সত্য ঘটনা অবলম্বনে
আমার অধিকার তুমি
পর্ব: ২
লেখিকা: সুরভী শেখ
ঠিক আছে ছোট বাবা।(উৎসব)
আচ্ছা তাহলে good night.(ছোট বাবা)
Good night ছোট বাবা।(উৎসব)
ছবি টা দেখে আমার মুখ থেকে মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ বের হয়ে গেল।এত দেখি নীল পরী। নীল রঙের থ্রিপিস পড়া, চোখে কাজল আর একটু লিপগ্লস just অসাধারণ। বিয়ে আমি একেই করব।
2 hours later
ছোট বাবা আসব।
আরে উৎসব এখনো ঘুমাওনি।রাত বাজে ১২:৩০। কিছু কি বলবে।
আসলে ছোট বাবা একটা কথা বলতে চাই।
হুম বলো।
আমার শ্রাবনী কে খুব পছন্দ হয়েছে। আমি একেই বিয়ে করতে চাই।
আলহামদুলিল্লাহ। খুবই ভালো লাগলো কথাটা শুনে।
আসলে আর একটা কথা বলতেও চাই।
বলো।
আমরা তো ওকে সামনের সপ্তাহে দেখতে যাব। আমি চাই তার আগে এই এক সপ্তাহ অকে আমি নিজে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে চাই তাও কাউকে না জানিয়ে।
তা কিভাবে করবে শুনি কিছু কি ভেবেছ।
তুমি রাজি তো এই বেপারে।রাগ করবে নাতো।
রাগ কেন করবো।এটা খুব ভালো একটা বুদ্ধি। বিয়ে করবে তুমি তার সম্পর্কে জানার অধিকার তোমার আছে। তা কিছু কি ভেবেছো কিভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।
আসলে ছোট বাবা আমি চাচ্ছিলাম নিলয়ের কটেজে থেকে যেহেতু কটেজটা ওদের কলেজের সামনে।তো সেখান থেকে একটু খোঁজখবর নিতাম আরো ওর সম্পর্কে ভালোমতো জেনেও যেতাম। ওকে আমার খুবই পছন্দ হয়েছে যদিও খুব ভালো মেয়ে হয় আমি ওকে দেখতে যে ওই দিনই আকদ(কাবিন) সেরে ফেলতে চাচ্ছিলাম। তুমি সম্মতি দিচ্ছ তো।
হ্যাঁ তা ঠিক বলেছ।ঠিক আছে যা ভালো মনে করো আমার ওকে খুবই ভালো লেগেছে সেইজন্য আমি ওকে আমার ছেলের বউ করতে চাচ্ছি।তাও তুমি বিয়ে করবে তুমি একটু দেখে নিলে ভালো হয় তা কবে যেতে চাচ্ছো
ছোট বাবা তুমি একটু মাকে বলে দিও।আমি কালকে যেতে চাচ্ছিলাম।
ঠিক আছে কেন ভাবি কে তুমি বলো। নাকি লজ্জা পাচ্ছ। জানো তো লজ্জা নারীর ভূষণ।
কি যে বল ছোট বাবা তুমি বলো জানোই তো মা একটু অন্যরকম তাই চাইছিলাম তুমি একটু বলে রাখলে ভালো হয়।
ঠিক আছে আমি সকালে ব্রেকফাস্ট এর সময় ভাবিকে বলে দেবো ।তা কখন বের হবে।
ব্রেকফাস্ট করে বের হয়ে যাব। আচ্ছা ছোট বাবা তাহলে আসি ঘুমাও তুমি গুড নাইট।
গুড নাইট।
“এখনই জয়েন করুন আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে।
আর নিজের লেখা গল্প- কবিতা -পোস্ট করে অথবা অন্যের লেখা পড়ে গঠনমূলক সমালোচনা করে প্রতি সাপ্তাহে জিতে নিন বই সামগ্রী উপহার।
আমাদের গল্প পোকা ডট কম ফেসবুক গ্রুপে জয়েন করার জন্য এখানে ক্লিক করুন
গ্রামে
হ্যালো চাচ্চু কেমন আছো।
……………..
হ্যাঁ আমি ভালো আছি ।তুমি কবে আসবে ।
……………
ও আচ্ছা খুবই ভালো লাগলো শুনে।
…………..
ঠিক আছে আমি মামাকে বলে দেব।
মামা এই নাও তোমার ফোন। মামা শোনো চাচ্চু 15 দিন পরে আসবে বাংলাদেশে। চাচ্চু বলল-আমাকে নাকি সাথে করে নিয়ে যাবে বাসায় 10 দিনের জন্য দাদু বাসায় তুমি কি বলো।
তা কেমন আছে সুজন ভালো তো। ঠিক আছে আগে আসুক তারপর দেখা যাবে।
হ্যাঁ চাচ্চুরা সবাই খুব ভালো আছে।চাচ্চুর সাথে চাচি মা ও আসবে।আচ্ছা ঠিক আছে তারা আসলেই দেখা যাবে ।আচ্ছা মামা এখন তাহলে ঘুমাতে যাই ।আল্লাহ হাফেজ।
আচ্ছা আম্মুনি ঘুমাও আল্লাহ হাফেজ। কালকে কি কলেজ যাবে।
হ্যাঁ মামা যাবো।
ঠিক আছে যাও ঘুমিয়ে পড়ো।
আচ্ছা।
সকালে
শ্রাবণী এই শ্রাবণী তোর মামার চাটা দিয়ে যা।
এইত মামা মামি নিয়ে এসেছি চা। এই নাও মামা তোমার রং চা আর মামি তোমার দুধ চা।
পিয়া উঠেছে।
হ্যাঁ মামী উঠেছে মুখ ধুচ্ছে আমি ওকে পড়োটা করে দিচ্ছি নাস্তা খেয়ে আজকে প্রাইভেটে যাবে।
আচ্ছা যা।
আম্মুনি তুইও খেয়ে কলেজে চলে যাস।
ঠিক আছে মামা।মামি দুপুরের রান্না করে গেছি তুমি দুপুরে একটু গরম করে খেয়ে নিও।
ঠিক আছে।
বনু বনু পরোটা বানিয়ে নিয়েছি খেয়ে যা। প্রাইভেটের লেট হয়ে যাচ্ছে মাসুদ স্যার কিন্তু বকবেন।
এইতো আপ্পু আসছি। খাটাস স্যার একটা একটু লেট হলে কান ধরে খাড়া করে রাখে। কী বদমাশ ব্যাটার কপালে বউ জুটবে না দেখো ।
একটা দিব ফাজিল মেয়ে স্যার তোমার গুরুজন হয় না এসব কি ধরনের কথা।
সরি আপু। আচ্ছা খেতে দাও। পরোটার সাথে কি করেছ আজকে।
পরোটা আর সুজির হালুয়া ।
ওয়াও ইয়াম্মি জলদি খেতে দাও।
নে খা।আস্তে খাও গলায় বেধে যাবেতো। তোরটা কেউ খেয়ে নেবে না পাগলী কোথাকার।
তুমিও খেয়ে নাও কলেজ যাবে না আজকে।
হ্যাঁ আমি যাবো তো আমার কলেজ তো ১১:৩০ টায়। এখন মাত্র তো ১০ বাজে। এত জলদি যেয়ে কি করব যেতেই লাগে মাত্র 15 মিনিট চলে যাব। তুই যা প্রাইভেটে যা।
আচ্ছা ঠিক আছে তোমার ছুটি কয়টায় হবে।
৩ টায়। আজ তোর ছুটি কয়টায় হবে।
আজকে তো হাফ ডে স্কুল 2:30 ছুটি হয়ে যাবে। তুমি আমায় নিয়ে আসবে।
তা আধাঘন্টা তুমি স্কুলে বসে থাকবে নাকি।
তা ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলতে বলতে সময় চলে যাবে
।তুমি আজকে আমায় নিয়ে এসো প্লিজ ফুচকা খাওয়াবে প্লিজ।
আচ্ছা ঠিক আছে যা নিয়ে আসব।
আচ্ছা আমি আসছি আল্লাহ হাফেজ।
আল্লাহ হাফেজ।
ঢাকায়
গাড়ি নিয়ে বের হয়ে গেলাম। সকালে কোনরকম ব্রেকফাস্ট করে বেরিয়ে গেছি। আমি আমার নীল পরীর দেখা পাব কিছুক্ষণের মধ্যে ।ঢাকা থেকে বিক্রমপুর যেতে যদি তেমন জ্যাম না থাকে 1 ঘন্টা তে যাওয়া যায়। আমার বাড়ি ওয়ারীতে। ছোট বাবা আম্মুকে বলে রাজি করিয়েছে।
এই 1 সপ্তাহ আমি আমার ফুফাতো ভাই নিলয়ের কটেজে থাকবো। যদিওবা ফুফা ফুফু চট্টগ্রাম থাকে। নিলয় কাজের সুবিধার্থে বিক্রমপুরে একটা কটেজ ভাড়া নিয়ে থাকে। সেখানেই থাকবো। গাড়ি নিয়ে নিমতলী চলে এসেছি এখান থেকে কিছু চিপস আর চকলেট নিয়ে নেব। শুনেছি আমার নাকি একটা শালী আছে দেখি শালিটা কে পটানো যায় কিনা। যদিওবা আমি পরিচয় দেব না ।
আমি প্রথমে ওর সাথে প্রেমের প্রস্তাব দেব যদি রাজি হয় তাহলে বিয়েটা আমি করবো।
আর ছোট বাবার কথামতো যদিও খুব ভদ্র হয় তাহলে ও আমার প্রেমের প্রস্তাব একসেপ্ট করবে না তাও আমি ওকেই বিয়ে করব আল্লাহর রহমতে ও যদি আমার ভাগ্যে থাকে তাহলে আমি ওকেই বিয়ে করব।
আল্লাহ সহায় হও প্লিজ প্লিজ প্লিজ। (আমিন)
কথা বলতে বলতে শ্রীনগর কলেজের সামনে চলে এসেছি। এখন বাজে সময় ১২ যদিওবা আমি জানিনা ও কয়টায় কলেজে যায়।দারোয়ানের থেকে জিজ্ঞেস করে জানতে পারলাম ক্লাস নাকি 11:30 টায় শুরু হয়ে গেছে তারমানে ওর দেখা এখন পাচ্ছি না ছুটি হবে তিনটায় ।বিকেল দিকে এসে আমার নীল পরীর দেখা পাবো।
তাহলে এখন নিলয়ের কটেজেই চলে যাই ফ্রেস হয়ে একটু ঘুরব নি। অনেকদিন পর গ্রামে আসলাম খুবই ভালো লাগছে। চারিদিকে গাছপালা আর থান্ডা বাতাস আর রয়েছে মনমুগ্ধকর পরিবেশ ।যারা গ্রামে থাকে তারা নিশ্চয়ই খুব ভাগ্যবান। আর আমি অভাগা কাজের চাপে বাড়ি আর অফিস ছাড়া কোথাও যেতেই পারি না।
নিলয়ের কটেজে
আরে উৎসব ভাই কেমন আছো ।আস্তে কোন অসুবিধা হয়নি তো।
হ্যাঁ ভালো আছি ।তুই কেমন আছিস। না কোন অসুবিধা হয়নি।
এইতো ভাই ভালোই আছি ডিউটির যা চাপ কী যে বলবো ভাই। তা ভাই রাতে তো তেমন কিছু ভালো মতো করে বলেন না শুনি কি জন্য আসা।
ছোট বাবা মেয়ে দেখেছেন ।আমারও মেয়ের ছবি দেখে খুবই ভাল লেগেছে তাই ভাবলাম মেয়েকে একটু পর্যবেক্ষণ করি ।আমরা সামনের সপ্তাহে ওকে দেখতে যাব ।এই এক সপ্তাহ আমি ওকে সামনাসামনি পর্যবেক্ষণ করতে চাই ।সারা জীবনের ব্যাপার বলে কথা আর আমার ওকে খুবই ভালো লেগেছে। এক কথায় বলতে পারিস ছবি দেখে ভালোবেসে ফেলেছি।
কি খুশির খবর ভাইয়া কতদিন যে বিয়ে খাইনা জলদি বিয়ে করো খুব মজা হবে।
বিয়ে করবো আমি মজা তুই পাবি কিভাবে বুঝলাম না।
আরে ভাই তোমার শালি টালি আছে নাকি তাদের সাথে মজা করবো এই আর কি।
ও এই কথা ভালো ভালো বউয়ের পাইলাম না দেখা তুই আসছিস শালির খবর নিয়ে। আছে একটা শালী ক্লাস নাইনে পড়ে ছোট্ট বাচ্চা ওর পিছনে লাগতে যাস না।
এইটা কোন কথা হইল এত ছোট শালী আমার জন্য আশেপাশে চিপায়-চাপায় কোন বড় শালী খুঁজে দিও না।
আরে ভাই আগে আমি আমার বউরে তো দেখি তারপরে না হয় তোর জন্য শালী খুজবো।
ঠিক আছে । ফ্রেশ হও দেন দুপুরে লাঞ্চ করো রেস্ট নাও।
রেস্ট নেওয়ার টাইম নেই ফ্রেশ হয়ে খেয়ে দৌড় দিতে হবে।
কেন ভাই অলিম্পিকের রেস লাগছে নাকি।
আরে ভাই মস্করা করিস না তো।
আরে ভাই তোমার সাথে করবো মশকরা আমি পাগলে কামড়াইছে নাকি।
তোর বাসায় এসেও তো বহুৎ জ্বালায় পড়লাম রে ভাই তুই এত প্যাচাল পারিস কেন রে ভাই।
লাঞ্চ করে রেস্ট না করে যাবা কোথায় সেটা তো বল। তোর ভাবীর কলেজের সামনে যাব ওকে দেখতে মন চাইতেছে প্রেমের প্রস্তাব দিব তো তাই।
আরেব্বাস এক সপ্তাহ পরে বিয়ে উনি আসছে এখন প্রেমের প্রস্তাব দিতে।
বিয়ে বলে কি হয়ে যায় দেখি আল্লাহ যদি রাখে কপালে আমারও কে চাই রে । I am in love with her. I need her in my life at any cost.please pray for me.
ঠিক আছে ভাইয়া ফ্রেশ হয়ে নামাজ পড়ে খেয়েদেয়ে একটু রেস্ট নিয়ে বেরিয়ে যাও।
ঠিক আছে।
দুপুর তিনটায়
ঐতো আমার নীলপরীকে দেখা যাচ্ছে না। না নীলপরী তো আজকে সাদা পরী সেজে এসেছে মাশাআল্লাহ ওকে দেখতে তো সামনে থেকে আরো বেশি সুন্দর লাগে। কি সুন্দর সাদা থ্রি পিস এর উপর সাদা হিজাব করে এসেছে। ভালোই হয়েছে বোরখা পরলে তো চিনতে পারতাম না।
যাই পিছন পিছন যাই দেখি কি করে আমার পরীটা। সাথে একটা মেয়ে আছে দেখছি মনে হয় বান্ধবী।
এই মিতু শোন অঙ্কের সিট টা এনেছিস আমাকে দিবি আমি কপি করে নেব।
এইরে ভুলে গেছি সরি রে কালকে এনে দেব।
ঠিক আছে কালকে ভুলিস না কিন্তু । চল বোনুকে নিয়ে যেতে হবে। ফুচকা খাবো আজকে চল।
নারে আজকে ফুচকা খেতে পারব না আম্মু আজকে তাড়াতাড়ি যেতে বলেছে নানু বাসায় যাব আজকে তুই চলে যা প্লিজ রাগ করিস না।
না ঠিক আছে রাগ করবো কেন তা হঠাৎ নানু বাসায় কেন।
ঐইতো খালামণিরা আসছে তাদের সাথে দেখা করতে যাবো।
ও আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে তুই যা আমি বোনুকে নিয়ে বাসায় চলে যাব। আল্লাহ হাফেজ
আচ্ছা বোন যা ভালো থাকিস আল্লাহ হাফেজ।
একা একাই হাটছিলাম কিন্তু পিছন থেকে মনে হচ্ছে কেউ আমাকে ফলো করছে।
পিছনে ঘুরে দেখি একটা কুকুর। কুকুরকে আমি খুবই ভয় পাই আর আশেপাশে কাউকে দেখতেও পারছি না দুপুর টাইমে বেশিরভাগ মানুষই খেয়ে ঘুমিয়ে থাকে এখন আমি কি করব এই রাস্তাদিয়ে কেন আসতে গেলাম এই রাস্তা ধরতে যেয়ে আমার পিছে এখন কুকুর পরেছে এখন ওকে আমি তারাবো কি করে।
আল্লাহ আল্লাহ করতে করতে আস্তে আস্তে যাচ্ছিলাম কুকুরটা যদি কামড় দিয়ে বসে তখন কি হবে আমার ।আল্লাহ প্লীজ বাঁচাও ফকিরকে আমি 5 টাকা দেবো।
হঠাৎ পিছনে আবার তাকিয়ে দেখি একটা ছেলে দাড়িয়ে আছে আর কুকুরটা চলে গেছে ।তারমানে কুকুরটাকে ছেলেটা তাড়িয়ে দিয়েছে আল্লাহ সহায় হয়েছেন(মনে মনে) ছেলেটাকে অনেকগুলো ধন্যবাদ দিলাম ।এখন আমি যাই পিছনে আর তাকাবো না কুকুরটা যদি আবার চলে আসে জোরে পাঁচালীয়ে হাঁটা ধরলাম।
আমার পরিটা কুকুর দেখে কি ভয় টাইনা পেয়েছিল ওর মুখটা দেখার মতো হয়েছিল ।কুকুরটাকে তাড়িয়ে দিয়েছি তাও ভয়ে এখন জোরে পাঁচালীয়ে হাঁটছে। পিছন থেকে কি ডাকা উচিত ডাকবো (মনে মনে)। যা করে আল্লাহ মালুম ডেকেই ফেলি।
এইযে শুনুন এই ভর দুপুরে এই রাস্তাদিয়ে কেন যাচ্ছেন আপনি জানেন রাস্তার ভূত আছে।
আগে-পিছে তাকিয়ে আমাকে বলছেন।আপনি কি আমার সাথে মজা করছেন এই গ্রামে আমি গত 13 বছর ধরে আছি কোন রাস্তার ভূত আছে আর জিন আছে সেটা আমার খুব ভালো করেই জানা তাই এইসব বলে আমাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করবেন না।
না ভাবলাম যে কুকুরকে এত ভয় পায় সে নিশ্চয়ই ভূত জিন কে অনেক ভয় পায় (জোরে হেসে দিয়ে)।
আপনি কে ভাই আমার সাথে লাগটে আসছেন পড়ে কিন্তু পিটানি খাওয়াবো তখন আবার আমার দোষ দিতে পারবেন না। ভাগেন নিজের রাস্তা মাপেন।
তা তোমার ব্যাগে কি ইঞ্চি টেপ আছে নাকি। রাস্তা মাপবো কি দিয়ে।
ফাজলামির একটা লিমিট আছে। সরেন সরেন আমার রাস্তা ছাড়েন না আমি যাব।
তোমার রাস্তা ধরলে তো আমি তোমার রাস্তা ছাড়বো নাকি আমি তো তোমার সাইট দিয়ে যাচ্ছি।তাকি ফাইজলামি করলাম সেটা যদি একটু বলতা ভালো হতো।
অপরিচিত মানুষকে আপনি তুমি করে বলছেন আপনার লজ্জা করেনা।
সরি তুমি আমার থেকে নিম্নে 8 থেকে 9 বছরের ছোট তোমাকে তুমি বলতে পারি।
কেন আপনি কি আমার জন্মের সময় আমার নার্স ছিলেন আপনি আমার কতটা বড় সেটা জানেন কিভাবে।
এমনি দেখলে বুঝা যায় তোমার মত পিচ্চি একটা মেয়ের বয়স আর কত হবে আনুমানিক 16-17।
আপনার সাথে কথা বলা টাই আমার ভুল হয়েছে সরেনত ভাই।
এই মেয়ে তখন থেকে ভাই ভাই করছ কেন। আমি তোমার কোন জন্মের ভাই শুনি।
ও আল্লাহ মাফ করো কই থিকা যে আসে পাগল ছাগল।
এই তুমি কাকে পাগল ছাগল বললা।
যাকে বলছি সে ঠিকই বুঝেছে সরবেন আমার রাস্তা থেকে। যত্তসব। তাড়াতাড়ি করে ওখান থেকে চলে আসলাম কি যে পাগলের পাল্লায় পড়লাম আল্লাহ মালুম।
আমার পরিটা পুরাই ক্ষেপে গেছে যাই আরেকটু পিছনে দেখি কি করে খেপালে খুবই সুন্দর দেখায় ওকে।
…. চলবে…