?ভোর? পর্বঃ ১৭।
লেখিকাঃ আয়sHa?
|
|
সকাল থেকে ভোর খুব ব্যস্ত। যাকে এক কথায় বলে দৌড়ের উপর আছে। একবার নিচে গিয়ে দেখছে কেটারিং এর সব ঠিক আছে কি না? আর একবার উপরে এসে দেখে আলোর কিছু লাগবে কি না।
|
সকাল ১১টা প্রায়.. আলোর বাবা-মা দুজনই চলে এসেছে। আলোর সাথে দেখা করে তারা দুজনই দু দিকে চলে গেলো। আলোর বাবা কেটারিং এর দিকে আর আলোর মা রান্নার দিকে। ভোর এবার একটু শান্তি পেলো।
|
আলো চুপচাপ দাঁড়িয়ে বেলকনি দিয়ে সবটা দেখছে। হঠাৎ দরজায় নক পড়ে। আলো রুমের ভিতর আসতেই দেখে জেরিন দরজায় দাঁড়িয়ে আছে। আলোকে দেখে…
|
জেরিনঃঃ আসবো ম্যাম?
|
আলোঃঃ হ্যাঁ নিশ্চয়ই।
**এই মেয়েটা এলো কেন?** ((মনে মনে))
|
জেরিনঃঃ এই তোমরা আসো। এই বেডে সব জিনিস রেখে যাও।
|
দুজন মেয়ে কিছু প্যাকেট রেখে চলে গেলো।
|
আলোঃঃ এসব কি?(( প্যাকেট গুলোর দিকে তাঁকিয়ে.))
|
জেরিনঃঃ ম্যাম আপনাকে রেডি করার সামগ্রী।
|
আলোঃঃ কে রেডি করবে আমাকে?
|
এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি মাসে জিতে নিন নগদ টাকা এবং বই সামগ্রী উপহার।
শুধুমাত্র আপনার লেখা মানসম্মত গল্প/কবিতাগুলোই আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে। এবং সেই সাথে আপনাদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় পুরষ্কার।
গল্পপোকার এবারের আয়োজন
ধারাবাহিক গল্প প্রতিযোগিতা
◆লেখক ৬ জন পাবে ৫০০ টাকা করে মোট ৩০০০ টাকা
◆পাঠক ২ জন পাবে ৫০০ টাকা করে ১০০০ টাকা।
আমাদের গল্প পোকা ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এই লিংকে ক্লিক করুন: https://www.facebook.com/groups/golpopoka/?ref=share
জেরিনঃঃ আমি ম্যাম। ((মুশকি হেসে))
|
আলোঃঃ আমি আপনার কাছে রেডি হবো না। আপনি আপনার স্যারকে পাঠিয়ে দিন। ((অফমুডে))
|
জেরিনঃঃ কিন্তু ম্যাম… স্যার তো অনেক ব্যস্ত.. স্যার কি করে রেডি করবে আপনাকে? স্যার কি শাড়ী পড়াতে পারবে? ((করুন কন্ঠে))
|
আলোঃঃ মিস্টার ভোর.. মিস্টার ভোর.. ভোরররর.. ((রাগীমুডে উচ্চস্বরে))
|
আলোর কন্ঠ কোনমতে ভোরের কানে পৌঁছাতেই ভোর দৌড় দিয়ে রুমে হাজির।
|
ভোরঃঃ কিকিকি…কি হয়েছে?? ((হাঁপাতে হাঁপাতে))
|
আলোঃঃ আমাকে রেডি করবে কে?? ((অগ্নিচোখে))
|
ভোরঃঃ কেন জেরিন।
|
আলোঃঃ রুম থেকে দুজন বের হন এখুনি। ((রাগে গজগজ করতে করতে))
|
ভোরঃঃ রেডি হবে না?
|
আলোঃঃ নাআআআআ..
|
জেরিনঃঃ আসলে স্যার.. ম্যাম চায় আপনি ম্যামকে রেডি করিয়ে দিবেন এটা।
|
ভোরঃঃ কিন্তু আমি তো ব্যসসসস… না না আমি রেডি করিয়ে দিবো। আমি করিয়ে দিবো। ((আলোর অগ্নি চোখ থেকে কথা ঘুরিয়ে নিলো))
|
জেরিনঃঃ Ok স্যার.. আমি নিচে গিয়ে দেখছি।
|
জেরিন যাওয়ার পর ভোর দরজাটা লাগিয়ে দিয়ে কিছুক্ষণ আলোর দিকে তাঁকিয়ে রইলো। আলো রাগী চোখেই তাঁকিয়ে আছে।
|
ভোর আলোর দিকে আস্তে আস্তে হেঁটে আসছে। ভোরের আসা দেখে আলোর রাগী চোখ দুটো ধীরেধীরে শান্ত হয়ে যাচ্ছে। ভোর আলোর কাছে এসে আলোর কোমড় জড়িয়ে ধরে। আলো কিছু বলতে যাবে তার আগেই ভোর আলোর ঠোঁটে আঙুল দিয়ে থামিয়ে দেয়। আলো ভোরের চোখের দিকে তাঁকিয়ে থাকে আর হাত দুটো মুষ্টিবদ্ধ করে রাখে। ভোর আলোর ঠোঁট থেকে হাত সরিয়ে নিয়ে আলোর মাথার পিছনে হাত দিয়ে চুলের কাঁকড়া খুলে দেয় আর আলোর চুলগুলো দুলতে দুলতে আলোর কাঁধ থেকে কোমড়ে গিয়ে থেমে যায় আর কিছু অবাধ্য চুল আলোর মুখের সামনে পড়ে। ভোর আলতো করে চুল গুলো আলোর কানের পিছনে গুঁজে দিয়ে.. আলোর কানের কাছে মুখ নিয়ে একটা আলতো চুমু খেয়ে….
|
ভোরঃঃ আগে বললেই হতো আমার কাছে রেডি হবে তাহলে তো কাউকে পাঠাতাম না। ((আলোর কানে বললো))
|
আলো চুপ করে চোখ বুঝে আছে। কোন কথা বলার শক্তি পাচ্ছে না। শুধু মুষ্টিবদ্ধ হাতদুটো আরও শক্ত মুষ্টিতে পরিনত হলো।
|
ভোরঃঃ উফফফফ এতো লজ্জা কেন তোমার। চলো সব লজ্জা ভেঙে দিবো.. আজ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমি সবটা করাবো তোমার গোসলের। বাঁধা দিলে কিন্তু শুনবো না। গোসল শেষে রেডিও করিয়ে দিবো।
|
বলেই আলোকে কোলে তুলে নিলে। আলো কিছু বলতে পারলো না শুধু হার্টবিট বেড়ে গেলো।
|
আলোকে নিয়ে ওয়াশরুমের শাওয়ার নিচে দাঁড় করালো। তারপর শাওয়ার ছেড়ে দিলো। আলো এখনো মুষ্টিবদ্ধ হাত নিয়ে আছে। চুপচাপ নিচের দিকে তাকিয়ে আছে আর পায়ের বৃদ্ধ আঙুল দিয়ে অন্য পায়ের বৃদ্ধ আঙুলকে খোঁচাচ্ছে। ভোর আলোর ওড়নাটা গলা থেকে সরিয়ে দিয়ে আলোর জামার পিছনের চেইনে হাত দেওয়ার সাথে সাথে আলোর শরীরে কারেন্ট খেলে গেলো। আলো হাত দিয়ে ভোরের টি-শার্ট শক্ত করে চেপে ধরলো। ভোর ধীরে ধীরে আলোর পিঠের চেইনটা খুলে দিলো। আলোর কাঁধ থেকে জামাটা নামিয়ে দিলো। আলোও ভোরকে শক্ত করে ঝাপটে ধরে ভোর বুকে মুখটা গুঁজলো। উপর থেকে শাওয়ারের পানি পড়ায় নিঃশ্বাস নিতে এক তো কষ্ট হয় তার উপর ভোরের এমন এতো কাছে আসা..স্পর্শ.. আলোর একদম সহ্য হচ্ছে না। অনেক কষ্টে ভোরকে বললো….
|
আলোঃঃ আআআমি পারবো আআআপনি সরুন।
|
ভোর আলোর কথা শুনে আলোকে নিজের সাথে আরও কাছে এনে…..
|
ভোরঃঃ বলেছিলাম না কোনো বাঁধা শুনবো না। একদম চুপপ।
|
ভোর আলোর শরীর থেকে আলোর জামাটা উন্মুক্ত করে দিলো। আলোর বেশ লজ্জা লাগছে। চোখ খুলছেই না। ভোর আলোকে গোসল করিয়ে দিলো.. আলোকে একটা বাথ টাওয়াল পেঁচিয়ে দিলো আর নিজেও চেঞ্জ করে আলোকে নিয়ে ওয়াশরুম থেকে বের হলো। তারপর আলোকে বেডে বসিয়ে দিয়ে আলোর সামনে হাঁটুগেরে বসে আলোর পেটে কান দিয়ে…..
|
ভোরঃঃ Hey my pprincess… আজ পাপা তোমাকে আর তোমার মাম্মাকে গোসল করিয়ে দিয়েছে। তুমি যখন পৃথিবীতে আসবে তখন পাপা তোমাকে প্রতিদিন গোসল করিয়ে দিবে..খাইয়ে দিবে.. ঘুম পাড়িয়ে দিবে.. Done my pprincess??
|
ওমনি সাথে সাথে বেবি কিক দেয়….
ভোরঃঃ দেখো আলো my princess done বলেছে। উম্মাহহহ ((আলোর পেটে চুমু খেলো))
|
আলোঃঃ ১২টার বেশি বেজে গিয়েছে। রেডি হবো না?
|
ভোরঃঃ ওহ হ্যাঁ তাই তো। তবে একটা কথা দিতে হবে আমাকে তারপর রেডি।
|
আলোঃঃ কি কথা আবার?
|
ভোরঃঃ আজ যেভাবে আমি গোসল করিয়ে দিয়েছি বেবি আসার পর আমি ওভাবে কিন্তু মাঝে মাঝে গোসল করিয়ে দিবো তুমও আজকের মতো বাঁধা দিতে পারবে না। বলো প্রমিস?
|
আলোঃঃ বেবি আসার পর কেন? তখন তো আমি সুস্থ হয়ে যাবো। হুহহহ…
|
ভোরঃঃ না। আমি করাবো তোমাকে গোসল এটাই শেষ।
|
আলোঃঃ কিন্তু কেন??
|
ভোরঃঃ আজ তোমাকে প্রচন্ড আদর করতে মন চাচ্ছিলো কিন্তু পারিনি কারন বেবি আছে। তখন তো বেবি বেডে ঘুম থাকবে তাই তখন তোমাকে আদরটা ওয়াশরুমেই বসে করতে পারব। বলো প্রমিস?
((একগাল হাসি দিয়ে))
|
আলোঃঃ সব বুঝলাম কিন্তু বেবি আসার পর তো আপনার দুনিয়া আর আমার দুনিয়া দুটোই ভিন্ন হয়ে যাবে। আমাদের ডিভোর্স হয়ে যাবে।তাহলে কীভাবে প্রমিস দেই? আপনি তখন পর-পুরুষ থাকবেন। পর-পুরুষের স্পর্শ যে হারাম। ((দীর্ঘ শ্বাস ছেড়ে))
|
ভোরঃঃ রেডি হবেন। উঠে দাড়ান।
|
ভোর এইটুকু বলে আর কোনো কথা বললো না আলোকে রেডি করাতে ব্যস্ত হয়ে পড়লো। আলো ভোরের এমন ব্যবহারে প্রচন্ড কষ্ট পেলো। আলোর ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠলো। ভোর আলোর দিকে তাঁকিয়ে চেহারাতে শক্ত একটা ভাব এনে….
|
ভোরঃঃ কান্না অফ করুন। আমার সমস্যা হচ্ছে।
|
আলো ভোরের কথায় আরও কেঁদে উঠলো। ভোর সহ্য করতে না পেরে উঠে আলোর ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দেয় রাগীমুডে। আলোর যতক্ষণ না কান্না অফ হয়েছে একবারে ততক্ষণ পর্যন্ত ঠোঁট ছাড়েনি..কিস করেই গিয়েছে। আলোর কান্না একদম অফ হয়েছে তখন ঠোঁট ছেড়ে দিয়ে আলোর শাড়ী কুঁচি ঠিক করতে লাগলো।
|
আলোকে পুরোপুরিভাবে রেডি করে ভোর বের হলো তখন দুপুর একটা ছুঁই ছুঁই। ভোর নামাজে চলে গেলো। নামাজ শেষ করে এসে আলোকে ধরে নিচে নিয়ে এলো কেটারিং এর জায়গায়। অলরেডি খাবার পরিবেশন করা হয়ে গিয়েছে। আলো নিচে তো অবাক। খুশিতে আলোর চোখে পানি টলমল করছে। আলো ভোরের দিকে তাঁকিয়ে….
|
আলোঃঃ আআআপনি ওদের? ((কথা আটকে গেলো আর বলতে পারলো না))
|
ভোর চোখ দিয়ে ইশারা করলো.. হুম। আলো সবার সামনেই ভোরকে জড়িয়ে ধরলো আর অনেকগুলো ধন্যবাদ দিলো।
|
ভোরঃঃ সবাই তাঁকিয়ে আছে। ((আস্তে করে))
|
আলো তাড়াতাড়ি ভোরকে ছেড়ে দিলো। তারপর সামনে প্রতিটা টেবিলে গেলো আর সব বাচ্চাগুলো পায়েস দিলো। আলোর বাবা-মাও খুব খুশি।
|
ভোর আলোর পাশেপাশেই আছে…
|
ভোরঃঃ জানেন এই বুদ্ধি আমাকে কে দিয়েছে… মানে এই পথশিশুদের ইনভাইট করার? ((আস্তে করে))
|
আলোঃঃ কে?
|
ভোরঃঃ জেরিন… সেদিন যখন বাহিরে ওকে এগিয়ে দিয়েছিলাম তখনই ও এটা বলেছিলো।
|
আলোঃঃ কিহহহহ সত্যি?
|
ভোরঃঃ হুম সত্যি।
|
আলো এদিক ওদিক তাঁকিয়ে জেরিন কোথায় দেখছে। জেরিনকে চোখে পড়তেই ডাক দিলো আলো। জেরিন আলোর কাছে এসে….
|
জেরিনঃঃ জ্বী ম্যাম বলুন…
|
আলো জেরিনকে জড়িয়ে ধরে…
আলোঃঃ আমি বাবা-মায়ের একটা মাত্র মেয়ে।আমার বোন নেই। আমার বোন হবে?
|
জেরিন কি ছু বলতে পারলো না খুশিতে। জেরিনের উত্তর না পেয়ে আলো জেরিনকে সামনে এনে…
আলোঃঃ কি হবে না??
|
জেরিন মাথা ঝাঁকিয়ে হ্যাঁ বললো আর চোখের পানিগুলো টুপটুপ করে পড়ে গেলো। আলো জেরিনের চোখের পানি মুছে দিয়ে…
|
আলোঃঃ কাঁদবে ন। আজ থেকে আমরা দুই বোন। আর এটা তোমার দুলাভাই। একদম নজর দিবা না। ((জেরিনের নাক টেকে))
|
ভোরঃঃ হ্যাঁ জেরিন। আমি তোমার দুলাভাই আর তুমি আমার শালী… যা আধা ঘরওয়ালী। ((একগাল হাসি দিয়ে))
|
আলোঃঃ লুইচ্চা কোথাকার সরুন।
|
আলোর কথা শুনে জেরিন ফিক করপ হেসে উঠে। জেরিনের হাসি দেখে আলোও হেসে দেয় আর ভোর ক্যাবলাকান্তোর মতো গুম মেরে যায়।
|
বাচ্চাদের খাওয়ার পর আলোর মা… আলোকে…জেরিনকে.. ভোরকে খাইয়ে দেয়.. তা দেখে..
|
আলোর বাবাঃঃ হ্যাঁ গো আলোর মা.. আমাকেও একটু খাইয়ে দিতে.. হাত দিয়ে খেতে ইচ্ছা করছে না। ((মলিনমুখে))
|
আলোর মাঃঃ তোমার কি বুদ্ধি লোপ পেয়েছে? বাচ্চাদের সামনে কি বলো এগুলা? ((রাগীমুডে))
|
আলোঃঃ বাবা তুমি এখন তিনবেলাই মায়ের হাতে খেতে পারো। আমি তো এখন ঐ বাসায় থাকি না যে তোমার রোমান্সে ডিস্টার্ব করবো।
|
আলোর মাঃঃ এই মেয়েটাও বাপের মতো নির্লজ্জ হয়েছে।
|
আলোর বাবাঃঃ একদম আমার মেয়েকে কিছু বলবা না। আমার মেয়ের মতো মেয়েই হয় না।
|
জেরিনঃঃ ওহ তাহলে আমি মেয়ে না??
|
আলোর বাবাঃঃ আরে কে বলেছে তুমি তো আমার আর একটা মেয়ে।
|
ভোরঃঃ মা.. সব বাবার দলে.. আমি আপনার দলে। আমরা মা-ছেলে এক টিমে। এমন ঝগড়া করবো এরা হেড়ে যাবে। হুহহহহহ
|
আলোঃঃ আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম আপনি ঝগড়াটে আর আমার মাও একটু ঝগড়াটে মহিলা আছে। আমার বাবাকে জ্বালায় শুধু। হুহ
|
ভোরঃঃ আর আপনি যে চমাকে মিনিটে মিনিটে জ্বালান।
|
আলোঃঃ বাবা দেখো কি বলছে তোমাদের জামাই। আমি কিন্তু আর খাবো না। ((রাগীমুডে))
|
ভোরঃঃ না না খেয়ে নিন। আপনি খুব ভালো মেয়ে। আমি খারাপ অনেক খারাপ। আপনি খেয়ে নিন.. মেডিসিন আছে।
|
আলোঃঃ হুহহমম…হুহহহ
|
তারপর সবাই খাওয়া শেষ করলো। আলো বাচ্চাদের সাথে গল্প করলো কিছুক্ষন তারপর বাচ্চদের নিয়ে গেলে গাড়ী এসে। আলোর বাবা-মা গেস্ট রুমে চলে গেলো রেস্ট নিতে। জেরিন নিচের একটা রুমে রেস্ট নিচ্ছে। ভোর আলোকে উপরে এনে প্রথমে মেডিসিন খাওয়ালো তারপর আলোর ড্রেস দিলো চেঞ্জ হবার জন্য। ভোরও ওয়াশরুমে চলে গেলো চেঞ্জ করার জন্য। আলো চেঞ্জ হয়ে শুয়ে পড়লো। ভোরও পাশে এসে শুয়ে পড়লো। দুজনই ঘুমিয়ে পড়লো।
|
|
|
চলবে…………….
|
আমি যে কতটা কষ্ট করে লিখি আমিই জানি। দয়া করে উল্টাপাল্টা কমেন্ট করবেন না প্লিজজজ। ?
((ভুল-ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন। ধন্যবাদ ?))