Dangerous_Villain_Lover Part 3

1
4160

Dangerous_Villain_Lover
Part 3
#writer_Tanjina_Akter_Misti

ছোঁয়া যথা রীতি ভয়ে ভয়ে বাড়ি এলো। সব সময়ই মনে হয় কেউ ফলো করছে কিন্তু বুঝতে পারছি না।
পরদিন শুক্রবার তাই কলেজ ওফ। ছোঁয়া তাই আরাম আয়েশ করে শুয়ে আছে আজ আর আগে উঠতে হবে না। হঠাৎ কানের কাছে চিৎকার শুনে তারাতারি উঠে বসলো তাকিয়ে দেখে জেসি।

[ জেসি হলো ছোঁয়ার বেস্ট ফ্রেন্ড ]

রেগে জেসির দিকে তাকিয়ে বলতে লাগল,,,,

— এই ভাবে কেউ চিৎকার করে আমি তো ভয় পেয়ে গেছি! সাথে আমার কানটা ও গেল..

— ঠিক হয়েছে একদম। দেখ কয়টা বাজে তুই এখন ও শুঢ়ে আছিস…..কাল না তোকে বললাম আজ শপিং এ যাব।( রেগে)

— ওহ তাই তো একদম ভুলে গেছিলাম রে সরি তুই দাড়া আমি পাচঁ মিনিটের মধ্যে আসছি।

বলেই দৌড়ে ওয়াশরুমে চলে গেলাম। আমি জানি আর দুই সেকেন্ড এর জন্য দাড়ালে ও আমাকে এক কুড়ি কথা শুনিয়ে দিতো।
.
.
বের হয়ে দেখি জেসি আগুন হয়ে বসে আছে আমাকে দেখেই……….

— এই তোর পাচঁ মিনিট তাই না! ( রেগে ঘড়ি দেখিয়ে)

—( ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি এগারোটা পনেরো বাজে। আমি উঠে দেখেছিলাম পাচঁ মিনিট কম এগারো টা তার মানে বিশ মিনিট পর এসেছি)

আমাকে এক গাদা বকলো আমি কানে হাত দিয়ে শুনতে লাগলাম……

— এই তুই কানে হাত দিয়ে রাখছিস কেন?

— দোস্ত আমার প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা করছে এখন যদি এতো চেচামেচি কানে আসে তাহলে আর শপিং এ যেতে পারবো না তাই নিজেকে ঠিক রাখছি।

— কিহ দাড়া তোর মাথা ব্যাথা আমি ছুটাচ্ছি।

বলেই দৌড় দিলো ছোঁয়ার দিকে লেগে গেল তুমুল ঝগড়া। এতো চেচামেচি শুনে ছোঁয়ার আম্মু নিচে থেকে উপরে চলে এলো আর দেখলো দুজনের ঝগড়া। ছোঁয়ার আম্মুর কথা শুনে জেসি শান্ত হয়ে বসে পরলো……..

.
.
.

শপিং মলের সামনে এসে গাড়ি থামলো ছোঁয়া আর জেসি গাড়ি থেকে থেকে নেমে ভিতরে ঢুকে গেল। দুজনে ইচ্ছে মতো শপিং করছে সব ঘুরে ফিরে দেখছে। হঠাৎ সব মানুষ শপিং করা বাদ দিয়ে ভয়ে পালাতে লাগল…..
কেউ কেউ বলছে গুন্ডা এসেছে তারাতারি পালাও সবাই… আমরা ডেস পছন্দ করেছি সেগুলোর প্রাইজ দিতে গেলাম। সে আন্কেল ও বলল এখন আর কিছু বিক্রি করবে না আমাদের কে পালিয়ে যেতে বলল…..
আমার আর জেসির মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে সব পালিয়ে যাব কেন কে এসেছে আর গুন্ডা এসেছে মানে সবাই তাকে এতো ভয় পায় কেন। পুলিশকে ফোন দিলেই তো হয়।

— আপনারা এতো ভয় পাচ্ছেন কেন পুলিশকে ফোন দিন তাহলেই তো হয়।

— ভুলেও এইসব মুখে এনো না তাদের অনেক ক্ষমতা পুলিশ কিছু করতে পারবে না তোমরা বাড়ি চলে যাও।

অনেক করে আন্কেল বলল……..
তাই আমরা চলে আসতে লাগি কিন্তু কথায় আছে না বিপদ যখন আসে তার থেকে পালানো যায় না…. তাই হলো যেখানে দিয়ে বের হবো।
সেখানে পুরো ফিলাপ আমি আর জেসি এসে দেখি গেটের মধ্যে একদল কালো পোশাক পড়া লোক দাড়িয়ে আছে হাতে বন্দুক পুরো ড্রেস কালো দরজা পযর্ন্ত লাইন করে দাঁড়িয়ে আছে। আমি আর জেসি দূরে দাড়িয়ে তা দেখছি আর ভয়ে কাপছি।

হঠাৎ আরেকটা লোক গাড়ি থেকে নামলো সেও কালো ড্রেস পরা দেখে মনে হচ্ছে এদের বস হবে হয়তো তার মুখটা দেখা যাচ্ছে না একটা রুমাল দিয়ে বাধা আমি আর জেসি মুখ দেখার জন্য উকিঁ জুকিঁ মারছি কিন্তু দেখতে পারলাম না।

লোকটা এসে একটা লোকের সামনে দাড়ালো লোকটা মাঝ বয়সী কিছু লোক ওই মাঝবয়সী লোকটাকে গিরে রেখেছে। দুজনের মাঝে কিছু কথা হলো আচমকা ওই মাঝ বয়সী লোকটাকে গুলি করে দিলো ভয়ে আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছে একটা না পরপর অনেক গুলো গুলি করে দিল। লোকটা ব্যাথায় চিৎকার করছে কিন্তু সামনের লোকটির মধ্যে কোন মায়া দয়া নেয় পুরো ফূলূর রক্তে ভেসে যাচ্ছে।

.
.

রাহুল হঠাৎ খবর পেয়েছে আসিফের দলের লোকেরা শপিং মলে বম রেখেছে তাই সঙ্গে সঙ্গে সেখান গিয়ে উপস্থিত হয়। আর আসিফের সব চেয়ে কাছের নাদিমকে ধরে এবং বলে কোথায় বম আছে বলতে কিন্তু নাদিয়া বলতে নারাজ তাই রেগে রাহুল ওকে মেরে দেয়।
হঠাৎ জোরে চিৎকার কানে আসে রাহুলের এই কণ্ঠ তো আমার খুব পরিচিত সাইটে তাকিয়ে নিস্তব্ধ হয়ে যায় তার মায়াবতী এখানে কি করছে। ও কি আমাকে খুন করতে দেখেছে রাহুলের ও ভয় করছে হঠাৎ মুখে হাত গেল আর মনে পরলো ও তো মুখ ডেকে এসেছে তার মানে আমাকে দেখে নি। ছোঁয়া চিৎকার করেই পরে যেতে নেই রাহুল তা দেখে হাতের বন্দুক ফেলে দৌড়ে তার মায়াবতীর কাছে দৌড়ে গিয়ে কোমর জরিয়ি ধরে। ততক্ষণে ছোঁয়া চোখ বন্ধ করে ফেলেছে।

— মায়াবতী এই মায়াবতী চোখ খোল কি হয়েছে তোমার।

মুখে হাত দিয়ে ডেকে চলেছে কিন্তু ছোঁয়ার কোন সারা শব্দ নেই। রাহুল ডেকেই যাচ্ছে……

এদিকে আশেপাশের সবাই অবাক চোখে দেখছে রাহুল একটা মেয়ের জন্য এমন ইমোশনাল হওয়ায়। রাহুলের সেদিকে খেয়াল নেই ও আছে ওর মায়াবতীকে নিয়ে ব্যস্ত।
পাশে দাঁড়িয়ে জেসি ও অবাক হচ্ছে কে এই ছেলে ছোঁয়া কে নিয়ে এমন করছে কেন।

.
.
.

হঠাৎ ডাক্তারের কথা মনে পরে আর সঙ্গে সঙ্গে রাহুল ছোঁয়া কে কোলে উঠিয়ে নেয়। তারপর হাটতে লাগে জেসি তো অবাক হয়ে দেখছে এখন সন্দেহ ছোঁয়ার কোন ক্ষতি করবে নাতো পেছনে থেকে জেসি ডেকে চলেছে কিন্তু রাহুল কথা কানেই নিচ্ছে না। হঠাৎ দুজন কালো ড্রেস পরা লোক আমাকে গীরে ধরলো আমি তো ভয়ে শেষ তারা আমাকে নিয়ে গাড়িতে উঠালো এটা অন্য গাড়ি ছোঁয়াকে অন্য গাড়িতে নিয়েছে।

রাহুল গাড়িতে উঠে ছোয়াকে নিজের সাথে জরিয়ে ধরে বসে আছে আর ডেকে চলেছে…….
কিন্তু ছোঁয়া সারা দিচ্ছে না রাহুল ভয় পাচ্ছে। ওর ভায়াবতীর কোন ক্ষতি হবে না তো। নাহ আমার মায়াবতীর কিছু হবে না কিছু না। বলেই ছোঁয়া মুখ বুকে থেকে সামনে এনে সারা মুখে চুমু দিতে লাগল। তারপর আবার বুকে জরিয়ে ধরলো।

হসপিটালে গিয়ে আরেকদফা ঝগড়া বাজিয়ে দিয়েছে রাহুল।

.
.
চলবে……#Dangerous_Villain_Lover
#writer_Tanjina_Akter_Misti
#Part 3
ছোঁয়া যথা রীতি ভয়ে ভয়ে বাড়ি এলো। সব সময়ই মনে হয় কেউ ফলো করছে কিন্তু বুঝতে পারছি না।
পরদিন শুক্রবার তাই কলেজ ওফ। ছোঁয়া তাই আরাম আয়েশ করে শুয়ে আছে আজ আর আগে উঠতে হবে না। হঠাৎ কানের কাছে চিৎকার শুনে তারাতারি উঠে বসলো তাকিয়ে দেখে জেসি।

[ জেসি হলো ছোঁয়ার বেস্ট ফ্রেন্ড ]

রেগে জেসির দিকে তাকিয়ে বলতে লাগল,,,,

— এই ভাবে কেউ চিৎকার করে আমি তো ভয় পেয়ে গেছি! সাথে আমার কানটা ও গেল..

— ঠিক হয়েছে একদম। দেখ কয়টা বাজে তুই এখন ও শুঢ়ে আছিস…..কাল না তোকে বললাম আজ শপিং এ যাব।( রেগে)

— ওহ তাই তো একদম ভুলে গেছিলাম রে সরি তুই দাড়া আমি পাচঁ মিনিটের মধ্যে আসছি।

বলেই দৌড়ে ওয়াশরুমে চলে গেলাম। আমি জানি আর দুই সেকেন্ড এর জন্য দাড়ালে ও আমাকে এক কুড়ি কথা শুনিয়ে দিতো।
.
.
বের হয়ে দেখি জেসি আগুন হয়ে বসে আছে আমাকে দেখেই……….

— এই তোর পাচঁ মিনিট তাই না! ( রেগে ঘড়ি দেখিয়ে)

—( ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি এগারোটা পনেরো বাজে। আমি উঠে দেখেছিলাম পাচঁ মিনিট কম এগারো টা তার মানে বিশ মিনিট পর এসেছি)

আমাকে এক গাদা বকলো আমি কানে হাত দিয়ে শুনতে লাগলাম……

— এই তুই কানে হাত দিয়ে রাখছিস কেন?

— দোস্ত আমার প্রচণ্ড মাথা ব্যাথা করছে এখন যদি এতো চেচামেচি কানে আসে তাহলে আর শপিং এ যেতে পারবো না তাই নিজেকে ঠিক রাখছি।

— কিহ দাড়া তোর মাথা ব্যাথা আমি ছুটাচ্ছি।

বলেই দৌড় দিলো ছোঁয়ার দিকে লেগে গেল তুমুল ঝগড়া। এতো চেচামেচি শুনে ছোঁয়ার আম্মু নিচে থেকে উপরে চলে এলো আর দেখলো দুজনের ঝগড়া। ছোঁয়ার আম্মুর কথা শুনে জেসি শান্ত হয়ে বসে পরলো……..

.
.
.

শপিং মলের সামনে এসে গাড়ি থামলো ছোঁয়া আর জেসি গাড়ি থেকে থেকে নেমে ভিতরে ঢুকে গেল। দুজনে ইচ্ছে মতো শপিং করছে সব ঘুরে ফিরে দেখছে। হঠাৎ সব মানুষ শপিং করা বাদ দিয়ে ভয়ে পালাতে লাগল…..
কেউ কেউ বলছে গুন্ডা এসেছে তারাতারি পালাও সবাই… আমরা ডেস পছন্দ করেছি সেগুলোর প্রাইজ দিতে গেলাম। সে আন্কেল ও বলল এখন আর কিছু বিক্রি করবে না আমাদের কে পালিয়ে যেতে বলল…..
আমার আর জেসির মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে সব পালিয়ে যাব কেন কে এসেছে আর গুন্ডা এসেছে মানে সবাই তাকে এতো ভয় পায় কেন। পুলিশকে ফোন দিলেই তো হয়।

— আপনারা এতো ভয় পাচ্ছেন কেন পুলিশকে ফোন দিন তাহলেই তো হয়।

— ভুলেও এইসব মুখে এনো না তাদের অনেক ক্ষমতা পুলিশ কিছু করতে পারবে না তোমরা বাড়ি চলে যাও।

অনেক করে আন্কেল বলল……..
তাই আমরা চলে আসতে লাগি কিন্তু কথায় আছে না বিপদ যখন আসে তার থেকে পালানো যায় না…. তাই হলো যেখানে দিয়ে বের হবো।
সেখানে পুরো ফিলাপ আমি আর জেসি এসে দেখি গেটের মধ্যে একদল কালো পোশাক পড়া লোক দাড়িয়ে আছে হাতে বন্দুক পুরো ড্রেস কালো দরজা পযর্ন্ত লাইন করে দাঁড়িয়ে আছে। আমি আর জেসি দূরে দাড়িয়ে তা দেখছি আর ভয়ে কাপছি।

হঠাৎ আরেকটা লোক গাড়ি থেকে নামলো সেও কালো ড্রেস পরা দেখে মনে হচ্ছে এদের বস হবে হয়তো তার মুখটা দেখা যাচ্ছে না একটা রুমাল দিয়ে বাধা আমি আর জেসি মুখ দেখার জন্য উকিঁ জুকিঁ মারছি কিন্তু দেখতে পারলাম না।

লোকটা এসে একটা লোকের সামনে দাড়ালো লোকটা মাঝ বয়সী কিছু লোক ওই মাঝবয়সী লোকটাকে গিরে রেখেছে। দুজনের মাঝে কিছু কথা হলো আচমকা ওই মাঝ বয়সী লোকটাকে গুলি করে দিলো ভয়ে আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছে একটা না পরপর অনেক গুলো গুলি করে দিল। লোকটা ব্যাথায় চিৎকার করছে কিন্তু সামনের লোকটির মধ্যে কোন মায়া দয়া নেয় পুরো ফূলূর রক্তে ভেসে যাচ্ছে।

.
.

রাহুল হঠাৎ খবর পেয়েছে আসিফের দলের লোকেরা শপিং মলে বম রেখেছে তাই সঙ্গে সঙ্গে সেখান গিয়ে উপস্থিত হয়। আর আসিফের সব চেয়ে কাছের নাদিমকে ধরে এবং বলে কোথায় বম আছে বলতে কিন্তু নাদিয়া বলতে নারাজ তাই রেগে রাহুল ওকে মেরে দেয়।
হঠাৎ জোরে চিৎকার কানে আসে রাহুলের এই কণ্ঠ তো আমার খুব পরিচিত সাইটে তাকিয়ে নিস্তব্ধ হয়ে যায় তার মায়াবতী এখানে কি করছে। ও কি আমাকে খুন করতে দেখেছে রাহুলের ও ভয় করছে হঠাৎ মুখে হাত গেল আর মনে পরলো ও তো মুখ ডেকে এসেছে তার মানে আমাকে দেখে নি। ছোঁয়া চিৎকার করেই পরে যেতে নেই রাহুল তা দেখে হাতের বন্দুক ফেলে দৌড়ে তার মায়াবতীর কাছে দৌড়ে গিয়ে কোমর জরিয়ি ধরে। ততক্ষণে ছোঁয়া চোখ বন্ধ করে ফেলেছে।

— মায়াবতী এই মায়াবতী চোখ খোল কি হয়েছে তোমার।

মুখে হাত দিয়ে ডেকে চলেছে কিন্তু ছোঁয়ার কোন সারা শব্দ নেই। রাহুল ডেকেই যাচ্ছে……

এদিকে আশেপাশের সবাই অবাক চোখে দেখছে রাহুল একটা মেয়ের জন্য এমন ইমোশনাল হওয়ায়। রাহুলের সেদিকে খেয়াল নেই ও আছে ওর মায়াবতীকে নিয়ে ব্যস্ত।
পাশে দাঁড়িয়ে জেসি ও অবাক হচ্ছে কে এই ছেলে ছোঁয়া কে নিয়ে এমন করছে কেন।

.
.
.

হঠাৎ ডাক্তারের কথা মনে পরে আর সঙ্গে সঙ্গে রাহুল ছোঁয়া কে কোলে উঠিয়ে নেয়। তারপর হাটতে লাগে জেসি তো অবাক হয়ে দেখছে এখন সন্দেহ ছোঁয়ার কোন ক্ষতি করবে নাতো পেছনে থেকে জেসি ডেকে চলেছে কিন্তু রাহুল কথা কানেই নিচ্ছে না। হঠাৎ দুজন কালো ড্রেস পরা লোক আমাকে গীরে ধরলো আমি তো ভয়ে শেষ তারা আমাকে নিয়ে গাড়িতে উঠালো এটা অন্য গাড়ি ছোঁয়াকে অন্য গাড়িতে নিয়েছে।

রাহুল গাড়িতে উঠে ছোয়াকে নিজের সাথে জরিয়ে ধরে বসে আছে আর ডেকে চলেছে…….
কিন্তু ছোঁয়া সারা দিচ্ছে না রাহুল ভয় পাচ্ছে। ওর ভায়াবতীর কোন ক্ষতি হবে না তো। নাহ আমার মায়াবতীর কিছু হবে না কিছু না। বলেই ছোঁয়া মুখ বুকে থেকে সামনে এনে সারা মুখে চুমু দিতে লাগল। তারপর আবার বুকে জরিয়ে ধরলো।

হসপিটালে গিয়ে আরেকদফা ঝগড়া বাজিয়ে দিয়েছে রাহুল।

.
.
চলবে……

1 মন্তব্য

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে