The_Villain_Lover Part_16

0
2791

The_Villain_Lover
Part_16
#Writer:#Tisha_Islam_Nabila

সম্রাটে’র পেটে তিশা ছুড়ি ঢুকাতেই….সম্রাট ফ্লোরে পড়ে যায়….পেট চেপে ধরে আছে সম্রাট….তিশা’র দিকে করুন দৃষ্টিতে তাকিয়ে বলে..!!

—-এত ঘৃনা করো আমাকে??

তিশাঃ গুড বাই সম্রাট বেইব……

তানিসা এসে সম্রাট কে ধরে….সম্রাটে’র পেট থেকে গলগল করে রক্ত পড়ছে….তিশা মুচকি মুচকি হাসছে….সম্রাট অসহায় দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে আছে….তিশা মুচকি হেসে রান্নাঘরে যায়….রান্নাঘর থেকে মরিচের গুড়া নিয়ে আসে….সম্রাট ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে..!!

তিশাঃ বেবী এটা চিনতে পারছো??

তানিসাঃ ওটা দিয়ে কি করবে তুমি??

তিশাঃ সেটা কি তোকে বলবো??

তিশা মরিচের গুড়া নিয়ে….সম্রাটে’র পাশে বসে ওর পেটে….যেই জায়গায় ছুড়ি দিয়ে আঘাত করেছে….সেই জায়গায় দিয়ে দেয়….সম্রাট আহ বলে চিৎকার করে ওঠে……

তিশাঃ এখন কেমন লাগছে??অন্য কে আঘাত করতে খুব মজা তাইনা??আঘাতের জায়গায় আবার গুড়ামরিচ দাও….এবার বোঝো কেমন লাগে জান..!!

তানিসাঃ রহিম চাচা তাড়াতাড়ি এসো……

তিশাঃ হসপিটালে নেবে বুঝি??চলো আমি নিয়ে যাচ্ছি….এই কে আছো এখানে এসো..!!

কয়েকজন গার্ড আসে….ওরা সম্রাট কে নিয়ে গাড়িতে ওঠায়….তিশা গিয়ে ড্রাইভিং সিটে বসে….তানিসা ও গাড়িতে ওঠে….তিশা ড্রাইভ করে সম্রাট কে হসপিটালে নিয়ে যায়….ডক্টর সম্রাট কে তাড়াতাড়ি অপারেশন থিয়েটারে নেয়….তিশা তানিসা’র সামনে গিয়ে বলে…….

—-শুধু শুধু হসপিটালে আনলাম ওকে..!!

তানিসাঃ মানে??

তিশাঃ ও তো বাঁচবে না সো স্যাড…….

একটুপর ডক্টর আসে মুখ কালো করে..!!

তানিসাঃ ডক্টর সম্রাট কেমন আছে??

ডক্টরঃ আই এম সরি হি ইজ নো মোর…….

তানিসাঃ হোয়াট??এটা কি করে পসিবল??

তিশা হাসতে হাসতে বলে..!!

—-ইয়েস ডক্টর হাউ ইজ দ্যাট পসিবল??

ডক্টরঃ আপনি হাসছেন??

তানিসাঃ প্লিজ ডক্টর বলুন……

ডক্টরঃ দেখুন ছুড়ির আঘাতে….ওনার শরীরের সব রক্তই….ধরতে গেলে বেরিয়ে গিয়েছে..!!

তিশাঃ ডক্টর লাশ কোথায়??

ডক্টরঃ আপনি না ওনার ওয়াইফ??আপনি স্বাভাবিক কি করে আছেন??

তিশাঃ সাট আপ ডক্টর টেল মি……

ডক্টরঃ চলুন ভেতরে..!!

ওরা গিয়ে দেখে সম্রাট কে….সাদা হসপিটালের বেডশিট দিয়ে….ঢেকে রাখা হয়েছে তানিসা কান্না করছে…….

তিশাঃ ডক্টর লাশ মর্গে রেখে দিন..!!

তানিসাঃ এসব কি বলছো??ওকে প্লিজ নিয়ে চলো তিশা…….

তিশাঃ ডক্টর যা বলছি করুন..!!

ডক্টরঃ কিন্তুু……

তিশাঃ মরতে চান??

ডক্টরঃ ওকে ওকে আমরা নিয়ে যাচ্ছি..!!

ডক্টর লাশ নিয়ে মর্গে যায়….এদিকে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে….সম্রাট খাঁন আর বেঁচে নেই….তিশা’র পরিবার থমকে যায়……

নীলঃ মাম্মা এসব কি দেখাচ্ছে টিভিতে??

আবিরঃ এটা কি করে হলো??

কনিকা চৌধুরীঃ তিশা কে ফোন কর..!!

অভি তিশা কে ফোন করে……

তিশাঃ হ্যালো ভাইয়া..!!

অভিঃ বোন এসব কি শুনছি??

তিশাঃ কি শুনছো??

অভিঃ সম্রাট নাকি মারা গিয়েছে??

তিশাঃ ওহ হ্যা মারা গিয়েছে……

অভিঃ তুমি এত স্বাভাবিক কি করে আছো??

তিশাঃ তো কি করবো??

অভিঃ সম্রাট মারা গিয়েছে বোন….ও তোমার স্বামী আর তুমি..!!

তিশাঃ ওহ ভাইয়া প্লিজ স্টপ এনিওয়ে বাই……

তিশা ফোনটা রেখে দেয়….পরেরদিন তিশা ড্রয়িংরুমে বসে আছে….মনের সুখে চকলেট খাচ্ছে..!!

—-তাহলে পথের কাটা শেষ……

কারো কথায় তিশা পিছনে তাকায়….তাকিয়ে অনেকটা অবাক হয়ে বলে..!!

—-চাচ্চু তুমি??

—-ইয়েস আমি আনোয়ার খাঁন……

তিশাঃ পথের কাটা মানে??

—-পথের কাটা তোমার স্বামী..!!

এবার তিশা আরো অবাক হয়……

তিশাঃ নিলয় ভাইয়া তুমিও??

নিলয়ঃ ইয়েস বেবী আমিও..!!

আনোয়ার খাঁনঃ আরো একজন আছে……

তিশাঃ কে??

নিলয়ঃ রহিম চাচা..!!

তিশা অবাক হয়ে যায়…….

তিশাঃ তোমরা এত খারাপ??

নিলয়ঃ সাট আপ খারাপ আমরা না??তুমি এত ভাল হলে নিজের ভালবাসা….নিজের স্বামী কে কেন খুন করলে??

তিশাঃ তোমরা কেন এসেছো??

আনোয়ার খাঁনঃ এই বিশাল সম্পতি একা ভোগ করবে??যেই সম্পতির জন্য এতকিছু করলাম….আমার ভাই, ভাবী, ভাতিজি কে মারলাম….সম্রাট কে মারতে চাইলাম….সেই সম্পতি একা কি করে ভোগ করবে??

তিশাঃ তারমানে তোমরা??

রহিম চাচাঃ হ্যা মা আমরা ছিলাম….তবে এই নিলয় তখন ছোট ছিলো….নিলয় তো এইকিছু দিন হলো….আমাদের সাথে রয়েছে……

তিশাঃ সম্রাট তোমাদের এত ভালবাসে….আর শেষে কি না তোমরা এমন করলে??

নিলয়ঃ সম্রাট তো তোমাকেও ভালবাসতো….অথচ তুমি ওকে খুন করলে..!!

আনোয়ার খাঁনঃ হ্যা একটা কথা বলো তো….তুমি কেন মিথ্যে বললে যে তুমি….সম্রাট কে গুলি করেছিলে??তুমি ওকে পাগল করতে চেয়েছিলে??এসব তো করেছিলাম আমরা…….

—-ওয়াও হোয়াট এ সিন??

সবাই পিছনে তাকালো….আর তাকিয়ে শকড হয়ে তাকিয়ে আছে..!!

আনোয়ার খাঁনঃ সম্রাট তুই??

সম্রাটঃ তো তুমি কি ভেবেছো??আমি এভাবে মরে যাবো??

তিশাঃ আর তোমরা ভাবলে কি করে??আমি আমার স্বামী কে খুন করবো??

নিলয়ঃ তাহলে এসব??

সম্রাটঃ সব নাটক অভিনয়….যেমন তোরা করেছিলি ভাল মানুষির…….

রহিম চাচাঃ তারমানে গেম খেলেছো??

সম্রাটঃ ইয়েস সন্দেহ তো আমার আগেই হয়েছিলো….তোমার উপর যেদিন জান বললো….তুমি ওকে আমার কথা বলে….কবর দেখিয়েছো আর তাতে লেখা….মৃত সম্রাট খাঁন আয়াশ….কিন্তুু তোমাকে বিশ্বাস করতাম….তাই সেসবে পাত্তা দেইনি….এরপর সেদিন রাতে জান হঠাৎ….আমার উপর ছুড়ি নিয়ে আ্যাটাক করে….আমি বুঝতে পারছিলাম না….ও কেন এমন করছে আমাকে আঘাত ও করে….এরপর ওসব বলে এক মুহূর্তে সত্যি মনে হয়েছিলো….আর তাই আমার পাগল পাগল লাগছিলো….পরে আমি ভাবলাম যে আমার জন্য বিষ খেলো….সে আর যাইহোক আমাকে খুন করবে না….তাই ওকে আমি সব বলতে বলি….আর ও আমাকে তোমার কথা বলে….ছিঃ রহিম চাচা তুমি কি করে করলে এসব??

রহিম চাচাঃ অনেক বড় খেলোয়ার তোমরা..!!

তিশাঃ তোমরা কি কম নাকি??

আনোয়ার খাঁনঃ তা এখন কি করবি??৭বছর আগে যখন কিছু করতে পারিসনি….আর এখনও কিছু করতে পারবি না…….

সম্রাটঃ চাচ্চু সামান্য সম্পতির জন্য….তুমি আমাকে এতিম করে দিলে??আমার ড্যাড কে বলতে তাহলেই হতো..!!

আনোয়ার খাঁনঃ তোর বাপ ছিলো লোভী….তাই তো বাবার সব সম্পতি….নিজের নামে করিয়েছিলো…..

সম্রাটঃ না ড্যাড বড় ছিলো….তাই দাদু সব সম্পতি ড্যাড কে দিয়েছিলো….তুমি এর জন্য ওদের মেরে ফেললে??আমার বোন কেও ছাড় দিলেনা??

আনোয়ার খাঁন শয়তানি হেসে বললো……

—-দেখ তোর মা বাবা কে মেরে….আমি আর রহিম তো বাইরে চলে এসেছিলাম….যাদের সাথে নিয়ে গিয়েছিলাম….ওরা বললো তোর বোন কে..!!

আর কিছু বলার আগেই….সম্রাট ওনার নাক বরাবর ঘুষি মারলো….আনোয়ার খাঁনের নাক দিয়ে রক্ত পড়ছে….নিলয় ক্ষেপে গিয়ে বললো……
.
.
.
.
.
.
—-তুই আমার ড্যাড কে মারলি??

সম্রাটঃ নিলয় তুই এসবে থাকিস না….আমি তোকে অনেক ভালবাসি….আর আমি এটাও বুঝতে পারছি….এই লোকটা তোকে উস্কে দিয়েছে….তুই নিজের কানে শুনলি তো??এই লোকটা আমাকে এতিম করেছে….এবার বল আমার ওনাকে মারাটা কি নাজায়েজ??

নিলয় থমকে গেলো….আর ভাবতে লাগলো সম্রাট যা বলেছে ঠিক..!!

নিলয়ঃ এতকিছুর পরও তুই আমাকে ভালবাসিস??

সম্রাটঃ হ্যা ভালবাসি তুই ভাব….এই লোকটা ভাল হলে….কোনদিনও তোকে খারাপ রাস্তায় আনতো না……

নিলয় আর কি বলবে??সম্রাট যা বলেছে একদম ঠিক….নিলয় চোখ মুখ খিচে বললো..!!

—-ভাই ওনাকে কঠিন শাস্তি দে……

সম্রাট বাঁকা হেসে গার্ডদের ডাকলো..!!

সম্রাটঃ এদের দুজন কে নিয়ে যা আমি আসছি…..

ওরা রহিম আর আনোয়ার খাঁন কে নিয়ে গেলো..!!

নিলয়ঃ ভাই তুই বাঁচলি কি করে??

সম্রাটঃ আমার কিছুই হয়নি….ওইসব নাটক ছিলো…..

নিলয়ঃ তাহলে ওই রক্ত??

সম্রাটঃ কেনা রক্ত সব সাজানো….ডক্টর কেও মিথ্যে বলতে বলেছিলাম….আর তানিসা ও সাজানো একটা ক্যারেক্টার….এবার আমি আসছি তোরা থাক..!!

নিলয়ঃ আই এম সরি ভাই……

সম্রাটঃ ইটস ওকে নিলয়….আমি জানি এতে তোর দোষ নেই….সব ওই লোকটার দোষ..!!

সম্রাট বেরিয়ে চলে যায়….যেখানে ওদের আটকে রেখেছে….সম্রাট গিয়ে চেয়ার নিয়ে ওদের সামনে বসলো……

আনোয়ার খাঁনঃ সম্রাট আমি তোর চাচ্চু….আমাকে ছেড়ে দে বাবা..!!

সম্রাটঃ শুধু আমাকে মারতে চাইলে….আমি হয়তো তোমাকে ছাড়তাম….কিন্তুু তুমি আমার পরিবার কে মেরেছো….কেন চাচ্চু কেন করলে??

সম্রাট এতক্ষণ পর….এখন কান্না করতে করতে বললো….এরপর এক প্রকার গর্জন করে বললো…..

—-রিয়াজ শিক নিয়ে আয়..!!

রিয়াজ শিক আনতেই….সম্রাট নিয়ে আনোয়ার খাঁনের….বুকে ঢুকিয়ে দিলো জলন্ত শিক ঢোকাতে….উনি চিৎকার করে উঠলো….সাথে সাথে সম্রাট ধারালো ছুড়ি দিয়ে….ওনার জিহ্বা কেটে ফেললো….বুক থেকে শিক বের করায়….কলিজাটা বেরিয়ে চলে এলো….রহিম থরথর করে কাঁপছে….সম্রাট আনোয়ারের বুকে মুখে….গুড়ামরিচ দিয়ে দিলো ছটফট করতে করতে….মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো আনোয়ার খাঁন….এরপর রহিম কেও একই ভাবে মারলো….মারার পর সম্রাট কাঁনা করলো….তারপর রিয়াজ কে বলে চলে গেলো……

সম্রাট কিছুক্ষণ বাইরে থেকে….বাড়ি চলে গেলো বাড়ি গিয়ে….রুমে ঢুকতেই সম্রাট থ….পুরো রুম সাজানো পাশেই….তিশা দাড়িয়ে আছে লাল শাড়ি পড়া….তিশা সম্রাটে’র কাছে চলে এলো….কাছে এসে সম্রাটে’র গলা জড়িয়ে ধরলো..!!

সম্রাটঃ জান আর ইউ ওকে??

তিশাঃ ইয়েস আই এম ওকে….আমি তোমার সাথে মিলেমিশে….একাকার হয়ে যেতে চাই সম্রাট…….

সম্রাট বুঝলো তিশা কি চাইছে….সম্রাট ও চায় তিশা কে পেতে….তাই সম্রাট তিশা কে কোলে তুলে নিয়ে বিছানায় গেলো….তিশা কে বিছানায় শুইয়ে দিয়ে….তিশা’র ঠোটে ঠোট ছুইয়ে….গলায় মুখ গুজে দিলো….ওদের মাঝে আর কোনো বাধা রইলো না..!!

দিন গিয়ে মাস কেটে গেলো….এভাবে ৬মাস চলে গেলো….তিশা আর সম্রাট ভালই আছে….নিলয় ও ওদের সাথে থাকে….ইদানিং তিশা কিছু খেতে পারেনা….গা গুলিয়ে বমি পায়….সম্রাট কে বললে চিন্তা করবে….এটা ভেবে চেপে গিয়েছে….সম্রাট আর নিলয় ড্রয়িংরুমে….তিশা ও শিরি দিয়ে নামছে ওদের কাছে যাবে….লাস্ট শিরিতে এসেই তিশা’র মাথা ঘুরে উঠলো….তিশা পড়ে যেতে গেলেই….সম্রাট দৌড়ে এসে ধরে ফেললো….ততক্ষণে তিশা সেন্সলেস হয়ে গেলো…….

সম্রাটঃ জান কি হলো তোমার??

নিলয়ঃ ভাই ভাবী কে রুমে নিয়ে চল..!!

সম্রাট তিশা কে রুমে নিয়ে….নিজেই দেখতে লাগলো….সম্রাটে’র চোখে মুখে খুশির ঝলক….নিলয় ভ্রু কুঁচকে বললো…..

—-তোর বউ অসুস্থ তোকে খুশি লাগছে কেন??

সম্রাটঃ নিলয় তুই চাচ্চু হবি….আমি পাপা হবো..!!

নিলয়ঃ সত্যি??

সম্রাটঃ সত্যি আমি যে কতটা খুশি হয়েছি…..

নিলয়ঃ আমি এক্ষুণি মিষ্টি কিনতে যাচ্ছি..!!

নিলয় যাওয়ার পর তিশা’র সেন্স এলো…..

সম্রাটঃ জান আমি পাপা হবো তুমি মাম্মা……

তিশা নিজের পেটে হাত রাখলো….সম্রাট খুশিতে কেঁদেই ফেলেছে..!!

সম্রাটঃ আমাদের বেবী ছোট ছোট হাত, পা….ও মাই গড আমাদের সন্তান জান……

তিশা সম্রাট কে দেখছে….কতটা খুশি হয়েছে সম্রাট….ভেবে তিশা ও খুশি হলো..!!

এদিকে কেউ একজন বলছে……

যত আনন্দ করার করে নাও….আসল খেলা তো এবার হবে….আমিও দেখি এত খুশি তখন কোথায় থাকে??

#চলবে….

[গতকাল রাত থেকে….ঝড় নেই বৃষ্টি নেই অথচ নেট প্রবলেম….তাই কালকে #তুমি_আমার_ভালবাসা দিতে পারিনি….তার জন্য আমি দুঃখিত….]

[আর গল্প নিয়ে কিছু বলবো না….জাস্ট এতটুক বলবো ভাল না লাগলে….ইগনোর করুন আমার ২টা গল্প নিয়েই….আজেবাজে কমেন্ট করেছে অনেকে….একজন তো বলেছে গল্প লেখা বাদ দিতে….তো আপনার কথায় আমি কেন লেখা বাদ দেবো??আপনি রিডার্স গল্প কেমন হয়েছে….সেটা বলার রাইট আপনার আছে….আমি লেখবো কি লেখবো না….সেটা বলার রাইট আপনার নেই….এখন অনেকে বলবে তিশা আপু এসব ইগনোর করো….ভাইরে ভাই ভাষন দিতে ২মিনিট লাগে….আপনাদের জন্যই আমরা লেখি….আপনারাই যদি উৎসাহ দেয়ার বদলে….আজেবাজে কমেন্ট করেন তখন খুব খারাপ লাগে…..]

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে