Sunday, October 5, 2025







আমার শহরে তুমি পর্ব-১৮

#গল্পের_নাম_আমার_শহরে_তুমি
#লেখনীতে_Alisha_Rahman_Fiza
পর্বঃ১৮
,,,,,,,,
,,,,,,,,
রক্তিম তার কথা শেষ করে আমার চেয়ারের পাশে এসে দাড়ায় তারপর সেই আন্টিকে উদ্দেশ্য করে বলে,
~দেখেন,আন্টি আপনার সাথে আমি এভাবে কথা বলতে চাইনি কিন্তু আপনি আমাকে বাধ্য করেছেন।আর রইলো কথা আমার মায়ের আমি তাকে খুব ভালো মতো বুঝিয়ে দিবো।
রক্তিমের কথা শেষ হতেই আন্টির মুখমন্ডলের দিকে তাকালাম এমন মনে হচ্ছে আকাশের যতো মেঘ আছে তার মুখে এসে পরেছে।আন্টি কিছুক্ষন চুপ থেকে বললেন,
~রক্তিম,তুমি ভুল ভাবছো আসলে আমি এভাবে বলতে চাইনি।
রক্তিম বললো,
~আর আমি এখন কিছু ভাবতে চাইছিও না প্লিজ আপনি রাহির বিয়ে enjoy করুন।
রক্তিমের কথা শেষ হতেই আন্টি মাথা নিচু করে চলে যাই।আন্টি চলে যেতেই রক্তিম আমার সামনে হাঁটু গেড়ে বসে বললেন,
~তোমার পা কী ব্যাথা করছে?
আমি বললাম,
~না।
রক্তিম বললো,
~আন্টির কথায় মনে কিছু করে লাভ নেই কারণ এমন মানুষের কাজই এগুলো তাই অধরা মুখে হাসি নিয়ে আসো।আর সাবিহা কোথায়?এই মেয়েকে তো আমি
বলেই সে দাড়িয়ে পড়লেন তারপর ফোন বের করে সাবিহাকে ফোন করলেন।সাবিহা ফোন রিসিভ করতেই রক্তিমের ধমকে বললেন,
~এই মেয়ে কোথায় তুই?হি হি করতে থাক তুই তোর complain যদি না করেছি তোর মায়ের কাছে আমার নাম রক্তিম রায়জাদা না।৫মিনিটে অধরার কাছে আয়
কথা শেষ করেই ফোন কেটে দিলেন।আমি রক্তিমের ধমক শুনেই শুকনো ঢোক গিললাম।আসলেই সাবিহা ৫মিনিটে চলে এসেছে মেয়েটা যে দৌড়ে এসেছে তা তার চেহারা দেখেই বুঝা যাচ্ছে।রক্তিমকে দেখে সাবিহা ভয়ে ভয়ে আমার কাছে চলে আসে রক্তিম সাবিহার দিকে আঙ্গুল তুলে বললেন,
~এখন যদি অধরাকে ছেড়ে এখান থেকে সেখানে যাস তোর বিয়ে করার শখ তোর বাবার কানে চলে যাবে।
রক্তিম তার কথা শেষ করে সামনে আসা চুলগুলো হাত দিয়ে পেছনে ঠেলে দিয়ে হাঁটা শুরু করলেন। আর তার যাওয়ার পাণে তাকিয়ে রইলো সাবিহা কিছুক্ষন সেভাবে তাকিয়ে থেকে আমার দিকে ফিরে কাঁদো কাঁদো গলায়,
~তোমার বর ফাজিল দেখেছো কীভাবে ভয় দেখালো?
আমি সাবিহার কথা শুনে খিলখিল করে হেসে উঠলাম।

,,,,,,
,,,,,,
বরযাত্রা এসে পরেছে সেখানেই এখন সবার আকর্ষণ সাবিহা আমাকে ছেড়ে যেতে পারছেন না কিন্তু মেয়েটা সেখানে যাওয়ার জন্য উশখুশ করছে।আমি সাবিহাকে বললাম,
~তুমি যাও সাবিহা।
সাবিহা বললো,
~একটুও না।
আমি আর কিছু না বলে দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম হঠাৎ রাতকে দেখলাম আমার দিকে আসছে রাত আমার এখানে এসে একবার সাবিহার দিকে তারপর আমার দিকে তাকালো।সাবিহা রাতকে দেখে মুচকি হেসে বললো,
~রাত ভাই তুমি এখানে?
রাত বললো,
~ওইখান টায় অনেক ভীর তাই এখানে চলে আসলাম।
রাত কথা শেষ করে আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
~অধরা,কালকের জন্য সরি i don’t want to hurt you.it’s just a accident.
রাতের কথা শুনে বললাম,
~it’s ok.আমি অসাবধানতার জন্য ব্যাথাটা পেয়েছি।
রাত আর কিছু না বলে সামনের দিকে তাকিয়ে থাকলো।আমিও সাবিহার সাথে কথা বলতে শুরু করলাম
আমার এখন বোর লাগছে রাহি আর অভিকে একসাথে কেমন লাগছে কে জানে?সবাই তাদেরই দেখতে ব্যস্ত।আমার আর সাবিহারই কপাল খারাপ। নাহ এভাবপ বসে থাকলে হবে না আমাকে রক্তিমের সাথে কথা বলতে হবে আমিও তো রাহি আর অভিকে দেখতে চাই।এসব ভাবতে ভাবতে আমার চোখ গেলো সামনের দিকে রক্তিম কারো সাথে কথা বলছে তাকে দেখেই আমি জোরে তার নাম ধরে ডেকে উঠলাম,
~রক্তিম রক্তিম।
রক্তিম আমার গলা শুনে আমার দিকে তাকালো আমি তাকে হাতের ইশারায় আমার কাছে আসতে বললাম।
রক্তিম আমার ইশারা বুঝতে পেরে এখানে চলে আসলো এসেই সাবিহাকে বললো,
~তুই যা ওখানে তোর প্রয়োজন।
সাবিহা যাওয়ার জন্য পা বাড়িয়েও আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
~ভাবীকেও নিয়ে যাই।একটু দেখে চলে আসবে তুমি তো আছোই নিয়ে আসবে আবার এখানে।
সাবিহার কথায় রক্তিম কিছুক্ষন ভেবে বললেন,
~ঠিক আছে।
রক্তিমের কথা শুনে ৩২টা দাঁত বের করে একটা হাসি দিলাম।রক্তিম আমার সেই হাসি দেখে বললেন,
~কবুল পড়াবে তাই যেতে দিচ্ছি।কবুল পড়ানো শেষ আপনি আবার এখানে এসে পরবেন।
এই কথা বলে তার হাত আমার সামনে এগিয়ে দিলেন।আমি হাসি বন্ধ করে তার হাতে হাত দিয়ে উঠে দাড়ালাম স্টেজের সামনে নিয়ে গেলেন আমাকে অভিকে কবুল বলতে বলছেন কাজী সাহেব অভি ২সেকেন্ডও সময় নেয়নি এক নিশ্বাসে কবুল বলে দেয়।রাহি একটু সময় নেয় কান্নাকাটিও অনেক করে শেষ পর্যন্ত সেও কবুল বলে দেয়।রাহির সাথে অভির বিয়েটা হয়েই গেলো রক্তিম এখনো আমার হাত শক্ত করে ধরে রেখেছেন।আমি তার দিকে তাকাতেই সে বললো,
~অধরা,তুমি খুশি তো ওদের বিয়ে দেখে।
আমি বললাম,
~জ্বী।
রক্তিম কিছু না বলে সামনের দিকে তাকালো।আমি মনে মনে ভাবছি আজ আপনিও অনেক খুশি হবেন যখন আমার মনে কথা জানবেন। রাহি আর অভি যেমন নিজের ভালোবাসার পূর্ণতা পেয়েছে তেমনি আমার আর আপনার ভালোবাসারও পূর্ণতা পাবে।
বিয়ের কার্যক্রম শেষ হলে আমি রাহি আর অভিকে অভিনন্দন জানিয়ে আবার নিজ জায়গায় এসে বসে পরি।মোবাইলের ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি রাত ১২.৪০মিনিট কিছুক্ষন পর হয়তো বিদায় হয়ে যাবে।সাবিহাকে দেখলাম আমার কাছেই আসছে।আমার সামনে এসে মেয়েটা ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে। তার কান্না দেখে আমি ভয় পেলাম সাবিহাকে জিজ্ঞেস করলাম,
~কী হয়েছে?
সাবিহা বললো,
~আপুর বিদায় হয়ে যাবে এখনই।
সাবিহার কথা শুনে নিজেরই এখন কান্না পাচ্ছে।আমি সাবিহার সাহায্যে বাগান বাড়ির বাহিরে চলে আসলাম রাহি তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে এই দৃশ্য দেখে নিজেরই খারাপ লাগছে।এই পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিনতম সময় নিজের মেয়েকে অন্যের ঘরে তুলে দেওয়া।আমি খেয়াল করালাম আমার চোখের পানি দিয়ে গাল দুটো ভিজে গেছে।রাহির নজর আমার দিকে পরতেই সে আমাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলে।আমি তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিলাম রাহি চলে গেলো তার নতুন জীবন শুরু করতে যেখানে তার ভালোবাসার মানুষ আছে। এখন রাহিরও একটা সংসার হবে সুখের সংসার অভির ভালোবাসায় যাতে সে খুশি থাকে এটাই দোয়া রইলো আমার।

,,,,,,
,,,,,,,
রক্তিম সব কাজ গুছিয়ে আমার কাছে এসে পরলো আমরা সবাইকে বিদায় জানিয়ে রওনা হলাম বাসার উদ্দেশ্যে।বাবা আজ রায়হান চাচ্চুর সাথে থাকবে আর রাত অনেক আগেই চলে গেছে।আমি আর রক্তিম বাসায় ফিরছি একা রক্তিম গাড়ি ড্রাইভ করছে আর এলোমেলো চুল গুলো ঠিক করছে।আমি তার দিকে আড়চোখে বার বার তাকাচ্ছি আর ভাবছি বাসায় গিয়ে কী থেকে কী করবো?রক্তিম আমার দিকে একবার তাকিয়ে বললেন,
~কিছু বলবে তুমি?
আমি বললাম,
~কী বলবো?
রক্তিম বললো,
~আমার মনে হলো তুমি কিছু বলবে।
আমি কিছু না বলে বাহিরের দিকে নজর দিলাম।রক্তিমের সাথে এখন কথা বলতেও অনেক লজ্জা লাগছে।এতো লজ্জা কেন রে ভাই আমার নিশ্চিত এমন লজ্জার কথা কেউ জানলে আমার উপরে সব পাবলিক হাসবে।বাহিরের দিকে তাকিয়ে দেখলাম মনোরম পরিবেশ রাতের নির্জন রাস্তা আশেপাশে কেউ নেই বাতাসের সো সো আওয়াজ আসছে।রাতের শহর আরো সুন্দর লাগছে আজকাল আমার আবার সবকিছুই সুন্দর লাগছে কারণ হয়তো এই যে আমার পাশে যে ড্রাইভ করছে,আমার বর রক্তিম।বাসায় পৌছে আমি গাড়ির দরজা খুলে বাসার ভিতরে ডুকে পরলাম একবার ভাবলাম দাদীর রুমে যাই তারপর ভাবলাম থাক রাত অনেক হয়েছে তিনি ঘুমিয়ে আছেন।তাই সোজা নিজের রুমে চলে গেলাম রক্তিম এখনো আসেননি।আমি জোড়ে জোড়ে নিশ্বাস নিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করলাম তারপর কার্বাড থেকে একটা শাড়ি নিয়ে ওয়াশরুমে ডুকলাম মুখে অনেকক্ষন পানি ছিটালাম আয়নার দিকে তাকিয়ে ভাবছি,
~আচ্ছা এতে এতো ভাবার কী আছে?আমারই তো বর তাকেই তো শুধু তিনটি ওয়ার্ড বলতে I love you।এতে লজ্জা পাওয়ার কী হলো?আমি একদম লজ্জা পাবো না এখন বাহিরে গিয়েই রক্তিমকে বলে দিবো।
শাড়ি চেঞ্জ করে বাহিরে এসে দেখি রক্তিম একহাত মাথায় দিয়ে চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছেন।আমার উপস্থিতি বুঝতে পেরে সে চোখ খুলে উঠে বসলো তারপর কার্বাড থেকে শার্ট আর টাউজার নিয়ে যেই না ওয়াশরুমে ডুকতে যাবে আমি তার হাত ধরে ফেললাম।
রক্তিম ভ্রুকুচকে তার মাথা একদিকে হেলিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন,
~কী হয়েছে?
আমি শুকনো ঢোক গিলে তার হাত ছেড়ে দিয়ে বললাম,
~একটা কথা বলতাম আর কি।
রক্তিম আমার কোমড় জড়িয়ে ধরে নিজের কাছে টেনে বললেন,
~বলো কী বলবে?
রক্তিমের এহেন কান্ডে আমি বাকরুদ্ধ এই ছেলেটা এখন আমাকে লজ্জা দিতে দিতে মার্ডার করবে।অসভ্য একটা এখন আমি কীভাবে বলি নিজের মনের কথা।রক্তিম আমাকে চুপ থাকতে দেখে বললেন,
~কী হলো বলো তো কী বলবে।
রক্তিমের কথায় আমি হেসে বললাম,
~আপনি ফ্রেশ হয়ে আসেন তারপর বলছি।
রক্তিম আমাকে ছেড়ে দিয়ে বললেন,
~ওকে আমার বউ যেভাবে বলবে তাই করা হবে।
বলেই আমার গাল টেনে ওয়াশরুমে চলে গেলেন।আমি বিছানায় পা গুটিয়ে বসে গালে হাত দিয়ে ভাবছি কীভাবে বলবো মুখ দিয়ে তো কথাই বের হচ্ছে না।
রক্তিম ওয়াশরুমে ঝর্নার নিচে দাড়িয়ে আছে সে বুঝতে পেরেছে তার প্রিয়তমা তাকে কী বলতে চায়।তাই তো সে অধরাকে সময় দিয়েছে যাতে অধরা তার লজ্জা কাটিয়ে নিজে রক্তিমের কাছে আসে।হয়তো আজই সেই রাত ভালোবাসি শব্দটা যখন অধরার মুখ থেকল শুনবে তখন হয়তো রক্তিম নিজেকে ঠিক রাখতে পারবে না।এসব ভাবতেই রক্তিমের ঠোঁটের কোণে হাসি ফুটে উঠলো রক্তিম শাওয়ার শেষ করে শার্ট আর টাউজার পরে মাথা মুছতপ মুছতে ওয়াশরুম থেকে বের হয়ে আসে আর দেখে অধরা গালে হাত দিয়ে বসে আছে।রক্তিম মুচকি হেসে অধরার কাছে এসে টাওয়ালটা কোলে দিয়ে দেয় আর নিচে বসে পরে আর অধরাকে বলে,
~অধরা,মাথাটা মুছে দেও।
আমি ভাবনায় মসগুল তখনই রক্তিম আমাকে বললো মাথাটা মুছে দিতে।আমি টাওয়াল হাতে নিয়ে রক্তিমের মাথা মুছে দিতে থাকলাম তখনই রক্তিম বললো,
~এখনতো বলো কী বলতে চাও?
আমার হাত অটোমেটিক বন্ধ হয়ে যায়
টাওয়ালটা বিছানার একপাশে রেখে মাথানিচু করে রাখলাম।এখন আমার কান্না পাচ্ছে আমি এতো অধম কেন?রক্তিম আমার পাশে বসে আমার গালে হাত দিয়ে মুখ তুলে বললেন,
~ভালোবাসি অধরা অনেক অনেক ভালোবাসি।
রক্তিমের মুখে এহেন কথা শুনে আমার বুকটা ধুকপুক শুরু করলো।

,,,,,,,
,,,,,,,
রক্তিম আমার নীরবতা দেখে বললেন,
~তোমার কাজটা আমি সহজ করে দিলাম তবুও তেমার মুখ থেকে সেই মনোরম কথাটা শুনতে পারলাম না।
কথা শেষ করে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে যেই না উঠতে যাবে আমি তাকে জড়িয়ে ধরে বললাম,
~আমিও আপনাকে খুব খুব ভালোবাসি।
I love you Roktim Rayjada.
রক্তিমের মনে হলো সে স্বপ্ন দেখছে অধরা তাকে I love you বলেছে।রক্তিম আর কিছু না ভেবে অধরাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে তার ঘাড়ে মুখ গুজে ঠোঁট ছুয়াতে থাকলেন।
রক্তিমের স্পর্শ পেয়ে আমি কেঁপে কেঁপে উঠছি।গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে যাচ্ছে এ কেমন অনূভুতি মনের ভিতর অন্য এক শিহরণ কাজ করছে।রক্তিম আমার ঘাড় থেকে মুখ উঠিয়ে আমাকে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে আমার উপর ঝুঁকে বললেন,
~আজ কী তোমাকে আমি নিজের করে নিতে পারবো?
সেই অনুমুতি কী তুমি দিবে আমাকে।
আমি কিছু না বলে চোখ দিয়ে ইশারা করে সম্মতি জানাতেই রক্তিম মুচকি হেসে আমাকে জড়িয়ে ধরলেন।আমার চোখের কোণ বেয়ে পানি গড়িয়ে পরলো।এই পানি সুখের নিজের ভালোবাসাকে নিজের করে পাওয়ার আনন্দ এই রাতটা যদি এখানেই থেমে যেতো।
আজ রাতে রক্তিম আর অধরা এক হয়ে গেলো এই রাতটা তাদের জন্য শ্রেষ্ঠ রাত।রক্তিম যে আজ অধরাকে একদম নিজের করে পেলো তার ভালোবাসার জয় হলো।অধরার মান-অভিমান মিটিয়ে আজ সে অধরাকে পেয়েছে।
আজকের রাত তাদের জন্য সুখ নিয়ে এসেছে।আগামীকাল কী হবে কেউ জানে না আর তারা জানতেও চায় না সকল সমস্যা এখন তারা মিটিয়ে নিতে পারবে কারণ দুজনই এখন ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ কেউ তাদের আলাদা করতে পারবে না।রক্তিম আগলে রাখবে তার অধরাকে ভালোবাসা দিয়ে
রাতের এই নির্জনতায় দুজন ব্যস্ত তাদের ভালোবাসার শহর গড়তে।

চলবে।।।।।

(বিদ্রঃকেমন হয়েছে জানাবেন?ভুলগুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো🥰🥰।Happy Reading🤗🤗)

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ