Monday, October 6, 2025







কুহেলিকা পর্ব-১২

#কুহেলিকা (পর্ব-১২)
#লেখক_আকাশ_মাহমুদ

লোকটা চলে যেতেই নারাজ। সে দিশার সাথে কাজ করেই এখান থেকে যাবে। কিন্তু পল্লীর সর্দারনী তার পথের কাটা হয়ে দাঁড়ায়িছে। তাই সে রেগে গিয়ে পল্লীর সর্দারনীকে দিশার সামনে থেকে টান দিয়ে সরিয়ে দিশার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে। লোকটার এমন আচরণে দিশা চোখ বুঝে বিকট আওয়াজে একটা চিৎকার মারে। কারন তার শরীরে আবারো দাগ লাগতে চলেছে। সে তার শরীর টাকে একজনের নামে লিখিত করে দিয়েছে। তার শরীরটা এখন একজনের আমানত। সে এই আমানতের বরখেলাপ কখনোই করবে না। কিন্তু বর্তমানে এই অসাধু লোকটা তার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে সর্বত্র হাতিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টায় লেগেছে। এই বুঝি তার সব শেষ। দিশা এসব কল্পনা করতে থাকে। আর সুট বুট পড়া লোকটা দিশার উপরে পুরোপুরি ঝাঁপিয়ে পড়ে। প্রথমে লোকটা নিজের হাত দিয়ে দিশার হাত দু’টো দেয়ালের সাথে শক্ত করে চেপে ধরে। এরপর নোংরা চাহনীতে দিশার শরীরময় ঘুরে বেড়াচ্ছে অনবরত। দিশার শরীরের খুব নিকটবর্তী হয়ে এক নাগাড়ে মুখ দিয়ে অশ্রাব্য গালির তুবড়ি ছুঁড়তে শুরু করে। দিশার অমত করা যেনো সে কোনো ভাবেই মানতে পারছে না। কারন আজ অব্দি সে যা চেয়েছে সবই পেয়েছে। কিন্তু এই প্রথম সে কোনো কিছুর জন্য এতোটা লড়াই করেছে। এভাবে কিছুটা সময় যাওয়ার লোকটা মুখে লাগাম দিয়ে দিশার ঘাড়ে স্পর্শ করার জন্য মুখ এগিয়ে নিয়ে যায়। এমতাবস্থায় হুট করেই আকাশ সেখানে চলে আসে। লোকটা আকাশের উপস্থিত দেখতে পেয়ে থেমে যায়। কিন্তু আকাশ আসার পর লোকটার জোরপূর্বক আচরণ দেখে তার পায়ের রক্ত মাথায় চড়ে গেলো। মুহূর্তের মধ্যেই সে হয়ে উঠলো বুনো ষাঁড়ের মতো হিংস্র। হাত মুষ্টিবদ্ধ করে দ্রুত পায়ে দিশার কাছে এগিয়ে যায় আকাশ। ওর অসহায় চাহনীর দিকে একবার দৃষ্টিপাত করেই লোকটার নাক বরাবর সজোরে ঘুষি মারে। ঘটনার আকষ্মিকতায় টাল সামলাতে না পেরে লোকটা মাটির উপরে মুখ থুবড়ে পড়ে। অপরদিকে দিশার হাত লোকটা দেয়ালের সাথে চেপে ধরার তার হাতে রক্ত জমাট বেঁধে গেছে। দিশা তার রক্ত জমাট বাঁধা হাত চেপে ধরে নিরবে কাঁদছে। আকাশ দিশার কান্না দেখে তার দিকে এগিয়ে যায়। এরপর হাত থেকে ফুলের তোড়াটা মাটিতে ফেলে দিয়ে পরম মমতায় দিশাকে বুকে জড়িয়ে ধরে মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। আর বিড়বিড় করে বলে,

–‘দেরী করে আসার জন্য আমি দুঃখিত দিশা, এইতো আমি এসে গেছি। তোমাকে আর কেউ ছুঁবার সাহস পাবে না দেখবে। এবার কান্না থামাও।’

আকাশের কথায় দিশা কান্না থামানোর বদলে আরো জোরে শব্দ করতে কান্না করতে আরম্ভ করে। তার কান্নার বেগ দ্রুত থেকে দ্রুততর হয়। হই-হট্টোগোল শুনে পল্লীর অনেকেই জড় হয় ঘটনাস্থলে। আকাশের বুকে দিশাকে কাঁদতে দেখে কেউ তাচ্ছিল্যের হাসতে শুরু করে, আবার কেউ এক বুক ভরা দীর্ঘশ্বাস নিয়ে কাস্টমারকে সময় দিতে নিজ কামরায় পা বাড়ালো। অন্ধকার গলি, পশ্চিমাকাশের অস্তমিত সূর্য জানালার ফাঁক দিয়ে নিভু নিভু করতে করতে ক্লান্ত হয়ে সাক্ষী হয়ে রইলো নিষিদ্ধ স্থানে জন্মানো এক পবিত্র ভালোবাসায় সিক্ত দুজন নর-নারীর মনোমিলনের। তবে ভিতরগত ব্যাপার কেউ জানে না। তাই একেকজন একেক ভাবে বিষয়টাকে গ্রহণ করে। তবে সবার কাছেই জিনিসটা প্রশ্নবোধক হয়ে যায়। তাচ্ছিল্যের সুরে যারা হেসেছে তাদের মনেও কৌতূহল জাগে বিষয়টা নিয়ে। আসলে হচ্ছে টা কি এখানে। কিন্তু কেউ কোনো উত্তর খুঁজে পায় না। সবাই আকাশ আর দিশার দিকে তাকিয়ে আছে। আর আকাশ দিশাকে সামলানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু দিশা আকাশের বুকে মাথা রেখে কাঁদতে কাঁদতে আকাশকে বলে,

–‘আমি শান্ত হবো না। কারন সেই লোকটা জোরপূর্বক আমার শরীরে স্পর্শ করতে চেয়েছে। আমি লোকটাকে হাজার বার বারন করেছি, কিন্তু তার পরেও সেই লোকটা আমার উপরে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। কিন্তু ভাগ্যিস আপনি সময় মতন চলে এসেছেন। না হয়তো আজ আমার অনেক বড় সর্বনাশ হয়ে যেতো। যাক আমি বেঁচে গিয়েছি এই দানবের হাত থেকে, কিন্তু আপনি এই দানবকে ছাড়বেন না। ওর শরীরের লাল রক্ত না দেখলে আমার কান্না আজ থামবে না।’

–‘ঠিক আছে তোমার ইচ্ছা পূর্ণ করবো আমি। অবশ্য আমি তাকে এমনিতেও ছাড়তাম না। আমি শুধু তোমায় সামলানোর তালে চুপসে আছি। না হয়তো এতো সময় ওর চেহারার আকৃতি আমি বলদে দিলাম। তবে বর্তমানে তুমিও চাও ঐ লোককে আমি জন্মের মতন শিক্ষা দেই। তাহলে অবশ্যই আমি সেই লোককে শিক্ষা দিব। তুমি একটুখানি সময় নিজেকে সামলাও। ঐ লোককে আমি দেখছি।’

আকাশ দিশাকে ছেড়ে দিয়ে সেই লোকের কাছে গিয়ে তার কলার চেপে ধরে। এরপর তাকে মাটি থেকে কিছুটা টেনে উঠিয়ে বলে,

–‘তোর কতো বড় সাহস তুই দিশার সাথে জোরজবরদস্তি করিস। কে দিয়েছে তোকে এতো বড় সাহস?’

–‘পল্লীর মেয়েকে স্পর্শ করার জন্য আবার সাহসের প্রয়োজন হয় নাকি? টাকা দিলেই তো তারা নিজে এসে আমাদের স্পর্শ করে।’

–‘মুখ সামলে কথা বল। সে এখন কোনো পল্লীর মেয়ে না। ওর নামে আর একটা বাজে কথা বললে তোর অবস্থা খারাপ করে দিব।’

–‘এমনিতেই নিজের বিপদ ডেকে এনেছিস আমায় মেরে। তার উপরে নিজের জীবন আর ঝুকিপূর্ণ করিস না। না হয়তো জানে মারা পড়বি।’

–‘আমায় হুমকি দিচ্ছিস তুই?’

–‘আরে তোর মতন ছেলেকে হুমকি দিলেও তো হুমকির অপমান হবে। তোর জন্য তো আমার পরিচয় টাই যথেষ্ট। আমি কে সেটা শুনলেই তো তুই ভয়ে কাঁপতে আরম্ভ করবি।’

লোকটার কথা শুনে আকাশের রাগ আরো বেড়ে যায়। মুখে তালা লাগিয়ে এবার হাত চালাতে শুরু করে । লোকটার মুখে মুহূর্তের মধ্যেই অনেক কয়টা ঘুষি মে/রে বসে আকাশ। আকাশের ঘুষি খে/য়ে লোকটার মুখের অনেক কয়টা জায়গা কেটে যায়। নাক-মুখ থেকে চুইয়ে চুইয়ে রক্ত পড়তে আরম্ভ করে। কিন্তু লোকটার মুখ এখনো বন্ধ হয় না। আকাশের হাতে এতো গুলা মা’র খাওয়ার পরেও সে বড় গলা করে আকাশকে বলে,

–‘আমার গায়ে হাত তোলার শাস্তি তোরা পাবি। তোদের দুটোকে আমি জানে মেরে দিব।’

আকাশ হাত চালানোর পর থেকে মুখে তালা লাগিয়ে দিয়েছে। আর লোকটা তার হাতে এতো গুলো ঘুষি খাওয়ার পরেও গলাবাজি করছে। তার উপরে আবার হুমকিও দিচ্ছে। লোকটার মুখে হুমকি ভরা কথা শুনে আকাশ লোকটাকে ছেড়ে দিয়ে উঠে দাঁড়ায়। এরপর লোকটার বুকের উপরে পাড়া দিয়ে বলে,

–‘শোন ঐ যে মেয়েটা খালি আমার। ওর দিকে কেউ আঙ্গুল তুললে তার হাত আমি কেটে ফেলবো। সেখানে তুই আমার সাথে সাথে তাকে প্রাণে মারার হুমকি দিচ্ছিস? তোকে তো জীবিত লাশ বানিয়ে দিব এখন।’

আকাশ লোকটাকে জীবিত লাশ বানিয়ে দিবে বলেই লোকটার বুকের উপরে শরীরের সমস্ত শক্তি দিয়ে জাঁতা মারে। যার ফলে লোকটা জায়গার মধ্যেই নিজের জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। লোকটার কাম খালাস। এবার আকাশ লোক টাকে ছেড়ে দিয়ে পল্লীর সর্দারনীর কাছে যায়। পল্লীর সর্দারনী মাটির দিকে দৃষ্টিপাত করে রেখেছে। সে লজ্জায় কারোর দিকে তাকানোর মতন সাহস করতে পারছে না। বিশেষ করে আকাশের দিকে। তাই সে নজর মাটির দিকে করে রেখেছে। আকাশ পল্লীর সর্দারনীর সামনে যাওয়ার পরেই তাকে জিজ্ঞাস করে,

–‘কোন সাহসে তুই থাকতে এই লোক আমার দিশার সাথে জোরজবরদস্তি করার চেষ্টা করেছে? তোর হুকুম ছাড়া তো এই পল্লীতে একটা কাকপক্ষীও নড়ে না। তাহলে এই লোক এতো সাহস কোথায় পেয়েছে?’

–‘সাহেব আমার ভুল হইয়া গেছে। আমার কারনেই এই লোক দিশার লগে এসব করবার সাহস পাইছে। সাহেব আমারে ক্ষমা কইরা দেন। আমি আর কোনোদিন ও এমন করুম না। আর আপনার দিশার ভরপুর খেয়াল রাখুম।’

–‘আগুন চিনিস?’

–‘জ্বি সাহেব চিনি।’

–‘তুই এবং তোর পুরো পতিতা পল্লীকে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিব একদম। আমায় তুই এখনো ভালো করে চিনিস না। আমি চুপচাপ থাকি, কিন্তু রাগলে আগুনের কয়লার মতন জ্বলজ্বল করি। সর্দারনী প্রথম বারের মতন তোকে একটা সুযোগ দিলাম। তুই কতো বড় দাপট ওয়ালা মহিলা সেসব কিন্তু আমার দেখার সময় নাই। পরবর্তীতে আমার দিশার দিকে কেউ আঙ্গুল তুললেও তোর অবস্থা খারাপ হবে যাবে। মনে রাখবি এই দিশা এখন আমার। কেউ ওর দিকে নজর তুলে তাকালে বা তুই ওকে দিয়ে কোনো ধরনের কিছু করাতে চাইলে সেদিন কিন্তু তোর শেষ দিন হবে। শুধু তোর একার নয়, সেদিন পুরো পতিতা পল্লীর শেষ দিন হবে। কান খুলে একটা কথা শুনে রাখ, এবং উপস্থিত আপনারা সবাই ও শুনে রাখুন। এই দিশা পল্লীতে থাকবে ঠিকই, কিন্তু সে কোনো ধরনের কাস্টমার সার্ভিস দিবে না। কারন তাকে আমি মোটা অংকের টাকার দিয়ে নিজের নামে করে রেখেছি। সে শুধু আমাকেই সার্ভিস দিবে। তার পুরোটা জুড়ে শুধু এখন আমারই বসবাস। এক কথায় সবায় ধরে নিন সে আমার বিয়ে করা বউ। কথা গুলো যেনো সবার মাথায় থাকে। আর সর্দারনী তুই ও মাথায় ঢুকিয়ে রাখ ভালো করে কথা গুলো।’

–‘সাহেব টাকার লোভে পইড়া প্রথম বার ভুল করছি, কিন্তু এরপরের বার আর ভুল হইবো না। এই মাইয়ারে এখন থেইকা আমি নিজের মাইয়ার মতন দেখা শোনা করুম। কিন্তু প্লিজ দয়া কইরা আপনি মাথা ঠান্ডা করেন।’

–‘আমি ঠিক আছি। আপনারা সবাই এবার রুম থেকে বের হোন। আর যাওয়ার আগে এই উন্মাদকে উঠিয়ে নিজেদের সঙ্গে নিয়ে গিয়ে রাস্তার মুখে ফেলে দিয়ে আসুন।’

আকাশের কথায় কয়েকজন ধরাধারি করে সুট বুট পড়া সেই লোক টাকে উঠিয়ে রুমের বাহিরে নিয়ে রুম টাকে খালি করে দেয়। রুমের মধ্যে খালি আকাশ আর দিশা। সবাই চলে যেতেই দিশা জোর কদমে হেঁটে এসে আকাশের বুকে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এরপর নাক টানতে টানতে বলে,

–‘জানেন আমি পুরো জীবিত লাশ হয়ে যাচ্ছিলাম লোকটার পাগলামো দেখে। আমার খালি একটা জিনিস এই চোখে ভাসছিল, আমি আপনার সামনে কি করে দাঁড়াবো। কি করে আমি আপনাকে মুখ দেখাবো। কিন্তু উপর ওয়ালার কি মেহেরবানী আপনি হুট করেই চলে এসেছেন।’

–‘হুম উপর ওয়ালার মেহেরবানীই বলতে পারো। না হয় এই অসময়ে কখনোই আমার আসা হতো না।’

–‘আচ্ছা আপনি না চলে গেছিলেন? তাহলে আবার হুট করে এখানে আসলেন কি মনে করে?’

–‘আসলে আমি যাওয়ার সময় ছোটখাটো একটা জ্যামে আঁটকে পড়েছিলাম। তখন একটা বাচ্চা মেয়ে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে ফুল বিক্রি করছিল। সেই বাচ্চা মেয়েটা জ্যামে আঁটকে থাকা অনেক কয়টা গাড়ি ওয়ালার কাছে যায় ফুল বিক্রি করার জন্য, কিন্তু কেউ তার ফুল কিনে না। অবশেষে মেয়েটা হতাশ হয়ে আমার কাছে আসে। মেয়েটার মায়া ভরা চেহারা দেখে আমি বুঝে নিয়েছিলাম এই ফুল গুলো বিক্রি করতে না পারলে তার পেটে দানাপানি পড়বে না। তাই আমি তার থেকে সমস্ত ফুল কিনে নেই। তখন সেই মেয়েটা আমায় বলে, এই ফুল গুলো আমার প্রিয় মানুষের চুলের খোঁপায় নাকি অনেক মানাবে। তাই আমি ফুল গুলো নিয়ে আবার এখানে ফিরে এসেছি। আমি চাইলে আগামীকাল ও দিতে পারতাম, কিন্তু ফুল গুলো আজকের ন্যায় এতোটা তরতাজা থাকতো না। এছাড়া আমার মন ও কেন জানি তোমায় নিয়ে কু ডাকছিল। তাই ফুল গুলো নিয়ে তোমার কাছে ছুটে এসেছি। আর ছুটে এসেই দেখি এই অবস্থা।’

–‘উপর ওয়ালা আমায় এযাত্রায় আপনার হাত দিয়ে বাঁচিয়ে নিয়েছে। জানেন শয়তান টার শরীরে অনেক জোর। আমি জোর খাটিয়েও তার সাথে পেরে উঠছিলাম না। আমি তো ভেবেছি আজ আমি শেষ।’

–‘দিশা এখন বাদ দাও এসব অলক্ষুণে কথাবার্তা।
না হয়তো মন খারাপ টা কখনোই ভালো হবে না। তাই এখন এসব বাদ দিয়ে আমায় নিতে মেতে থাকো।’

–‘আচ্ছা।’

আকাশের কথায় দিশা টপিকটা বাদ দিয়ে আকাশকে নিয়ে মেতে থাকার ট্রাই করে৷ দিশা হুট করেই মুচকি হাসি দিয়ে আকাশের শার্টের বোতাম খুলতে আরম্ভ করে। আকাশ দিশার আচরণে চোখ পাকিয়ে দিশার দিকে তাকিয়ে আছে। কিন্তু সে দিশাকে কিছুই বলে না। দিশা আকাশের শার্টের সব কয়টা বোতাম খুলে আকাশের পশম ওয়ালা বুকে তার ওষ্ঠ দিয়ে কোনো দ্বিধাবোধ ছাড়াই স্পর্শ করতে আরম্ভ করে। দিশার আচরণে আকাশের শরীরে কারেন্টের মতন শকট দিয়ে উঠে। আকাশ প্রায় মাতাল হওয়া অবস্থা, এমন সময় আকাশের ফোন বেজে উঠে। আকাশ দিশাকে থামিয়ে দিয়ে পকেটে থাকা ফোন বের করে ফোনটা রিসিভ করে। ফোন রিসিভ করতেই অপরপাশ থেকে আকাশের বাবা রাগান্বিত কন্ঠে বলে উঠে,

–‘আকাশ তুমি যেখানেই থাকো না কেন দশ মিনিটের ভিতরে তোমাকে আমার চোখের সামমে দেখতে চাই। না হয়তো পুরো বাড়ি আমি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিব।

আকাশ ফোন রিসিভ করার পর তার বাবার এমন ভয়ানক বার্তা শুনে চমকে উঠে….

চলবে….

পূর্ববর্তী নিবন্ধ
পরবর্তী নিবন্ধ
গল্প পোকা
গল্প পোকাhttps://golpopoka.com
গল্পপোকা ডট কম -এ আপনাকে স্বাগতম......
RELATED ARTICLES

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments

Md masrur Hasan mahi على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
আমিনুল ইসলাম على প্রয়োজন পর্ব: ৩০ ( অন্তিম)
সাজিবুল ইসলাম على ধর্ষিতাবউ২ ৯ তথা শেষ পর্ব
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
শাহিদুল ইসলাম على জীবন সঙ্গী ১ম পার্ট
Nita Sarkar على স্বপ্নীল ৬৮
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على রহস্য শেষ_পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على অলক্ষ্যে তুমি পর্ব-০৬ এবং শেষ পর্ব
Nazmun Nahar Akhi على Psycho_is_back? part_7
Nazmun Nahar Akhi على Dangerous_Villian_Lover part 2
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على জানালার ওপারে পর্ব-১৭ এবং শেষ পর্ব
শিয়াসা ইসলাম হুরিজিহান على লীলা বোর্ডিং ১২১৫ পর্ব-১১ এবং শেষ পর্ব
মিজানুর রহমান রাহুল على সেই তুমি পর্ব-০১
@feelings على প্রহেলিকা
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Anamika Basu على সে পর্ব-১২
Nusrat jahan على coffee & vanilla Part-10
Pallabi Roy على স্বপ্নীল ৬৮
M.D Mahabub على The_Villain_Lover Part_2
Labani sarkar على Dangerous_Villain_Lover part 23
MD Akas Apc على বিবেক
Tanisha Ahmed على Devil love part-18 
Aius Barmon shorob على নারীর দেহকে নয়
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Chandan roy على স্বপ্নীল ৬৮
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Priya Banerjee على devil love married life last part
Riya Biswas على তুমি রবে ৬০
Riya Biswas على তুমি রবে ৫২
Mohammad Adib على তুমি রবে ৬০
Avni Ayesha على তুমি রবে ২৮
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
সুমিত على তুমি রবে ২৮
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
TANJIBA ZENIFAR على তুমি রবে ৫০
Samiah Begum على তুমি রবে ৫১
biddut das rocky على নর নারী
গল্প পোকা على নষ্ট গলি শেষ পর্ব
Md Jobayer Hossain Shohag على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على দুই অলসের সংসার
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤৪২.
A.J.S Rakib على মন ফড়িং ❤৪২.
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
গল্প পোকা على গল্পঃ ভয়
Samiya noor على গল্পঃ ভয়
Sadikul على গল্পঃ ভয়
Samia Islam على গল্পঃ ভয়
শূন্য মায়া على মন ফড়িং ❤ ৪০.
Sutapa biswas على মন ফড়িং ❤৩৯.
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৮.
sutapa biswas على মন ফড়িং ❤ ৩৭
Foysal Mahmud على My_Mafia_Boss_Husband Part: 16
Siyam على বিবেক
Sudipto Guchhait على My_Mafia_Boss পর্ব-৯
saptami karmakar على devil love married life last part
saptami karmakar على devil love married life last part
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ৩০.
মায়া على মন ফড়িং ২৬.
Shreyashi Dutta على  বিয়ে part 1
Sandipan Biswas على  বিয়ে part 1
Paramita Bhattacharyya على অনুরাগ শেষ পর্ব
জামিয়া পারভীন তানি على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
মায়া على মন ফড়িং  ২২
সুরিয়া মিম على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على মন ফড়িং ২১
গল্প পোকা على নষ্ট গলি পর্ব-৩০
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على Love At 1st Sight Season 3 Part – 69
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
Sahin ssb على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ২১
মায়া على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ২০.
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
গল্প পোকা على খেলাঘর /পর্ব-৪২
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৮. 
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৭.
Jannatul Ferdous على খেলাঘর পর্ব-৩৫
গল্প পোকা على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ফাল্গুনের_ফুল last_part_8
মায়া على মন ফড়িং ❤ ১৬. 
গল্প পোকা على ছাত্রী যখন বউ পাঠঃ ১
গল্প পোকা على বাজির প্রেম পাঠঃ ১
Foujia Khanom Parsha على মা… ?
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৮
HM Ashraful Islam على অবুঝ_বউ পার্ট: ৫
Ibna Al Wadud Shovon على স্বার্থ