Sunday, July 13, 2025
বাড়ি প্রচ্ছদ পৃষ্ঠা 1903



প্রত্যাবৃত্ত – লেখিকা-মারুফা শারমীন

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা
কবিতা-প্রত্যাবৃত্ত
লেখিকা-মারুফা শারমীন

সূর্য নিভু নিভু রক্তিম সন্ধ্যায়
যখন নভশ্চর গুলি করে প্রত্যাবৃত্ত,
শিশিরে শিশিরে মৃদু দোল খায়
আর টুপ করে পড়ে ঝরে হয়ে বৃত্ত।

মৃত্তিকার কোলে নিবৃত্তে লুকায়
কিছু জলৌকা ও রক্তচোষক প্রাণী,
সুগন্ধি ছড়িয়ে কোণায়-কোণায়
ফুটে উঠে বেলী হয়ে সুশ্রী মহারানী।

চৌচির হয়ে থাকা ভূমির কোটরে
বৃষ্টি দিয়ে সজীব করে তোলে অখিল,
অবিচ্ছিন্ন মায়া আর স্নেহের নীড়ে
পক্ষীর কূজনে হয় মুখরিত এ নিখিল।

প্রকৃতির সৌন্দর্য্য উপভোগ করে,
আমরা যেমন প্রকৃতিকেই করি নিঃশেষ,
দিবসটা যদিও বিজয়কেই ঘিরে,
তবুও স্বাধীনতা খুঁজে এ আমার বাংলাদেশ।

মনের কোণে সে রয় – লেখা:- Sadman Arif

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা
কবিতা:- মনের কোণে সে রয়
লেখা:- Sadman Arif

তোমার মনের কোণে
বয়ে যায় ক্রমশ
উথাল পাথাল সাগরের
আছড়ে পড়া ঢেউ,
সেই আছড়ে পড়া শব্দে দেখো
রঙ তুলির মিছিলে
তোমার জন্য ভালোবাসার
প্রেমকাব্য আঁকছে কেউ।

আজ এই দিনে
নাম না জানা বিকেলে
কিছু অভিমানে
কিছু ভুলে,
কোমল গালদুটোয়
লাল রঙের গোলাপ ফুটে।

বিকেলের এই মিষ্টি রোদ্দুর
হতে চাওয়ায় এক প্রেম পাখি,
প্রিয়জনের থেকে সে পায়
কথা না রাখার ফাঁকি।

তার হৃদয় জুড়ে
একটি বদ ছেলের অপেক্ষার ছলে,
স্বপ্নহারার অভিযোগ জমে
ধূসর মলাটের বদ্ধ দেয়ালে।

তুমি জানালা খুলে দেখো
সেই বদ ছেলেটার অন্তর কাঁদে
করুন সুরের আর্তনাদে,
তোমার পথ সে চেয়ে থাকে
দিয়ে প্রতিশ্রুতি
আর না ভুল হওয়ার অজুহাতে।

তোমার সাদা স্বপ্নের ভীড়ে
দুমুঠো এই বিকেলে
চূর্ণবিচূর্ণ হয়
আজ এই নিরুত্তাপ হাওয়ার
বেয়াদব ধুলো,
তোমার পথ চেয়ে
ভুলের মাশুল গুনতে
দাঁড়িয়ে সে বকুল ফুলের
মালা হাতে
অভিমানের ভেজা ভেজা
খিড়কি দরজা তুমি খুলো।

মৃত ভ্রূণ – কলমে-আব্দুল_রহিম

0

#গল্পপোকা_লিখন_কবিতা_প্রতিযোগিতা
শিরোনাম -মৃত ভ্রূণ
কলমে-আব্দুল_রহিম
তারিখ-০৬/০৯/২০২০
———————————-
যৌবনের অতৃপ্ত রসে তৃপ্তি পেতে মাতলে তুমি পাঁচ মিনিটের আবেগে, স্বাধীনতার মানচিত্রে পারধীনতার আঁচ না লাগাতে ছুঁড়ে দিলে মোরে।।

সকাল হতে না হতে মুখে রুমাল ধরে কত মানুষ ভিড় করে, অট্টহাসি হেসে কটুক্তির ছলে
মুখ বাঁকিয়ে কতজন না গেল জ্ঞানের কথা বলে
কিন্তু রাত্রি হলে আবার তারাই নেবে হাতে কসাইয়ের মানদণ্ড তুলে ।।

প্রেমিকার প্রমাণ দিতে নিজ সতীত্ব দিলে বিসর্জন,নারী হয়েও নারীজাতি”কে করলে তুমি উলঙ্গ, শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে হাজার মায়ের কপালে দিলে কলঙ্কের আঁচ টেনে, এই তো তুমি প্রেমী।।

হে জনম দুখিনী মা তুমি কেন হলে পাপী, কেন হলে খুনি,তার মাসুল কিন্তু মৃত‍্যুর পরেও আমি গুনি
মানুষ একহাতে করে অতৃপ্ত প্রেমের মুক্তির পূজা
আর এক হাতে করে প্রাণ হত‍্যা,এই বুঝি মানব ধর্ম,এই বুঝি মানব ধর্মের স্বার্থকতা,।।

আমি লাল রক্ত জর্জরিত মৃত হৃৎপিণ্ড, আমি পাপী আমার রক্ত মিথ‍্যা
তবু বলি হে মানবজাতি জাগ্রত করো মানবতা
আমি ফুটপাতে, ডাস্টবিনে,পড়ে থাকা পাপের ফসল,আমি মৃত ভ্রূণ।।
—————————————
©পলাশী,নদীয়া,পাঁচখেলা,পশ্চিমবঙ্গ

গল্প পোকার ডাক – লেখকঃ তাহের আব্দুল্লাহ

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা
।।
।।
কবিতাঃ গল্প পোকার ডাক
লেখকঃ তাহের আব্দুল্লাহ
।।
কর্ম কতেক অল্প পোকার
গল্প পোকার গল্প পোকার
স্বপ্ন বহুদূর
সাহিত্যের-ই পাল ধরেছে
হাল ধরেছে হাল ধরেছে
আনতে নতুন ভোর।

করতে কলম শক্ত সবার
ভক্ত সবার ভক্ত সবার
চায় যে সমর্থন
অশ্লিলতার কুল ধরাতে
ফুল ধরাতে ফুল ধরাতে
আজ করো সব-পণ।

তিলোত্তমা -লেখানীতে: ফাতিমা আক্তার অদ্রি

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা

কবিতা: তিলোত্তমা
লেখানীতে: ফাতিমা আক্তার অদ্রি

তিলোত্তমা!
ভালোবেসে নিবেদন করেছি অর্ঘ্য
তোমার পদতলে, ভালোবাসার চিহ্ন স্বরূপ।
স্বদর্পে, কোমল পাদদেশ মাড়িয়ে,
নির্বিকার ভঙ্গিতে চলে গেলে,
ফিরেও তাকালে না একটিবার!

তিলোত্তমা!
তোমার দীর্ঘ কালো কেশের নেশা যে দু’চোখে ধরেছে;
রাতের নিস্তব্ধতায়ও দু’চোখের পাতা আর এক হয় না।
তোমার ভালোবাসার কাঙ্গাল বানালে আমায় অবলীলায়।
অথচ কী নির্দয় তুমি; আমায় ভালোবাসা দিলে না!

তিলোত্তমা!
জোনাকির পিঠের আলো জ্বলে উঠে পুনরায় নিভে যাওয়ার মতোই;
তুমিও ভালোবাসার লেলিহান শিখা জ্বালিয়ে দিলে আমার হৃদয় মন্দিরে।
ফলস্বরূপ লাভা নামক অগ্নি ফুলকি জ্বলে উঠে আবার নিভে!

তিলোত্তমা!
তুমি কি মোমবাতির মতো করে একবার ভালোবাসবে আমায়?
আমার হৃদয় মন্দিরের প্রাঙ্গণ জুড়ে জমেছে অভেদ্য ধুলোর পুরু স্তর!
সেথায় একটিবার তোমার পদচিহ্ন যদি ফেলো
তবে ধন্য হবে আমার হৃদয়ও প্রান্তর, তোমারই স্পর্শে।

তিলোত্তমা!
আমার শত আকুতি, ব্যথা ভরা মিনতি,
সহাস্যে তাচ্ছিল্য ভরে অগ্রাহ্য করলে তুমি!
এগিয়ে গেলে সম্ভাবনার এক নতুন ভোরের দিকে।
আমার হৃদয়ও মন্দিরের ধুলোর পুরু স্তরে আজ বিষাক্তবাণ!

তিলোত্তমা!
অবশেষে আজ জীবন সায়াহ্নে এসেও
তোমায় নৈবেদ্য অর্পণ করতে হৃদয় ব্যাকুল!
আজও আমি খুঁজেই চলেছি তোমার ভালোবাসা।
আজও ভোরের শিউলি ফুল যখন বিকেলে ঝরে পড়ে;
তখনও ভাবি তাদের উৎসর্গ করব তোমার নামে, তোমারই পাদদেশে, আমার হদয়ও মন্দিরে!

তিলোত্তমা!
জানি জীবনবসান হলেও তুমি হবে না আমার!
তবুও এমন আবদার করেছিলাম বৈ কী কৈশোরের তাড়নায়!
আজও এমনই আবদার করি বেদনায় সিক্ত নেত্রপল্লব বুজে।

তিলোত্তমা!
হেলায় উড়িয়ে দিলে কৈশোরের সেই ভালোবাসা
আষ্টেপৃষ্ঠে জড়ালে আমায় তোমার রুপেরও প্রবঞ্চনাতে!
আমি মৌতাত হয়ে ডুবে গেলাম সেই বিষাক্ত সায়রে।

তিলোত্তমা!
গাছ থেকে ঝরে পড়া পুষ্প তোমায় দেব না,
সদ্য ফুটন্ত স্নিগ্ধতায় জড়ানো পুষ্পের অঞ্জলি দেব তোমায়।
আজও আঁখিরও পল্লবে নির্নিমেষ তোমার বসবাস,
হৃদয়ও মন্দিরের প্রাঙ্গণে রক্তিম ধারা প্রবাহিত হলো!
অথচ তবুও তুমি কী ভীষণ নির্বিকার!

তিলোত্তমা!
আজি আমার এই জীবন সায়াহ্নে এসে,
চিরতরে চোখ বুজার আগে, ফের আকুতি জানাতে
প্রেমও ভিখারি হয়ে এসে দাঁড়ালাম তোমার দুয়ারে,
শুধু একবার বলো ভালবাসবে আমায়, তুমি আমার মতো করে!

তিলোত্তমা!
একবার কি ভালোবাসবে আমায়?
তুমি আমার মতো করে!
জীবনাবসান হলেও আক্ষেপ রবে না-কো…!
ধুঁকে ধুঁকে যেন উড়ে না যায় খাঁচার ভেতর পোষা অচিন পাখিটি।
নীরব রাতের নিস্তব্ধতা সাক্ষী, আজও তুমি এলে না!
অচিন পাখিটি একটা বারও ডানা ঝাপটাতে পারলো না…!

তিলোত্তমা!
খাঁচায় বন্দী পাখি উড়ে যাবার মুহূর্ত ঘনিয়ে এলো!
চিরতরে নেত্রদ্বয় মুদে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে বোধোদয় হলো আমার,
তুমি ছিলে আমার এক আজন্ম আরাধনা!
পূজার নিমিত্তে অর্ঘ্য নাম্নী অনভিপ্রেত অভিলাষ।
_______________

বিদ্যা পরম অস্ত্র – লেখক: ফারাবী হাসান

0

#গল্প_পোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা
কবিতা: বিদ্যা পরম অস্ত্র
লেখক: ফারাবী হাসান

বিদ্যা ছাড়া অস্ত্র নাই
সত্য ছাড়া মুক্তি নাই,
কোথাও নেই সুখ-শান্তি
আমার চোখে দেখতে পাই।

হকদারের হক আদায়
মানবতার ঐ গুণাবলী,
হকটা যার হোক না তার
তার পক্ষে সত্য বলি।

বিদ্যাহীনা বড়াই করে
নিজে নিজেই মহান সাজে,
বিদ্যা ছাড়া হয় না বড়
দেখছি কত ভুবন মাঝে।

বিদ্যা হল জ্ঞানের আলো
চলার পথে লাগে কাজে,
বিদ্যা শিখে জীবনপাতে
কথা ও কাজে হইও না বাজে।

পরের হক না খাও যদি
বলবে না যে মন্দ কিছু,
সকল কাজে সফল হবে
বিদ্যা নিতে লওহে পিছু!!!!

তুমি আসবে বলে -লেখিকা অন্তরা ইসলাম

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগীতা
#কবিতা_তুমি_আসবে_বলে
#লেখিকা_অন্তরা_ইসলাম

তুমি আসবে বলে,বসন্ত এসে মাড়িয়েছে চৌকাঠ…. তুমি আসবে বলে,সবুজে সবুজে ভরে গেছে মাঠ ঘাট…
তুমি আসবে বলে, ভালোবাসা দিয়ে সাজিয়েছি মনের বাগান…।
তুমি আসবে বলে,যুগ যুগ ধরে পাখি করছে কলতান.. তুমি আসবে বলে,সাগরের মাঝে ঢেউ করছে তোলপাড় তুমি আসবে বলে, মেঘের গর্জনে বৃষ্টি আসছে বারেবার তুুমি আসবে বলে, সেই কিশোরী আজো দাড়িয়ে ঠায় তুমি আসবে বলে, নিভু নিভু প্রদীপ আজো জ্বলে রয় তুমি আসবে বলে, ছলছল দুটি চোখ আজো পথের পানে চেয়ে রয়…..।
তুমি আসবে বলে, মাসের পর মাস বছর ও কেটে যায় তুমি আসবে বলে, উদ্দীপিত হৃদয় আজ শুকনো মরুভূমি হয়ে যায়….।

প্রিয় বাবা – লেখক: নিষাদ আহমেদ

0

#গল্প_পোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা
কবিতা: প্রিয় বাবা
লেখক: নিষাদ আহমেদ

মায়ার ছায়া জড়িয়ে আছে
প্রিয় বাবার নামে,
সংসার নামক বোঝা টেনে
চিন্তায় কপাল ঘামে।

বিপদ আছে জেনেও যিনি
যুদ্ধে ধরেন বাজি,
হাসি মুখে সকল আবদার
মেটাতে থাকেন রাজি।

দুঃখগুলো আড়াল করে
রাখতেন মনে জমা,
শত অপরাধ এক নিমিষে
করে দিতেন ক্ষমা।

কাঁধে চড়ায় শহর- গ্রাম
নিয়ে যেতেন মেলায়,
কী অসাধারণ দিন কেটেছে
আমার ছোট্ট বেলায়।

মিছে কথা শুনিনি মুখে
করতেন পরের হিত,
ভালো কাজে সকল সময়
ছিলেন নিবেদিত।

প্রিয় বাবা ঘুমিয়ে এখন
দূুরের পরপার,
স্মৃতিগুলো পড়ছে মনে
কাঁদছি বারবার।

খোদার কাছে এই মিনতি
একটাই শুধু চাওয়া,
বাবার যেন বেহেশতখানি
হয় সহজে পাওয়া।??

আমি বুঝে নিবো – কলমে- আভীদ খান

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগিতা

কবিতা- আমি বুঝে নিবো
কলমে- আভীদ খান

বুকের বা-পাশে হৃৎপিণ্ডের
ধুকধুকানি এখনো তোমার
নামেই কম্পিত হয় বারংবার!

হৃদয়ের সকল আকুতিও
তোমার জন্যই ছটফট করে অসংখ্য বার।

ভালোবাসায় আছি কি-না তোমার
গহণপিণ্ডে তোমার অস্তিত্বে তা জানা নেই!

তবে আমার সকল ভালো-লাগা
মুগ্ধতা, স্বাদ-আহ্লাদ, আমার ইচ্ছা-অনিচ্ছা
সবই তোমাতে ঘিরে জড়িয়ে আছে।

আমাকে একটু রেখো তোমার ওই
অব্যবহার-কৃত স্থানে কিছুটা সময়
তাতেও আমি সুখ খুঁজে নিবো ভালোবেসে।

আমাতে আজ কিছু অভিযোগ ছড়ালে তুমি
আমি নির্দ্বিধায় সকল অভিযোগ গ্রহণ করলাম!

তুমি তাতেও একটু ভালোবেসো
ঘৃণীত আত্মায় নয়তো হেলাফেলায়!

আমি তাতেও ভালোবাসা বুঝে নিবো
ভালোবেসো তুমি যেভাবে ইচ্ছে
আমি বুঝে নিবো হৃদয়ের গভীর থেকে।

শবদাহ ,কবি: সাজিদুর রহমান সাজিদ

0

#গল্পপোকা_কবিতা_লিখন_প্রতিযোগীতা
কবিতা: শবদাহ
কবি: সাজিদুর রহমান সাজিদ

অরুনীমা’র প্রস্হানটা ছিল কাল বৈশাখী ঝড় কিংবা জলোচ্ছ্বাস সুনামির চেয়েও বেশি কিছু –
সাত সাগর তেরো নদী পাড়ি দিলেও সেই রাবীন্দ্রিক প্রেম আর কোনদিন হবে না।
রং তুলি নিয়ে জয়নুল হবার সাধ জন্মেই ঘুচে গেছে,জীবনানন্দময় স্বপ্ন এখন আর তাড়া করে না।

এক জীবন ফেলে এসে দেখি আমি অনেকটা বদলে গেছি-
লিখতে গেলে এখন আর কাব্য আসে না,রগচটা মেজাজে চলমান প্রবাহিত ধারা।
এখন আমার আয়না,আমার প্রতিচ্ছবি আমাকেই চমকে দেয়।
নক্ষাত্রিক চোখে আকাশে তাকিয়ে দেখি ঘন কালো কুচকুচে অন্ধকারাচ্ছন্ন মেঘের ভীড়ে তোমার শব পোড়া।

আমি জন্ম মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে প্রতিনিয়ত অভিনয় করে যাচ্ছি –
বেঁচে থেকেও সেই মরণোন্মুখ পথ খুঁজে যাচ্ছি,
অবিরত মুক্তির পথ খুঁজে যাচ্ছি,
সেই কবে থেকে-
এক অবিস্তীর্ণ বিন্দুর মতো হে জগদ্বাসী।