Bestfriend part : 2

0
3661

#Bestfriend
part : 2
writer : Mohona

.

সাগর হনহন করে রুমে চলে গেলো ।
রেদোয়ান : ছেলেটা এতো রাগী কেন ?
শিখা : তোমার মতোই হয়েছে ।
রেদোয়ান : আমার মতো??? আমি কি রাগ করি নাকি?
শিখা : তোমার রাগের কথা মনে পরলে আজও ভয় পাই। ?।

সাগর : মেরিন মেরিন মেরিন … তোমাকে আমি ছারবোনা। দেখো কি করি ? বজ্জাত মেয়ে … দুনিয়ার সব বজ্জাতগুলো মনে হয় খান বাড়ির … এরা দেখতে cute কিন্তু মহাবজ্জাত । huh….

.

রাতে …
মোহনা : আসি কাকিমা …
কনিকা : কি দরকার ফ্ল্যাটে গিয়ে একা একা থাকার ? ও বাড়িতে না থাকো। কিন্তু এ বাসায় থাকলে কি হয় বলোতো ?
মোহনা : আমার কিছু হয়না । কিন্তু ঢাকা কুটনি আর শুভ্র খানের allergy হবে। ok আসি । টাটা মেরুন ।
কবির : আজকে কোথাও যাবেনা কেউ…
কবিরকে দেখে মেরিন-মোহনা ছুটে গেলো ।
২জন : কেমন আছো ? বাবা/কাকা ?
কবির : একটু আগে খারাপ থাকলেও আমার princess ২জনকে পেয়ে ভালো হয়ে গেলাম।
মোহনা : awwwe ki cute…
কবির : আজকে কাকা জাপান থেকে ফিরলাম so কেউ কোথাও যাবেনা ।
মেরিন : yeappy… মিষ্টু থাকবে।
কবির : হামম। আজকে ২মামনির সাথে লুডু খেলবো ।
২ জন : আমাদের gift!!!
কবির : সব আছে ।

.

৩দিনপর…
মেরিনের ঘুম ভাংলো ।
কনিকা : ওঠো তোমার নামে parcel এসেছে ।
মেরিন : parcel ??? আমার নামে ?
কনিকা : হামম। যাও গিয়ে দেখো । আমার হাতে দিচ্ছেনা । যাও।
মেরিন : ধুর ভালো লাগেনা…
মেরিন হেলেধুলে নিচে গেলো ।
মেরিন : কি চাই??।
Delivery boy : ম্যাম … আপনার জন্য …
মেরিন : কে পাঠিয়েছে ?
Deliver boy : বলতে পারিনা … ম্যাম এখানে signature করুন প্লিজ।
মেরিন করলে বক্সটা নিলো । delivary boy চলে গেলো । মেরিন দামদুম করে বক্সটা খুলল। আর খুলতেই বক্সটা থেকে ১টা boxing gloves বেরিয়ে এসে মেরিনের মুখে ঘুষি মারলো ।
মেরিন : আম্মু… ?…
কনিকা দৌড়ে এলো ।
কনিকা : কি হয়েছে ? পরে গেলে কি করে?
মেরিন : এইটা আমাকে মেরেছে…
কনিকা : কি?
মেরিন : হামমম।
কনিকা : কেউ মজা করেছ ।
মেরিন : যেই মজা করেছে তাকে … ১মিনিট নির্ঘাত মিষ্টু করেছে … ওকে তো আজকে …
কনিকা : আরে কোথায় যাচ্ছো ?
মেরিন : মিষ্টুর বাসায়।
কনিকা : আরে ঘুম থেকে উঠেছিস .. fresh তো হয়ে যা …
মেরিন : ওদিকে হয়ে নিবো । আজকে ওর ১দিন কি আমার যতোদিন লাগে ।

আসলে মেরিনকে এটা সাগর gift করেছে ।

.

সেগুন বাগিচা…
helly villa building …
flat no 21…
মোহনা মনের সুখে ঘুমিয়ে আছে । তখন লিনা এলো । লিনা মোহনাকে ছোট থেকে বড় করেছে ।
লিনা : মোহনা… মোহনা… ও মোহনামনি… ওঠো। ১বাজে। কিছু খাবেনা? ও মোহো… ওঠো…
মোহনা : ও খালামনি… আমার ঘুম হয়নি… আর এখন তো মেডিকেল off… so let me sleep …
লিনা : কিছু খেয়ে আবার ঘুম দিও ।
মোহনা : না ঘুমাবো।
লিনা : উহু ওঠোনা…
লিনা অনেক জোর জবরদস্তি করে মোহনাকে টেনে তুলল। মোহনা fresh হয়ে গোসল করে বারান্দায় গেলো । চুল দিয়ে টপটপ করে পানি পরছে । তখন লিনা ডাক দিলো ।
লিনা : মামনি মামনি…
মোহনা : হামম ়খালামনি …
ঘুরে দেখে আজও লিনার হাতে ১গুচ্ছ কালো গোলাপ ।
মোহনা : আজকে আবার???
লিনা : হামম।।।
মোহনা : আজও দেখোনি কে?
লিনা : না…
মনে মনে : বলা যাবেনা তোমাকে মামনি…। হয়তো সময় আসেনি…. সাগরের মোহনা হওয়ার…
মোহনা : হতচ্ছারা হারামজাদা হাতির হালুয়া আমাকে রোজ রোজ প্রেম নিবেদন দে়খাচ্ছিস?? তোকে কাছে পেলে কি করবো নিজেও জানিনা। i hate love & i hate you… আর তোর জন্যেই এতো সুন্দর awwwe ki cute ফুল গুলো ফেলে দিতে হবে।
বলেই মোহনা ফুলগুলো ফেলে দিলো । যেটা দেখে ১রাশ হতাশা নিয়ে আজও সাগর চলে গেলো।

[[[হ্যা ঠিকই দেখেছো সবাই। সাগর। ???। ]]]

লিনা : ফুল গুলো কি দোষ করেছিলো?
মোহনা : কারন এটা ওই unknown ইচ্ছাধারী কাঠাল-বাঙ্গী দিয়েছে। huh… য…
বলতে বলতে মোহনার পিঠে ৫-১০টা কিল পরলো ।
মোহনা : oh my প্রিয় আল্লাহ। কে রে?
মোহনা ঘুরে দেখে মেরিন দারিয়ে আছে। মোহনা আর কোনো কথা না বলে মেরিনকে ২গুন কিল-ঘুষি return করলো।
মেরিন :আম্মুই গো তুই আমাকে মারলি কেন?
মোহনা : তুই আগে মারলে আমি তোকে ছেরে দিবো? আমি কি আর তেমন বন্ধু… থুরি শত্রু…
মেরিন : আমি মেরে়ছি তার কারন আছে।
মোহনা : কি ?
মেরিন বলল।
মোহনা : হাহাহা…
মেরিন : ওই পাগলের মাথা ছাগলের ঠ্যাং গলা কাটা ব্যাঙ একদম হাসবিনা বলে দিলাম ।
মোহনা : কেন হাসবোনা কেন?
মেরিন : একে তো এমনটা করলি তার ওপর আবার হাসছিস…?..
মোহনা : ওয় আমি কিছু করিনি। got it…

.

পরদিন….
হলি ফ্যামিলি মেডিকেল কলেজ হসপিটাল…
মেরিন : কিরে.. কই তুই? আজকে 3rd yearএর 1st class… আর তুই লেট… timely ঘুমালে কি হয়?
মোহনা : চুপ থাকতো। এসে পরেছি। ৫মিনিট…
১০মিনিটের মাথায় মোহনা পৌছালো ।
মেরিন : এই তোর ৫মিনিট?
মোহনা : class start হতে এখনও সাড়ে ৭মিনিট বাকী । চল ।
মেরিন : চল…
২জন classroomএ গেলো ।

মোহনা : দেখ timely চলে এসেছি । স্যারদের খবর নেই ।
মেরিন : ?।

.

3rd & last class …
মেরিন : আর কতোক্ষন class করবো। আজকে একটু কম কম করালে কি হয়… টিচাররা না… কি রে মিষ্টু…
ঘুরে দেখে মোহনা ঘুমিয়ে পরেছে।
মেরিন : হায়রে এ দেখি ঘুম… স্যার কখন চলে আসে … কি করি? স্যা….র ???।।
মেরিনের চিল্লানোতে মোহনার ঘুম ভেঙে গেলো ।
মোহনা : আআআ কোথায় স্যার …
মেরিন : আসেনি… ?..
মোহনা : ফকিন্নি মার্কা ।
মেরিন : তুমি ঘুমাবে আর আমি নাচবো।
মোহনা : চিড়িয়াখানার পেতনী।
মেরিন : তুই ..
মোহনা :তুই..
মেরিন : তুই…
মোহনা : তুই…
২জন :তুইইই …?…
টিচার : shut up…???
২জন : u shut up…
বলেই ২জন টিচারের দিকে ঘুরলো । আর টিচারের দিকে ঘুরে মেরিনের মরে যাওয়ার উপক্রম। কারন কুতুবমিনার মানে সাগর দারিয়ে আছে ।

মোহনা : আপনি কে ? এখানে কি করছেন ? আপনার সাহস কি করে হয় আমাদের shut up বলার? ?। বলুন কোন সাহসে…
সাগর : টিচার হওয়ার সাহসে…
মোহনা : টিচার… মক্কেল পেয়েছেন? এতোটুকু পুচকু মানুষ হয়ে কেউ কখনো টিচার হয়? নিজেকে কি ম্যা হু নার সুসমিতা সেন ভেবেছেন? যে এতো অল্প বয়সে টিচার হবেন ? সব টিচার রা কতো বড় আর আপনি আপনি তো…
মোহনা সাগরের সামনে আঙুল নারিয়ে কথা গুলো বলছে । এতে সাগরের সব গুলিয়ে যাচ্ছে। কারন এই প্রথম মোহনাকে এতো কাছে থেকে দেখছে । তবুও নিজের feelings কে control করে
বলল : shut up…
সবাই কেপে উঠলো। সাগর নিজের id card বের করে মেরিন-মোহনার চোখের সামনে ধরলো । যা দেখে মেরিন অজ্ঞান ।
মোহনা : মেরুন… এই মেরুন…
oh no…

.

কিছুক্ষনপর…
মেরিনের জ্ঞান ফিরলো ।
মোহনা : ঠিক আছিস মেরুন? কি হয়েছিলো? খারাপ লাগছে ? কথা বলছিসনা কেন ?
মেরিন : এখন তো ঠিক আছি। কিন্তু কতোক্ষন ঠিক থাকবো জানিনা।
মোহনা : মানে?কেন?
মেরিন : কারন কুতুবমিনার …
মোহনা : কুতুবমিনার মানে ?
মেরিন : ওই শপিং মলের কুতুবমিনারটাই হলো এই স্যার ।
মোহনা : কি??? হাহাহাহাহা…
মেরিন : তুই হাসছিস ?
মোহনা : হাসবো না তো কি করবো? তোদের hate to love story দেখে তো যে কেউ হাসবে ।
মেরিন : যা হারামী।
তখন classএর cr এলো।
cr : all ok now???
মেরিন : হামম।
cr : class করতে পারবে মেরিন ?
মেরিন : হামমম ।
cr : বেশ চলো তবে । স্যার তোমার জন্য বসে আছে ।
মেরিন : কি?? ?। স্যার আমার জন্য ব…
মেরিন আবার অজ্ঞান হলো।
মোহনা : মেরুন… ওই cr আজকে আর আমরা class করবো না। ওই স্যারকে বলে দিও আমরা গেলাম ।
cr : দারাও ।ও অসুস্থ but তোমার কি হয়েছে? তুমি class করবেনা কেন ?
মোহনা : তোমার সাহস তো খুবই কম … তুমি আমার কাছে জবাব চাও। করবোনা । না মানে না… huh…
সাগর : আর হ্যা মানে হ্যা …
মোহনা : না…
সাগর : হ্যা।
মোহনা : না…
সাগর : হ্যা…
মোহনা : এই কে রে হাতির মতো হাম্বা হাম্বা করে…
বলেই মোহনা পিছে ঘুরলো । দেখে সাগর।
মোহনা : ইন্নানিল্লাহ… সালা মালাই… থুরি আসসালামু আলাইকুম স্যার…
সাগর : ওয়ালাইকুম আসসালাম। আপনার বান্ধবীকে বাসায় পাঠানোর ব্যাবস্থা করছি । আপনি ক্লাসে যান ।
মোহনা : কেন স্যার? এমনটা কেন ? আমার মেরিনকে ছেরে আমি কেন ক্লাস করবো? sorry to say… i can’t । করবোনা মানে করবোনা। she needs me…
সাগর :যদি permission না দেই…
মোহনা : এটা আপনার classroom না স্যার। প্লিজ let us go…
সাগর : ok… next day ছালা বেধে আসবেন পিঠে।
মোহনা : পিঠে ছালা বেধে কিভাবে আসবো? ok… আপনি যখন বললেন তখন আসবো । bye…
মোহনা-মেরিন চলে গেলো ।

.

বিকালে…
মোহনা বাসায় ফিরছে মেরিনদের বাসা থেকে।তখন ওকে highjack করা হলো। কিছুক্ষন পর যখন মুখ থেকে কালো কাপড় খোলা হলো তখন নীড়কে সামনে পেলো । নিজেকে চেয়ারে বাধা অবস্থায় ।
মোহনা : আরররে মিস্টার ঢোল। আপনি? awwwe ki cute surprise । আপনাকে দেখে ১টা awwwe ki cute গান মনে পরলো। গাই বলুন।।

????

ও ইয়ারা ঢোল বাজাকে
ও ইয়ারা ঢোল বাজাকে

ও ইয়ারা ঢোল বাজাকে
ও ইয়ারা জাসান মানাকে

????

নীড় : shut up… একদম চুপ। কোনো কথানা । বুঝতে পারছোনা তোমাকে kidnap করা হয়েছে??
মোহনা : আমি খুব ভালো করেই জানি যে আমাকে kidnap করে়ছেন। তাই জন্য অনননেক ধন্যবাদ । আপনার জন্য আমার অনেক দিনের awwwe ki cute kidnap হওয়ার ইচ্ছা পূরন হলো ।
নীড় : what ?
মোহনা : হ্যা আমার kidnap হওয়ার অনেক ইচ্ছা ছিলো । তবে হ্যা আপনার যে ৫০কোটি টাকা লস হয়েছে সেটা তো পাবেননা । কারন শুভ্র খান আমার পিছে ১টাকাও খরচ করবেনা । কারন আমাকে তো সে আর ২সন্তানের মতো ভালোইবাসেনা। তাই kidnap হওয়াতে আমার লাভ হলেও আপনার কিন্তু লস হয়েছে ।
মোহনার কথায় নীড় কোনো গোপন দুঃখের খোজ পাচ্ছে।
নীড় : এই মেয়ে তোমার ভয় করছেনা?
মোহনা : কেন ভয় করবে কেন ?
নীড় : এই যে তোমাকে kidnap করা হয়েছে ।
মোহনা : huh… কি নিয়ে ভয় করবো আমাকে মেরে ফেলবেন বলে? নাকি আমার রেপ করবেন বলে?
নীড় :…
মোহনা : সে যাই হোক মিস্টার ঢোল আমি কিন্তু সকালের আগে এখান থেকে যাচ্ছিনা…

মোহনা nonstop বকবক করতে লাগলো। নীড়ের মাথা নষ্ট হয়ে গেলো ।
নীড় : রনি একে এখনি বাসায় পাঠাও তো ।
রনি : sure sir…
মোহনা : এ্যাহ। না আমি যাবোনা । কাল সকালের আগে আমি যাবোনা ।
নীড় : যাবেনা মানে? যেতে হবেই।
মোহনা : না না না আমি যাবোনা । আমাকে সকালের আগে পাঠালো ঢাকাইয়া কুটনি বুড়ি আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম বলবে কি করে? এই অপয়া ১টা চরিত্রহীনা… হাহাহা।
নীড় এবার sure হলো যে মোহনার মনে চাপা কষ্ট আছে।
নীড় : ঢাকাই কুটনি বুড়ি কে?
মোহনা : শুভ্র খানের মা। দীদা লাগে ।
নীড়ের ভীষন মায়া হলো ।
নীড়ের মুখ দিয়ে বেরিয়ে
গেলো : আমার বোন হবে …
মোহনা : কেন আপনার বোন হবো কেন? আমার কি ভাইয়া নেই ? যে আপনাকে ভাইয়া বানাবো। আপনি তো ১টা ঢোল।
নীড় মনে মনে : এরজন্য মানুষ মায়া করে…?..
রনি : এই মেয়ে স্যার তোমার জন্য মায়া করছে আর তুমি…
মোহনা : কেন মায়া করবে কেন ? আর করলেও আমার জামাইর কি ? i hate মায়া।
মোহনা বকবক করতে লাগলো। নীড় বিরক্ত হয়ে গেলো ।
নীড় : রনি chloroform please …

.

ওদিকে…
লিনা শুভ্রকে ফোন করে বলল যে মোহনা ফিরেনি। রাত ৯টা বাজে । মোহনা কখনো এতো রাত করেনা । খবরটা পেয়ে মেরিন আর ১মিনিটও দেরি না করে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেলো মোহনাকে খুজতে । কারো কথা শুনলোনা । সবাই মোহনাকে খুজতে লাগলো ।
মেরিন : কোথায় গেলো মিষ্টু? ১কাজ করি দেখি মিষ্টুর গাড়ি last কোথায় ছিলো ।
মেরিন সেখানে গেলো । দেখলো মোহনার গাড়ি পরে আছে ।
মেরিন : এই তো মিষ্টুর গাড়ি ।
তখন লিনা ফোন করে বলল যে ৩-৪টা মেয়ে এসে মোহনাকে বাসায় দিয়ে গেছে। মেরিন আবার ছুটলো মোহনার ওখানে।

.

কিছুক্ষনপর…
in পাগলা গারত…
( মোহনাদের বাসা । এর নাম মোহনা পাগলা গারত রেখেছে। name plate এ “পাগলাগারত” লেখা। ?)

মোহনার জ্ঞান ফিরলো। জ্ঞান ফিরতেই নিজের মাথা মেরিনের কোলে পেলো।
মোহনা : একি তুই ? আর তোর চোখে পানি কেন ? কাদছিস কেন ?
মেরিন কিছু না বলে মোহনাকে জরিয়ে ধরলো ।
মেরিন : কোথায় চলে গিয়েছিলিরে? আমার জান বেরিয়ে যাচ্ছিলো । জানিস না তুই আমার জান… আমি sure যে কেউ তোর kidnap করেছিলো । just tell me the name… এমন হাল করবো যা বলার বাইরে। আমার জানকে kidnap…?
মোহনা : হামম। জানি তো। জান বলেই তো half liver দিয়ে বাচিয়েছিলি…
মেরিন :১টা থাপ্পর দিবো । always এই কথা বলিস কেন ? পাগলের মাথা ছাগলের ঠ্যাং। গলা কাটা ব্যাং । নষ্ট মুরগীর ডিম। কতোদিন বলেছি আমাদের বাসায় থাকতে… না তিনি থাকবেনা। তোর সাথে আরি…
মেরিন ১০০কি.মি. লম্বা টা ভাষন দিলো। তখন মোহনার খেয়াল হলো যে এটা ওর পুরোনো রুম । মানে খান বাড়ি। মানে এটা পাগলাগারত….

চলবে…

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে