Monday, October 6, 2025







আনন্দ অশ্রু পর্ব-০৯

#আনন্দ_অশ্রু
#পর্ব_৯
#লেখনীতে_ওয়াসেনাথ_আসফি

বাড়িতে আসতে না আসতেই চকিদারি শুরু করে দিছে, কে কখন কোথায় যায় কী করে করো সাথে সম্পর্ক আছে কিনা সব খবর রাখা শুরু করে দিছে। আমার তো মনে হয় পাগল লোকটা ইঞ্জিনিয়ার না হয়ে বিবিসি নিউজের রিপোর্টার নয়তো কোনো গুপ্ত সংঘটনের গুপ্তচর হইলেই পারতো। না তুই একবার ভেবে দেখ এতোক্ষণ আমি রুমে ছিলাম তার কোনো সারা শব্দ পাইনি যেই আমি রান্নাঘরে গেলাম ওমনি সে হাজির। আমার তো মনে হচ্ছে এই ঘটনার পিছনে করো হাত আছে তোর কি মনে হয় কার হাত?

মায়া কথা গুলো বলে সন্দেহের দৃষ্টিতে নাফিসার দিকে তাকালো নাফিসা মায়ার তাকানোর ভঙ্গি দেখে বোকা হাসলো, আমতা আমতা করে উত্তর দিলো,,,

মায়া, আমার লক্ষী মায়া, আমার ময়না মায়া, আমার শান্ত মায়া তুই একটু শান্ত হ আমি তোকে অপরাধীর নাম বলছি তুই আগে একটু পানি খা এতোক্ষণ আমার গুষ্টিকে উদ্ধার করতে করতে তোর মনে হয় গলা শুকিয়ে গেছে।

নাফিসা এক গ্লাস পানি মায়ার হাতে দিলো। মায়ার সন্দেহের দৃষ্টি এখনও নাফিসার দিকে নাফিসা মায়ার দিকে তাঁকিয়ে শুধু অপরাধীর মতো হাসছে। ছোটো বেলায় কোনো দোষ করে মায়ের হাতের মাইর খাইয়া থেকে বাঁচতে মায়ের সামনে যেমন হাসি দিতাম সেই রকম হাসি নাফিসার ঠোঁটে বিদ্যমান। মায়া গ্লাসের পানি টুকু শেষ করে নাফিসাকে হুমকির সুরে বলে,
দেখ নাফু সত্যি বল এই ঘটনায় তোর কোনো অবদান আছে? যদি থাকে তাহলে বল। সত্যি বললে মাফ করে দিবো।

আমি ইচ্ছা করে কিছু করিনি ছোটো কাকা আমাকে হুমকি দিয়েছে, বলেছে তুই যখন রুমের বাইরের যাবি তখন যেনো আমি ছোটো কাকাকে জানাই। প্রথমে আমি রাজি হইনি তারপর কাকা বললো যদি আমি তোর খবর না দেই তাহলে আমাকে ছাদের রেলিংয়ের সাথে ঝুলিয়ে রাখবে। বিশ্বাস কর আমি নিজ ইচ্ছায় কিছু করিনি আমাকে বাধ্য করা হয়েছে।

মায়া সরু চোঁখে তাকিয়ে আছে নাফিসার দিকে, নাফিসা কদো কাদো হয়ে তাকিয়ে আছে মায়ার দিকে। মায়া একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলে,,

আমি আর তুই এখনও সেই তেরো বছর বয়সী রয়ে যাইনি, আমরা এখন মেডিকেল স্টুডেন্ট। একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট হয়েও তুই সামান্য একটা পাগল লোককে ভয় পেলি নিজের বেস্ট ফ্রেন্ডের খবর নিজের জান বাঁচানোর জন্যে বিক্রি করে দিলি। এতো দিনে লোক মুখের কথা বিশ্বাস হচ্ছে, রক্তের টান আপন বেশি।

মায়া বিশ্বাস কর আমি ইচ্ছা করে করিনি।

নাফু আমার বিশ্বাস একটু আগে গলায় দড়ি দিছে। মরে যাওয়ার আগে একটু ঘুমাতে চায় প্লিজ আমাকে একটু ঘুমাতে দেয়। আর হ্যাঁ সকালে আবার এই বিষয়ে আলাপ হবে মনে রাখবি।

মায়া কাথা মুড়ি দিয়ে শুয়ে পরলো। নাফিসা মায়ার দিকে তাঁকিয়ে মনে মনে বলে,, কাকা তুমি আমার বন্ধুর কাছে আমাকে বিশ্বাসঘাতক বানাইছ এইবার দেখো তোমার প্রেম কাহিনীর কি করুণ দশা করি আমি। সকালে তোমার সাথে আমার বুঝাপড়া হবে।
মনে মনে শপথ করে সেও ঘুমের দেশে পারি জমালো। সকাল হতেই শুরু হয়ে গেলো নাফিসা আর মায়ার মান অভিমানের খেলা। এমন না যে দুজনে একে অপরের ওপর আগে কখনো ঝগড়া বা মান অভিমান করেনি বহু বার করেছে কিন্তু সেটা বেশি সময়ের জন্যে না এক ঘণ্টার মধ্যেই সব আগের মতো হয়ে গেছে। কিন্তু আজ ফজরের নামাজ পড়ে মায়া আর নাফিসা গত রাতের বিষয়ে কথা বলে তারপর সিদ্ধান্ত নেয় তারা দুজন দুজনের সাথে কথা বলবে না বিশেষ করে রেহানের সামনে ভুল করেও না এতে করে রেহান নাফিসার কাছে মায়ার কোনো খবর পাবেনা। বাড়িতে সবার সামনে রাগ করে থাকার ঢং করবে কিন্তু হসপিটালে গিয়ে আগের রুপ ধারণ করবে। যেহেতু মায়া বলেছিল সত্যি বললে নাফিসাকে মাফ করে দিবে তাই সে আর নাফিসার ওপর রাগ করে থাকতে পারেনি।

নাস্তা করার জন্য একজন একজন করে সবাই উপস্থিত হচ্ছে এখনও রহিমা বানু, হাইউল, মমিন,শাফায়াত আর বাকি বাচ্চারা আসে নি তানজিল আর তিশা মিলে টেবিলে খাবার রাখছে মায়া বসে বসে প্লেট মুছে সাইডে রাখছে। রেহান ডাইনিং রুমে এসে এক দফা খুব অবাক হলো মায়াকে দেখে, সে ভেবে ছিলো মায়া হয়তো নাস্তার টেবিলে আসবে না। মায়াকে দেখে যতোটা অবাক হয়েছে তার থেকে বেশি খুশি হয়েছে। রেহান মায়ার পাশের চেয়ারটায় বসতে যাচ্ছিল তখন বাতাসের গতিতে ছুটে আসে নাফু,রেহানকে সরিয়ে দিয়ে বসে পরে মায়ার পাশে।

এটা কী হলো?(রেহান)

কী হলো আবার প্রতিশোধ নেয়া হলো আর কি হবে? তোমাকে যে এখনো নিজের কাকার তালিকা থেকে বাতিল করিনি এটাই বেশি। আবার আসছে কী হলো জিজ্ঞেস করতে। (মুখ একবার গুলিস্তান আর একবার পাকিস্তান নাড়িয়ে কথাটা বলল নাফিসা) রেহান বুঝতে পারছে কালকে মায়ার খবর দিয়ে ধরা খাইছে তাই এমন রাগ দেখাচ্ছে।

শোন গাধী এতো কষ্ট করে হুমকি দিয়ে একটা কাজ করালাম সেটাও ঠিক মত করতে পারলি না ধরা খেয়ে বসে আছিস। এতেই বোঝা যাচ্ছে তোর ভবিষ্যতে খুব দুঃখ আছে তোকে দিয়ে কিচ্ছু হবে না।
অন্য চেয়ারে বসতে বসতে কথা গুলো বলো রেহান। রেহানের কথা শুনে মায়া আর নাফিসা সরু চোঁখে তাকিয়ে আছে তার দিকে। মায়ার তাকানো দেখে রেহান তানজিলকে ডাক দিয়ে বলে,,
এইযে ডক্টর তানজিল শিকদার আপনাকে বলেছিলাম আমার বউকে একটু চালাক বানাতে শত্রু আর বন্ধুর তফাৎ বুঝাতে।কিভাবে নিজের স্বামীর রক্ত চুষে খেতে হয় আর কিভাবে হার্ট এ্যাটাক দেওয়া যায় সেটাতো শেখাতে বলিনি। দেখো কীভাবে চোঁখ দিয়ে আমার গরম রক্ত ঠান্ডা করছে।

তোর বউকে যা যা শেখাতে বলেছিস সব শিখিয়েছি আর সাথে এটাও শিখিয়েছি কীভাবে চোঁখ দিয়ে মানুষ খুন করা যায়। এখন সেটারই প্রেকটিস করছে তুই মরে গেলে বোঝা যাবে এক্সপেরিমে্ট সফল হয়েছে।(তানজিল)

তানজিলের কথায় ফিক করে হেসে দেয় মায়া আর নাফিসা রেহান সন্দেহের ভঙ্গি নিয়ে তাকিয়ে আছে তানজিলের দিকে।

সত্যি করে বলতো তুমি কার দলের। আমার ভাবতে খুব কঠিন লাগছে এত দিন তুমি আমার হয়ে আমার বউয়ের সব খুঁটি নাটি তথ্য দিয়েছো আজ এমন ভাব করছো যা দেখে মনে হচ্ছে তুমি আমার বউয়ের সাথে মিলে আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছো।

এইযে শুনুন মিষ্টার চকিদার শিকদার, আপনি কোনো মন্ত্রী মিনিস্টার না যে আপনাকে বরবাদ করতে আমাদের দামী সময় নষ্ট করে আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবো। তাই নিজেকে এতোটা গুরুত্বপূর্ণ ভাব বন্ধ করুন। আর নিজের কাজে মনোযোগ দিন শুধু ইঞ্জিনিয়ারের ট্যাগ লাগিয়ে ঘুরলে যোগ্য মেয়ে বিয়ে করতে পারবেন না শেষে দেখা যাবে কোনো গরীব অসহায় সস্তা টোকাই মেয়ে কপালে জুটবে তাই কাজ করে নিজের ভবিষ্যৎ বাঁচান অন্যের চিন্তা না করলেও আপনার চলবে।(মায়া)

হুমম, খোঁচা। ভাবি তুমি তো দেখি কিভাবে নিজের বিয়ের খোচা দিতে হয় সেটাও শিখাইছো। যাক একটা ভালো জিনিস শিখাইছো। এই জন্য তোমাকে একটা ট্রিট দিবো, তুমি আর মিয়া ভাই আজ সন্ধ্যায় ঘুরতে বের হবে। এটা আমার তরফ থেকে মিয়া ভাইয়ের জন্যে উপহার।

রেহানের কথা শুনে মায়া, তানজিল আর নাফিসা তাকিয়ে আছে তার দিকে মনে মনে তিনজন একটা কথাই বলছে, লাগাম ছাড়া নির্লজ্জ্ব।

আম্মু তোমার দেবরের বকবকানি শুনা শেষ হইলে আমাদেরকে নাস্তা দাও আর শুনো পারলে তোমার দেবরের খাবারে হালকা পিপঁড়া মারার ওষুধ মিশিয়ে দিও।(নাফিসা)

নাফু এটা কী ধরনের কথা শুনি কেউ নিজের কাকার সাথে এমন করে?(তানজিল)

এতক্ষনে সবাই খাবার টেবিলে উপস্থিত হয়েছে নাফিসার কথা শুনে সবাই হা হয়ে তাকিয়ে আছে ওর দিকে রেহান হাসছে আর রেহানের হাসি দেখে মায়া আর নাফিসা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো।

গত কাল রাতে তোমার দেবরের জন্য মায়ার বিশ্বাস গলায় দড়ি দিছিলো ভাগ্য ভালো যে তখন বিশ্বাসের ঘুম ধরছিলো আর ঘুমাই গেছে নয়তো এতোক্ষণে মরে যেতো। এখন আমার মায়া আমার সাথে কথা বলে না শুধু এই ছোটো কাকার জন্য।

সবাই নাফিসার কথায় হাসছে, মায়া আর নাফিসা বোকার মতো তাকিয়ে আছে তাঁদের দিকে শাফায়াতও হাসছে সেটা দেখে আরো রেগে যাচ্ছে নাফিসা। তারা দুজন ভাবছে কী এমন বললো যার জন্য তারা এতো হাসছে।

নাস্তা শেষ করে সবাই যার যার কাজে বেরিয়ে গেলো। হাইউল চলে গেলো আদালতে, মমিন অফিসে, তানজিল মেয়েদের নিয়ে হসপিটালে, রেহান একটা কন্সট্রাকশন সাইডে চলে গেলো। ইউএসএ থাকার সময় একটা নতুন ভবন নির্মাণের অফার পেয়েছিল সেটার সাইড ভিজিড করতে গিয়েছে সাথে শাফায়াতকে নিয়ে গেছে। বাসায় এখন রহিমা বানু আর তিশা রয়ে গেছে বাচ্চারা সবাই স্কুলে।

হসপিটালে আসার পর দুইটা ক্লাস করে মায়া আর নাফিসা তারপর ডক্টরদের সাথে রাউন্ডে বের হয়। এতো কিছু পর তারা দুজনই খুব ক্লান্ত তাই এখন তাদের একটু রেস্ট প্রয়োজন বেশি কিছু না ভেবে সোজা চলে গেলো তানজিলের চেম্বারে। দড়জা খুলে দেখে একটা ছেলে ডক্টর এপ্রন পরে দাড়িয়ে আছে চেম্বারে তানজিল নেই ছেলেটার মুখ দেখা যাচ্ছে না।মায়া খুব আন্তরিকতার সাথে জিজ্ঞেস করে,,,

হ্যালো, ডক্টর। আপনি কী ডক্টর তানজিল শিকদার কে খুঁজছেন?

মায়ার কন্ঠ শুনে ছেলেরা ওদের দিকে ঘুরে দাড়ালো, ছেলেটাকে দেখে নাফিসা খপ করে মায়ার হাত ধরে ফেললো মায়া মিষ্টি হেসে বললো,,

শাফায়াত, আপনি এখানে?

হায়, আমি শাফায়াত কবির নিরব। আপনার সাথে সকালে নাস্তার টেবিলে দেখা হয়েছে কিন্তু কথা হয়নি। আপনি নিশ্চয়ই আসফিয়া হাসনাত মায়া রেহান স্যারের আসু?

মায়া শাফায়াতের কথায় কী বলবে বুঝতে পারছে না চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে। নাফিসা মায়ার চুপ করা দেখে বলে,,

মিষ্টার শাফায়াত কবির আপনি একটু বেশি কথা বলেন কিন্তু কোনো কাজের কথা বলেন না। আমরা আপনাকে জিজ্ঞেস করলাম আপনি এখানে কেনো? আর আপনি মায়ার সিভি নিয়ে বসে পরলেন।

ওহহোহো, নাফিসা হুরায়রা শিকদার দেখি কাজের কথাও বলতে জানে। আমিতো ভেবেছি আপনি নেকা কান্না ছাড়া কথাই বলতে পারেন না। যাক ভালোই হইলো নেকা কান্না শুনতে শুনতে আমার মাথা ব্যাথা হবেনা।

মানে কী বলতে চাইছেন আপনি শুনি একটু পরিষ্কার করে বলবেন?

শাফায়াত আমার সহকারী ডক্টর। কিছু দিন আমার কাছ থেকে এখানকার কাজের ধরন শিখবে তার পর রেগুলার ডক্টর বুঝতে পেরেছিস। এখন তোরা বল এখানে কী করতে এসেছি কিছুক্ষন পর তোদের ক্লাস শুরু হবে।(তানজিল)

এখানে শান্তিতে একটু আরাম করতে আসছিলাম এখন শান্তির আরাম হারাম করে দিয়ে বিদায় নিচ্ছি। যে খবর শুনালে মনের সকল আরাম মরে গেছে। তোমার দেবর বাড়ি থেকেও আমাকে শান্তিতে থাকতে দেইনি বিদেশে যাওযার আগেই আমার শান্তি নষ্ট করে দিয়ে বিদেশে চলে গেছে তারপর শান্তি নামের সুখটা কাছে আসেনি এখন দেশে ফিরেও আমাকে জালাছে। এই লোকটা কখনোই আমাকে আরাম করতে দিবে না।(মায়া)

শোন মায়া তোর এই কথার জালে আমি পরছি না তোরা দুজনেই এখন ক্লাসে যাবি ক্লাস শেষ করে এখানে এসে যতক্ষণ মনে চায় আরাম করবি। এখন কথা না বারিয়ে সোজা ক্লাসে যা আর যাওয়ার সময় শাফায়াত কে ডক্টর তন্ময়ের চেম্বার দেখিয়ে দিবি।
শাফায়াত তুমি ওদের সাথে যাও ডক্টর তন্ময় তোমাকে সব বুঝিয়ে দিবে ।

তানজিলের ঝাড়ি খেয়ে মায়া আর নাফিসা ব্যাথিত হৃদয় নিয়ে চলে গেলো ক্লাসে। যাওযার সময় ডক্টর তন্ময়ের চেম্বারে শাফায়াত কে রেখে যায়। ক্লাস শেষ করে মায়া আর নাফিসা বাইরে বের হলো খুব ক্লান্ত লাগছিলো তাই সোজা চলে গেলো হসপিটালের ক্যান্টিনে দুজন দুইটা কারাক চা অডার দিলো নাফিসা চোঁখে মুখে পানি দেওয়ার জন্য ওয়াশরুমে চলে গেল। দূর থেকে ভেসে আসছে খুব পরিচিত একটা পুরুষালী কন্ঠ মায়া খুব কৌতুহল নিয়ে পিছু করলো সেই কণ্ঠস্বরের। কণ্ঠের মালিকে দেখে অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে,,

আপনি এখানে কি করছেন? সত্যি বলবেন নয়তো ওইযে দশ তলা ভবনটা দেখছেন সেখানে নিয়ে ছাদের রেলিংয়ের সাথে উল্টো করে ঝুলিয়ে বেধে দিবো?

মায়ার কন্ঠ শুনে লোকটা মায়ার দিকে ঘুরে দাঁড়ালো ঠোঁটে দুষ্টু হাসি ঝুলিয়ে সরল মনে সত্যি উত্তর দিলো,,,

আজকাল মনটা খালি বউ বউ করে, সারাক্ষণ বউয়ের কাছে থাকতে চায় তাই বেচারা মনের আশা পূরণ করতে বউ দেখতে ছুটে চলে আসছি। একটু সুন্দর করে হাসি দিয়ে সোজা হয়ে দাড়াও তো একটু ভালো করে দেখি আমার বউটাকে।

#চলবে…………………….

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ