একটি অদ্ভুদ শব্দ আনন্দ
ফোয়ারা ফোয়ারা খুশির রন্ধ।
আনন্দ মানে সুখের অনুভূতি
বুকের মাঝে একটু হাসির প্রগতি।
মধুময় এ শব্দটি তাই
জীবনে পেতে চাই সবাই।
যার মাঝে নেই আনন্দ
জীবনটাই তার হয় অন্ধ।
জীবনে আনন্দ মরণে আনন্দ
জীবনটাই আনন্দের ছন্দ।
বুকের মাঝে আছে যার নিষ্পাপ প্রাণ
তার জীবনের সবখানেই আনন্দের জয়গান।
দুঃখের সাথী অন্ধ আমার
সুখের সাথী ইংলিশ,
সারাদিন পড়তে পড়তে
ধরায় মাথায় বিষ।
সুযোগ পেলে কাঁদায় আমায়
এই তার দৃশ্য,
খারাপ করেছো কিসে তুমি
বলতে হবে নাকো।
ইংলিশ অনেক খারাপ বটে
ছাড়তে চায় না পিছু,
পড়তে গেলেই টেবিলেতে
আমার মাথা নিচু।
মা বলে মোর খোকা সোনা
পড়ায় ব্যস্ত রয়,
পরীক্ষা হলে আমার বুকে,
তড়াস করা ভয়।
মাঝে মাঝে সময় খুঁজে
স্যারের পিছু ঘুরি,
বিনিময়ে স্যারের কাছে
ইংলিশ প্রাইভেট পড়ি।
এত পড়ছি ইংলিশ আমি
খেয়ে আদাজল,
পাচ্ছি না যে ভালো কিছু,
শুধু খারাপ ফল।
ইংলিশেতে করছি খারাপ
শুনছে বাবা রোজ,
আমায় নিয়ে ভাবেন না যে,
রাখেন না এর খোঁজ।
ইংলিশ আমায় চেক দিয়েছে,
ইংলিশ যেন বীর
আগষ্ট মাসে গ্রেড-সি পেয়ে
রেজাল্ট আমার স্থির।
শুনছে না কেই আমার কথা
বলছে ইংলিশ পড়ো,
ইংলিশ দিয়েই নিজের জীবন
সুন্দর করে গড়ো।
হে তরুণ বালক যখন তুমি দুর্বল হয়ে পড়বে,
তখন তোমার আপন আত্মার দর্পণে প্রেমিককে দুর্বল করে দেখাও।
যেভাবে তোমার প্রেমিক তোমার মনে প্রতিবিম্বত হয়ে আছে।
হে তরুণ বালক তোমার পরম কত্রী প্রকৃতি যেদিকে চলবে,যেদিকে সেটা চালাতে চাইবে।
যদিই তুমি এগিয়ে যাও এখনি সে তোমায় টেনে ধরবে।
তার কবলে সে তোমাকে রেখে দেয় এই উদ্দেশ্য নিয়ে,অদ্ভুত এক সূক্ষ্ম কৌশলে সে কালকে ধ্বংস করে অকারণে।
হে তরুণ বালক,সে প্রকৃতিকে তুমি ভয় করে চলো।
তার মতে মত দিয়ে চলো দেরী হলেও, সে তার সম্পদ যেন তোমাকে অর্পন করে।
দেরীতে হলেও তার দেনা পাওনা শোধ করে দিতে হবে,
পরিশেষে যা দেবার সে তোমাকেই দিয়ে যাবে।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার
কখনো দমে যাইনি, হয়ে একাকার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি, আকাশ ভরা জোসনা তারার।
আমি প্রেমে পড়েছি, সাথী,অনু, অনামিকার।
কখনো হেরে যাইনি, শিখেছি বার বার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি, হাস্যজ্বল মায়াবি কিশোরীর।
আমি প্রেমে পড়েছি, নীল চুড়ি আর কালো শাড়ীর।
কখনো বিভোর হয়েছি প্রেমে, ঐ কৃষ্ণচূড়ার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি,
হলদে শাড়ী গায়ে জড়ানো বাঙ্গালি বধুয়ার।
আমি প্রেমে পড়েছি,
নব নীলে ছায়া, ঐ নীলিমার।
আমি প্রেমে পড়েছি, মেঘো মন্ডলের মায়ার।
আমি প্রেমে পড়েছি, স্নিগ্ধ শীতল ধোঁয়াশার।
কখনো ভয় করিনি, দেখে অমানিশা-অন্ধকার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি, দক্ষিণামলয় তোমার।
আমি প্রেমে পড়েছি, সুপ্ত নিস্ক্রিয় অমাবস্যার।
কখনো রূপ বদলে বিমোহিত হয়েছি বার বার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি,
অন্ধকার অনাবৃত ঘন কুয়াশার।
আমি প্রেমে পড়েছি,
শিশির ভেজা ঐ স্নিগ্ধ ঘাসের ছোঁয়ায়।
কখনো ছুঁয়ে দেখা হয়নি, হয়ে দুর্বার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি,
অজপাড়া গাঁ বেয়ে চলা মেঠোপথের।
আমি প্রেমে পড়েছি,
আশ্বিনের নবান্ন ঊৎসবের।
কখনো প্রেমে পড়েছি, নিষ্ক্রিয় অববাহিকার।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
আমি প্রেমে পড়েছি, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার।
আমি প্রেমে পড়েছি, তীর ভাঙ্গা বেষ্টনী তোমার।
কখনো হারিয়ে যাইনি, অতল গহ্বর।
আমি প্রেমে পড়েছি, বহুজনে বহুবার।
পাকবাহিনীর শোষন-অত্যাচারে,
লোকজন ভয়ে ঘরবাড়ি ছাড়ে।
নির্বিচারে মারে মানুষ কত!
পুড়ায় গ্রাম যে শত শত।
স্বাধীনতার ডাক দেন মুজিব,
যুদ্ধের সাজ এলো বুঝি।
আজ করব যুদ্ধ গড়ব দেশ,
শোষন-শাসন হবে শেষ।
করল যুদ্ধ লড়লো তাঁরা,
দেশের সাথে শহিদ যাঁরা।
তাঁদের রক্তে গড়লো বেশ,
আমাদের এই স্বাধীন বাংলাদেশ।????????
দর্শনে কত চলিছে ধর্ষন….
ঘটিবে তা অনাবিল।
তোর শরীরের স্নিগ্ধ স্পর্শে….
সেটা হয় অশ্লীল?
পাঁপড়ির ন্যয় ঠোঁটে দংশিলে….
বয়ে চলে কত রক্তক্ষরন।
তোর বুকেতে মুখ ডুবাইয়ে….
হরন হইলো তোর হৃদয়গহ্বন।
হঠাৎ করে বৃষ্টি নামে….
ক্লান্তময় সেই শরীরজুড়ে।
সেই দেখে তোর বুকের ভিতর….
ঢুকরে কাঁদে ওই সতীত্বখানি।
নাভির নীচে সন্ধ্যা নামে….
কেউবা কাটবে সিঁধখানি।
পায়ের ফাঁকে খিরকি এঁটে….
দিয়ে রাখিস খিলখানি।
সেটাও কারো ভোগ দখলে….
তবে কোথায় সে অশ্লীলময়ী??
জগত যখন দেখিবে তোকে….
করিবে শুধু ছি ছি টুকু।
বুঝিবে না তার মনের কথা….
আদৌ বেঁচে আছি কী এই জগত মাঝে?
করেছি তাকে হেও কত যে….
বাঁচিতে সে আর চায় না।
শত কষ্ট বুকে রেখে….
চলিছে তার সংগ্রামখানি।
উদত্ত কন্ঠে বলিতে চাহি,
পারিলে তাকে আপন করো ;
করিও না তাকে অবহেলা!
ফুটবে হাসি তার মুখেতে…
লাগিবে স্পর্শ ভালোবাসার।
তাইতো বলি হে, তবে কোথায় অশ্লীল??