Sunday, October 5, 2025







আমার শহরে তুমি পর্ব-২১

#গল্পের_নাম_আমার_শহরে_তুমি
#লেখনীতে_Alisha_Rahman_Fiza
পর্বঃ২১
,,,,,,,
,,,,,,,
সেখানে গিয়ে দেখলাম রক্তিম হাঁটু গেড়ে বসে দেওয়ালের সাথে পিঠ ঠেকিয়ে হাত দুটো হাঁটুর উপরে রেখে চোখ দিয়ে অশ্রুবিসর্জন দিচ্ছে।তার চোখ গুলো সামনের দিকে স্থির হয়ে আছে রক্তিমের এ অবস্থা আমার বুকে এক প্রলয় বয়ে আনছে।কীসের দুঃখ তার এতো যে এভাবে সে কান্না করছে রক্তিমের কাছে যেতে মন চাইছে কিন্তু পা দুটো চলছে না কেনজানি মনে হচ্ছে তাকে সামলাতে গেলে নিজেই দূর্বল হয়ে যাবে।কিন্তু যেতে তো হবে সামলাতে চাই আমি তাকে মানুষটার মনের কথা গুলো আজ শুনতে চাই এতো কীসের কান্না তার।সে কি জানে না তার কান্না আমাকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে তার চোখ থেকে বের হওয়া প্রতিটা অশ্রু আমার মনকে চূর্ণবিচূর্ণ করে দিচ্ছে।
নাহ আর ভাবতে পারলাম না দৌড়ে চলে গেলাম রক্তিমের কাছে তার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে তাকে জড়িয়ে ধরলাম। ঘটনার আকস্মিকতায় রক্তিম হকচকিয়ে গেলো কিন্তু পরক্ষনে আমাকে তার দুটো হাত দিয়ে নিজের বাহুডরে আবদ্ধ করলেন রক্তিমের চোখের পানি দিয়ে আমার কাঁধ ভিজে গেলো।আমি তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বললাম,
~কী হয়েছে এভাবে বসে কান্না করছেন কেন?আপনার এতো কীসের কষ্ট আমি কী জানতে পারি।
রক্তিম কোনো কথা বলছেনা শুধু আমায় জড়িয়ে ধরে আছেন।আমি রক্তিমকে জড়িয়ে ধরা থেকে ছেড়ে দিলাম তারপর নিজেকে তার থেকে ছাড়িয়ে রক্তিমের মুখোমুখি হয়ে আমার শাড়ির আঁচল দিয়ে তার চোখ মুছে দিলাম তার কপালের বিন্দু বিন্দু ঘাম জমেছে সেগুলে মুছে দিয়ে বললাম,
~কী হয়েছে বলা যাবে?
রক্তিম আমার দিকে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে বললো,
~তুমি কী আমার ছেড়ে চলে যাবে? অধরা
রক্তিমের এহেন প্রশ্নে আমি শুধু অবাক না চরম পর্যায়ের একটা ধাক্কা খেলাম আমি রক্তিমের দিকে ফ্যালফ্যাল করে শুধু তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন এভাবে নীরবতা বজায় রেখে আমি নিজেকে সামলে নিলাম তারপর বললাম,
~আপনার কী হয়েছে তা আমি জানি না?কিন্তু এখন আপনি নিজের হুশে নেই তাই আমরা পরে কথা বলবো।এখন আপনি ফ্রেশ হয়ে ঘুমিয়ে পরুন
রক্তিম তার হাত দুটো দিয়ে আমার গাল আকড়ে ধরে বললেন,
~তুমি কী রাতের কাছে চলে যাবে?
এবার আমার রাগ হলো ভীষন রাগ মনে চাচ্ছে রক্তিমকে নিজের রাগে নিঃশেষ করে দেই।পরক্ষনেই নিজেকে শান্ত করে আমি বললাম,
~রক্তিম আপনি অনেক চিন্তিত রাতের জন্য কিন্তু এই চিন্তায় আপনি আমাকে জড়িয়ে ফেলছেন যা একদম উচিত নয়।
এতটুকু বলে আমি রক্তিমের দিকে তাকালাম সে হয়তো আমার দ্বারা এ কথাটিই আশা করেছিল তাইতো তার ঠোঁটের কোণে মুচকি হাসি ফুটে উঠে।
রক্তিম তার চোখ মুখ ভালো মতো মুছে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললেন,
~অধরা,ভালোবাসার যন্ত্রণা অনেক বেশি যে একবার এটার স্বাদ পেয়েছে সে সারাজীবন এটার স্বাদ গ্রহন করতে চায়।তোমাকে অনেক ভালোবাসি অধরা হয়তো নিজের থেকেও বেশি আমার জীবনের প্রতিটি ধাপে শুধু তুমি।তুমি যদি আমার সাথে না থাকো আমি হয়তো নিজেকে শেষ করে দিবো আমি দুবছর আগের যন্ত্রণা আর সহ্য করতে চাই না।অনেক কাঠখর পুড়িয়ে তোমাকে আমি পেয়েছি হারাতে চাই না তোমায় আমি।
রক্তিমের এতোগুলে কথা যেমন আমার ভালো লেগেছে ঠিক তেমনি একটি লাইন আমার মাথায় ঘুরছে দুবছর আগে সে কোন যন্ত্রণা সহ্য করেছে।রক্তিমকে জিজ্ঞেস করবো না থাক এখন না সঠিক সময়ে সঠিক কথা বলতে হয়।আমি আর রক্তিম ফ্রেশ হয়ে বিছানায় শুয়ে পরলাম রক্তিম আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার ঘাড়ে মুখ গুজে শুয়ে পরলো।আর আমি ভাবতে থাকলাম আজ কী থেকে কী হয়ে গেলো কিছুই বুঝতে পারলাম না রাত কী নিজেকে সামলাতে পারবে?

,,,,,,,
,,,,,,,
রাত একটা নির্জন রাস্তায় দাড়িয়ে আছে দূর দূর পর্যন্ত কোনো গাড়ির দেখা নেই হবেই বা কী করে রাতঃ৩.৩০মিনিটে সব মানুষই মিষ্টি ঘুমে আচ্ছন্ন। রাতের নিজেকে আজ একা মনে হচ্ছে শুধু সারার দেওয়া কষ্টে তার মন পুড়ছে না তার মাও যে তাকল হারে হারে শেষ করে দিয়েছে।সারার তো মাত্র কয়েকদিন ধরে তার জীবনে কিন্তু তার মা তাকে এতো বড় প্রতারণা।
কিন্তু এতে তার মায়েরই বা কী দোষ সে নিজেই তে তার সব শেষ করেছে নিজের ভালোবাসাকে দূরে ঠেলে দিয়েছে।এখন কিছুই করার নেই নিজের পাপের শাস্তি সে পাচ্ছে অধরাকে অপমান করার শাস্তি এতোটা ভয়ানক হবে তা সে জানতো না।আসলে কথায় আছে প্রকৃতি কাউকে ছাড় দেয় না সে তার প্রতিশোধ নিয়েই থাকে।অধরা কতোটা সুখে আছে রক্তিমের সাথে তা ওর মুখ দেখলেই বুঝা যায়।দিনশেষে অধরা সুখী হলো অথচ রাত তাকে ছেড়ে দিয়েছিল সুখের খোজে।
অধরার কাছে ক্ষমার কীভাবে চাইবে সে নাহ তাকে তো চাইতেই হবে পাশাপাশি রক্তিমের কাছেও তার মাফ চেতে হবে।আজ এইমূহূর্ত থেকে সব ভুলে নতুন ভাবে সব শুরু করতে হবে নিজের ভুল গুলো শুধরাতে হবে।এই ভেবে রাত গাড়িতে বসে পরে আজ থেকে সব নতুন করে শুরু করার প্রতিজ্ঞা করে।
সকালে রক্তিমের ঘুম ভাঙ্গতেই সে দেখে অধরা তার সাথে লেপ্টে আছে শাড়ি এলোমেলো হয়ে আছে তা দেখে রক্তিম হেসে মনে মনে বললো,
~এই মেয়েটা শাড়ি সামলাতে কবে শিখবে?
এইভেবে রক্তিম অধরার উম্মুক্ত পেটে হাত রাখলো।
আমার পেটে কারো শীতল স্পর্শ পেয়ে আমি চোখ পিটপিট করে খুলে দেখি রক্তিম আমার দিকে একনজরে তাকিয়ে আছে।আমি রক্তিমকে দেখে মুচকি হাসি দিলাম সে আমার কপালে ঠোঁট ছুয়িয়ে দিলেন আমি আবেশে চোখ বন্ধ করে ফেললাম।আমার কপাল থেকে একটু নিচে নেমে নাকে ঠোঁট ছুয়িয়ে দিলেন আমি তাকে বললাম,
~সকাল সকাল এতো ভালোবাসা কেন?
রক্তিম হেসে বললেন,
~তোমাকে তো সারাদিনই ভালোবাসতে মন চায়।
আমি বললাম,
~আচ্ছা।কিন্তু এখন ছাড়েন আমাকে ভার্সিটিও যেতে হবে।
রক্তিম বললেন,
~হুমম আজ আমারও অনেক ক্লাস আছে।
বলেই ছেড়ে দিলেন আমি বিছানা ছেড়ে উঠে দাড়ালাম শাড়ি ঠিক করে চলে গেলাম ফ্রেশ হতে।
কিছুক্ষন পর ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে দেখলাম রক্তিম মোবাইল নিয়ে বসে আছে আমি তাকে বললাম,
~ভার্সিটি কী যাওয়ার ইচ্ছা আছে?
রক্তিম মোবাইল থেকে মুখ উঠিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,
~অবশ্যই আমারতো যাওয়ার ইচ্ছা আছে কিন্তু তুমি যদি চাও আমি কোথাও যাবো না।
আমি তার কথার জবাব দিতে যাবো তার আগেই নিচ থেকে বাবার উচ্চস্বরে বলা কথার আওয়াজ শোনা গেলো।রক্তিম আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
~অধরা নিচে চলো।
আমি অপেক্ষা না করে রক্তিমের সাথে নিচে চলে আসলাম

,,,,,,,
,,,,,,
নিচে এসে দেখি বাবা সাহারা রায়জাদাকে কিছু বলছেন আর সে ছলছল নয়নে বাবার দিকে তাকিয়ে আছেন।বাবা বলছেন,
~সাহারা,তোমাকে আমার আশেপাশে যেন আমি না দেখি আর তোমার নবাবপুত্র কোথায় আছে? বাসায় কী ফিরবে? তোমার কারণে রাত এতোটা বিঘরে গেছে।আমার চোখের সামনে থেকে যাও তুমি।
বাবার এমন ব্যবহার দেখে রক্তিম বললো,
~বাবা,এমন করে কেন বলছো?মায়ের ভুল হয়েছে তাই বলে তুমিও সেই ভুল করবে।
বাবা রক্তিমের দিকে তাকিয়ে বললো,
~রক্তিম তোর মাকে আমার থেকে দূরে থাকতে বলবি নাহলে খারাপ হবে।
বাবা তার কথা শেষ করে যেই না রুমের দিকে পা বাড়াবে সেইসময়ই দাদীমা তার রুম থেকে বের হয়ে বললো,
~রাহাত বউমার সাথে এভাবে কথা বলছ কেন?এটা কী আমার শিক্ষা
দাদীমার কথা শুনে বাবা তার কাছে গিয়ে বললো,
~মা,তুমি জানো না এই মহিলা কী করেছে?
দাদীমা বললো,
~সব জানি কে কি করেছে তার জন্য তুমি বউমার সাথে এমন আচরণ করবে।সে ভুল করেছো তাই বলে কী তুমি তোমার মুখ সামলে কথা বলতে পারছো না।
দাদীমার কথা শুনে সাহারা রায়জাদা হু হু করে কেঁদে ফেললো আর বললো,
~মা আমি ভুল করেছি আমাকে ক্ষমা করে দিন।
দাদীমা বললো,
~সবাই নাস্তার টেবিলে বসবে ৩০মিনিটে আর অধরা টেবিল সাজাও সার্ভেন্টরা নাস্তা রেডি করে রেখেছে।
রক্তিম রাতকে ফোন করো খবর নেও কোথায় আছে?
দাদীমার কথা শেষ হতেই সে রুমে চলে গেলো।আমি টেবিল সাজাতে শুরু করলাম ঠিক ৩০মিনিট পর দাদীমা সহ সবাই টেবিলে উপস্থিত রক্তিম বললো,
~দাদীমা,রাত ২০মিনিটে বাসায় পৌছে যাবে।
দাদীমা বললো,
~ঠিক আছে।বউমা রাতের জন্য মেয়ে খোজা শুরু করো রাতের বিয়ের কার্যক্রম শুরু করার এটাই উপযুক্ত সময়।
দাদীমার কথায় সাহারা রায়জাদা বললো,
~মা এখন কীভাবে রাত রাজি হবে না।
দাদীমা বললো,
~সারার বিরহে আমি আমার নাতীকে শেষ করতে পারবো না তাই একজন এমন মেয়ে প্রয়োজন যে তাকে গুছিয়ে রাখতে শিখাবে আর বিয়ে এখনই হবে না মেয়ে খুজে রাখাটা জরুরি।
দাদীমার কথা শেষ হতেই সবাই নাস্তা করা শুরু করলো।তখনই কলিংবেল বাজার আওয়াজ আসলো রক্তিম উঠে দরজা খুলে দিলো আর সাথে সাথে সাবিহা ভিতরে প্রবেশ করলো।সাবিহাকে দেখে আমি চেয়ার ছেড়ে উঠে দাড়ালাম তারপর তার কাছে গিয়ে বললাম,
~সাবিহা এতো সকালে তুমি?
সাবিহা হাসি হাসি মুখে বললো,
~ভাবি তোমার সাথে ভার্সিটি যাবো।
রক্তিম বললো,
~তোর ভাবি কী তোকে কোলে করে নিয়ে যাবে?
সাবিহা হি হি করে হেসে উঠলো আর বললো,
~ভাবির এখন তার বাবুকে কোলে নিবে আমাকে কেন নিবে?
সাবিহার কথায় আমি তার দিকে চোখ বড় করে তাকালাম।সাবিহা আমার অবস্থা দেখে খিলখিল করে হেসে উঠলো আমি ওর হাসি দেখে নিজেও হেসে ফেললাম।
আমি সাবিহার পিছে তাকিয়ে দেখি রসত বাড়ির ভিতরে ডুকছে রাতকে দেখেই আমি রক্তিমের দিকে ইশারা করলাম।রক্তিম আমার ইশারা বুঝতে পেরে রাতের কাছে চলে গেলো রাত রক্তিমকে দেখে হাসি হাসি মুখ করে বললো,
~ভাইয়া,Good morning.
রক্তিমও রাতের কথার জবাব দিয়ে বলে,
~Good morning.
রাত আর কোনো কথা না বলে সিড়ি বেয়ে উপরে চলে যায়।উপরে যাওয়ার আগে একপলক সাবিহার দিকে তাকিয়ে চলে যায় আমি সাবিহাকে বললাম,
~আমি রেডি হবে।তুমি চলো আমার রুমে
সাবিহা খুশি হয়ে বললো,
~আচ্ছা চলো।
আমি আর সাবিহা রুমে চলে আসলাম সে বিছানায় পা ঝুলিয়ে বসে পরলো আর আমি রেডি হতে শুরু করলাম

,,,,,,,
,,,,,,,
আমি, রক্তিম,সাবিহা বের হবো ভার্সিটির উদ্দেশ্যে তখনই রাত এসে বললো,
~ভাইয়া আমিও আজ ভার্সিটি যাবো অনেকদিন যাই নি।
রক্তিম বললো,
~ভালো কথা চল।তোর মনটাও ফ্রেশ হয়ে যাবে
রাত বললো,
~Thanks ভাইয়া।আমাকে বুঝার জন্য
রাতের কথা শেষ হতেই সাহারা রায়জাদা হাজির সে রাতকে দেখে বললো,
~রাত তুই কোথায় যাচ্ছিস আবার?
রাত গম্ভীর কন্ঠে বললো,
~যাচ্ছি এক জায়গায়।
বলেই সে বাহিরে চলে গেলো আমরাও রাতের পিছে পিছে বাহিরে এসে পরলাম তারপর গাড়িতে বসে রওনা হলাম ভার্সিটির উদ্দেশ্যে পুরো গাড়িতে শুধু আমি আর সাবিহা কথা বলেছি।
ভার্সিটি পৌছে যে যার কাজে লেগে পরলাম।এতদিন কতোগুলো ক্লাস মিস হয়েছে।তাই সব গুলো নোট সংগ্রহ করতে করতে আমার শরীর বাবাজী শেষ।
সব গুলো ক্লাস শেষ করে বাসায় যাওয়ার উদ্দেশ্যে গেটের বাহিরে দাড়িয়ে আছি আমি আর সাবিহা রক্তিমের কাজ আছে সে এখন যেতে পারবে না।তাই আমি সাবিহার গাড়িতে বাসায় যাবো হঠাৎ রাতের গাড়ি আমাদের সামনে এসে দাড়ালো।সে তার গাড়ির জানালার গ্লাস নিচে করে আমাকে বললো,
~ভাবি,ভাই আমাকে পাঠিয়েছে বাসায় পৌছে দেওয়ার জন্য।
রাতের মুখে ভাবি ডাক শুনে আমি হা হয়ে গেলাম তাই আমার কিছু বলার আগে
সাবিহা বললো,
~ভাবি তো আমার সাথে যাবে।
রাত বললো,
~সাবিহা তোমরা আমার সাথে যাবে।
সাবিহা আর আমি রাতের সাথে চললাম বাড়ির উদ্দেশ্যে।আমাকে বাসায় দিয়ে রাত সাবিহাকে তার বাসায় দিতে গেলো
রাত আর সাবিহা গাড়িতে বসে আছে রাত ড্রাইভ করছে আর সাবিহা জানালা দিয়ে বাহিরে তাকিয়ে আছে
রাত আড়চোখে সাবিহাকে দেখছে হঠাৎ রাত বললো,
~সাবিহা তোমার কী বয়ফ্রেন্ড আছে?
সাবিহা ভ্রুকুচকে বললো,
~আপনি জেনে কী করবেন?
রাত বললো,
~আন্টির কাছে বিচার দিতে পারতাম।
সাবিহা বললো,
~রাত ভাই আমার কোনো বয়ফ্রেন্ড নেই।
রাত বললো,
~কেমন ছেলে চাও তুমি?
সাবিহা বললো,
~এতো কিছু জেনে কী করবেন?আমার বাসা এসে পরছে।
সাবিহার কথা শেষ হতেই রাত গাড়ি থামিয়ে দিলো।
সাবিহা গাড়ি থেকে নেমে হাঁটা ধরলো বাড়ির পথে রাত তার যাওয়ার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে গাড়ি স্টার্ট করলো।

চলবে।।।

(বিদ্রঃকেমন হয়েছে জানাবেন?ভুলগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো🥰🥰।Happy Reading🤗🤗)

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ