আড়ালে ভালোবাসি পর্ব-১১ + বোনাস পর্ব

0
1312

#আড়ালে ভালোবাসি
#পর্ব:11
#লেখনিতে:রিদিকা আফরোজ রোজা

সকালে উঠে নাস্তা করে আইরাকে নিয়ে বেরিয়ে যাই আরসাল। আইরা আরসাল এর দিখে থাকিয়ে বলে তুমি থানায় যাবে না আজকে? আরসাল গম্ভীর গলায় বলে এগারো টাই মাএ আট টা বাজে তোকে বাসাতে নামিয়ে সব গুছিয়ে তারপর যাবো। আইরা আরসাল কে উদ্দেশ্যে করে বলে কালকে তো কতো সুন্দর তুমি বলেছো আজকে আবার পাল্টি খেলে? আরসাল হেসে বলে তুই টা বেস্ট আমার কাছে তবে তুমি মাজে মাজে বলবো। এরপর দুই জন নীরব থাকে। আরসাল আইরা কে নিয়ে নেমে আসে একটা পাঁচ তালা বাসার সামনে। আইরা বাসা টা দেখে খুশি হয়ে আরসাল কে জরিয়ে ধরে বলে thank you বাসাটা কিন্তু দারুন। আরসাল হেসে বলে আমাদের রুম টা দেখলে তো আরো পাগল হয়ে যাবি চল বলেই আইরা কে নিয়ে চার তালায় চলে যাই। আরসাল আইরা কে বলে এই চার তালা পুরোটা আমার নিজের টাকার বাবার না বলেই আইরার হাতে রুমের চাবি টা দিয়ে বলে তুই খুলে আগে প্রবেশ কর। আইরা মুচকি হেসে দরজা খুলে ভিতরে ডুকে ভিতর টা অন্ধকার। আরসাল লাইট জ্বালিয়ে দেই সাথে সাথে আইরা অবাক হয়ে যাই রুমটা অনেক বেশি বড়ো রুমের সব কিছু সাদা রং এর জানলার পর্দা থেকে শুরু করে বেডের চাদর পর্যন্ত। বিশাল ওয়াশ রুমে পুরো টাই কাঁচ দিয়ে ঘেরা। আর রুমের মাজে সব কিছু আছে যা যা লাগে। আরসাল এবার আইরা কে নিয়ে আরেকটা রুমে যাই যেটার মাজে সুন্দর করে সোপা সাজিয়ে রাখা আছে। আরসাল আইরা কে বলে চল রান্না ঘর দেখাই বলেই আইরা কে রান্না ঘরে নিয়ে যাই। আইরা অবাক হয়ে দেখছে। সব কিছু আছে এখানে রান্নার জন্য যা যা লাগবে ফ্রিজ ও আছে রান্না ঘর টা ও বেশ বড়ো। আরসাল এবার আইরাকে বলে এবার চল তোকে দেখায় আসল জায়গা টা যেখানে আমরা দুই জন চন্দ বিলাস করবো বলে আইরা কে ওদের রুমের সামনে ব্যালকনিতে নিয়ে যাই যেখানে একটা মাজারি সাইজ এর লাভ সিস্টাম বেড রাখা তার একটু দুরে একটা দোলনা ফুলের। আইরা বলে এই সব কবে করলে। আরসাল আইরা কে সামনে ঘুরিয়ে পিছন থেকে জরিয়ে ধরে বলে তোকে বিয়ে করার আগে তবে দোলনা টা কালকে এনেছি। আইরা বলে মানে আমাদের বিয়ের আগে। আরসাল বলে হুম আমার ইচ্ছা ছিলো আমার বউ নিয়ে এই কানে থাকবো তাই তো এই প্লাট কিনলাম এরপর এটাকে সুন্দর করে সাজালাম। আইরা আরসাল এর দিখে থাকিয়ে বলে অনেক সুন্দর হয়েছে।

এই দিখে নিশাত রায়ান এর কাছে যেতেই রায়ান নিশাত কে বলে কতো টা এগিয়েছে। নিশাত বলে তুমি আমাকে একবার ও জিজ্ঞাসা করোনি আমি কেমন আছি তার আগে কতো টা এগিয়েছি সেটা যানতে চাইছো। রায়ান মনে মনে বলে সিট এতো টা গাধা কি করে হলাম না ওকে মেনেজ করতে হবে আমার বলেই নিশাত কে জরিয়ে ধরে বলে সরি বেবি আমার ভুল হয়ে গেছে এই দেখো কান দরলাম। নিশাত হেসে রায়ান কে বলে হয়েছে তাক। রায়ান নিশাত কে জরিয়ে ধরে শয়তানি হাসি দেই আর বলে কতোটা সহজ এটাকে বোকা বানানো। নিশাত রায়ান কে বলে আচ্ছা শুনো আমি ভাবছি আবির কে নেশার ওষুধ খাইয়ে সাইন করিয়ে নিবো কেমন হবে। রায়ান বলে এই তো আমার জান একদম ঠিক কথা বলেছো এটাই উচিত করা ওর নামে যা আছে টাকা পয়সা বাড়ি সব কিছু তোমার নামে করে নিবে সেই রকম একটা কাগজ আমি রেডি করবো ওকে। নিশাত বলে ওকে বেইবি বলেই নিশাত কে এগিয়ে গাড়িতে তুলে দিয়ে আসে। নিশাত যেতেই নিধি পিছন থেকে জরিয়ে ধরে রায়ান কে। রায়ান পিছনে ফিরে নিধি কে খুলে তুলে রুমে নিয়ে যাই।

রাত আটটায় বাসাই আসে আরসাল। আরসাল আসতে আইরা হাতে টাওয়াল ধরিয়ে দেই আরসাল ওয়াশ রুমে ডুকে যাই আইরা খাবার রেডি করে। আইরা আজকে আরসাল কে খাইয়ে দিচ্ছে প্রতিদিন আরসাল খাওয়াই। খাওয়া শেষ করে আরসাল আইরা কে আচমকা খুলে তুলে নেই। আইরা বলে কি করছো। আরসাল বলে ছুপ কোনো কথা না বলেই আইরা কে নিয়ে ব্যালকনিতে চলে যাই। আইরা কে বিছানাতে বসিয়ে আরসার আইরার কুলে শুয়ে বলে আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দে প্লিজ মাথা ব্যথা করছে। আইরা অস্থির হয়ে বলে আমি এখনি ঔষুধ আনছি। আরসাল বলে একদম পাকনামি করবি না যা বলছি কর তোর হাত লাগলে এমনি সেরে যাবে।
চলমান………

#আড়ালে ভালোবাসি
#বোনাস পার্ট
#লেখনিতে:রিদিকা আফরোজ রোজা

আরসাল আর আইরা নতুন বাসাই আসার পর কেটে যাই এক মাস। এই এক মাসে আইরা আরসাল এর সাথে আলাদা থেকে অনেকটাই সহজ হয়ে গেছে। এখন আর তেমন ভয় পাই না আরসাল কে। আইরা এক মাসে আরসাল এর সাহায্য রান্না টাও মুটা মুটি শিখে নেই এখন আর আরসাল কে রান্না করতে হয় না। এখানে আসার পর থেকে আরসাল রান্না করছে। এই দিখে নিশাত এখন ও তার প্লান সফল করতে পারে নি। তবে আবির এর কিছু টা সন্দেহ ডুকেছে নিশাত কে নিয়ে। আগের দিন নিশাত আবির কে বলেছে রিমার সাথে দেখা করতে যাবে ওর জন্মদিন। আবির অনুমতি দেই যেতে। নিশাত যাওয়ার সময় ভুলে ফোন পেলে যাই। নিশাত যাওয়ার এক ঘন্টা পর ফোন আসে নিশাত এর। আবির ফোনটা হাতে নিয়ে বলে নিশাত ফোন পেলে চলে গেলো। আবির এবার স্কিন এ ছেয়ে দেখে রিমা। আবির মনে করেছে নিশাত রিমার ফোন দিয়ে কল করেছে। আবির ফোন রিসিভ করে বলে নিশাত ফোন তো রেখে গেছো। তখনি অপর দিখ থেকে রিমা বলে আরে রায়ান ভাই আমি আপনার গালফেন্ড নিশাত না আমি রিমা নিশাত কেমন আছে কতো দিন ধরে দেখা হয় না। রিমার কথা শুনে আবির বলে রায়ান কে আর ও কেনো বা বলছে রায়ান এর গালফেন্ড না যেহেতু আমাকে চিনতে পারে নি তাই সমস্যা নেই কথা বলি। আবির এবার বলে উঠে আজকে না তোমার জন্মদিন নিশাত তো তোমার কাছে গেছে তুমি নাকি ফোন করেছো। রিমি বলে আপনি কি পাগল হলেন ভাইয়া দুই মাস আগে তো আমার জন্ম দিন গেলো আর নিশাত এর সাথে অনেক দিন কথা হয় না আমার ও হয়তো মিথ্যা বলেছে। আচ্ছা রাখি ও আসলে বলবেন বলেই ফোন টা কেটে দেই। আবির এবার ভাবতে থাকে কে এই রায়ান নিশাত কি এখন ও ওর সাথে রিলেশন এ আছে যদি থাকতো তাহলে আমাকে কেনো বলেনি। না নিশাত কে যানতে দেওয়া যাবে না আমি সব যানি আগে দেখি ও কি করতে চাই বলেই ফোন টা পাসে রেখে চিন্তায় মগ্ন হয়ে যাই।

রাত এগারো টা আরসাল এখন ও আসছে না। এই দিখে আইরা ফোনের উপর ফোন দিয়ে যাচ্ছে ফোন বন্ধ। কলিং বেল বেজে উঠার শব্দ পেয়ে আইরা দৌরে গিয়ে দরজা খুলে দেখে আরসাল এর মাথায় ব্যান্ডেজ হাতে ও সাদা শার্ট এ রক্ত। আইরা ঘাবরে গিয়ে আরসাল এর গালে হাত রেখে বলে কি হয়েছে তোমার এই গুলো কি করে হলো কপালে ব্যথা হাতে কি হয়ছে তোমার কি ভাবে ব্যথা পেলে তোমার শার্ট এ রক্ত বলেই আইরা কেঁদে দেই। আরসাল আইরা কে জরিয়ে দরে বলে রিলেক্স বেইব আই এম ওকে রুমে আসো বলছি। আইরা আরসাল কে ধরে নিয়ে যাই। আরসাল কে নিয়ে আগে আইরা ওয়াশ রুমে ডুকে ফ্রেশ হতে হেল্প করে এরপর রুমে এসে আইরা আরসাল কে একটা শার্ট পরিয়ে দিয়ে চুল মুছে দেই এরপর বেজা ব্যান্ডেজ খুলে নতুন ব্যান্ডেজ করে। আইরা খাবার এনে আরসাল কে খাইয়ে ঔষুধ খাইয়ে দেই যাতে রাতে জ্বর না আসে আর ব্যথা না করে। আরসাল আইরা বুকে শুয়ে আছে। আইরা আরসাল কে উদ্দেশ্যে করে বলে কি হয়েছিলো বলো না কি করে এই সব হলো। আরসাল বলে আসলে নারী আর শিশু পাচার কারি দের ধরতে গিয়ে এই অবস্থা হলো । শেষে হাতা হাতি হয় আমার হাতে চুরি দিয়ে টান দেই হাত কেটে যাই আর মাথায় আঘাত করে পিছন থেকে। আরসাল এর কথা শুনে আইরা কেঁদে দেই। আরসাল বলে এই জন্য তোমাকে বলতে চাই না কিছু। আইরা বলে তোমার যদি কিছু হতো কেনো এই সব কেইস নাও বলো একবার ও আমার কথা মনে হয় না তোমার কিছু হলে আমার কি হবে। আরসাল আইরা বুক থেকে মাথা শরিয়ে আইরা কে নিজের বুকে নিয়ে আসে আইরা চোখ বুজে আরসাল কে জরিয়ে ধরে কাঁদছে। আরসাল আইরার মাথায় চুমু খেয়ে হাত বুলিয়ে বলে উঠে i am sorry ডেয়ার আজকের পর আর এই রকম কেইস আমি হেন্ডেল করবো না। আইরা আরসাল এর কথা শুনে বলে যদি আবার ও এমন কিছু করো আর তোমার কিছু হয় আমি কিন্তু সত্যি সুইসাইড করবো তোমাকে ছারা বাঁচবো না আমি আরসাল ভাইয়া। আরসাল আইরা কে আরো জুরে জরিয়ে ধরে বলে এসব বাজে কথা মুখে আনবে না আমি তো বললাম আমি এখন থেকে সাবধানে থাকবো আমরা দুইজন এক সাথে বাঁচবো অনেক দিন আমাদের বাচ্চা হবে নাতি নাতনী হবে এসব না দেখে মরে যাবো নাকি একদম না। এবার চুপ চাপ ঘুমিয়ে পরো তো নাহলে আবার শুরু করবো রুমান্টিক টর্চার। আইরা আরসাল কে হালকা থাপ্পর মেরে বলে তুমি জীবনে ও ঠিক হবে না বলেই জুরে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরে দুই জন
চলমান….

#আড়ালে ভালোবাসি
#বোনাস পার্ট
#লেখনিতে:রিদিকা আফরোজ রোজা

আরসাল আর আইরা নতুন বাসাই আসার পর কেটে যাই এক মাস। এই এক মাসে আইরা আরসাল এর সাথে আলাদা থেকে অনেকটাই সহজ হয়ে গেছে। এখন আর তেমন ভয় পাই না আরসাল কে। আইরা এক মাসে আরসাল এর সাহায্য রান্না টাও মুটা মুটি শিখে নেই এখন আর আরসাল কে রান্না করতে হয় না। এখানে আসার পর থেকে আরসাল রান্না করছে। এই দিখে নিশাত এখন ও তার প্লান সফল করতে পারে নি। তবে আবির এর কিছু টা সন্দেহ ডুকেছে নিশাত কে নিয়ে। আগের দিন নিশাত আবির কে বলেছে রিমার সাথে দেখা করতে যাবে ওর জন্মদিন। আবির অনুমতি দেই যেতে। নিশাত যাওয়ার সময় ভুলে ফোন পেলে যাই। নিশাত যাওয়ার এক ঘন্টা পর ফোন আসে নিশাত এর। আবির ফোনটা হাতে নিয়ে বলে নিশাত ফোন পেলে চলে গেলো। আবির এবার স্কিন এ ছেয়ে দেখে রিমা। আবির মনে করেছে নিশাত রিমার ফোন দিয়ে কল করেছে। আবির ফোন রিসিভ করে বলে নিশাত ফোন তো রেখে গেছো। তখনি অপর দিখ থেকে রিমা বলে আরে রায়ান ভাই আমি আপনার গালফেন্ড নিশাত না আমি রিমা নিশাত কেমন আছে কতো দিন ধরে দেখা হয় না। রিমার কথা শুনে আবির বলে রায়ান কে আর ও কেনো বা বলছে রায়ান এর গালফেন্ড না যেহেতু আমাকে চিনতে পারে নি তাই সমস্যা নেই কথা বলি। আবির এবার বলে উঠে আজকে না তোমার জন্মদিন নিশাত তো তোমার কাছে গেছে তুমি নাকি ফোন করেছো। রিমি বলে আপনি কি পাগল হলেন ভাইয়া দুই মাস আগে তো আমার জন্ম দিন গেলো আর নিশাত এর সাথে অনেক দিন কথা হয় না আমার ও হয়তো মিথ্যা বলেছে। আচ্ছা রাখি ও আসলে বলবেন বলেই ফোন টা কেটে দেই। আবির এবার ভাবতে থাকে কে এই রায়ান নিশাত কি এখন ও ওর সাথে রিলেশন এ আছে যদি থাকতো তাহলে আমাকে কেনো বলেনি। না নিশাত কে যানতে দেওয়া যাবে না আমি সব যানি আগে দেখি ও কি করতে চাই বলেই ফোন টা পাসে রেখে চিন্তায় মগ্ন হয়ে যাই।

রাত এগারো টা আরসাল এখন ও আসছে না। এই দিখে আইরা ফোনের উপর ফোন দিয়ে যাচ্ছে ফোন বন্ধ। কলিং বেল বেজে উঠার শব্দ পেয়ে আইরা দৌরে গিয়ে দরজা খুলে দেখে আরসাল এর মাথায় ব্যান্ডেজ হাতে ও সাদা শার্ট এ রক্ত। আইরা ঘাবরে গিয়ে আরসাল এর গালে হাত রেখে বলে কি হয়েছে তোমার এই গুলো কি করে হলো কপালে ব্যথা হাতে কি হয়ছে তোমার কি ভাবে ব্যথা পেলে তোমার শার্ট এ রক্ত বলেই আইরা কেঁদে দেই। আরসাল আইরা কে জরিয়ে দরে বলে রিলেক্স বেইব আই এম ওকে রুমে আসো বলছি। আইরা আরসাল কে ধরে নিয়ে যাই। আরসাল কে নিয়ে আগে আইরা ওয়াশ রুমে ডুকে ফ্রেশ হতে হেল্প করে এরপর রুমে এসে আইরা আরসাল কে একটা শার্ট পরিয়ে দিয়ে চুল মুছে দেই এরপর বেজা ব্যান্ডেজ খুলে নতুন ব্যান্ডেজ করে। আইরা খাবার এনে আরসাল কে খাইয়ে ঔষুধ খাইয়ে দেই যাতে রাতে জ্বর না আসে আর ব্যথা না করে। আরসাল আইরা বুকে শুয়ে আছে। আইরা আরসাল কে উদ্দেশ্যে করে বলে কি হয়েছিলো বলো না কি করে এই সব হলো। আরসাল বলে আসলে নারী আর শিশু পাচার কারি দের ধরতে গিয়ে এই অবস্থা হলো । শেষে হাতা হাতি হয় আমার হাতে চুরি দিয়ে টান দেই হাত কেটে যাই আর মাথায় আঘাত করে পিছন থেকে। আরসাল এর কথা শুনে আইরা কেঁদে দেই। আরসাল বলে এই জন্য তোমাকে বলতে চাই না কিছু। আইরা বলে তোমার যদি কিছু হতো কেনো এই সব কেইস নাও বলো একবার ও আমার কথা মনে হয় না তোমার কিছু হলে আমার কি হবে। আরসাল আইরা বুক থেকে মাথা শরিয়ে আইরা কে নিজের বুকে নিয়ে আসে আইরা চোখ বুজে আরসাল কে জরিয়ে ধরে কাঁদছে। আরসাল আইরার মাথায় চুমু খেয়ে হাত বুলিয়ে বলে উঠে i am sorry ডেয়ার আজকের পর আর এই রকম কেইস আমি হেন্ডেল করবো না। আইরা আরসাল এর কথা শুনে বলে যদি আবার ও এমন কিছু করো আর তোমার কিছু হয় আমি কিন্তু সত্যি সুইসাইড করবো তোমাকে ছারা বাঁচবো না আমি আরসাল ভাইয়া। আরসাল আইরা কে আরো জুরে জরিয়ে ধরে বলে এসব বাজে কথা মুখে আনবে না আমি তো বললাম আমি এখন থেকে সাবধানে থাকবো আমরা দুইজন এক সাথে বাঁচবো অনেক দিন আমাদের বাচ্চা হবে নাতি নাতনী হবে এসব না দেখে মরে যাবো নাকি একদম না। এবার চুপ চাপ ঘুমিয়ে পরো তো নাহলে আবার শুরু করবো রুমান্টিক টর্চার। আইরা আরসাল কে হালকা থাপ্পর মেরে বলে তুমি জীবনে ও ঠিক হবে না বলেই জুরে জরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে পরে দুই জন
চলমান….

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে