেইডা দেখোনের লাইগা। এরা ফিরা আইসা আমারে দেউয়ের ভয় দ্যাখাইতাছে। জঙ্গলে নাকি দেউ থাকে। বুঝছেন অবস্থা? গাঁয়ের মাইনষে আবোলতাবোল বকে, এ্যারাও সেই তালে তাল দিছে!’
‘মন্দিরের সংস্কার করবেন? ভালো তো! গাঁয়ের একটা সম্পদ। এভাবে ভাঙাচোরা ফেলে রাখাটা তো ঠিক না। বলা যায় না, মন্দিরে আবার হিন্দুরা পূজা করতেও আসতে পারে। তাহলে তো এত বড় জঙ্গলটা এভাবে পড়ে থাকবে না।’
‘আর বইলেন না! মাইনষে কি একটা ভালো কাম করবার দেয় নাকি? মন্দির নাকি সংস্কার করলে দেবী জাগ্রত হইয়া যাইব! বুঝছেন অবস্থা! এই ধুঁয়া তুইলা কাম বন্ধ করবার চায়। আবার আইজ এ্যারা দুইজন নাকি জঙ্গলে কিয়ের একটা ধুঁয়া দেইখা আইছে। সেইডারই ফিরিস্তি শুনতাছি। আমার তো আর কামকাইজ নাই। ভূত দেউ লইয়াই আছি!’

জামান শিকদার এই কথায় খুব একচোট হাসল। তারপর বলল, ‘কিন্তু আপনে তো নিজেই জঙ্গলের নীরবতা ভঙ্গ করার পক্ষে ছিলেন না! এখন হঠাৎ মত বদলালেন কেন?’
‘এমনেই! হঠাৎই খেয়াল আইল বলতে পারেন! সারাজীবন কি মাইনষের মন একরকম থাকে ওসি সাব? আপনিই কন!’
‘হুম মনের তো চাওয়ার কোনো শেষ নাই! খেয়াল এলে তো এমনিতে খারাপ না! কিন্তু গাঁয়ের লোকজনের এত আপত্তি আছে যেখানে…’
‘আরে রাখেন তাগো কথা! কিছু একটা গুজব ছড়াইতে পারলেই এগো শান্তি…ফাউল পাবলিক সব!’ আব্দুল লতিফ জামান শিকদারের কথাকে মশামাছির মতোই উড়িয়ে দিলো। তারপর বলল, ‘আপনে নাকি কী কামে আইছেন কইলেন? কীয়ের কাম?’
‘ওহ তাইতো! গল্পে গল্পে আসল কথাই ভুলতে বসেছিলাম! আজ পুলিশস্টেশনে আমার এক হাবিলদার একজনকে ধরে নিয়ে এসেছে…’ জামান শিকদার পুরো ঘটনা আদ্যোপান্ত খুলে বলল। তারপর বলল, ‘আপনে কি এই ব্যাপারে কোনো সাহায্য করতে পারবেন? এরকম কাজ কারা করতে পারে বলে আপনার কাছে মনে হয়? এই গাঁয়ে অথবা আশেপাশের গাঁয়ে এরকম অস্ত্রশস্ত্রের কারবার কেউ করে কী না। অথবা আপনি কাউকে সন্দেহ করেন কী না!’
আব্দুল লতিফ ভীষণ চিন্তিত গলায় উত্তর দিলো, ‘এইটা কী শোনাইলেন ওসি সাব! আমাগো গ্রামে এইরকম অস্ত্রশস্ত্রের চোরাকারবারি করার মতো কেউ আছে বইলা তো আমার জানা নাই! আশেপাশের গাঁয়ে থাকলেও জানা যাইত। আমরা তো এই এলাকারে নিরাপদ এলাকা বইলাই জানি। এইখানে কেউ এমুন কাজ…’ আব্দুল লতিফের কপালে চিন্তার গাঢ় ভাঁজ ফুটে উঠল।
‘চোরাকারবার কী না সেটা এখনো বলতে পারছি না! তবে আমাদের চোখ কান খুলে রেখেই কাজ করতে হবে। তার মানে…আপনি এরকম কারো ব্যাপারে কিছু জানেন না?’
‘জি না ওসি সাব। আপনি যা শোনাইলেন সেইটা তো আমার বুদ্ধি বিবেচনারে এক্কেরে ঠাশকি খাওয়াইয়া দিলো। আমি আইজ থেইকাই এই ব্যাপারে আমার মতন কইরা খোঁজ খবর করুম। কিছু পাইলে আপনারে অবশ্যই জানাইমু।’
‘অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার সহযোগিতা পাব আশা রাখি।’

আব্দুল লতিফ হঠাৎ একটা ফোঁস করে নিঃশ্বাস ফেলে বলল, ‘আমার ভাইয়ের খুনের কিছু হদিস করবার পারলেন ওসি সাব? ম্যালাদিন তো হইয়া গেল! একটা দুই রত্তি পোলা এমুন কইরা বেবাকের চক্ষে ফাঁকি দিয়া পলাইয়া গ্যালো!’
জামান শিকদারের মুখে কালো ছায়া পড়ল। সে জানত, এই প্রসঙ্গ একবার না একবার উঠবেই। সেটাই স্বাভাবিক। একজন পলাতক ছেলে, সে আবার চেয়ারম্যান সাহেবের ভাইয়ের খুনি…তাকে খুঁজে পেতে বের করতে এত তো ঝকমারি হওয়ার কথা না! তবু কেন যে ছেলেটার কোনোরকম হদিস পাওয়া যাচ্ছে না… কে বলতে পারে!
‘বুঝছি ওসি সাব। আপনের মুখ দেইখাই বুঝছি আপনে অখনো কুনো কূলকিনারা করবার পারেন নাই! আমার আসলে মুখ দ্যাখানের কুনো যোগ্যতা নাই! আমি বালের চেয়ারম্যান হইছি! নিজের ভাইয়ের খুনিরে যে ধরবার পারে না, হের চেয়ারম্যান হওনের কুনো যোগ্যতা নাই!’
জামান শিকদার সান্ত্বনা দেওয়ার ভঙ্গিতে বলল, ‘অপরাধী ধরা তো আপনার কাজ না চেয়ারম্যান সাহেব! ঐটা আমাদের পুলিশের কাজ। আমরাই আপনার ভাইয়ের খুনিরে এখন পর্যন্ত ধরতে পারি নাই, এইটা আমাদের অযোগ্যতা। কী জানি… আমাকেও হয়ত এবার আপনাদের এলাকা থেকে চলে যেতে হবে। সামান্য একটা কেসের কোনো সুরাহা করতে পারলাম না। ছোট একটা গ্রাম। অল্পবয়সী একটা ছেলে। গাঁয়ের সবাই তাকে মোটামুটি চেনে… অথচ তাকে খুঁজে পাচ্ছি না! আচ্ছা… এমন নয় তো, সে হয়ত প্রথমেই শহরে পালিয়ে গেছে?’

‘সেইডা হওনের সম্ভাবনা কম ওসি সাব। আমার ভাই যেইদিন খুন হয়, সেইদিন খবর পাইয়াই আমি বাড়িত ছুইটা আসি। সন্ধ্যা হইয়া গ্যাছিল। আইসা দেখি, আমার ভাই উঠানের মেঝেতে পইড়া আছে। ম্যালাখানি জায়গা জুইড়া তাজা রক্ত। উঠানের এক কোণায় বাড়ির মাইয়ারা কানতাছে। তাগো কাছেই শুনছি, শমশেরের লগে রফিকের কী নিয়া জানি খুব কথা কাটাকাটি হইছে। শমশের আমার ভাইরে গালি দিয়া কইছে, ‘আপনারে দুনিয়া থেইকাই সরায় দিমু! তারপর দেহি কে আমারে ধমকাধমকি করে…’ এইটা কইয়া রফিকের বুক বরাবর গুলি চালায় শমসের। এক গুলিতেই জান চইলা গ্যাছে আমার ভাইয়ের।

গুলি চালাইয়াই শমসের পলাইয়া গ্যাছে। ওরে আর কেউ দেখেনি! আমি সঙ্গে সঙ্গেই চার রাস্তার মোড়ে ছুইটা গেছি। আমার লোকজন বেবাকেই আমার লগে গেছিল। সেইখানে এমুন একটা মানুষ নাই যারে আমি জিগাইনি… আমার লোকে জিগাইনি। আমাগো অবস্থা তখন বুঝবার পারতাছেন? পুরাই পাগলের লাগান হইয়া আছি! চেয়ারম্যানের বাড়িত আইসা তার ভাইয়েরে খুন কইরা পলাইয়া গ্যাছে! ওরে আমি তখন কুত্তা খুঁজা খুঁজছি। হাতের কাছে পাইলে ওরে আমি খুন করতাম!
জাগো কাছে জিগাইছি তারা কেউই শমসেররে ওই জায়গা দিয়া কুনোখানে যাইতে দেখেনি। গাড়িতে চড়তে দেখেনি। চার রাস্তার মোড় দিয়াই শহরে যাওনের গাড়ি ছাড়ে।’ চলবে

#ফাহ্‌মিদা_বারী

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ